মাইকেল বেনেট : ৫৫ বছর বয়সী এই রাজনীতিবিদ বর্তমানে কলোরাডোর সিনেটর। প্রগতিশীল ডেমোক্র্যাট হিসেবে তার পরিচিতি রয়েছে।
জো বাইডেন : জো বাইডেন বা জোসেফ আর বাইডেন জুনিয়র। ওবামার শাসনামলের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট এ পর্যন্ত দুবার প্রেসিডেন্ট হওয়ার লড়াইয়ে শামিল হয়েছেন। শেষবারের মতো এই দৌড়ে নামার সুযোগ পাচ্ছেন ৭৭ বছর বয়সী ডেমোক্র্যাট।
মাইকেল ব্লুমবার্গ : প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার প্রতিযোগিতায় এরই মধ্যে আলোচিত হয়েছেন নিউইয়র্কের সাবেক মেয়র মাইকেল ব্লুমবার্গ। ট্রাম্পকে হারাতে ১০০ কোটি ডলার খরচে প্রস্তুত আছেন বলেও ঘোষণা দিয়েছেন এই বিলিওনেয়ার। তার সম্পদের পরিমাণ প্রায় ৫৯ বিলিয়ন
করি বুকার : ডেমোক্র্যাটদের মনোনয়নের দৌড়ে আছেন নিউ জার্সির সিনেটর ও নুয়ার্কের সাবেক মেয়র করি বুকারও। তার বয়স ৫০।
পিট বুটিজিয়েগ : নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে সর্বকনিষ্ঠ পিট বুটিজিয়েগ। ইন্ডিয়ানার সাউথ বেন্ডের এই মেয়র সাবেক সামরিক কর্মকর্তা। বয়স মাত্র ৩৭ বছর। কিন্তু নির্বাচনের জন্য অর্থ সংগ্রহে এগিয়ে আছেন সবার চেয়ে।
জন ডেলানি : সাবেক কংগ্রেসম্যান ও ব্যবসায়ী জন ডেলানি। ২০১৭ সাল থেকেই এ জন্য দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন।
তোলসি গ্যাবার্ড : ২০১৬ সালের নির্বাচনে বার্নি স্যান্ডার্সকে সমর্থন দিয়েছিলেন তোলসি গ্যাবার্ড। ৩৮ বছর বয়সী এই রাজনীতিবিদ এবার নিজেই প্রার্থী হতে চাইছেন।
এমি ক্লোবুসার : ৫৯ বছর বয়সী এমি ক্লোবুসার মিনেসোটার সিনেটর। মাদক, ওষুধসহ বিভিন্ন ইস্যুতে অবস্থান নিয়ে আলোচিত হয়েছেন তিনি।
ডেভাল প্রেট্রিক : মেসাচুসেটসের সাবেক গভর্নরও লড়ছেন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রার্থী হতে। আমেরিকার ইতিহাসের দ্বিতীয় কৃষ্ণাঙ্গ গভর্নর নির্বাচিত হন তিনি ২০০৬ সালে।
বার্নি স্যান্ডার্স : ৭৮ বয়সী স্যান্ডার্স ২০১৬ সালেও লড়েছেন নির্বাচনের টিকিট পেতে। সেবার পিছিয়ে পড়েন হিলারির কাছে। সবার জন্য স্বাস্থ্যসেবা, বিনা পয়সায় পড়াশোনার প্রতিশ্রুতি নিয়ে নির্বাচনে লড়তে চান এই বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ।
এলিজাবেথ ওয়ারেন: ম্যাসাচুসেটসের সিনেটর এলিজাবেথ ওয়ারেন। হার্বার্ডের সাবেক অধ্যাপক তিনি।