শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:০০, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

কারবালার হত্যাকাণ্ড

আজিমউদ্দিন আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
কারবালার হত্যাকাণ্ড

উমাইয়া খলিফা মুয়াবিয়া হজরত হাসান (রা.)-এর সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তি ভঙ্গ করে নিজপুত্র ইয়াজিদকে পরবর্তী খলিফা হিসেবে মনোনয়ন দেন। মক্কা ও মদিনার মুসলমানরা আগে থেকেই উমাইয়া শাসকগোষ্ঠীর কর্মকান্ডে ক্ষুব্ধ ছিল। ইয়াজিদের ক্ষমতা গ্রহণ তাদের ক্ষোভ বৃদ্ধি করে। তারা খলিফা হিসেবে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নাতি ইমাম হোসাইনকে সমর্থন জানায়। ফলে পাপিষ্ঠ ইয়াজিদের সঙ্গে হজরত হোসাইন (রা.)-এর সংঘাত দানা বেঁধে ওঠে। 

কুফার অধিবাসীরা ইয়াজিদি শাসনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায়। হজরত হোসাইন (রা.)-কে তারা কুফায় আসার আমন্ত্রণ জানায়। তিনি তার পরিবার-পরিজনসহ কুফার উদ্দেশে রওনা করলে ফোরাত নদের তীরে কারবালায় ইয়াজিদ বাহিনী তাদের অবরুদ্ধ করে। হজরত হোসাইন (রা.)-এর পরিবারের সব পুরুষ সদস্য ইয়াজিদ বাহিনীর হাতে নিহত হন। হোসাইন (রা.) তাঁর এক শিশু পুত্রের তেষ্টা মেটাতে তাঁবু থেকে বেরিয়ে ফোরাত নদের দিকে যাওয়ার সময় ইয়াজিদের সৈন্যদের তীরের আঘাতে কোলের মধ্যে সে মারা যায়। হোসাইন (রা.) বসে পড়েন এবং ইয়াজিদি সৈন্যের ছোড়া বর্শার আঘাতে প্রাণ হারান। 

মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের চাচা হামজা (রা.)-এর লাশ চিরে কলিজা বের করে চিবিয়েছিল উমাইয়া দলপতি আবু সুফিয়ানের স্ত্রী হিন্দা। কারবালার প্রান্তরে নবীবংশের ওপর একই ধরনের নৃশংসতা প্রদর্শন করে হিন্দার দৌহিত্র পাপিষ্ঠ ইয়াজিদ ইবনে মুয়াবিয়ার সৈন্যরা। তারা ইমাম হোসাইন (রা.)-এর মস্তক কেটে ফেলে। তাঁর দেহকে পদদলিত করার ধৃষ্টতাও দেখায়। হোসাইন (রা.)-এর খন্ডিত মস্তক ইয়াজিদের নিযুক্ত গভর্নর ওবায়দুল্লাহর পদতলে উপস্থিত করা হয়। 

কারবালা যুদ্ধের পর ৬৮৩ খ্রিস্টাব্দে মক্কা ও মদিনায় বিদ্রোহ দেখা দেয়। ইয়াজিদ বাহিনী মদিনা আক্রমণ করে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রিয় নগরীকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করে। চার খলিফার আমলে খেলাফতের রাজধানী মদিনায় যে সব মসজিদ, মাদ্রাসা ও স্থাপনা তৈরি হয়েছিল সেগুলো বিনষ্ট করা হয়। মদিনাবাসীর ওপর নির্যাতনের স্টিম রোলার চালানো হয়। 
ইতিহাসবিদ আমির আলীর মতে, ‘যে শহর রসুলে খোদাকে আশ্রয় দিয়েছিল এবং যা তাঁর জীবন ও কার্যকলাপের সংস্পর্শে পবিত্রতা অর্জন করেছিল তা সম্পূর্ণরূপে অপবিত্র হলো।’ মদিনা ধ্বংসের পর ইয়াজিদ বাহিনী পবিত্র নগরী মক্কা আক্রমণ করে। দুই মাস ধরে মক্কা অবরোধ করে রাখে তারা। তারা ইসলামের পবিত্র কাবাঘরে অগ্নিসংযোগ করে। ইতিহাসবিদ হিট্টি বলেন, ‘অবরোধকারীরা কাবাঘরে অগ্নিসংযোগ করে, পবিত্র কৃষ্ণপ্রস্তর তিন খণ্ড হয়ে যায়। কাবাঘর ক্রন্দনরত রমণীর ভগ্ন হৃদয়ের রূপ লাভ করে।’

মক্কায় ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর সময় ইয়াজিদ ইবনে মুয়াবিয়ার মৃত্যুসংবাদ মক্কায় পৌঁছে। ফলে ইয়াজিদ বাহিনী তাদের নৃশংস অভিযান বন্ধ করে দামেস্কে ফিরে যায়। ইতিহাসবিদ উইলিয়ামস মুর বলেন, ‘ইয়াজিদের (সাড়ে তিন বছরের) রাজত্বকালে ইসলামের কোনো প্রসার ঘটেনি।’ ইতিহাসবিদ ইবনুত তিকতাকা বলেন, ‘ইয়াজিদ সাড়ে তিন বছর রাজত্ব করেন। প্রথম বছরে তিনি হজরত আলীর পুত্র হোসাইন (রা.)-কে হত্যা করেন। দ্বিতীয় বছরে মদিনা আক্রমণ করে ধ্বংসসাধন করেন এবং তৃতীয় বছরে কাবা শরিফ বিধ্বস্ত করেন।’

হজরত মুয়াবিয়া হজরত হাসানের (রা.) সঙ্গে যে সমঝোতায় উপনীত হয়েছিলেন তাতে মুয়াবিয়ার পর খিলাফতের দায়িত্ব হজরত হোসাইন (রা.)-এর কাছে সমর্পণ করার ওয়াদা করা হয়েছিল। এ ওয়াদা ভঙ্গ করে নিজের মদ্যপ, দুশ্চরিত্র ও স্বেচ্ছাচারী পুত্র ইয়াজিদকে তিনি নিজের উত্তরাধিকারী মনোনীত করেন। ইয়াজিদের খেলাফতলাভের পথ নিষ্কণ্টক করতে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রিয় দৌহিত্র ইমাম হাসান (রা.)-কে বিষপ্রয়োগে হত্যা করা হয়। কারবালা প্রান্তরে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামে আরেক দৌহিত্র ইমাম হোসাইনকে পরিবারের সদস্যসহ হত্যা করা হয়। 

মুয়াবিয়া ক্ষমতায় এসে জুমার নামাজের খুতবায় মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জামাতা হজরত আলী (রা.) ও তাঁর বংশধরদের প্রতি অভিশাপ দেওয়ার প্রথা চালু করেন। ৫৯ বছর পর ন্যায়নিষ্ঠ উমাইয়া খলিফা ওমর বিন আবদুল আজিজ এ জঘন্য প্রথা বাতিল করেন। সরাসরি ইসলামের বিরোধিতা না করলেও উমাইয়া শাসকরা দুই পবিত্র নগরী মক্কা ও মদিনায় হামলা, কাবাঘরে অগ্নিসংযোগ, মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ফিদাক নামের ফলের বাগান তাঁর বংশধরদের কাছ থেকে ছিনিয়ে নেওয়াসহ নানা অপরাধের ধৃষ্টতা দেখিয়েছেন। 

ক্ষমতার জন্য  মুয়াবিয়া-পুত্র ইয়াজিদ অসংখ্য অপকর্মের আশ্রয় নিলেও তার পরিণতি ভালো হয়নি। পাপিষ্ঠ ইয়াজিদ মাত্র সাড়ে তিন বছর ক্ষমতায় থাকার পর মৃত্যুমুখে পতিত হন। তাঁর মৃত্যুর পর পুত্র দ্বিতীয় মুয়াবিয়া উমাইয়া সাম্রাজ্যের শাসক হন। ক্ষমতায় আসার কয়েক মাস পর তিনি ক্ষমতা ত্যাগ করে আগের ব্যক্তিগত জীবনে ফিরে যান। উমাইয়া খেলাফতের কর্তৃত্ব চলে যায় উমাইয়া গোত্রের আরেক ধারার প্রতিনিধি মারওয়ানের হাতে। নব্বই বছর যাবৎ আবু সুফিয়ানের বংশধররা ক্ষমতায় থাকে। 

তাদের মধ্যে একমাত্র দ্বিতীয় ওমর বা ওমর বিন আবদুল আজিজ ইসলামী ধারার প্রতি শতভাগ আনুগত্যের অধিকারী ছিলেন। অন্যদের ভূমিকা ছিল বিতর্কিত। উমাইয়া শাসনের প্রতি ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা অসন্তুষ্ট ছিল। এ অসন্তুষ্টি কাজে লাগিয়ে উমাইয়াদের জাতশত্র“ হিশামিরা খেলাফতের বিভিন্ন স্থানে জনগণকে সংগঠিত করে।

মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের চাচা আব্বাসের বংশধর বা আব্বাসীয়রা ছিল এ আন্দোলনের নেতৃত্বে। তাদের প্রতি হজরত আলী (রা.)-এর অনুসারীদের সমর্থন ছিল। ৭৫০ সালে আবুল আব্বাস উমাইয়া শাসনের পতন ঘটিয়ে আব্বাসীয় খেলাফত প্রতিষ্ঠা করেন। উমাইয়াদের প্রতি নৃশংস আচরণ করা হয় আব্বাসীয় শাসনের সূচনাকালে। উমাইয়াদের গণহারে হত্যা করা হয়। মৃত উমাইয়ারাও প্রতিহিংসা থেকে রক্ষা পায়নি। কবর থেকে তাদের হাড় উঠিয়ে তা চূর্ণ করে প্রতিহিংসা চরিতার্থ করে আব্বাসীয়রা।


বিডি প্রতিদিন/ তাফসীর আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামী শরিয়তের মূল লক্ষ্য
ইসলামী শরিয়তের মূল লক্ষ্য
আল্লাহ সর্বপ্রথম কী সৃষ্টি করেছেন
আল্লাহ সর্বপ্রথম কী সৃষ্টি করেছেন
নামাজের সময়সূচি: ১৮ অক্টোবর ২০২৫
নামাজের সময়সূচি: ১৮ অক্টোবর ২০২৫
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
হজের নিবন্ধন : কিছু ব্যাংক খোলা থাকবে শনিবার
হজের নিবন্ধন : কিছু ব্যাংক খোলা থাকবে শনিবার
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
ঘরে নফল নামাজ পড়ার ফজিলত ও গুরুত্ব
ঘরে নফল নামাজ পড়ার ফজিলত ও গুরুত্ব
ইসলামে মানুষের হক আদায়ের গুরুত্ব
ইসলামে মানুষের হক আদায়ের গুরুত্ব
সর্বশেষ খবর
‘জান-মালের নিরাপত্তা দিতে পারলে হিন্দুরাও ভোট দেবে’
‘জান-মালের নিরাপত্তা দিতে পারলে হিন্দুরাও ভোট দেবে’

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

‘দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে প্রফেশনাল ইন্সটিটিউট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে’
‘দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে প্রফেশনাল ইন্সটিটিউট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে’

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা
গাইবান্ধায় স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় আসলে হাওরবাসীর উন্নয়ন হবে : আনিসুল হক
বিএনপি ক্ষমতায় আসলে হাওরবাসীর উন্নয়ন হবে : আনিসুল হক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারী অধিকার ও ক্ষমতায়নে বিএনপিই পথপ্রদর্শক: সেলিমা রহমান
নারী অধিকার ও ক্ষমতায়নে বিএনপিই পথপ্রদর্শক: সেলিমা রহমান

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদক ও দুর্নীতি সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে: অতিরিক্ত আইজি
মাদক ও দুর্নীতি সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে: অতিরিক্ত আইজি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ট্যারিফের সমাধান না হলে চট্টগ্রাম বন্দর বন্ধ করে দেওয়া হবে’
‘ট্যারিফের সমাধান না হলে চট্টগ্রাম বন্দর বন্ধ করে দেওয়া হবে’

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাঙ্গাইলে কৃষক প্রশিক্ষণ
টাঙ্গাইলে কৃষক প্রশিক্ষণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিডনিতে গালা নাইট অনুষ্ঠিত
সিডনিতে গালা নাইট অনুষ্ঠিত

৩৯ মিনিট আগে | পরবাস

বিগত সরকারের সময় ঘুমন্ত অবস্থায় ভোট হয়েছে: জাহিদ হোসেন
বিগত সরকারের সময় ঘুমন্ত অবস্থায় ভোট হয়েছে: জাহিদ হোসেন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারীরাই বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার প্রধান শক্তি : সেলিমা রহমান
নারীরাই বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার প্রধান শক্তি : সেলিমা রহমান

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ৭০ ভরি স্বর্ণসহ ২ কোটি টাকার মালামাল লুট
অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ৭০ ভরি স্বর্ণসহ ২ কোটি টাকার মালামাল লুট

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানার বাড়িতে মিলল প্রেমিকার মরদেহ
প্রেমিকের নানার বাড়িতে মিলল প্রেমিকার মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহরুখের জন্মদিন ঘিরে ৩০ শহরে চলচ্চিত্র উৎসব!
শাহরুখের জন্মদিন ঘিরে ৩০ শহরে চলচ্চিত্র উৎসব!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিদ্ধিরগঞ্জের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাহেব আলীর সহযোগী অস্ত্রসহ গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাহেব আলীর সহযোগী অস্ত্রসহ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে গলা কাটা লাশ উদ্ধার
রংপুরে গলা কাটা লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুনের ঘটনাস্থল পরিদর্শনে বিমান উপদেষ্টা
আগুনের ঘটনাস্থল পরিদর্শনে বিমান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় জিরা ও মদ জব্দ
কুড়িগ্রামে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় জিরা ও মদ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে যত চ্যালেঞ্জই আসুক, হাসিমুখে সামাল দেব : সিইসি
নির্বাচনে যত চ্যালেঞ্জই আসুক, হাসিমুখে সামাল দেব : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি নির্বাপণে যোগ দিয়েছে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যরা
অগ্নি নির্বাপণে যোগ দিয়েছে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালালের আগুনে ফায়ার ফাইটারসহ বেশ কয়েকজন আহত
শাহজালালের আগুনে ফায়ার ফাইটারসহ বেশ কয়েকজন আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষরের পর নির্বাচন হতে বাধা নেই: দুদু
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের পর নির্বাচন হতে বাধা নেই: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন পর্যবেক্ষণে বিমানবন্দরে ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন পর্যবেক্ষণে বিমানবন্দরে ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজিদ হত্যার বিচার ও ইকসু রোডম্যাপ দাবিতে ইবিতে বিক্ষোভ
সাজিদ হত্যার বিচার ও ইকসু রোডম্যাপ দাবিতে ইবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে কৃষক দলের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত
নবীনগরে কৃষক দলের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরানো হলো উড্ডয়নের অপেক্ষায় থাকা বিমানগুলো
সরানো হলো উড্ডয়নের অপেক্ষায় থাকা বিমানগুলো

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজনে ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজনে ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে পাঁচ হাজার মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে পাঁচ হাজার মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে
দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ-লিফলেট বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ-লিফলেট বিতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ
ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা
বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা

দেশগ্রাম

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন