শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:১২, শুক্রবার, ০৮ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে

আল্লামা মাহ্‌মূদুল হাসান
অনলাইন ভার্সন
জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে

পূর্ববর্তী বুজুর্গানে দীন বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে তাকদিরে নির্ধারিত মৃত্যুবরণ কামনা করতেন। তার কারণ হলো- হাদিস শরিফে এসেছে, এ সময় ইন্তেকাল হলে কবরের সওয়াল-জওয়াব আছান হয়। এখন প্রশ্ন হলো, হাদিসের সু-সংবাদ কাদের ব্যাপারে? আল্লাহ-রসুলের অন্য সব আদেশ-নিষেধ অমান্য করে শুধু এই সুসংবাদের রাতে মৃত্যুবরণ করলেই কী কবরের সওয়াল-জওয়াব সহজ হয়ে যাবে? আজাব মাফ হয়ে যাবে? আসলে হাদিসের মর্মার্থ হলো, ওই ব্যক্তি নাফরমান হবে না, বরং রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের তরিকা অনুযায়ী আল্লাহর ফরমাবরদার হবে। এ কথার দলিল হলো কুরআন-হাদিসের বহু সংখ্যক আয়াত ও বাণী। এ রাতে যারা খালেস নিয়তে ইবাদত করে আল্লাহ পাক তাদের বিগত সপ্তাহের গুনাহ মাফ করে দেন এবং আগত সপ্তাহের আমল করা তাদের জন্য সহজ করে দেন। মানুষ যেমন অপেক্ষায় থাকে শবেকদর, শবেবরাতের জন্য, ঠিক তেমনি আল্লাহর ওলিরাও শুক্রবারের রাতের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করেন। অন্য রাতে তো তারা তাহাজ্জুদ পড়েনই কিন্তু এ রাতের বিশেষ ফজিলতের জন্য তারা বেশি আগ্রহী হয়ে থাকেন।

মসজিদের ইমাম-মুয়াজ্জিন, মাদরাসার ছাত্র-উস্তাদদের জন্য প্রয়োজন কমপক্ষে শুক্রবারের রাতে বেশি বেশি ইবাদত বন্দেগি করা। শুক্রবার সরকারি ছুটি থাকার কারণে মানুষ এ দিনে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের কর্মসূচি ঠিক করে রাখে আগে থেকেই। এমন মহা ফজিলতের দিনে মানুষ শরিয়তবিরোধী কর্মকান্ডে লিপ্ত হয় এবং আপন খালিক-মালিকের স্মরণ থেকে চরমভাবে গাফেল হয়ে যায়। গান-বাদ্য ও সিনেমার আয়োজন বেড়ে যায়। বনভোজনে গিয়ে নাচ-ফুর্তি, বেপর্দেগি ইত্যাদি নানা ধরনের নফরমানিতে মশগুল হয়। বিবাহের অনুষ্ঠানে গিয়ে ভিডিও ছবি তোলে, গায়রে মাহরাম মহিলাদের সঙ্গে প্রকাশ্যে আনন্দ-উল্লাস করে।

মাদরাসার ছাত্ররা এ দিনে বাসাবাড়িতে চলে যায়। বাসায় গিয়ে অনেকে নামাজ পড়ে না। অনেকের বাসায় টিভি থাকে। তাতে নাটক-সিনেমা, খেলাধুলা দেখে পবিত্র দিনটি পার করে। এক সপ্তাহে আমল করে যে সওয়াব অর্জন করেছিল তা বাসাবাড়িতে গিয়ে বরবাদ করে আসে। শুক্রবার ছুটির দিন হওয়ার কারণে দুনিয়ার কাজকর্ম বন্ধ হয় না বরং আরও বেড়ে যায়। তবে ইবাদত বন্দেগির কাজ কমে যায়।

আমার মজলিশে যারা আসেন আমার মনে চায় তাদের প্রশ্ন করতে যে, কারা কারা গত রাতে তাহাজ্জুদ পড়েছেন; কিন্তু অনেকেই তো পড়েননি, সুতরাং প্রশ্ন করলে তাদের দোষ মানুষের সামনে প্রকাশ হয়ে যাবে, তাই প্রশ্ন না করাই উত্তম। যারা পড়েননি তাদের উচিত ওয়াদা করা যে, কমপক্ষে শুক্রবারের রাতে তাহাজ্জুদ পড়ব। অনেকে ওয়াদার সঙ্গে ‘ইনশা আল্লাহ’ বলেন। ‘ইনশা আল্লাহ’তেও প্যাঁচ থাকে। যেমন অনেকে রাতে তাহাজ্জুদ পড়বে বলে ‘ইনশা আল্লাহ’ বলে ঘুমায়। যদি উঠতে না পারে তাহলে বলে যে, আল্লাহ চাননি তাই উঠতে পারিনি।

হজরত বেলাল (রা.)-এর জীবনেও ‘ইনশা আল্লাহ’ না বলার এক ঘটনা আছে। একবার রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম শেষ রাতে সফর করে যখন মদিনার প্রায় নিকটবর্তী স্থানে আসলেন তখন ক্লান্তির কারণে আর সামনে অগ্রসর হওয়া সম্ভব হচ্ছিল না। সঙ্গে হজরত বেলাল হাবশি (রা.)-সহ অনেক সাহাবি ছিলেন। এদিকে নবীজির অভ্যাস ছিল, কোনো জায়গা থেকে রাতে মদিনায় ফিরলে বাড়িতে যেতেন না, বরং রাস্তার কোনো এক জায়গায় তাঁবু করে রাত কাটিয়ে দিতেন। তার কারণ হলো রাতে সবাই ঘুমিয়ে থাকে। এ সময় বাড়িতে গেলে স্ত্রী-সন্তানদের ঘুম ভেঙে জাগাতে হবে, এতে তাদের কষ্ট হবে। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের এতটুকু কষ্ট দিতে রাজি ছিলেন না। মহিলারা স্বামীর অনুপস্থিতিতে সাধারণ অবস্থায় থাকে। অর্থাৎ তাদের শরীরে কাপড় থাকে অনুন্নত, ময়লাযুক্ত। যা দেখে স্বামীর খারাপ লাগতে পারে, স্ত্রীও বিব্রতবোধ করে। এ কারণে রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রাতে বাড়িতে ফিরতেন না। আমরা কিন্তু এর বিপরীতটা করি। আমরা রাতে স্ত্রীর অবস্থান সম্পর্কে সংবাদ নিতে যাই চুপে চাপে। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তা করতেন না। এটা করা সম্পূর্ণ নিষেধ। কারণ প্রত্যেকেরই স্বাধীনতা রয়েছে। যখন তখন না বলে যাওয়া ঠিক না। আগে সংবাদ পাঠিয়ে এবং কাছে এসে সালাম করে ঘরে যাওয়া উচিত। এখন যেহেতু অত্যাধুনিক যুগ তাই মোবাইল করে যাওয়াই উত্তম।

বলছিলাম বেলাল (রা.)-এর ঘটনার কথা। হযরত বেলাল হাবশি (রা.) বলেন, ওই দিন এমন মজার ঘুম চোখে এসেছিল যে, মনে হয় জীবনে কোনো দিনও এমন ঘুম আসেনি। হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এমতাবস্থায় সাহাবিদের লক্ষ্য করে বললেন, রাত তো সামান্যই বাকি আছে, এখন একসঙ্গে সবাই ঘুমালে ফজর কাজা হয়ে যেতে পারে। তাই তোমাদের মধ্যে কেউ কি আছে, যে জাগ্রত থেকে শেষ রাতে আমাদের নামাজের জন্য জাগিয়ে দেবে? হজরত বেলাল হাবশি (রা.) ‘ইনশা আল্লাহ’ না বলে বললেন, ইয়া রসুলাল্লাহ! আমি শেষ রাতে জাগিয়ে দেওয়ার জন্য প্রস্তুত আছি। অতঃপর হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সাহাবিদের নিয়ে ঘুমিয়ে পড়লেন। এদিকে হজরত বেলাল (রা.) জোর করে চোখ খোলা রেখেছেন। ঘুমের চাপ কতক্ষণ সহ্য করা যায়! জাগ্রত থাকতে থাকতে বেলাল (রা.)-এর শরীরে ক্লান্তি এসে গেল। তিনি ক্লান্তি দূর করার উদ্দেশ্যে গাছ বা কিছু একটার সঙ্গে হেলান দিয়ে বসলেন। ব্যাস ফজর শেষ হয়ে পূর্বাকাশে সূর্য উঁকি দিল। হঠাৎ এক সাহাবি সূর্যের তাপে জেগে গেলেন এবং উঠে দেখেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামও ঘুমিয়ে আছেন। তিনি জাগাতে সাহস পাচ্ছিলেন না। তাছাড়া রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে ঘুমের মধ্যে ডাক না দেওয়ারই নিয়ম ছিল। একে একে চতুর্থ নম্বরে হজরত ওমর (রা.) জাগ্রত হয়ে দেখলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঘুমিয়ে আছেন। তিনি ডাক দেওয়ার কোনো পন্থা না পেয়ে উচ্চৈঃস্বরে জিকির করতে শুরু করলেন। একদিন রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হজরত ওমর (রা.)-কে জিজ্ঞাসাও করেছিলেন, অন্য সময়ের চেয়ে তুমি শেষ রাতে এত আওয়াজে কেন জিকির কর? হজরত ওমর (রা.) উত্তর দিলেন, যারা ঘুমিয়ে থাকে তাদের জাগানোর জন্য। তাছাড়া উচ্চৈঃস্বরে জিকির করলে আশপাশের শয়তান পর্যন্ত পলায়ন করে।

লেখক : আমির, আল হাইআতুল উলয়া ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ

 

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
নারীদের হজের বিধি-বিধান
নারীদের হজের বিধি-বিধান
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
মহানবী (সা.)-এর পারিবারিক উত্তরাধিকার সম্পত্তি
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
ব্যস্ত জীবনে যেভাবে কোরআনচর্চা করব
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে
জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে
জিকিরের শব্দে শয়তান পলায়ন করে
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত
যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার
নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু
নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’
‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন
প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সংশোধন
সংশোধন

খবর