শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৯, রবিবার, ০৯ জুন, ২০২৪

ইসলামপূর্ব যুগে হজ যেমন ছিল

আতাউর রহমান খসরু
অনলাইন ভার্সন
ইসলামপূর্ব যুগে হজ যেমন ছিল

ইসলামপূর্ব যুগের যেসব বিধান শরিয়তেও অনুমোদন লাভ করেছে হজ এর অন্যতম। কেননা আরব সমাজে হজের প্রচলন ঘটেছিল ইসলাম আগমনের বহু পূর্বে। তবে ইসলাম মৌলিক হজকে অনুমোদন করলেও হজের বিধি-বিধানে সংস্কার ও পরিবর্তন এনেছে। বরং বলা যায়, হজের বিধি-বিধানকে ইসলাম শিরক ও কুসংস্কারমুক্ত করেছে।

হজের প্রচলন যেভাবে হয়

মুসলিম ঐতিহাসিকরা এ বিষয়ে একমত যে হজের সূচনা হয়েছিল মুসলিম জাতির পিতা ইবরাহিম (আ.)-এর মাধ্যমে। তিনি আল্লাহর নির্দেশে পবিত্র কাবাঘরের নির্মাণকাজ শেষ করলে আল্লাহ তাঁকে হজের ঘোষণা দেওয়ার নির্দেশ দেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘আর স্মরণ করো, যখন আমি ইবরাহিমের জন্য নির্ধারণ করে দিয়েছিলাম সেই ঘরের স্থান, তখন বলেছিলাম আমার সঙ্গে কোনো শরিক স্থির কোরো না এবং আমার ঘরকে পবিত্র রাখো তাদের জন্য যারা তাওয়াফ করে এবং যারা নামাজে দাঁড়ায়, রুকু করে ও সিজদা করে। এবং মানুষের কাছে হজের ঘোষণা করে দাও, তারা তোমার কাছে আসবে পদব্রজে ও সব ধরনের ক্ষীণকায় উঠের পিঠে, তারা আসবে দূর-দূরান্তের পথ অতিক্রম করে।’ (সুরা : হজ, আয়াত : ২৬-২৭)

আল্লামা ইবনে কাসির (রহ.) উল্লিখিত আয়াতের ব্যাখ্যায় লেখেন, ‘হজের ঘোষণার নির্দেশ দিলে ইবরাহিম (আ.) বলেন, হে আমার প্রতিপালক! আমি কিভাবে এই আহবান পৌঁছে দেব, আমার কণ্ঠস্বর তো তাদের কাছে পৌঁছাবে না। আল্লাহ বলেন, তুমি আহবান জানাও, পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব আমার। ইবরাহিম (আ.) মাকামে ইবরাহিমের পাথর, সাফা পর্বত ও আবু কায়েস পাহাড়ের ওপর দাঁড়িয়ে ঘোষণা করলেন—হে মানবজাতি, তোমাদের প্রভু একটি ঘর নির্ধারণ করেছেন। সুতরাং তোমরা তাঁর হজ করো।

বলা হয়, পৃথিবীর পাহাড়গুলো তখন নিচু হয়ে যায়। ফলে তাঁর ঘোষণা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ে। মায়ের গর্ভাশয় ও পিতার মেরুদণ্ডে অবস্থানকারী সব মানুষ তা শুনতে পারে। কিয়ামত পর্যন্ত যত মানুষ হজ করবে, তারা লাব্বাইক বলে সাড়া দেয়।’ (তাফসিরে ইবনে কাসির)  
 
কাবা যেভাবে মানুষের হৃদয়ে স্থান পেল

ইবরাহিম (আ.) দোয়া করেছিলেন, ‘হে আমাদের প্রতিপালক! আমি আমার বংশধরদের কতককে বসবাস করালাম অনুর্বর উপত্যকায় তোমার পবিত্র ঘরের কাছে।

হে আমাদের প্রতিপালক! এ জন্য যে তারা যেন নামাজ কায়েম করে। অতএব তুমি কিছু লোকের অন্তর তাদের প্রতি অনুরাগী করে দাও এবং ফলাদি দ্বারা তাদের রিজিকের ব্যবস্থা কোরো, যাতে তারা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে।’ (সুরা : ইবরাহিম, আয়াত : ৩৭) 
ইবরাহিম (আ.)-এর হজের ঘোষণা এবং উল্লিখিত দোয়ার বরকতে আল্লাহ মক্কার মানুষের অন্তর ঝুঁকিয়ে দিলেন।

এ ছাড়া মক্কা আরব উপদ্বীপের ঠিক মধ্যভাগে হওয়ায় আরবের লোকেরা উত্তর-দক্ষিণ বা পূর্ব-পশ্চিম যেদিকেই যাতায়াত করত অনিবার্যভাবে মক্কাকে অতিক্রম করতে হতো। ফলে মক্কা নগরী সহজেই ধর্মীয় ও বাণিজ্যিক কেন্দ্রের মর্যাদা লাভ করে। মক্কার কুরাইশরাও ইবরাহিম ও ইসমাঈল (আ.)-এর উত্তরাধিকারী হিসেবে পবিত্র কাবাঘর এবং তার জিয়ারতকারীদের সেবা করত। তারা ছিল হজযাত্রীদের প্রতি অত্যন্ত সহানুভূতিশীল। এ কারণেও কাবার প্রতি মানুষ আকৃষ্ট হয়েছিল।

ইসলামপূর্ব আরবে কাবার সম্মান

ইসলাম আগমনের আগেও কাবাঘরকে আরবরা অত্যন্ত সম্মানের চোখে দেখত। ঐতিহাসিক কালবি লেখেন, ‘আরব জাতি তাদের পিতা ইসমাইল (আ.)-এর শিক্ষা ও উত্তরাধিকার হিসেবে পবিত্র কাবার সম্মানে হজ ও ওমরাহ করত। মক্কায় যে ব্যক্তিই আগমন করত তারা কাবার সম্মান ও ভালোবাসায় হেরেম অঞ্চলের পাথর নিয়ে যেত। তারা যেখানে যেত সেখানেই এই পাথর বহন করে নিয়ে যেত। কাবার প্রতি তীব্র আকাঙ্ক্ষা, আবেগ ও ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ হিসেবে এসব পাথরের চারপাশে তারা তাওয়াফও করত।’ (শুআরাউ মক্কা কাবলাল ইসলাম, পৃষ্ঠা ৭৩)

ইসলামপূর্ব হজের কার্যক্রম

ইসলাম আগনের আগে হজের মৌলিক কার্যক্রমগুলোর সঙ্গে শরিয়তের মৌলিক বিধানের সাদৃশ্য রয়েছে। তবে তা আদায়ের পদ্ধতিগত পার্থক্য রয়েছে। যেমন—

১. সাঈ করা : জাহেলি যুগেও সাফা ও মারওয়া পাহাড়ে সাঈ করা হতো। তবে সবাই তা করত না। সে সময় এই দুই পাহাড়ে মূর্তি স্থাপন করা হয়েছিল এবং সাঈর সময় মূর্তির প্রতি সম্মান দেখানো হতো।

২. তাওয়াফ : ইসলামপূর্ব যুগেও হাজিরা সাতবার পবিত্র কাবাঘরের তাওয়াফ করত। তবে কুরাইশ নয় এমন হাজিরা উলঙ্গ হয়ে তাওয়াফ করত। তারা বলত, যে কাপড় পরিধান করে আমরা আল্লাহর অবাধ্য হয়েছি তা পরে কিভাবে তাওয়াফ করব। অবশ্য কোনো কোনো হাজি কুরাইশ, তাদের বংশোদ্ভূত ও মিত্র যাদেরকে ‘হুমস’ বলা হতো তাদের কাছ থেকে কাপড় ধার করে বা কিনে নিয়ে তা পরিধান করে তাওয়াফ করত।

৩. মাথা মুণ্ডানো : জাহেলি যুগেও হাজিরা হজ শেষে মাথা মুণ্ডাত বা চুল ছোট করত।

৪. আরাফায় অবস্থান : আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, জাহেলি যুগে মক্কার কুরাইশরা মুজদালিফায় অবস্থান করত, তারা আরাফায় যেত না। আরবের অন্য সব গোত্র আরাফায় অবস্থান করত।

৫. পশু কোরবানি : জাহেলি যুগেও হাজিরা পশু কোরবানি করত। তবে তা করা হতো কাবা প্রাঙ্গণে স্থাপিত দেব-দেবীর সামনে। অতঃপর পশুর গোশত দরিদ্র হাজিদের মধ্যে বণ্টন করে দেওয়া হতো।

৬. রুফাদা : হজের সময় মক্কাবাসী প্রত্যেকের সাধ্যানুযায়ী অর্থ জমা করত এবং তা দিয়ে আগত হাজিদের আপ্যায়ন করত। হিশাম ইবনে আবদে মানাফ রুফাদা প্রথার প্রচলন ঘটান। (ভেটোগেট ডটকম; তাফসির ডটনেট)

হজের বিধানে বিকৃতি

ইবরাহিম (আ.) হজের বিধান প্রবর্তন করেন। কিন্তু দীর্ঘকাল আরব ভূখণ্ড ঐশী আলো থেকে বঞ্চিত হওয়ায় হজের বিধি-বিধানে নানা ধরনের বিদআত ও বিকৃতি যুক্ত হয়। এমনকি তাতে মূর্তিপূজার মতো শিরকের সংযোগ ঘটে, যা ছিল ইবরাহিম (আ.)-এর দ্বিনের সম্পূর্ণ পরিপন্থী। তবে ইবরাহিম (আ.)-এর দোয়ার বরকতে আরব সমাজে নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর আগমন পর্যন্ত এমন একদল লোক অবশিষ্ট ছিল, যারা কখনো মূর্তিপূজায় লিপ্ত হয়নি। তাদের দ্বিনে হানিফের অনুসারী বলা হতো। মক্কায় দ্বিনে হানিফের অনুসারীদের প্রধান ছিলেন ওরাকা বিন নওফেল। ইবরাহিম (আ.) দোয়া করেছিলেন, ‘স্মরণ করো, ইবরাহিম বলেছিল, হে আমার প্রতিপালক! এই নগরীকে নিরাপদ করো এবং আমাকে ও আমার পুত্রদেরকে প্রতিমা পূজা থেকে দূরে রাখো।’ (সুরা : ইবরাহিম, আয়াত : ৩৫)

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
কোরআনের দৃষ্টিতে কিয়ামত দিবস
কোরআনের দৃষ্টিতে কিয়ামত দিবস
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা
৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা
ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর
ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর
তানজানিয়ায় ইসলাম ও মুসলমান
তানজানিয়ায় ইসলাম ও মুসলমান
মুসলিম সভ্যতায় মসজিদভিত্তিক পাঠাগার
মুসলিম সভ্যতায় মসজিদভিত্তিক পাঠাগার
সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব
সহকর্মী ও সহযোদ্ধাদের কৃতিত্ব স্বীকারের গুরুত্ব
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
১০ দিনে প্রাথমিক নিবন্ধন করলেন ২৫ হজযাত্রী
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ভাষাবিদ ড. আব্দুস সাত্তার সিদ্দিকীর জীবন ও কর্ম
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
সর্বশেষ খবর
যুব দিবসে পুরস্কৃত হবেন ২০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান
যুব দিবসে পুরস্কৃত হবেন ২০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ মানুষকে জিম্মি করে নিঃশেষ করে দিয়েছে : এ্যানি
আওয়ামী লীগ মানুষকে জিম্মি করে নিঃশেষ করে দিয়েছে : এ্যানি

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ব্যুত্থান অ্যাসোসিয়েশনের নতুন নির্বাহী জাতীয় কমিটি গঠন
বাংলাদেশ ব্যুত্থান অ্যাসোসিয়েশনের নতুন নির্বাহী জাতীয় কমিটি গঠন

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘আমরা’ দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া
‘আমরা’ দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচনে তরুণ ভোটারদের জন্য আলাদা বুথ থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে তরুণ ভোটারদের জন্য আলাদা বুথ থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা কংগ্রেস নেতার
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা কংগ্রেস নেতার

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির ভিডিও ভাইরাল, এনসিপি নেতাকে শোকজ
চাঁদাবাজির ভিডিও ভাইরাল, এনসিপি নেতাকে শোকজ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূতের বদলে বন্ধ করাই উত্তম : বিটিএমএ সভাপতি
দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূতের বদলে বন্ধ করাই উত্তম : বিটিএমএ সভাপতি

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করবে ইউকেএম
প্রধান উপদেষ্টাকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করবে ইউকেএম

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়ার উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোলায় বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন
ভোলায় বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘুমধুম সীমান্তে মিয়ানমারের ওপারে গোলাগুলি, এপারে আতঙ্ক
ঘুমধুম সীমান্তে মিয়ানমারের ওপারে গোলাগুলি, এপারে আতঙ্ক

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ার মিরপুরে সন্ত্রাসী হামলায় সাংবাদিক ফিরোজ আহমেদ গুরুতর আহত
কুষ্টিয়ার মিরপুরে সন্ত্রাসী হামলায় সাংবাদিক ফিরোজ আহমেদ গুরুতর আহত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইফ আলি খানের ছেলেদের রক্তে বইছে রবীন্দ্রনাথের গৌরব
সাইফ আলি খানের ছেলেদের রক্তে বইছে রবীন্দ্রনাথের গৌরব

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

এডিলেডে বিজিপিএএ’র বার্ষিক সায়েন্টিফিক মহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত
এডিলেডে বিজিপিএএ’র বার্ষিক সায়েন্টিফিক মহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫৫ মিনিট আগে | পরবাস

গাজায় আলজাজিরার ৫ সাংবাদিক হত্যার ঘটনায় জাতিসংঘের নিন্দা
গাজায় আলজাজিরার ৫ সাংবাদিক হত্যার ঘটনায় জাতিসংঘের নিন্দা

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে মালিকবিহীন ১৫ বার্মিজ গরু জব্দ
সীমান্তে মালিকবিহীন ১৫ বার্মিজ গরু জব্দ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক
দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে শিশু হত্যার অভিযোগে সৎ মা কারাগারে
নোয়াখালীতে শিশু হত্যার অভিযোগে সৎ মা কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী মহানগর বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত, দায়িত্বে ২ কেন্দ্রীয় নেতা
রাজশাহী মহানগর বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত, দায়িত্বে ২ কেন্দ্রীয় নেতা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একাদশে ভর্তি: বাড়লো প্রথম ধাপে আবেদনের সময়
একাদশে ভর্তি: বাড়লো প্রথম ধাপে আবেদনের সময়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে মহাসড়কে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীনবরণ
স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে মহাসড়কে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীনবরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের সুদমুক্ত ঋণে স্বাবলম্বী হাজারো পরিবার
বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের সুদমুক্ত ঋণে স্বাবলম্বী হাজারো পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেজাজ হারালেন সালমান খান
মেজাজ হারালেন সালমান খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুলিশ হেফাজতে জনি হত্যা: দুই পুলিশ কর্মকর্তার যাবজ্জীবন দণ্ড বহাল
পুলিশ হেফাজতে জনি হত্যা: দুই পুলিশ কর্মকর্তার যাবজ্জীবন দণ্ড বহাল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে মানিকগঞ্জে মানববন্ধন
সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে মানিকগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামাল ভূঁইয়া সার্ফ এক্সেলের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর
জামাল ভূঁইয়া সার্ফ এক্সেলের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশে জার্মানির নতুন রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব গ্রহণ
বাংলাদেশে জার্মানির নতুন রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে জুয়ার আসর থেকে ৪ যুবক গ্রেফতার
সিলেটে জুয়ার আসর থেকে ৪ যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হবিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
হবিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন
‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাফিক সার্জেন্টকে গালিগালাজ, সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কর কমিশনার
ট্রাফিক সার্জেন্টকে গালিগালাজ, সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কর কমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা
ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান
ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল জাজিরার ৫ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল
আল জাজিরার ৫ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউটনের দুই গতিসূত্র ‘ভুল’ দাবি আফসার আলীর
নিউটনের দুই গতিসূত্র ‘ভুল’ দাবি আফসার আলীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির
সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে পত্রিকার ‘সর্বশেষ’ হকার আলী আকবরকে সম্মাননা দিচ্ছেন ম্যাক্রোঁ
ফ্রান্সে পত্রিকার ‘সর্বশেষ’ হকার আলী আকবরকে সম্মাননা দিচ্ছেন ম্যাক্রোঁ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ায় কমছে পুরুষ, সংকুচিত হচ্ছে সামরিক বাহিনী
দক্ষিণ কোরিয়ায় কমছে পুরুষ, সংকুচিত হচ্ছে সামরিক বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের শুল্ক চাপে নয়াদিল্লির নতুন ভরসা কি ইসরায়েল?
ট্রাম্পের শুল্ক চাপে নয়াদিল্লির নতুন ভরসা কি ইসরায়েল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা
পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনের ব্যাটারির আয়ু বাড়াতে বন্ধ করুন ৫ ফিচার
ফোনের ব্যাটারির আয়ু বাড়াতে বন্ধ করুন ৫ ফিচার

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক
দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন অ্যারাইভাল ভিসা’ নিয়ে সুখবর দিলো কুয়েত
‘অন অ্যারাইভাল ভিসা’ নিয়ে সুখবর দিলো কুয়েত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে আটকা বিমানের ড্রিমলাইনার, ২৬২ যাত্রী হোটেলে
রোমে আটকা বিমানের ড্রিমলাইনার, ২৬২ যাত্রী হোটেলে

৩ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক, আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে জেলেনস্কিকে
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক, আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে জেলেনস্কিকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ার অভিযোগে যুবককে ৬ টুকরা, স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
পরকীয়ার অভিযোগে যুবককে ৬ টুকরা, স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষা নয়, অপরাধে নীরব দর্শক সরকার : মামুনুল হক
আইনশৃঙ্খলা রক্ষা নয়, অপরাধে নীরব দর্শক সরকার : মামুনুল হক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের সঙ্গে ‘বন্ধুত্ব’ নিয়ে মোদিকে সতর্ক করলেন কাসপারভ
পুতিনের সঙ্গে ‘বন্ধুত্ব’ নিয়ে মোদিকে সতর্ক করলেন কাসপারভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে যাত্রী-স্বজনদের জন্য নতুন নির্দেশনা
বিমানবন্দরে যাত্রী-স্বজনদের জন্য নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে এনসিপিসহ ১৬টি দল উত্তীর্ণ, বাড়তে পারে সংখ্যা
ইসির প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে এনসিপিসহ ১৬টি দল উত্তীর্ণ, বাড়তে পারে সংখ্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বই দেখে পরীক্ষা দিতে পারবে ভারতের শিক্ষার্থীরা
বই দেখে পরীক্ষা দিতে পারবে ভারতের শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে অস্ট্রেলিয়া
সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে অস্ট্রেলিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'চিকন' বলায় বন্ধুকে নৃশংসভাবে হত্যা
'চিকন' বলায় বন্ধুকে নৃশংসভাবে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরিয়ার বিপক্ষে হেরেও মূল পর্বের সম্ভাবনা জিইয়ে আছে বাংলাদেশের
কোরিয়ার বিপক্ষে হেরেও মূল পর্বের সম্ভাবনা জিইয়ে আছে বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সচিবালয়ে নিয়ম ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে: প্রেস সচিব
সচিবালয়ে নিয়ম ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে: প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছর পর ফিরে অস্ট্রেলিয়ার ১৭ রানের জয়
১৭ বছর পর ফিরে অস্ট্রেলিয়ার ১৭ রানের জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব
আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ৯ জন জামায়াতে নতুন মুখ
বিএনপির প্রার্থী ৯ জন জামায়াতে নতুন মুখ

নগর জীবন

ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!

সম্পাদকীয়

লন্ডনে ব্যাপক বিক্ষোভ ও গ্রেপ্তার
লন্ডনে ব্যাপক বিক্ষোভ ও গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি
সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র
এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আসল-নকল চেনা দায়
আসল-নকল চেনা দায়

পেছনের পৃষ্ঠা

শালবনে নজর কাড়ছে পলাশি লতা
শালবনে নজর কাড়ছে পলাশি লতা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি ও জামায়াত
প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি ও জামায়াত

নগর জীবন

বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক
বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক

প্রথম পৃষ্ঠা

শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে
শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে

শোবিজ

দ্রুত নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে
দ্রুত নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই সরাসরি দেখা হবে : তারেক রহমান
শিগগিরই সরাসরি দেখা হবে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ বছর নষ্ট এমআরআই মেশিন
পাঁচ বছর নষ্ট এমআরআই মেশিন

পেছনের পৃষ্ঠা

তটিনীর প্রিয় মানুষ
তটিনীর প্রিয় মানুষ

শোবিজ

বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত
বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার ইতিহাস গড়ল ছোটরা
এবার ইতিহাস গড়ল ছোটরা

মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি
স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়াদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন যুবারা
প্রোটিয়াদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন যুবারা

মাঠে ময়দানে

দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা
দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে
উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ লিগে অন্যরকম আবাহনী
চ্যালেঞ্জ লিগে অন্যরকম আবাহনী

মাঠে ময়দানে

বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন
বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিটনেসে সেরা নাহিদ রানা
ফিটনেসে সেরা নাহিদ রানা

মাঠে ময়দানে

আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন
আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদ যাচ্ছেন ২১ লাখ ৩২ হাজার ভোটার
বাদ যাচ্ছেন ২১ লাখ ৩২ হাজার ভোটার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি
৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেভিড ঝড়ে অসিদের রেকর্ড জয়
ডেভিড ঝড়ে অসিদের রেকর্ড জয়

মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা

প্রথম পৃষ্ঠা