শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৯, রবিবার, ০৯ জুন, ২০২৪

ইসলামপূর্ব যুগে হজ যেমন ছিল

আতাউর রহমান খসরু
অনলাইন ভার্সন
ইসলামপূর্ব যুগে হজ যেমন ছিল

ইসলামপূর্ব যুগের যেসব বিধান শরিয়তেও অনুমোদন লাভ করেছে হজ এর অন্যতম। কেননা আরব সমাজে হজের প্রচলন ঘটেছিল ইসলাম আগমনের বহু পূর্বে। তবে ইসলাম মৌলিক হজকে অনুমোদন করলেও হজের বিধি-বিধানে সংস্কার ও পরিবর্তন এনেছে। বরং বলা যায়, হজের বিধি-বিধানকে ইসলাম শিরক ও কুসংস্কারমুক্ত করেছে।

হজের প্রচলন যেভাবে হয়

মুসলিম ঐতিহাসিকরা এ বিষয়ে একমত যে হজের সূচনা হয়েছিল মুসলিম জাতির পিতা ইবরাহিম (আ.)-এর মাধ্যমে। তিনি আল্লাহর নির্দেশে পবিত্র কাবাঘরের নির্মাণকাজ শেষ করলে আল্লাহ তাঁকে হজের ঘোষণা দেওয়ার নির্দেশ দেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘আর স্মরণ করো, যখন আমি ইবরাহিমের জন্য নির্ধারণ করে দিয়েছিলাম সেই ঘরের স্থান, তখন বলেছিলাম আমার সঙ্গে কোনো শরিক স্থির কোরো না এবং আমার ঘরকে পবিত্র রাখো তাদের জন্য যারা তাওয়াফ করে এবং যারা নামাজে দাঁড়ায়, রুকু করে ও সিজদা করে। এবং মানুষের কাছে হজের ঘোষণা করে দাও, তারা তোমার কাছে আসবে পদব্রজে ও সব ধরনের ক্ষীণকায় উঠের পিঠে, তারা আসবে দূর-দূরান্তের পথ অতিক্রম করে।’ (সুরা : হজ, আয়াত : ২৬-২৭)

আল্লামা ইবনে কাসির (রহ.) উল্লিখিত আয়াতের ব্যাখ্যায় লেখেন, ‘হজের ঘোষণার নির্দেশ দিলে ইবরাহিম (আ.) বলেন, হে আমার প্রতিপালক! আমি কিভাবে এই আহবান পৌঁছে দেব, আমার কণ্ঠস্বর তো তাদের কাছে পৌঁছাবে না। আল্লাহ বলেন, তুমি আহবান জানাও, পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব আমার। ইবরাহিম (আ.) মাকামে ইবরাহিমের পাথর, সাফা পর্বত ও আবু কায়েস পাহাড়ের ওপর দাঁড়িয়ে ঘোষণা করলেন—হে মানবজাতি, তোমাদের প্রভু একটি ঘর নির্ধারণ করেছেন। সুতরাং তোমরা তাঁর হজ করো।

বলা হয়, পৃথিবীর পাহাড়গুলো তখন নিচু হয়ে যায়। ফলে তাঁর ঘোষণা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ে। মায়ের গর্ভাশয় ও পিতার মেরুদণ্ডে অবস্থানকারী সব মানুষ তা শুনতে পারে। কিয়ামত পর্যন্ত যত মানুষ হজ করবে, তারা লাব্বাইক বলে সাড়া দেয়।’ (তাফসিরে ইবনে কাসির)  
 
কাবা যেভাবে মানুষের হৃদয়ে স্থান পেল

ইবরাহিম (আ.) দোয়া করেছিলেন, ‘হে আমাদের প্রতিপালক! আমি আমার বংশধরদের কতককে বসবাস করালাম অনুর্বর উপত্যকায় তোমার পবিত্র ঘরের কাছে।

হে আমাদের প্রতিপালক! এ জন্য যে তারা যেন নামাজ কায়েম করে। অতএব তুমি কিছু লোকের অন্তর তাদের প্রতি অনুরাগী করে দাও এবং ফলাদি দ্বারা তাদের রিজিকের ব্যবস্থা কোরো, যাতে তারা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে।’ (সুরা : ইবরাহিম, আয়াত : ৩৭) 
ইবরাহিম (আ.)-এর হজের ঘোষণা এবং উল্লিখিত দোয়ার বরকতে আল্লাহ মক্কার মানুষের অন্তর ঝুঁকিয়ে দিলেন।

এ ছাড়া মক্কা আরব উপদ্বীপের ঠিক মধ্যভাগে হওয়ায় আরবের লোকেরা উত্তর-দক্ষিণ বা পূর্ব-পশ্চিম যেদিকেই যাতায়াত করত অনিবার্যভাবে মক্কাকে অতিক্রম করতে হতো। ফলে মক্কা নগরী সহজেই ধর্মীয় ও বাণিজ্যিক কেন্দ্রের মর্যাদা লাভ করে। মক্কার কুরাইশরাও ইবরাহিম ও ইসমাঈল (আ.)-এর উত্তরাধিকারী হিসেবে পবিত্র কাবাঘর এবং তার জিয়ারতকারীদের সেবা করত। তারা ছিল হজযাত্রীদের প্রতি অত্যন্ত সহানুভূতিশীল। এ কারণেও কাবার প্রতি মানুষ আকৃষ্ট হয়েছিল।

ইসলামপূর্ব আরবে কাবার সম্মান

ইসলাম আগমনের আগেও কাবাঘরকে আরবরা অত্যন্ত সম্মানের চোখে দেখত। ঐতিহাসিক কালবি লেখেন, ‘আরব জাতি তাদের পিতা ইসমাইল (আ.)-এর শিক্ষা ও উত্তরাধিকার হিসেবে পবিত্র কাবার সম্মানে হজ ও ওমরাহ করত। মক্কায় যে ব্যক্তিই আগমন করত তারা কাবার সম্মান ও ভালোবাসায় হেরেম অঞ্চলের পাথর নিয়ে যেত। তারা যেখানে যেত সেখানেই এই পাথর বহন করে নিয়ে যেত। কাবার প্রতি তীব্র আকাঙ্ক্ষা, আবেগ ও ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ হিসেবে এসব পাথরের চারপাশে তারা তাওয়াফও করত।’ (শুআরাউ মক্কা কাবলাল ইসলাম, পৃষ্ঠা ৭৩)

ইসলামপূর্ব হজের কার্যক্রম

ইসলাম আগনের আগে হজের মৌলিক কার্যক্রমগুলোর সঙ্গে শরিয়তের মৌলিক বিধানের সাদৃশ্য রয়েছে। তবে তা আদায়ের পদ্ধতিগত পার্থক্য রয়েছে। যেমন—

১. সাঈ করা : জাহেলি যুগেও সাফা ও মারওয়া পাহাড়ে সাঈ করা হতো। তবে সবাই তা করত না। সে সময় এই দুই পাহাড়ে মূর্তি স্থাপন করা হয়েছিল এবং সাঈর সময় মূর্তির প্রতি সম্মান দেখানো হতো।

২. তাওয়াফ : ইসলামপূর্ব যুগেও হাজিরা সাতবার পবিত্র কাবাঘরের তাওয়াফ করত। তবে কুরাইশ নয় এমন হাজিরা উলঙ্গ হয়ে তাওয়াফ করত। তারা বলত, যে কাপড় পরিধান করে আমরা আল্লাহর অবাধ্য হয়েছি তা পরে কিভাবে তাওয়াফ করব। অবশ্য কোনো কোনো হাজি কুরাইশ, তাদের বংশোদ্ভূত ও মিত্র যাদেরকে ‘হুমস’ বলা হতো তাদের কাছ থেকে কাপড় ধার করে বা কিনে নিয়ে তা পরিধান করে তাওয়াফ করত।

৩. মাথা মুণ্ডানো : জাহেলি যুগেও হাজিরা হজ শেষে মাথা মুণ্ডাত বা চুল ছোট করত।

৪. আরাফায় অবস্থান : আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, জাহেলি যুগে মক্কার কুরাইশরা মুজদালিফায় অবস্থান করত, তারা আরাফায় যেত না। আরবের অন্য সব গোত্র আরাফায় অবস্থান করত।

৫. পশু কোরবানি : জাহেলি যুগেও হাজিরা পশু কোরবানি করত। তবে তা করা হতো কাবা প্রাঙ্গণে স্থাপিত দেব-দেবীর সামনে। অতঃপর পশুর গোশত দরিদ্র হাজিদের মধ্যে বণ্টন করে দেওয়া হতো।

৬. রুফাদা : হজের সময় মক্কাবাসী প্রত্যেকের সাধ্যানুযায়ী অর্থ জমা করত এবং তা দিয়ে আগত হাজিদের আপ্যায়ন করত। হিশাম ইবনে আবদে মানাফ রুফাদা প্রথার প্রচলন ঘটান। (ভেটোগেট ডটকম; তাফসির ডটনেট)

হজের বিধানে বিকৃতি

ইবরাহিম (আ.) হজের বিধান প্রবর্তন করেন। কিন্তু দীর্ঘকাল আরব ভূখণ্ড ঐশী আলো থেকে বঞ্চিত হওয়ায় হজের বিধি-বিধানে নানা ধরনের বিদআত ও বিকৃতি যুক্ত হয়। এমনকি তাতে মূর্তিপূজার মতো শিরকের সংযোগ ঘটে, যা ছিল ইবরাহিম (আ.)-এর দ্বিনের সম্পূর্ণ পরিপন্থী। তবে ইবরাহিম (আ.)-এর দোয়ার বরকতে আরব সমাজে নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর আগমন পর্যন্ত এমন একদল লোক অবশিষ্ট ছিল, যারা কখনো মূর্তিপূজায় লিপ্ত হয়নি। তাদের দ্বিনে হানিফের অনুসারী বলা হতো। মক্কায় দ্বিনে হানিফের অনুসারীদের প্রধান ছিলেন ওরাকা বিন নওফেল। ইবরাহিম (আ.) দোয়া করেছিলেন, ‘স্মরণ করো, ইবরাহিম বলেছিল, হে আমার প্রতিপালক! এই নগরীকে নিরাপদ করো এবং আমাকে ও আমার পুত্রদেরকে প্রতিমা পূজা থেকে দূরে রাখো।’ (সুরা : ইবরাহিম, আয়াত : ৩৫)

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
বিনা ওজরে লাশ দাফনে বিলম্ব করা নিন্দনীয়
বিনা ওজরে লাশ দাফনে বিলম্ব করা নিন্দনীয়
সৌদিতে পৌঁছেছেন ১৭৬৯৪ হজযাত্রী
সৌদিতে পৌঁছেছেন ১৭৬৯৪ হজযাত্রী
তাওফিক কাকে বলে
তাওফিক কাকে বলে
ক্ষমা করলে মর্যাদা বাড়ে
ক্ষমা করলে মর্যাদা বাড়ে
হজের সফরে সহযাত্রীর সঙ্গে আচরণ
হজের সফরে সহযাত্রীর সঙ্গে আচরণ
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
সর্বশেষ খবর
২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন
২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন

এই মাত্র | জাতীয়

প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস
প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস

৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যৌন নিপীড়নের অভিযোগ থেকে মুক্তি পেলেন চিলির ভিদাল
যৌন নিপীড়নের অভিযোগ থেকে মুক্তি পেলেন চিলির ভিদাল

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সন্ধ্যায় ঢাকায় আসছেন কানাডার বাণিজ্য প্রতিনিধি
সন্ধ্যায় ঢাকায় আসছেন কানাডার বাণিজ্য প্রতিনিধি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মহেশপুরে শিশুকে ধর্ষণ মামলায় সৎমামা গ্রেফতার
মহেশপুরে শিশুকে ধর্ষণ মামলায় সৎমামা গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপ্রয়োজনীয় ই-মেইল বন্ধের উপায়
অপ্রয়োজনীয় ই-মেইল বন্ধের উপায়

১১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা না হলে বিচার হবে জনতার আদালতে
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা না হলে বিচার হবে জনতার আদালতে

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘অখ্যাত’ অভিনেত্রীর ছবিতে ‘লাইক’ দিয়ে বিপাকে কোহলি, দিলেন ব্যাখ্যাও
‘অখ্যাত’ অভিনেত্রীর ছবিতে ‘লাইক’ দিয়ে বিপাকে কোহলি, দিলেন ব্যাখ্যাও

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ঘণ্টা পর দুই বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
৮ ঘণ্টা পর দুই বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব কোরআনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব কোরআনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের
আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনা ওজরে লাশ দাফনে বিলম্ব করা নিন্দনীয়
বিনা ওজরে লাশ দাফনে বিলম্ব করা নিন্দনীয়

৪০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সিঙ্গাপুরে পার্লামেন্ট নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
সিঙ্গাপুরে পার্লামেন্ট নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে রিয়াল ছাড়তে যাচ্ছেন মদ্রিচ!
অবশেষে রিয়াল ছাড়তে যাচ্ছেন মদ্রিচ!

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঝড়ো হাওয়ার পূর্বাভাস, ৭ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
ঝড়ো হাওয়ার পূর্বাভাস, ৭ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে বাকবিতন্ডায় মাথা ফাটালো ছাত্রদল নেতার
নোয়াখালীতে বাকবিতন্ডায় মাথা ফাটালো ছাত্রদল নেতার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এবার ভারতে নিষিদ্ধ হলেন আতিফ আসলাম-রাহাত ফতেহ আলী
এবার ভারতে নিষিদ্ধ হলেন আতিফ আসলাম-রাহাত ফতেহ আলী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত
যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামাবাদকে উড়িয়ে দিল পেশোয়ার
ইসলামাবাদকে উড়িয়ে দিল পেশোয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐকমত্য কমিশন কারও প্রতিপক্ষ নয় : আলী রীয়াজ
ঐকমত্য কমিশন কারও প্রতিপক্ষ নয় : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্টে ছিদ্র শিশু রাব্বির পাশে নান্দাইল বসুন্ধরা শুভসংঘ
হার্টে ছিদ্র শিশু রাব্বির পাশে নান্দাইল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চাঁদপুরে নুরুল হক হত্যাকারীদের গ্রেফতার ও ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
চাঁদপুরে নুরুল হক হত্যাকারীদের গ্রেফতার ও ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গিলক্রিস্টের চোখে বুমরাহ বোলিংয়ের ডন ব্র্যাডম্যান
গিলক্রিস্টের চোখে বুমরাহ বোলিংয়ের ডন ব্র্যাডম্যান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ভাঙারির গোডাউনে আগুন
টঙ্গীতে ভাঙারির গোডাউনে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা
সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে মন্দিরে পদদলিত হয়ে ৭ জনের মৃত্যু
ভারতে মন্দিরে পদদলিত হয়ে ৭ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুুন্সিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
মুুন্সিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে আহত ৫০
রাশিয়ার ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে আহত ৫০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল
ইসরায়েলি বিমান ঘাঁটিতে হুথির হামলা, বাজল সাইরেন- ফ্লাইট বাতিল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক
‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়
ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন
বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার
পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না
একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না

১৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!
রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম
নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?
এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি
কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি

১৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি
ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা
‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট চাওয়াই এখন যেন অপরাধ
ভোট চাওয়াই এখন যেন অপরাধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি
রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সজারু থেকে গুইসাপ, বন্যপ্রাণীর মাংস খেয়ে বিপাকে ‘লাপাতা লেডিস’ খ্যাত অভিনেত্রী
সজারু থেকে গুইসাপ, বন্যপ্রাণীর মাংস খেয়ে বিপাকে ‘লাপাতা লেডিস’ খ্যাত অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ
সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
যদি কিন্তু অথবা ছাড়া আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজে ড্রোন হামলা ইসরায়েলের
গাজাগামী ত্রাণবাহী জাহাজে ড্রোন হামলা ইসরায়েলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোর থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হচ্ছেন হেফাজতের নেতাকর্মীরা
ভোর থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হচ্ছেন হেফাজতের নেতাকর্মীরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে জান্তার ২৪৩ হামলা, নিহত দুই শতাধিক
মিয়ানমারে জান্তার ২৪৩ হামলা, নিহত দুই শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা
মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মা হলেন পাগলী, পিতার পরিচয় জানা যায়নি
মা হলেন পাগলী, পিতার পরিচয় জানা যায়নি

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘এই কারণেই পেহেলগামে হামলা হয়েছিল’, সনু নিগমের কনসার্টে কন্নড় ভাষা বিতর্ক
‘এই কারণেই পেহেলগামে হামলা হয়েছিল’, সনু নিগমের কনসার্টে কন্নড় ভাষা বিতর্ক

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের
দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত
পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন
সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকরে ভাগ্যচক্র
আজকরে ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টপসয়েল কাটার মহোৎসব
টপসয়েল কাটার মহোৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা
দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা

মাঠে ময়দানে

ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়
ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়

পরিবেশ ও জীবন

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে

নগর জীবন

পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন
পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া
সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে
পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না
নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না

শোবিজ

পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু
চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি
যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি

পরিবেশ ও জীবন

পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে
পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা
সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমার্জিং দলে আকবর আলি
ইমার্জিং দলে আকবর আলি

মাঠে ময়দানে

অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...
অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...

শোবিজ

মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে
মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে

শোবিজ

স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল
স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল

শনিবারের সকাল

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির

শোবিজ

আবাহনীকে ফের হারাল কিংস
আবাহনীকে ফের হারাল কিংস

মাঠে ময়দানে

ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!
ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির
শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির

নগর জীবন

কখন ফিরছেন শাবনূর
কখন ফিরছেন শাবনূর

শোবিজ

ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ
ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ

শোবিজ