শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৭, বুধবার, ১২ জুন, ২০২৪

ইসলাম হজ ব্যবস্থাপনায় যে পরিবর্তন এনেছে

মুফতি আতাউর রহমান
অনলাইন ভার্সন
ইসলাম হজ ব্যবস্থাপনায় যে পরিবর্তন এনেছে

ইসলাম আসার আগেই হজের প্রচলন ছিল। শরিয়তে হজ কখন ফরজ হয়েছিল তা নিয়ে ঐতিহাসিক ব্যক্তিদের ভেতর মতভিন্নতা আছে। তবে আল্লামা ইবনুল কাইয়িম জাওজি (রহ.) দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, নবম বা দশম হিজরিতে হজ ফরজ হয়েছিল। তিনি লেখেন, ‘এ বিষয়ে কোনো বিরোধ নেই, হিজরতের পর নবীজি (সা.) শুধু একবারই হজ করেছিলেন।

তা হলো বিদায় হজ। এ বিষয়েও কোনো বিরোধ নেই, বিদায় হজ দশম হিজরিতেই হয়েছিল। আর এ বিষয়েও কোনো সন্দেহ পোষণের সুযোগ নেই যে হজ ফরজ হওয়ার পর তিনি কোনো বিলম্ব ছাড়াই তা আদায় করেছেন।’ (জাদুল মাআদ)

ইসলাম হজ ব্যবস্থায় যে পরিবর্তন আনে

রাসুলুল্লাহ (সা.) হজের বিধি-বিধানকে শিরক, কুসংস্কার ও বিদআত মুক্ত করেন।

নিম্নে হজ কার্যক্রমে নবীজি (সা.)-এর সংস্কারগুলো তুলে ধরা হলো—

১. কাবাঘরকে মূর্তিমুক্ত করা : রাসুলুল্লাহ (সা.) মক্কা বিজয়ের পর কাবাঘরকে মূর্তিমুক্ত করেন। তখন কাবাঘরে ৩৬০টি মূর্তি ছিল। কথিত আছে, এসব মূর্তি আরবের বিভিন্ন অঞ্চল ও কবিলার প্রতিনিধিত্ব করত। রাসুলুল্লাহ (সা.) মক্কা বিজয়ের পর কাবা চত্বরে প্রবেশ করেন।

তিনি একটি ধনুকের সাহায্যে মূর্তিগুলোকে খোঁচা দিচ্ছিলেন এবং পাঠ করছিলেন, ‘সত্য সমাগত, মিথ্যা দূরীভূত আর নিশ্চয়ই মিথ্যার বিনাশ অবশ্যম্ভাবী।’

(সুরা : বনি ইসরাঈল, আয়াত : ৮১)

তখন একেকটি মূর্তি মুখ থুবড়ে পড়ছিল। এ সময় কাবাঘরে টাঙানো কিছু ছবিও ধ্বংস করা হয়। (নবীয়ে রহমত, পৃষ্ঠা-৩৩৮)

২. তাওয়াফের বৈষম্য দূর : জাহেলি যুগে কেবল কুরাইশ, তাদের বংশোদ্ভূত ও মিত্ররাই কাপড় পরিধান করে তাওয়াফের অনুমতি পেত। অন্যদের উলঙ্গ হয়ে তাওয়াফ করতে হতো, নতুবা হুমসদের কাছ থেকে কাপড় কিনে বা ধার নিয়ে তা পরে তাওয়াফ করত।

ইসলাম এই বৈষম্য দূর করে এবং উলঙ্গ হয়ে তাওয়াফ করাকে নিষিদ্ধ করে। ইরশাদ হয়েছে, ‘যখন তারা কোনো অশ্লীল আচরণ করে তখন বলে, আমরা আমাদের পূর্বপুরুষকে এটা করতে দেখেছি এবং আল্লাহও আমাদেরকে এটার নির্দেশ দিয়েছেন। বলো, আল্লাহ অশ্লীল আচরণের নির্দেশ দেন না। তোমরা কি আল্লাহ সম্পর্কে এমন কিছু বলছ, যা তোমরা জানো না?’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ২৮)

৩. হাত বেঁধে তাওয়াফ না করা : জাহেলি যুগের মানুষ বিশ্বাস করত তাওয়াফ করার সময় তারা পরস্পরের হাত কিছু দিয়ে বেঁধে নিলে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করবে। ইসলাম এই রীতি নিষিদ্ধ করেছে। ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, নবীজি (সা.) বাইতুল্লাহর তাওয়াফের সময় এক ব্যক্তির কাছ দিয়ে অতিক্রম করছিলেন, সে চামড়ার ফিতা বা সুতা অথবা অন্য কিছু দ্বারা আপন হাত অপর এক ব্যক্তির সঙ্গে বেঁধে দিয়েছিল। নবী (সা.) নিজ হাতে তার বাঁধন ছিন্ন করে দিয়ে বললেন, হাত ধরে টেনে নাও।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৬২০)

৪. কাবাঘর ছাড়া অন্য কিছুর তাওয়াফ নিষিদ্ধকরণ : আরবরা শুধু কাবাঘরের তাওয়াফ করত না, বরং একাধিক ঘর, দেবালয়, পাথর ও স্থাপনার তাওয়াফ করত। এগুলোকে তারা কাবাঘরের সমকক্ষ মনে করত। যেমন বনি সাকিফ গোত্রের স্থপতি দেবতা লাতের মন্দির। রাসুলুল্লাহ (সা.) কাবাঘর ছাড়া অন্য সব কিছুর তাওয়াফ নিষিদ্ধ করেন। আবু সুফিয়ান ও মুগিরা (রা.)-কে পাঠিয়ে লাতের মন্দির ধ্বংস করেন। (কিতাবুল মুহাব্বার, পৃষ্ঠা-৩১৫)

৫. পরকালীন দোয়া শিক্ষা : ইসলামপূর্ব যুগে হাজিরা পার্থিব কল্যাণের জন্য দোয়া করতেন। তাঁদের দোয়ায় পরকাল থাকত অনুপস্থিত। ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, জাহেলি যুগের লোকেরা হজের সময় কেবল পার্থিব উন্নতির জন্য দোয়া করত। যেমন তারা বলত, হে আল্লাহ! এই বছরকে বৃষ্টি ও সবুজের বছর করুন, সুন্দর সন্তানের বছর করুন, আমাদের সম্পদ ও সন্তান বাড়িয়ে দিন ইত্যাদি। তাদের ব্যাপারে নাজিল হয়, ‘মানুষের মধ্যে যারা বলে, হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদেরকে ইহকালেই দাও, বস্তুত পরকালে তাদের জন্য কোনো অংশ নেই। আর তাদের মধ্যে যারা বলে, হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদের দুনিয়াতে কল্যাণ দাও এবং আখিরাতে কল্যাণ দাও এবং আমাদেরকে আগুনের শাস্তি থেকে রক্ষা করো। তারা যা অর্জন করেছে তার প্রাপ্য অংশ তাদেরই। বস্তুত আল্লাহ হিসাব গ্রহণে অত্যন্ত তৎপর।’

(সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ২০০-২০২;

আদ-দুররুল মানসুর : ১/৫৫৮)

৬. কাবা চত্বরে শিস বাজানো

নিষিদ্ধকরণ : জাহেলি যুগের লোকেরা কাবা চত্বরে মাথা নেড়ে নেড়ে শিস বাজাত। এটাকে তারা নামাজের স্থলাভিষিক্ত মনে করত। ইসলাম কাবা চত্বরে শিস বাজানো ও হাতে তালি দেওয়া নিষিদ্ধ করে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘কাবাঘরের কাছে শুধু শিস ও করতালি দেওয়াই তাদের নামাজ; সুতরাং কুফরির জন্য তোমরা শাস্তি ভোগ কোরো।’

(সুরা : আনফাল, আয়াত : ৩৫)

৭. সাফা-মারওয়ার সাঈ করা

আবশ্যক : জাহেলি যুগে সবাই সাফা ও মারওয়া সাঈ করা আবশ্যক মনে করত না। যেমন মানাতের পূজারিরা এবং তিহামা অঞ্চলের একদল মানুষ সাঈ করত না। অন্যদিকে ইসলামপূর্ব যুগে সাফা ও মারওয়া পাহাড়ে মূর্তি থাকায় কোনো কোনো মুসলমানের অন্তরে বিষয়টি নিয়ে সংশয় তৈরি হয়। উত্তরে মহান আল্লাহ বলেন, ‘নিশ্চয়ই সাফা ও মারওয়া আল্লাহর নিদর্শনসমূহের অন্তর্ভুক্ত। সুতরাং যে ব্যক্তি কাবাঘরের হজ কিংবা ওমরাহ সম্পন্ন করে এ দুটির মধ্যে সাঈ করল তার কোনো পাপ নেই। আর কেউ স্বতঃস্ফূর্তভাবে সৎকাজ করলে আল্লাহ পুরস্কারদাতা, সর্বজ্ঞ।’

(সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১৫৮)

৮. ব্যবসার অনুমতি প্রদান : জাহেলি যুগে হজের সময় যারা ব্যবসা করতে বা শ্রমিক হিসেবে মক্কায় আসত তাদের হাজি বলে স্বীকার করা হতো না। তাদের বলা হতো ‘দাজ্জ’। এরা মিনার উপকণ্ঠে গিয়ে অবস্থান করত। ইসলাম আগমনের পর হাজিদের ব্যবসার অনুমতি প্রদান করা হয়। আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের প্রতিপালকের অনুগ্রহ সন্ধান করাতে তোমাদের কোনো পাপ নেই।’

(সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১৯৮)

আল্লাহ সবাইকে তাঁর ঘরের হজ করার তাওফিক দিন। আমিন।

 

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
মাদরাসায় জ্বলে ধর্মের বাতি
মাদরাসায় জ্বলে ধর্মের বাতি
বিনা ওজরে লাশ দাফনে বিলম্ব করা নিন্দনীয়
বিনা ওজরে লাশ দাফনে বিলম্ব করা নিন্দনীয়
সৌদিতে পৌঁছেছেন ১৭৬৯৪ হজযাত্রী
সৌদিতে পৌঁছেছেন ১৭৬৯৪ হজযাত্রী
তাওফিক কাকে বলে
তাওফিক কাকে বলে
ক্ষমা করলে মর্যাদা বাড়ে
ক্ষমা করলে মর্যাদা বাড়ে
হজের সফরে সহযাত্রীর সঙ্গে আচরণ
হজের সফরে সহযাত্রীর সঙ্গে আচরণ
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
সর্বশেষ খবর
জাওয়াদের সেঞ্চুরিতে শ্রীলঙ্কাকে উড়িয়ে দিল যুবারা
জাওয়াদের সেঞ্চুরিতে শ্রীলঙ্কাকে উড়িয়ে দিল যুবারা

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে বজ্র-বৃষ্টির সঙ্গে বাড়বে তাপ
সারাদেশে বজ্র-বৃষ্টির সঙ্গে বাড়বে তাপ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
টাঙ্গাইলে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ
রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আদালত জনগণের আশা-আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটাবেন: ফয়জুল করীম
আদালত জনগণের আশা-আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটাবেন: ফয়জুল করীম

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘সংস্কারের কথা প্রথম বলেছে বিএনপি’
‘সংস্কারের কথা প্রথম বলেছে বিএনপি’

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুরানা পল্টনে বহুতল ভবনে আগুন
পুরানা পল্টনে বহুতল ভবনে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরিবেশবান্ধব গ্রিন রেলওয়ের জন্য সাড়ে ৯৩ কোটি টাকার প্রকল্প
পরিবেশবান্ধব গ্রিন রেলওয়ের জন্য সাড়ে ৯৩ কোটি টাকার প্রকল্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন
কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যমুনা নদী রক্ষা প্রকল্পে ব্লক চুরি, গ্রেফতার ৬
যমুনা নদী রক্ষা প্রকল্পে ব্লক চুরি, গ্রেফতার ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ
ফের অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে আগুনে পুড়ে বসতঘর ছাই
বাগেরহাটে আগুনে পুড়ে বসতঘর ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাংশায় প্রকাশ্যে বিএনপির কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা
পাংশায় প্রকাশ্যে বিএনপির কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণের মেন্ডেট ছাড়া রাখাইনে করিডোর দেয়া যাবে না : বিএসপি
জনগণের মেন্ডেট ছাড়া রাখাইনে করিডোর দেয়া যাবে না : বিএসপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীয়তপুরে নদী থেকে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন
শরীয়তপুরে নদী থেকে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ জাতীয় ভূমিহীন আন্দোলনের মতবিনিময় সভা
বাংলাদেশ জাতীয় ভূমিহীন আন্দোলনের মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম
আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রেফারির শরীরে ‘বডি ক্যাম’, গোলরক্ষকদের জন্য নতুন নিয়ম
রেফারির শরীরে ‘বডি ক্যাম’, গোলরক্ষকদের জন্য নতুন নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কেটিং নয়, বৈভবকে তৈরি করুন : গ্রেগ চ্যাপেল
মার্কেটিং নয়, বৈভবকে তৈরি করুন : গ্রেগ চ্যাপেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চশিক্ষা না নেওয়ার আক্ষেপে ভুগছেন সোনম কাপুর
উচ্চশিক্ষা না নেওয়ার আক্ষেপে ভুগছেন সোনম কাপুর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘মামলাবাজ’ আ. লীগ নেত্রীর কারণে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী, পরিত্রাণ চেয়ে বিক্ষোভ
‘মামলাবাজ’ আ. লীগ নেত্রীর কারণে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী, পরিত্রাণ চেয়ে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নরসিংদীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে দেড় লাখ টাকা জরিমানা
হবিগঞ্জে ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে দেড় লাখ টাকা জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ফাঁদ উদ্ধার
সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ফাঁদ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
নড়াইলে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অপহরণের এক মাসেও উদ্ধার হয়নি স্কুলছাত্রী
বগুড়ায় অপহরণের এক মাসেও উদ্ধার হয়নি স্কুলছাত্রী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত
ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস
প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন
২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না
একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না

২৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান
হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!
রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম
ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি
রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত
যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত
নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল
কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ
৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা
সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য
কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ মে)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের
আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু
বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ
সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদিন ৪৫ মিনিট হাঁটা নাকি জগিং, কোনটিতে বেশি উপকার?
প্রতিদিন ৪৫ মিনিট হাঁটা নাকি জগিং, কোনটিতে বেশি উপকার?

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত
পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের
দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন
সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকরে ভাগ্যচক্র
আজকরে ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টপসয়েল কাটার মহোৎসব
টপসয়েল কাটার মহোৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা
দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা

মাঠে ময়দানে

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে

নগর জীবন

পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন
পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়
ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়

পরিবেশ ও জীবন

সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া
সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে
পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না
নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না

শোবিজ

চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু
চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি
যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি

পরিবেশ ও জীবন

পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে
পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...
অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...

শোবিজ

ইমার্জিং দলে আকবর আলি
ইমার্জিং দলে আকবর আলি

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে
মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে

শোবিজ

স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল
স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল

শনিবারের সকাল

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির

শোবিজ

সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা
সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

কখন ফিরছেন শাবনূর
কখন ফিরছেন শাবনূর

শোবিজ

আবাহনীকে ফের হারাল কিংস
আবাহনীকে ফের হারাল কিংস

মাঠে ময়দানে

ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!
ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!

মাঠে ময়দানে

ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ
ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ

শোবিজ

শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির
শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির

নগর জীবন