শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৯, সোমবার, ২১ অক্টোবর, ২০২৪

কোরআনের বয়ানে মানবসৃষ্টির ধারাক্রম

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
কোরআনের বয়ানে মানবসৃষ্টির ধারাক্রম

বিশ্বজগতের আলোকরেখা যেমন আত্মজগতে কাজ করে, তেমনি খোদায়ি ব্যবস্থাপনার সর্বজনীন বহিঃপ্রকাশ মানব জীবনে পূর্ণ মাটি ও পানির মিশ্রণ নিয়ে জ্বলজ্বল করছে। সুন্দর অবকাঠামোর মহিমা নিয়ে সৃষ্টির উদ্দেশ্য বহিঃপ্রকাশের আগে মানুষের জীবন একটি ধারাক্রমের মধ্য দিয়ে গেছে। এই তথ্য বিজ্ঞান বহু শতাব্দীর পর জানতে পেরেছে বা উদঘাটন করতে সক্ষম হয়েছে অথচ পবিত্র কোরআন সেগুলো বর্ণনা করেছে ১৪ শ বছর আগেই।

রাসায়নিক বিবর্তনের পর্যায়ক্রম

কোরআন গবেষণা করে জানা যায় যে মানব জীবনের রাসায়নিক বিবর্তন কমবেশি সাতটি ধাপের মধ্য দিয়ে সম্পন্ন হয়েছে, যা নিম্নরূপ :
১. মাটি (Inorganic matter)
২. পানি (Water)
৩. কাদামাটি (Clay)
৪. এঁটেল মাটি (Adsorbale clay)
৫. পচা কাদার শুকনো ঠনঠনে মাটি (Old physically and chemically altered mud)
৬. পোড়া মাটির সদৃশ শুষ্ক মাটি (Dried and highly purified clay)
৭. মাটির নির্যাস (Extract purified clay)

কোরআনে উপরিউক্ত সাতটি পর্যায়ক্রমকে বিভিন্ন স্থানে উল্লেখ করা হয়েছে। নিম্নে তা বিশদভাবে তুলে ধরা হলো-

মাটি (Inorganic matter)

আল্লাহ তাআলা অস্তিত্বহীন মাটি থেকে মানুষের প্রথম নির্যাস সৃষ্টি করেছেন। তিনি বলেন : ‘তিনিই তো তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন মাটি থেকে।’ (সুরা আল মুমিন, আয়াত : ৬৭)। জৈবিক বিবর্তনের কিছু পর্যায়ও এই আয়াতে উল্লেখ করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন : ‘তারপর শুক্রবিন্দু থেকে, তারপর জমাট রক্ত থেকে। তারপর তিনি তোমাদের শিশুরূপে বের করেন তারপর (তোমাদের প্রতিপালন করেন) যাতে তোমরা উপনীত হও পূর্ণ বলবত্তায় তারপর হও বৃদ্ধ।’ (সুরা আল মুমিন, আয়াত- ৬৭)

পানি (Water)

প্রতিটি জীবের সৃষ্টিতে পানি একটি মৌলিক উপাদান হিসেবে বিদ্যমান, কিন্তু আল্লাহ তাআলা মানুষ সৃষ্টিতে পানিকে একটি বিশেষ উপাদান হিসেবে উল্লেখ করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন : ‘এবং তিনিই পানি দ্বারা মানুষকে সৃষ্টি করেছেন।’ (সুরা আল ফুরকান,আয়াত : ৫৪)। এ দ্বারা প্রতীয়মান হয়, মানব সৃষ্টির এই ধারাটি আল্লাহর ব্যবস্থাপনার বহিঃপ্রকাশ। মানুষ ছাড়াও পৃথিবীতে বসবাসকারী লক্ষাধিক প্রাণীর প্রথম সৃষ্টিতে পানির গুরুত্ব আছে যতটা মানুষের রাসায়নিক সৃষ্টিতে বিদ্যমান। এ প্রসঙ্গে অন্য জায়গায় বলা হয়েছে : ‘এবং প্রাণবন্ত সবকিছু আমি পানি থেকে সৃষ্টি করলাম। এরপরও কি তারা বিশ্বাস স্থাপন করবে না?’ (সুরা আল আম্বিয়া, আয়াত : ৩০) এই আয়াত বিজ্ঞানীদের জন্য চিন্তার বিষয় এবং ঈমানের প্রতি আহ্বায়ক, যারা মানব জীবন বা পার্থিব জীবনের বিভিন্ন পর্যায় নিয়ে গবেষণা করছেন।

কাদামাটি (Clay)

মানুষের রাসায়নিক সৃষ্টিতে মাটি এবং পানি মৌলিক উপাদান। এই দুটি উপাদানের সংমিশ্রণে ‘কাদামাটি’ গঠিত হয়। কাদামাটি সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন : ‘তিনিই সেই সত্তা, যিনি তোমাদেরকে নরম মাটি (কাদামাটি) দ্বারা সৃষ্টি করেছেন।’ (সুরা আল আনআম, আয়াত : ২)

উল্লেখ্য যে কোরআনের অনুবাদকরা সাধারণত ‘তুরাব’ এবং ‘ত্বিন’ উভয় শব্দের অর্থই ‘মাটি’ বলে উল্লেখ করেছেন। যা থেকে একটি ভ্রান্তি তৈরি হতে পারে যে এই দুটি পৃথক পর্যায় নাকি একই পর্যায়ের দুটি ভিন্ন নাম? ইমাম রাগিব ইস্পাহানি (রহ.) বলেন : ‘তুরাব’ মানে প্রকৃত জমিন তথা মাটি। (আল মুফরাদাত ফি গারিবিল কুরআন, পৃষ্ঠা- ১৬৫) আর ‘ত্বিন’ সেই মাটিকে বোঝায় যা পানির সাথে মিশ্রিত হয়েছে। যেমন বলা হয়েছে : মাটি ও পানি একসাথে মিশ্রিত হলে তাকে ‘কাদামাটি’ বলে। (আল মুফরাদাত ফি গারিবিল কুরআন, পৃষ্ঠা- ৫৩৩) 

এঁটেল মাটি (Adsorbale clay)

কাদামাটির পর ‘এঁটেল মাটি’-এর পর্যায় এসেছে, যা আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে এভাবে বর্ণনা করেছেন : ‘আমিই তাদের সৃষ্টি করেছি এঁটেল মাটি থেকে।’ (সুরা আছ ছাফফাত, আয়াত : ১১)এঁটেল মাটি হলো কাদামাটির পরবর্তী রূপ, যখন কাদা ঘন হয়ে যায় তখন এঁটেল মাটিতে রূপ নেয়। আরবি অভিধানে বলা হয়েছে : কাদা থেকে পানির প্রতিক্রিয়া হারিয়ে গেলে তাকে ‘এঁটেল মাটি’ বলে। (শুবুহাতুল মুশাককিকিন, খণ্ড ১, পৃষ্ঠা ৮৪)। মোটকথা, যখন কাদা সামান্য শক্ত এবং আঠালো হয়ে যায়, তখন এঁটেল মাটিতে রূপ নেয়। 

পচা কাদার শুকনো ঠনঠনে মাটি (Old physically and chemically altered mud)

মাটি ও পানি থেকে তৈরি কাদা শুকাতে শুরু করলে গন্ধ বের হতে থাকে, আল্লাহ তাআলা এই গন্ধযুক্ত পদার্থের নাম দিয়েছেন ‘পচা কাদার শুকনো ঠনঠনে মাটি’। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন : ‘আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি পচা কাদার শুকনো ঠনঠনে মাটি থেকে।’ (সুরা আল হিজর, আয়াত : ২৬)

এই আয়াত থেকে প্রতীয়মান হয় যে মানব সৃষ্টির রাসায়নিক বিবর্তনের এই পর্যায়টি ‘এঁটেল মাটি’-এর পরবর্তী ধাপ। এখানে ‘সালসাল’ শব্দ ব্যবহূত হয়েছে। ইমাম রাগিব ইস্পাহানি (রহ.) বলেন : শুষ্ক বস্তু দ্বারা উত্পাদিত শব্দের কম্পন অর্থাত্ ঠনঠন। এই কারণেই শুকনো কাদামাটিকে ‘সালসাল’ বলা হয়; কারণ এটি ঠনঠন শব্দ করে। (আল মুফরাদাত ফি গারিবিল কুরআন, পৃষ্ঠা- ৪৮৮)। ‘সালসাল’ শুষ্ক মাটিকে বোঝায় যা শুষ্কতার কারণে বেজে ওঠে অর্থাত্ শব্দ ধ্বনিত হয়। (লিসানুল আরব, খণ্ড ১১, পৃষ্ঠা ৩৮২)

পোড়া মাটির সদৃশ শুষ্ক মাটি (Dried and highly purified clay)

মানুষের রাসায়নিক বিবর্তনের ষষ্ঠ পর্যায় হলো পোড়া মাটির সদৃশ শুষ্ক মাটি (Dried and highly purified clay), যার সম্পর্কে আল্লাহ বলেন : ‘তিনিই মানুষকে পোড়া মাটির মত শুষ্ক ঠনঠনে মাটি দ্বারা সৃষ্টি করেছেন।’ (সুরা আর রহমান, আয়াত : ১৪)। যখন গরম করা এবং পোড়ানোর প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়, তখন কাদা পুড়ে শুষ্ক হয়ে যায়। আর এই অবস্থাকে আল্লাহ তাআলা  ‘কাল ফাখখর’ (পোড়া মাটির মতো) হিসেবে সংজ্ঞায়িত করেছেন। 

মাটির নির্যাস (Extract purified clay)

মানুষের রাসায়নিক সৃষ্টির শেষ পর্যায় হলো ‘মাটির নির্যাস (Extract purified clay) সে সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন : ‘আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি মাটির নির্যাস থেকে।’ (সুরা আল মুমিনুন, আয়াত : ১২)। এই আয়াতে কাদা থেকে পরিশোধিত ও বিশুদ্ধ নির্যাসের কথা উল্লেখ আছে, যেখান থেকে প্রকৃত সারাংশ নির্বাচন করা হয়েছে। এখানে মানব জীবনের রাসায়নিক বিবর্তনের শুদ্ধিকরণ প্রক্রিয়ার (Process of Purification) বর্ণনা রয়েছে।

ইমাম রাগিব ইস্পাহানি (রহ.) বলেন : ‘মাটির নির্যাস’ দ্বারা উদ্দেশ্য হলো মাটি থেকে নির্বাচিত সারাংশ যা পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে অমেধ্য থেকে পরিশোধিত ও বিশুদ্ধ করা হয়েছে। (আল মুফরাদাত ফি গারিবিল কুরআন, পৃষ্ঠা- ৪১৮) সুতরাং মানুষকে মাটি দ্বারা সৃষ্টি করার এক অর্থ তো এই যে আদি পিতা আদম (আ.)-কে মাটি দ্বারা সৃষ্টি করা হয়েছিল। তারপর তাঁর ঔরস থেকে প্রজন্ম পরম্পরায় মানুষ জন্মলাভ করেছে। অর্থাত্ সরাসরি মাটির সৃষ্টি কেবল আদম (আ.) আর বাকি সবাই মাটির সৃষ্টি তাঁর মাধ্যমে। 

দ্বিতীয় অর্থ হলো, মানুষ সৃষ্টির সূচনা হয় শুক্রবিন্দু থেকে। শুক্রের মূল হলো খাদ্য আর খাদ্য উত্পাদনে মাটির ভূমিকাই প্রধান। সুতরাং পরোক্ষভাবে সমস্ত মানুষই মাটির সৃষ্টি। অর্থাত্ প্রথমে মাটি, অতঃপর তা থেকে উদ্ভিদের মাধ্যমে খাদ্য অর্জিত হয়)। এরপর তা থেকে বীর্য সৃষ্টি হয় আর সেই বীর্য থেকেই মানুষ সৃষ্টি হয়, যা (নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত) এক সংরক্ষিত আধারে (অর্থাত্ গর্ভাশয়ে) অবস্থান করে (যা খাদ্য থেকে অর্জিত হয়েছিল) অতঃপর বীর্য জমাট রক্ত রূপ নেয়। 

এরপর জমাট রক্ত (মাংসের) পিণ্ড রূপ নেয়। এরপর পিণ্ড (অর্থাত্ পিণ্ডের কতক অংশ) অস্থিতে রূপ নেয়। এরপর অস্থি মাংস পরিণত হয়। (ফলে অস্থি আবৃত হয়ে যায়। এরপর (অর্থাত্ এসব বিবর্তনের পর) আল্লাহ তাআলা (তাতে রুহ নিক্ষেপ করে) তাকে এক নতুনরূপে দাঁড় করিয়েছেন। (যা পূর্ববর্তী অবস্থা থেকে খুবই স্বতন্ত্র ও ভিন্ন। কারণ, ইতিপূর্বে একটি নিষ্প্রাণ জড় পদার্থের মধ্যে সব বিবর্তন হচ্ছিল, এখন তা একটি প্রাণবিশিষ্ট জীবিত মানুষে পরিণত হয়েছে।) 

অতএব শ্রেষ্ঠতম কারিগর হলেন আল্লাহ তাআলা। কেননা, অন্যান্য কারিগর আল্লাহর সৃজিত বস্তুসমূহে জোড়াতালি দিয়েই কোন কিছু তৈরি করতে পারে। জীবন সৃষ্টি করা বিশেষভাবে আল্লাহ তাআলারই কাজ।  আল্লাহ তাআলা আমাদের পবিত্র কোরআনের সূক্ষ্ম  বিষয়গুলো বোঝার এবং নিজেদের ঈমান শক্তিশালী করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

লেখক : গবেষক ও প্রাবন্ধিক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সর্বশেষ খবর
জাপানে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস পালন
জাপানে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস পালন

এই মাত্র | পরবাস

চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল চিকিৎসকের
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল চিকিৎসকের

৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নির্বাচনের প্রস্তুতির ধীর গতির প্রশ্নে সরব জিল্লুর রহমান
নির্বাচনের প্রস্তুতির ধীর গতির প্রশ্নে সরব জিল্লুর রহমান

১৮ মিনিট আগে | টক শো

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে “আবহাওয়া-জলবায়ু পরিবর্তন ও করণীয়” শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে “আবহাওয়া-জলবায়ু পরিবর্তন ও করণীয়” শীর্ষক আলোচনা সভা

২৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস, কোথাও হতে পারে ভারী বর্ষণ
দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস, কোথাও হতে পারে ভারী বর্ষণ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে গুলিবিদ্ধ সেই হাসপাতাল কর্মচারীর মৃত্যু
রাজধানীতে গুলিবিদ্ধ সেই হাসপাতাল কর্মচারীর মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

গতানুগতিক নয়, পিআর পদ্ধতিতেই নির্বাচন দিতে হবে : নায়েবে আমির
গতানুগতিক নয়, পিআর পদ্ধতিতেই নির্বাচন দিতে হবে : নায়েবে আমির

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে অসুস্থ লঞ্চ যাত্রীকে চিকিৎসা সহায়তা কোস্ট গার্ডের
চাঁদপুরে অসুস্থ লঞ্চ যাত্রীকে চিকিৎসা সহায়তা কোস্ট গার্ডের

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভবন অভিমুখে ছাত্রশিবিরের সাইকেল র‌্যালি
গণভবন অভিমুখে ছাত্রশিবিরের সাইকেল র‌্যালি

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোহনগঞ্জে বালুবাহী নৌকা ডুবে দুই শ্রমিক নিখোঁজ
মোহনগঞ্জে বালুবাহী নৌকা ডুবে দুই শ্রমিক নিখোঁজ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় আজ উপস্থাপন করা হবে জুলাই ঘোষণাপত্র
সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় আজ উপস্থাপন করা হবে জুলাই ঘোষণাপত্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাস্তায় নেমে এসেছিলেন বাবা-মাও
রাস্তায় নেমে এসেছিলেন বাবা-মাও

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইজিপির ছবি ব্যবহার করে ভুয়া ভিডিও, সতর্ক করল পুলিশ সদর দপ্তর
আইজিপির ছবি ব্যবহার করে ভুয়া ভিডিও, সতর্ক করল পুলিশ সদর দপ্তর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান
শিক্ষকদের সাহসী অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পাঁচ দিনে গোপন করা হয় ৩২২ মৃত্যুর তথ্য
পাঁচ দিনে গোপন করা হয় ৩২২ মৃত্যুর তথ্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্টের পলায়নে রাহুমুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ: তারেক রহমান
ফ্যাসিস্টের পলায়নে রাহুমুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান হারুন অর রশীদের দাফন সম্পন্ন
সাবেক সেনাপ্রধান হারুন অর রশীদের দাফন সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউটিউব কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য সুখবর
ইউটিউব কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য সুখবর

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোকে গৃহবন্দী করার নির্দেশ
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোকে গৃহবন্দী করার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইনজুরিতে মেসি, মাঠে ফিরতে পারবেন কবে?
ইনজুরিতে মেসি, মাঠে ফিরতে পারবেন কবে?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ২ জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাকায় ২ জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে ১ দিনের জন্য বন্ধ একাদশের অনলাইন ভর্তি
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে ১ দিনের জন্য বন্ধ একাদশের অনলাইন ভর্তি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার বাতাসে আজ কতটা দূষণ?
ঢাকার বাতাসে আজ কতটা দূষণ?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর
রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণঅভ্যুত্থান: অজ্ঞাত ১১৪ লাশ উত্তোলন শুরু বুধবার
জুলাই গণঅভ্যুত্থান: অজ্ঞাত ১১৪ লাশ উত্তোলন শুরু বুধবার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন
সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ আগস্ট)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীর যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার নির্দেশনা দিয়েছে ডিএমপি
আজ রাজধানীর যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার নির্দেশনা দিয়েছে ডিএমপি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

১৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা
মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি
আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান
কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি
‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা
চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন
সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর
রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’
‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি
পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি
ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সিরিজে সমতা
৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সিরিজে সমতা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ
তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সব ব্যাংককে চিঠি
কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সব ব্যাংককে চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি

বিশেষ আয়োজন

ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন
ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল
শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল

বিশেষ আয়োজন

সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’
সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’

নগর জীবন

হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না
হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ মুক্তির দিন
আজ মুক্তির দিন

বিশেষ আয়োজন

উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন
উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী
আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!
‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!

নগর জীবন

মেয়েরা বলেই যত আশা
মেয়েরা বলেই যত আশা

মাঠে ময়দানে

কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা
কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া
আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের
আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের

শিল্প বাণিজ্য

অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ
অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য
বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য

মাঠে ময়দানে

যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা
যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা
রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা

দেশগ্রাম

জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে
জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে

খবর

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

গুলির সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল
গুলির সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল

বিশেষ আয়োজন

পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে
জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়
ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়

খবর

বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়
বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়

প্রথম পৃষ্ঠা

৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি
৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি

খবর

প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চায় জনগণ : তারেক রহমান
প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চায় জনগণ : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না
অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না

প্রথম পৃষ্ঠা