শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৯, সোমবার, ২১ অক্টোবর, ২০২৪

কোরআনের বয়ানে মানবসৃষ্টির ধারাক্রম

আসআদ শাহীন
কোরআনের বয়ানে মানবসৃষ্টির ধারাক্রম

বিশ্বজগতের আলোকরেখা যেমন আত্মজগতে কাজ করে, তেমনি খোদায়ি ব্যবস্থাপনার সর্বজনীন বহিঃপ্রকাশ মানব জীবনে পূর্ণ মাটি ও পানির মিশ্রণ নিয়ে জ্বলজ্বল করছে। সুন্দর অবকাঠামোর মহিমা নিয়ে সৃষ্টির উদ্দেশ্য বহিঃপ্রকাশের আগে মানুষের জীবন একটি ধারাক্রমের মধ্য দিয়ে গেছে। এই তথ্য বিজ্ঞান বহু শতাব্দীর পর জানতে পেরেছে বা উদঘাটন করতে সক্ষম হয়েছে অথচ পবিত্র কোরআন সেগুলো বর্ণনা করেছে ১৪ শ বছর আগেই।

রাসায়নিক বিবর্তনের পর্যায়ক্রম

কোরআন গবেষণা করে জানা যায় যে মানব জীবনের রাসায়নিক বিবর্তন কমবেশি সাতটি ধাপের মধ্য দিয়ে সম্পন্ন হয়েছে, যা নিম্নরূপ :
১. মাটি (Inorganic matter)
২. পানি (Water)
৩. কাদামাটি (Clay)
৪. এঁটেল মাটি (Adsorbale clay)
৫. পচা কাদার শুকনো ঠনঠনে মাটি (Old physically and chemically altered mud)
৬. পোড়া মাটির সদৃশ শুষ্ক মাটি (Dried and highly purified clay)
৭. মাটির নির্যাস (Extract purified clay)

কোরআনে উপরিউক্ত সাতটি পর্যায়ক্রমকে বিভিন্ন স্থানে উল্লেখ করা হয়েছে। নিম্নে তা বিশদভাবে তুলে ধরা হলো-

মাটি (Inorganic matter)

আল্লাহ তাআলা অস্তিত্বহীন মাটি থেকে মানুষের প্রথম নির্যাস সৃষ্টি করেছেন। তিনি বলেন : ‘তিনিই তো তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন মাটি থেকে।’ (সুরা আল মুমিন, আয়াত : ৬৭)। জৈবিক বিবর্তনের কিছু পর্যায়ও এই আয়াতে উল্লেখ করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন : ‘তারপর শুক্রবিন্দু থেকে, তারপর জমাট রক্ত থেকে। তারপর তিনি তোমাদের শিশুরূপে বের করেন তারপর (তোমাদের প্রতিপালন করেন) যাতে তোমরা উপনীত হও পূর্ণ বলবত্তায় তারপর হও বৃদ্ধ।’ (সুরা আল মুমিন, আয়াত- ৬৭)

পানি (Water)

প্রতিটি জীবের সৃষ্টিতে পানি একটি মৌলিক উপাদান হিসেবে বিদ্যমান, কিন্তু আল্লাহ তাআলা মানুষ সৃষ্টিতে পানিকে একটি বিশেষ উপাদান হিসেবে উল্লেখ করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন : ‘এবং তিনিই পানি দ্বারা মানুষকে সৃষ্টি করেছেন।’ (সুরা আল ফুরকান,আয়াত : ৫৪)। এ দ্বারা প্রতীয়মান হয়, মানব সৃষ্টির এই ধারাটি আল্লাহর ব্যবস্থাপনার বহিঃপ্রকাশ। মানুষ ছাড়াও পৃথিবীতে বসবাসকারী লক্ষাধিক প্রাণীর প্রথম সৃষ্টিতে পানির গুরুত্ব আছে যতটা মানুষের রাসায়নিক সৃষ্টিতে বিদ্যমান। এ প্রসঙ্গে অন্য জায়গায় বলা হয়েছে : ‘এবং প্রাণবন্ত সবকিছু আমি পানি থেকে সৃষ্টি করলাম। এরপরও কি তারা বিশ্বাস স্থাপন করবে না?’ (সুরা আল আম্বিয়া, আয়াত : ৩০) এই আয়াত বিজ্ঞানীদের জন্য চিন্তার বিষয় এবং ঈমানের প্রতি আহ্বায়ক, যারা মানব জীবন বা পার্থিব জীবনের বিভিন্ন পর্যায় নিয়ে গবেষণা করছেন।

কাদামাটি (Clay)

মানুষের রাসায়নিক সৃষ্টিতে মাটি এবং পানি মৌলিক উপাদান। এই দুটি উপাদানের সংমিশ্রণে ‘কাদামাটি’ গঠিত হয়। কাদামাটি সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন : ‘তিনিই সেই সত্তা, যিনি তোমাদেরকে নরম মাটি (কাদামাটি) দ্বারা সৃষ্টি করেছেন।’ (সুরা আল আনআম, আয়াত : ২)

উল্লেখ্য যে কোরআনের অনুবাদকরা সাধারণত ‘তুরাব’ এবং ‘ত্বিন’ উভয় শব্দের অর্থই ‘মাটি’ বলে উল্লেখ করেছেন। যা থেকে একটি ভ্রান্তি তৈরি হতে পারে যে এই দুটি পৃথক পর্যায় নাকি একই পর্যায়ের দুটি ভিন্ন নাম? ইমাম রাগিব ইস্পাহানি (রহ.) বলেন : ‘তুরাব’ মানে প্রকৃত জমিন তথা মাটি। (আল মুফরাদাত ফি গারিবিল কুরআন, পৃষ্ঠা- ১৬৫) আর ‘ত্বিন’ সেই মাটিকে বোঝায় যা পানির সাথে মিশ্রিত হয়েছে। যেমন বলা হয়েছে : মাটি ও পানি একসাথে মিশ্রিত হলে তাকে ‘কাদামাটি’ বলে। (আল মুফরাদাত ফি গারিবিল কুরআন, পৃষ্ঠা- ৫৩৩) 

এঁটেল মাটি (Adsorbale clay)

কাদামাটির পর ‘এঁটেল মাটি’-এর পর্যায় এসেছে, যা আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে এভাবে বর্ণনা করেছেন : ‘আমিই তাদের সৃষ্টি করেছি এঁটেল মাটি থেকে।’ (সুরা আছ ছাফফাত, আয়াত : ১১)এঁটেল মাটি হলো কাদামাটির পরবর্তী রূপ, যখন কাদা ঘন হয়ে যায় তখন এঁটেল মাটিতে রূপ নেয়। আরবি অভিধানে বলা হয়েছে : কাদা থেকে পানির প্রতিক্রিয়া হারিয়ে গেলে তাকে ‘এঁটেল মাটি’ বলে। (শুবুহাতুল মুশাককিকিন, খণ্ড ১, পৃষ্ঠা ৮৪)। মোটকথা, যখন কাদা সামান্য শক্ত এবং আঠালো হয়ে যায়, তখন এঁটেল মাটিতে রূপ নেয়। 

পচা কাদার শুকনো ঠনঠনে মাটি (Old physically and chemically altered mud)

মাটি ও পানি থেকে তৈরি কাদা শুকাতে শুরু করলে গন্ধ বের হতে থাকে, আল্লাহ তাআলা এই গন্ধযুক্ত পদার্থের নাম দিয়েছেন ‘পচা কাদার শুকনো ঠনঠনে মাটি’। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন : ‘আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি পচা কাদার শুকনো ঠনঠনে মাটি থেকে।’ (সুরা আল হিজর, আয়াত : ২৬)

এই আয়াত থেকে প্রতীয়মান হয় যে মানব সৃষ্টির রাসায়নিক বিবর্তনের এই পর্যায়টি ‘এঁটেল মাটি’-এর পরবর্তী ধাপ। এখানে ‘সালসাল’ শব্দ ব্যবহূত হয়েছে। ইমাম রাগিব ইস্পাহানি (রহ.) বলেন : শুষ্ক বস্তু দ্বারা উত্পাদিত শব্দের কম্পন অর্থাত্ ঠনঠন। এই কারণেই শুকনো কাদামাটিকে ‘সালসাল’ বলা হয়; কারণ এটি ঠনঠন শব্দ করে। (আল মুফরাদাত ফি গারিবিল কুরআন, পৃষ্ঠা- ৪৮৮)। ‘সালসাল’ শুষ্ক মাটিকে বোঝায় যা শুষ্কতার কারণে বেজে ওঠে অর্থাত্ শব্দ ধ্বনিত হয়। (লিসানুল আরব, খণ্ড ১১, পৃষ্ঠা ৩৮২)

পোড়া মাটির সদৃশ শুষ্ক মাটি (Dried and highly purified clay)

মানুষের রাসায়নিক বিবর্তনের ষষ্ঠ পর্যায় হলো পোড়া মাটির সদৃশ শুষ্ক মাটি (Dried and highly purified clay), যার সম্পর্কে আল্লাহ বলেন : ‘তিনিই মানুষকে পোড়া মাটির মত শুষ্ক ঠনঠনে মাটি দ্বারা সৃষ্টি করেছেন।’ (সুরা আর রহমান, আয়াত : ১৪)। যখন গরম করা এবং পোড়ানোর প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়, তখন কাদা পুড়ে শুষ্ক হয়ে যায়। আর এই অবস্থাকে আল্লাহ তাআলা  ‘কাল ফাখখর’ (পোড়া মাটির মতো) হিসেবে সংজ্ঞায়িত করেছেন। 

মাটির নির্যাস (Extract purified clay)

মানুষের রাসায়নিক সৃষ্টির শেষ পর্যায় হলো ‘মাটির নির্যাস (Extract purified clay) সে সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন : ‘আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি মাটির নির্যাস থেকে।’ (সুরা আল মুমিনুন, আয়াত : ১২)। এই আয়াতে কাদা থেকে পরিশোধিত ও বিশুদ্ধ নির্যাসের কথা উল্লেখ আছে, যেখান থেকে প্রকৃত সারাংশ নির্বাচন করা হয়েছে। এখানে মানব জীবনের রাসায়নিক বিবর্তনের শুদ্ধিকরণ প্রক্রিয়ার (Process of Purification) বর্ণনা রয়েছে।

ইমাম রাগিব ইস্পাহানি (রহ.) বলেন : ‘মাটির নির্যাস’ দ্বারা উদ্দেশ্য হলো মাটি থেকে নির্বাচিত সারাংশ যা পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে অমেধ্য থেকে পরিশোধিত ও বিশুদ্ধ করা হয়েছে। (আল মুফরাদাত ফি গারিবিল কুরআন, পৃষ্ঠা- ৪১৮) সুতরাং মানুষকে মাটি দ্বারা সৃষ্টি করার এক অর্থ তো এই যে আদি পিতা আদম (আ.)-কে মাটি দ্বারা সৃষ্টি করা হয়েছিল। তারপর তাঁর ঔরস থেকে প্রজন্ম পরম্পরায় মানুষ জন্মলাভ করেছে। অর্থাত্ সরাসরি মাটির সৃষ্টি কেবল আদম (আ.) আর বাকি সবাই মাটির সৃষ্টি তাঁর মাধ্যমে। 

দ্বিতীয় অর্থ হলো, মানুষ সৃষ্টির সূচনা হয় শুক্রবিন্দু থেকে। শুক্রের মূল হলো খাদ্য আর খাদ্য উত্পাদনে মাটির ভূমিকাই প্রধান। সুতরাং পরোক্ষভাবে সমস্ত মানুষই মাটির সৃষ্টি। অর্থাত্ প্রথমে মাটি, অতঃপর তা থেকে উদ্ভিদের মাধ্যমে খাদ্য অর্জিত হয়)। এরপর তা থেকে বীর্য সৃষ্টি হয় আর সেই বীর্য থেকেই মানুষ সৃষ্টি হয়, যা (নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত) এক সংরক্ষিত আধারে (অর্থাত্ গর্ভাশয়ে) অবস্থান করে (যা খাদ্য থেকে অর্জিত হয়েছিল) অতঃপর বীর্য জমাট রক্ত রূপ নেয়। 

এরপর জমাট রক্ত (মাংসের) পিণ্ড রূপ নেয়। এরপর পিণ্ড (অর্থাত্ পিণ্ডের কতক অংশ) অস্থিতে রূপ নেয়। এরপর অস্থি মাংস পরিণত হয়। (ফলে অস্থি আবৃত হয়ে যায়। এরপর (অর্থাত্ এসব বিবর্তনের পর) আল্লাহ তাআলা (তাতে রুহ নিক্ষেপ করে) তাকে এক নতুনরূপে দাঁড় করিয়েছেন। (যা পূর্ববর্তী অবস্থা থেকে খুবই স্বতন্ত্র ও ভিন্ন। কারণ, ইতিপূর্বে একটি নিষ্প্রাণ জড় পদার্থের মধ্যে সব বিবর্তন হচ্ছিল, এখন তা একটি প্রাণবিশিষ্ট জীবিত মানুষে পরিণত হয়েছে।) 

অতএব শ্রেষ্ঠতম কারিগর হলেন আল্লাহ তাআলা। কেননা, অন্যান্য কারিগর আল্লাহর সৃজিত বস্তুসমূহে জোড়াতালি দিয়েই কোন কিছু তৈরি করতে পারে। জীবন সৃষ্টি করা বিশেষভাবে আল্লাহ তাআলারই কাজ।  আল্লাহ তাআলা আমাদের পবিত্র কোরআনের সূক্ষ্ম  বিষয়গুলো বোঝার এবং নিজেদের ঈমান শক্তিশালী করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

লেখক : গবেষক ও প্রাবন্ধিক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
আল্লাহর নাম নিয়ে হারাম কাজ করা নিষিদ্ধ
আল্লাহর নাম নিয়ে হারাম কাজ করা নিষিদ্ধ
একজন সাহাবির ব্যাপারে অপবাদ ও তার পরিণতি
একজন সাহাবির ব্যাপারে অপবাদ ও তার পরিণতি
কাবাঘরের চেয়ে উঁচু স্থানে নামাজ পড়া যাবে?
কাবাঘরের চেয়ে উঁচু স্থানে নামাজ পড়া যাবে?
মুমিনের অনুভূতিতে শীতকাল
মুমিনের অনুভূতিতে শীতকাল
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
মহানবী (সা.)-এর পাঁচটি বিশেষ উপদেশ
মহানবী (সা.)-এর পাঁচটি বিশেষ উপদেশ
শাম অঞ্চলে পাঠানো বাহিনীর প্রতি আবু বকর (রা.)-এর উপদেশ
শাম অঞ্চলে পাঠানো বাহিনীর প্রতি আবু বকর (রা.)-এর উপদেশ
ইসলামে সমালোচনার আদর্শ পদ্ধতি
ইসলামে সমালোচনার আদর্শ পদ্ধতি
মৃত্যুকে স্মরণ করার উপকারিতা
মৃত্যুকে স্মরণ করার উপকারিতা
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
ইসলামের ইতিহাসে সিরিয়া ও শাম অঞ্চল
ইসলামের ইতিহাসে সিরিয়া ও শাম অঞ্চল
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের সচেতনতামূলক ক্যাম্পিং
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের সচেতনতামূলক ক্যাম্পিং

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফাজিল অনার্স পরীক্ষার ফল প্রকাশ
ফাজিল অনার্স পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নেতার ছত্রছায়ায় প্রধান শিক্ষকের দুর্নীতি
আওয়ামী লীগ নেতার ছত্রছায়ায় প্রধান শিক্ষকের দুর্নীতি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে টাস্কফোর্স গঠন করা হবে  : রিজওয়ানা হাসান
বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে টাস্কফোর্স গঠন করা হবে  : রিজওয়ানা হাসান

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলীর জামিন স্থগিত
সাবেক প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলীর জামিন স্থগিত

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় ‘কৃষি প্রতিবেশবিদ্যা চর্চা’ বিষয়ক গ্রাম সমাবেশ
নেত্রকোনায় ‘কৃষি প্রতিবেশবিদ্যা চর্চা’ বিষয়ক গ্রাম সমাবেশ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুভেচ্ছা দূত রাজ রিপা ও সামিরা খান মাহি
শুভেচ্ছা দূত রাজ রিপা ও সামিরা খান মাহি

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

চকরিয়ায় ট্রাক ভর্তি ৪০ বস্তা সার জব্দ
চকরিয়ায় ট্রাক ভর্তি ৪০ বস্তা সার জব্দ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক যেন হয় নিরাপদ, বন্ধ হোক মৃত্যুর মিছিল
সড়ক যেন হয় নিরাপদ, বন্ধ হোক মৃত্যুর মিছিল

৩০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পটুয়াখালীতে কনকনে ঠাণ্ডায় বিপর্যস্ত জনজীবন
পটুয়াখালীতে কনকনে ঠাণ্ডায় বিপর্যস্ত জনজীবন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর
সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ
সাংবাদিকদের জন্য বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মতিঝিলে আবাসিক হোটেল থেকে মরদেহ উদ্ধার
মতিঝিলে আবাসিক হোটেল থেকে মরদেহ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হালাল পণ্যের বাজার প্রসারে কাজ করবে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া
হালাল পণ্যের বাজার প্রসারে কাজ করবে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

গাজীপুরে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
গাজীপুরে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পদত্যাগের বদলে লড়াইয়ের ঘোষণা দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের
পদত্যাগের বদলে লড়াইয়ের ঘোষণা দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ইউএনও’র মতবিনিময়
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ইউএনও’র মতবিনিময়

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে ফেরতের প্রক্রিয়া চলছে: ওড়িশা পুলিশ
তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে ফেরতের প্রক্রিয়া চলছে: ওড়িশা পুলিশ

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি
৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে কম খরচে অধিক উৎপাদনশীল ‘সাউ রাস’ প্রযুক্তির কর্মশালা
শেকৃবিতে কম খরচে অধিক উৎপাদনশীল ‘সাউ রাস’ প্রযুক্তির কর্মশালা

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুধু মেয়ে নয়, দেশে নাবালক ছেলেদেরও বিয়ে দেয়া হচ্ছে
শুধু মেয়ে নয়, দেশে নাবালক ছেলেদেরও বিয়ে দেয়া হচ্ছে

১ ঘন্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সরকারের সমালোচনা করা মানে ব্যর্থ নয়, এটিই গণতন্ত্রের রীতি: রিজভী
সরকারের সমালোচনা করা মানে ব্যর্থ নয়, এটিই গণতন্ত্রের রীতি: রিজভী

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

জাহিদ-পলক-আজমসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলার অনুমোদন
জাহিদ-পলক-আজমসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি মামলার অনুমোদন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কালিহাতীতে ভোটারদের মাঝে স্মার্ট কার্ড বিতরণ
কালিহাতীতে ভোটারদের মাঝে স্মার্ট কার্ড বিতরণ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫০ কি.মি হেঁটে পরিভ্রমণ কর‌বে ঢাবি রোভার স্কাউটের ৩ দল
১৫০ কি.মি হেঁটে পরিভ্রমণ কর‌বে ঢাবি রোভার স্কাউটের ৩ দল

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে মওলানা ভাসানীর ১৪৪তম জন্মবার্ষিকী পালিত
টাঙ্গাইলে মওলানা ভাসানীর ১৪৪তম জন্মবার্ষিকী পালিত

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

২০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

১৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

২০ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

১০ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত
বিএনপির লংমার্চ: আগরতলা সীমান্তে সতর্কতা বাড়িয়েছে ভারত

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

১৩ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল
দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা
ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

১৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে বিপুল সম্ভাবনা দেখছে নরওয়ে : রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিপুল সম্ভাবনা দেখছে নরওয়ে : রাষ্ট্রদূত

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা