শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৬, শুক্রবার, ২৫ অক্টোবর, ২০২৪

দৃষ্টির হেফাজতের বিস্ময়কর প্রভাব

মুফতি ইবরাহিম সুলতান
অনলাইন ভার্সন
দৃষ্টির হেফাজতের বিস্ময়কর প্রভাব

চোখ মানুষের অন্তরের আয়নাস্বরূপ। যখন তা অবনত রাখা হয়, তখন প্রবৃত্তি দমিয়ে রাখা সহজ হয়। আর যখন স্বাধীনভাবে ছেড়ে দেওয়া হয়, তখন নিষিদ্ধ জায়গায় দৃষ্টি পড়ে যায়। এক পর্যায়ে সে অপরাধে লিপ্ত হয়ে পড়ে।

এ জন্য রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ আদম সন্তানের ওপর জিনা-ব্যভিচারের একটি অংশ লিখে দিয়েছেন তা সে অবশ্যই পাবে। সুতরাং চোখের জিনা হলো (হারাম বস্তুর দিকে) তাকানো এবং জিহ্বার জিনা হলো কথা বলা। মন কামনা ও আকাঙ্ক্ষা করে, লজ্জাস্থান তাকে সত্য অথবা মিথ্যা প্রমাণ করে।’ (বুখারি, হাদিস : ৬২৪৩)

আল্লামা খাত্তাবি (রহ.) এই হাদিসের ব্যাখ্যায় লিখেছেন, দেখা ও কথা বলাকে জিনা বলার কারণ—এ দুটিই হচ্ছে প্রকৃত জিনার ভূমিকা বা জিনার মূল কাজের পূর্ববর্তী স্তর।

কেননা দৃষ্টি হচ্ছে মনের গোপন জগতের উদ্রেককারী আর জিহ্বা হচ্ছে বার্তা বাহক। যৌনাঙ্গ হচ্ছে বাস্তবায়নের হাতিয়ার—সত্যে রূপান্তরকারী। (মাআলিমুস সুনান : ৩/২২৩)

হাফেজ ইবনুল কাইয়্যিম (রহ.) বলেন, ‘দৃষ্টিই হচ্ছে যৌন লালসা উদ্রেককারী, বার্তাবাহক। কাজেই এই দৃষ্টির নিয়ন্ত্রণ ও সংরক্ষণ মূলত যৌনাঙ্গেরই হেফাজত।

যে ব্যক্তি দৃষ্টিকে অবাধ, উন্মুক্ত ও সর্বগামী করে, সে নিজেকে নৈতিক পতন ও ধ্বংসের মুখে ঠেলে দেয়। মানুষ নৈতিকতার ক্ষেত্রে যত বিপদ ও পদস্খলনেই নিপতিত হয়, দৃষ্টিই হচ্ছে তার সব কিছুর মূল কারণ। কেননা দৃষ্টি প্রথমত আকর্ষণ জাগায়। আর আকর্ষণ মানুষকে চিন্তা-ভাবনায় নিমজ্জিত করে। এই চিন্তা সৃষ্টি করে লালসা।

এটি আকাঙ্ক্ষা তৈরি করে। আর তা শক্তিশালী হয়ে দৃঢ়সংকল্পে পরিণত হয়। এই দৃঢ়সংকল্প অধিকতর শক্তি অর্জন করে বাস্তবে ঘটনা সংঘটিত করে। বাস্তবে যখন কোনো বাধা থাকে না, তখন এই বাস্তব অবস্থার সম্মুখীন না হয়ে কারো কোনো উপায় থাকে না।’ (আল জাওয়াবুল কাফি পৃষ্ঠা-২০৪)

ইবনে কাসির (রহ.) বলেন, ‘দৃষ্টি হচ্ছে এমন একটি তীর, যা মানুষের হৃদয়ে বিষের উদ্রেক করে।’ (তাফসিরে ইবনে কাসির : ৩/৩৭৬)

অন্যদিকে দৃষ্টির হেফাজতের সুফল দুনিয়ায়ও মেলে। একটি যুদ্ধের ঘটনা। উবায়দা ইবনে জাররাহ (রা.) একবার সাহাবাদের নিয়ে অমুসলিদের দুর্গে হামলা করলেন। দুর্গ অবারোধ করে রাখলেন। অবরোধ দীর্ঘ হয়ে গেল। বিজয় হচ্ছিল না। যখন অমুসলিমরা দেখল, মুসলমানরা অত্যন্ত দৃঢ়ভাবে দুর্গ অবরোধ করে রেখেছে। তখন তারা একটি ষড়যন্ত্র করল যে আমরা মুসলমানদের বলব, আমরা দুর্গের দরজা তোমাদের জন্য খুলে দিচ্ছি। তোমরা শহরে প্রবেশ করো। ষড়যন্ত্র হলো, শহরের দরজা যেদিক দিয়ে খুলছিল, সেদিকে লম্বা বাজার ছিল। যার দুই পাশে দোকান ছিল। সেই বাজার শাহি মহলে গিয়ে শেষ হয়েছিল। তারা বাজারের দুই পাশে সুন্দরী নারীদের সাজিয়ে প্রত্যেক দোকানে একজন করে বসিয়ে দিল।

তাদের বলে দিল, যদি মুজাহিদরা তোমাদের সঙ্গ চায়, তাহলে তোমরা অস্বীকৃতি জানাবে না। এদিকে আমরা পেছন দিক থেকে আক্রমণ করব।

যখন এ প্রস্তাব দেওয়া হলো, তখন আবু উবায়বা ইবনে জাররাহ (রা.) ভাবলেন, এতক্ষণ পর্যন্ত এই লোকগুলো মোকাবেলার জন্য প্রস্তুত ছিল; দরজা খুলছিল না। এখন হঠাৎ কী হলো যে তারা দরজা খোলার জন্য প্রস্তুত হয়ে গেল! এতে নিশ্চয়ই কোনো ষড়যন্ত্র আছে। সুতরাং তিনি সৈন্যবাহিনীকে একত্র করে বয়ান দিলেন। বললেন, মহান আল্লাহর কৃতজ্ঞতা। তারা হাতিয়ার নামিয়ে ফেলেছে। আমাদের প্রবেশের জন্য আহ্বান জানাচ্ছে। আপনারা অবশ্যই প্রবেশ করবেন। কিন্তু আমি আপনাদের সামনে কোরআনে কারিমের একটি আয়াত তিলাওয়াত করছি। আপনারা এ আয়াত পড়তে পড়তে এবং এর ওপর আমল করতে করতে প্রবেশ করবেন। সে সময় তিনি এ আয়াত তিলাওয়াত করলেন, অর্থাৎ ‘মুমিনদের বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গের হেফাজত করে। এতে তাদের জন্য খুব পবিত্রতা আছে।’ (সুরা : নুর, আয়াত : ৩০)

সুতরাং তাঁরা দুর্গে এভাবে প্রবেশ করলেন যে তাঁদের দৃষ্টি ছিল নিচু। তাঁরা পুরো বাজার অতিক্রম করলেন। শাহি মহল পর্যন্ত পৌঁছে গেলেন। কেউ ডানে-বাঁয়ে চোখ উঠিয়ে দেখলেন না যে কী ফিতনা ওই দোকানগুলোতে তাঁদের জন্য অপেক্ষা করছে। শুধু তাঁদের এ দৃশ্য দেখে অগণিত শহরবাসী মুসলমান হয়ে গেল। (ইসলাহি খুতুবাত : ১৫/৯৮)

মহান আল্লাহ পূর্ববর্তী মনীষীদের মতো আমাদেরও দৃষ্টি হেফাজতের তৌফিক দান করুন।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
হজ পালন শেষে দেশে ফিরেছেন ৫৪৩৯৭ জন
হজ পালন শেষে দেশে ফিরেছেন ৫৪৩৯৭ জন
হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন
হিজরি নববর্ষ উদযাপনে নানা আয়োজন
মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার
মসজিদগুলোতে সামাজিক সহযোগিতা বাড়ানো দরকার
যেভাবে মুসলিম ইতিহাসের গতিপথ বদলে যায়
যেভাবে মুসলিম ইতিহাসের গতিপথ বদলে যায়
এখন থেকেই আগামী হজের প্রস্তুতির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
এখন থেকেই আগামী হজের প্রস্তুতির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫১ হাজার ৬১৫ জন হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৫১ হাজার ৬১৫ জন হাজি
আল্লাহ আখেরি নবী হিসেবে বেছে নেন মুহাম্মদ (সা.)-কে
আল্লাহ আখেরি নবী হিসেবে বেছে নেন মুহাম্মদ (সা.)-কে
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন
শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা
শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৪৭ হাজার ২১২ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৪৭ হাজার ২১২ হাজি
সর্বশেষ খবর
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান উপলক্ষে জামায়াতের কর্মসূচি ঘোষণা আজ
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান উপলক্ষে জামায়াতের কর্মসূচি ঘোষণা আজ

এই মাত্র | রাজনীতি

বাগেরহাটে চার বিদেশি পিস্তলসহ ১১ সন্ত্রাসী আটক
বাগেরহাটে চার বিদেশি পিস্তলসহ ১১ সন্ত্রাসী আটক

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত
একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে প্রবাসী হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
মাদারীপুরে প্রবাসী হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বর্ণীল আয়োজনে 'বাংলাদেশ উৎসব' উদযাপন
মালয়েশিয়ায় বর্ণীল আয়োজনে 'বাংলাদেশ উৎসব' উদযাপন

১৮ মিনিট আগে | পরবাস

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে শতবর্ষের ঐতিহ্যবাহী রথযাত্রা শুরু, ১৫ দিনব্যাপী মেলায় উৎসবের আমেজ
বাগেরহাটে শতবর্ষের ঐতিহ্যবাহী রথযাত্রা শুরু, ১৫ দিনব্যাপী মেলায় উৎসবের আমেজ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অব ক্যালগেরির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ-কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অব ক্যালগেরির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত

৪৩ মিনিট আগে | পরবাস

তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষে সোনারগাঁয়ে লিফলেট বিতরণ
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষে সোনারগাঁয়ে লিফলেট বিতরণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুয়েথাই টুর্নামেন্ট : বেল্ট পেল দেশের দুই তারকা রাশেদ-অমিও
মুয়েথাই টুর্নামেন্ট : বেল্ট পেল দেশের দুই তারকা রাশেদ-অমিও

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো ফিলিপাইন
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো ফিলিপাইন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের নিয়ে ফেসবুকে অপপ্রচারের অভিযোগে যুবক গ্রেফতার
সাংবাদিকদের নিয়ে ফেসবুকে অপপ্রচারের অভিযোগে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের
ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু
মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিছিয়ে পড়েও তিন দিনে টেস্ট জয় করলো অস্ট্রেলিয়া
পিছিয়ে পড়েও তিন দিনে টেস্ট জয় করলো অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় ৭২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় ৭২ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি সূচকে পেছানোর বড় কারণ অস্থিতিশীলতা, সহিংসতা
শান্তি সূচকে পেছানোর বড় কারণ অস্থিতিশীলতা, সহিংসতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট
জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ও মৃত্যুর হার বাড়ছে গ্রামে
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ও মৃত্যুর হার বাড়ছে গ্রামে

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কোভিড-১৯-এর উৎপত্তি নিয়ে সব সম্ভাবনাই ‘উন্মুক্ত’ : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রধান
কোভিড-১৯-এর উৎপত্তি নিয়ে সব সম্ভাবনাই ‘উন্মুক্ত’ : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থার ভূমিকা নিয়ে ইরানের প্রশ্ন
যে কারণে আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থার ভূমিকা নিয়ে ইরানের প্রশ্ন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে সাত জেলায় ভারি বর্ষণের আভাস
দুপুরের মধ্যে সাত জেলায় ভারি বর্ষণের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবার হয়ে গয়না ডেলিভারি দিতেন জিতেন্দ্র, এক বিদ্রুপে পাল্টায় ভাগ্য
বাবার হয়ে গয়না ডেলিভারি দিতেন জিতেন্দ্র, এক বিদ্রুপে পাল্টায় ভাগ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসি-খুশি সারা দিন
হাসি-খুশি সারা দিন

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ
দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিরোজপুরে ইউপি সদস্য ও তার ভাবিকে কুপিয়ে হত্যা
পিরোজপুরে ইউপি সদস্য ও তার ভাবিকে কুপিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক
স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘ইরানের মিসাইল ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ’
‌‘ইরানের মিসাইল ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন
সেই এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা
হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে হামলা নিয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র
ইরানে হামলা নিয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘বাংলাদেশের সাথে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত ভারত’
‌‘বাংলাদেশের সাথে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত ভারত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার
এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ১৫৪ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় জরুরি অবতরণ বিমানের
উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ১৫৪ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় জরুরি অবতরণ বিমানের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী
১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএনএন ও নিউইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের
সিএনএন ও নিউইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ায় ডলার-বাইবেল পাঠানোর চেষ্টাকালে ৬ মার্কিন নাগরিক আটক
উত্তর কোরিয়ায় ডলার-বাইবেল পাঠানোর চেষ্টাকালে ৬ মার্কিন নাগরিক আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাখির আঘাত, বিকল্প ফ্লাইটে ১৫৪ যাত্রীকে সিঙ্গাপুর পাঠাল বিমান
পাখির আঘাত, বিকল্প ফ্লাইটে ১৫৪ যাত্রীকে সিঙ্গাপুর পাঠাল বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুকাচ্ছে পানি, বিলুপ্তির পথে কাস্পিয়ান সাগর?
শুকাচ্ছে পানি, বিলুপ্তির পথে কাস্পিয়ান সাগর?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই
‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত অভিনেত্রী শেফালী জারিওয়ালা আর নেই

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌরভের বাড়িতে নৈশভোজে সারা-আদিত্য
সৌরভের বাড়িতে নৈশভোজে সারা-আদিত্য

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইমরান খানকে মাইনাস করার অভিযোগ, পাকিস্তানে তোলপাড়
ইমরান খানকে মাইনাস করার অভিযোগ, পাকিস্তানে তোলপাড়

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনেলের শাস্তি না হলে আরও খুনি জন্মাবে: জামায়াত আমির
জুনেলের শাস্তি না হলে আরও খুনি জন্মাবে: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খিলক্ষেতে ‘আইন মেনেই অস্থায়ী মণ্ডপ সরানো হয়েছে’ : রেল কর্তৃপক্ষ
খিলক্ষেতে ‘আইন মেনেই অস্থায়ী মণ্ডপ সরানো হয়েছে’ : রেল কর্তৃপক্ষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর গাজায় হামাসের টানেল গুঁড়িয়ে দেওয়ার দাবি ইসরায়েলের
উত্তর গাজায় হামাসের টানেল গুঁড়িয়ে দেওয়ার দাবি ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট
জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যাচেষ্টার কথা স্বীকার করলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
খামেনিকে হত্যাচেষ্টার কথা স্বীকার করলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাসড়কে শিয়ালকে চাপা দিল সিএনজি, প্রাণ গেল গৃহবধূর
মহাসড়কে শিয়ালকে চাপা দিল সিএনজি, প্রাণ গেল গৃহবধূর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টা-সিইসির বৈঠকের বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা দেয়ার দাবি সালাহউদ্দিনের
প্রধান উপদেষ্টা-সিইসির বৈঠকের বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা দেয়ার দাবি সালাহউদ্দিনের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবৈধ সরকারের ৩০০ এমপির বিরুদ্ধে একাই লড়াই করেছি: রুমিন ফারহানা
অবৈধ সরকারের ৩০০ এমপির বিরুদ্ধে একাই লড়াই করেছি: রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘মার্চ টু এনবিআর’ প্রত্যাহারসহ অর্থ মন্ত্রণালয়ের তিন সিদ্ধান্ত
‘মার্চ টু এনবিআর’ প্রত্যাহারসহ অর্থ মন্ত্রণালয়ের তিন সিদ্ধান্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসি-রোনালদো-এমবাপের রেকর্ড ভেঙে হালান্ডের ইতিহাস
মেসি-রোনালদো-এমবাপের রেকর্ড ভেঙে হালান্ডের ইতিহাস

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন
যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন রোগের মরণকামড়
তিন রোগের মরণকামড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে ইলিশ মাছের দাম
কমছে ইলিশ মাছের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা
আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে কারণে অস্থির চালের বাজার
যে কারণে অস্থির চালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক
পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য
জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ
কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিমানী মন্দিরা
অভিমানী মন্দিরা

শোবিজ

কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি
কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি

নগর জীবন

যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার
যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’
ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম
খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম
ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম

শোবিজ

অভিযুক্ত পূজা...
অভিযুক্ত পূজা...

শোবিজ

তিন রুটে দেশে আসছে হেরোইন
তিন রুটে দেশে আসছে হেরোইন

পেছনের পৃষ্ঠা

অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি
অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি

শোবিজ

ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল
ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল

মাঠে ময়দানে

ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর
ডাকসু নিয়ে তৎপরতা সংগঠনগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার
ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ
রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো
সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’
‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’

মাঠে ময়দানে

স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’
স্বাধীন দেশের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মানুষের মন’

শোবিজ

২০২৭ পর্যন্ত আল নাসরেই রোনালদো
২০২৭ পর্যন্ত আল নাসরেই রোনালদো

মাঠে ময়দানে

বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত
বন্দুকের মুখে মুসলমানদের পাঠাচ্ছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক
মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক

প্রথম পৃষ্ঠা