শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৭, রবিবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

জাতীয় সংকট নিরসনে ব্যবসায়ীসমাজ যে ভূমিকা রাখতে পারে

মুফতি মুহাম্মাদ তাকি উসমানি
অনলাইন ভার্সন
জাতীয় সংকট নিরসনে ব্যবসায়ীসমাজ যে ভূমিকা রাখতে পারে

পৃথিবীতে যত বড় বড় ইনকিলাব ও বিপ্লব এসেছে সেগুলো রাষ্ট্র বা সরকারের মাধ্যমে হয়নি, বরং তা এসেছে জনগণের হাত ধরে। জনসাধারণের দৃঢ় ইচ্ছা, প্রতিজ্ঞা ও ত্যাগের বিনিময়েই যুগে যুগে বিপ্লব ঘটেছে। যখন জনসাধারণ একবার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হয়ে এই সিদ্ধান্ত নিয়ে নেয় যে আমাদের মুক্ত হতে হবে, স্বাধীন হতে হবে, তখন সরকার জনসাধারণকে রাজনৈতিক মুক্তি দিতে বাধ্য।

অথচ আমরা জনসাধারণ এই আশায় বসে আছি যে কোনো দিন আমাদের দেশে একটি সুষ্ঠু রাষ্ট্রব্যবস্থা আসবে, ন্যায়পরায়ণ সরকার আসবে, জনগণের মুক্তিদাতা নেতৃত্ব আসবে, যারা দেশটাকে দুর্নীতিমুক্ত করবে।

নির্বাচন হয়, সরকার আসে, সরকার যায়; কিন্তু আমাদের সেই কাঙ্ক্ষিত মুক্তি মেলে না। এমন অবস্থায় মুসলিম জনসাধারণের প্রতি একান্ত নিবেদন হলো, দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের আশায় বসে না থেকে আমরা প্রত্যেকে নিজ নিজ উদ্যোগে একত্র হয়ে নিজেদের মুক্ত করার চিন্তা করি। অন্যায়, দুর্নীতি ও খোদাদ্রোহের পথ থেকে সরিয়ে কিভাবে ন্যায়-ইনসাফ ও আল্লাহ তাআলার বাধ্যতার পথে আমরা সমাজটাকে ফিরিয়ে আনতে পারি, সেই চেষ্টা করা।

সংকট মোকাবেলায় ব্যবসায়ীসমাজের করণীয়:

ব্যবসায়ীসমাজ যেকোনো দেশের মেরুদণ্ডতুল্য। যদি তারা মজবুত থাকে, দেশ ও জাতির কল্যাণে কাজ করার দৃঢ় ইচ্ছা রাখে, তাহলে তারা সরকারব্যবস্থার মধ্যে প্রভাব ফেলতে পারে। সরকারকে সঠিক পথে আনতে তারা তাদের প্রভাব কাজে লাগাতে পারে। অর্থনৈতিকভাবে আমাদের যে সংকট আছে, তা নিরসনে যদি ব্যবসায়ীরা নিজেদের মধ্যে সমন্বয় করে তা মোকাবেলার চেষ্টা করে তাহলে এর সমাধান সহজ। যেমন—আমাদের দেশে বিনিয়োগ মাধ্যম ও ডলার সংকট আছে।

এখন যদি প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে বিদেশি পণ্য আমদানি বাড়ানো হয় তাহলে সংকট আরো প্রকট হবে। কিন্তু এই বিবেচনায় সরকার বিদেশি পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে পারে না, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক আইন এবং সংস্থার চাপের কারণে। ধরুন, আইএমএফ দেশকে ঋণ দেওয়ার সময় সরকার থেকে এই ওয়াদা নেয় যে বিদেশি পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া যাবে না। তেমনি বিভিন্ন দেশ ও সংস্থা ঋণ দিতে এই শর্তারোপ করে দিচ্ছে। তাই সরকার ডলার সংকট মোকাবেলায় আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে না।

কিন্তু দেশের জনগণ তো বিদেশি পণ্য ব্যবহারে বাধ্য নয়, জনগণকে তো কেউ বিদেশি পণ্য ব্যবহার করতে বাধ্য করছে না। তেমনি ব্যবসায়ীদের তো কেউ বিদেশি পণ্য আমদানি করতে বাধ্য করছে না। তাই যদি ব্যবসায়ী ভাইয়েরা এবং জনসাধারণ এ ব্যাপারে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয় যে আমরা বিদেশি পণ্য ব্যবহার করব না এবং আমদানিও করব না; বিশেষ করে বিলাসী পণ্য ত্যাগ করব। শুধু অত্যন্ত প্রয়োজনীয় জিনিসই আমদানি করব। বিশেষভাবে ওই সব দেশ থেকে কোনো আমদানি করব না, যারা মুসলিম নিধন ও হত্যাযজ্ঞে জালিমদের সহযোগিতা করছে।

বিদেশনির্ভরতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে:

ব্যবসায়ী ভাইয়েরা, এই পরিকল্পনা নিতে হবে যে আমরা আমাদের দেশীয় পণ্যগুলোর প্রচার-প্রসার করব এবং তার মানোন্নয়নের চেষ্টা করব। বাইরের দেশ থেকে যে মানের পণ্য আসছে, আমাদের শিল্প-কারখানাগুলো চেষ্টা করবে, যেন আমরা এর চেয়েও ভালো মানের পণ্য বানাতে পারি, যাতে ভোক্তারা বিদেশি পণ্য থেকে মুখ ফিরিয়ে দেশি পণ্যে আগ্রহী হয়। এ অবস্থায় আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সরকারকে যত শর্তই লাগিয়ে দেওয়া হোক, আমরা নিজেরা চাইলে আমাদের দেশের উন্নয়নে আমরা নিজ উদ্যোগে বিদেশি পণ্য ত্যাগ করে বিকল্প দেশি পণ্যের মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নিতে পারি। এ ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক বাধা-বিপত্তি আমাদের ক্ষতি করতে পারবে না।

অন্যদিকে রপ্তানির ক্ষেত্রেও পশ্চিমা অনৈসলামিক দেশগুলো, যারা আমাদের থেকে পণ্য নেয় এবং আমাদের বিভিন্ন ব্যাবসায়িক সুবিধাও দেয়, তারা এর সঙ্গে তার সরকারের ওপর নিজেদের মনগড়া কিছু শর্ত আরোপ করে দেয়, যা আমাদের দেশ ও জাতির জন্য, বিশেষ করে মুসলিম জাতিসত্তার জন্য ক্ষতিকর, দ্বিন ও ঈমানের জন্য ক্ষতিকর।

এসবের মোকাবেলায় যদি আমাদের ব্যবসায়ী ভাইয়েরা সমন্বিত পরিকল্পনা নেয় যে আমরা আমাদের রপ্তানি পণ্য মুসলিম দেশগুলোতে অধিক পাঠানোর চেষ্টা করব। মুসলিম দেশগুলোর সঙ্গে এবং সেখানকার ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বাড়িয়ে আমাদের পণ্য মুসলিম দেশে প্রচার করব। তাহলে আমাদের পশ্চিমা বিশ্বের প্রতি মুখাপেক্ষী হতে হবে না এবং তাদের প্রদত্ত ইসলামবিরোধী শর্তাদি আমরা মেনে নিতে বাধ্য হব না। ব্যবসায়ীরা চাইলে এটি সম্ভব যে সরকারি উদ্যোগ ছাড়াও আমরা আমদানিনির্ভর না হয়ে স্বনির্ভর হব, আর রপ্তানির ক্ষেত্রে মুসলিম দেশগুলোতে রপ্তানিতে অগ্রসর হব।

জাতির ভাগ্য পরিবর্তনে নিজ উদ্যোগে ভূমিকা রাখতে হবে:

সরকারি পর্যায়ে কী কাজ হচ্ছে না হচ্ছে তার আশায় বসে না থেকে আমরা প্রত্যেকে এই মুহূর্তে পরিশুদ্ধতার কাজ শুরু করে দিই। দেখুন, সরকারি পর্যায়ে সুদের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা না থাকুক, কিন্তু আমরা আমাদের ডিপোজিটগুলো সুদবিহীন ব্যাংকগুলোতে করতে এবং তাদের থেকে ফিন্যান্সিং গ্রহণে আমাদের কে নিষেধ করছে? এমনকি ইসলামী ব্যাংকগুলোর মধ্য থেকেও যারা পূর্ণ শরিয়ত মানতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ তাদের সঙ্গে লেনদেন করুন। ইসলামী ব্যাংকগুলোকেও আপনারা স্বীয় ব্যাবসায়িক প্রভাবের মাধ্যমে পূর্ণ শরিয়ত মতে চলতে বাধ্য করুন এবং তাদের থেকে এ বিষয়ে ওয়াদা নিন। উভয় দিক থেকেই সহযোগিতা থাকলে ডিপোজিট ও ফিন্যান্সিং শরিয়ত মতে হওয়া সহজ হয়।

দেখুন, এই সুদের অভিশাপ আমাদের ওপর এবং সমগ্র পৃথিবীর ওপর শত শত বছর ধরে চেপে আছে। এর কেন্দ্র আমাদের এখানে নয়, এর কেন্দ্র হলো নিউইয়র্ক ও ওয়ালস্ট্রিট। সেখানে বসে তারা এই সুদের কারবারের মাধ্যমে সমগ্র দুনিয়াকে গোলাম বানিয়ে রেখেছে। তাই একমুহূর্তেই এই সুদের গ্যাড়াকল থেকে বের হওয়া কঠিন। এর অর্থ এই নয় যে আমরা নিরাশ হয়ে হাত গুটিয়ে বসে থাকব। বরং আমরা ধীরে ধীরে পর্যায়ক্রমে সুদের শিকল ভেঙে বের হওয়ার আপ্রাণ চেষ্টা চালাতে থাকব। আর এটি কেবল সরকারেরই দায়িত্ব নয়, বরং আমাদের ব্যবসায়ীসমাজকেও প্ল্যান করে এগোতে হবে। ধরুন, সরকার সুদ নিষিদ্ধ করল না, কিন্তু সব ব্যাংক যদি একমত হয়ে যায় এ কথার ওপর যে আমরা সুদভিত্তিক লেনদেন ও কারবার করব না; আমরা ইসলামী শরিয়ত মতে ডিপোজিট ও ফিন্যান্সিং করব, তাহলে তো সরকারি আইন ছাড়াও বেসরকারিভাবে এবং ব্যক্তিগত উদ্যোগে অন্তত দেশীয় পর্যায়ে সুদ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

মোটকথা, সংকট থেকে উত্তরণের জন্য আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে হবে। নিরাশ হওয়ার কারণ নেই। নৈরাশ্য কোনো সমাধান নয়। বরং আমরা নিজেদের পরিবর্তন করি, যাতে আমরা নিজেদের বিজাতিদের চাপিয়ে দেওয়া ব্যবস্থা থেকে উত্তরণ করতে পারি, গোলামির গ্যাড়াকল থেকে বেরোতে পারি। ভাষান্তর: মুফতি মাহমুদ হাসান

এই বিভাগের আরও খবর
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য
যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য
ছয় শর্তে নেক কাজ ইবাদত বলে গণ্য হয়
ছয় শর্তে নেক কাজ ইবাদত বলে গণ্য হয়
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
যেভাবে সুখী ও সৌভাগ্যবান হওয়া যায়
যেভাবে সুখী ও সৌভাগ্যবান হওয়া যায়
কোরআন ও হাদিসে নারীর ন্যায্য অধিকার
কোরআন ও হাদিসে নারীর ন্যায্য অধিকার
অ্যান্ডোরায় মুসলমানদের উত্থান ও পতন
অ্যান্ডোরায় মুসলমানদের উত্থান ও পতন
যেভাবে ইবাদতের স্বাদ পাওয়া যায়
যেভাবে ইবাদতের স্বাদ পাওয়া যায়
সর্বশেষ খবর
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম বর্ষ স্নাতক ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
প্রথম বর্ষ স্নাতক ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে বিজিবির নজরদারি বৃদ্ধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে বিজিবির নজরদারি বৃদ্ধি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে শিশুকে নির্যাতনের অভিযোগ
জমি নিয়ে বিরোধে শিশুকে নির্যাতনের অভিযোগ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে চার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনেই চলছে পাঠদান
দিনাজপুরে চার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনেই চলছে পাঠদান

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানবতার শত্রু আওয়ামী লীগকে দ্রুত নিষিদ্ধ ও বিচার করতে হবে: হেফাজতে ইসলাম
মানবতার শত্রু আওয়ামী লীগকে দ্রুত নিষিদ্ধ ও বিচার করতে হবে: হেফাজতে ইসলাম

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি অনুষ্ঠিত
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি অনুষ্ঠিত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাব
কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে হামলায় বৈষম্যবিরোধীর ৩ প্রতিনিধি আহত
সিরাজগঞ্জে হামলায় বৈষম্যবিরোধীর ৩ প্রতিনিধি আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব দেশে হোয়াটসঅ্যাপ নিষিদ্ধ কিংবা ব্যবহার সীমিত
যেসব দেশে হোয়াটসঅ্যাপ নিষিদ্ধ কিংবা ব্যবহার সীমিত

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে, বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে জানাল আবহাওয়া অফিস
তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে, বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে জানাল আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ঋণ সহায়তা আজ পর্যালোচনা করবে আইএমএফ
পাকিস্তানের ঋণ সহায়তা আজ পর্যালোচনা করবে আইএমএফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল সোমবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল সোমবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে বন্ধ ‘দ্য ওয়ার’ নিউজ পোর্টাল, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নবিদ্ধ
ভারতে বন্ধ ‘দ্য ওয়ার’ নিউজ পোর্টাল, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার
কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা
ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিন : ডা. জাহিদ
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিন : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার
পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি
‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ
রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা