শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৭, রবিবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

জাতীয় সংকট নিরসনে ব্যবসায়ীসমাজ যে ভূমিকা রাখতে পারে

মুফতি মুহাম্মাদ তাকি উসমানি
অনলাইন ভার্সন
জাতীয় সংকট নিরসনে ব্যবসায়ীসমাজ যে ভূমিকা রাখতে পারে

পৃথিবীতে যত বড় বড় ইনকিলাব ও বিপ্লব এসেছে সেগুলো রাষ্ট্র বা সরকারের মাধ্যমে হয়নি, বরং তা এসেছে জনগণের হাত ধরে। জনসাধারণের দৃঢ় ইচ্ছা, প্রতিজ্ঞা ও ত্যাগের বিনিময়েই যুগে যুগে বিপ্লব ঘটেছে। যখন জনসাধারণ একবার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হয়ে এই সিদ্ধান্ত নিয়ে নেয় যে আমাদের মুক্ত হতে হবে, স্বাধীন হতে হবে, তখন সরকার জনসাধারণকে রাজনৈতিক মুক্তি দিতে বাধ্য।

অথচ আমরা জনসাধারণ এই আশায় বসে আছি যে কোনো দিন আমাদের দেশে একটি সুষ্ঠু রাষ্ট্রব্যবস্থা আসবে, ন্যায়পরায়ণ সরকার আসবে, জনগণের মুক্তিদাতা নেতৃত্ব আসবে, যারা দেশটাকে দুর্নীতিমুক্ত করবে।

নির্বাচন হয়, সরকার আসে, সরকার যায়; কিন্তু আমাদের সেই কাঙ্ক্ষিত মুক্তি মেলে না। এমন অবস্থায় মুসলিম জনসাধারণের প্রতি একান্ত নিবেদন হলো, দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের আশায় বসে না থেকে আমরা প্রত্যেকে নিজ নিজ উদ্যোগে একত্র হয়ে নিজেদের মুক্ত করার চিন্তা করি। অন্যায়, দুর্নীতি ও খোদাদ্রোহের পথ থেকে সরিয়ে কিভাবে ন্যায়-ইনসাফ ও আল্লাহ তাআলার বাধ্যতার পথে আমরা সমাজটাকে ফিরিয়ে আনতে পারি, সেই চেষ্টা করা।

সংকট মোকাবেলায় ব্যবসায়ীসমাজের করণীয়:

ব্যবসায়ীসমাজ যেকোনো দেশের মেরুদণ্ডতুল্য। যদি তারা মজবুত থাকে, দেশ ও জাতির কল্যাণে কাজ করার দৃঢ় ইচ্ছা রাখে, তাহলে তারা সরকারব্যবস্থার মধ্যে প্রভাব ফেলতে পারে। সরকারকে সঠিক পথে আনতে তারা তাদের প্রভাব কাজে লাগাতে পারে। অর্থনৈতিকভাবে আমাদের যে সংকট আছে, তা নিরসনে যদি ব্যবসায়ীরা নিজেদের মধ্যে সমন্বয় করে তা মোকাবেলার চেষ্টা করে তাহলে এর সমাধান সহজ। যেমন—আমাদের দেশে বিনিয়োগ মাধ্যম ও ডলার সংকট আছে।

এখন যদি প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে বিদেশি পণ্য আমদানি বাড়ানো হয় তাহলে সংকট আরো প্রকট হবে। কিন্তু এই বিবেচনায় সরকার বিদেশি পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে পারে না, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক আইন এবং সংস্থার চাপের কারণে। ধরুন, আইএমএফ দেশকে ঋণ দেওয়ার সময় সরকার থেকে এই ওয়াদা নেয় যে বিদেশি পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া যাবে না। তেমনি বিভিন্ন দেশ ও সংস্থা ঋণ দিতে এই শর্তারোপ করে দিচ্ছে। তাই সরকার ডলার সংকট মোকাবেলায় আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে না।

কিন্তু দেশের জনগণ তো বিদেশি পণ্য ব্যবহারে বাধ্য নয়, জনগণকে তো কেউ বিদেশি পণ্য ব্যবহার করতে বাধ্য করছে না। তেমনি ব্যবসায়ীদের তো কেউ বিদেশি পণ্য আমদানি করতে বাধ্য করছে না। তাই যদি ব্যবসায়ী ভাইয়েরা এবং জনসাধারণ এ ব্যাপারে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয় যে আমরা বিদেশি পণ্য ব্যবহার করব না এবং আমদানিও করব না; বিশেষ করে বিলাসী পণ্য ত্যাগ করব। শুধু অত্যন্ত প্রয়োজনীয় জিনিসই আমদানি করব। বিশেষভাবে ওই সব দেশ থেকে কোনো আমদানি করব না, যারা মুসলিম নিধন ও হত্যাযজ্ঞে জালিমদের সহযোগিতা করছে।

বিদেশনির্ভরতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে:

ব্যবসায়ী ভাইয়েরা, এই পরিকল্পনা নিতে হবে যে আমরা আমাদের দেশীয় পণ্যগুলোর প্রচার-প্রসার করব এবং তার মানোন্নয়নের চেষ্টা করব। বাইরের দেশ থেকে যে মানের পণ্য আসছে, আমাদের শিল্প-কারখানাগুলো চেষ্টা করবে, যেন আমরা এর চেয়েও ভালো মানের পণ্য বানাতে পারি, যাতে ভোক্তারা বিদেশি পণ্য থেকে মুখ ফিরিয়ে দেশি পণ্যে আগ্রহী হয়। এ অবস্থায় আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সরকারকে যত শর্তই লাগিয়ে দেওয়া হোক, আমরা নিজেরা চাইলে আমাদের দেশের উন্নয়নে আমরা নিজ উদ্যোগে বিদেশি পণ্য ত্যাগ করে বিকল্প দেশি পণ্যের মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নিতে পারি। এ ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক বাধা-বিপত্তি আমাদের ক্ষতি করতে পারবে না।

অন্যদিকে রপ্তানির ক্ষেত্রেও পশ্চিমা অনৈসলামিক দেশগুলো, যারা আমাদের থেকে পণ্য নেয় এবং আমাদের বিভিন্ন ব্যাবসায়িক সুবিধাও দেয়, তারা এর সঙ্গে তার সরকারের ওপর নিজেদের মনগড়া কিছু শর্ত আরোপ করে দেয়, যা আমাদের দেশ ও জাতির জন্য, বিশেষ করে মুসলিম জাতিসত্তার জন্য ক্ষতিকর, দ্বিন ও ঈমানের জন্য ক্ষতিকর।

এসবের মোকাবেলায় যদি আমাদের ব্যবসায়ী ভাইয়েরা সমন্বিত পরিকল্পনা নেয় যে আমরা আমাদের রপ্তানি পণ্য মুসলিম দেশগুলোতে অধিক পাঠানোর চেষ্টা করব। মুসলিম দেশগুলোর সঙ্গে এবং সেখানকার ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বাড়িয়ে আমাদের পণ্য মুসলিম দেশে প্রচার করব। তাহলে আমাদের পশ্চিমা বিশ্বের প্রতি মুখাপেক্ষী হতে হবে না এবং তাদের প্রদত্ত ইসলামবিরোধী শর্তাদি আমরা মেনে নিতে বাধ্য হব না। ব্যবসায়ীরা চাইলে এটি সম্ভব যে সরকারি উদ্যোগ ছাড়াও আমরা আমদানিনির্ভর না হয়ে স্বনির্ভর হব, আর রপ্তানির ক্ষেত্রে মুসলিম দেশগুলোতে রপ্তানিতে অগ্রসর হব।

জাতির ভাগ্য পরিবর্তনে নিজ উদ্যোগে ভূমিকা রাখতে হবে:

সরকারি পর্যায়ে কী কাজ হচ্ছে না হচ্ছে তার আশায় বসে না থেকে আমরা প্রত্যেকে এই মুহূর্তে পরিশুদ্ধতার কাজ শুরু করে দিই। দেখুন, সরকারি পর্যায়ে সুদের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা না থাকুক, কিন্তু আমরা আমাদের ডিপোজিটগুলো সুদবিহীন ব্যাংকগুলোতে করতে এবং তাদের থেকে ফিন্যান্সিং গ্রহণে আমাদের কে নিষেধ করছে? এমনকি ইসলামী ব্যাংকগুলোর মধ্য থেকেও যারা পূর্ণ শরিয়ত মানতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ তাদের সঙ্গে লেনদেন করুন। ইসলামী ব্যাংকগুলোকেও আপনারা স্বীয় ব্যাবসায়িক প্রভাবের মাধ্যমে পূর্ণ শরিয়ত মতে চলতে বাধ্য করুন এবং তাদের থেকে এ বিষয়ে ওয়াদা নিন। উভয় দিক থেকেই সহযোগিতা থাকলে ডিপোজিট ও ফিন্যান্সিং শরিয়ত মতে হওয়া সহজ হয়।

দেখুন, এই সুদের অভিশাপ আমাদের ওপর এবং সমগ্র পৃথিবীর ওপর শত শত বছর ধরে চেপে আছে। এর কেন্দ্র আমাদের এখানে নয়, এর কেন্দ্র হলো নিউইয়র্ক ও ওয়ালস্ট্রিট। সেখানে বসে তারা এই সুদের কারবারের মাধ্যমে সমগ্র দুনিয়াকে গোলাম বানিয়ে রেখেছে। তাই একমুহূর্তেই এই সুদের গ্যাড়াকল থেকে বের হওয়া কঠিন। এর অর্থ এই নয় যে আমরা নিরাশ হয়ে হাত গুটিয়ে বসে থাকব। বরং আমরা ধীরে ধীরে পর্যায়ক্রমে সুদের শিকল ভেঙে বের হওয়ার আপ্রাণ চেষ্টা চালাতে থাকব। আর এটি কেবল সরকারেরই দায়িত্ব নয়, বরং আমাদের ব্যবসায়ীসমাজকেও প্ল্যান করে এগোতে হবে। ধরুন, সরকার সুদ নিষিদ্ধ করল না, কিন্তু সব ব্যাংক যদি একমত হয়ে যায় এ কথার ওপর যে আমরা সুদভিত্তিক লেনদেন ও কারবার করব না; আমরা ইসলামী শরিয়ত মতে ডিপোজিট ও ফিন্যান্সিং করব, তাহলে তো সরকারি আইন ছাড়াও বেসরকারিভাবে এবং ব্যক্তিগত উদ্যোগে অন্তত দেশীয় পর্যায়ে সুদ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

মোটকথা, সংকট থেকে উত্তরণের জন্য আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে হবে। নিরাশ হওয়ার কারণ নেই। নৈরাশ্য কোনো সমাধান নয়। বরং আমরা নিজেদের পরিবর্তন করি, যাতে আমরা নিজেদের বিজাতিদের চাপিয়ে দেওয়া ব্যবস্থা থেকে উত্তরণ করতে পারি, গোলামির গ্যাড়াকল থেকে বেরোতে পারি। ভাষান্তর: মুফতি মাহমুদ হাসান

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
সর্বশেষ খবর
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন