শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৮, সোমবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২৪

ইসলামী জ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় মুসলিম নারী

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
ইসলামী জ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় মুসলিম নারী

ইসলামের আগে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে নারীদের সম্পর্কে অযৌক্তিক ও অন্যায্য চিন্তা ও ধারণা ছিল।  নারীদের সঙ্গে অভদ্র ও নৃশংস আচরণও করা হতো। ইসলাম আবির্ভূত হওয়ার পর নানাভাবে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে। ইসলাম শুধু নারীদের পূর্ণ অধিকারই দেয়নি, সমাজের অবহেলিত ও বৈষম্যের শিকার এই শ্রেণিকে বৈধভাবে বহু কাজ করতে উৎসাহিত করেছে।

মুসলিম পুরুষরা যেমন প্রতিটি ধর্মীয় ও শিক্ষাগত ক্ষেত্রে অসাধারণ অবদান রেখেছে, তেমনি নারীরাও অবিস্মরণীয় অবদান রেখেছে। নবুয়তের যুগ থেকে খুলাফায়ে রাশেদিন, বনি উমাইয়া ও বনি আব্বাসের যুগ পর্যন্ত তারা গৌরবোজ্জ্বল অবদান রেখেছে।
তাদের সেই সব কৃতিত্বের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস ও অবদানের কথা ইতিহাসবেত্তারা তবাকাত ও রিজাল শাস্ত্রে স্বর্ণাক্ষরে লিপিবদ্ধ করেছেন। সেই নারীদের অবদান স্মরণীয় করে রাখতে স্বতন্ত্র গ্রন্থও রচিত হয়েছে।

যেমন—ইমাম তাবরানি (রহ.)-এর ‘আশারাতুন নিসা’, ইবনে তাইফুর (রহ.)-এর ‘বালাগাতুন নিসা’, ইমাম ইবনুল কাইয়্যুম (রহ.)-এর ‘আখবারুন নিসা’, ইমাম সুয়ুতি (রহ.)-এর ‘নুজহাতুল জুলাসা ফি আশআরিন নিসা’ কিংবা গ্রন্থের শেষে ‘কিতাবুন নিসা’ শিরোনামে স্বতন্ত্র অধ্যায়ে নারীদের কথা বলা হয়েছে। আর মুসলিম নারীদের কৃতিত্ব ও অবদানের ওপর গ্রন্থ রচনার ধারাবাহিকতা এখন পর্যন্ত অব্যাহত রয়েছে। এর মধ্যে আব্বাস মাহমুদ আল আক্কাদ (রহ.)-এর ‘আল মারআতু ফিল কোরআন’, মোহাম্মদ ফরিদ ওয়াজদী (রহ.)-এর ‘আল মারাআতুল মুসলিমাহ’ এবং ডক্টর আকরাম নদভি (রহ.)-এর ‘মুহাদ্দিসাত’ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
মুসলিম নারীদের অবদানের মহাসমুদ্র থেকে কিঞ্চিৎ পরিমাণ মণি-মাণিক্য এখানে সংক্ষিপ্তাকারে তুলে ধরা হলো—

উলুমুল কোরআন (কোরআন অধ্যয়নের বিজ্ঞান) : নবীযুগ থেকে এখন পর্যন্ত অসংখ্য নারী এসেছেন, যাঁরা কোরআনের হাফেজ, কারি ও তাফসিরবিদ ছিলেন।

ইমামুল কুররা ইবনে জাজারি (রহ.) তাঁর মেয়ে সালমা সম্পর্কে লিখেছেন, তিনি ‘কিরাতে সাবআ’ অর্থাৎ সাত কিরাতের ওপর কোরআন মুখস্থ করেছিলেন, এমনকি তিনি ‘কিরাতে আশারাহ’ তথা ১০ কিরাতেও তিলাওয়াত করতেন। তিনি তাঁর সময়ের সবচেয়ে বড় কারি, হাফেজ ও উলুমুল কোরআনের পণ্ডিত ছিলেন।
(তবাকাতে মুফাসসিরিন, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-১১০)

মুহাম্মদ বিন সিরিন (রহ.)-এর বোন হাফসা বিনতে সিরিন মাত্র ১২ বছর বয়সে তাফসিরসহ কোরআন মুখস্থ করেছিলেন, এমনকি মুহাম্মদ বিন সিরিন (রহ.)-ও এই শাস্ত্রে তাঁর বোনের থেকে জ্ঞানার্জন করতেন। তিনি তাজবিদ ও কিরাত শাস্ত্রেও পারদর্শী ছিলেন।

(তাহজিবুত তাহজিব, খণ্ড-১১, পৃষ্ঠা-৪০৯)

হাদিসশাস্ত্র : যুগে যুগে মুসলিম নারীরা সামর্থ্য ও সুযোগ অনুযায়ী জ্ঞানার্জন করেছেন।

(আল ইকদুস সামিন, খণ্ড-৮, পৃষ্ঠা-২৩)
উম্মে আলী তাকিয়া বিনতে আবুল ফারাজ গিয়াস বিন আলী আস সুরিয়া আল বাগদাদি (রহ.) বাগদাদ থেকে মিসরে যান, সেখানে কিছুকাল অবস্থান করেন এবং ইমাম আবু তাহির আহমদ বিন মুহাম্মদ জুলফি (রহ.)-এর কাছ থেকে বিশেষভাবে জ্ঞানার্জন করেন।

(প্রাগুক্ত, খণ্ড-৮, পৃষ্ঠা-২২১)

উম্মে মুহাম্মদ ফাতিমা বিনতে নাফিসুদ্দিন মুহাম্মদ বিন হুসাইন (রহ.) সিরিয়া থেকে মিসর ও ত্রিপোলি ভ্রমণ করে তাঁর চাচার কাছে হাদিস শিক্ষালাভ করেন। এ ছাড়া তিনি ইলমে হাদিস ও অন্যান্য বিষয়ে বহু গ্রন্থ রচনা করেছেন। (প্রাগুক্ত, খণ্ড-৮, পৃষ্ঠা-২৭৩)

উম্মে মুহাম্মদ জয়নাব বিনতে আহমাদ বিন উমর (রহ.)-এর জন্মভূমি ছিল বায়তুল মাকদিস। ইমাম জাহাবি (রহ.) তাঁকে ‘আল মামারুল রাহিলা’ উপাধিতে ভূষিত করেছেন। কারণ তিনি জ্ঞানার্জনের উদ্দেশ্যে দূর-দূরান্তের দেশে ভ্রমণ করতেন। এই নারী মুহাদ্দিস যখন কোনো মুহাদ্দিসের দরসে যেতেন, তখন তাঁর জন্য আলাদা ব্যবস্থা থাকত। তবে তিনি সাধারণত নিজের বাড়িতেই হাদিস পড়াতেন আর হাদিসপিপাসু ছাত্ররা সেখানে এসে উপকৃত হতেন। (আল ইবার ফি খাবার মান গাবার, খণ্ড-৫, পৃষ্ঠা-১২৬)

ইমাম জাহাবি (রহ.) আজিবা বিনতে মুহাম্মদ বিন আবু গালিব আল বাগদাদি (রহ.) সম্পর্কে লিখেছেন, তিনি ১০ খণ্ডে তাঁর শিক্ষক ও ওস্তাদদের জীবনীগ্রন্থ লিখেছেন। (প্রাগুক্ত, খণ্ড-৫, পৃষ্ঠা-১৯৪)

ফিকাহ ও ফতোয়া : ইবনে কাইয়্যুম (রহ.)-এর ভাষ্য মতে, প্রায় ২২ জন নারী সাহাবি ইসলামী আইনশাস্ত্রে বিখ্যাত ছিলেন। এর মধ্যে সাতজন উম্মাহাতুল মুমিনিন (নবীজির পূতঃপবিত্র স্ত্রী) ছিলেন। আর তাঁদের সবার মধ্যে উম্মুল মুমিনিন আয়েশা সিদ্দিকা (রা.) ‘ফকিহুল উম্মাহ’ উপাধিতে সুপ্রসিদ্ধ ছিলেন। আলাউদ্দিন সমরকন্দি (রহ.) (৫৩৯ হি.)-এর মেয়ে ফাতিমা ছিলেন জগদ্বিখ্যাত ফকিহ (ইসলামী আইনবিদ)। তিনি তাঁর বাবা ও স্বামীর কাছ থেকে ফতোয়া লেখা শিখেছিলেন। তাঁর স্বামী ইমাম আলাউদ্দিন আল কাসানি (রহ.) (৫৮৭ হি.) ‘বাদায়েউস সানায়ে’ সংকলন ও বিন্যস্ত করার সময় যখন তাঁর ত্রুটি-বিচ্যুতি দেখা দিত, তখন তিনি তাঁকে সতর্ক ও সংশোধন করে দিতেন।

(আল মুনতাজাম, খণ্ড-৬, পৃষ্ঠা-১৩৯)

ইমাম তাকি উদ্দিন ইব্রাহিম (রহ.)-এর মেয়ে আমাতুর রহমান ফিকাহশাস্ত্রে বিখ্যাত ছিলেন এবং তাঁকে ‘সিত্তুল ফুকাহা’ উপাধিতে ভূষিত করা হয়েছিল। (আল ইবার ফি খাবার মান গাবার, খণ্ড-৫, পৃষ্ঠা-১৪৭)

কবিতা ও সাহিত্য : মুসলিম নারীরাও সাহিত্য ও কাব্যে বিশিষ্ট অবস্থান অর্জন করেছেন। তাঁদের মধ্যে মহান কবি ও সাহিত্যিকও রয়েছেন। এর মধ্যে মরিয়ম বিনতে আবু ইয়াকুব (রহ.) ছিলেন আন্দালুসের একজন বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক। তিনি নারীদের কবিতা ও সাহিত্যও শেখাতেন। (বুগয়াতুল মুলতামিস, পৃষ্ঠা-৫২৮)

অনুরূপভাবে বিখ্যাত মুহাদ্দিস জয়নাব বিনতে কামাল হাশমি (রহ.) ছিলেন মক্কার বুদ্ধিজীবী নারীদের একজন; সেই সঙ্গে কবিতার প্রতি অনুরাগীও ছিলেন। (প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা-৫২৯)

এ ছাড়া আন্দালুসের কবিদের মধ্যে গাসসানিয়াহ, ওয়াদি আশিয়া, নাজহুন প্রমুখ নারী বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। (প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা-৫৩০-৩৬)

ক্যালিগ্রাফার ও লেখিকা : ইসলামী জ্ঞান-বিজ্ঞান বিকাশের সময়কালে অসংখ্য মুসলিম নারীর কথা উল্লেখ রয়েছে, যাঁরা জ্ঞান-বিজ্ঞান প্রচার ও বিকাশে কোনো অংশেই কম ভূমিকা পালন করেননি। লেখালেখি ও ক্যালিগ্রাফিতেও তাঁরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। এর মধ্যে ফখরুন নিসা শহিদা বিনতে আহমদ (রহ.) লেখিকা হিসেবে সুপরিচিত ছিলেন। কারণ তিনি ভালো ও সুন্দর লিখতেন।

(আল মুনতাজাম, খণ্ড-১০, পৃষ্ঠা-২৮৮)

উম্মুল ফজল ফাতিমা বিনতে হাসান বিন আলী আল ইকরা (রহ.) ছিলেন বাগদাদের একজন বিখ্যাত ও সুপরিচিত লেখিকা। ইমাম জাহাবি (রহ.) বলেন, ফাতিমার সুন্দর হস্তলিপি দেখে দেখে মানুষ লেখা শিখত আর তিনি বিখ্যাত ক্যালিগ্রাফার ইবনুল বাওয়াবের লেখা হুবহু নকল করতেন।

(আল ইবার ফি খাবার মান গাবার, খণ্ড-৩, পৃষ্ঠা-২৯৬)

অনুরূপভাবে আমাতুল আজিজ খাদিজা বিনতে ইউসুফ (রহ.) ছিলেন একজন আলেমা, পণ্ডিত ও মুহাদ্দিস। তিনি ক্যালিগ্রাফির জন্যও বিখ্যাত ছিলেন। ইমাম জাহাবি (রহ.) বলেন, তিনি ক্যালিগ্রাফারের একটি দল থেকে ক্যালিগ্রাফি শিখেছেন। (প্রাগুক্ত, খণ্ড-৫, পৃষ্ঠা-৩৯৮)

এ ছাড়া বহু মুসলিম নারীর কথা উল্লেখ আছে, যাঁরা বিভিন্ন বিষয়ে দক্ষ ও বিজ্ঞ ছিলেন।

লেখক : গবেষক ও প্রাবন্ধিক 

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য
যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য
ছয় শর্তে নেক কাজ ইবাদত বলে গণ্য হয়
ছয় শর্তে নেক কাজ ইবাদত বলে গণ্য হয়
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
যেভাবে সুখী ও সৌভাগ্যবান হওয়া যায়
যেভাবে সুখী ও সৌভাগ্যবান হওয়া যায়
কোরআন ও হাদিসে নারীর ন্যায্য অধিকার
কোরআন ও হাদিসে নারীর ন্যায্য অধিকার
অ্যান্ডোরায় মুসলমানদের উত্থান ও পতন
অ্যান্ডোরায় মুসলমানদের উত্থান ও পতন
যেভাবে ইবাদতের স্বাদ পাওয়া যায়
যেভাবে ইবাদতের স্বাদ পাওয়া যায়
সর্বশেষ খবর
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম বর্ষ স্নাতক ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
প্রথম বর্ষ স্নাতক ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে বিজিবির নজরদারি বৃদ্ধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে বিজিবির নজরদারি বৃদ্ধি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে শিশুকে নির্যাতনের অভিযোগ
জমি নিয়ে বিরোধে শিশুকে নির্যাতনের অভিযোগ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে চার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনেই চলছে পাঠদান
দিনাজপুরে চার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনেই চলছে পাঠদান

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানবতার শত্রু আওয়ামী লীগকে দ্রুত নিষিদ্ধ ও বিচার করতে হবে: হেফাজতে ইসলাম
মানবতার শত্রু আওয়ামী লীগকে দ্রুত নিষিদ্ধ ও বিচার করতে হবে: হেফাজতে ইসলাম

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি অনুষ্ঠিত
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ ভর্তি অনুষ্ঠিত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাব
কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে হামলায় বৈষম্যবিরোধীর ৩ প্রতিনিধি আহত
সিরাজগঞ্জে হামলায় বৈষম্যবিরোধীর ৩ প্রতিনিধি আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব দেশে হোয়াটসঅ্যাপ নিষিদ্ধ কিংবা ব্যবহার সীমিত
যেসব দেশে হোয়াটসঅ্যাপ নিষিদ্ধ কিংবা ব্যবহার সীমিত

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে, বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে জানাল আবহাওয়া অফিস
তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে, বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে জানাল আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ঋণ সহায়তা আজ পর্যালোচনা করবে আইএমএফ
পাকিস্তানের ঋণ সহায়তা আজ পর্যালোচনা করবে আইএমএফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল সোমবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল সোমবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার টাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে বন্ধ ‘দ্য ওয়ার’ নিউজ পোর্টাল, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নবিদ্ধ
ভারতে বন্ধ ‘দ্য ওয়ার’ নিউজ পোর্টাল, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার
কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা
ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিন : ডা. জাহিদ
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিন : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার
পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি
‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ
রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা