শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৮, সোমবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২৪

ইসলামী জ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় মুসলিম নারী

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
ইসলামী জ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় মুসলিম নারী

ইসলামের আগে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে নারীদের সম্পর্কে অযৌক্তিক ও অন্যায্য চিন্তা ও ধারণা ছিল।  নারীদের সঙ্গে অভদ্র ও নৃশংস আচরণও করা হতো। ইসলাম আবির্ভূত হওয়ার পর নানাভাবে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে। ইসলাম শুধু নারীদের পূর্ণ অধিকারই দেয়নি, সমাজের অবহেলিত ও বৈষম্যের শিকার এই শ্রেণিকে বৈধভাবে বহু কাজ করতে উৎসাহিত করেছে।

মুসলিম পুরুষরা যেমন প্রতিটি ধর্মীয় ও শিক্ষাগত ক্ষেত্রে অসাধারণ অবদান রেখেছে, তেমনি নারীরাও অবিস্মরণীয় অবদান রেখেছে। নবুয়তের যুগ থেকে খুলাফায়ে রাশেদিন, বনি উমাইয়া ও বনি আব্বাসের যুগ পর্যন্ত তারা গৌরবোজ্জ্বল অবদান রেখেছে।
তাদের সেই সব কৃতিত্বের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস ও অবদানের কথা ইতিহাসবেত্তারা তবাকাত ও রিজাল শাস্ত্রে স্বর্ণাক্ষরে লিপিবদ্ধ করেছেন। সেই নারীদের অবদান স্মরণীয় করে রাখতে স্বতন্ত্র গ্রন্থও রচিত হয়েছে।

যেমন—ইমাম তাবরানি (রহ.)-এর ‘আশারাতুন নিসা’, ইবনে তাইফুর (রহ.)-এর ‘বালাগাতুন নিসা’, ইমাম ইবনুল কাইয়্যুম (রহ.)-এর ‘আখবারুন নিসা’, ইমাম সুয়ুতি (রহ.)-এর ‘নুজহাতুল জুলাসা ফি আশআরিন নিসা’ কিংবা গ্রন্থের শেষে ‘কিতাবুন নিসা’ শিরোনামে স্বতন্ত্র অধ্যায়ে নারীদের কথা বলা হয়েছে। আর মুসলিম নারীদের কৃতিত্ব ও অবদানের ওপর গ্রন্থ রচনার ধারাবাহিকতা এখন পর্যন্ত অব্যাহত রয়েছে। এর মধ্যে আব্বাস মাহমুদ আল আক্কাদ (রহ.)-এর ‘আল মারআতু ফিল কোরআন’, মোহাম্মদ ফরিদ ওয়াজদী (রহ.)-এর ‘আল মারাআতুল মুসলিমাহ’ এবং ডক্টর আকরাম নদভি (রহ.)-এর ‘মুহাদ্দিসাত’ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
মুসলিম নারীদের অবদানের মহাসমুদ্র থেকে কিঞ্চিৎ পরিমাণ মণি-মাণিক্য এখানে সংক্ষিপ্তাকারে তুলে ধরা হলো—

উলুমুল কোরআন (কোরআন অধ্যয়নের বিজ্ঞান) : নবীযুগ থেকে এখন পর্যন্ত অসংখ্য নারী এসেছেন, যাঁরা কোরআনের হাফেজ, কারি ও তাফসিরবিদ ছিলেন।

ইমামুল কুররা ইবনে জাজারি (রহ.) তাঁর মেয়ে সালমা সম্পর্কে লিখেছেন, তিনি ‘কিরাতে সাবআ’ অর্থাৎ সাত কিরাতের ওপর কোরআন মুখস্থ করেছিলেন, এমনকি তিনি ‘কিরাতে আশারাহ’ তথা ১০ কিরাতেও তিলাওয়াত করতেন। তিনি তাঁর সময়ের সবচেয়ে বড় কারি, হাফেজ ও উলুমুল কোরআনের পণ্ডিত ছিলেন।
(তবাকাতে মুফাসসিরিন, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-১১০)

মুহাম্মদ বিন সিরিন (রহ.)-এর বোন হাফসা বিনতে সিরিন মাত্র ১২ বছর বয়সে তাফসিরসহ কোরআন মুখস্থ করেছিলেন, এমনকি মুহাম্মদ বিন সিরিন (রহ.)-ও এই শাস্ত্রে তাঁর বোনের থেকে জ্ঞানার্জন করতেন। তিনি তাজবিদ ও কিরাত শাস্ত্রেও পারদর্শী ছিলেন।

(তাহজিবুত তাহজিব, খণ্ড-১১, পৃষ্ঠা-৪০৯)

হাদিসশাস্ত্র : যুগে যুগে মুসলিম নারীরা সামর্থ্য ও সুযোগ অনুযায়ী জ্ঞানার্জন করেছেন।

(আল ইকদুস সামিন, খণ্ড-৮, পৃষ্ঠা-২৩)
উম্মে আলী তাকিয়া বিনতে আবুল ফারাজ গিয়াস বিন আলী আস সুরিয়া আল বাগদাদি (রহ.) বাগদাদ থেকে মিসরে যান, সেখানে কিছুকাল অবস্থান করেন এবং ইমাম আবু তাহির আহমদ বিন মুহাম্মদ জুলফি (রহ.)-এর কাছ থেকে বিশেষভাবে জ্ঞানার্জন করেন।

(প্রাগুক্ত, খণ্ড-৮, পৃষ্ঠা-২২১)

উম্মে মুহাম্মদ ফাতিমা বিনতে নাফিসুদ্দিন মুহাম্মদ বিন হুসাইন (রহ.) সিরিয়া থেকে মিসর ও ত্রিপোলি ভ্রমণ করে তাঁর চাচার কাছে হাদিস শিক্ষালাভ করেন। এ ছাড়া তিনি ইলমে হাদিস ও অন্যান্য বিষয়ে বহু গ্রন্থ রচনা করেছেন। (প্রাগুক্ত, খণ্ড-৮, পৃষ্ঠা-২৭৩)

উম্মে মুহাম্মদ জয়নাব বিনতে আহমাদ বিন উমর (রহ.)-এর জন্মভূমি ছিল বায়তুল মাকদিস। ইমাম জাহাবি (রহ.) তাঁকে ‘আল মামারুল রাহিলা’ উপাধিতে ভূষিত করেছেন। কারণ তিনি জ্ঞানার্জনের উদ্দেশ্যে দূর-দূরান্তের দেশে ভ্রমণ করতেন। এই নারী মুহাদ্দিস যখন কোনো মুহাদ্দিসের দরসে যেতেন, তখন তাঁর জন্য আলাদা ব্যবস্থা থাকত। তবে তিনি সাধারণত নিজের বাড়িতেই হাদিস পড়াতেন আর হাদিসপিপাসু ছাত্ররা সেখানে এসে উপকৃত হতেন। (আল ইবার ফি খাবার মান গাবার, খণ্ড-৫, পৃষ্ঠা-১২৬)

ইমাম জাহাবি (রহ.) আজিবা বিনতে মুহাম্মদ বিন আবু গালিব আল বাগদাদি (রহ.) সম্পর্কে লিখেছেন, তিনি ১০ খণ্ডে তাঁর শিক্ষক ও ওস্তাদদের জীবনীগ্রন্থ লিখেছেন। (প্রাগুক্ত, খণ্ড-৫, পৃষ্ঠা-১৯৪)

ফিকাহ ও ফতোয়া : ইবনে কাইয়্যুম (রহ.)-এর ভাষ্য মতে, প্রায় ২২ জন নারী সাহাবি ইসলামী আইনশাস্ত্রে বিখ্যাত ছিলেন। এর মধ্যে সাতজন উম্মাহাতুল মুমিনিন (নবীজির পূতঃপবিত্র স্ত্রী) ছিলেন। আর তাঁদের সবার মধ্যে উম্মুল মুমিনিন আয়েশা সিদ্দিকা (রা.) ‘ফকিহুল উম্মাহ’ উপাধিতে সুপ্রসিদ্ধ ছিলেন। আলাউদ্দিন সমরকন্দি (রহ.) (৫৩৯ হি.)-এর মেয়ে ফাতিমা ছিলেন জগদ্বিখ্যাত ফকিহ (ইসলামী আইনবিদ)। তিনি তাঁর বাবা ও স্বামীর কাছ থেকে ফতোয়া লেখা শিখেছিলেন। তাঁর স্বামী ইমাম আলাউদ্দিন আল কাসানি (রহ.) (৫৮৭ হি.) ‘বাদায়েউস সানায়ে’ সংকলন ও বিন্যস্ত করার সময় যখন তাঁর ত্রুটি-বিচ্যুতি দেখা দিত, তখন তিনি তাঁকে সতর্ক ও সংশোধন করে দিতেন।

(আল মুনতাজাম, খণ্ড-৬, পৃষ্ঠা-১৩৯)

ইমাম তাকি উদ্দিন ইব্রাহিম (রহ.)-এর মেয়ে আমাতুর রহমান ফিকাহশাস্ত্রে বিখ্যাত ছিলেন এবং তাঁকে ‘সিত্তুল ফুকাহা’ উপাধিতে ভূষিত করা হয়েছিল। (আল ইবার ফি খাবার মান গাবার, খণ্ড-৫, পৃষ্ঠা-১৪৭)

কবিতা ও সাহিত্য : মুসলিম নারীরাও সাহিত্য ও কাব্যে বিশিষ্ট অবস্থান অর্জন করেছেন। তাঁদের মধ্যে মহান কবি ও সাহিত্যিকও রয়েছেন। এর মধ্যে মরিয়ম বিনতে আবু ইয়াকুব (রহ.) ছিলেন আন্দালুসের একজন বিখ্যাত কবি ও সাহিত্যিক। তিনি নারীদের কবিতা ও সাহিত্যও শেখাতেন। (বুগয়াতুল মুলতামিস, পৃষ্ঠা-৫২৮)

অনুরূপভাবে বিখ্যাত মুহাদ্দিস জয়নাব বিনতে কামাল হাশমি (রহ.) ছিলেন মক্কার বুদ্ধিজীবী নারীদের একজন; সেই সঙ্গে কবিতার প্রতি অনুরাগীও ছিলেন। (প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা-৫২৯)

এ ছাড়া আন্দালুসের কবিদের মধ্যে গাসসানিয়াহ, ওয়াদি আশিয়া, নাজহুন প্রমুখ নারী বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। (প্রাগুক্ত, পৃষ্ঠা-৫৩০-৩৬)

ক্যালিগ্রাফার ও লেখিকা : ইসলামী জ্ঞান-বিজ্ঞান বিকাশের সময়কালে অসংখ্য মুসলিম নারীর কথা উল্লেখ রয়েছে, যাঁরা জ্ঞান-বিজ্ঞান প্রচার ও বিকাশে কোনো অংশেই কম ভূমিকা পালন করেননি। লেখালেখি ও ক্যালিগ্রাফিতেও তাঁরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। এর মধ্যে ফখরুন নিসা শহিদা বিনতে আহমদ (রহ.) লেখিকা হিসেবে সুপরিচিত ছিলেন। কারণ তিনি ভালো ও সুন্দর লিখতেন।

(আল মুনতাজাম, খণ্ড-১০, পৃষ্ঠা-২৮৮)

উম্মুল ফজল ফাতিমা বিনতে হাসান বিন আলী আল ইকরা (রহ.) ছিলেন বাগদাদের একজন বিখ্যাত ও সুপরিচিত লেখিকা। ইমাম জাহাবি (রহ.) বলেন, ফাতিমার সুন্দর হস্তলিপি দেখে দেখে মানুষ লেখা শিখত আর তিনি বিখ্যাত ক্যালিগ্রাফার ইবনুল বাওয়াবের লেখা হুবহু নকল করতেন।

(আল ইবার ফি খাবার মান গাবার, খণ্ড-৩, পৃষ্ঠা-২৯৬)

অনুরূপভাবে আমাতুল আজিজ খাদিজা বিনতে ইউসুফ (রহ.) ছিলেন একজন আলেমা, পণ্ডিত ও মুহাদ্দিস। তিনি ক্যালিগ্রাফির জন্যও বিখ্যাত ছিলেন। ইমাম জাহাবি (রহ.) বলেন, তিনি ক্যালিগ্রাফারের একটি দল থেকে ক্যালিগ্রাফি শিখেছেন। (প্রাগুক্ত, খণ্ড-৫, পৃষ্ঠা-৩৯৮)

এ ছাড়া বহু মুসলিম নারীর কথা উল্লেখ আছে, যাঁরা বিভিন্ন বিষয়ে দক্ষ ও বিজ্ঞ ছিলেন।

লেখক : গবেষক ও প্রাবন্ধিক 

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
সর্বশেষ খবর
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা