শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৬, শুক্রবার, ০১ নভেম্বর, ২০২৪

ইসলামের আলোকে সুফিবাদের ভালো-মন্দ

ড. ইউসুফ কারজাভি (রহ.)
অনলাইন ভার্সন
ইসলামের আলোকে সুফিবাদের ভালো-মন্দ

ইসলামের অন্য সব বিষয়ের মতো তাসাউফের ব্যাপারেও পূর্বসূরি আলেমরা অত্যন্ত ভারসাম্যপূর্ণ মতামত দিয়েছেন। তাঁরা সুফিদের কল্যাণকর দিকগুলো যেমন বর্ণনা করেছেন, তেমন এর বিভ্রান্তিগুলোও বর্ণনা করেছেন। যেমন—শায়খুল ইসলাম ইবনু তাইমিয়া (রহ.) বলেন, সুফিদের কর্মপদ্ধতি নিয়ে মানুষ মতবিরোধে লিপ্ত হয়েছে। তাদের একটি দল সুফিবাদ ও সুফিদের সমালোচনা করে।

তারা বলে, নিশ্চয়ই সুফিরা বিদআতি, সুন্নতের অনুসারী নয়। এই দলে অনেক ফকিহ ও ধর্মতাত্ত্বিক আছেন। অন্য দল তাদের প্রতি সম্মান প্রদর্শনে আতিশয্য করেছে। তারা দাবি করে, সুফিরা সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ এবং নবীদের পর সবচেয়ে উত্তম গুণাবলির অধিকারী।

উভয় দলই অতিরঞ্জনের শিকার।
 
সুফিবাদের সূচনা যেভাবে

রাসুলুল্লাহ (সা.) পরবর্তী উম্মতের জন্য সাহাবায়ে কিরামদের (রা.) তিলে তিলে গড়ে তোলেন। তাঁদের শিক্ষাদীক্ষা আসমানি নির্দেশনায় পরিচালিত হতো। তাই তাঁদের জীবনে যেমন ছিল ভেতর ও বাইরের মিল, তেমন ছিল ইলম ও আমলের মধ্যে গভীর সম্পর্ক।

তাঁরা পার্থিব ও পরকালীন কল্যাণের ব্যাপারে পূর্ণ ভারসাম্য রক্ষা করতেন। যাঁদের কাছ থেকে তাঁরা শিক্ষা লাভ করেছিলেন, তাঁদের তাবেঈ বলা হয় তাঁদের অবস্থাও সাহাবায়ে কিরাম (রা.)-এর অনুরূপই ছিল। এমনকি তাবেঈদের পরবর্তীদের মধ্যে কল্যাণের এই ধারা অব্যাহত ছিল। এই তিন প্রজন্মের কল্যাণের ধারক হওয়ার ব্যাপারে রাসুলুল্লাহ (সা.)-ও সাক্ষ্য দিয়েছেন।
পরবর্তী ব্যক্তিরা নানা শ্রেণি ও শাখায় বিভক্ত হয়ে গেল।

তাদের অনেকেই বুদ্ধিবৃত্তিক বিষয়ে মনোযোগী হলো। যেমন—কালাম শাস্ত্রবিদ বা ধর্মতাত্ত্বিকরা, অনেকেই মানুষের বাহ্যিক কাজকর্মের বিচার-বিশ্লেষণে মনোযোগী হলো। যেমন—ফকিহ বা আইনজ্ঞরা। আবার একদল পার্থিব সম্পদ ও বিত্ত অর্জনে মনোযোগী হলো। যেমন—ব্যবসায়ীরা। সে সময় এমন একদল মানুষের উদ্ভব হলো, যারা মানুষের আত্মা ও জীবনের পরিশুদ্ধির প্রতি মনোযোগী হলো। যারা পরবর্তী সময়ে সুফি হিসেবে পরিচিতি লাভ করে।

সুফিবাদে বিভ্রান্তি আসে যেভাবে

সুফিবাদের সূচনা হয়েছিল সর্বাত্মক চেষ্টা, সাধনা ও ইবাদত-বন্দেগির মাধ্যমে নিজেকে আল্লাহর শাস্তি থেকে রক্ষা করার লক্ষ্য থেকে। এই ক্ষেত্রে তাদের পাথেয় ছিল শরিয়তের বিধি-বিধান, রীতি-নীতি, আল্লাহর ভয় ও ভালোবাসা। অতঃপর সুফিদের ভেতর এমন একদল আলেমের জন্ম হয়, যাঁরা মানুষকে সতর্ক করতে ভয়ের পথটিই বেছে নেন। তাঁরা আল্লাহর শাস্তির ভয় দেখিয়ে মানুষকে পাপ থেকে বিরত রাখা এবং তাঁর আনুগত্যে মনোযোগী করতে চাইতেন। বিপরীতে এমন একটি দলও তৈরি হয়, যে দলের ব্যক্তিরা মানুষকে আল্লাহর দয়া ও ভালোবাসার কথা শোনাতেন। তাঁরা সুফিবাদে আল্লাহপ্রেমের সাধনা যুক্ত করেন। এ পর্যন্ত তাসাউফের যাত্রা ছিল নিরাপদ।

এরপর তাসাউফকে চারিত্রিক ও আধ্যাত্মিক দীক্ষার মাধ্যম হিসেবে গ্রহণ করা হয়। একে বিন্যস্ত করতে সুফিরা এতে এমন সব বিষয় যুক্ত করতে থাকেন ইসলামের সঙ্গে যার সম্পর্ক অত্যন্ত দূরের; প্রকৃতপক্ষে তা ছিল ইসলামের মৌলিক শিক্ষার বিকৃতি। যেমন—সর্বেশ্বরবাদী বিশ্বাসী। যার মূল কথা হলো একটি স্তরে এসে মানবাত্মা ও পরমাত্মা মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়। মানুষের মধ্যেই আল্লাহ বিরাজ করেন। প্রকৃতপক্ষে এই বিশ্বাস ও ঈসা (আ.)-এর ব্যাপারে খ্রিস্টানদের বিশ্বাসের মধ্যে মৌলিক কোনো পার্থক্য নেই।

সুফিদের মধ্যে আছে ভালো ও মন্দ

বিকৃতি ও বিভ্রান্তি যুক্ত হলেও সুফি ও সুফিবাদকে নির্বিচারে মন্দ বলার সুযোগ নেই। কেননা পৃথিবীজুড়ে ইসলামের প্রসার ও মানুষকে আল্লাহমুখী করার ক্ষেত্রে তাদের অসামান্য অবদান রয়েছে। তাদের হাতে বহু অমুসলিম মুসলিম হয়েছে, পাপী গুনাহ থেকে তাওবা করেছে, তাদের সংশ্রবে অসংখ্য মুমিনের হৃদয় কোমল হয়েছে, তাদের আত্মা পরিশুদ্ধ হয়েছে, চরিত্র সুশোভিত হয়েছে। তাদের ব্যাপারে আল্লামা ইবনে তাইমিয়া (রহ.)-এর মতই ভারসাম্যপূর্ণ। তিনি বলেন, সুফিরা আরো অনেকের মতে আল্লাহর আনুগত্যে সচেষ্ট। তাদের মধ্যে অনেকেই অগ্রগামী এবং আল্লাহর নৈকট্য অর্জনকারী। তারা অর্জন করেছে তাদের প্রচেষ্টার (মুজাহাদা) মাধ্যমে। তাদের মধ্যে যারা ভারসাম্য রক্ষা করে চলে তারা আহলুল ইয়ামিনের (মুক্তিপ্রাপ্ত দল) অন্তর্ভুক্ত। পৃথিবীর সব শ্রেণির ভেতর এমন মানুষ থাকে, যারা তাদের প্রচেষ্টার পথে ভুল করে। সুফিদের কেউ যদি ভুল করে এবং তাওবা করে তবে আল্লাহ ক্ষমাকারী। আর কেউ যদি ভুলের ওপর থেকে যায়, তবে তারা নিজের প্রতি অবিচারকারী এবং আল্লাহর অবাধ্য। অনেকেই সুফিদের (বাছবিচারহীনভাবেই) বিদআতি ও জিন্দিক বলে। কিন্তু গবেষক ও সত্যান্বেষী আলেমদের মত হলো, তারা বিদআতি বা জিন্দিক নয়।

তাসাউফ অনিবার্য উত্তরাধিকার

প্রকৃতপক্ষে চারিত্রিক সংশোধন ও ঈমানের পথ হিসেবে তাসাউফ ইসলামের অনিবার্য এক উত্তরাধিকার। কোনো যুগে ও কোনো সময়ে তা থেকে বিমুখ হওয়া সম্ভব নয়। যেভাবে ইসলামের বিধি-বিধান জানার ক্ষেত্রে ফিকহে ইসলামীর উত্তরাধিকার থেকে বিমুখ হওয়া সম্ভব নয়। এ জন্য বিষয়টিকে আত্মশুদ্ধি, আল্লাহপ্রেম, ঈমানচর্চা ও চরিত্রবিজ্ঞান ইত্যাদির সঙ্গে সম্পৃক্ত করা হয়। এ ক্ষেত্রে সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভি (রহ.) সবচেয়ে সুন্দর বলেছেন, ‘আল্লাহপ্রেমের সাধনা, বৈরাগ্য নয়।’ তিনি ‘রব্বানিয়্যাতুন লা রুহবানিয়্যাতুন’ নামের একটি অনবদ্য বই লিখেছেন। এতে তিনি কতই চমৎকার লিখেছেন, আমি মুসলিম সমাজের বহু সাধারণ মানুষ, সুসভ্য-শিক্ষিত, জ্ঞানী ও উদাসীন মানুষের সঙ্গে মিশেছি। মানুষের সঙ্গে মেলামেশা ও জ্ঞানগত অভিজ্ঞতা আমার কাছে স্পষ্ট করেছে যে সর্বশ্রেণির মানুষ বিশুদ্ধ ঈমানের অনুশীলন এবং আত্মিক পরিশুদ্ধির মুখাপেক্ষী, বিশেষত তাদের অন্তর যেন দুনিয়ার মোহ ও স্বার্থান্ধতা থেকে মুক্ত হয়, তারা আল্লাহর পথে যাত্রা করতে পারে, তারা বস্তু, প্রবৃত্তি ও ধারণার দাসত্ব থেকে মুক্তি পায়, তারা যেন এক আল্লাহর ইবাদত করতে পারে, তাদের মন-মস্তিষ্ক শিরক থেকে মুক্ত হয়, অন্তর দ্বিচারিতা থেকে পবিত্র হয়; জিহ্বা মিথ্যা থেকে, চোখ খিয়ানত থেকে, কথাগুলো মিথ্যা থেকে, ইবাদতগুলো প্রদর্শন থেকে, লেনদেনগুলো প্রতারণা থেকে সর্বোপরি জীবন ক্ষতি থেকে মুক্তি পায়। সব মানুষ আত্মার সেই পরিশুদ্ধির মুখাপেক্ষী, যার ব্যাপারে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘শপথ মানুষের এবং তাঁর, যিনি তাকে সুঠাম করেছেন। অতঃপর তাকে তার অসত্কর্ম ও তার সত্কর্মের জ্ঞান দান করেছেন। সে-ই সফল হবে যে নিজেকে পবিত্র করবে এবং সে-ই ব্যর্থ হবে যে নিজেকে কলুষাচ্ছন্ন করবে।’

(সুরা : শামস, আয়াত : ৭-১০)

লেখকের ‘আল হায়াতুর রব্বানিয়্যা ওয়াল ইলম’ বই এবং ‘আত-তাসাউফ বাইনা মাদিহিহি ওয়াল কাদিহিহি’ প্রবন্ধ অবলম্বনে আলেমা হাবিবা আক্তার

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
কুদরতের অপার বিস্ময় বৃষ্টি
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোকে গৃহবন্দী করার নির্দেশ
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোকে গৃহবন্দী করার নির্দেশ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী
চব্বিশের অভ্যুত্থানে প্রাপ্তিটা কী

৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ইনজুরিতে মেসি, মাঠে ফিরতে পারবেন কবে?
ইনজুরিতে মেসি, মাঠে ফিরতে পারবেন কবে?

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ২ জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাকায় ২ জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে ১ দিনের জন্য বন্ধ একাদশের অনলাইন ভর্তি
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে ১ দিনের জন্য বন্ধ একাদশের অনলাইন ভর্তি

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার বাতাসে আজ কতটা দূষণ?
ঢাকার বাতাসে আজ কতটা দূষণ?

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর
রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণঅভ্যুত্থান: অজ্ঞাত ১১৪ লাশ উত্তোলন শুরু বুধবার
জুলাই গণঅভ্যুত্থান: অজ্ঞাত ১১৪ লাশ উত্তোলন শুরু বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন
সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ আগস্ট)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীর যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার নির্দেশনা দিয়েছে ডিএমপি
আজ রাজধানীর যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার নির্দেশনা দিয়েছে ডিএমপি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ বন্ধ থাকবে সব ব্যাংক
আজ বন্ধ থাকবে সব ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনের শুরুতেই বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় দিনের শুরুতেই বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা
মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্যাসিস্টদের ষড়যন্ত্র সফল হতে দেওয়া যাবে না
ফ্যাসিস্টদের ষড়যন্ত্র সফল হতে দেওয়া যাবে না

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় মানবপাচার প্রতিরোধে সচেতনতামূলক র‌্যালি ও আলোচনা সভা
কলাপাড়ায় মানবপাচার প্রতিরোধে সচেতনতামূলক র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিমালয়ের মেঘে পাওয়া গেছে বিষাক্ত ধাতু, বিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা
হিমালয়ের মেঘে পাওয়া গেছে বিষাক্ত ধাতু, বিজ্ঞানীদের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নানা আয়োজনে আইইউবিতে শেষ হলো ‘জুলাই স্মরণ’
নানা আয়োজনে আইইউবিতে শেষ হলো ‘জুলাই স্মরণ’

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধবিরতি টিকে থাকা নিয়ে সন্দেহ
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার যুদ্ধবিরতি টিকে থাকা নিয়ে সন্দেহ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি
আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন স্যাটেলাইটে মহাকাশ ঝড়ের আগাম বার্তা আসবে আরও আগে
নতুন স্যাটেলাইটে মহাকাশ ঝড়ের আগাম বার্তা আসবে আরও আগে

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কলাপাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অটোচালকের মৃত্যু
কলাপাড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অটোচালকের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় প্রতিদিন ২৮টি শিশু মারা যাচ্ছে: ইউনিসেফ
গাজায় প্রতিদিন ২৮টি শিশু মারা যাচ্ছে: ইউনিসেফ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে দুই শহীদের নামে পৃথক স্মৃতিফলক উন্মোচন
চাঁদপুরে দুই শহীদের নামে পৃথক স্মৃতিফলক উন্মোচন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবিতে ৫৯ শিক্ষকসহ ১৫৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি
বাকৃবিতে ৫৯ শিক্ষকসহ ১৫৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১২-১৩ আগস্ট রাতের আকাশে থাকবে উল্কাবৃষ্টি ও গ্রহের ঝলক
১২-১৩ আগস্ট রাতের আকাশে থাকবে উল্কাবৃষ্টি ও গ্রহের ঝলক

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি
সাজিদ হত্যার ঘটনায় মামলা, ‍উত্তাল ইবি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু
উঠানের ছিড়ে পড়ল বিদ্যুতের তার, শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫
চট্টগ্রামে কারখানায় হামলার অভিযোগে গ্রেফতার ৫

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ঘিরে চট্টগ্রামে নানা আয়োজন

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

১৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি
আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান
কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি
‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
আল-আকসা প্রাঙ্গণে ইহুদিদের প্রার্থনার নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার
অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা
চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা
টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি
পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’
‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির খনিতে আটকে পড়া শ্রমিকদের কেউই আর বেঁচে নেই
চিলির খনিতে আটকে পড়া শ্রমিকদের কেউই আর বেঁচে নেই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন
ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি

বিশেষ আয়োজন

শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল
শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল

বিশেষ আয়োজন

সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’
সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’

নগর জীবন

আজ মুক্তির দিন
আজ মুক্তির দিন

বিশেষ আয়োজন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন
উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন

নগর জীবন

হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না
হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী
আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!
‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!

নগর জীবন

মেয়েরা বলেই যত আশা
মেয়েরা বলেই যত আশা

মাঠে ময়দানে

কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা
কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া
আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের
আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের

শিল্প বাণিজ্য

অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ
অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে
জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে

খবর

রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা
রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা

দেশগ্রাম

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়
ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়

খবর

বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য
বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য

মাঠে ময়দানে

পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা
যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে
জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি
৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি

খবর

বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়
বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না
অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ
আজ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ

নগর জীবন

তিন দিনে তিন খুন আতঙ্ক বাড়ছে
তিন দিনে তিন খুন আতঙ্ক বাড়ছে

নগর জীবন