শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৩৭, শনিবার, ০২ নভেম্বর, ২০২৪

ইসলামের আলোকে সুফিবাদ

ড. ইউসুফ কারজাভি (রহ.)
ইসলামের আলোকে সুফিবাদ

ইসলামের অন্য সব বিষয়ের মতো তাসাউফের ব্যাপারেও পূর্বসূরি আলেমরা অত্যন্ত ভারসাম্যপূর্ণ মতামত দিয়েছেন। তাঁরা সুফিদের কল্যাণকর দিকগুলো যেমন বর্ণনা করেছেন, তেমন এর বিভ্রান্তিগুলোও বর্ণনা করেছেন। যেমন—শায়খুল ইসলাম ইবনু তাইমিয়া (রহ.) বলেন, সুফিদের কর্মপদ্ধতি নিয়ে মানুষ মতবিরোধে লিপ্ত হয়েছে। তাদের একটি দল সুফিবাদ ও সুফিদের সমালোচনা করে।

ইসলামের আলোকে সুফিবাদ

ইসলামের অন্য সব বিষয়ের মতো তাসাউফের ব্যাপারেও পূর্বসূরি আলেমরা অত্যন্ত ভারসাম্যপূর্ণ মতামত দিয়েছেন। তাঁরা সুফিদের কল্যাণকর দিকগুলো যেমন বর্ণনা করেছেন, তেমন এর বিভ্রান্তিগুলোও বর্ণনা করেছেন। যেমন—শায়খুল ইসলাম ইবনু তাইমিয়া (রহ.) বলেন, সুফিদের কর্মপদ্ধতি নিয়ে মানুষ মতবিরোধে লিপ্ত হয়েছে। তাদের একটি দল সুফিবাদ ও সুফিদের সমালোচনা করে।

তারা বলে, নিশ্চয়ই সুফিরা বিদআতি, সুন্নতের অনুসারী নয়। এই দলে অনেক ফকিহ ও ধর্মতাত্ত্বিক আছেন। অন্য দল তাদের প্রতি সম্মান প্রদর্শনে আতিশয্য করেছে। তারা দাবি করে, সুফিরা সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ এবং নবীদের পর সবচেয়ে উত্তম গুণাবলির অধিকারী। উভয় দলই অতিরঞ্জনের শিকার।

সুফিবাদের সূচনা যেভাবে

রাসুলুল্লাহ (সা.) পরবর্তী উম্মতের জন্য সাহাবায়ে কিরামদের (রা.) তিলে তিলে গড়ে তোলেন। তাঁদের শিক্ষাদীক্ষা আসমানি নির্দেশনায় পরিচালিত হতো। তাই তাঁদের জীবনে যেমন ছিল ভেতর ও বাইরের মিল, তেমন ছিল ইলম ও আমলের মধ্যে গভীর সম্পর্ক।

তাঁরা পার্থিব ও পরকালীন কল্যাণের ব্যাপারে পূর্ণ ভারসাম্য রক্ষা করতেন। যাঁদের কাছ থেকে তাঁরা শিক্ষা লাভ করেছিলেন, তাঁদের তাবেঈ বলা হয় তাঁদের অবস্থাও সাহাবায়ে কিরাম (রা.)-এর অনুরূপই ছিল। এমনকি তাবেঈদের পরবর্তীদের মধ্যে কল্যাণের এই ধারা অব্যাহত ছিল। এই তিন প্রজন্মের কল্যাণের ধারক হওয়ার ব্যাপারে রাসুলুল্লাহ (সা.)-ও সাক্ষ্য দিয়েছেন।
পরবর্তী ব্যক্তিরা নানা শ্রেণি ও শাখায় বিভক্ত হয়ে গেল।

তাদের অনেকেই বুদ্ধিবৃত্তিক বিষয়ে মনোযোগী হলো। যেমন—কালাম শাস্ত্রবিদ বা ধর্মতাত্ত্বিকরা, অনেকেই মানুষের বাহ্যিক কাজকর্মের বিচার-বিশ্লেষণে মনোযোগী হলো। যেমন—ফকিহ বা আইনজ্ঞরা। আবার একদল পার্থিব সম্পদ ও বিত্ত অর্জনে মনোযোগী হলো। যেমন—ব্যবসায়ীরা। সে সময় এমন একদল মানুষের উদ্ভব হলো, যারা মানুষের আত্মা ও জীবনের পরিশুদ্ধির প্রতি মনোযোগী হলো। যারা পরবর্তী সময়ে সুফি হিসেবে পরিচিতি লাভ করে।

সুফিবাদে বিভ্রান্তি আসে যেভাবে

সুফিবাদের সূচনা হয়েছিল সর্বাত্মক চেষ্টা, সাধনা ও ইবাদত-বন্দেগির মাধ্যমে নিজেকে আল্লাহর শাস্তি থেকে রক্ষা করার লক্ষ্য থেকে। এই ক্ষেত্রে তাদের পাথেয় ছিল শরিয়তের বিধি-বিধান, রীতি-নীতি, আল্লাহর ভয় ও ভালোবাসা। অতঃপর সুফিদের ভেতর এমন একদল আলেমের জন্ম হয়, যাঁরা মানুষকে সতর্ক করতে ভয়ের পথটিই বেছে নেন। তাঁরা আল্লাহর শাস্তির ভয় দেখিয়ে মানুষকে পাপ থেকে বিরত রাখা এবং তাঁর আনুগত্যে মনোযোগী করতে চাইতেন। বিপরীতে এমন একটি দলও তৈরি হয়, যে দলের ব্যক্তিরা মানুষকে আল্লাহর দয়া ও ভালোবাসার কথা শোনাতেন। তাঁরা সুফিবাদে আল্লাহপ্রেমের সাধনা যুক্ত করেন। এ পর্যন্ত তাসাউফের যাত্রা ছিল নিরাপদ।

এরপর তাসাউফকে চারিত্রিক ও আধ্যাত্মিক দীক্ষার মাধ্যম হিসেবে গ্রহণ করা হয়। একে বিন্যস্ত করতে সুফিরা এতে এমন সব বিষয় যুক্ত করতে থাকেন ইসলামের সঙ্গে যার সম্পর্ক অত্যন্ত দূরের; প্রকৃতপক্ষে তা ছিল ইসলামের মৌলিক শিক্ষার বিকৃতি। যেমন—সর্বেশ্বরবাদী বিশ্বাসী। যার মূল কথা হলো একটি স্তরে এসে মানবাত্মা ও পরমাত্মা মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়। মানুষের মধ্যেই আল্লাহ বিরাজ করেন। প্রকৃতপক্ষে এই বিশ্বাস ও ঈসা (আ.)-এর ব্যাপারে খ্রিস্টানদের বিশ্বাসের মধ্যে মৌলিক কোনো পার্থক্য নেই।

সুফিদের মধ্যে আছে ভালো ও মন্দ

বিকৃতি ও বিভ্রান্তি যুক্ত হলেও সুফি ও সুফিবাদকে নির্বিচারে মন্দ বলার সুযোগ নেই। কেননা পৃথিবীজুড়ে ইসলামের প্রসার ও মানুষকে আল্লাহমুখী করার ক্ষেত্রে তাদের অসামান্য অবদান রয়েছে। তাদের হাতে বহু অমুসলিম মুসলিম হয়েছে, পাপী গুনাহ থেকে তাওবা করেছে, তাদের সংশ্রবে অসংখ্য মুমিনের হৃদয় কোমল হয়েছে, তাদের আত্মা পরিশুদ্ধ হয়েছে, চরিত্র সুশোভিত হয়েছে। তাদের ব্যাপারে আল্লামা ইবনে তাইমিয়া (রহ.)-এর মতই ভারসাম্যপূর্ণ।

তিনি বলেন, সুফিরা আরো অনেকের মতে আল্লাহর আনুগত্যে সচেষ্ট। তাদের মধ্যে অনেকেই অগ্রগামী এবং আল্লাহর নৈকট্য অর্জনকারী। তারা অর্জন করেছে তাদের প্রচেষ্টার (মুজাহাদা) মাধ্যমে। তাদের মধ্যে যারা ভারসাম্য রক্ষা করে চলে তারা আহলুল ইয়ামিনের (মুক্তিপ্রাপ্ত দল) অন্তর্ভুক্ত।

পৃথিবীর সব শ্রেণির ভেতর এমন মানুষ থাকে, যারা তাদের প্রচেষ্টার পথে ভুল করে। সুফিদের কেউ যদি ভুল করে এবং তাওবা করে তবে আল্লাহ ক্ষমাকারী। আর কেউ যদি ভুলের ওপর থেকে যায়, তবে তারা নিজের প্রতি অবিচারকারী এবং আল্লাহর অবাধ্য। অনেকেই সুফিদের (বাছবিচারহীনভাবেই) বিদআতি ও জিন্দিক বলে। কিন্তু গবেষক ও সত্যান্বেষী আলেমদের মত হলো, তারা বিদআতি বা জিন্দিক নয়।

তাসাউফ অনিবার্য উত্তরাধিকার

প্রকৃতপক্ষে চারিত্রিক সংশোধন ও ঈমানের পথ হিসেবে তাসাউফ ইসলামের অনিবার্য এক উত্তরাধিকার। কোনো যুগে ও কোনো সময়ে তা থেকে বিমুখ হওয়া সম্ভব নয়। যেভাবে ইসলামের বিধি-বিধান জানার ক্ষেত্রে ফিকহে ইসলামীর উত্তরাধিকার থেকে বিমুখ হওয়া সম্ভব নয়। এ জন্য বিষয়টিকে আত্মশুদ্ধি, আল্লাহপ্রেম, ঈমানচর্চা ও চরিত্রবিজ্ঞান ইত্যাদির সঙ্গে সম্পৃক্ত করা হয়।

এ ক্ষেত্রে সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভি (রহ.) সবচেয়ে সুন্দর বলেছেন, ‘আল্লাহপ্রেমের সাধনা, বৈরাগ্য নয়।’ তিনি ‘রব্বানিয়্যাতুন লা রহবানিয়্যাতুন’ নামের একটি অনবদ্য বই লিখেছেন। এতে তিনি কতই চমৎকার লিখেছেন, আমি মুসলিম সমাজের বহু সাধারণ মানুষ, সুসভ্য-শিক্ষিত, জ্ঞানী ও উদাসীন মানুষের সঙ্গে মিশেছি। মানুষের সঙ্গে মেলামেশা ও জ্ঞানগত অভিজ্ঞতা আমার কাছে স্পষ্ট করেছে যে সর্বশ্রেণির মানুষ বিশুদ্ধ ঈমানের অনুশীলন এবং আত্মিক পরিশুদ্ধির মুখাপেক্ষী, বিশেষত তাদের অন্তর যেন দুনিয়ার মোহ ও স্বার্থান্ধতা থেকে মুক্ত হয়, তারা আল্লাহর পথে যাত্রা করতে পারে, তারা বস্তু, প্রবৃত্তি ও ধারণার দাসত্ব থেকে মুক্তি পায়, তারা যেন এক আল্লাহর ইবাদত করতে পারে, তাদের মন-মস্তিষ্ক শিরক থেকে মুক্ত হয়, অন্তর দ্বিচারিতা থেকে পবিত্র হয়; জিহ্বা মিথ্যা থেকে, চোখ খিয়ানত থেকে, কথাগুলো মিথ্যা থেকে, ইবাদতগুলো প্রদর্শন থেকে, লেনদেনগুলো প্রতারণা থেকে সর্বোপরি জীবন ক্ষতি থেকে মুক্তি পায়। সব মানুষ আত্মার সেই পরিশুদ্ধির মুখাপেক্ষী, যার ব্যাপারে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘শপথ মানুষের এবং তাঁর, যিনি তাকে সুঠাম করেছেন। অতঃপর তাকে তার অসত্কর্ম ও তার সত্কর্মের জ্ঞান দান করেছেন। সে-ই সফল হবে যে নিজেকে পবিত্র করবে এবং সে-ই ব্যর্থ হবে যে নিজেকে কলুষাচ্ছন্ন করবে।’ (সুরা : শামস, আয়াত : ৭-১০)

(লেখকের ‘আল হায়াতুর রব্বানিয়্যা ওয়াল ইলম’ বই এবং ‘আত-তাসাউফ বাইনা মাদিহিহি ওয়াল কাদিহিহি’ প্রবন্ধ অবলম্বনে আলেমা হাবিবা আক্তার)

এই বিভাগের আরও খবর
পবিত্র কোরআনে পরকালের জীবন
পবিত্র কোরআনে পরকালের জীবন
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নেতৃত্বের প্রকৃতি
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নেতৃত্বের প্রকৃতি
সিরিয়া সম্পর্কে বিশ্বনবী (সা.)-এর ১০ বার্তা
সিরিয়া সম্পর্কে বিশ্বনবী (সা.)-এর ১০ বার্তা
ইসলামে সততার পুরস্কার
ইসলামে সততার পুরস্কার
মুসলিম ব্যবসায়ীর যেমন গুণ থাকা উচিত
মুসলিম ব্যবসায়ীর যেমন গুণ থাকা উচিত
দীনের পথে অটল থাকতে হবে
দীনের পথে অটল থাকতে হবে
নবজাতকের সুন্দর নাম রাখা সুন্নত
নবজাতকের সুন্দর নাম রাখা সুন্নত
সালাম ইসলামের অভিবাদন পদ্ধতি
সালাম ইসলামের অভিবাদন পদ্ধতি
যেসব কারণে ইসলামে মাদকদ্রব্য নিষিদ্ধ
যেসব কারণে ইসলামে মাদকদ্রব্য নিষিদ্ধ
খাওয়ার পর যে দোয়ায় গুনাহ মাফ হয়
খাওয়ার পর যে দোয়ায় গুনাহ মাফ হয়
হাদিস বর্ণনায় যার খ্যাতি ছিল দুনিয়াজোড়া
হাদিস বর্ণনায় যার খ্যাতি ছিল দুনিয়াজোড়া
এক হাদিসে নবীজির সাত উপদেশ
এক হাদিসে নবীজির সাত উপদেশ
সর্বশেষ খবর
নেত্রকোনায় আন্তর্জাতিক দুর্নীতি প্রতিরোধ দিবস পালিত
নেত্রকোনায় আন্তর্জাতিক দুর্নীতি প্রতিরোধ দিবস পালিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশৃঙ্খল অবস্থায় ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থা : ডিএমপি কমিশনার
বিশৃঙ্খল অবস্থায় ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থা : ডিএমপি কমিশনার

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘থিয়েটার-৭১’র উদ্যোগে নিউইয়র্কে দুই দিনের নাট্য-কর্মশালা
‘থিয়েটার-৭১’র উদ্যোগে নিউইয়র্কে দুই দিনের নাট্য-কর্মশালা

১১ মিনিট আগে | পরবাস

দুদক ও বিচার বিভাগ আওয়ামী লীগের দাসে পরিণত হয়েছিল : আসিফ নজরুল
দুদক ও বিচার বিভাগ আওয়ামী লীগের দাসে পরিণত হয়েছিল : আসিফ নজরুল

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বে মাত্র দু’জন নেতা আছেন: এরদোয়ান
বিশ্বে মাত্র দু’জন নেতা আছেন: এরদোয়ান

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর, পলকের জন্য হাই কমোড চাইলেন আইনজীবী
তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর, পলকের জন্য হাই কমোড চাইলেন আইনজীবী

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

বাশার আল-আসাদকে জবাবদিহির আওতায় আনা উচিত: বাইডেন
বাশার আল-আসাদকে জবাবদিহির আওতায় আনা উচিত: বাইডেন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মান বাঁচানোর লড়াইয়ে আইরিশদের মামুলি টার্গেট দিলো বাংলাদেশ
মান বাঁচানোর লড়াইয়ে আইরিশদের মামুলি টার্গেট দিলো বাংলাদেশ

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বৈঠকে বসেছেন বাংলাদেশ ও ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
বৈঠকে বসেছেন বাংলাদেশ ও ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

১৩ বছর আগের এক গ্রাফিতি যেভাবে পতন ঘটাল আসাদের
১৩ বছর আগের এক গ্রাফিতি যেভাবে পতন ঘটাল আসাদের

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

জামায়াতের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
জামায়াতের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় তিন হত্যা মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতা আলিম গ্রেফতার
বগুড়ায় তিন হত্যা মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতা আলিম গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

৮ ইনিংসে ৫ ফিফটি ১ সেঞ্চুরি, অবিশ্বাস্য ধারাবাহিকতা রাদারফোর্ডের
৮ ইনিংসে ৫ ফিফটি ১ সেঞ্চুরি, অবিশ্বাস্য ধারাবাহিকতা রাদারফোর্ডের

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাক্তন স্বামীর বিয়ের পর নিজেদের স্মৃতি হাতড়াচ্ছেন সামান্থা
প্রাক্তন স্বামীর বিয়ের পর নিজেদের স্মৃতি হাতড়াচ্ছেন সামান্থা

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

উন্নয়নের বড় বাধা দুর্নীতি
উন্নয়নের বড় বাধা দুর্নীতি

১ ঘন্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সিরিয়ার ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে ইরানের বিবৃতি
সিরিয়ার ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে ইরানের বিবৃতি

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াই করতে হবে: দুদক সচিব
দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াই করতে হবে: দুদক সচিব

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় তাবলিগ জামাতের ইজতেমা ১৯ ডিসেম্বর
বগুড়ায় তাবলিগ জামাতের ইজতেমা ১৯ ডিসেম্বর

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়া ইস্যুতে নিরাপত্তা পরিষদে জরুরি বৈঠকের অনুরোধ রাশিয়ার
সিরিয়া ইস্যুতে নিরাপত্তা পরিষদে জরুরি বৈঠকের অনুরোধ রাশিয়ার

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে বালতির পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
রূপগঞ্জে বালতির পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম ভাষণেই ইরান সম্পর্কে যা বললেন সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা জোলানি
প্রথম ভাষণেই ইরান সম্পর্কে যা বললেন সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকের পাসওয়ার্ড পরিবর্তনের ঝামেলা আরও কমলো
ফেসবুকের পাসওয়ার্ড পরিবর্তনের ঝামেলা আরও কমলো

২ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘জয় বাংলা’ জাতীয় স্লোগান নিয়ে আপিল বিভাগে শুনানি আগামীকাল
‘জয় বাংলা’ জাতীয় স্লোগান নিয়ে আপিল বিভাগে শুনানি আগামীকাল

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ইইউ'র ২৭ রাষ্ট্রদূতের বৈঠক আজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ইইউ'র ২৭ রাষ্ট্রদূতের বৈঠক আজ

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাশার আল আসাদের পতন নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল সৌদি আরব
বাশার আল আসাদের পতন নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল সৌদি আরব

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল-আসাদ পালাতেই সিরিয়ায় মার্কিন হামলা
বাশার আল-আসাদ পালাতেই সিরিয়ায় মার্কিন হামলা

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধে ৪৩ হাজার ইউক্রেনীয় সৈন্য নিহত : জেলেনস্কি
রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধে ৪৩ হাজার ইউক্রেনীয় সৈন্য নিহত : জেলেনস্কি

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কদের গাড়িবহরে হামলা
ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কদের গাড়িবহরে হামলা

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ছক্কার ডাবল সেঞ্চুরি স্পর্শ মাহমুদউল্লাহর
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ছক্কার ডাবল সেঞ্চুরি স্পর্শ মাহমুদউল্লাহর

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সিরিয়া: যেভাবে মাত্র ১২ দিনে বাশারের ২৪ বছরের শাসনামলের অবসান
সিরিয়া: যেভাবে মাত্র ১২ দিনে বাশারের ২৪ বছরের শাসনামলের অবসান

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল-আসাদের পতনের মাস্টারমাইন্ড কে এই জোলানি?
বাশার আল-আসাদের পতনের মাস্টারমাইন্ড কে এই জোলানি?

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলল রহস্য জট, আসাদ এখন রাশিয়ায়
খুলল রহস্য জট, আসাদ এখন রাশিয়ায়

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জি এম কাদেরকে গ্রেফতারে আইনি নোটিশ
জি এম কাদেরকে গ্রেফতারে আইনি নোটিশ

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে থাকা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের কঠোর হুঁশিয়ারি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের
বাংলাদেশে থাকা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের কঠোর হুঁশিয়ারি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাশার আল আসাদের পতনের পর প্রথম ভাষণে যা বললেন সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা
বাশার আল আসাদের পতনের পর প্রথম ভাষণে যা বললেন সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল-আসাদ পালাতেই সিরিয়ায় মার্কিন হামলা
বাশার আল-আসাদ পালাতেই সিরিয়ায় মার্কিন হামলা

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদের পতনে যে প্রতিক্রিয়া জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
আসাদের পতনে যে প্রতিক্রিয়া জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে কাঁদিয়ে আবারও চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
ভারতকে কাঁদিয়ে আবারও চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

১৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়া নিয়ে অবস্থান জানাল ইরান
সিরিয়া নিয়ে অবস্থান জানাল ইরান

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের কাছে হার নিয়ে যা বললেন ভারতের অধিনায়ক আমান
বাংলাদেশের কাছে হার নিয়ে যা বললেন ভারতের অধিনায়ক আমান

১৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাশার আল আসাদের পতন নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল সৌদি আরব
বাশার আল আসাদের পতন নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল সৌদি আরব

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া সীমান্তের বাফার জোন দখলের নির্দেশ দিলেন নেতানিয়াহু
সিরিয়া সীমান্তের বাফার জোন দখলের নির্দেশ দিলেন নেতানিয়াহু

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল আসাদের বাসভবনে ব্যাপক লুটপাট
বাশার আল আসাদের বাসভবনে ব্যাপক লুটপাট

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া সম্পর্কে বিশ্বনবী (সা.)-এর ১০ বার্তা
সিরিয়া সম্পর্কে বিশ্বনবী (সা.)-এর ১০ বার্তা

৪ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইউরোপের ৮ দেশের ভিসা দেবে ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
ইউরোপের ৮ দেশের ভিসা দেবে ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মতো বিমানের সংকেত অদৃশ্য করে পালিয়েছেন বাশার আল-আসাদ
হাসিনার মতো বিমানের সংকেত অদৃশ্য করে পালিয়েছেন বাশার আল-আসাদ

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ভাষণেই ইরান সম্পর্কে যা বললেন সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা জোলানি
প্রথম ভাষণেই ইরান সম্পর্কে যা বললেন সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা জোলানি

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে চুক্তির পথে জেলেনস্কি, বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে চুক্তির পথে জেলেনস্কি, বললেন ট্রাম্প

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল আসাদের পতন নিয়ে যা বলল রাশিয়া
বাশার আল আসাদের পতন নিয়ে যা বলল রাশিয়া

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাচ্ছে না বাংলাদেশিরা, বিপাকে পশ্চিমবঙ্গ, চাকরিও হারাচ্ছেন অনেকে!
যাচ্ছে না বাংলাদেশিরা, বিপাকে পশ্চিমবঙ্গ, চাকরিও হারাচ্ছেন অনেকে!

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চারদিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেলের যে স্টেশন
চারদিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেলের যে স্টেশন

১৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাথার দাম এক কোটি ডলার, সেই জুলানিই বাশারকে তাড়ালেন!
মাথার দাম এক কোটি ডলার, সেই জুলানিই বাশারকে তাড়ালেন!

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল আসাদ কী আবুধাবিতে আশ্রয় নিয়েছেন?
বাশার আল আসাদ কী আবুধাবিতে আশ্রয় নিয়েছেন?

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কদের গাড়িবহরে হামলা
ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কদের গাড়িবহরে হামলা

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দামেস্কে ইরানের দূতাবাসে হামলা
দামেস্কে ইরানের দূতাবাসে হামলা

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় হাইকমিশনে দেওয়া স্মারকলিপিতে যা বলেছে বিএনপির ৩ অঙ্গ সংগঠন
ভারতীয় হাইকমিশনে দেওয়া স্মারকলিপিতে যা বলেছে বিএনপির ৩ অঙ্গ সংগঠন

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

এখনও অবিবাহিত থাকায় বাবা-মায়ের উপর ক্ষোভ অভিনেত্রী পায়েলের
এখনও অবিবাহিত থাকায় বাবা-মায়ের উপর ক্ষোভ অভিনেত্রী পায়েলের

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আসাদ সরকারের পতন নিয়ে যা বললেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
আসাদ সরকারের পতন নিয়ে যা বললেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি
ঢাকায় ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেঁসে যাচ্ছেন অনেক রাঘববোয়াল
ফেঁসে যাচ্ছেন অনেক রাঘববোয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

বছরে যায় ১৪ বিলিয়ন ডলার
বছরে যায় ১৪ বিলিয়ন ডলার

প্রথম পৃষ্ঠা

গায়েবি মামলার আব্বাহুজুরের আত্মকথা!
গায়েবি মামলার আব্বাহুজুরের আত্মকথা!

সম্পাদকীয়

মাইনাস টু-এর দুরভিসন্ধি করে লাভ হবে না
মাইনাস টু-এর দুরভিসন্ধি করে লাভ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রেলের জলাধারে পার্ক জানে না রেলওয়ে
রেলের জলাধারে পার্ক জানে না রেলওয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

কী বার্তা দেবেন ভারতের সচিব
কী বার্তা দেবেন ভারতের সচিব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পালালেন আরেক স্বৈরাচার
পালালেন আরেক স্বৈরাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
ভারতকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত হাজার বিঘা জমি বেহাত
সাত হাজার বিঘা জমি বেহাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোজ্য তেলের জন্য হাহাকার
ভোজ্য তেলের জন্য হাহাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদ ভবন প্রস্তুত করতে লাগবে এক বছর
সংসদ ভবন প্রস্তুত করতে লাগবে এক বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

আগাম তরমুজের স্বাদ নিচ্ছেন পর্যটকরা
আগাম তরমুজের স্বাদ নিচ্ছেন পর্যটকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের আস্থা অর্জনে মাঠে চট্টগ্রাম বিএনপি
জনগণের আস্থা অর্জনে মাঠে চট্টগ্রাম বিএনপি

নগর জীবন

ব্রিটিশ হাইকমিশনে প্রতিবাদলিপি দিল জামায়াত
ব্রিটিশ হাইকমিশনে প্রতিবাদলিপি দিল জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আশ্রয় নিয়েছেন রাশিয়ায়
আশ্রয় নিয়েছেন রাশিয়ায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষা উপদেষ্টার মতামত ব্যক্তিগত
শিক্ষা উপদেষ্টার মতামত ব্যক্তিগত

প্রথম পৃষ্ঠা

বেবী হেলেন থেকে সুচরিতা হয়ে ওঠার গল্প
বেবী হেলেন থেকে সুচরিতা হয়ে ওঠার গল্প

শোবিজ

গণ-মামলায় গণ-আসামি থাকবে না
গণ-মামলায় গণ-আসামি থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার শ্রীলেখার সঙ্গে ডিপজল...
এবার শ্রীলেখার সঙ্গে ডিপজল...

শোবিজ

২ জানুয়ারির আগে এনআইডি সংশোধনের অনুরোধ ইসির
২ জানুয়ারির আগে এনআইডি সংশোধনের অনুরোধ ইসির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় ব্যবসায়ী খুনের যে কারণ জানাল পুলিশ
ঢাকায় ব্যবসায়ী খুনের যে কারণ জানাল পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

৫ টাকা অটো ভাড়া নিয়ে চার গ্রামবাসীর ভয়াবহ সংঘর্ষ
৫ টাকা অটো ভাড়া নিয়ে চার গ্রামবাসীর ভয়াবহ সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবে নারী ফুটবলাররা
দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবে নারী ফুটবলাররা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টে আজ ফের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
হাই কোর্টে আজ ফের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সব স্থানীয় নির্বাচন নির্দলীয় চান প্রতিনিধিরা
সব স্থানীয় নির্বাচন নির্দলীয় চান প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্ন ভঙ্গ হচ্ছে কেন?
গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্ন ভঙ্গ হচ্ছে কেন?

সম্পাদকীয়

কবির-মুসার বিরুদ্ধে এবার বিধবার সম্পত্তি দখলের অভিযোগ
কবির-মুসার বিরুদ্ধে এবার বিধবার সম্পত্তি দখলের অভিযোগ

নগর জীবন

পদযাত্রা, স্মারকলিপি ভারতীয় হাইকমিশনে
পদযাত্রা, স্মারকলিপি ভারতীয় হাইকমিশনে

প্রথম পৃষ্ঠা