শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৩৭, শনিবার, ০২ নভেম্বর, ২০২৪

ইসলামের আলোকে সুফিবাদ

ড. ইউসুফ কারজাভি (রহ.)
অনলাইন ভার্সন
ইসলামের আলোকে সুফিবাদ

ইসলামের অন্য সব বিষয়ের মতো তাসাউফের ব্যাপারেও পূর্বসূরি আলেমরা অত্যন্ত ভারসাম্যপূর্ণ মতামত দিয়েছেন। তাঁরা সুফিদের কল্যাণকর দিকগুলো যেমন বর্ণনা করেছেন, তেমন এর বিভ্রান্তিগুলোও বর্ণনা করেছেন। যেমন—শায়খুল ইসলাম ইবনু তাইমিয়া (রহ.) বলেন, সুফিদের কর্মপদ্ধতি নিয়ে মানুষ মতবিরোধে লিপ্ত হয়েছে। তাদের একটি দল সুফিবাদ ও সুফিদের সমালোচনা করে।

ইসলামের আলোকে সুফিবাদ

ইসলামের অন্য সব বিষয়ের মতো তাসাউফের ব্যাপারেও পূর্বসূরি আলেমরা অত্যন্ত ভারসাম্যপূর্ণ মতামত দিয়েছেন। তাঁরা সুফিদের কল্যাণকর দিকগুলো যেমন বর্ণনা করেছেন, তেমন এর বিভ্রান্তিগুলোও বর্ণনা করেছেন। যেমন—শায়খুল ইসলাম ইবনু তাইমিয়া (রহ.) বলেন, সুফিদের কর্মপদ্ধতি নিয়ে মানুষ মতবিরোধে লিপ্ত হয়েছে। তাদের একটি দল সুফিবাদ ও সুফিদের সমালোচনা করে।

তারা বলে, নিশ্চয়ই সুফিরা বিদআতি, সুন্নতের অনুসারী নয়। এই দলে অনেক ফকিহ ও ধর্মতাত্ত্বিক আছেন। অন্য দল তাদের প্রতি সম্মান প্রদর্শনে আতিশয্য করেছে। তারা দাবি করে, সুফিরা সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ এবং নবীদের পর সবচেয়ে উত্তম গুণাবলির অধিকারী। উভয় দলই অতিরঞ্জনের শিকার।

সুফিবাদের সূচনা যেভাবে

রাসুলুল্লাহ (সা.) পরবর্তী উম্মতের জন্য সাহাবায়ে কিরামদের (রা.) তিলে তিলে গড়ে তোলেন। তাঁদের শিক্ষাদীক্ষা আসমানি নির্দেশনায় পরিচালিত হতো। তাই তাঁদের জীবনে যেমন ছিল ভেতর ও বাইরের মিল, তেমন ছিল ইলম ও আমলের মধ্যে গভীর সম্পর্ক।

তাঁরা পার্থিব ও পরকালীন কল্যাণের ব্যাপারে পূর্ণ ভারসাম্য রক্ষা করতেন। যাঁদের কাছ থেকে তাঁরা শিক্ষা লাভ করেছিলেন, তাঁদের তাবেঈ বলা হয় তাঁদের অবস্থাও সাহাবায়ে কিরাম (রা.)-এর অনুরূপই ছিল। এমনকি তাবেঈদের পরবর্তীদের মধ্যে কল্যাণের এই ধারা অব্যাহত ছিল। এই তিন প্রজন্মের কল্যাণের ধারক হওয়ার ব্যাপারে রাসুলুল্লাহ (সা.)-ও সাক্ষ্য দিয়েছেন।
পরবর্তী ব্যক্তিরা নানা শ্রেণি ও শাখায় বিভক্ত হয়ে গেল।

তাদের অনেকেই বুদ্ধিবৃত্তিক বিষয়ে মনোযোগী হলো। যেমন—কালাম শাস্ত্রবিদ বা ধর্মতাত্ত্বিকরা, অনেকেই মানুষের বাহ্যিক কাজকর্মের বিচার-বিশ্লেষণে মনোযোগী হলো। যেমন—ফকিহ বা আইনজ্ঞরা। আবার একদল পার্থিব সম্পদ ও বিত্ত অর্জনে মনোযোগী হলো। যেমন—ব্যবসায়ীরা। সে সময় এমন একদল মানুষের উদ্ভব হলো, যারা মানুষের আত্মা ও জীবনের পরিশুদ্ধির প্রতি মনোযোগী হলো। যারা পরবর্তী সময়ে সুফি হিসেবে পরিচিতি লাভ করে।

সুফিবাদে বিভ্রান্তি আসে যেভাবে

সুফিবাদের সূচনা হয়েছিল সর্বাত্মক চেষ্টা, সাধনা ও ইবাদত-বন্দেগির মাধ্যমে নিজেকে আল্লাহর শাস্তি থেকে রক্ষা করার লক্ষ্য থেকে। এই ক্ষেত্রে তাদের পাথেয় ছিল শরিয়তের বিধি-বিধান, রীতি-নীতি, আল্লাহর ভয় ও ভালোবাসা। অতঃপর সুফিদের ভেতর এমন একদল আলেমের জন্ম হয়, যাঁরা মানুষকে সতর্ক করতে ভয়ের পথটিই বেছে নেন। তাঁরা আল্লাহর শাস্তির ভয় দেখিয়ে মানুষকে পাপ থেকে বিরত রাখা এবং তাঁর আনুগত্যে মনোযোগী করতে চাইতেন। বিপরীতে এমন একটি দলও তৈরি হয়, যে দলের ব্যক্তিরা মানুষকে আল্লাহর দয়া ও ভালোবাসার কথা শোনাতেন। তাঁরা সুফিবাদে আল্লাহপ্রেমের সাধনা যুক্ত করেন। এ পর্যন্ত তাসাউফের যাত্রা ছিল নিরাপদ।

এরপর তাসাউফকে চারিত্রিক ও আধ্যাত্মিক দীক্ষার মাধ্যম হিসেবে গ্রহণ করা হয়। একে বিন্যস্ত করতে সুফিরা এতে এমন সব বিষয় যুক্ত করতে থাকেন ইসলামের সঙ্গে যার সম্পর্ক অত্যন্ত দূরের; প্রকৃতপক্ষে তা ছিল ইসলামের মৌলিক শিক্ষার বিকৃতি। যেমন—সর্বেশ্বরবাদী বিশ্বাসী। যার মূল কথা হলো একটি স্তরে এসে মানবাত্মা ও পরমাত্মা মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়। মানুষের মধ্যেই আল্লাহ বিরাজ করেন। প্রকৃতপক্ষে এই বিশ্বাস ও ঈসা (আ.)-এর ব্যাপারে খ্রিস্টানদের বিশ্বাসের মধ্যে মৌলিক কোনো পার্থক্য নেই।

সুফিদের মধ্যে আছে ভালো ও মন্দ

বিকৃতি ও বিভ্রান্তি যুক্ত হলেও সুফি ও সুফিবাদকে নির্বিচারে মন্দ বলার সুযোগ নেই। কেননা পৃথিবীজুড়ে ইসলামের প্রসার ও মানুষকে আল্লাহমুখী করার ক্ষেত্রে তাদের অসামান্য অবদান রয়েছে। তাদের হাতে বহু অমুসলিম মুসলিম হয়েছে, পাপী গুনাহ থেকে তাওবা করেছে, তাদের সংশ্রবে অসংখ্য মুমিনের হৃদয় কোমল হয়েছে, তাদের আত্মা পরিশুদ্ধ হয়েছে, চরিত্র সুশোভিত হয়েছে। তাদের ব্যাপারে আল্লামা ইবনে তাইমিয়া (রহ.)-এর মতই ভারসাম্যপূর্ণ।

তিনি বলেন, সুফিরা আরো অনেকের মতে আল্লাহর আনুগত্যে সচেষ্ট। তাদের মধ্যে অনেকেই অগ্রগামী এবং আল্লাহর নৈকট্য অর্জনকারী। তারা অর্জন করেছে তাদের প্রচেষ্টার (মুজাহাদা) মাধ্যমে। তাদের মধ্যে যারা ভারসাম্য রক্ষা করে চলে তারা আহলুল ইয়ামিনের (মুক্তিপ্রাপ্ত দল) অন্তর্ভুক্ত।

পৃথিবীর সব শ্রেণির ভেতর এমন মানুষ থাকে, যারা তাদের প্রচেষ্টার পথে ভুল করে। সুফিদের কেউ যদি ভুল করে এবং তাওবা করে তবে আল্লাহ ক্ষমাকারী। আর কেউ যদি ভুলের ওপর থেকে যায়, তবে তারা নিজের প্রতি অবিচারকারী এবং আল্লাহর অবাধ্য। অনেকেই সুফিদের (বাছবিচারহীনভাবেই) বিদআতি ও জিন্দিক বলে। কিন্তু গবেষক ও সত্যান্বেষী আলেমদের মত হলো, তারা বিদআতি বা জিন্দিক নয়।

তাসাউফ অনিবার্য উত্তরাধিকার

প্রকৃতপক্ষে চারিত্রিক সংশোধন ও ঈমানের পথ হিসেবে তাসাউফ ইসলামের অনিবার্য এক উত্তরাধিকার। কোনো যুগে ও কোনো সময়ে তা থেকে বিমুখ হওয়া সম্ভব নয়। যেভাবে ইসলামের বিধি-বিধান জানার ক্ষেত্রে ফিকহে ইসলামীর উত্তরাধিকার থেকে বিমুখ হওয়া সম্ভব নয়। এ জন্য বিষয়টিকে আত্মশুদ্ধি, আল্লাহপ্রেম, ঈমানচর্চা ও চরিত্রবিজ্ঞান ইত্যাদির সঙ্গে সম্পৃক্ত করা হয়।

এ ক্ষেত্রে সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভি (রহ.) সবচেয়ে সুন্দর বলেছেন, ‘আল্লাহপ্রেমের সাধনা, বৈরাগ্য নয়।’ তিনি ‘রব্বানিয়্যাতুন লা রহবানিয়্যাতুন’ নামের একটি অনবদ্য বই লিখেছেন। এতে তিনি কতই চমৎকার লিখেছেন, আমি মুসলিম সমাজের বহু সাধারণ মানুষ, সুসভ্য-শিক্ষিত, জ্ঞানী ও উদাসীন মানুষের সঙ্গে মিশেছি। মানুষের সঙ্গে মেলামেশা ও জ্ঞানগত অভিজ্ঞতা আমার কাছে স্পষ্ট করেছে যে সর্বশ্রেণির মানুষ বিশুদ্ধ ঈমানের অনুশীলন এবং আত্মিক পরিশুদ্ধির মুখাপেক্ষী, বিশেষত তাদের অন্তর যেন দুনিয়ার মোহ ও স্বার্থান্ধতা থেকে মুক্ত হয়, তারা আল্লাহর পথে যাত্রা করতে পারে, তারা বস্তু, প্রবৃত্তি ও ধারণার দাসত্ব থেকে মুক্তি পায়, তারা যেন এক আল্লাহর ইবাদত করতে পারে, তাদের মন-মস্তিষ্ক শিরক থেকে মুক্ত হয়, অন্তর দ্বিচারিতা থেকে পবিত্র হয়; জিহ্বা মিথ্যা থেকে, চোখ খিয়ানত থেকে, কথাগুলো মিথ্যা থেকে, ইবাদতগুলো প্রদর্শন থেকে, লেনদেনগুলো প্রতারণা থেকে সর্বোপরি জীবন ক্ষতি থেকে মুক্তি পায়। সব মানুষ আত্মার সেই পরিশুদ্ধির মুখাপেক্ষী, যার ব্যাপারে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘শপথ মানুষের এবং তাঁর, যিনি তাকে সুঠাম করেছেন। অতঃপর তাকে তার অসত্কর্ম ও তার সত্কর্মের জ্ঞান দান করেছেন। সে-ই সফল হবে যে নিজেকে পবিত্র করবে এবং সে-ই ব্যর্থ হবে যে নিজেকে কলুষাচ্ছন্ন করবে।’ (সুরা : শামস, আয়াত : ৭-১০)

(লেখকের ‘আল হায়াতুর রব্বানিয়্যা ওয়াল ইলম’ বই এবং ‘আত-তাসাউফ বাইনা মাদিহিহি ওয়াল কাদিহিহি’ প্রবন্ধ অবলম্বনে আলেমা হাবিবা আক্তার)

এই বিভাগের আরও খবর
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
জমাদিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি
জমাদিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
দাড়ি রাখা নবী-রাসুলদের আদর্শ
দাড়ি রাখা নবী-রাসুলদের আদর্শ
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫
কথাবার্তায় সংযম জরুরি
কথাবার্তায় সংযম জরুরি
ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ
ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২০ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২০ অক্টোবর ২০২৫
পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার
পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার
অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন
অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতার ছুরিকাঘাতে যুবক আহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতার ছুরিকাঘাতে যুবক আহত

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন
কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর
আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫
নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার
সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা
কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর
টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক
লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা
বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার
কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার
শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স
নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক
বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)
ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ
দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ আ.লীগের পাঁচ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ আ.লীগের পাঁচ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ডান্সিং ডিভা তানজিন তিশা
ডান্সিং ডিভা তানজিন তিশা

শোবিজ