শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৩৭, শনিবার, ০২ নভেম্বর, ২০২৪

ইসলামের আলোকে সুফিবাদ

ড. ইউসুফ কারজাভি (রহ.)
অনলাইন ভার্সন
ইসলামের আলোকে সুফিবাদ

ইসলামের অন্য সব বিষয়ের মতো তাসাউফের ব্যাপারেও পূর্বসূরি আলেমরা অত্যন্ত ভারসাম্যপূর্ণ মতামত দিয়েছেন। তাঁরা সুফিদের কল্যাণকর দিকগুলো যেমন বর্ণনা করেছেন, তেমন এর বিভ্রান্তিগুলোও বর্ণনা করেছেন। যেমন—শায়খুল ইসলাম ইবনু তাইমিয়া (রহ.) বলেন, সুফিদের কর্মপদ্ধতি নিয়ে মানুষ মতবিরোধে লিপ্ত হয়েছে। তাদের একটি দল সুফিবাদ ও সুফিদের সমালোচনা করে।

ইসলামের আলোকে সুফিবাদ

ইসলামের অন্য সব বিষয়ের মতো তাসাউফের ব্যাপারেও পূর্বসূরি আলেমরা অত্যন্ত ভারসাম্যপূর্ণ মতামত দিয়েছেন। তাঁরা সুফিদের কল্যাণকর দিকগুলো যেমন বর্ণনা করেছেন, তেমন এর বিভ্রান্তিগুলোও বর্ণনা করেছেন। যেমন—শায়খুল ইসলাম ইবনু তাইমিয়া (রহ.) বলেন, সুফিদের কর্মপদ্ধতি নিয়ে মানুষ মতবিরোধে লিপ্ত হয়েছে। তাদের একটি দল সুফিবাদ ও সুফিদের সমালোচনা করে।

তারা বলে, নিশ্চয়ই সুফিরা বিদআতি, সুন্নতের অনুসারী নয়। এই দলে অনেক ফকিহ ও ধর্মতাত্ত্বিক আছেন। অন্য দল তাদের প্রতি সম্মান প্রদর্শনে আতিশয্য করেছে। তারা দাবি করে, সুফিরা সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ এবং নবীদের পর সবচেয়ে উত্তম গুণাবলির অধিকারী। উভয় দলই অতিরঞ্জনের শিকার।

সুফিবাদের সূচনা যেভাবে

রাসুলুল্লাহ (সা.) পরবর্তী উম্মতের জন্য সাহাবায়ে কিরামদের (রা.) তিলে তিলে গড়ে তোলেন। তাঁদের শিক্ষাদীক্ষা আসমানি নির্দেশনায় পরিচালিত হতো। তাই তাঁদের জীবনে যেমন ছিল ভেতর ও বাইরের মিল, তেমন ছিল ইলম ও আমলের মধ্যে গভীর সম্পর্ক।

তাঁরা পার্থিব ও পরকালীন কল্যাণের ব্যাপারে পূর্ণ ভারসাম্য রক্ষা করতেন। যাঁদের কাছ থেকে তাঁরা শিক্ষা লাভ করেছিলেন, তাঁদের তাবেঈ বলা হয় তাঁদের অবস্থাও সাহাবায়ে কিরাম (রা.)-এর অনুরূপই ছিল। এমনকি তাবেঈদের পরবর্তীদের মধ্যে কল্যাণের এই ধারা অব্যাহত ছিল। এই তিন প্রজন্মের কল্যাণের ধারক হওয়ার ব্যাপারে রাসুলুল্লাহ (সা.)-ও সাক্ষ্য দিয়েছেন।
পরবর্তী ব্যক্তিরা নানা শ্রেণি ও শাখায় বিভক্ত হয়ে গেল।

তাদের অনেকেই বুদ্ধিবৃত্তিক বিষয়ে মনোযোগী হলো। যেমন—কালাম শাস্ত্রবিদ বা ধর্মতাত্ত্বিকরা, অনেকেই মানুষের বাহ্যিক কাজকর্মের বিচার-বিশ্লেষণে মনোযোগী হলো। যেমন—ফকিহ বা আইনজ্ঞরা। আবার একদল পার্থিব সম্পদ ও বিত্ত অর্জনে মনোযোগী হলো। যেমন—ব্যবসায়ীরা। সে সময় এমন একদল মানুষের উদ্ভব হলো, যারা মানুষের আত্মা ও জীবনের পরিশুদ্ধির প্রতি মনোযোগী হলো। যারা পরবর্তী সময়ে সুফি হিসেবে পরিচিতি লাভ করে।

সুফিবাদে বিভ্রান্তি আসে যেভাবে

সুফিবাদের সূচনা হয়েছিল সর্বাত্মক চেষ্টা, সাধনা ও ইবাদত-বন্দেগির মাধ্যমে নিজেকে আল্লাহর শাস্তি থেকে রক্ষা করার লক্ষ্য থেকে। এই ক্ষেত্রে তাদের পাথেয় ছিল শরিয়তের বিধি-বিধান, রীতি-নীতি, আল্লাহর ভয় ও ভালোবাসা। অতঃপর সুফিদের ভেতর এমন একদল আলেমের জন্ম হয়, যাঁরা মানুষকে সতর্ক করতে ভয়ের পথটিই বেছে নেন। তাঁরা আল্লাহর শাস্তির ভয় দেখিয়ে মানুষকে পাপ থেকে বিরত রাখা এবং তাঁর আনুগত্যে মনোযোগী করতে চাইতেন। বিপরীতে এমন একটি দলও তৈরি হয়, যে দলের ব্যক্তিরা মানুষকে আল্লাহর দয়া ও ভালোবাসার কথা শোনাতেন। তাঁরা সুফিবাদে আল্লাহপ্রেমের সাধনা যুক্ত করেন। এ পর্যন্ত তাসাউফের যাত্রা ছিল নিরাপদ।

এরপর তাসাউফকে চারিত্রিক ও আধ্যাত্মিক দীক্ষার মাধ্যম হিসেবে গ্রহণ করা হয়। একে বিন্যস্ত করতে সুফিরা এতে এমন সব বিষয় যুক্ত করতে থাকেন ইসলামের সঙ্গে যার সম্পর্ক অত্যন্ত দূরের; প্রকৃতপক্ষে তা ছিল ইসলামের মৌলিক শিক্ষার বিকৃতি। যেমন—সর্বেশ্বরবাদী বিশ্বাসী। যার মূল কথা হলো একটি স্তরে এসে মানবাত্মা ও পরমাত্মা মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়। মানুষের মধ্যেই আল্লাহ বিরাজ করেন। প্রকৃতপক্ষে এই বিশ্বাস ও ঈসা (আ.)-এর ব্যাপারে খ্রিস্টানদের বিশ্বাসের মধ্যে মৌলিক কোনো পার্থক্য নেই।

সুফিদের মধ্যে আছে ভালো ও মন্দ

বিকৃতি ও বিভ্রান্তি যুক্ত হলেও সুফি ও সুফিবাদকে নির্বিচারে মন্দ বলার সুযোগ নেই। কেননা পৃথিবীজুড়ে ইসলামের প্রসার ও মানুষকে আল্লাহমুখী করার ক্ষেত্রে তাদের অসামান্য অবদান রয়েছে। তাদের হাতে বহু অমুসলিম মুসলিম হয়েছে, পাপী গুনাহ থেকে তাওবা করেছে, তাদের সংশ্রবে অসংখ্য মুমিনের হৃদয় কোমল হয়েছে, তাদের আত্মা পরিশুদ্ধ হয়েছে, চরিত্র সুশোভিত হয়েছে। তাদের ব্যাপারে আল্লামা ইবনে তাইমিয়া (রহ.)-এর মতই ভারসাম্যপূর্ণ।

তিনি বলেন, সুফিরা আরো অনেকের মতে আল্লাহর আনুগত্যে সচেষ্ট। তাদের মধ্যে অনেকেই অগ্রগামী এবং আল্লাহর নৈকট্য অর্জনকারী। তারা অর্জন করেছে তাদের প্রচেষ্টার (মুজাহাদা) মাধ্যমে। তাদের মধ্যে যারা ভারসাম্য রক্ষা করে চলে তারা আহলুল ইয়ামিনের (মুক্তিপ্রাপ্ত দল) অন্তর্ভুক্ত।

পৃথিবীর সব শ্রেণির ভেতর এমন মানুষ থাকে, যারা তাদের প্রচেষ্টার পথে ভুল করে। সুফিদের কেউ যদি ভুল করে এবং তাওবা করে তবে আল্লাহ ক্ষমাকারী। আর কেউ যদি ভুলের ওপর থেকে যায়, তবে তারা নিজের প্রতি অবিচারকারী এবং আল্লাহর অবাধ্য। অনেকেই সুফিদের (বাছবিচারহীনভাবেই) বিদআতি ও জিন্দিক বলে। কিন্তু গবেষক ও সত্যান্বেষী আলেমদের মত হলো, তারা বিদআতি বা জিন্দিক নয়।

তাসাউফ অনিবার্য উত্তরাধিকার

প্রকৃতপক্ষে চারিত্রিক সংশোধন ও ঈমানের পথ হিসেবে তাসাউফ ইসলামের অনিবার্য এক উত্তরাধিকার। কোনো যুগে ও কোনো সময়ে তা থেকে বিমুখ হওয়া সম্ভব নয়। যেভাবে ইসলামের বিধি-বিধান জানার ক্ষেত্রে ফিকহে ইসলামীর উত্তরাধিকার থেকে বিমুখ হওয়া সম্ভব নয়। এ জন্য বিষয়টিকে আত্মশুদ্ধি, আল্লাহপ্রেম, ঈমানচর্চা ও চরিত্রবিজ্ঞান ইত্যাদির সঙ্গে সম্পৃক্ত করা হয়।

এ ক্ষেত্রে সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভি (রহ.) সবচেয়ে সুন্দর বলেছেন, ‘আল্লাহপ্রেমের সাধনা, বৈরাগ্য নয়।’ তিনি ‘রব্বানিয়্যাতুন লা রহবানিয়্যাতুন’ নামের একটি অনবদ্য বই লিখেছেন। এতে তিনি কতই চমৎকার লিখেছেন, আমি মুসলিম সমাজের বহু সাধারণ মানুষ, সুসভ্য-শিক্ষিত, জ্ঞানী ও উদাসীন মানুষের সঙ্গে মিশেছি। মানুষের সঙ্গে মেলামেশা ও জ্ঞানগত অভিজ্ঞতা আমার কাছে স্পষ্ট করেছে যে সর্বশ্রেণির মানুষ বিশুদ্ধ ঈমানের অনুশীলন এবং আত্মিক পরিশুদ্ধির মুখাপেক্ষী, বিশেষত তাদের অন্তর যেন দুনিয়ার মোহ ও স্বার্থান্ধতা থেকে মুক্ত হয়, তারা আল্লাহর পথে যাত্রা করতে পারে, তারা বস্তু, প্রবৃত্তি ও ধারণার দাসত্ব থেকে মুক্তি পায়, তারা যেন এক আল্লাহর ইবাদত করতে পারে, তাদের মন-মস্তিষ্ক শিরক থেকে মুক্ত হয়, অন্তর দ্বিচারিতা থেকে পবিত্র হয়; জিহ্বা মিথ্যা থেকে, চোখ খিয়ানত থেকে, কথাগুলো মিথ্যা থেকে, ইবাদতগুলো প্রদর্শন থেকে, লেনদেনগুলো প্রতারণা থেকে সর্বোপরি জীবন ক্ষতি থেকে মুক্তি পায়। সব মানুষ আত্মার সেই পরিশুদ্ধির মুখাপেক্ষী, যার ব্যাপারে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘শপথ মানুষের এবং তাঁর, যিনি তাকে সুঠাম করেছেন। অতঃপর তাকে তার অসত্কর্ম ও তার সত্কর্মের জ্ঞান দান করেছেন। সে-ই সফল হবে যে নিজেকে পবিত্র করবে এবং সে-ই ব্যর্থ হবে যে নিজেকে কলুষাচ্ছন্ন করবে।’ (সুরা : শামস, আয়াত : ৭-১০)

(লেখকের ‘আল হায়াতুর রব্বানিয়্যা ওয়াল ইলম’ বই এবং ‘আত-তাসাউফ বাইনা মাদিহিহি ওয়াল কাদিহিহি’ প্রবন্ধ অবলম্বনে আলেমা হাবিবা আক্তার)

এই বিভাগের আরও খবর
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
সর্বশেষ খবর
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

১৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

২৯ মিনিট আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

৪২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম