শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৩৭, শনিবার, ০২ নভেম্বর, ২০২৪

ইসলামের আলোকে সুফিবাদ

ড. ইউসুফ কারজাভি (রহ.)
অনলাইন ভার্সন
ইসলামের আলোকে সুফিবাদ

ইসলামের অন্য সব বিষয়ের মতো তাসাউফের ব্যাপারেও পূর্বসূরি আলেমরা অত্যন্ত ভারসাম্যপূর্ণ মতামত দিয়েছেন। তাঁরা সুফিদের কল্যাণকর দিকগুলো যেমন বর্ণনা করেছেন, তেমন এর বিভ্রান্তিগুলোও বর্ণনা করেছেন। যেমন—শায়খুল ইসলাম ইবনু তাইমিয়া (রহ.) বলেন, সুফিদের কর্মপদ্ধতি নিয়ে মানুষ মতবিরোধে লিপ্ত হয়েছে। তাদের একটি দল সুফিবাদ ও সুফিদের সমালোচনা করে।

ইসলামের আলোকে সুফিবাদ

ইসলামের অন্য সব বিষয়ের মতো তাসাউফের ব্যাপারেও পূর্বসূরি আলেমরা অত্যন্ত ভারসাম্যপূর্ণ মতামত দিয়েছেন। তাঁরা সুফিদের কল্যাণকর দিকগুলো যেমন বর্ণনা করেছেন, তেমন এর বিভ্রান্তিগুলোও বর্ণনা করেছেন। যেমন—শায়খুল ইসলাম ইবনু তাইমিয়া (রহ.) বলেন, সুফিদের কর্মপদ্ধতি নিয়ে মানুষ মতবিরোধে লিপ্ত হয়েছে। তাদের একটি দল সুফিবাদ ও সুফিদের সমালোচনা করে।

তারা বলে, নিশ্চয়ই সুফিরা বিদআতি, সুন্নতের অনুসারী নয়। এই দলে অনেক ফকিহ ও ধর্মতাত্ত্বিক আছেন। অন্য দল তাদের প্রতি সম্মান প্রদর্শনে আতিশয্য করেছে। তারা দাবি করে, সুফিরা সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ এবং নবীদের পর সবচেয়ে উত্তম গুণাবলির অধিকারী। উভয় দলই অতিরঞ্জনের শিকার।

সুফিবাদের সূচনা যেভাবে

রাসুলুল্লাহ (সা.) পরবর্তী উম্মতের জন্য সাহাবায়ে কিরামদের (রা.) তিলে তিলে গড়ে তোলেন। তাঁদের শিক্ষাদীক্ষা আসমানি নির্দেশনায় পরিচালিত হতো। তাই তাঁদের জীবনে যেমন ছিল ভেতর ও বাইরের মিল, তেমন ছিল ইলম ও আমলের মধ্যে গভীর সম্পর্ক।

তাঁরা পার্থিব ও পরকালীন কল্যাণের ব্যাপারে পূর্ণ ভারসাম্য রক্ষা করতেন। যাঁদের কাছ থেকে তাঁরা শিক্ষা লাভ করেছিলেন, তাঁদের তাবেঈ বলা হয় তাঁদের অবস্থাও সাহাবায়ে কিরাম (রা.)-এর অনুরূপই ছিল। এমনকি তাবেঈদের পরবর্তীদের মধ্যে কল্যাণের এই ধারা অব্যাহত ছিল। এই তিন প্রজন্মের কল্যাণের ধারক হওয়ার ব্যাপারে রাসুলুল্লাহ (সা.)-ও সাক্ষ্য দিয়েছেন।
পরবর্তী ব্যক্তিরা নানা শ্রেণি ও শাখায় বিভক্ত হয়ে গেল।

তাদের অনেকেই বুদ্ধিবৃত্তিক বিষয়ে মনোযোগী হলো। যেমন—কালাম শাস্ত্রবিদ বা ধর্মতাত্ত্বিকরা, অনেকেই মানুষের বাহ্যিক কাজকর্মের বিচার-বিশ্লেষণে মনোযোগী হলো। যেমন—ফকিহ বা আইনজ্ঞরা। আবার একদল পার্থিব সম্পদ ও বিত্ত অর্জনে মনোযোগী হলো। যেমন—ব্যবসায়ীরা। সে সময় এমন একদল মানুষের উদ্ভব হলো, যারা মানুষের আত্মা ও জীবনের পরিশুদ্ধির প্রতি মনোযোগী হলো। যারা পরবর্তী সময়ে সুফি হিসেবে পরিচিতি লাভ করে।

সুফিবাদে বিভ্রান্তি আসে যেভাবে

সুফিবাদের সূচনা হয়েছিল সর্বাত্মক চেষ্টা, সাধনা ও ইবাদত-বন্দেগির মাধ্যমে নিজেকে আল্লাহর শাস্তি থেকে রক্ষা করার লক্ষ্য থেকে। এই ক্ষেত্রে তাদের পাথেয় ছিল শরিয়তের বিধি-বিধান, রীতি-নীতি, আল্লাহর ভয় ও ভালোবাসা। অতঃপর সুফিদের ভেতর এমন একদল আলেমের জন্ম হয়, যাঁরা মানুষকে সতর্ক করতে ভয়ের পথটিই বেছে নেন। তাঁরা আল্লাহর শাস্তির ভয় দেখিয়ে মানুষকে পাপ থেকে বিরত রাখা এবং তাঁর আনুগত্যে মনোযোগী করতে চাইতেন। বিপরীতে এমন একটি দলও তৈরি হয়, যে দলের ব্যক্তিরা মানুষকে আল্লাহর দয়া ও ভালোবাসার কথা শোনাতেন। তাঁরা সুফিবাদে আল্লাহপ্রেমের সাধনা যুক্ত করেন। এ পর্যন্ত তাসাউফের যাত্রা ছিল নিরাপদ।

এরপর তাসাউফকে চারিত্রিক ও আধ্যাত্মিক দীক্ষার মাধ্যম হিসেবে গ্রহণ করা হয়। একে বিন্যস্ত করতে সুফিরা এতে এমন সব বিষয় যুক্ত করতে থাকেন ইসলামের সঙ্গে যার সম্পর্ক অত্যন্ত দূরের; প্রকৃতপক্ষে তা ছিল ইসলামের মৌলিক শিক্ষার বিকৃতি। যেমন—সর্বেশ্বরবাদী বিশ্বাসী। যার মূল কথা হলো একটি স্তরে এসে মানবাত্মা ও পরমাত্মা মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়। মানুষের মধ্যেই আল্লাহ বিরাজ করেন। প্রকৃতপক্ষে এই বিশ্বাস ও ঈসা (আ.)-এর ব্যাপারে খ্রিস্টানদের বিশ্বাসের মধ্যে মৌলিক কোনো পার্থক্য নেই।

সুফিদের মধ্যে আছে ভালো ও মন্দ

বিকৃতি ও বিভ্রান্তি যুক্ত হলেও সুফি ও সুফিবাদকে নির্বিচারে মন্দ বলার সুযোগ নেই। কেননা পৃথিবীজুড়ে ইসলামের প্রসার ও মানুষকে আল্লাহমুখী করার ক্ষেত্রে তাদের অসামান্য অবদান রয়েছে। তাদের হাতে বহু অমুসলিম মুসলিম হয়েছে, পাপী গুনাহ থেকে তাওবা করেছে, তাদের সংশ্রবে অসংখ্য মুমিনের হৃদয় কোমল হয়েছে, তাদের আত্মা পরিশুদ্ধ হয়েছে, চরিত্র সুশোভিত হয়েছে। তাদের ব্যাপারে আল্লামা ইবনে তাইমিয়া (রহ.)-এর মতই ভারসাম্যপূর্ণ।

তিনি বলেন, সুফিরা আরো অনেকের মতে আল্লাহর আনুগত্যে সচেষ্ট। তাদের মধ্যে অনেকেই অগ্রগামী এবং আল্লাহর নৈকট্য অর্জনকারী। তারা অর্জন করেছে তাদের প্রচেষ্টার (মুজাহাদা) মাধ্যমে। তাদের মধ্যে যারা ভারসাম্য রক্ষা করে চলে তারা আহলুল ইয়ামিনের (মুক্তিপ্রাপ্ত দল) অন্তর্ভুক্ত।

পৃথিবীর সব শ্রেণির ভেতর এমন মানুষ থাকে, যারা তাদের প্রচেষ্টার পথে ভুল করে। সুফিদের কেউ যদি ভুল করে এবং তাওবা করে তবে আল্লাহ ক্ষমাকারী। আর কেউ যদি ভুলের ওপর থেকে যায়, তবে তারা নিজের প্রতি অবিচারকারী এবং আল্লাহর অবাধ্য। অনেকেই সুফিদের (বাছবিচারহীনভাবেই) বিদআতি ও জিন্দিক বলে। কিন্তু গবেষক ও সত্যান্বেষী আলেমদের মত হলো, তারা বিদআতি বা জিন্দিক নয়।

তাসাউফ অনিবার্য উত্তরাধিকার

প্রকৃতপক্ষে চারিত্রিক সংশোধন ও ঈমানের পথ হিসেবে তাসাউফ ইসলামের অনিবার্য এক উত্তরাধিকার। কোনো যুগে ও কোনো সময়ে তা থেকে বিমুখ হওয়া সম্ভব নয়। যেভাবে ইসলামের বিধি-বিধান জানার ক্ষেত্রে ফিকহে ইসলামীর উত্তরাধিকার থেকে বিমুখ হওয়া সম্ভব নয়। এ জন্য বিষয়টিকে আত্মশুদ্ধি, আল্লাহপ্রেম, ঈমানচর্চা ও চরিত্রবিজ্ঞান ইত্যাদির সঙ্গে সম্পৃক্ত করা হয়।

এ ক্ষেত্রে সাইয়েদ আবুল হাসান আলী নদভি (রহ.) সবচেয়ে সুন্দর বলেছেন, ‘আল্লাহপ্রেমের সাধনা, বৈরাগ্য নয়।’ তিনি ‘রব্বানিয়্যাতুন লা রহবানিয়্যাতুন’ নামের একটি অনবদ্য বই লিখেছেন। এতে তিনি কতই চমৎকার লিখেছেন, আমি মুসলিম সমাজের বহু সাধারণ মানুষ, সুসভ্য-শিক্ষিত, জ্ঞানী ও উদাসীন মানুষের সঙ্গে মিশেছি। মানুষের সঙ্গে মেলামেশা ও জ্ঞানগত অভিজ্ঞতা আমার কাছে স্পষ্ট করেছে যে সর্বশ্রেণির মানুষ বিশুদ্ধ ঈমানের অনুশীলন এবং আত্মিক পরিশুদ্ধির মুখাপেক্ষী, বিশেষত তাদের অন্তর যেন দুনিয়ার মোহ ও স্বার্থান্ধতা থেকে মুক্ত হয়, তারা আল্লাহর পথে যাত্রা করতে পারে, তারা বস্তু, প্রবৃত্তি ও ধারণার দাসত্ব থেকে মুক্তি পায়, তারা যেন এক আল্লাহর ইবাদত করতে পারে, তাদের মন-মস্তিষ্ক শিরক থেকে মুক্ত হয়, অন্তর দ্বিচারিতা থেকে পবিত্র হয়; জিহ্বা মিথ্যা থেকে, চোখ খিয়ানত থেকে, কথাগুলো মিথ্যা থেকে, ইবাদতগুলো প্রদর্শন থেকে, লেনদেনগুলো প্রতারণা থেকে সর্বোপরি জীবন ক্ষতি থেকে মুক্তি পায়। সব মানুষ আত্মার সেই পরিশুদ্ধির মুখাপেক্ষী, যার ব্যাপারে মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘শপথ মানুষের এবং তাঁর, যিনি তাকে সুঠাম করেছেন। অতঃপর তাকে তার অসত্কর্ম ও তার সত্কর্মের জ্ঞান দান করেছেন। সে-ই সফল হবে যে নিজেকে পবিত্র করবে এবং সে-ই ব্যর্থ হবে যে নিজেকে কলুষাচ্ছন্ন করবে।’ (সুরা : শামস, আয়াত : ৭-১০)

(লেখকের ‘আল হায়াতুর রব্বানিয়্যা ওয়াল ইলম’ বই এবং ‘আত-তাসাউফ বাইনা মাদিহিহি ওয়াল কাদিহিহি’ প্রবন্ধ অবলম্বনে আলেমা হাবিবা আক্তার)

এই বিভাগের আরও খবর
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য
যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য
ছয় শর্তে নেক কাজ ইবাদত বলে গণ্য হয়
ছয় শর্তে নেক কাজ ইবাদত বলে গণ্য হয়
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
যেভাবে সুখী ও সৌভাগ্যবান হওয়া যায়
যেভাবে সুখী ও সৌভাগ্যবান হওয়া যায়
কোরআন ও হাদিসে নারীর ন্যায্য অধিকার
কোরআন ও হাদিসে নারীর ন্যায্য অধিকার
অ্যান্ডোরায় মুসলমানদের উত্থান ও পতন
অ্যান্ডোরায় মুসলমানদের উত্থান ও পতন
যেভাবে ইবাদতের স্বাদ পাওয়া যায়
যেভাবে ইবাদতের স্বাদ পাওয়া যায়
সর্বশেষ খবর
ভাঙ্গায় জাহানাবাদ এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত
ভাঙ্গায় জাহানাবাদ এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত
বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত

৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দীর্ঘ ১৬ বছর পর তেঁতুলিয়া উপজেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন
দীর্ঘ ১৬ বছর পর তেঁতুলিয়া উপজেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় মা ও শিশু নিহত, আহত ২
নোয়াখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় মা ও শিশু নিহত, আহত ২

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন নেতৃত্বে চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতি
নতুন নেতৃত্বে চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জেল থেকে পালানো মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
জেল থেকে পালানো মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার
দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুতুবদিয়ায় মাছ ধরার সময় আটক দুই নৌকা, মুচলেকায় মুক্ত
কুতুবদিয়ায় মাছ ধরার সময় আটক দুই নৌকা, মুচলেকায় মুক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁবিপ্রবিতে জিএসটি 'এ' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
চাঁবিপ্রবিতে জিএসটি 'এ' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্রুত সিদ্ধান্ত না আসলে সারা দেশ থেকে ঢাকা মার্চ : নাহিদ
দ্রুত সিদ্ধান্ত না আসলে সারা দেশ থেকে ঢাকা মার্চ : নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘সর্ষের মধ্যে ভূত থাকলে সে ভূত তাড়াবে কে’
‘সর্ষের মধ্যে ভূত থাকলে সে ভূত তাড়াবে কে’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্ণফুলী নদী থেকে ৬ পাচারকারী গ্রেফতার
কর্ণফুলী নদী থেকে ৬ পাচারকারী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার
শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারের বরাদ্দের চাল এখনও পাননি কুতুবদিয়ার নিবন্ধিত জেলেরা
সরকারের বরাদ্দের চাল এখনও পাননি কুতুবদিয়ার নিবন্ধিত জেলেরা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ
বগুড়ায় নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত নেতার ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
জামায়াত নেতার ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী সমাবেশ
গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সাবেক পিপি কারাগারে
গাইবান্ধায় সাবেক পিপি কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে জমিসংক্রান্ত বিরোধে হামলায় আহত আট, আটক ১০
নোয়াখালীতে জমিসংক্রান্ত বিরোধে হামলায় আহত আট, আটক ১০

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিল গেটস ফাউন্ডেশনের বিলুুপ্তি ২০৪৫ সালে
বিল গেটস ফাউন্ডেশনের বিলুুপ্তি ২০৪৫ সালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদীতে গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
নদীতে গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে পুশইন হওয়া ১৫ বাংলাদেশিকে থানায় হস্তান্তর
মৌলভীবাজারে পুশইন হওয়া ১৫ বাংলাদেশিকে থানায় হস্তান্তর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অটোরিকশার চাপায় বৃদ্ধের মৃত্যু
অটোরিকশার চাপায় বৃদ্ধের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’
‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার
ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারভেজ হত্যা মামলায় গ্রেফতার ফারিয়া রিমান্ডে
পারভেজ হত্যা মামলায় গ্রেফতার ফারিয়া রিমান্ডে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের
ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার
শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের
রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’
‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা
তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার
ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও বড় হামলার পরিকল্পনা
আরও বড় হামলার পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি
রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক
লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে উত্তাল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে উত্তাল

প্রথম পৃষ্ঠা

মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা
মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিরপুরে সচিবের বাড়িতে মা-মেয়ে খুন
মিরপুরে সচিবের বাড়িতে মা-মেয়ে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান
আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে
১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসপাতাল প্রাঙ্গণে ফুলের বাগান
হাসপাতাল প্রাঙ্গণে ফুলের বাগান

শনিবারের সকাল

দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার
দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়
সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ
রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়
যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের
বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর তেঁতুলিয়া বিএনপির সম্মেলন
১৬ বছর পর তেঁতুলিয়া বিএনপির সম্মেলন

দেশগ্রাম

হারিয়ে যাওয়া পাখি...
হারিয়ে যাওয়া পাখি...

পরিবেশ ও জীবন

কায়কোবাদের বাড়িতে হামলার অভিযোগ
কায়কোবাদের বাড়িতে হামলার অভিযোগ

নগর জীবন

রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার
রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে
নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়
ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রতিবেদন সোমবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রতিবেদন সোমবার

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়

সম্পাদকীয়

নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের
নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ রকমের চা বানিয়ে বাজিমাত
৪০ রকমের চা বানিয়ে বাজিমাত

শনিবারের সকাল

বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল

সম্পাদকীয়

অর্থ আত্মসাৎ, সাবেক অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে মামলা
অর্থ আত্মসাৎ, সাবেক অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম