শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৪, শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২৪

ইতিহাসে মুসলিম ও অমুসলিম সম্পর্ক

ড. ইকবাল কবীর মোহন
অনলাইন ভার্সন
ইতিহাসে মুসলিম ও অমুসলিম সম্পর্ক

ধর্মবিশ্বাসের কারণে ইসলামে কাউকে নিপীড়ন করার ইতিহাস নেই, বরং সব ধর্মের লোকদের ইসলামী রাষ্ট্রে নিরাপত্তার গ্যারান্টি দেওয়া হয়েছে। আল্লাহর নবী (সা.) মদিনায় যে রাষ্ট্র কায়েম করেছিলেন সেখানে সব সংখ্যালঘুর অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছিল। সংখ্যালঘু ও অমুসলিমদের অধিকার সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা বলেছেন : ‘দ্বিনের ব্যাপারে যারা (অমুসলিম) তোমাদের সঙ্গে যুদ্ধ করেনি এবং তোমাদের নিজ দেশ থেকে বহিষ্কার করেনি, তাদের (অমুসলিম) প্রতি মহানুভবতা প্রদর্শন ও ন্যায়বিচার করতে আল্লাহ নিষেধ করেননি।’

(সুরা : মুমতাহিনা, আয়াত : ৮)

অমুসলিমদের ব্যাপারে  মহানবী (সা.)-এর বাণীগুলোর প্রতি চোখ বুলালে আমরা এক অসাধারণ চিত্র দেখতে পাই।

মহানবী (সা.) বলেছেন : ‘যে ব্যক্তি নিরাপত্তার প্রতিশ্রুতিপ্রাপ্ত কোনো লোককে হত্যা করে, সে জান্নাতের ঘ্রাণও পাবে না।’
(সহিহ বুখারি, হাদিস : ৭৯১৪)

ইসলামের ইতিহাসের কোনো পর্যায়ে অমুসলিম সংখ্যালঘুদের ওপর মুসলমানরা আক্রমণ করেনি এবং তাদের নির্বিচারে হত্যা করেনি। সামান্য কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া (সম্মুখ লড়াই বা বিরোধ) মুসলিম সেনাপতি বা রাষ্ট্রপ্রধানরা অমুসলিমদের ওপর হত্যাযজ্ঞ চালানোর নির্দেশ দেননি, বরং যুদ্ধের সময়ও অমুসলিমদের ওপর এবং তাদের উপাসনালয়ের ওপর আক্রমণ করাকে মহানবী (সা.) নিষেধ করেছেন।

(মুসান্নাফ আবদুর রাজ্জাক, হাদিস : ৯৪৩০)

অথচ আমরা মুসলিম সংখ্যালঘু জনগণের ব্যাপারে দেখি তার উল্টো চিত্র। 

ইতিহাসের গভীরে যাদের পর্যাপ্ত জ্ঞান আছে, তারা কেউ অস্বীকার করতে পারবে না যে খ্রিস্টের চার্চ নিরপেক্ষ ছিল; বরং চার্চের পাদ্রিরা যত নির্দোষ ব্যক্তির রক্ত ঝরিয়েছে, মানবজাতির ইতিহাসে অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান তা করতে পারেনি। যেসব নর-নারী চার্চকে অমান্য করেছে অথবা অন্য কোনো ধর্মবিশ্বাসের প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করেছে, চার্চ তাদের প্রতি চরম নিষ্ঠুরতা দেখিয়েছে। ১৫২১ সালে প্রচলিত ধর্মমতের বিরোধিতাকারীদের হত্যা ও সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার জন্য পঞ্চম চার্লস আদেশ জারি করেছিলেন।

গোঁড়া খ্রিস্ট ধর্মমত গ্রহণে অস্বীকৃতির শাস্তি ছিল আগুনে পুড়িয়ে হত্যা, ফাঁসি, জিহ্বা উপড়ে ফেলা অথবা মুচড়ে দেওয়া।

ইংল্যান্ডে প্রটেস্ট্যান্টরা বিরোধীদের দমনের জন্য তাদের কারারুদ্ধ, কলঙ্ক চিহ্নিত, অঙ্গচ্ছেদ, বেত্রাঘাত ইত্যাদি শাস্তির ব্যবস্থা করেছিল। স্কটল্যান্ডে ভিন্ন মতের লোকদের অপরাধী হিসেবে চিহ্নিত করে তাদের কান গোড়া থেকে ছিঁড়ে ফেলা হয়। জ্বলন্ত লোহার ছ্যাকা দেওয়া হয় তাদের গায়ে। তাদের হাতের আঙুলগুলো টুকরা টুকরা করা হয়। পায়ের হাড়গুলো বুট জুতা দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।

নারীদের প্রকাশ্যে বেত্রাঘাত করতে করতে রাস্তা দিয়ে নিয়ে যাওয়া হতো। ক্যাথলিকদের নিপীড়ন ও ফাঁসি প্রদান করা হতো। সব খ্রিস্টানের মনোভাব ছিল একই ধরনের। মুসলিম ও ইহুদিরা খ্রিস্টীয় জগতের দৃষ্টিতে ছিল অগ্রহণযোগ্য। ইংল্যন্ডে ইহুদিদের নিপীড়ন করা এবং ফাঁসি দেওয়া হতো। স্পেনে মুসলিমদের পোড়ানো হয়েছিল। খ্রিস্টান ও ইহুদিদের মধ্যে বিবাহবন্ধন আইনত বাতিল করে দেওয়া হয়েছিল।

‘ওয়েস্টস ট্রিবিউটস টু ইসলাম’ গ্রন্থের লেখক অমুসলিম মনীষী বার্ট্রান্ড রাসেল সংখ্যালঘুদের (বিশেষ করে মুসলিম) প্রতি খ্রিস্টান ও ইসলামের মনোভাবের তুলনা করে বলেছেন, ‘খ্রিস্টধর্ম তার নির্যাতনের প্রস্তুতির জন্য অন্যান্য ধর্ম থেকে স্বাতন্ত্র্যতা অর্জন করেছিল। মুসলিম খলিফারা ইহুদি ও খ্রিস্টানদের প্রতি অনেক বেশি দয়ালু ছিলেন ইহুদি ও মুসলমানদের প্রতি খ্রিস্টান সরকারগুলোর তুলনায়। খলিফাদের রাজত্বকালে ইহুদি ও খ্রিস্টানরা নির্যাতন থেকে রক্ষা পেত, যদি তারা জিজিয়া প্রদান করত। যে মুহূর্তে রোমান সম্রাট খ্রিস্টধর্ম গ্রহণ করলেন তখন থেকে খ্রিস্টধর্ম ইহুদি বিদ্বেষ প্রচার করে এসেছে। ক্রুসেডের ধর্মীয় উন্মত্ততা পশ্চিম ইউরোপে সুসংগঠিতভাবে (সম্প্রদায় বিশেষের) হত্যাসাধন ও লুণ্ঠনের পরিণতি কাজ করেছে। ‘খ্রিস্টধর্ম নৈতিক মানোন্নয়ন ঘটিয়েছিল’—এমন বক্তব্য দেওয়া সম্ভব শুধু ঐতিহাসিক তথ্য-প্রমাণকে সম্পূর্ণরূপে উপেক্ষা করে কিংবা মিথ্যা প্রতিপন্ন করা হলেই।

অন্য একজন অমুসলিম পণ্ডিত স্মিথ ওমর (রা.) কর্তৃক জেরুজালেম বিজয়ের সঙ্গে খ্রিস্টান ক্রুসেডারদের কার্যকলাপের তুলনা করে বলেছেন, জেরুজালেম ওমর (রা.)-এর কাছে শর্তাধীনে আত্মসমর্পিত হয়। তিনি ছিলেন মুসলিম জাহানের দ্বিতীয় খলিফা। ৬৩৭ সালে দীর্ঘস্থায়ী অবরোধ সংঘটিত হয়েছিল। অবরোধকালে অনিবার্য ক্ষয়ক্ষতি ছাড়া খ্রিস্টানদের কোনো সম্পত্তি ধ্বংস করা হয়নি। যুদ্ধক্ষেত্র ছাড়া এক বিন্দু রক্তও সেদিন  ঝরেনি। ওমর (রা.) প্রধান পাদ্রিসহ শহরে প্রবেশ করেন। তখন খলিফা তাঁর সঙ্গে অন্তরঙ্গভাবে আলাপ করছিলেন। নামাজের সময় হলে পাদ্রি তাঁকে ‘চার্চ অব হলি সেপালক্যার’ গির্জায় নামাজ পড়ার জন্য আমন্ত্রণ জানান। কিন্তু ওমর (রা.) এতে সম্মত হননি। তাঁর আশঙ্কা ছিল, পরবর্তীকালের মুসলমানরা একই ধরনের অধিকার দাবি করতে পারেন। সেখানকার অধিবাসীদের আত্মসমর্পণ চুক্তির শর্ত মোতাবেক তাদের উপাসনার স্বাধীনতা খর্ব হতে পারে। অথচ কিছুকাল পর পবিত্র নগরীর আবার ক্রুসেডারদের কাছে পতন ঘটে। ১০৯৯ সালে শহরটি আবার দখল হয়ে যায়। এরপর তিন দিন যাবৎ খ্রিস্টানরা নির্বিচারে নারী, পুরুষ ও শিশুদের হত্যা করেছিল। তখন ৭০ হাজার মুসলিমকে তলোয়ারের আঘাতে হত্যা করা হয়, যার মধ্যে ১০ হাজার নিহত হয়েছিল ওমর (রা)-এর মসজিদে।

মুসলিমদের অমুসলিম সংখ্যালঘুদের প্রতি মনোভাব এবং অমুসলিমদের মুসলিম সংখ্যালঘুদের প্রতি মনোভাবের তুলনা করতে গিয়ে মিসরের বিখ্যাত দার্শনিক ও ইসলামী চিন্তাবিদ সাইয়েদ মুহাম্মদ কুতুব লিখেছেন, খ্রিস্টান গির্জা কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত তদন্ত আদালত প্রধানত স্পেনের মুসলিমদের সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করার জন্য স্থাপন করা হয়েছিল। এসব আদালত মুসলিমদের ভয়াবহভাবে নির্যাতন করেছে, যা ইতোপূর্বে কখনো দেখা যায়নি। মানুষকে জীবন্ত দগ্ধ করা হয়েছে। তাদের নখ উৎপাটিত করা হয়েছে। তাদের চোখ তুলে ফেলা হয়েছে এবং তাদের হাত-পা কর্তন করা হয়েছে। এসব নির্যাতন এ জন্যই করা হয়েছে, যাতে জনগণকে জোরপূর্বক তাদের ধর্ম পরিবর্তনে ও খ্রিস্টীয় মতবাদ গ্রহণে বাধ্য করা যায়। হত্যাযজ্ঞ চালানো হয়েছে ইউরোপীয় দেশ যুগোস্লাভিয়া, আলবেনিয়া, রাশিয়া অথবা ইউরোপীয় শাসনাধীন দেশগুলো তথা উত্তর আফ্রিকা, সোমালিয়া, কেনিয়া, জাঞ্জিবার কিংবা অন্যান্য দেশ, ভারত ও মালয়ের মুসলিমদের সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করে দেওয়ার লক্ষ্যে। এসব ধ্বংসযজ্ঞ কখনো অপশক্তির নিধন, কখনো শান্তি ও নিরাত্তা বজায় রাখার অজুহাতে করা হয়েছে। এমনকি আজও মুসলিম রাষ্ট্রে অমুসলিম সংখ্যালঘুদের প্রতি আচরণ, বেশির ভাগ অমুসলিম রাষ্ট্রের মুসলিম সংখ্যালঘু অথবা অন্য সংখ্যালঘুর সঙ্গে যে আচরণ করা হয়, তার চেয়ে অনেক উত্তম। ভারতে মুসলিম সংখ্যালঘুদের এখনো পরিকল্পিতভাবে নির্যাতন করা হয়। এরূপ আচরণ ইসরায়েল অধিকৃত আরবভূমি, ইথিওপিয়া, ফিলিপিন্স, মায়ানমার প্রভৃতি দেশেও মুসলিম সংখ্যালঘুদের সঙ্গে করা হচ্ছে। মুসলিমরা নিগ্রহ, সন্ত্রাস, পাশবিকতা, বর্বরতা ও রাষ্ট্রীয় নিপীড়নের শিকার হচ্ছে সর্বত্র। অথচ ইসলামের বিধান এবং মুসলিমদের দৃষ্টিভঙ্গি ও দায়িত্ববোধ সম্পূর্ণ ভিন্ন। এর ফলে ইসলামের এই মানবিক সৌন্দর্য আজও মানুষকে মুগ্ধ করে। আজও বিশ্বের দেশে দেশে অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলছে ইসলামের বিজয়।

(বি. দ্র. : এই লেখায় উল্লেখকৃত তথ্য ও গবেষণা লেখকের নিজস্ব—বি.স.)

 

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
সামর্থ্যের ধরন অনুযায়ী ইবাদতের বিধান
সামর্থ্যের ধরন অনুযায়ী ইবাদতের বিধান
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
সর্বশেষ খবর
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৪৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা