শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৪, শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২৪

ইতিহাসে মুসলিম ও অমুসলিম সম্পর্ক

ড. ইকবাল কবীর মোহন
ইতিহাসে মুসলিম ও অমুসলিম সম্পর্ক

ধর্মবিশ্বাসের কারণে ইসলামে কাউকে নিপীড়ন করার ইতিহাস নেই, বরং সব ধর্মের লোকদের ইসলামী রাষ্ট্রে নিরাপত্তার গ্যারান্টি দেওয়া হয়েছে। আল্লাহর নবী (সা.) মদিনায় যে রাষ্ট্র কায়েম করেছিলেন সেখানে সব সংখ্যালঘুর অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছিল। সংখ্যালঘু ও অমুসলিমদের অধিকার সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা বলেছেন : ‘দ্বিনের ব্যাপারে যারা (অমুসলিম) তোমাদের সঙ্গে যুদ্ধ করেনি এবং তোমাদের নিজ দেশ থেকে বহিষ্কার করেনি, তাদের (অমুসলিম) প্রতি মহানুভবতা প্রদর্শন ও ন্যায়বিচার করতে আল্লাহ নিষেধ করেননি।’

(সুরা : মুমতাহিনা, আয়াত : ৮)

অমুসলিমদের ব্যাপারে  মহানবী (সা.)-এর বাণীগুলোর প্রতি চোখ বুলালে আমরা এক অসাধারণ চিত্র দেখতে পাই।

মহানবী (সা.) বলেছেন : ‘যে ব্যক্তি নিরাপত্তার প্রতিশ্রুতিপ্রাপ্ত কোনো লোককে হত্যা করে, সে জান্নাতের ঘ্রাণও পাবে না।’
(সহিহ বুখারি, হাদিস : ৭৯১৪)

ইসলামের ইতিহাসের কোনো পর্যায়ে অমুসলিম সংখ্যালঘুদের ওপর মুসলমানরা আক্রমণ করেনি এবং তাদের নির্বিচারে হত্যা করেনি। সামান্য কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া (সম্মুখ লড়াই বা বিরোধ) মুসলিম সেনাপতি বা রাষ্ট্রপ্রধানরা অমুসলিমদের ওপর হত্যাযজ্ঞ চালানোর নির্দেশ দেননি, বরং যুদ্ধের সময়ও অমুসলিমদের ওপর এবং তাদের উপাসনালয়ের ওপর আক্রমণ করাকে মহানবী (সা.) নিষেধ করেছেন।

(মুসান্নাফ আবদুর রাজ্জাক, হাদিস : ৯৪৩০)

অথচ আমরা মুসলিম সংখ্যালঘু জনগণের ব্যাপারে দেখি তার উল্টো চিত্র। 

ইতিহাসের গভীরে যাদের পর্যাপ্ত জ্ঞান আছে, তারা কেউ অস্বীকার করতে পারবে না যে খ্রিস্টের চার্চ নিরপেক্ষ ছিল; বরং চার্চের পাদ্রিরা যত নির্দোষ ব্যক্তির রক্ত ঝরিয়েছে, মানবজাতির ইতিহাসে অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান তা করতে পারেনি। যেসব নর-নারী চার্চকে অমান্য করেছে অথবা অন্য কোনো ধর্মবিশ্বাসের প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করেছে, চার্চ তাদের প্রতি চরম নিষ্ঠুরতা দেখিয়েছে। ১৫২১ সালে প্রচলিত ধর্মমতের বিরোধিতাকারীদের হত্যা ও সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার জন্য পঞ্চম চার্লস আদেশ জারি করেছিলেন।

গোঁড়া খ্রিস্ট ধর্মমত গ্রহণে অস্বীকৃতির শাস্তি ছিল আগুনে পুড়িয়ে হত্যা, ফাঁসি, জিহ্বা উপড়ে ফেলা অথবা মুচড়ে দেওয়া।

ইংল্যান্ডে প্রটেস্ট্যান্টরা বিরোধীদের দমনের জন্য তাদের কারারুদ্ধ, কলঙ্ক চিহ্নিত, অঙ্গচ্ছেদ, বেত্রাঘাত ইত্যাদি শাস্তির ব্যবস্থা করেছিল। স্কটল্যান্ডে ভিন্ন মতের লোকদের অপরাধী হিসেবে চিহ্নিত করে তাদের কান গোড়া থেকে ছিঁড়ে ফেলা হয়। জ্বলন্ত লোহার ছ্যাকা দেওয়া হয় তাদের গায়ে। তাদের হাতের আঙুলগুলো টুকরা টুকরা করা হয়। পায়ের হাড়গুলো বুট জুতা দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।

নারীদের প্রকাশ্যে বেত্রাঘাত করতে করতে রাস্তা দিয়ে নিয়ে যাওয়া হতো। ক্যাথলিকদের নিপীড়ন ও ফাঁসি প্রদান করা হতো। সব খ্রিস্টানের মনোভাব ছিল একই ধরনের। মুসলিম ও ইহুদিরা খ্রিস্টীয় জগতের দৃষ্টিতে ছিল অগ্রহণযোগ্য। ইংল্যন্ডে ইহুদিদের নিপীড়ন করা এবং ফাঁসি দেওয়া হতো। স্পেনে মুসলিমদের পোড়ানো হয়েছিল। খ্রিস্টান ও ইহুদিদের মধ্যে বিবাহবন্ধন আইনত বাতিল করে দেওয়া হয়েছিল।

‘ওয়েস্টস ট্রিবিউটস টু ইসলাম’ গ্রন্থের লেখক অমুসলিম মনীষী বার্ট্রান্ড রাসেল সংখ্যালঘুদের (বিশেষ করে মুসলিম) প্রতি খ্রিস্টান ও ইসলামের মনোভাবের তুলনা করে বলেছেন, ‘খ্রিস্টধর্ম তার নির্যাতনের প্রস্তুতির জন্য অন্যান্য ধর্ম থেকে স্বাতন্ত্র্যতা অর্জন করেছিল। মুসলিম খলিফারা ইহুদি ও খ্রিস্টানদের প্রতি অনেক বেশি দয়ালু ছিলেন ইহুদি ও মুসলমানদের প্রতি খ্রিস্টান সরকারগুলোর তুলনায়। খলিফাদের রাজত্বকালে ইহুদি ও খ্রিস্টানরা নির্যাতন থেকে রক্ষা পেত, যদি তারা জিজিয়া প্রদান করত। যে মুহূর্তে রোমান সম্রাট খ্রিস্টধর্ম গ্রহণ করলেন তখন থেকে খ্রিস্টধর্ম ইহুদি বিদ্বেষ প্রচার করে এসেছে। ক্রুসেডের ধর্মীয় উন্মত্ততা পশ্চিম ইউরোপে সুসংগঠিতভাবে (সম্প্রদায় বিশেষের) হত্যাসাধন ও লুণ্ঠনের পরিণতি কাজ করেছে। ‘খ্রিস্টধর্ম নৈতিক মানোন্নয়ন ঘটিয়েছিল’—এমন বক্তব্য দেওয়া সম্ভব শুধু ঐতিহাসিক তথ্য-প্রমাণকে সম্পূর্ণরূপে উপেক্ষা করে কিংবা মিথ্যা প্রতিপন্ন করা হলেই।

অন্য একজন অমুসলিম পণ্ডিত স্মিথ ওমর (রা.) কর্তৃক জেরুজালেম বিজয়ের সঙ্গে খ্রিস্টান ক্রুসেডারদের কার্যকলাপের তুলনা করে বলেছেন, জেরুজালেম ওমর (রা.)-এর কাছে শর্তাধীনে আত্মসমর্পিত হয়। তিনি ছিলেন মুসলিম জাহানের দ্বিতীয় খলিফা। ৬৩৭ সালে দীর্ঘস্থায়ী অবরোধ সংঘটিত হয়েছিল। অবরোধকালে অনিবার্য ক্ষয়ক্ষতি ছাড়া খ্রিস্টানদের কোনো সম্পত্তি ধ্বংস করা হয়নি। যুদ্ধক্ষেত্র ছাড়া এক বিন্দু রক্তও সেদিন  ঝরেনি। ওমর (রা.) প্রধান পাদ্রিসহ শহরে প্রবেশ করেন। তখন খলিফা তাঁর সঙ্গে অন্তরঙ্গভাবে আলাপ করছিলেন। নামাজের সময় হলে পাদ্রি তাঁকে ‘চার্চ অব হলি সেপালক্যার’ গির্জায় নামাজ পড়ার জন্য আমন্ত্রণ জানান। কিন্তু ওমর (রা.) এতে সম্মত হননি। তাঁর আশঙ্কা ছিল, পরবর্তীকালের মুসলমানরা একই ধরনের অধিকার দাবি করতে পারেন। সেখানকার অধিবাসীদের আত্মসমর্পণ চুক্তির শর্ত মোতাবেক তাদের উপাসনার স্বাধীনতা খর্ব হতে পারে। অথচ কিছুকাল পর পবিত্র নগরীর আবার ক্রুসেডারদের কাছে পতন ঘটে। ১০৯৯ সালে শহরটি আবার দখল হয়ে যায়। এরপর তিন দিন যাবৎ খ্রিস্টানরা নির্বিচারে নারী, পুরুষ ও শিশুদের হত্যা করেছিল। তখন ৭০ হাজার মুসলিমকে তলোয়ারের আঘাতে হত্যা করা হয়, যার মধ্যে ১০ হাজার নিহত হয়েছিল ওমর (রা)-এর মসজিদে।

মুসলিমদের অমুসলিম সংখ্যালঘুদের প্রতি মনোভাব এবং অমুসলিমদের মুসলিম সংখ্যালঘুদের প্রতি মনোভাবের তুলনা করতে গিয়ে মিসরের বিখ্যাত দার্শনিক ও ইসলামী চিন্তাবিদ সাইয়েদ মুহাম্মদ কুতুব লিখেছেন, খ্রিস্টান গির্জা কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত তদন্ত আদালত প্রধানত স্পেনের মুসলিমদের সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করার জন্য স্থাপন করা হয়েছিল। এসব আদালত মুসলিমদের ভয়াবহভাবে নির্যাতন করেছে, যা ইতোপূর্বে কখনো দেখা যায়নি। মানুষকে জীবন্ত দগ্ধ করা হয়েছে। তাদের নখ উৎপাটিত করা হয়েছে। তাদের চোখ তুলে ফেলা হয়েছে এবং তাদের হাত-পা কর্তন করা হয়েছে। এসব নির্যাতন এ জন্যই করা হয়েছে, যাতে জনগণকে জোরপূর্বক তাদের ধর্ম পরিবর্তনে ও খ্রিস্টীয় মতবাদ গ্রহণে বাধ্য করা যায়। হত্যাযজ্ঞ চালানো হয়েছে ইউরোপীয় দেশ যুগোস্লাভিয়া, আলবেনিয়া, রাশিয়া অথবা ইউরোপীয় শাসনাধীন দেশগুলো তথা উত্তর আফ্রিকা, সোমালিয়া, কেনিয়া, জাঞ্জিবার কিংবা অন্যান্য দেশ, ভারত ও মালয়ের মুসলিমদের সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করে দেওয়ার লক্ষ্যে। এসব ধ্বংসযজ্ঞ কখনো অপশক্তির নিধন, কখনো শান্তি ও নিরাত্তা বজায় রাখার অজুহাতে করা হয়েছে। এমনকি আজও মুসলিম রাষ্ট্রে অমুসলিম সংখ্যালঘুদের প্রতি আচরণ, বেশির ভাগ অমুসলিম রাষ্ট্রের মুসলিম সংখ্যালঘু অথবা অন্য সংখ্যালঘুর সঙ্গে যে আচরণ করা হয়, তার চেয়ে অনেক উত্তম। ভারতে মুসলিম সংখ্যালঘুদের এখনো পরিকল্পিতভাবে নির্যাতন করা হয়। এরূপ আচরণ ইসরায়েল অধিকৃত আরবভূমি, ইথিওপিয়া, ফিলিপিন্স, মায়ানমার প্রভৃতি দেশেও মুসলিম সংখ্যালঘুদের সঙ্গে করা হচ্ছে। মুসলিমরা নিগ্রহ, সন্ত্রাস, পাশবিকতা, বর্বরতা ও রাষ্ট্রীয় নিপীড়নের শিকার হচ্ছে সর্বত্র। অথচ ইসলামের বিধান এবং মুসলিমদের দৃষ্টিভঙ্গি ও দায়িত্ববোধ সম্পূর্ণ ভিন্ন। এর ফলে ইসলামের এই মানবিক সৌন্দর্য আজও মানুষকে মুগ্ধ করে। আজও বিশ্বের দেশে দেশে অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলছে ইসলামের বিজয়।

(বি. দ্র. : এই লেখায় উল্লেখকৃত তথ্য ও গবেষণা লেখকের নিজস্ব—বি.স.)

 

এই বিভাগের আরও খবর
পবিত্র কোরআনে পরকালের জীবন
পবিত্র কোরআনে পরকালের জীবন
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নেতৃত্বের প্রকৃতি
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নেতৃত্বের প্রকৃতি
সিরিয়া সম্পর্কে বিশ্বনবী (সা.)-এর ১০ বার্তা
সিরিয়া সম্পর্কে বিশ্বনবী (সা.)-এর ১০ বার্তা
ইসলামে সততার পুরস্কার
ইসলামে সততার পুরস্কার
মুসলিম ব্যবসায়ীর যেমন গুণ থাকা উচিত
মুসলিম ব্যবসায়ীর যেমন গুণ থাকা উচিত
দীনের পথে অটল থাকতে হবে
দীনের পথে অটল থাকতে হবে
নবজাতকের সুন্দর নাম রাখা সুন্নত
নবজাতকের সুন্দর নাম রাখা সুন্নত
সালাম ইসলামের অভিবাদন পদ্ধতি
সালাম ইসলামের অভিবাদন পদ্ধতি
যেসব কারণে ইসলামে মাদকদ্রব্য নিষিদ্ধ
যেসব কারণে ইসলামে মাদকদ্রব্য নিষিদ্ধ
খাওয়ার পর যে দোয়ায় গুনাহ মাফ হয়
খাওয়ার পর যে দোয়ায় গুনাহ মাফ হয়
হাদিস বর্ণনায় যার খ্যাতি ছিল দুনিয়াজোড়া
হাদিস বর্ণনায় যার খ্যাতি ছিল দুনিয়াজোড়া
এক হাদিসে নবীজির সাত উপদেশ
এক হাদিসে নবীজির সাত উপদেশ
সর্বশেষ খবর
গলাচিপায় আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস পালিত
গলাচিপায় আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস পালিত

এই মাত্র | দেশগ্রাম

জার্মান কিংবদন্তির জার্সি নম্বরকে তুলে রাখলো বায়ার্ন
জার্মান কিংবদন্তির জার্সি নম্বরকে তুলে রাখলো বায়ার্ন

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত অভিমুখে লংমার্চের ঘোষণা যুবদল-স্বেচ্ছাসেবক দল-ছাত্রদলের
সীমান্ত অভিমুখে লংমার্চের ঘোষণা যুবদল-স্বেচ্ছাসেবক দল-ছাত্রদলের

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়া কারাগারে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
বগুড়া কারাগারে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় আন্তর্জাতিক দুর্নীতি প্রতিরোধ দিবস পালিত
নেত্রকোনায় আন্তর্জাতিক দুর্নীতি প্রতিরোধ দিবস পালিত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশৃঙ্খল অবস্থায় ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থা : ডিএমপি কমিশনার
বিশৃঙ্খল অবস্থায় ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থা : ডিএমপি কমিশনার

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘থিয়েটার-৭১’র উদ্যোগে নিউইয়র্কে দুই দিনের নাট্য-কর্মশালা
‘থিয়েটার-৭১’র উদ্যোগে নিউইয়র্কে দুই দিনের নাট্য-কর্মশালা

২৮ মিনিট আগে | পরবাস

দুদক ও বিচার বিভাগ আওয়ামী লীগের দাসে পরিণত হয়েছিল : আসিফ নজরুল
দুদক ও বিচার বিভাগ আওয়ামী লীগের দাসে পরিণত হয়েছিল : আসিফ নজরুল

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বে মাত্র দু’জন নেতা আছেন: এরদোয়ান
বিশ্বে মাত্র দু’জন নেতা আছেন: এরদোয়ান

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর, পলকের জন্য হাই কমোড চাইলেন আইনজীবী
তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর, পলকের জন্য হাই কমোড চাইলেন আইনজীবী

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বাশার আল-আসাদকে জবাবদিহির আওতায় আনা উচিত: বাইডেন
বাশার আল-আসাদকে জবাবদিহির আওতায় আনা উচিত: বাইডেন

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মান বাঁচানোর লড়াইয়ে আইরিশদের মামুলি টার্গেট দিলো বাংলাদেশ
মান বাঁচানোর লড়াইয়ে আইরিশদের মামুলি টার্গেট দিলো বাংলাদেশ

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বৈঠকে বসেছেন বাংলাদেশ ও ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
বৈঠকে বসেছেন বাংলাদেশ ও ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৩ বছর আগের এক গ্রাফিতি যেভাবে পতন ঘটাল আসাদের
১৩ বছর আগের এক গ্রাফিতি যেভাবে পতন ঘটাল আসাদের

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

জামায়াতের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
জামায়াতের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় তিন হত্যা মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতা আলিম গ্রেফতার
বগুড়ায় তিন হত্যা মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতা আলিম গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

৮ ইনিংসে ৫ ফিফটি ১ সেঞ্চুরি, অবিশ্বাস্য ধারাবাহিকতা রাদারফোর্ডের
৮ ইনিংসে ৫ ফিফটি ১ সেঞ্চুরি, অবিশ্বাস্য ধারাবাহিকতা রাদারফোর্ডের

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাক্তন স্বামীর বিয়ের পর নিজেদের স্মৃতি হাতড়াচ্ছেন সামান্থা
প্রাক্তন স্বামীর বিয়ের পর নিজেদের স্মৃতি হাতড়াচ্ছেন সামান্থা

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

উন্নয়নের বড় বাধা দুর্নীতি
উন্নয়নের বড় বাধা দুর্নীতি

১ ঘন্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সিরিয়ার ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে ইরানের বিবৃতি
সিরিয়ার ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে ইরানের বিবৃতি

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াই করতে হবে: দুদক সচিব
দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াই করতে হবে: দুদক সচিব

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় তাবলিগ জামাতের ইজতেমা ১৯ ডিসেম্বর
বগুড়ায় তাবলিগ জামাতের ইজতেমা ১৯ ডিসেম্বর

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়া ইস্যুতে নিরাপত্তা পরিষদে জরুরি বৈঠকের অনুরোধ রাশিয়ার
সিরিয়া ইস্যুতে নিরাপত্তা পরিষদে জরুরি বৈঠকের অনুরোধ রাশিয়ার

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে বালতির পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
রূপগঞ্জে বালতির পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম ভাষণেই ইরান সম্পর্কে যা বললেন সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা জোলানি
প্রথম ভাষণেই ইরান সম্পর্কে যা বললেন সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা জোলানি

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকের পাসওয়ার্ড পরিবর্তনের ঝামেলা আরও কমলো
ফেসবুকের পাসওয়ার্ড পরিবর্তনের ঝামেলা আরও কমলো

২ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘জয় বাংলা’ জাতীয় স্লোগান নিয়ে আপিল বিভাগে শুনানি আগামীকাল
‘জয় বাংলা’ জাতীয় স্লোগান নিয়ে আপিল বিভাগে শুনানি আগামীকাল

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ইইউ'র ২৭ রাষ্ট্রদূতের বৈঠক আজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ইইউ'র ২৭ রাষ্ট্রদূতের বৈঠক আজ

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাশার আল আসাদের পতন নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল সৌদি আরব
বাশার আল আসাদের পতন নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল সৌদি আরব

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সিরিয়া: যেভাবে মাত্র ১২ দিনে বাশারের ২৪ বছরের শাসনামলের অবসান
সিরিয়া: যেভাবে মাত্র ১২ দিনে বাশারের ২৪ বছরের শাসনামলের অবসান

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল-আসাদের পতনের মাস্টারমাইন্ড কে এই জোলানি?
বাশার আল-আসাদের পতনের মাস্টারমাইন্ড কে এই জোলানি?

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলল রহস্য জট, আসাদ এখন রাশিয়ায়
খুলল রহস্য জট, আসাদ এখন রাশিয়ায়

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জি এম কাদেরকে গ্রেফতারে আইনি নোটিশ
জি এম কাদেরকে গ্রেফতারে আইনি নোটিশ

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে থাকা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের কঠোর হুঁশিয়ারি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের
বাংলাদেশে থাকা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের কঠোর হুঁশিয়ারি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাশার আল-আসাদ পালাতেই সিরিয়ায় মার্কিন হামলা
বাশার আল-আসাদ পালাতেই সিরিয়ায় মার্কিন হামলা

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল আসাদের পতনের পর প্রথম ভাষণে যা বললেন সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা
বাশার আল আসাদের পতনের পর প্রথম ভাষণে যা বললেন সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদের পতনে যে প্রতিক্রিয়া জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
আসাদের পতনে যে প্রতিক্রিয়া জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে কাঁদিয়ে আবারও চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
ভারতকে কাঁদিয়ে আবারও চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

১৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়া নিয়ে অবস্থান জানাল ইরান
সিরিয়া নিয়ে অবস্থান জানাল ইরান

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের কাছে হার নিয়ে যা বললেন ভারতের অধিনায়ক আমান
বাংলাদেশের কাছে হার নিয়ে যা বললেন ভারতের অধিনায়ক আমান

১৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাশার আল আসাদের পতন নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল সৌদি আরব
বাশার আল আসাদের পতন নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল সৌদি আরব

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া সীমান্তের বাফার জোন দখলের নির্দেশ দিলেন নেতানিয়াহু
সিরিয়া সীমান্তের বাফার জোন দখলের নির্দেশ দিলেন নেতানিয়াহু

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া সম্পর্কে বিশ্বনবী (সা.)-এর ১০ বার্তা
সিরিয়া সম্পর্কে বিশ্বনবী (সা.)-এর ১০ বার্তা

৪ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাশার আল আসাদের বাসভবনে ব্যাপক লুটপাট
বাশার আল আসাদের বাসভবনে ব্যাপক লুটপাট

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ভাষণেই ইরান সম্পর্কে যা বললেন সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা জোলানি
প্রথম ভাষণেই ইরান সম্পর্কে যা বললেন সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা জোলানি

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের ৮ দেশের ভিসা দেবে ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
ইউরোপের ৮ দেশের ভিসা দেবে ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মতো বিমানের সংকেত অদৃশ্য করে পালিয়েছেন বাশার আল-আসাদ
হাসিনার মতো বিমানের সংকেত অদৃশ্য করে পালিয়েছেন বাশার আল-আসাদ

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে চুক্তির পথে জেলেনস্কি, বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে চুক্তির পথে জেলেনস্কি, বললেন ট্রাম্প

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল আসাদের পতন নিয়ে যা বলল রাশিয়া
বাশার আল আসাদের পতন নিয়ে যা বলল রাশিয়া

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাচ্ছে না বাংলাদেশিরা, বিপাকে পশ্চিমবঙ্গ, চাকরিও হারাচ্ছেন অনেকে!
যাচ্ছে না বাংলাদেশিরা, বিপাকে পশ্চিমবঙ্গ, চাকরিও হারাচ্ছেন অনেকে!

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চারদিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেলের যে স্টেশন
চারদিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেলের যে স্টেশন

১৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাথার দাম এক কোটি ডলার, সেই জুলানিই বাশারকে তাড়ালেন!
মাথার দাম এক কোটি ডলার, সেই জুলানিই বাশারকে তাড়ালেন!

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল আসাদ কী আবুধাবিতে আশ্রয় নিয়েছেন?
বাশার আল আসাদ কী আবুধাবিতে আশ্রয় নিয়েছেন?

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কদের গাড়িবহরে হামলা
ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কদের গাড়িবহরে হামলা

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দামেস্কে ইরানের দূতাবাসে হামলা
দামেস্কে ইরানের দূতাবাসে হামলা

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও অবিবাহিত থাকায় বাবা-মায়ের উপর ক্ষোভ অভিনেত্রী পায়েলের
এখনও অবিবাহিত থাকায় বাবা-মায়ের উপর ক্ষোভ অভিনেত্রী পায়েলের

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ভারতীয় হাইকমিশনে দেওয়া স্মারকলিপিতে যা বলেছে বিএনপির ৩ অঙ্গ সংগঠন
ভারতীয় হাইকমিশনে দেওয়া স্মারকলিপিতে যা বলেছে বিএনপির ৩ অঙ্গ সংগঠন

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি
ঢাকায় ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাড়বে শীত, রয়েছে শৈত্যপ্রবাহের শঙ্কা
বাড়বে শীত, রয়েছে শৈত্যপ্রবাহের শঙ্কা

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেঁসে যাচ্ছেন অনেক রাঘববোয়াল
ফেঁসে যাচ্ছেন অনেক রাঘববোয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

বছরে যায় ১৪ বিলিয়ন ডলার
বছরে যায় ১৪ বিলিয়ন ডলার

প্রথম পৃষ্ঠা

গায়েবি মামলার আব্বাহুজুরের আত্মকথা!
গায়েবি মামলার আব্বাহুজুরের আত্মকথা!

সম্পাদকীয়

মাইনাস টু-এর দুরভিসন্ধি করে লাভ হবে না
মাইনাস টু-এর দুরভিসন্ধি করে লাভ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রেলের জলাধারে পার্ক জানে না রেলওয়ে
রেলের জলাধারে পার্ক জানে না রেলওয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

কী বার্তা দেবেন ভারতের সচিব
কী বার্তা দেবেন ভারতের সচিব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পালালেন আরেক স্বৈরাচার
পালালেন আরেক স্বৈরাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
ভারতকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত হাজার বিঘা জমি বেহাত
সাত হাজার বিঘা জমি বেহাত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভবন প্রস্তুত করতে লাগবে এক বছর
সংসদ ভবন প্রস্তুত করতে লাগবে এক বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোজ্য তেলের জন্য হাহাকার
ভোজ্য তেলের জন্য হাহাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আগাম তরমুজের স্বাদ নিচ্ছেন পর্যটকরা
আগাম তরমুজের স্বাদ নিচ্ছেন পর্যটকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের আস্থা অর্জনে মাঠে চট্টগ্রাম বিএনপি
জনগণের আস্থা অর্জনে মাঠে চট্টগ্রাম বিএনপি

নগর জীবন

আশ্রয় নিয়েছেন রাশিয়ায়
আশ্রয় নিয়েছেন রাশিয়ায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ হাইকমিশনে প্রতিবাদলিপি দিল জামায়াত
ব্রিটিশ হাইকমিশনে প্রতিবাদলিপি দিল জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষা উপদেষ্টার মতামত ব্যক্তিগত
শিক্ষা উপদেষ্টার মতামত ব্যক্তিগত

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ-মামলায় গণ-আসামি থাকবে না
গণ-মামলায় গণ-আসামি থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বেবী হেলেন থেকে সুচরিতা হয়ে ওঠার গল্প
বেবী হেলেন থেকে সুচরিতা হয়ে ওঠার গল্প

শোবিজ

২ জানুয়ারির আগে এনআইডি সংশোধনের অনুরোধ ইসির
২ জানুয়ারির আগে এনআইডি সংশোধনের অনুরোধ ইসির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার শ্রীলেখার সঙ্গে ডিপজল...
এবার শ্রীলেখার সঙ্গে ডিপজল...

শোবিজ

ঢাকায় ব্যবসায়ী খুনের যে কারণ জানাল পুলিশ
ঢাকায় ব্যবসায়ী খুনের যে কারণ জানাল পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

৫ টাকা অটো ভাড়া নিয়ে চার গ্রামবাসীর ভয়াবহ সংঘর্ষ
৫ টাকা অটো ভাড়া নিয়ে চার গ্রামবাসীর ভয়াবহ সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবে নারী ফুটবলাররা
দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবে নারী ফুটবলাররা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টে আজ ফের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
হাই কোর্টে আজ ফের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সব স্থানীয় নির্বাচন নির্দলীয় চান প্রতিনিধিরা
সব স্থানীয় নির্বাচন নির্দলীয় চান প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্ন ভঙ্গ হচ্ছে কেন?
গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্ন ভঙ্গ হচ্ছে কেন?

সম্পাদকীয়

কবির-মুসার বিরুদ্ধে এবার বিধবার সম্পত্তি দখলের অভিযোগ
কবির-মুসার বিরুদ্ধে এবার বিধবার সম্পত্তি দখলের অভিযোগ

নগর জীবন

পদযাত্রা, স্মারকলিপি ভারতীয় হাইকমিশনে
পদযাত্রা, স্মারকলিপি ভারতীয় হাইকমিশনে

প্রথম পৃষ্ঠা