শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৪, শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২৪

ইতিহাসে মুসলিম ও অমুসলিম সম্পর্ক

ড. ইকবাল কবীর মোহন
অনলাইন ভার্সন
ইতিহাসে মুসলিম ও অমুসলিম সম্পর্ক

ধর্মবিশ্বাসের কারণে ইসলামে কাউকে নিপীড়ন করার ইতিহাস নেই, বরং সব ধর্মের লোকদের ইসলামী রাষ্ট্রে নিরাপত্তার গ্যারান্টি দেওয়া হয়েছে। আল্লাহর নবী (সা.) মদিনায় যে রাষ্ট্র কায়েম করেছিলেন সেখানে সব সংখ্যালঘুর অধিকার নিশ্চিত করা হয়েছিল। সংখ্যালঘু ও অমুসলিমদের অধিকার সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা বলেছেন : ‘দ্বিনের ব্যাপারে যারা (অমুসলিম) তোমাদের সঙ্গে যুদ্ধ করেনি এবং তোমাদের নিজ দেশ থেকে বহিষ্কার করেনি, তাদের (অমুসলিম) প্রতি মহানুভবতা প্রদর্শন ও ন্যায়বিচার করতে আল্লাহ নিষেধ করেননি।’

(সুরা : মুমতাহিনা, আয়াত : ৮)

অমুসলিমদের ব্যাপারে  মহানবী (সা.)-এর বাণীগুলোর প্রতি চোখ বুলালে আমরা এক অসাধারণ চিত্র দেখতে পাই।

মহানবী (সা.) বলেছেন : ‘যে ব্যক্তি নিরাপত্তার প্রতিশ্রুতিপ্রাপ্ত কোনো লোককে হত্যা করে, সে জান্নাতের ঘ্রাণও পাবে না।’
(সহিহ বুখারি, হাদিস : ৭৯১৪)

ইসলামের ইতিহাসের কোনো পর্যায়ে অমুসলিম সংখ্যালঘুদের ওপর মুসলমানরা আক্রমণ করেনি এবং তাদের নির্বিচারে হত্যা করেনি। সামান্য কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া (সম্মুখ লড়াই বা বিরোধ) মুসলিম সেনাপতি বা রাষ্ট্রপ্রধানরা অমুসলিমদের ওপর হত্যাযজ্ঞ চালানোর নির্দেশ দেননি, বরং যুদ্ধের সময়ও অমুসলিমদের ওপর এবং তাদের উপাসনালয়ের ওপর আক্রমণ করাকে মহানবী (সা.) নিষেধ করেছেন।

(মুসান্নাফ আবদুর রাজ্জাক, হাদিস : ৯৪৩০)

অথচ আমরা মুসলিম সংখ্যালঘু জনগণের ব্যাপারে দেখি তার উল্টো চিত্র। 

ইতিহাসের গভীরে যাদের পর্যাপ্ত জ্ঞান আছে, তারা কেউ অস্বীকার করতে পারবে না যে খ্রিস্টের চার্চ নিরপেক্ষ ছিল; বরং চার্চের পাদ্রিরা যত নির্দোষ ব্যক্তির রক্ত ঝরিয়েছে, মানবজাতির ইতিহাসে অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান তা করতে পারেনি। যেসব নর-নারী চার্চকে অমান্য করেছে অথবা অন্য কোনো ধর্মবিশ্বাসের প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করেছে, চার্চ তাদের প্রতি চরম নিষ্ঠুরতা দেখিয়েছে। ১৫২১ সালে প্রচলিত ধর্মমতের বিরোধিতাকারীদের হত্যা ও সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার জন্য পঞ্চম চার্লস আদেশ জারি করেছিলেন।

গোঁড়া খ্রিস্ট ধর্মমত গ্রহণে অস্বীকৃতির শাস্তি ছিল আগুনে পুড়িয়ে হত্যা, ফাঁসি, জিহ্বা উপড়ে ফেলা অথবা মুচড়ে দেওয়া।

ইংল্যান্ডে প্রটেস্ট্যান্টরা বিরোধীদের দমনের জন্য তাদের কারারুদ্ধ, কলঙ্ক চিহ্নিত, অঙ্গচ্ছেদ, বেত্রাঘাত ইত্যাদি শাস্তির ব্যবস্থা করেছিল। স্কটল্যান্ডে ভিন্ন মতের লোকদের অপরাধী হিসেবে চিহ্নিত করে তাদের কান গোড়া থেকে ছিঁড়ে ফেলা হয়। জ্বলন্ত লোহার ছ্যাকা দেওয়া হয় তাদের গায়ে। তাদের হাতের আঙুলগুলো টুকরা টুকরা করা হয়। পায়ের হাড়গুলো বুট জুতা দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।

নারীদের প্রকাশ্যে বেত্রাঘাত করতে করতে রাস্তা দিয়ে নিয়ে যাওয়া হতো। ক্যাথলিকদের নিপীড়ন ও ফাঁসি প্রদান করা হতো। সব খ্রিস্টানের মনোভাব ছিল একই ধরনের। মুসলিম ও ইহুদিরা খ্রিস্টীয় জগতের দৃষ্টিতে ছিল অগ্রহণযোগ্য। ইংল্যন্ডে ইহুদিদের নিপীড়ন করা এবং ফাঁসি দেওয়া হতো। স্পেনে মুসলিমদের পোড়ানো হয়েছিল। খ্রিস্টান ও ইহুদিদের মধ্যে বিবাহবন্ধন আইনত বাতিল করে দেওয়া হয়েছিল।

‘ওয়েস্টস ট্রিবিউটস টু ইসলাম’ গ্রন্থের লেখক অমুসলিম মনীষী বার্ট্রান্ড রাসেল সংখ্যালঘুদের (বিশেষ করে মুসলিম) প্রতি খ্রিস্টান ও ইসলামের মনোভাবের তুলনা করে বলেছেন, ‘খ্রিস্টধর্ম তার নির্যাতনের প্রস্তুতির জন্য অন্যান্য ধর্ম থেকে স্বাতন্ত্র্যতা অর্জন করেছিল। মুসলিম খলিফারা ইহুদি ও খ্রিস্টানদের প্রতি অনেক বেশি দয়ালু ছিলেন ইহুদি ও মুসলমানদের প্রতি খ্রিস্টান সরকারগুলোর তুলনায়। খলিফাদের রাজত্বকালে ইহুদি ও খ্রিস্টানরা নির্যাতন থেকে রক্ষা পেত, যদি তারা জিজিয়া প্রদান করত। যে মুহূর্তে রোমান সম্রাট খ্রিস্টধর্ম গ্রহণ করলেন তখন থেকে খ্রিস্টধর্ম ইহুদি বিদ্বেষ প্রচার করে এসেছে। ক্রুসেডের ধর্মীয় উন্মত্ততা পশ্চিম ইউরোপে সুসংগঠিতভাবে (সম্প্রদায় বিশেষের) হত্যাসাধন ও লুণ্ঠনের পরিণতি কাজ করেছে। ‘খ্রিস্টধর্ম নৈতিক মানোন্নয়ন ঘটিয়েছিল’—এমন বক্তব্য দেওয়া সম্ভব শুধু ঐতিহাসিক তথ্য-প্রমাণকে সম্পূর্ণরূপে উপেক্ষা করে কিংবা মিথ্যা প্রতিপন্ন করা হলেই।

অন্য একজন অমুসলিম পণ্ডিত স্মিথ ওমর (রা.) কর্তৃক জেরুজালেম বিজয়ের সঙ্গে খ্রিস্টান ক্রুসেডারদের কার্যকলাপের তুলনা করে বলেছেন, জেরুজালেম ওমর (রা.)-এর কাছে শর্তাধীনে আত্মসমর্পিত হয়। তিনি ছিলেন মুসলিম জাহানের দ্বিতীয় খলিফা। ৬৩৭ সালে দীর্ঘস্থায়ী অবরোধ সংঘটিত হয়েছিল। অবরোধকালে অনিবার্য ক্ষয়ক্ষতি ছাড়া খ্রিস্টানদের কোনো সম্পত্তি ধ্বংস করা হয়নি। যুদ্ধক্ষেত্র ছাড়া এক বিন্দু রক্তও সেদিন  ঝরেনি। ওমর (রা.) প্রধান পাদ্রিসহ শহরে প্রবেশ করেন। তখন খলিফা তাঁর সঙ্গে অন্তরঙ্গভাবে আলাপ করছিলেন। নামাজের সময় হলে পাদ্রি তাঁকে ‘চার্চ অব হলি সেপালক্যার’ গির্জায় নামাজ পড়ার জন্য আমন্ত্রণ জানান। কিন্তু ওমর (রা.) এতে সম্মত হননি। তাঁর আশঙ্কা ছিল, পরবর্তীকালের মুসলমানরা একই ধরনের অধিকার দাবি করতে পারেন। সেখানকার অধিবাসীদের আত্মসমর্পণ চুক্তির শর্ত মোতাবেক তাদের উপাসনার স্বাধীনতা খর্ব হতে পারে। অথচ কিছুকাল পর পবিত্র নগরীর আবার ক্রুসেডারদের কাছে পতন ঘটে। ১০৯৯ সালে শহরটি আবার দখল হয়ে যায়। এরপর তিন দিন যাবৎ খ্রিস্টানরা নির্বিচারে নারী, পুরুষ ও শিশুদের হত্যা করেছিল। তখন ৭০ হাজার মুসলিমকে তলোয়ারের আঘাতে হত্যা করা হয়, যার মধ্যে ১০ হাজার নিহত হয়েছিল ওমর (রা)-এর মসজিদে।

মুসলিমদের অমুসলিম সংখ্যালঘুদের প্রতি মনোভাব এবং অমুসলিমদের মুসলিম সংখ্যালঘুদের প্রতি মনোভাবের তুলনা করতে গিয়ে মিসরের বিখ্যাত দার্শনিক ও ইসলামী চিন্তাবিদ সাইয়েদ মুহাম্মদ কুতুব লিখেছেন, খ্রিস্টান গির্জা কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত তদন্ত আদালত প্রধানত স্পেনের মুসলিমদের সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করার জন্য স্থাপন করা হয়েছিল। এসব আদালত মুসলিমদের ভয়াবহভাবে নির্যাতন করেছে, যা ইতোপূর্বে কখনো দেখা যায়নি। মানুষকে জীবন্ত দগ্ধ করা হয়েছে। তাদের নখ উৎপাটিত করা হয়েছে। তাদের চোখ তুলে ফেলা হয়েছে এবং তাদের হাত-পা কর্তন করা হয়েছে। এসব নির্যাতন এ জন্যই করা হয়েছে, যাতে জনগণকে জোরপূর্বক তাদের ধর্ম পরিবর্তনে ও খ্রিস্টীয় মতবাদ গ্রহণে বাধ্য করা যায়। হত্যাযজ্ঞ চালানো হয়েছে ইউরোপীয় দেশ যুগোস্লাভিয়া, আলবেনিয়া, রাশিয়া অথবা ইউরোপীয় শাসনাধীন দেশগুলো তথা উত্তর আফ্রিকা, সোমালিয়া, কেনিয়া, জাঞ্জিবার কিংবা অন্যান্য দেশ, ভারত ও মালয়ের মুসলিমদের সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করে দেওয়ার লক্ষ্যে। এসব ধ্বংসযজ্ঞ কখনো অপশক্তির নিধন, কখনো শান্তি ও নিরাত্তা বজায় রাখার অজুহাতে করা হয়েছে। এমনকি আজও মুসলিম রাষ্ট্রে অমুসলিম সংখ্যালঘুদের প্রতি আচরণ, বেশির ভাগ অমুসলিম রাষ্ট্রের মুসলিম সংখ্যালঘু অথবা অন্য সংখ্যালঘুর সঙ্গে যে আচরণ করা হয়, তার চেয়ে অনেক উত্তম। ভারতে মুসলিম সংখ্যালঘুদের এখনো পরিকল্পিতভাবে নির্যাতন করা হয়। এরূপ আচরণ ইসরায়েল অধিকৃত আরবভূমি, ইথিওপিয়া, ফিলিপিন্স, মায়ানমার প্রভৃতি দেশেও মুসলিম সংখ্যালঘুদের সঙ্গে করা হচ্ছে। মুসলিমরা নিগ্রহ, সন্ত্রাস, পাশবিকতা, বর্বরতা ও রাষ্ট্রীয় নিপীড়নের শিকার হচ্ছে সর্বত্র। অথচ ইসলামের বিধান এবং মুসলিমদের দৃষ্টিভঙ্গি ও দায়িত্ববোধ সম্পূর্ণ ভিন্ন। এর ফলে ইসলামের এই মানবিক সৌন্দর্য আজও মানুষকে মুগ্ধ করে। আজও বিশ্বের দেশে দেশে অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলছে ইসলামের বিজয়।

(বি. দ্র. : এই লেখায় উল্লেখকৃত তথ্য ও গবেষণা লেখকের নিজস্ব—বি.স.)

 

এই বিভাগের আরও খবর
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮০ হাজার ৫০০ বাংলাদেশি হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮০ হাজার ৫০০ বাংলাদেশি হাজি
মুসলিম উন্নয়নের রোল মডেল মালয়েশিয়া
মুসলিম উন্নয়নের রোল মডেল মালয়েশিয়া
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি
চলতি বছর হজে গিয়ে মারা গেছেন ৪৪ বাংলাদেশি
সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি
সৌদি থেকে দেশে ফিরেছেন ৭৬ হাজারের বেশি হাজি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
সর্বশেষ খবর
দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত
দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি