শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২২, সোমবার, ১১ নভেম্বর, ২০২৪

আলেমদের সান্নিধ্যে ধর্মীয় জীবনের উন্নতি

আল্লামা আশরাফ আলী থানবি (রহ.)
আলেমদের সান্নিধ্যে ধর্মীয় জীবনের উন্নতি

পবিত্র কোরআনের একাধিক আয়াতে মহান আল্লাহ দুনিয়ার ভালোবাসায় মত্ত থাকার এবং পরকালকে ভুলে যাওয়ার নিন্দা করেছেন। দুনিয়ার ভালোবাসায় মত্ত থাকার অর্থ হলো দ্বিনদারির ওপর দুনিয়াকে প্রাধান্য দেওয়া এবং আখিরাতের চিন্তা ত্যাগ করা। দুনিয়ার প্রতি আসক্ত ব্যক্তিরা পার্থিব জীবনের অর্জনকেই কেবল সাফল্য মনে করে। দুনিয়ার ভালোবাসায় মত্ত হয়ে থাকা এবং পরকাল থেকে বিমুখ হয়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ হলো আলেমদের সান্নিধ্যে না থাকা।

আলেমদের সান্নিধ্য মানুষকে নানাভাবে আল্লাহমুখী করে। যেমন—দ্বিনি জ্ঞান লাভ, আল্লাহর ভালোবাসার প্রতি আগ্রহ তৈরি, দুনিয়াবিমুখ জীবনের রূপরেখা সম্পর্কে অবগত হওয়া ইত্যাদি।
সাধারণ মানুষের উচিত আলেমদের সান্নিধ্য লাভের জন্য কিছু সময় বের করে নেওয়া; অন্তত ৪০ দিনের জন্য হলেও। দুঃখের বিষয় হলো মানুষ দৈহিক রোগের জন্য চাকরি থেকে ছুটি নেওয়া, অর্থ ব্যয় করা, প্রয়োজনে চাকরি ত্যাগ করার মতো পদক্ষেপ নিতে দ্বিধা করে না।

কিন্তু আত্মিক ও আধ্যাত্মিক চিকিৎসা নিয়ে মানুষের কোনো ভাবান্তর নেই। আমি অত্যন্ত আশার সঙ্গে বলতে পারি, কেউ যদি আল্লাহপ্রেমী ও বিশুদ্ধ জ্ঞানের অধিকারী আলেমদের কাছে অন্তত ৪০ দিন অবস্থান করে আত্মার রোগের চিকিৎসা করে তাহলে তার সব সংশয় ও প্রশ্নের অবসান হবে।
মানুষের সব কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয় চাহিদা ও প্রয়োজনের আলোকে। যেহেতু মানুষের মনে দৈহিক রোগ থেকে আরোগ্য লাভের তীব্র আকাঙ্ক্ষা থাকে, তাই মানুষ এর জন্য প্রয়োজনীয় সব কিছু করে, সম্ভাব্য সব ক্ষতিও মেনে নেয়।

অন্যদিকে আত্মিক রোগের ব্যাপারে তারা হয় সম্পূর্ণ উদাসীন। কেননা এই রোগ থেকে মুক্তির ব্যাপারে তাদের কোনো চিন্তা নেই। যদি দৈহিক রোগের মতো আত্মিক রোগ থেকে মুক্তির জন্য মানুষ চেষ্টা করত, তাহলে কতই না উত্তম হতো! একজন আধ্যাত্মিক চিকিৎসকের কাছে ৪০ দিন অবস্থান করা কি খুব কঠিন কিছু? চেষ্টা করুন এই সময়টুকু বের করার। এরপর দ্বিন ও ইসলামের আলোচনা ও সমালোচনার প্রয়োজন হবে না। কোনো একজন কবি বলেন, ‘কামেল পীরের সাক্ষাৎ সব প্রশ্নের উত্তর।
বিনা বাক্য ব্যয়ে তোমার সব সমস্যার সমাধান হয়ে যায়।’
কারো বিশ্বাস না হলে বিষয়টি পরীক্ষা করে দেখা যেতে পারে। মাওলানা জালালুদ্দিন রুমি (রহ.) বলেন, ‘সূর্যের প্রমাণ সূর্য নিজেই। এর পরও যদি তোমার প্রমাণের প্রয়োজন হয়, তাহলে তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নাও।’

আমি আলেমদের সান্নিধ্যে ৪০ দিন থাকার যে কথা বলছি তা হাদিসের মর্মানুসারেই বলেছি। তাহলো যে ব্যক্তি খাঁটি নিয়তে ৪০ দিন নিজেকে আল্লাহর কাজে উৎসর্গ করে, আল্লাহ তার অন্তর থেকে হিকমত বা প্রজ্ঞার নহর জারি করে দেন।

মনে রাখতে হবে, কোনো জাগতিক উদ্দেশে আলেম বা পীরের সান্নিধ্যে থাকলে তাতে পরকালের কোনো উপকার হবে না। কোনো এক গ্রাম্য লোককে একজন আলেম বলেছিলেন, তুমি একাধারে ৪০ দিন নামাজ পড়লে আমি তোমাকে একটি মহিষ দেব। সে বলল, খুব ভালো। ৪০ দিন পর গ্রাম্য লোকটি এসে আলেমকে বলল, আমি একাধারে ৪০ দিন নামাজ পড়েছি, আমাকে মহিষ দিন। তখন আলেম ব্যক্তি বললেন, আমি তোমাকে মহিষ দেওয়ার অঙ্গীকার করেছিলাম এ জন্য যে নামাজ পড়তে পড়তে তুমি নামাজে অভ্যস্ত হয়ে যাবে। এরপর তুমি আর কখনো নামাজ ত্যাগ করবে না। সে বলল, আচ্ছা, তুমি তাহলে আমাকে ধোঁকা দিয়েছ? তবে যাও, আমিও অজু ছাড়াই ঢু মেরেছি, তোমাকে ফাঁকি দিয়েছি।

মোটকথা, আলেমদের কাছে রুটি খাওয়ার নিয়তে থাকবে না, বরং রুটি নিজ উপার্জন থেকে খাবে। এতে আলেমদের কাছে থাকার কিছুটা হলেও মূল্য হবে। দ্বিনের অর্থ ব্যয় করার বিশেষ উপকার ও কল্যাণ আছে। একবার আমার পীর ও মুরশিদের নির্দেশে সর্বসাধারণের কল্যাণের কথা চিন্তা করে আমি একটি পুস্তিকা প্রকাশ করি। আমার ইচ্ছা ছিল আমি তা বিনা মূল্যে বিতরণ করব। কিন্তু তিনি আমাকে বললেন, বিনা মূল্যে নয়, কিছু মূল্য নিয়ে তা বিতরণ করো। কেননা বিনা মূল্যের কোনো কিছুর মূল্যায়ন থাকে না।

আলেমদের সান্নিধ্যে যাওয়ার আগে নিয়ত শুদ্ধ করে, সরল বিশ্বাস নিয়ে এবং বাজে ঝামেলা মুক্ত হয়ে যাওয়া আবশ্যক। যে কোনো নেক কাজ এভাবেই করা উচিত। এতে কিছুটা হলেও সুফল পাওয়ার আশা করা যায়। একবার মুজাফফরনগরের একজন তহশিলদার এক ব্যক্তিকে আমার কাছে নিয়ে এসে বললেন, এই ব্যক্তির মনে ধর্মীয় ব্যাপারে জটিল সংশয় আছে। আপনি তাকে কিছু বুঝিয়ে দিলে খুব উপকার হতো, এই ব্যক্তি তার মনে শান্তি পেত। আমি বললাম, সে আমার সঙ্গে আসুক। আমার ওখানে কিছুদিন থাকলে তার সংশয় নিজ থেকেই দূর হয়ে যাবে। সুতরাং অন্তত ৪০ দিনের জন্য হলেও অন্তরের বোতলে আল্লাহপ্রেমের শরাব ভরে নাও। তোমার অন্তরে শান্তি আসবে। বড় বড় পীর ও ওলিদের কাছে যাওয়ার সাহস না হলে স্থানীয় আলেমদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে চলবে, তাদের সান্নিধ্যে থাকার চেষ্টা করবে। এতে অন্তরের সব সংশয়-সন্দেহ দূর হবে, আল্লাহর ভালোবাসা ও মহব্বত বৃদ্ধি পাবে, নেক আমলের আগ্রহ তৈরি হবে এবং সর্বোপরি আল্লাহর নৈকট্য নসিব হবে।

অনেকের মনে ভয় কাজ করে, আলেমদের পরামর্শে চললে তারা আমাদের দুনিয়ায় উপার্জন করতে দেবে না। এতে পার্থিব জীবন অচল হয়ে যাবে এবং ঘরসংসার ধ্বংস হবে। তাদের ধারণা অমূলক। আলেমরা দুনিয়ার মোহ ত্যাগ করতে বলেন, তাঁরা পার্থিব জীবনের জন্য প্রয়োজনীয় উপার্জন ত্যাগ করতে বলেন না। তাঁরা দুনিয়ার মোহ ত্যাগ করতে বলেন, কেননা হাদিসে দুনিয়ার ভালোবাসা ও মোহকে সব পাপের মাথা বা মূল বলা হয়েছে।

আল্লাহ আমাদের সবাইকে দ্বিনের সঠিক জ্ঞান, বুঝ ও আমল দান করুন। আমিন।

ভাষান্তর : মাওয়ায়েজে আশরাফিয়া থেকে

মো. আবদুল মজিদ মোল্লা

এই বিভাগের আরও খবর
পবিত্র কোরআনে পরকালের জীবন
পবিত্র কোরআনে পরকালের জীবন
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নেতৃত্বের প্রকৃতি
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নেতৃত্বের প্রকৃতি
সিরিয়া সম্পর্কে বিশ্বনবী (সা.)-এর ১০ বার্তা
সিরিয়া সম্পর্কে বিশ্বনবী (সা.)-এর ১০ বার্তা
ইসলামে সততার পুরস্কার
ইসলামে সততার পুরস্কার
মুসলিম ব্যবসায়ীর যেমন গুণ থাকা উচিত
মুসলিম ব্যবসায়ীর যেমন গুণ থাকা উচিত
দীনের পথে অটল থাকতে হবে
দীনের পথে অটল থাকতে হবে
নবজাতকের সুন্দর নাম রাখা সুন্নত
নবজাতকের সুন্দর নাম রাখা সুন্নত
সালাম ইসলামের অভিবাদন পদ্ধতি
সালাম ইসলামের অভিবাদন পদ্ধতি
যেসব কারণে ইসলামে মাদকদ্রব্য নিষিদ্ধ
যেসব কারণে ইসলামে মাদকদ্রব্য নিষিদ্ধ
খাওয়ার পর যে দোয়ায় গুনাহ মাফ হয়
খাওয়ার পর যে দোয়ায় গুনাহ মাফ হয়
হাদিস বর্ণনায় যার খ্যাতি ছিল দুনিয়াজোড়া
হাদিস বর্ণনায় যার খ্যাতি ছিল দুনিয়াজোড়া
এক হাদিসে নবীজির সাত উপদেশ
এক হাদিসে নবীজির সাত উপদেশ
সর্বশেষ খবর
রাতে দেশে ফিরছেন এশিয়া কাপজয়ী যুবারা
রাতে দেশে ফিরছেন এশিয়া কাপজয়ী যুবারা

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লক্ষ্মীপুরে আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস পালিত
লক্ষ্মীপুরে আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস পালিত

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য আটক
সিলেট সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য আটক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্যোশ্যাল হ্যান্ডেল এক্স-এ এলো ছবি তৈরির নতুন টুল
স্যোশ্যাল হ্যান্ডেল এক্স-এ এলো ছবি তৈরির নতুন টুল

১৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিলেটে র‍্যাবের জালে আওয়ামী লীগ নেতা
সিলেটে র‍্যাবের জালে আওয়ামী লীগ নেতা

২৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মেসির কাছ থেকে অনেক শিখেছি: এমবাপ্পে
মেসির কাছ থেকে অনেক শিখেছি: এমবাপ্পে

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস পালিত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে আন্তর্জাতিক দুর্নীতি বিরোধী দিবস পালন
বোয়ালমারীতে আন্তর্জাতিক দুর্নীতি বিরোধী দিবস পালন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গলাচিপায় আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস পালিত
গলাচিপায় আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস পালিত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জার্মান কিংবদন্তির জার্সি নম্বরকে তুলে রাখলো বায়ার্ন
জার্মান কিংবদন্তির জার্সি নম্বরকে তুলে রাখলো বায়ার্ন

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত অভিমুখে লংমার্চের ঘোষণা যুবদল-স্বেচ্ছাসেবক দল-ছাত্রদলের
সীমান্ত অভিমুখে লংমার্চের ঘোষণা যুবদল-স্বেচ্ছাসেবক দল-ছাত্রদলের

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়া কারাগারে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
বগুড়া কারাগারে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় আন্তর্জাতিক দুর্নীতি প্রতিরোধ দিবস পালিত
নেত্রকোনায় আন্তর্জাতিক দুর্নীতি প্রতিরোধ দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশৃঙ্খল অবস্থায় ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থা : ডিএমপি কমিশনার
বিশৃঙ্খল অবস্থায় ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থা : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

‘থিয়েটার-৭১’র উদ্যোগে নিউইয়র্কে দুই দিনের নাট্য-কর্মশালা
‘থিয়েটার-৭১’র উদ্যোগে নিউইয়র্কে দুই দিনের নাট্য-কর্মশালা

১ ঘন্টা আগে | পরবাস

দুদক ও বিচার বিভাগ আওয়ামী লীগের দাসে পরিণত হয়েছিল : আসিফ নজরুল
দুদক ও বিচার বিভাগ আওয়ামী লীগের দাসে পরিণত হয়েছিল : আসিফ নজরুল

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বে মাত্র দু’জন নেতা আছেন: এরদোয়ান
বিশ্বে মাত্র দু’জন নেতা আছেন: এরদোয়ান

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর, পলকের জন্য হাই কমোড চাইলেন আইনজীবী
তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর, পলকের জন্য হাই কমোড চাইলেন আইনজীবী

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাশার আল-আসাদকে জবাবদিহির আওতায় আনা উচিত: বাইডেন
বাশার আল-আসাদকে জবাবদিহির আওতায় আনা উচিত: বাইডেন

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মান বাঁচানোর লড়াইয়ে আইরিশদের মামুলি টার্গেট দিলো বাংলাদেশ
মান বাঁচানোর লড়াইয়ে আইরিশদের মামুলি টার্গেট দিলো বাংলাদেশ

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈঠকে বসেছেন বাংলাদেশ ও ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
বৈঠকে বসেছেন বাংলাদেশ ও ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৩ বছর আগের এক গ্রাফিতি যেভাবে পতন ঘটাল আসাদের
১৩ বছর আগের এক গ্রাফিতি যেভাবে পতন ঘটাল আসাদের

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

জামায়াতের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
জামায়াতের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় তিন হত্যা মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতা আলিম গ্রেফতার
বগুড়ায় তিন হত্যা মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতা আলিম গ্রেফতার

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

৮ ইনিংসে ৫ ফিফটি ১ সেঞ্চুরি, অবিশ্বাস্য ধারাবাহিকতা রাদারফোর্ডের
৮ ইনিংসে ৫ ফিফটি ১ সেঞ্চুরি, অবিশ্বাস্য ধারাবাহিকতা রাদারফোর্ডের

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাক্তন স্বামীর বিয়ের পর নিজেদের স্মৃতি হাতড়াচ্ছেন সামান্থা
প্রাক্তন স্বামীর বিয়ের পর নিজেদের স্মৃতি হাতড়াচ্ছেন সামান্থা

২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

উন্নয়নের বড় বাধা দুর্নীতি
উন্নয়নের বড় বাধা দুর্নীতি

২ ঘন্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সিরিয়ার ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে ইরানের বিবৃতি
সিরিয়ার ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে ইরানের বিবৃতি

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াই করতে হবে: দুদক সচিব
দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়াই করতে হবে: দুদক সচিব

২ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বাশার আল-আসাদের পতনের মাস্টারমাইন্ড কে এই জোলানি?
বাশার আল-আসাদের পতনের মাস্টারমাইন্ড কে এই জোলানি?

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলল রহস্য জট, আসাদ এখন রাশিয়ায়
খুলল রহস্য জট, আসাদ এখন রাশিয়ায়

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জি এম কাদেরকে গ্রেফতারে আইনি নোটিশ
জি এম কাদেরকে গ্রেফতারে আইনি নোটিশ

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বাশার আল-আসাদ পালাতেই সিরিয়ায় মার্কিন হামলা
বাশার আল-আসাদ পালাতেই সিরিয়ায় মার্কিন হামলা

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল আসাদের পতনের পর প্রথম ভাষণে যা বললেন সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা
বাশার আল আসাদের পতনের পর প্রথম ভাষণে যা বললেন সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদের পতনে যে প্রতিক্রিয়া জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
আসাদের পতনে যে প্রতিক্রিয়া জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে কাঁদিয়ে আবারও চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
ভারতকে কাঁদিয়ে আবারও চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

১৯ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়া নিয়ে অবস্থান জানাল ইরান
সিরিয়া নিয়ে অবস্থান জানাল ইরান

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল আসাদের পতন নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল সৌদি আরব
বাশার আল আসাদের পতন নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল সৌদি আরব

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া সম্পর্কে বিশ্বনবী (সা.)-এর ১০ বার্তা
সিরিয়া সম্পর্কে বিশ্বনবী (সা.)-এর ১০ বার্তা

৫ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাংলাদেশের কাছে হার নিয়ে যা বললেন ভারতের অধিনায়ক আমান
বাংলাদেশের কাছে হার নিয়ে যা বললেন ভারতের অধিনায়ক আমান

১৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম ভাষণেই ইরান সম্পর্কে যা বললেন সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা জোলানি
প্রথম ভাষণেই ইরান সম্পর্কে যা বললেন সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতা জোলানি

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া সীমান্তের বাফার জোন দখলের নির্দেশ দিলেন নেতানিয়াহু
সিরিয়া সীমান্তের বাফার জোন দখলের নির্দেশ দিলেন নেতানিয়াহু

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল আসাদের বাসভবনে ব্যাপক লুটপাট
বাশার আল আসাদের বাসভবনে ব্যাপক লুটপাট

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের ৮ দেশের ভিসা দেবে ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
ইউরোপের ৮ দেশের ভিসা দেবে ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মতো বিমানের সংকেত অদৃশ্য করে পালিয়েছেন বাশার আল-আসাদ
হাসিনার মতো বিমানের সংকেত অদৃশ্য করে পালিয়েছেন বাশার আল-আসাদ

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে চুক্তির পথে জেলেনস্কি, বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে চুক্তির পথে জেলেনস্কি, বললেন ট্রাম্প

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাশার আল আসাদের পতন নিয়ে যা বলল রাশিয়া
বাশার আল আসাদের পতন নিয়ে যা বলল রাশিয়া

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাচ্ছে না বাংলাদেশিরা, বিপাকে পশ্চিমবঙ্গ, চাকরিও হারাচ্ছেন অনেকে!
যাচ্ছে না বাংলাদেশিরা, বিপাকে পশ্চিমবঙ্গ, চাকরিও হারাচ্ছেন অনেকে!

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চারদিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেলের যে স্টেশন
চারদিন বন্ধ থাকবে মেট্রোরেলের যে স্টেশন

২০ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাথার দাম এক কোটি ডলার, সেই জুলানিই বাশারকে তাড়ালেন!
মাথার দাম এক কোটি ডলার, সেই জুলানিই বাশারকে তাড়ালেন!

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কদের গাড়িবহরে হামলা
ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়কদের গাড়িবহরে হামলা

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাশার আল আসাদ কী আবুধাবিতে আশ্রয় নিয়েছেন?
বাশার আল আসাদ কী আবুধাবিতে আশ্রয় নিয়েছেন?

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দামেস্কে ইরানের দূতাবাসে হামলা
দামেস্কে ইরানের দূতাবাসে হামলা

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি
ঢাকায় ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বে মাত্র দু’জন নেতা আছেন: এরদোয়ান
বিশ্বে মাত্র দু’জন নেতা আছেন: এরদোয়ান

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়বে শীত, রয়েছে শৈত্যপ্রবাহের শঙ্কা
বাড়বে শীত, রয়েছে শৈত্যপ্রবাহের শঙ্কা

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এখনও অবিবাহিত থাকায় বাবা-মায়ের উপর ক্ষোভ অভিনেত্রী পায়েলের
এখনও অবিবাহিত থাকায় বাবা-মায়ের উপর ক্ষোভ অভিনেত্রী পায়েলের

২০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ভারতীয় হাইকমিশনে দেওয়া স্মারকলিপিতে যা বলেছে বিএনপির ৩ অঙ্গ সংগঠন
ভারতীয় হাইকমিশনে দেওয়া স্মারকলিপিতে যা বলেছে বিএনপির ৩ অঙ্গ সংগঠন

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আসাদ সরকারের পতন নিয়ে যা বললেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
আসাদ সরকারের পতন নিয়ে যা বললেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেঁসে যাচ্ছেন অনেক রাঘববোয়াল
ফেঁসে যাচ্ছেন অনেক রাঘববোয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

বছরে যায় ১৪ বিলিয়ন ডলার
বছরে যায় ১৪ বিলিয়ন ডলার

প্রথম পৃষ্ঠা

গায়েবি মামলার আব্বাহুজুরের আত্মকথা!
গায়েবি মামলার আব্বাহুজুরের আত্মকথা!

সম্পাদকীয়

মাইনাস টু-এর দুরভিসন্ধি করে লাভ হবে না
মাইনাস টু-এর দুরভিসন্ধি করে লাভ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রেলের জলাধারে পার্ক জানে না রেলওয়ে
রেলের জলাধারে পার্ক জানে না রেলওয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

কী বার্তা দেবেন ভারতের সচিব
কী বার্তা দেবেন ভারতের সচিব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পালালেন আরেক স্বৈরাচার
পালালেন আরেক স্বৈরাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
ভারতকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত হাজার বিঘা জমি বেহাত
সাত হাজার বিঘা জমি বেহাত

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভবন প্রস্তুত করতে লাগবে এক বছর
সংসদ ভবন প্রস্তুত করতে লাগবে এক বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোজ্য তেলের জন্য হাহাকার
ভোজ্য তেলের জন্য হাহাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আগাম তরমুজের স্বাদ নিচ্ছেন পর্যটকরা
আগাম তরমুজের স্বাদ নিচ্ছেন পর্যটকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের আস্থা অর্জনে মাঠে চট্টগ্রাম বিএনপি
জনগণের আস্থা অর্জনে মাঠে চট্টগ্রাম বিএনপি

নগর জীবন

আশ্রয় নিয়েছেন রাশিয়ায়
আশ্রয় নিয়েছেন রাশিয়ায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ হাইকমিশনে প্রতিবাদলিপি দিল জামায়াত
ব্রিটিশ হাইকমিশনে প্রতিবাদলিপি দিল জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষা উপদেষ্টার মতামত ব্যক্তিগত
শিক্ষা উপদেষ্টার মতামত ব্যক্তিগত

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ-মামলায় গণ-আসামি থাকবে না
গণ-মামলায় গণ-আসামি থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বেবী হেলেন থেকে সুচরিতা হয়ে ওঠার গল্প
বেবী হেলেন থেকে সুচরিতা হয়ে ওঠার গল্প

শোবিজ

২ জানুয়ারির আগে এনআইডি সংশোধনের অনুরোধ ইসির
২ জানুয়ারির আগে এনআইডি সংশোধনের অনুরোধ ইসির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার শ্রীলেখার সঙ্গে ডিপজল...
এবার শ্রীলেখার সঙ্গে ডিপজল...

শোবিজ

ঢাকায় ব্যবসায়ী খুনের যে কারণ জানাল পুলিশ
ঢাকায় ব্যবসায়ী খুনের যে কারণ জানাল পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

৫ টাকা অটো ভাড়া নিয়ে চার গ্রামবাসীর ভয়াবহ সংঘর্ষ
৫ টাকা অটো ভাড়া নিয়ে চার গ্রামবাসীর ভয়াবহ সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবে নারী ফুটবলাররা
দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবে নারী ফুটবলাররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাই কোর্টে আজ ফের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
হাই কোর্টে আজ ফের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব স্থানীয় নির্বাচন নির্দলীয় চান প্রতিনিধিরা
সব স্থানীয় নির্বাচন নির্দলীয় চান প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্ন ভঙ্গ হচ্ছে কেন?
গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্ন ভঙ্গ হচ্ছে কেন?

সম্পাদকীয়

চিন্ময়সহ ৬ শতাধিক ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা তদন্তের নির্দেশ
চিন্ময়সহ ৬ শতাধিক ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা তদন্তের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কবির-মুসার বিরুদ্ধে এবার বিধবার সম্পত্তি দখলের অভিযোগ
কবির-মুসার বিরুদ্ধে এবার বিধবার সম্পত্তি দখলের অভিযোগ

নগর জীবন