শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৭, সোমবার, ১৭ জুন, ২০১৯

পশ্চিমবঙ্গে চিকিৎসায় অচলাবস্থা, বিপাকে বাংলাদেশি রোগীরা

দীপক দেবনাথ, কলকাতা
অনলাইন ভার্সন
পশ্চিমবঙ্গে চিকিৎসায় অচলাবস্থা, বিপাকে বাংলাদেশি রোগীরা

হঠাৎ পশ্চিমবঙ্গের হাসপাতালগুলিতে অচলাবস্থার সৃষ্টি হওয়ায় সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন বাংলাদেশি রোগী ও তাদের স্বজনরা। কোন হাসপাতালেই সময়মতো চিকিৎসক পাচ্ছেন না তারা। ফলে অনেকেই বাধ্য হয়ে ফিরে যাচ্ছেন দেশে। 

এদিকে কলকাতায় চিকিৎসক নিগ্রহের ঘটনার নিন্দায় সোমবার একদিনের জন্য দেশজুড়ে হাসপাতালে কর্মবিরতির ডাক দিয়েছে ইন্ডিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (আইএমএ)। তাদের প্রধান দাবি প্রতিটি হাসপাতালকে ‘সেফ জোন’ ঘোষণা, ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও সিসিটিভি রাখা এবং বাইরে লোকজনের প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ। চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মী নিগ্রহ রুখতে কড়া কেন্দ্রীয় আইন আনারও দাবি জানিয়েছে তারা। এই ধর্মঘটে জরুরি পরিষেবাকে ছাড় দিলেও বন্ধ থাকছে আউটডোর। 

আইএমএ-এর ডাকা এই ধর্মঘটকে সমর্থন জানিয়েছে রাজ্যের বিভিন্ন চিকিৎসক সংগঠন। দেশজুড়ে আইএমএ-এর ডাকা ধর্মঘটে সাড়া দিয়ে কলকাতাসহ রাজ্যের সব হাসপাতালের আউটডোর পরিষেবা আজ একদিনের জন্য বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। 

পশ্চিমবঙ্গেও বেসরকারি হাসপাতালগুলিতেও একদিনের জন্য আউটডোর পরিষেবা বন্ধ রাখা হচ্ছে। আর এখানেই সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশি রোগীরা। কলকাতার ই.এম.বাইপাসের ধারে রয়েছে একাধিক নামী বেসরকারি হাসপাতাল। মূলত এই বেসরকারি হাসপাতালগুলিতেই চিকিৎসার জন্য আসেন বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের রোগীরা। অন্য দিনের মতো আজ সকাল থেকেই ওইসব হাসপাতালগুলিতে আসতে শুরু করেন রোগী ও তাদের পরিবারের লোকজন। কিন্তু একদিনের এই ধর্মঘটের কথা তাদের অনেকেরই জানা নেই। স্বাভাবিকভাবেই বিপাকে পড়েছেন তারা। অনেকে আবার জেনেশুনেও অপেক্ষা করতে থাকেন যদি অবস্থার পরিবর্তন হয়-এই আশায়। 

ই.এম.বাইপাসের ধারে রবীন্দ্রনাথ টেগোর ইন্টারন্যাশনাল ইন্সিটিউট অফ কার্ডিয়াক সান্সেস হসপিটালে চিকিৎসার জন্য আসা ঢাকার উত্তরার বাসিন্দা নূর এলাহি শাহদাত বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নিউমার্কেট থেকে ট্যাক্সি ভাড়া করে এখনে এসেছি। আমরা মূলত হেলথ চেক-আপ করাতেই বাংলাদেশ থেকে এখানে আসি। কয়েকদিন এখানে থাকতে হয়। সেক্ষেত্রে একদিন দেরি মানেই অতিরিক্ত হোটেল ভাড়া, ট্যাক্সি ভাড়া গুণতে হয়, সেই সাথে সময়ও নষ্ট হয়। আমরা যারা এখানে আসি তারা অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছি।’ 

আরএনটেগোরেই হেলথ চেকআপ ও চিকিৎসার জন্য কলকাতায় এসেছেন ঢাকার গোলাম মাওলা। তিনি বলেন, ‘হোটেল থেকে আমরা যখন এখানে এসে জানতে পারি যে ডাক্তারা ধর্মঘট করেছে। সেক্ষেত্রে জেনারেল চেকআপ না করতে পারার কারণে আমরা সমস্যায় পড়বো এবং অন্য কর্মসূচিতেও তার প্রভাব পড়বে। এই অবস্থায় আমরা চাই এর সুষ্ঠু সমাধান হোক।’ 

ফরিদপুর থেকে কলকাতার শঙ্কর নেত্রালয়ে চোখের চিকিৎসা করাতে এসেছেন সিদ্দিকুর রহমান। তিন মাস আগেই তিনি এখানে চোখের অস্ত্রোপচার করিয়েছিলেন কিন্তু সেবার এই সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়নি। কিন্তু সোমবার ডাক্তারদের এই ধর্মঘটের ফলে দিশেহারা অবস্থা সিদ্দিকুরের। 

তিনি বলেন, ‘আমরা এখানে একটা সীমিত পরিমাণ অর্থ নিয়ে এসেছি। কিন্তু অতিরিক্ত দুই-তিন দিন বেশি সময় লাগলে আমরা সমস্যায় পড়ে যাবো। এখানে থাকা-খাওয়া সবমিলিয়ে ব্যয়বহুল খরচ। এখানে এসে শুনলাম ডাক্তারবাবুদের ধর্মঘট চলছে। এই অবস্থায় তারা দেখবেন কি না বা নতুন করে কবে তারিখ দেবেন বুঝতে পারছি না।’ 

বিদেশি রোগীদের সকলেই অনেক আগে থেকেই ডাক্তারদের অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়ে এখানে আসেন। রোগীদের ফিরে যাওয়ার ক্ষেত্রেও একটা নির্দিষ্ট সময় থাকে। সবকিছুই বাঁধা নিয়মে। কিন্তু ধর্মঘট কিংবা কোন সমস্যা তৈরি হলে রোগীদের সেই নির্ধারিত কর্মসূচিতে রদবদল ঘটে। এতে একদিকে যেমন রোগী বা তাদের পরিবারের অর্থনৈতিক ক্ষতি, তেমনি মূল্যবান সময়ও নষ্ট হয়। তাই অন্য দেশ থেকে আসা রোগীদের কথা ভেবে পরিস্থিতি বিচার করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আবেদন রোগীর স্বজনদের। 

বাংলাদেশ থেকে কলকাতার মুকুন্দপুরের আরএনটেগোর হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে আসা এক রোগীর আত্মীয় বলেন, কলকাতা যেহেতু আমাদের খুব কাছাকাছি একটা শহর, সেক্ষেত্রে যোগাযোগের সুবিধার জন্য আমরা এখানেই আসি। এখানে আসার পরই আমরা জানতে পারলাম যে চিকিৎসকদের একটি ধর্মঘট চলছে। কিন্তু এটা মাথায় রাখতে হবে যে আমরা এই চিকিৎসার ওপর খুবই নির্ভরশীল, আমরা অনেক আশা নিয়ে আসি। প্রতিবেশি রাষ্ট্র হলেও আমরা বিদেশি। তাই আমাদের কথা ভেবে আউটডোর পরিষেবা চালু রাখা উচিত ছিল। 

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা একটা নির্দিষ্ট সময় নিয়ে এখানে আসি, আমাদের একটি নির্দিষ্ট কর্মসূচি থাকে। সেক্ষেত্রে একদিন যদি বেশি থাকতে হয় সেটা আমাদের ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক কষ্ট। তাছাড়াও আমাদের কর্মসূচিতেও রদবদল ঘটে।’   

চিকিৎসকদের প্রতি তার আবেদন, ‘আন্দোলন থাকবে, দাবি আদায়ও থাকবে। কিন্তু আপনাদের মহান পেশাকে সম্মান জানিয়েই এই কর্মবিরতি তুলে নেওয়া উচিত।’  

এদিকে বিদেশি রোগীদের পাশাপাশি রাজ্যের হাজার হাজার রোগী যেখানে দিশেহারা সেখানে এই সমস্যা নিরসনে সরকার ও আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তারদের মধ্যে টানাপোড়েন এখনও অব্যাহত।

কারণ আজ সোমবার বেলা তিনটায় নবান্নের সভাগৃহে মুখ্যমন্ত্রীর সাথে আলোচনা বসার কথা ছিল আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তারদের। কিন্তু এর আগে এদিন সকালে এনআরএস হাসপাতালে জুনিয়র ডাক্তারদের তরফে একটি সংবাদ সম্মেলন করে জানানো হয় বৈঠকের ব্যাপারে সরকারিভাবে তাদের কাছে কোন চিঠি এসে পৌঁছায়নি। তারা আরও জানায় যে, বন্ধ ঘরে নয়, গণমাধ্যমের সামনেই হতে হবে ওই বৈঠক। 

আন্দোলনরত এক ডাক্তারদের এক প্রতিনিধি বলেন, ‘রবিবারই আমরা আমাদের প্রেস বিবৃতিতে জানিয়েছিলাম যে আমরা আলোচনায় বসতে রাজি কিন্তু আমাদের দাবি ছিল বন্ধ দরজার পিছনে চলতে পারে না। যেহেতু সাধারণ মানুষ এই অচলাবস্থার সবচেয়ে বড় শিকার তাই তাদের এই আলোচনা দেখার ও শেনার সম্পূর্ণ অধিকার আছে। আমরা চাই গণমাধ্যমের সামনে এই আলোচনা হোক। মুখ্যমন্ত্রীর ইচ্ছার জায়গাতেই সেই আলোচনা হোক। কিন্তু গণমাধ্যমে বারবার দেখানো হচ্ছে সোমবার নবান্নে বিকাল তিনটা নাগাদ একটা বৈঠকের সম্ভাবনা রয়েছে। যদিও আমরা সরকারিভাবে এখনও অবধি কোন সরকারি চিঠি পাইনি। এটা সম্পূর্ণভাবে সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য একটা চেষ্টা-আর কিছু নয়।’   

জুুনিয়র ডাক্তারদের এই সংবাদ সম্মেলনের পরই দুপুরে নবান্নে বৈঠকর জন্য রাজ্য সরকারের তরফে আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণ পাঠানো হয়। রাজ্যের স্বাস্থ মন্ত্রণালয়ের তরফে স্বাস্থ্য-শিক্ষা কর্মকর্তা প্রদীপ মিত্রের স্বাক্ষর করা একটি আমন্ত্রণপত্র এসে পৌঁছয় এনআরএস’এর অধ্যক্ষ শৈবাল মুখোপাধ্যায়ের কাছে। পরে সেই আমন্ত্রণপত্র পাঠিয়ে দেওয়া হয় জুনিয়র ডাক্তাদের কাছে। সেখানে দুপুর ৩টায় নবান্নে বৈঠকের জন্য আবেদন জানানো হয়। এজন্য দুপুর ২.৩০ টার মধ্যে নবান্নে পৌঁছতে আবেদন জানানো হয়। বৈঠকে ১৪টি মেডিকেল কলেজের ২ জন করে প্রতিনিধি মিলিয়ে মোট ২৮ জন প্রতিনিধি থাকতে পারবেন বলে জানানো হয়েছে। কিন্তু ওই বৈঠকে গণমাধ্যমের উপস্থিতির বিষয়টি পরিস্কার করে কিছু বলা নেই। এদিকে আমন্ত্রণ পাওয়ার পরই এনআরএস হাসপাতালে ফের নিজেদের মধ্যে বৈঠক বসতে চলেছেন জুনিয়র ডাক্তাররা।

উল্লেখ্য, গত ১০ জুন রাতে কলকাতার নীল রতন সরকার (এনআরএস) মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতালে জুনিয়র চিকিৎসকদের ওপর হামলা চালানোর অভিযোগ ওঠে রোগীর পরিবারের বিরুদ্ধে। হামলায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া এবং নিজেদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার দাবিতে ১১ জুন থেকে কর্মবিরতি শুরু করেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। কলকাতার পাশাপাশি সেই আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে গোটা রাজ্যে। এরপর থেকে টানা সাত দিন রাজ্যের বিভিন্ন মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালগুলির ইমারজেন্সি, প্যাথলজিক্যাল, বহির্বিভাগ-এ অচলাবস্থা চলছে। সামান্য হলেও প্রভাব পড়ে বেসরকারি হাসপাতালগুলিতেও। 

আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তারদের পাশে থাকার বার্তা দিয়ে এখনও পর্যন্ত কয়েক শতাধিক চিকিৎসক গণইস্তফা দিয়েছেন। তাদের আন্দোলনকে সমর্থন জানিয়েছেন। ইতিমধ্যেই একদিনের প্রতীকী কর্মবিরতি পালন করেছেন দিল্লির এইমস হাসপাতালের চিকিৎসকরাও। 


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে 
উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়