শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৭, সোমবার, ১৭ জুন, ২০১৯

পশ্চিমবঙ্গে চিকিৎসায় অচলাবস্থা, বিপাকে বাংলাদেশি রোগীরা

দীপক দেবনাথ, কলকাতা
অনলাইন ভার্সন
পশ্চিমবঙ্গে চিকিৎসায় অচলাবস্থা, বিপাকে বাংলাদেশি রোগীরা

হঠাৎ পশ্চিমবঙ্গের হাসপাতালগুলিতে অচলাবস্থার সৃষ্টি হওয়ায় সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন বাংলাদেশি রোগী ও তাদের স্বজনরা। কোন হাসপাতালেই সময়মতো চিকিৎসক পাচ্ছেন না তারা। ফলে অনেকেই বাধ্য হয়ে ফিরে যাচ্ছেন দেশে। 

এদিকে কলকাতায় চিকিৎসক নিগ্রহের ঘটনার নিন্দায় সোমবার একদিনের জন্য দেশজুড়ে হাসপাতালে কর্মবিরতির ডাক দিয়েছে ইন্ডিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (আইএমএ)। তাদের প্রধান দাবি প্রতিটি হাসপাতালকে ‘সেফ জোন’ ঘোষণা, ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও সিসিটিভি রাখা এবং বাইরে লোকজনের প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ। চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মী নিগ্রহ রুখতে কড়া কেন্দ্রীয় আইন আনারও দাবি জানিয়েছে তারা। এই ধর্মঘটে জরুরি পরিষেবাকে ছাড় দিলেও বন্ধ থাকছে আউটডোর। 

আইএমএ-এর ডাকা এই ধর্মঘটকে সমর্থন জানিয়েছে রাজ্যের বিভিন্ন চিকিৎসক সংগঠন। দেশজুড়ে আইএমএ-এর ডাকা ধর্মঘটে সাড়া দিয়ে কলকাতাসহ রাজ্যের সব হাসপাতালের আউটডোর পরিষেবা আজ একদিনের জন্য বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। 

পশ্চিমবঙ্গেও বেসরকারি হাসপাতালগুলিতেও একদিনের জন্য আউটডোর পরিষেবা বন্ধ রাখা হচ্ছে। আর এখানেই সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশি রোগীরা। কলকাতার ই.এম.বাইপাসের ধারে রয়েছে একাধিক নামী বেসরকারি হাসপাতাল। মূলত এই বেসরকারি হাসপাতালগুলিতেই চিকিৎসার জন্য আসেন বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের রোগীরা। অন্য দিনের মতো আজ সকাল থেকেই ওইসব হাসপাতালগুলিতে আসতে শুরু করেন রোগী ও তাদের পরিবারের লোকজন। কিন্তু একদিনের এই ধর্মঘটের কথা তাদের অনেকেরই জানা নেই। স্বাভাবিকভাবেই বিপাকে পড়েছেন তারা। অনেকে আবার জেনেশুনেও অপেক্ষা করতে থাকেন যদি অবস্থার পরিবর্তন হয়-এই আশায়। 

ই.এম.বাইপাসের ধারে রবীন্দ্রনাথ টেগোর ইন্টারন্যাশনাল ইন্সিটিউট অফ কার্ডিয়াক সান্সেস হসপিটালে চিকিৎসার জন্য আসা ঢাকার উত্তরার বাসিন্দা নূর এলাহি শাহদাত বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নিউমার্কেট থেকে ট্যাক্সি ভাড়া করে এখনে এসেছি। আমরা মূলত হেলথ চেক-আপ করাতেই বাংলাদেশ থেকে এখানে আসি। কয়েকদিন এখানে থাকতে হয়। সেক্ষেত্রে একদিন দেরি মানেই অতিরিক্ত হোটেল ভাড়া, ট্যাক্সি ভাড়া গুণতে হয়, সেই সাথে সময়ও নষ্ট হয়। আমরা যারা এখানে আসি তারা অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছি।’ 

আরএনটেগোরেই হেলথ চেকআপ ও চিকিৎসার জন্য কলকাতায় এসেছেন ঢাকার গোলাম মাওলা। তিনি বলেন, ‘হোটেল থেকে আমরা যখন এখানে এসে জানতে পারি যে ডাক্তারা ধর্মঘট করেছে। সেক্ষেত্রে জেনারেল চেকআপ না করতে পারার কারণে আমরা সমস্যায় পড়বো এবং অন্য কর্মসূচিতেও তার প্রভাব পড়বে। এই অবস্থায় আমরা চাই এর সুষ্ঠু সমাধান হোক।’ 

ফরিদপুর থেকে কলকাতার শঙ্কর নেত্রালয়ে চোখের চিকিৎসা করাতে এসেছেন সিদ্দিকুর রহমান। তিন মাস আগেই তিনি এখানে চোখের অস্ত্রোপচার করিয়েছিলেন কিন্তু সেবার এই সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়নি। কিন্তু সোমবার ডাক্তারদের এই ধর্মঘটের ফলে দিশেহারা অবস্থা সিদ্দিকুরের। 

তিনি বলেন, ‘আমরা এখানে একটা সীমিত পরিমাণ অর্থ নিয়ে এসেছি। কিন্তু অতিরিক্ত দুই-তিন দিন বেশি সময় লাগলে আমরা সমস্যায় পড়ে যাবো। এখানে থাকা-খাওয়া সবমিলিয়ে ব্যয়বহুল খরচ। এখানে এসে শুনলাম ডাক্তারবাবুদের ধর্মঘট চলছে। এই অবস্থায় তারা দেখবেন কি না বা নতুন করে কবে তারিখ দেবেন বুঝতে পারছি না।’ 

বিদেশি রোগীদের সকলেই অনেক আগে থেকেই ডাক্তারদের অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়ে এখানে আসেন। রোগীদের ফিরে যাওয়ার ক্ষেত্রেও একটা নির্দিষ্ট সময় থাকে। সবকিছুই বাঁধা নিয়মে। কিন্তু ধর্মঘট কিংবা কোন সমস্যা তৈরি হলে রোগীদের সেই নির্ধারিত কর্মসূচিতে রদবদল ঘটে। এতে একদিকে যেমন রোগী বা তাদের পরিবারের অর্থনৈতিক ক্ষতি, তেমনি মূল্যবান সময়ও নষ্ট হয়। তাই অন্য দেশ থেকে আসা রোগীদের কথা ভেবে পরিস্থিতি বিচার করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আবেদন রোগীর স্বজনদের। 

বাংলাদেশ থেকে কলকাতার মুকুন্দপুরের আরএনটেগোর হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে আসা এক রোগীর আত্মীয় বলেন, কলকাতা যেহেতু আমাদের খুব কাছাকাছি একটা শহর, সেক্ষেত্রে যোগাযোগের সুবিধার জন্য আমরা এখানেই আসি। এখানে আসার পরই আমরা জানতে পারলাম যে চিকিৎসকদের একটি ধর্মঘট চলছে। কিন্তু এটা মাথায় রাখতে হবে যে আমরা এই চিকিৎসার ওপর খুবই নির্ভরশীল, আমরা অনেক আশা নিয়ে আসি। প্রতিবেশি রাষ্ট্র হলেও আমরা বিদেশি। তাই আমাদের কথা ভেবে আউটডোর পরিষেবা চালু রাখা উচিত ছিল। 

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা একটা নির্দিষ্ট সময় নিয়ে এখানে আসি, আমাদের একটি নির্দিষ্ট কর্মসূচি থাকে। সেক্ষেত্রে একদিন যদি বেশি থাকতে হয় সেটা আমাদের ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক কষ্ট। তাছাড়াও আমাদের কর্মসূচিতেও রদবদল ঘটে।’   

চিকিৎসকদের প্রতি তার আবেদন, ‘আন্দোলন থাকবে, দাবি আদায়ও থাকবে। কিন্তু আপনাদের মহান পেশাকে সম্মান জানিয়েই এই কর্মবিরতি তুলে নেওয়া উচিত।’  

এদিকে বিদেশি রোগীদের পাশাপাশি রাজ্যের হাজার হাজার রোগী যেখানে দিশেহারা সেখানে এই সমস্যা নিরসনে সরকার ও আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তারদের মধ্যে টানাপোড়েন এখনও অব্যাহত।

কারণ আজ সোমবার বেলা তিনটায় নবান্নের সভাগৃহে মুখ্যমন্ত্রীর সাথে আলোচনা বসার কথা ছিল আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তারদের। কিন্তু এর আগে এদিন সকালে এনআরএস হাসপাতালে জুনিয়র ডাক্তারদের তরফে একটি সংবাদ সম্মেলন করে জানানো হয় বৈঠকের ব্যাপারে সরকারিভাবে তাদের কাছে কোন চিঠি এসে পৌঁছায়নি। তারা আরও জানায় যে, বন্ধ ঘরে নয়, গণমাধ্যমের সামনেই হতে হবে ওই বৈঠক। 

আন্দোলনরত এক ডাক্তারদের এক প্রতিনিধি বলেন, ‘রবিবারই আমরা আমাদের প্রেস বিবৃতিতে জানিয়েছিলাম যে আমরা আলোচনায় বসতে রাজি কিন্তু আমাদের দাবি ছিল বন্ধ দরজার পিছনে চলতে পারে না। যেহেতু সাধারণ মানুষ এই অচলাবস্থার সবচেয়ে বড় শিকার তাই তাদের এই আলোচনা দেখার ও শেনার সম্পূর্ণ অধিকার আছে। আমরা চাই গণমাধ্যমের সামনে এই আলোচনা হোক। মুখ্যমন্ত্রীর ইচ্ছার জায়গাতেই সেই আলোচনা হোক। কিন্তু গণমাধ্যমে বারবার দেখানো হচ্ছে সোমবার নবান্নে বিকাল তিনটা নাগাদ একটা বৈঠকের সম্ভাবনা রয়েছে। যদিও আমরা সরকারিভাবে এখনও অবধি কোন সরকারি চিঠি পাইনি। এটা সম্পূর্ণভাবে সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য একটা চেষ্টা-আর কিছু নয়।’   

জুুনিয়র ডাক্তারদের এই সংবাদ সম্মেলনের পরই দুপুরে নবান্নে বৈঠকর জন্য রাজ্য সরকারের তরফে আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণ পাঠানো হয়। রাজ্যের স্বাস্থ মন্ত্রণালয়ের তরফে স্বাস্থ্য-শিক্ষা কর্মকর্তা প্রদীপ মিত্রের স্বাক্ষর করা একটি আমন্ত্রণপত্র এসে পৌঁছয় এনআরএস’এর অধ্যক্ষ শৈবাল মুখোপাধ্যায়ের কাছে। পরে সেই আমন্ত্রণপত্র পাঠিয়ে দেওয়া হয় জুনিয়র ডাক্তাদের কাছে। সেখানে দুপুর ৩টায় নবান্নে বৈঠকের জন্য আবেদন জানানো হয়। এজন্য দুপুর ২.৩০ টার মধ্যে নবান্নে পৌঁছতে আবেদন জানানো হয়। বৈঠকে ১৪টি মেডিকেল কলেজের ২ জন করে প্রতিনিধি মিলিয়ে মোট ২৮ জন প্রতিনিধি থাকতে পারবেন বলে জানানো হয়েছে। কিন্তু ওই বৈঠকে গণমাধ্যমের উপস্থিতির বিষয়টি পরিস্কার করে কিছু বলা নেই। এদিকে আমন্ত্রণ পাওয়ার পরই এনআরএস হাসপাতালে ফের নিজেদের মধ্যে বৈঠক বসতে চলেছেন জুনিয়র ডাক্তাররা।

উল্লেখ্য, গত ১০ জুন রাতে কলকাতার নীল রতন সরকার (এনআরএস) মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতালে জুনিয়র চিকিৎসকদের ওপর হামলা চালানোর অভিযোগ ওঠে রোগীর পরিবারের বিরুদ্ধে। হামলায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া এবং নিজেদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার দাবিতে ১১ জুন থেকে কর্মবিরতি শুরু করেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। কলকাতার পাশাপাশি সেই আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে গোটা রাজ্যে। এরপর থেকে টানা সাত দিন রাজ্যের বিভিন্ন মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালগুলির ইমারজেন্সি, প্যাথলজিক্যাল, বহির্বিভাগ-এ অচলাবস্থা চলছে। সামান্য হলেও প্রভাব পড়ে বেসরকারি হাসপাতালগুলিতেও। 

আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তারদের পাশে থাকার বার্তা দিয়ে এখনও পর্যন্ত কয়েক শতাধিক চিকিৎসক গণইস্তফা দিয়েছেন। তাদের আন্দোলনকে সমর্থন জানিয়েছেন। ইতিমধ্যেই একদিনের প্রতীকী কর্মবিরতি পালন করেছেন দিল্লির এইমস হাসপাতালের চিকিৎসকরাও। 


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে 
উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা
ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা

১ সেকেন্ড আগে | জীবন ধারা

শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতারণা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত: লিয়াকত সিকদারের ক্যাশিয়ার আনছার আলী গ্রেফতার
প্রতারণা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত: লিয়াকত সিকদারের ক্যাশিয়ার আনছার আলী গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

শেয়ারমূল্য পড়ে যাচ্ছে, টেসলা খুঁজছে নতুন সিইও
শেয়ারমূল্য পড়ে যাচ্ছে, টেসলা খুঁজছে নতুন সিইও

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন
নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

৫১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!
মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!

৫৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা
মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!
পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা শ্রমিকবান্ধব একটি সরকার চাই : মাসুদ সাঈদী
আমরা শ্রমিকবান্ধব একটি সরকার চাই : মাসুদ সাঈদী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে শ্রমিক দিবসে শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আলোচনা সভা
ফেনীতে শ্রমিক দিবসে শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবনাবাদ নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার
রাবনাবাদ নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নানা আয়োজনে মহান মে দিবস পালন
নানা আয়োজনে মহান মে দিবস পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১১৩৭
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১১৩৭

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!
মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রমিকদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আনন্দ ক্রীড়া আয়োজন
শ্রমিকদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আনন্দ ক্রীড়া আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভৈরবে ছিনতাইকারী গ্রেফতার
ভৈরবে ছিনতাইকারী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাদ থেকে পড়ে কলেজ ছাত্রী আহত
ছাদ থেকে পড়ে কলেজ ছাত্রী আহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে মহান মে দিবস পালন
গোপালগঞ্জে মহান মে দিবস পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘোড়াঘাটে কলেজ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ঘোড়াঘাটে কলেজ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত
যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ