শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৭, সোমবার, ১৭ জুন, ২০১৯

পশ্চিমবঙ্গে চিকিৎসায় অচলাবস্থা, বিপাকে বাংলাদেশি রোগীরা

দীপক দেবনাথ, কলকাতা
অনলাইন ভার্সন
পশ্চিমবঙ্গে চিকিৎসায় অচলাবস্থা, বিপাকে বাংলাদেশি রোগীরা

হঠাৎ পশ্চিমবঙ্গের হাসপাতালগুলিতে অচলাবস্থার সৃষ্টি হওয়ায় সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন বাংলাদেশি রোগী ও তাদের স্বজনরা। কোন হাসপাতালেই সময়মতো চিকিৎসক পাচ্ছেন না তারা। ফলে অনেকেই বাধ্য হয়ে ফিরে যাচ্ছেন দেশে। 

এদিকে কলকাতায় চিকিৎসক নিগ্রহের ঘটনার নিন্দায় সোমবার একদিনের জন্য দেশজুড়ে হাসপাতালে কর্মবিরতির ডাক দিয়েছে ইন্ডিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (আইএমএ)। তাদের প্রধান দাবি প্রতিটি হাসপাতালকে ‘সেফ জোন’ ঘোষণা, ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও সিসিটিভি রাখা এবং বাইরে লোকজনের প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ। চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মী নিগ্রহ রুখতে কড়া কেন্দ্রীয় আইন আনারও দাবি জানিয়েছে তারা। এই ধর্মঘটে জরুরি পরিষেবাকে ছাড় দিলেও বন্ধ থাকছে আউটডোর। 

আইএমএ-এর ডাকা এই ধর্মঘটকে সমর্থন জানিয়েছে রাজ্যের বিভিন্ন চিকিৎসক সংগঠন। দেশজুড়ে আইএমএ-এর ডাকা ধর্মঘটে সাড়া দিয়ে কলকাতাসহ রাজ্যের সব হাসপাতালের আউটডোর পরিষেবা আজ একদিনের জন্য বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। 

পশ্চিমবঙ্গেও বেসরকারি হাসপাতালগুলিতেও একদিনের জন্য আউটডোর পরিষেবা বন্ধ রাখা হচ্ছে। আর এখানেই সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশি রোগীরা। কলকাতার ই.এম.বাইপাসের ধারে রয়েছে একাধিক নামী বেসরকারি হাসপাতাল। মূলত এই বেসরকারি হাসপাতালগুলিতেই চিকিৎসার জন্য আসেন বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের রোগীরা। অন্য দিনের মতো আজ সকাল থেকেই ওইসব হাসপাতালগুলিতে আসতে শুরু করেন রোগী ও তাদের পরিবারের লোকজন। কিন্তু একদিনের এই ধর্মঘটের কথা তাদের অনেকেরই জানা নেই। স্বাভাবিকভাবেই বিপাকে পড়েছেন তারা। অনেকে আবার জেনেশুনেও অপেক্ষা করতে থাকেন যদি অবস্থার পরিবর্তন হয়-এই আশায়। 

ই.এম.বাইপাসের ধারে রবীন্দ্রনাথ টেগোর ইন্টারন্যাশনাল ইন্সিটিউট অফ কার্ডিয়াক সান্সেস হসপিটালে চিকিৎসার জন্য আসা ঢাকার উত্তরার বাসিন্দা নূর এলাহি শাহদাত বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নিউমার্কেট থেকে ট্যাক্সি ভাড়া করে এখনে এসেছি। আমরা মূলত হেলথ চেক-আপ করাতেই বাংলাদেশ থেকে এখানে আসি। কয়েকদিন এখানে থাকতে হয়। সেক্ষেত্রে একদিন দেরি মানেই অতিরিক্ত হোটেল ভাড়া, ট্যাক্সি ভাড়া গুণতে হয়, সেই সাথে সময়ও নষ্ট হয়। আমরা যারা এখানে আসি তারা অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছি।’ 

আরএনটেগোরেই হেলথ চেকআপ ও চিকিৎসার জন্য কলকাতায় এসেছেন ঢাকার গোলাম মাওলা। তিনি বলেন, ‘হোটেল থেকে আমরা যখন এখানে এসে জানতে পারি যে ডাক্তারা ধর্মঘট করেছে। সেক্ষেত্রে জেনারেল চেকআপ না করতে পারার কারণে আমরা সমস্যায় পড়বো এবং অন্য কর্মসূচিতেও তার প্রভাব পড়বে। এই অবস্থায় আমরা চাই এর সুষ্ঠু সমাধান হোক।’ 

ফরিদপুর থেকে কলকাতার শঙ্কর নেত্রালয়ে চোখের চিকিৎসা করাতে এসেছেন সিদ্দিকুর রহমান। তিন মাস আগেই তিনি এখানে চোখের অস্ত্রোপচার করিয়েছিলেন কিন্তু সেবার এই সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়নি। কিন্তু সোমবার ডাক্তারদের এই ধর্মঘটের ফলে দিশেহারা অবস্থা সিদ্দিকুরের। 

তিনি বলেন, ‘আমরা এখানে একটা সীমিত পরিমাণ অর্থ নিয়ে এসেছি। কিন্তু অতিরিক্ত দুই-তিন দিন বেশি সময় লাগলে আমরা সমস্যায় পড়ে যাবো। এখানে থাকা-খাওয়া সবমিলিয়ে ব্যয়বহুল খরচ। এখানে এসে শুনলাম ডাক্তারবাবুদের ধর্মঘট চলছে। এই অবস্থায় তারা দেখবেন কি না বা নতুন করে কবে তারিখ দেবেন বুঝতে পারছি না।’ 

বিদেশি রোগীদের সকলেই অনেক আগে থেকেই ডাক্তারদের অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়ে এখানে আসেন। রোগীদের ফিরে যাওয়ার ক্ষেত্রেও একটা নির্দিষ্ট সময় থাকে। সবকিছুই বাঁধা নিয়মে। কিন্তু ধর্মঘট কিংবা কোন সমস্যা তৈরি হলে রোগীদের সেই নির্ধারিত কর্মসূচিতে রদবদল ঘটে। এতে একদিকে যেমন রোগী বা তাদের পরিবারের অর্থনৈতিক ক্ষতি, তেমনি মূল্যবান সময়ও নষ্ট হয়। তাই অন্য দেশ থেকে আসা রোগীদের কথা ভেবে পরিস্থিতি বিচার করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আবেদন রোগীর স্বজনদের। 

বাংলাদেশ থেকে কলকাতার মুকুন্দপুরের আরএনটেগোর হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে আসা এক রোগীর আত্মীয় বলেন, কলকাতা যেহেতু আমাদের খুব কাছাকাছি একটা শহর, সেক্ষেত্রে যোগাযোগের সুবিধার জন্য আমরা এখানেই আসি। এখানে আসার পরই আমরা জানতে পারলাম যে চিকিৎসকদের একটি ধর্মঘট চলছে। কিন্তু এটা মাথায় রাখতে হবে যে আমরা এই চিকিৎসার ওপর খুবই নির্ভরশীল, আমরা অনেক আশা নিয়ে আসি। প্রতিবেশি রাষ্ট্র হলেও আমরা বিদেশি। তাই আমাদের কথা ভেবে আউটডোর পরিষেবা চালু রাখা উচিত ছিল। 

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা একটা নির্দিষ্ট সময় নিয়ে এখানে আসি, আমাদের একটি নির্দিষ্ট কর্মসূচি থাকে। সেক্ষেত্রে একদিন যদি বেশি থাকতে হয় সেটা আমাদের ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক কষ্ট। তাছাড়াও আমাদের কর্মসূচিতেও রদবদল ঘটে।’   

চিকিৎসকদের প্রতি তার আবেদন, ‘আন্দোলন থাকবে, দাবি আদায়ও থাকবে। কিন্তু আপনাদের মহান পেশাকে সম্মান জানিয়েই এই কর্মবিরতি তুলে নেওয়া উচিত।’  

এদিকে বিদেশি রোগীদের পাশাপাশি রাজ্যের হাজার হাজার রোগী যেখানে দিশেহারা সেখানে এই সমস্যা নিরসনে সরকার ও আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তারদের মধ্যে টানাপোড়েন এখনও অব্যাহত।

কারণ আজ সোমবার বেলা তিনটায় নবান্নের সভাগৃহে মুখ্যমন্ত্রীর সাথে আলোচনা বসার কথা ছিল আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তারদের। কিন্তু এর আগে এদিন সকালে এনআরএস হাসপাতালে জুনিয়র ডাক্তারদের তরফে একটি সংবাদ সম্মেলন করে জানানো হয় বৈঠকের ব্যাপারে সরকারিভাবে তাদের কাছে কোন চিঠি এসে পৌঁছায়নি। তারা আরও জানায় যে, বন্ধ ঘরে নয়, গণমাধ্যমের সামনেই হতে হবে ওই বৈঠক। 

আন্দোলনরত এক ডাক্তারদের এক প্রতিনিধি বলেন, ‘রবিবারই আমরা আমাদের প্রেস বিবৃতিতে জানিয়েছিলাম যে আমরা আলোচনায় বসতে রাজি কিন্তু আমাদের দাবি ছিল বন্ধ দরজার পিছনে চলতে পারে না। যেহেতু সাধারণ মানুষ এই অচলাবস্থার সবচেয়ে বড় শিকার তাই তাদের এই আলোচনা দেখার ও শেনার সম্পূর্ণ অধিকার আছে। আমরা চাই গণমাধ্যমের সামনে এই আলোচনা হোক। মুখ্যমন্ত্রীর ইচ্ছার জায়গাতেই সেই আলোচনা হোক। কিন্তু গণমাধ্যমে বারবার দেখানো হচ্ছে সোমবার নবান্নে বিকাল তিনটা নাগাদ একটা বৈঠকের সম্ভাবনা রয়েছে। যদিও আমরা সরকারিভাবে এখনও অবধি কোন সরকারি চিঠি পাইনি। এটা সম্পূর্ণভাবে সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য একটা চেষ্টা-আর কিছু নয়।’   

জুুনিয়র ডাক্তারদের এই সংবাদ সম্মেলনের পরই দুপুরে নবান্নে বৈঠকর জন্য রাজ্য সরকারের তরফে আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণ পাঠানো হয়। রাজ্যের স্বাস্থ মন্ত্রণালয়ের তরফে স্বাস্থ্য-শিক্ষা কর্মকর্তা প্রদীপ মিত্রের স্বাক্ষর করা একটি আমন্ত্রণপত্র এসে পৌঁছয় এনআরএস’এর অধ্যক্ষ শৈবাল মুখোপাধ্যায়ের কাছে। পরে সেই আমন্ত্রণপত্র পাঠিয়ে দেওয়া হয় জুনিয়র ডাক্তাদের কাছে। সেখানে দুপুর ৩টায় নবান্নে বৈঠকের জন্য আবেদন জানানো হয়। এজন্য দুপুর ২.৩০ টার মধ্যে নবান্নে পৌঁছতে আবেদন জানানো হয়। বৈঠকে ১৪টি মেডিকেল কলেজের ২ জন করে প্রতিনিধি মিলিয়ে মোট ২৮ জন প্রতিনিধি থাকতে পারবেন বলে জানানো হয়েছে। কিন্তু ওই বৈঠকে গণমাধ্যমের উপস্থিতির বিষয়টি পরিস্কার করে কিছু বলা নেই। এদিকে আমন্ত্রণ পাওয়ার পরই এনআরএস হাসপাতালে ফের নিজেদের মধ্যে বৈঠক বসতে চলেছেন জুনিয়র ডাক্তাররা।

উল্লেখ্য, গত ১০ জুন রাতে কলকাতার নীল রতন সরকার (এনআরএস) মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতালে জুনিয়র চিকিৎসকদের ওপর হামলা চালানোর অভিযোগ ওঠে রোগীর পরিবারের বিরুদ্ধে। হামলায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া এবং নিজেদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার দাবিতে ১১ জুন থেকে কর্মবিরতি শুরু করেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। কলকাতার পাশাপাশি সেই আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে গোটা রাজ্যে। এরপর থেকে টানা সাত দিন রাজ্যের বিভিন্ন মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালগুলির ইমারজেন্সি, প্যাথলজিক্যাল, বহির্বিভাগ-এ অচলাবস্থা চলছে। সামান্য হলেও প্রভাব পড়ে বেসরকারি হাসপাতালগুলিতেও। 

আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তারদের পাশে থাকার বার্তা দিয়ে এখনও পর্যন্ত কয়েক শতাধিক চিকিৎসক গণইস্তফা দিয়েছেন। তাদের আন্দোলনকে সমর্থন জানিয়েছেন। ইতিমধ্যেই একদিনের প্রতীকী কর্মবিরতি পালন করেছেন দিল্লির এইমস হাসপাতালের চিকিৎসকরাও। 


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে 
উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন
বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা
ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা

২ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন
গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার
সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ
আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা
নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য
সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে
আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা
সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা

২২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’
চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা
মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পানছড়িতে ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে উত্তেজনা
পানছড়িতে ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে উত্তেজনা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে যুবক নিহত
মাগুরায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে যুবক নিহত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে মদ ও গাঁজা উদ্ধার, আটক ২
বগুড়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে মদ ও গাঁজা উদ্ধার, আটক ২

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসে শেষ হবে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভূমি অধিগ্রহণ
তিন মাসে শেষ হবে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভূমি অধিগ্রহণ

৩৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

এবার উবার অ্যাপে ডাকা যাবে হেলিকপ্টার
এবার উবার অ্যাপে ডাকা যাবে হেলিকপ্টার

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিশু-যুবকদের নিয়ে ‘আমার জীবন আমার স্বপ্ন’ শীর্ষক সেমিনার
শিশু-যুবকদের নিয়ে ‘আমার জীবন আমার স্বপ্ন’ শীর্ষক সেমিনার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ পরিদর্শন করলেন ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন
‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ পরিদর্শন করলেন ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাবনায় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের আবির্ভাব দিবস উদযাপন
পাবনায় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের আবির্ভাব দিবস উদযাপন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাইভেটকার চালক নিহত
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাইভেটকার চালক নিহত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে সমতলের চা বাগানে পোকার আক্রমণ
পঞ্চগড়ে সমতলের চা বাগানে পোকার আক্রমণ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মহিলা পরিষদের মানববন্ধন
দিনাজপুরে মহিলা পরিষদের মানববন্ধন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ঘাট সংকটে ভোগান্তি
দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ঘাট সংকটে ভোগান্তি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
চট্টগ্রামে হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭ দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা জাগপার
৭ দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা জাগপার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম