শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৭, সোমবার, ১৭ জুন, ২০১৯

পশ্চিমবঙ্গে চিকিৎসায় অচলাবস্থা, বিপাকে বাংলাদেশি রোগীরা

দীপক দেবনাথ, কলকাতা
অনলাইন ভার্সন
পশ্চিমবঙ্গে চিকিৎসায় অচলাবস্থা, বিপাকে বাংলাদেশি রোগীরা

হঠাৎ পশ্চিমবঙ্গের হাসপাতালগুলিতে অচলাবস্থার সৃষ্টি হওয়ায় সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন বাংলাদেশি রোগী ও তাদের স্বজনরা। কোন হাসপাতালেই সময়মতো চিকিৎসক পাচ্ছেন না তারা। ফলে অনেকেই বাধ্য হয়ে ফিরে যাচ্ছেন দেশে। 

এদিকে কলকাতায় চিকিৎসক নিগ্রহের ঘটনার নিন্দায় সোমবার একদিনের জন্য দেশজুড়ে হাসপাতালে কর্মবিরতির ডাক দিয়েছে ইন্ডিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (আইএমএ)। তাদের প্রধান দাবি প্রতিটি হাসপাতালকে ‘সেফ জোন’ ঘোষণা, ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও সিসিটিভি রাখা এবং বাইরে লোকজনের প্রবেশ নিয়ন্ত্রণ। চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মী নিগ্রহ রুখতে কড়া কেন্দ্রীয় আইন আনারও দাবি জানিয়েছে তারা। এই ধর্মঘটে জরুরি পরিষেবাকে ছাড় দিলেও বন্ধ থাকছে আউটডোর। 

আইএমএ-এর ডাকা এই ধর্মঘটকে সমর্থন জানিয়েছে রাজ্যের বিভিন্ন চিকিৎসক সংগঠন। দেশজুড়ে আইএমএ-এর ডাকা ধর্মঘটে সাড়া দিয়ে কলকাতাসহ রাজ্যের সব হাসপাতালের আউটডোর পরিষেবা আজ একদিনের জন্য বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। 

পশ্চিমবঙ্গেও বেসরকারি হাসপাতালগুলিতেও একদিনের জন্য আউটডোর পরিষেবা বন্ধ রাখা হচ্ছে। আর এখানেই সমস্যায় পড়েছেন বাংলাদেশি রোগীরা। কলকাতার ই.এম.বাইপাসের ধারে রয়েছে একাধিক নামী বেসরকারি হাসপাতাল। মূলত এই বেসরকারি হাসপাতালগুলিতেই চিকিৎসার জন্য আসেন বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের রোগীরা। অন্য দিনের মতো আজ সকাল থেকেই ওইসব হাসপাতালগুলিতে আসতে শুরু করেন রোগী ও তাদের পরিবারের লোকজন। কিন্তু একদিনের এই ধর্মঘটের কথা তাদের অনেকেরই জানা নেই। স্বাভাবিকভাবেই বিপাকে পড়েছেন তারা। অনেকে আবার জেনেশুনেও অপেক্ষা করতে থাকেন যদি অবস্থার পরিবর্তন হয়-এই আশায়। 

ই.এম.বাইপাসের ধারে রবীন্দ্রনাথ টেগোর ইন্টারন্যাশনাল ইন্সিটিউট অফ কার্ডিয়াক সান্সেস হসপিটালে চিকিৎসার জন্য আসা ঢাকার উত্তরার বাসিন্দা নূর এলাহি শাহদাত বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নিউমার্কেট থেকে ট্যাক্সি ভাড়া করে এখনে এসেছি। আমরা মূলত হেলথ চেক-আপ করাতেই বাংলাদেশ থেকে এখানে আসি। কয়েকদিন এখানে থাকতে হয়। সেক্ষেত্রে একদিন দেরি মানেই অতিরিক্ত হোটেল ভাড়া, ট্যাক্সি ভাড়া গুণতে হয়, সেই সাথে সময়ও নষ্ট হয়। আমরা যারা এখানে আসি তারা অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছি।’ 

আরএনটেগোরেই হেলথ চেকআপ ও চিকিৎসার জন্য কলকাতায় এসেছেন ঢাকার গোলাম মাওলা। তিনি বলেন, ‘হোটেল থেকে আমরা যখন এখানে এসে জানতে পারি যে ডাক্তারা ধর্মঘট করেছে। সেক্ষেত্রে জেনারেল চেকআপ না করতে পারার কারণে আমরা সমস্যায় পড়বো এবং অন্য কর্মসূচিতেও তার প্রভাব পড়বে। এই অবস্থায় আমরা চাই এর সুষ্ঠু সমাধান হোক।’ 

ফরিদপুর থেকে কলকাতার শঙ্কর নেত্রালয়ে চোখের চিকিৎসা করাতে এসেছেন সিদ্দিকুর রহমান। তিন মাস আগেই তিনি এখানে চোখের অস্ত্রোপচার করিয়েছিলেন কিন্তু সেবার এই সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়নি। কিন্তু সোমবার ডাক্তারদের এই ধর্মঘটের ফলে দিশেহারা অবস্থা সিদ্দিকুরের। 

তিনি বলেন, ‘আমরা এখানে একটা সীমিত পরিমাণ অর্থ নিয়ে এসেছি। কিন্তু অতিরিক্ত দুই-তিন দিন বেশি সময় লাগলে আমরা সমস্যায় পড়ে যাবো। এখানে থাকা-খাওয়া সবমিলিয়ে ব্যয়বহুল খরচ। এখানে এসে শুনলাম ডাক্তারবাবুদের ধর্মঘট চলছে। এই অবস্থায় তারা দেখবেন কি না বা নতুন করে কবে তারিখ দেবেন বুঝতে পারছি না।’ 

বিদেশি রোগীদের সকলেই অনেক আগে থেকেই ডাক্তারদের অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়ে এখানে আসেন। রোগীদের ফিরে যাওয়ার ক্ষেত্রেও একটা নির্দিষ্ট সময় থাকে। সবকিছুই বাঁধা নিয়মে। কিন্তু ধর্মঘট কিংবা কোন সমস্যা তৈরি হলে রোগীদের সেই নির্ধারিত কর্মসূচিতে রদবদল ঘটে। এতে একদিকে যেমন রোগী বা তাদের পরিবারের অর্থনৈতিক ক্ষতি, তেমনি মূল্যবান সময়ও নষ্ট হয়। তাই অন্য দেশ থেকে আসা রোগীদের কথা ভেবে পরিস্থিতি বিচার করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আবেদন রোগীর স্বজনদের। 

বাংলাদেশ থেকে কলকাতার মুকুন্দপুরের আরএনটেগোর হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে আসা এক রোগীর আত্মীয় বলেন, কলকাতা যেহেতু আমাদের খুব কাছাকাছি একটা শহর, সেক্ষেত্রে যোগাযোগের সুবিধার জন্য আমরা এখানেই আসি। এখানে আসার পরই আমরা জানতে পারলাম যে চিকিৎসকদের একটি ধর্মঘট চলছে। কিন্তু এটা মাথায় রাখতে হবে যে আমরা এই চিকিৎসার ওপর খুবই নির্ভরশীল, আমরা অনেক আশা নিয়ে আসি। প্রতিবেশি রাষ্ট্র হলেও আমরা বিদেশি। তাই আমাদের কথা ভেবে আউটডোর পরিষেবা চালু রাখা উচিত ছিল। 

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা একটা নির্দিষ্ট সময় নিয়ে এখানে আসি, আমাদের একটি নির্দিষ্ট কর্মসূচি থাকে। সেক্ষেত্রে একদিন যদি বেশি থাকতে হয় সেটা আমাদের ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক কষ্ট। তাছাড়াও আমাদের কর্মসূচিতেও রদবদল ঘটে।’   

চিকিৎসকদের প্রতি তার আবেদন, ‘আন্দোলন থাকবে, দাবি আদায়ও থাকবে। কিন্তু আপনাদের মহান পেশাকে সম্মান জানিয়েই এই কর্মবিরতি তুলে নেওয়া উচিত।’  

এদিকে বিদেশি রোগীদের পাশাপাশি রাজ্যের হাজার হাজার রোগী যেখানে দিশেহারা সেখানে এই সমস্যা নিরসনে সরকার ও আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তারদের মধ্যে টানাপোড়েন এখনও অব্যাহত।

কারণ আজ সোমবার বেলা তিনটায় নবান্নের সভাগৃহে মুখ্যমন্ত্রীর সাথে আলোচনা বসার কথা ছিল আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তারদের। কিন্তু এর আগে এদিন সকালে এনআরএস হাসপাতালে জুনিয়র ডাক্তারদের তরফে একটি সংবাদ সম্মেলন করে জানানো হয় বৈঠকের ব্যাপারে সরকারিভাবে তাদের কাছে কোন চিঠি এসে পৌঁছায়নি। তারা আরও জানায় যে, বন্ধ ঘরে নয়, গণমাধ্যমের সামনেই হতে হবে ওই বৈঠক। 

আন্দোলনরত এক ডাক্তারদের এক প্রতিনিধি বলেন, ‘রবিবারই আমরা আমাদের প্রেস বিবৃতিতে জানিয়েছিলাম যে আমরা আলোচনায় বসতে রাজি কিন্তু আমাদের দাবি ছিল বন্ধ দরজার পিছনে চলতে পারে না। যেহেতু সাধারণ মানুষ এই অচলাবস্থার সবচেয়ে বড় শিকার তাই তাদের এই আলোচনা দেখার ও শেনার সম্পূর্ণ অধিকার আছে। আমরা চাই গণমাধ্যমের সামনে এই আলোচনা হোক। মুখ্যমন্ত্রীর ইচ্ছার জায়গাতেই সেই আলোচনা হোক। কিন্তু গণমাধ্যমে বারবার দেখানো হচ্ছে সোমবার নবান্নে বিকাল তিনটা নাগাদ একটা বৈঠকের সম্ভাবনা রয়েছে। যদিও আমরা সরকারিভাবে এখনও অবধি কোন সরকারি চিঠি পাইনি। এটা সম্পূর্ণভাবে সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য একটা চেষ্টা-আর কিছু নয়।’   

জুুনিয়র ডাক্তারদের এই সংবাদ সম্মেলনের পরই দুপুরে নবান্নে বৈঠকর জন্য রাজ্য সরকারের তরফে আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণ পাঠানো হয়। রাজ্যের স্বাস্থ মন্ত্রণালয়ের তরফে স্বাস্থ্য-শিক্ষা কর্মকর্তা প্রদীপ মিত্রের স্বাক্ষর করা একটি আমন্ত্রণপত্র এসে পৌঁছয় এনআরএস’এর অধ্যক্ষ শৈবাল মুখোপাধ্যায়ের কাছে। পরে সেই আমন্ত্রণপত্র পাঠিয়ে দেওয়া হয় জুনিয়র ডাক্তাদের কাছে। সেখানে দুপুর ৩টায় নবান্নে বৈঠকের জন্য আবেদন জানানো হয়। এজন্য দুপুর ২.৩০ টার মধ্যে নবান্নে পৌঁছতে আবেদন জানানো হয়। বৈঠকে ১৪টি মেডিকেল কলেজের ২ জন করে প্রতিনিধি মিলিয়ে মোট ২৮ জন প্রতিনিধি থাকতে পারবেন বলে জানানো হয়েছে। কিন্তু ওই বৈঠকে গণমাধ্যমের উপস্থিতির বিষয়টি পরিস্কার করে কিছু বলা নেই। এদিকে আমন্ত্রণ পাওয়ার পরই এনআরএস হাসপাতালে ফের নিজেদের মধ্যে বৈঠক বসতে চলেছেন জুনিয়র ডাক্তাররা।

উল্লেখ্য, গত ১০ জুন রাতে কলকাতার নীল রতন সরকার (এনআরএস) মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতালে জুনিয়র চিকিৎসকদের ওপর হামলা চালানোর অভিযোগ ওঠে রোগীর পরিবারের বিরুদ্ধে। হামলায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া এবং নিজেদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার দাবিতে ১১ জুন থেকে কর্মবিরতি শুরু করেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। কলকাতার পাশাপাশি সেই আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে গোটা রাজ্যে। এরপর থেকে টানা সাত দিন রাজ্যের বিভিন্ন মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালগুলির ইমারজেন্সি, প্যাথলজিক্যাল, বহির্বিভাগ-এ অচলাবস্থা চলছে। সামান্য হলেও প্রভাব পড়ে বেসরকারি হাসপাতালগুলিতেও। 

আন্দোলনরত জুনিয়র ডাক্তারদের পাশে থাকার বার্তা দিয়ে এখনও পর্যন্ত কয়েক শতাধিক চিকিৎসক গণইস্তফা দিয়েছেন। তাদের আন্দোলনকে সমর্থন জানিয়েছেন। ইতিমধ্যেই একদিনের প্রতীকী কর্মবিরতি পালন করেছেন দিল্লির এইমস হাসপাতালের চিকিৎসকরাও। 


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে 
উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিম্বাবুয়ে সফরে নেই উইলিয়ামসন, খেলবেন ইংল্যান্ডের লিগে
জিম্বাবুয়ে সফরে নেই উইলিয়ামসন, খেলবেন ইংল্যান্ডের লিগে

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা মোবারকের আপিল শুনানি শুরু
বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা মোবারকের আপিল শুনানি শুরু

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে চবির ৩ শিক্ষার্থী নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার
কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে চবির ৩ শিক্ষার্থী নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলা-ঢাকা আন্তঃনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন
মোংলা-ঢাকা আন্তঃনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীয়তপুরের নতুন ডিসি তাহসিনা
শরীয়তপুরের নতুন ডিসি তাহসিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম