শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৬, সোমবার, ০৩ মে, ২০২১ আপডেট:

যে ৭ কারণে ভাঙা পায়েই ‘খেলায়’ বাজিমাত মমতার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যে ৭ কারণে ভাঙা পায়েই ‘খেলায়’ বাজিমাত মমতার

কোনও পরিবর্তন নয়। ভারতের পশ্চিমবঙ্গ নিজের মেয়েকেই চায়। রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল অন্তত সেকথাই বলছে। নরেন্দ্র মোদি-অমিত শাহ, জেপি নাড্ডা, যোগী আদিত্যনাথ, শিবরাজ সিং চৌহান, বিপ্লব দেব ছাড়াও বিভিন্ন রাজ্যের একাধিক তারকা প্রচারক এনেও বাংলায় তৃণমূলের ভোট ব্যাংকে থাবা বসাতে পারল না বিজেপি। ভাঙা পায়েই ‘খেলা’ দেখালেন মুখ্যমন্ত্রী। 

অমিত শাহ যেখানে বুক বাজিয়ে দাবি করছিলেন দু’শোর বেশি আসন নিয়ে বিজেপি ক্ষমতায় আসবে, সেখানে বিজেপির ঝুলিতে এল সাকুল্যে ৭৫টি আসন। অন্যদিকে, ২০১৬ সালের আসন সংখ্যার রেকর্ডও পেরিয়ে গেল তৃণমূল। নজির গড়ে বাংলার শাসকদল ভোট পেল ৪৮ শতাংশের বেশি। কিন্তু কোন ম্যাজিকে? চলুন আলোচনা করা যাক।
 
১। ব্র্যান্ড মমতা: রাজ্যের ২৯৪ আসনে তিনিই প্রার্থী। ২০১৬ নির্বাচনের মতোই ভোটের আগে ঘোষণা করেছিলেন তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আসলে স্থানীয় স্তরে অনেক প্রার্থীর বিরুদ্ধেই প্রতিষ্ঠান বিরোধিতা কাজ করছিল। ছিল দুর্নীতির অভিযোগও। স্থানীয় নেতাদের সেই ভাবমূর্তি আড়াল করতে নিজের ভাবমূর্তিকেই বাজি ধরেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। তাছাড়া, বঙ্গ রাজনীতিতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একটি ব্র্যান্ডের নাম। বিজেপি তার সমকক্ষ কাউকে দাঁড় করাতে পারেনি। ভোটের চূড়ান্ত ফলাফলে সেই ব্র্যান্ড মমতা এবং বিজেপির মুখের অভাবই প্রতিফলিত হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।

২। মেরুকরণ: অতি বেশি হিন্দুত্ব ডুবিয়ে দিল গেরুয়াকে। নতুন প্রজন্মকে কাছে টানতে পারলেও ৪৫ ঊর্ধ্বের ভোটরদের কাছে টানতে ব্যর্থ বিজেপির উগ্র হিন্দুত্ব। উল্টে ‘সাম্প্রদায়িকতা’র বিরোধিতায় একজোট করে তথাকথিত ‘রাজনীতি সচেতন’ ভোটারদের। মোদি-শাহ-যোগীদের প্রচার, মমতাকে বেগম বলে কটাক্ষ, এসব চটকদারিতে কিছু ভোটারকে একত্রিত করতে পারলেও যে যে এলাকায় সংখ্যালঘুর সংখ্যা কম, সেখানে মেরুকরণ করতে ব্যর্থ হয়েছে বিজেপি। বরং বিজেপির আগ্রাসী প্রচার অস্তিত্ব রক্ষার খাতিরে একজোট করেছে সংখ্যালঘুদের।

৩। বাঙালি-অবাঙালি: রাজ্যে তৃণমূলের বিপুল জয়ের নেপথ্যে অবশ্যই কাজ করেছে পিকে স্যারের নিখুঁত পরিকল্পনা। ভোটপ্রচারের একেবারে শুরু থেকেই এই নির্বাচনকে বাঙালি বনাম বহিরাগতদের লড়াই হিসেবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছিল তৃণমূল। বহিরাগত ইস্যু তুলে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতাদের প্রভাব কার্যত নস্যাৎ করে দিয়েছিলেন ‘পিকে স্যার’। সেই সঙ্গে ‘বাংলা নিজের মেয়েকেই চায়’ স্লোগান তুলে বাঙালি অস্মিতাকেও জাগিয়ে তুললেন পিকে। প্রশান্তের সব পরিকল্পনা যে সফল হয়েছে, দিনের শেষে ফলাফলে তা প্রমাণিত হল।

৪। দুয়ারে সরকার: লোকসভার হতাশাজনক ফলের পর বিমর্ষ হয়ে পড়েছিলেন তৃণমূল কর্মীরা। দুর্নীতির অভিযোগে স্থানীয় নেতাদের প্রতি বহু ক্ষোভ জমে ছিল সাধারণ মানুষের মনে। সেখান থেকে ‘খেলা’ ঘোরান প্রশান্ত কিশোর। তৃণমূলস্তরে সমীক্ষা, স্থানীয় ইস্যু নিয়ে কাজ এবং সেইমতো রণকৌশল তৈরি করা। কেন্দ্র ধরে ধরে সাধারণ মানুষের সমস্যা মমতার কান পর্যন্ত পৌঁছে দেওয়াটাই ছিল তার আসল উদ্দেশ্য। ‘দিদিকে বলো’, ‘দুয়ারে সরকার’, ‘পাড়ায় সমাধানে’র মতো কর্মসূচির মাধ্যমে সেটা সফলভাবে করতে পেরছেন পিকে। বিশেষ করে দুয়ারে সরকার কর্মসূচি তৃণমূলস্তরে অভূতপূর্ণ সাড়া ফেলেছে। এই কর্মসূচির মাধ্যমেই প্রতিষ্ঠান বিরোধিতা অনেকাংশে আটকে দিতে পেরেছে তৃণমূল।

৫। নারী ভোট: দুয়ারে সরকারে মহিলাদের প্রাধান্য, নারীদের হাত খরচের টাকা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি, কন্যাশ্রী, রূপশ্রী। রাজ্যের নারীদের ক্ষমতায়নে একের পর এক কর্মসূচি নিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রায় সমস্ত নির্বাচনী জনসভাতেই ‘মা-বোনেদের’ কথা বিশেষভাবে উল্লেখ করেছেন মমতা, যা মন জিতেছে বাংলার মায়েদের। তাছাড়া তৃণমূলের নির্বাচনী প্রচারের মূল স্লোগান, ‘বাংলা নিজের মেয়েকেই চায়’। মমতার এই ঘরের মেয়ে ভাবমূর্তি আরও কাছে টেনেছে বাংলার মেয়েদের। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন,নারী ভোটাররা বিজেপির থেকে অনেক বেশি পছন্দ করেছেন মমতাকেই।

৬। বাম-কংগ্রেস ভোট: রাজ্যে মূলত মেরুকরণের ভোট হওয়ায় তৃতীয় বিকল্পের কথা মানুষ ভাবেনি। বিজেপিকে আটকাতে বাম এবং কংগ্রেসের তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষ ভোটাররা সেরা বিকল্প হিসেবে বেছে নিয়েছেন তৃণমূলকেই। কংগ্রেসের ভোট প্রায় পুরোপুরি তৃণমূলে চলে গিয়েছে। বাম এবং কংগ্রেসের জোটকে ২০১৬ সালেই প্রত্যাখ্যান করেছিল মানুষ। আইএসএফ যোগ হওয়ায় প্রত্যাখ্যানের মাত্রাটা বেড়েছে বই কমেনি। বাম-কংগ্রেসের ভোটের বেশিরভাগটাই গিয়েছে তৃণমূলের ভোটবাক্সে। আর সেটা বিজেপিকে আটকানোর স্বার্থেই।

৭। করোনা মোকাবিলা: রাজ্যের নির্বাচনের শেষ দুই রাউন্ডে ফ্যাক্টর হয়ে উঠেছিল করোনা। হঠাৎ করোনার প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় নির্বাচন কমিশন, তথা বিজেপিকে কাঠগড়ায় তুলতে পেরেছিলেন মমতা। তাছাড়া, গোটা দেশে করোনা মোকাবিলায় অব্যবস্থা, ভ্যাকসিন সংকট, অক্সিজেনের অভাবে মৃত্যুর জন্য কোথাও না কোথাও কেন্দ্রের বিজেপি সরকারকে দায়ী করেছে বাংলার মানুষ। পেট্রল-ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধি, গ্যাসের দামও বিরুদ্ধে গিয়েছে বিজেপির। আর এসবই পক্ষে গিয়েছে তৃণমূলের।
 
কারণ যাই হোক ভোটের ফলাফল বলছে, বাজিমাত করেছেন পশ্চিমবাংলার মেয়েই। এই ফলাফল প্রমাণ করে দিয়েছে শুধু হিন্দুত্বের ধুঁয়া তুলে বাংলার নির্বাচনে জেতা যায় না। বাংলায় জিততে বাস্তবমুখী ইস্যু এবং গণআন্দোলনের ইতিহাস চায়। এই ফলাফল যে জাতীয় রাজনীতিতে মমতার গুরুত্ব আরও বাড়িয়ে দিল সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে 
উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

৩৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

৪৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ
বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের
জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?
রান্নার সময় কোন ভুল হতে পারে ক্যানসারের কারণ?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
দুই বছরে ইসরায়েলি কারাগারে ৯৪ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের
গুণগত মানের অটুট প্রতিশ্রুতি ইউনিলিভার বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে