শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:২১, সোমবার, ২৬ জুলাই, ২০২১

বিরোধী জোটের নেতৃত্ব দিতে চেয়ে মমতার কৌশল

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিরোধী জোটের নেতৃত্ব দিতে চেয়ে মমতার কৌশল

ভারতের পশ্চিমবঙ্গে বিধানসভা নির্বাচনে জয়ের পরেই তৃণমূল নেত্রী মমতা ব্যানার্জির নজর এখন দিল্লির দিকে। তৃণমূল নেত্রীর প্রাথমিক লক্ষ্য জাতীয় স্তরে নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে বিরোধী জোটের নেতৃত্ব দেয়া। তারপরের লক্ষ্য অবশ্য ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটে বিজেপিকে হারানো। 

তৃণমূল সূত্র জানাচ্ছে, আপাতত সেই লক্ষ্যে দ্বিমুখী কৌশল নিয়ে এগোচ্ছেন মমতা। প্রথমটি হলো, সংসদের বর্ষাকালীন অধিবেশনে, অন্য বিরোধী, বিশেষ করে কংগ্রেসকে টপকে প্রতিটি ইস্যুতে বিরোধী দলগুলির মধ্যে প্রথমে হইচই করা, দরকার হলে সেই বিষয়টিকে এমন পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া, যাতে তৃণমূলই যে নেতৃত্ব দিচ্ছে তা স্পষ্ট হয়ে যায়। দ্বিতীয়ত, দিল্লিতে এসে মমতা ব্যানার্জির বিরোধী নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করার সিদ্ধান্ত।

শান্তনু সেন-কাণ্ড

গত বৃহস্পতিবার রাজ্যসভায় কেন্দ্রীয় তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব পেগাসাস নিয়ে লিখিত বিবৃতি পড়ছিলেন। আর তৃণমূল সাংসদরা ওয়েলে নেমে বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন একটি হিন্দি দৈনিকের অফিসে আয়কর হানা নিয়ে। হঠাতই শান্তনু সেন সোজা মন্ত্রীর কাছে গিয়ে তার হাত থেকে লিখিত বিবৃতি টেনে ছিঁড়ে তা চেয়ারম্যানের চেয়ারের দিকে ছুঁড়ে দেন। ডেপুটি চেয়ারম্যান হরিবংশ তখন সভা পরিচালনা করছিলেন। তিনি সঙ্গে সঙ্গে রাজ্যসভা মূলতুবি করে দেন।

শান্তনু সেন এবং তৃণমূলের অভিযোগ, এই সময় আরেক মন্ত্রী হরদীপ পুরী তাকে ডাকেন এবং দুর্ব্যবহার করেন। হাতাহাতি হওয়ার উপক্রম হয়। বিজেপি সাংসদরা তাকে ঘিরে ধরেন। তৃণমূল সাংসদরা গিয়ে তাকে উদ্ধার করেন। কিন্তু ততক্ষণে টিভির সম্প্রচার বন্ধ হয়ে গেছিল বলে তার কোনো ভিডিও রেকর্ড নেই।

নাটকের এখানেই শেষ নয়। শুক্রবার রাজ্যসভা শুরু হতে চেয়ারম্যান বেঙ্কাইয়া নাইডু বলেন, ''যা হয়েছে তা দুর্ভাগ্যজনক ও অসাংবিধানিক।'' তার প্রশ্ন, ''আমরা কি গণতন্ত্রের এই চেহারা তুলে ধরব?'' পরে বিজেপির প্রস্তাব মেনে অধিবেশনের বাকি দিনগুলির জন্য শান্তনু সেনকে সাসপেন্ড করেন চেয়ারম্যান। কিন্তু তারপরেও শান্তনু সভা ছেড়ে যাননি। ফলে দুই বার সভা মূলতুবি রাখতে হয়।

এমন নয় যে, এরকম ঘটনা প্রথমবার হলো। এর আগে রাজ্যসভাতেই ইউপিএ আমলে মেয়েদের সংসদ ও বিধানসভায় ৩৩ শতাংশ সংরক্ষণ দেয়া সংক্রান্ত বিল মন্ত্রীর হাত থেকে কেড়ে ছিঁড়ে ফেলা হয়েছিল। অন্ধ্র প্রদেশকে ভেঙে তেলেঙ্গানাকে পৃথক রাজ্য করা নিয়েও সংসদের দুই কক্ষে ভয়ংকর দৃশ্য দেখা গেছে। এক সাংসদ গোলমরিচের গুড়ো পর্যন্ত স্প্রে করেছিলেন। চেযারম্যান ও স্পিকার সাসপেন্ড করার পরেও সভা ছেড়ে বেরিয়ে না যাওয়ার নজিরও আছে। 

শান্তনু সেন পেশায় চিকিৎসক। চিকিৎসকদের প্রধান সংগঠন আইএমএ’র শীর্ষ পদে ছিলেন।  তিনি কেন এরকম একটি কাণ্ড করলেন?

প্রবীণ সাংবাদিক শরদ গুপ্তার ব্যাখ্যা, ''তৃণমূল কংগ্রেসসহ অন্য বিরোধীদের থেকে বিজেপি বিরোধিতায় এগিয়ে থাকতে চাইছে।'' 

শরদ বলেছেন, ''তৃণমূল আপাতত বিজেপি-বিরোধী অবস্থান নেয়ার ক্ষেত্রে কংগ্রেস ও অন্য আঞ্চলিক দলের থেকে এগিয়ে থাকতে চাইছে। তারা বিরোধী দলবগুলির নেতৃত্ব দিতে চাইছে। তাই বলা যেতেই পারে, এটা তৃণমূলের কৌশলের অঙ্গ। তবে এই ধরনের ঘটনা গণতন্ত্রের মর্যাদা বাড়ায় না।''

মমতার দিল্লি সফর

বিধানসভা ভোটে জয়ের পর সোমবার প্রথমবারের জন্য দিল্লি যাচ্ছেন মমতা। সোমবার সন্ধ্যায় তিনি দিল্লি পৌঁছবেন। তিনি রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ ও প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে দেখা করবেন। কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী ও এনসিপি নেতা শরদ পাওয়ারের বাড়িতে গিয়ে দেখা করবেন। অরবিন্দ কেজরিওয়ালসহ বাকি বিরোধী নেতাদের সঙ্গেও তিনি দেখা করবেন। সংসদেও যেতে পারেন মমতা।

মুখ্যমন্ত্রীর সফর ওই একই কৌশলের অঙ্গ বলে মনে করা হচ্ছে। প্রবীণ সাংবাদিক সৌম্য বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, ''মমতার প্রথম লক্ষ্য বিরোধী দলগুলিকে একজোট করা। দ্বিতীয় লক্ষ্য, মোদির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বিরোধী মুখ হয়ে ওঠা। কংগ্রেস ছাড়া জোট হবে না জানেন বলে, মমতা সোনিয়াকেও যথেষ্ট গুরুত্ব দিচ্ছেন।'' দিল্লি যাওয়ার আগে মমতা পেগাসাস নিয়ে বিচারবিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। 

সংসদীয় দলের চেয়ারম্যান

তিনি সাংসদ নন, তা সত্ত্বেও তৃণমূল সংসদীয় দলের চেয়ারপার্সন হলেন মমতা। এটাও তৃণমূল তথা মমতার জাতীয় স্তরে নেতৃত্ব দেয়ার কৌশলের একটা অঙ্গ। তবে এটা নজিরবিহীন নয়। রাজনীতিতে আসার পর ১৯৯৮ সালে সোনিয়া গান্ধী কংগ্রেস সংসদীয় দলের চেয়ারপার্সন ছিলেন। তখনো তিনি সাংসদ হননি।

রাহুলও লড়ে যাচ্ছেন

কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীও জায়গা ছাড়তে রাজি নন। তিনিও লড়ে যাচ্ছেন। এবার সংসদের অধিবেশন শুরু হওয়ার পর মোদি বিরোধিতার ক্ষেত্রে রাহুলও রীতিমতো সক্রিয়। তিনি এর আগে আড়িপাতা নিয়ে গান্ধী মূর্তির সামনে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন। সোমবার কৃষকদের সমর্থনে তিনি ট্রাক্টর চেপে সংসদে আসেন। কোনো পদে না থাকলেও তিনি সামনে থেকে দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। ফলে মমতার ইচ্ছেপূরণের ক্ষেত্রে কোনো বাধা আসবে না, তিনি সহজেই বিরোধী মুখ হয়ে উঠবেন, এমন মনে করার কোনো কারণ নেই।

সূত্র: ডয়েচে ভেলে।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে 
উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অধিকার আদায়ে প্রবাসীদের সচেতনতা জরুরি : ফয়েজ তৈয়্যব
অধিকার আদায়ে প্রবাসীদের সচেতনতা জরুরি : ফয়েজ তৈয়্যব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর
বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু
শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স
মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা
ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা
টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন
নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!
মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা
মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!
পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা শ্রমিকবান্ধব একটি সরকার চাই : মাসুদ সাঈদী
আমরা শ্রমিকবান্ধব একটি সরকার চাই : মাসুদ সাঈদী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে শ্রমিক দিবসে শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আলোচনা সভা
ফেনীতে শ্রমিক দিবসে শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আলোচনা সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবনাবাদ নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার
রাবনাবাদ নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নানা আয়োজনে মহান মে দিবস পালন
নানা আয়োজনে মহান মে দিবস পালন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১১৩৭
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১১৩৭

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!
মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক