শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

টাকা দাও সনদ নাও

জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
টাকা দাও সনদ নাও

জন্ম নিবন্ধনে সাল ভুল হওয়ায় তা ঠিক করতে ধামরাই থেকে রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয়ে এসেছেন মিজান আলী। উপজেলা থেকে চার মাস আগে যাবতীয় কাগজপত্র পাঠিয়ে দিলেও জাতীয় জন্ম নিবন্ধন দফতরের লাল ফিতার দৌরাত্ম্যে এখনো শেষ হয়নি কাজ। অথচ মুন্সীগঞ্জের তানিয়া আক্তার নামে এক শিক্ষার্থীর জন্ম নিবন্ধনে ভুল হওয়া সাল উপজেলার কাজ শেষ করে দুই হাজার টাকা দিয়ে দালালের হাতে পাঠানোর তিন দিনের মধ্যে ঠিক করা হয়েছে।

সরেজমিন বৃহস্পতিবার রাজধানীর পরিবহন পুল ভবনের আটতলায় গিয়ে পৌঁছতেই এক ব্যক্তি এগিয়ে এসে বলেন, জন্ম নিবন্ধন অফিস খুঁজছেন। হ্যাঁ-সূচক জবাব দিলে তিনি এ প্রতিবেদককে বলেন, ‘আমার সঙ্গে আসেন। আমি বলে দিচ্ছি কী করতে হবে।’ তিনি কোন দায়িত্বে আছেন জিজ্ঞেস করলে বলেন, ‘পাশেই আমার অফিস।’ জিয়াউর রহমান নামের ওই ব্যক্তির সঙ্গে একটু এগিয়ে গেলেই জিজ্ঞেস করেন, জন্ম নিবন্ধনে সাল ভুল হয়েছে কি না। আবার হ্যাঁ-সূচক জবাব দিলে তিনি বলেন, ‘উপজেলা থেকে যাবতীয় কাজ শেষ করে ওখান থেকে রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয়ে পাঠানো হয় এ কাগজ। এরপর এখানে কাজ শেষ হতে অনেক সময় লেগে যায়। তবে আমার মাধ্যমে করালে তিন দিনের মধ্যে কাজ হয়ে যাবে।’ আর বিনিময়ে তাকে দিতে হবে তিন হাজার টাকা। এদিকে অফিসের সামনে প্রায় ১০-১২ জন বিভিন্ন বয়সী মানুষকে বসে থাকতে দেখা যায়। তারা কেউ নিজের, কেউবা আবার পরিবারের কারও নিবন্ধনে জন্ম বা মৃত্যুসাল ভুলের সমস্যা সমাধানে এসেছেন। অধিকাংশ ব্যক্তিই প্রায় তিন-চার মাস আগে কাগজ জমা দিলেও এখনো তাদের ভুল তারিখ ঠিক হয়নি বলে জানান তারা। তাদের কাছেও কাজ দ্রুত করিয়ে দেওয়ার কথা বলে তিনজন দালালকে ঘুরতে দেখা যায়। কাউকে তিন হাজার, আবার দর-দাম করলে কমানো হবে বলে আশ্বাস দিচ্ছিলেন এই দালালরা। তাদের নাম জিজ্ঞেস করলে তারা হাবিব, মিলন ও রাকিব বলে নিজেদের পরিচয় দেন। তাদের মোবাইল নম্বর চাইলে এই ভবনের যে-কাউকে তাদের নাম বললেই চিনবে বলে মোবাইল নম্বর দিতে অস্বীকৃতি জানান তারা। কথা শেষ হতেই নিবন্ধন অফিসের একটি কক্ষে ঢুকে যেতে দেখা যায় এদের দুজনকে। মাধ্যমিক পরীক্ষার সনদপত্রের জন্মতারিখ আর জন্ম সনদপত্রের তারিখ আলাদা হওয়ায় এই ভুল সংশোধনে রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয়ে এসেছেন গাজীপুরের ফেরদৌস ইসলাম। কত দিন আগে উপজেলা থেকে সংশ্লিষ্ট কাগজ পাঠানো হয়েছে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, ‘চার মাস আগে উপজেলা থেকে আমার কাগজপত্র এই দফতরে পাঠানো হয়েছে। এরপর প্রতিমাসেই আমি একবার করে খোঁজ নিয়ে যাই। কিন্তু প্রতিবারই কর্মকর্তারা বলেন, আপনার আগে যাদেরগুলো এসেছে সেগুলোই এখনো ঠিক হয়নি। পরের মাসে যোগাযোগ করেন। এভাবে প্রায় তিন মাস হলো ঘুরছি কিন্তু আমার জন্ম নিবন্ধনের সাল আর ঠিক হচ্ছে না।’ এ সময় কুমিল্লা থেকে ছেলের জন্মসনদে সাল ভুল হওয়ায় নিবন্ধন দফতরে আসা মঈন উদ্দিন ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘সরকারের দেওয়া সিস্টেমে কাউকে অবৈধ অর্থ না দিয়ে ভুল সংশোধন করতে চেয়েছিলাম। পাঁচ মাস হলো ঘুরছি কিন্তু কাজের কোনো অগ্রগতি নেই। অথচ এখানে এলেই দালালদের দেখি হাতে দুই-তিনজনের কাগজ নিয়ে নিবন্ধন অফিসে ঢোকে আর ঠিক করে আমাদের সামনে দিয়ে নিয়ে যায়। আমরা অসহায়ের মতো দেখি।’ দালালদের সঙ্গে মিলে নিবন্ধন অফিসের কতিপয় অসাধু কর্মকর্তা এই বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ করেন এই ব্যক্তি। জন্ম ও মৃত্যু সনদ নিবন্ধন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিন ইউনিয়ন, পৌরসভা বা সিটি করপোরেশনে হাজারো জন্ম ও মৃত্যু সনদ নিবন্ধন চলছে। আর এ কাজে অনেক সময় থেকে যাচ্ছে ভুলভ্রান্তি। সনদে নাম, পিতা-মাতার নাম বা ঠিকানা ভুল হলে সেগুলো ইউনিয়ন, পৌরসভা বা সিটি করপোরেশনে সংশোধন করা যায়। কিন্তু কারও যদি জন্ম বা মৃত্যু নিবন্ধনে সাল ভুল হয় তাহলে সেগুলো রাজধানীর রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয় ছাড়া ঠিক করা যায় না। জন্ম সনদে সাল কম-বেশি করে অনেক সময় বাল্যবিয়ে বা অপরাধমূলক কাজ হয়। আবার মৃত্যু সনদে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে সাল কম-বেশি করে জমি বা অর্থ আত্মসাতের ঘটনা ঘটেছে অহরহ। এসব দুর্নীতি বন্ধে সরকার জন্ম ও মৃত্যুসাল পরিবর্তনের ক্ষমতা শুধু কেন্দ্রীয় পর্যায়ে নিয়ে এসে রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয়ে ন্যস্ত করে। এ সুযোগে দালালদের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে এ কার্যালয়। আর এতে জড়িত আছেন কার্যালয়ের অভ্যন্তরের কতিপয় কর্মকর্তা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, দালালদের দৌরাত্ম্য বন্ধে প্রশাসন থেকে বেশ কয়েকজন কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়েছে। কিন্তু অতিরিক্ত উপার্জনের আশায় কড়াকড়ি সত্ত্বেও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দালালদের সঙ্গে জড়িয়ে যাচ্ছেন। তবে রেজিস্ট্রার জেনারেল থেকে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘুষ-দালালি বন্ধে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কড়া নজরদারিতে রাখছেন বলে জানান এই কর্মকর্তারা। এ বিষয়ে রেজিস্ট্রার জেনারেল কার্যালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বারবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তারা মন্তব্য করতে রাজি হননি।

এই বিভাগের আরও খবর
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক