শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

সরঞ্জাম সংকটে চট্টগ্রাম বন্দর

সাম্প্রতিক দুই দফা ধর্মঘটের প্রভাব, আছে ক্রমবর্ধমান বাণিজ্য বৃদ্ধিতে কনটেইনার ও কার্গো পরিবহনের চাপ ► আউটারে অলস বসে থাকছে জলযান
রিয়াজ হায়দার, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
সরঞ্জাম সংকটে চট্টগ্রাম বন্দর

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা থমকে আছে সরঞ্জাম সংকটে। এমনিতেই সাম্প্রতিক দুই দফা ধর্মঘটের প্রভাব রয়েছে, তার ওপর আছে ক্রমবর্ধমান বাণিজ্য বৃদ্ধিতে কনটেইনার ও কার্গো পরিবহনের চাপ। এমন অবস্থায় সরঞ্জাম সংকট যেন গলা টিপে হত্যা করছে দেশের প্রধান এই সমুদ্রবন্দরের প্রত্যাশিত গতিকে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে জাহাজের টার্ন অ্যারাউন্ড টাইম ক্ষেত্রবিশেষে ৭২ ঘণ্টা ছাড়িয়ে আরও এক দিন দীর্ঘ হচ্ছে, আউটারে অলস বসে থাকছে জলযান। বন্দরের দায়িত্বশীলরা অবশ্য বলছেন, গতিশীলতা বাড়াতে ইকুইপমেন্ট সংকট কাটানোর ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।

অন্যদিকে ব্যবসায়ী নেতা ও বন্দরের স্টেকহোল্ডাররা জানান, প্রায় ১২০০ কোটি টাকা ব্যয়ে বন্দরের অতিপ্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ক্রয় প্রক্রিয়া অর্ধযুগ ধরে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত হয়ে কাঙ্ক্ষিত গতি পাচ্ছে না। এতে বন্দরের সক্ষমতার পুরোটা কাজে লাগানো যাচ্ছে না। এতসব প্রতিকূলতা সত্ত্বেও আশায় বুক বেঁধে আছেন চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ (চবক) ও এর ব্যবহারকারীরা। গেল বৃহস্পতিবার সব মিলিয়ে বন্দর হ্যান্ডলিং করে ৩৩ হাজার ৬৪৮ টিইইউস। এর মধ্যে এফসিএল ২৮ হাজার ৬০৯, এলসিএল ১৭৬ ও আইসিডিতে যায় ৬৫। বন্দর ব্যবহারকারীরা বলছেন, ২০১৯ সালের মধ্যে ৩ মিলিয়ন টিইইউস হ্যান্ডলিং চাহিদা হবে চট্টগ্রাম বন্দরের। ২০২০ নাগাদ ৩.৫ মিলিয়ন টিইইউস সরবরাহ থাকবে। এ চাহিদা মেটাতে অবশ্যই পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল চালু করতে হবে। পোর্ট ইউজার্স ফোরাম ও চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ (সিসিসিআই) সভাপতি মাহবুবুল আলম তালুকদার বলেন, মধ্যখানে ধর্মঘটের কারণে বন্দর হ্যান্ডলিংয়ে কিছুটা স্থবিরতা দেখা দিলেও তা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়েছে। তবে বন্দরের সক্ষমতা আরও বাড়াতে হবে। আর এ লক্ষ্যে পর্যাপ্ত সরঞ্জামাদি যত দ্রুত সম্ভব সংগ্রহ করতে হবে। বিজিএমইএ’র সাবেক প্রথম সহসভাপতি নাসির উদ্দিন চৌধুরী বলেন, বন্দরে এখন তেমন বড় ধরনের কোনো জট কিংবা জটিলতা নেই। তবে সাম্প্রতিক ধর্মঘট এবং পর্যাপ্ত সরঞ্জামের অভাবে সামগ্রিক হ্যান্ডলিংয়ের গতি প্রত্যাশিত নয়। এ কারণে মাঝেমধ্যে আউটারে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ছেড়ে যেতে পারছে না জাহাজ। অনেক সময় বাড়তি ২৪ ঘণ্টা অপেক্ষমাণ থাকতে হচ্ছে। বন্দরের বৃহত্তম টার্মিনাল অপারেটর ‘সাইফ পাওয়ারটেক’-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তরফদার রুহুল আমিন বলেন, সরঞ্জাম স্বল্পতা তো রয়েছেই। যে কারণে মাঝেমধ্যে ‘টার্ন অ্যারাউন্ড টাইম’ এক দিন বাড়তি হচ্ছে। তবে সার্বিক অর্থে জট কমেছে। আগামী মে থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে ১১টি আরটিজি (রাবার টায়ার গ্যান্ট্রি) কেনা হচ্ছে। এ ছাড়া গ্যান্ট্রি ক্রেন কেনা হলে গতিশীলতা আরও বাড়বে। ২০১৮ সালের মধ্যে ৮০ শতাংশ সংকট কাটবে। অন্যদিকে ২০২০ সাল পর্যন্ত আরও অন্তত ৩০টি স্ট্র্যাডাল ক্যারিয়ার প্রয়োজন। সময়ের বাড়তি চাহিদা মেটাতে ২০২০ সালের মধ্যে পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল এবং ২০২১-২২ সালের মধ্যে ‘বে টার্মিনাল’ নির্মিত হবে বলে আশা করছেন তিনি।

শিগগির আরও অন্তত ৫৫০ কোটি টাকার সরঞ্জাম কেনা হচ্ছে বলে জানিয়ে আশাবাদের কথা-ই বললেন বন্দর ব্যবহারকারী বড়তাকিয়া গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিয়াজ মোর্শেদ এলিট। তার মতে, পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল নির্মাণ হলে ২০১৯ সালের মধ্যেই আরও চারটি জেটি সংযুক্ত হবে বন্দরে, তাতে গতিশীলতা আরও বাড়বে। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ (চবক)-এর সদস্য জাফর আলম অবশ্য আশাবাদী সম্ভাব্য সব সরঞ্জাম যুক্ত হলে হ্যান্ডলিং ক্ষমতা দ্বিগুণ হবে বলে। তিনি জানান, অন্তত আরও ছয় থেকে সাত মাস লাগতে পারে প্রত্যাশিত ইকুইপমেন্টগুলো কেনায়। এরই মধ্যে ছয়টি আরটিজি ও ছয়টি ‘কি গ্যান্ট্রি ক্রেন’ কেনা হচ্ছে। ৬ এপ্রিল উন্মুক্ত হবে ছয়টি কি গ্যান্ট্রি ক্রেনের টেন্ডার। এ ছাড়া আরএমজি, আরও ছয়টি আরটিজি ও চারটি কি গ্যান্ট্রি ক্রেনসহ অন্য সরঞ্জামগুলো কেনার প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে। নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান ইতিমধ্যে এই বন্দরের আরও সক্ষমতা বাড়াতে ‘বে-টার্মিনাল’সহ আরও কয়েকটি টার্মিনাল স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানান। পর্যাপ্ত সরঞ্জাম সংগ্রহের উদ্যোগও প্রক্রিয়াধীন বলে জানান মন্ত্রী এবং বন্দরের দায়িত্বশীলেরা। তারা বলছেন, নৌবাণিজ্য বাড়তে থাকায় বাড়ছে আমদানি-রপ্তানির হার। জাহাজের আগমনের রেকর্ডও পুরনো রেকর্ড ভাঙছে। ২০১৬ সালে জাহাজ আগমনেরও নতুন রেকর্ড হয়েছিল। কার্গো পণ্য হ্যান্ডলিংয়ের ক্ষেত্রেও নতুন রেকর্ড গড়ে বন্দর কর্তৃপক্ষ। গেল বছর প্রায় ৭ কোটি টন পণ্য ওঠানামা করে, যা পূর্ববর্তী ২০১৫ সালে ছিল ৫ কোটি টন। প্রবৃদ্ধি এ ক্ষেত্রে ৭ শতাংশেরও বেশি বলে জানান দায়িত্বশীলরা। এদিকে ২০১৬ সালে এসে কার্গো হ্যান্ডলিং হয়েছে প্রায় ৭ কোটি টন, যা এযাবৎকালে সবচেয়ে বেশি। অন্যদিকে, ক্রমাগত বাড়ছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং প্রবৃদ্ধিও। ২০১৪ সালে ১৭ লাখ ৩১ হাজার ২১৯ কনটেইনার হ্যান্ডলিং হয়, যাতে প্রবৃদ্ধি ছিল ৯ দশমিক ৬ শতাংশ। পরের বছর ২০১৫ সালে এসে কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের গড় প্রবৃদ্ধি প্রায় ১৭ শতাংশ বেড়ে যায়, যা ছিল পূর্ববর্তী ১০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। ২০১৬ সালে প্রায় সাড়ে ২৩ লাখ টিটিইউস কনটেইনার হ্যান্ডেলের মধ্য দিয়ে প্রবৃদ্ধি দাঁড়ায় ৬ শতাংশের বেশি, যা কিনা ১২৮ বছরে ইতিহাসে সর্বোচ্চ হ্যান্ডলিংয়ের রেকর্ড। পূর্ববর্তী বছর ২০১৫ সালে হ্যান্ডলিংয়ের পরিমাণ ছিল প্রায় ২০ লাখ কনটেইনার। এর মধ্য দিয়েই এ বন্দর প্রথমবারের মতো ‘টু মিলিয়নস ক্লাব’-এ প্রবেশ করে। ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ প্রস্তাবিত ‘বে-টার্মিনাল’ যত দ্রুত সম্ভব নির্মাণ, পর্যাপ্ত ইকুইপমেন্ট সংগ্রহ জরুরি বলে মনে করছেন বন্দর ব্যবহারকারীরা। চবক সূত্র জানায়, বে-টার্মিনালটি হলে প্রবেশ করতে পারবে ৫ হাজার কনটেইনারবাহী জাহাজও। জোয়ার-ভাটার ওপর নির্ভরশীল চট্টগ্রাম বন্দরে বর্তমানে যেখানে ৯ দশমিক ৫০ মিটারের অধিক গভীর কোনো জাহাজ নোঙর করতে পারছে না সেখানে টার্মিনালটিতে অনায়াসে ঢুকতে পারবে ১৪ মিটার গভীর ড্রাফটের জাহাজও।

এই বিভাগের আরও খবর
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
সর্বশেষ খবর
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা
অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’

শোবিজ

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন
বায়ুদূষণে নাকাল নগরজীবন

রকমারি নগর পরিক্রমা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়