শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

সরঞ্জাম সংকটে চট্টগ্রাম বন্দর

সাম্প্রতিক দুই দফা ধর্মঘটের প্রভাব, আছে ক্রমবর্ধমান বাণিজ্য বৃদ্ধিতে কনটেইনার ও কার্গো পরিবহনের চাপ ► আউটারে অলস বসে থাকছে জলযান
রিয়াজ হায়দার, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
সরঞ্জাম সংকটে চট্টগ্রাম বন্দর

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা থমকে আছে সরঞ্জাম সংকটে। এমনিতেই সাম্প্রতিক দুই দফা ধর্মঘটের প্রভাব রয়েছে, তার ওপর আছে ক্রমবর্ধমান বাণিজ্য বৃদ্ধিতে কনটেইনার ও কার্গো পরিবহনের চাপ। এমন অবস্থায় সরঞ্জাম সংকট যেন গলা টিপে হত্যা করছে দেশের প্রধান এই সমুদ্রবন্দরের প্রত্যাশিত গতিকে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে জাহাজের টার্ন অ্যারাউন্ড টাইম ক্ষেত্রবিশেষে ৭২ ঘণ্টা ছাড়িয়ে আরও এক দিন দীর্ঘ হচ্ছে, আউটারে অলস বসে থাকছে জলযান। বন্দরের দায়িত্বশীলরা অবশ্য বলছেন, গতিশীলতা বাড়াতে ইকুইপমেন্ট সংকট কাটানোর ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।

অন্যদিকে ব্যবসায়ী নেতা ও বন্দরের স্টেকহোল্ডাররা জানান, প্রায় ১২০০ কোটি টাকা ব্যয়ে বন্দরের অতিপ্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ক্রয় প্রক্রিয়া অর্ধযুগ ধরে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত হয়ে কাঙ্ক্ষিত গতি পাচ্ছে না। এতে বন্দরের সক্ষমতার পুরোটা কাজে লাগানো যাচ্ছে না। এতসব প্রতিকূলতা সত্ত্বেও আশায় বুক বেঁধে আছেন চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ (চবক) ও এর ব্যবহারকারীরা। গেল বৃহস্পতিবার সব মিলিয়ে বন্দর হ্যান্ডলিং করে ৩৩ হাজার ৬৪৮ টিইইউস। এর মধ্যে এফসিএল ২৮ হাজার ৬০৯, এলসিএল ১৭৬ ও আইসিডিতে যায় ৬৫। বন্দর ব্যবহারকারীরা বলছেন, ২০১৯ সালের মধ্যে ৩ মিলিয়ন টিইইউস হ্যান্ডলিং চাহিদা হবে চট্টগ্রাম বন্দরের। ২০২০ নাগাদ ৩.৫ মিলিয়ন টিইইউস সরবরাহ থাকবে। এ চাহিদা মেটাতে অবশ্যই পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল চালু করতে হবে। পোর্ট ইউজার্স ফোরাম ও চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ (সিসিসিআই) সভাপতি মাহবুবুল আলম তালুকদার বলেন, মধ্যখানে ধর্মঘটের কারণে বন্দর হ্যান্ডলিংয়ে কিছুটা স্থবিরতা দেখা দিলেও তা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়েছে। তবে বন্দরের সক্ষমতা আরও বাড়াতে হবে। আর এ লক্ষ্যে পর্যাপ্ত সরঞ্জামাদি যত দ্রুত সম্ভব সংগ্রহ করতে হবে। বিজিএমইএ’র সাবেক প্রথম সহসভাপতি নাসির উদ্দিন চৌধুরী বলেন, বন্দরে এখন তেমন বড় ধরনের কোনো জট কিংবা জটিলতা নেই। তবে সাম্প্রতিক ধর্মঘট এবং পর্যাপ্ত সরঞ্জামের অভাবে সামগ্রিক হ্যান্ডলিংয়ের গতি প্রত্যাশিত নয়। এ কারণে মাঝেমধ্যে আউটারে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ছেড়ে যেতে পারছে না জাহাজ। অনেক সময় বাড়তি ২৪ ঘণ্টা অপেক্ষমাণ থাকতে হচ্ছে। বন্দরের বৃহত্তম টার্মিনাল অপারেটর ‘সাইফ পাওয়ারটেক’-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তরফদার রুহুল আমিন বলেন, সরঞ্জাম স্বল্পতা তো রয়েছেই। যে কারণে মাঝেমধ্যে ‘টার্ন অ্যারাউন্ড টাইম’ এক দিন বাড়তি হচ্ছে। তবে সার্বিক অর্থে জট কমেছে। আগামী মে থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে ১১টি আরটিজি (রাবার টায়ার গ্যান্ট্রি) কেনা হচ্ছে। এ ছাড়া গ্যান্ট্রি ক্রেন কেনা হলে গতিশীলতা আরও বাড়বে। ২০১৮ সালের মধ্যে ৮০ শতাংশ সংকট কাটবে। অন্যদিকে ২০২০ সাল পর্যন্ত আরও অন্তত ৩০টি স্ট্র্যাডাল ক্যারিয়ার প্রয়োজন। সময়ের বাড়তি চাহিদা মেটাতে ২০২০ সালের মধ্যে পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল এবং ২০২১-২২ সালের মধ্যে ‘বে টার্মিনাল’ নির্মিত হবে বলে আশা করছেন তিনি।

শিগগির আরও অন্তত ৫৫০ কোটি টাকার সরঞ্জাম কেনা হচ্ছে বলে জানিয়ে আশাবাদের কথা-ই বললেন বন্দর ব্যবহারকারী বড়তাকিয়া গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিয়াজ মোর্শেদ এলিট। তার মতে, পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল নির্মাণ হলে ২০১৯ সালের মধ্যেই আরও চারটি জেটি সংযুক্ত হবে বন্দরে, তাতে গতিশীলতা আরও বাড়বে। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ (চবক)-এর সদস্য জাফর আলম অবশ্য আশাবাদী সম্ভাব্য সব সরঞ্জাম যুক্ত হলে হ্যান্ডলিং ক্ষমতা দ্বিগুণ হবে বলে। তিনি জানান, অন্তত আরও ছয় থেকে সাত মাস লাগতে পারে প্রত্যাশিত ইকুইপমেন্টগুলো কেনায়। এরই মধ্যে ছয়টি আরটিজি ও ছয়টি ‘কি গ্যান্ট্রি ক্রেন’ কেনা হচ্ছে। ৬ এপ্রিল উন্মুক্ত হবে ছয়টি কি গ্যান্ট্রি ক্রেনের টেন্ডার। এ ছাড়া আরএমজি, আরও ছয়টি আরটিজি ও চারটি কি গ্যান্ট্রি ক্রেনসহ অন্য সরঞ্জামগুলো কেনার প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে। নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান ইতিমধ্যে এই বন্দরের আরও সক্ষমতা বাড়াতে ‘বে-টার্মিনাল’সহ আরও কয়েকটি টার্মিনাল স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানান। পর্যাপ্ত সরঞ্জাম সংগ্রহের উদ্যোগও প্রক্রিয়াধীন বলে জানান মন্ত্রী এবং বন্দরের দায়িত্বশীলেরা। তারা বলছেন, নৌবাণিজ্য বাড়তে থাকায় বাড়ছে আমদানি-রপ্তানির হার। জাহাজের আগমনের রেকর্ডও পুরনো রেকর্ড ভাঙছে। ২০১৬ সালে জাহাজ আগমনেরও নতুন রেকর্ড হয়েছিল। কার্গো পণ্য হ্যান্ডলিংয়ের ক্ষেত্রেও নতুন রেকর্ড গড়ে বন্দর কর্তৃপক্ষ। গেল বছর প্রায় ৭ কোটি টন পণ্য ওঠানামা করে, যা পূর্ববর্তী ২০১৫ সালে ছিল ৫ কোটি টন। প্রবৃদ্ধি এ ক্ষেত্রে ৭ শতাংশেরও বেশি বলে জানান দায়িত্বশীলরা। এদিকে ২০১৬ সালে এসে কার্গো হ্যান্ডলিং হয়েছে প্রায় ৭ কোটি টন, যা এযাবৎকালে সবচেয়ে বেশি। অন্যদিকে, ক্রমাগত বাড়ছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং প্রবৃদ্ধিও। ২০১৪ সালে ১৭ লাখ ৩১ হাজার ২১৯ কনটেইনার হ্যান্ডলিং হয়, যাতে প্রবৃদ্ধি ছিল ৯ দশমিক ৬ শতাংশ। পরের বছর ২০১৫ সালে এসে কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের গড় প্রবৃদ্ধি প্রায় ১৭ শতাংশ বেড়ে যায়, যা ছিল পূর্ববর্তী ১০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। ২০১৬ সালে প্রায় সাড়ে ২৩ লাখ টিটিইউস কনটেইনার হ্যান্ডেলের মধ্য দিয়ে প্রবৃদ্ধি দাঁড়ায় ৬ শতাংশের বেশি, যা কিনা ১২৮ বছরে ইতিহাসে সর্বোচ্চ হ্যান্ডলিংয়ের রেকর্ড। পূর্ববর্তী বছর ২০১৫ সালে হ্যান্ডলিংয়ের পরিমাণ ছিল প্রায় ২০ লাখ কনটেইনার। এর মধ্য দিয়েই এ বন্দর প্রথমবারের মতো ‘টু মিলিয়নস ক্লাব’-এ প্রবেশ করে। ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ প্রস্তাবিত ‘বে-টার্মিনাল’ যত দ্রুত সম্ভব নির্মাণ, পর্যাপ্ত ইকুইপমেন্ট সংগ্রহ জরুরি বলে মনে করছেন বন্দর ব্যবহারকারীরা। চবক সূত্র জানায়, বে-টার্মিনালটি হলে প্রবেশ করতে পারবে ৫ হাজার কনটেইনারবাহী জাহাজও। জোয়ার-ভাটার ওপর নির্ভরশীল চট্টগ্রাম বন্দরে বর্তমানে যেখানে ৯ দশমিক ৫০ মিটারের অধিক গভীর কোনো জাহাজ নোঙর করতে পারছে না সেখানে টার্মিনালটিতে অনায়াসে ঢুকতে পারবে ১৪ মিটার গভীর ড্রাফটের জাহাজও।

এই বিভাগের আরও খবর
তিস্তা বাঁচানোর দাবিতে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
তিস্তা বাঁচানোর দাবিতে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
আদালতে সাংবাদিকের ওপর আওয়ামী লীগ নেতার হামলা
আদালতে সাংবাদিকের ওপর আওয়ামী লীগ নেতার হামলা
সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নার্সদের কর্মবিরতি
সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নার্সদের কর্মবিরতি
মেট্রোরেলের সময় বাড়ছে এক ঘণ্টা
মেট্রোরেলের সময় বাড়ছে এক ঘণ্টা
অভিনব কায়দায় ছোঁ মেরে ছিনতাই
অভিনব কায়দায় ছোঁ মেরে ছিনতাই
পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতি
পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতি
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
শহীদ মিনারে আজ শিক্ষকদের অনশন
শহীদ মিনারে আজ শিক্ষকদের অনশন
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
বসুন্ধরায় কমিউনিটি পার্ক
বসুন্ধরায় কমিউনিটি পার্ক
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
সর্বশেষ খবর
‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা
‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায়  মতবিনিময় সভা
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায়  মতবিনিময় সভা

২০ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জুলাই যোদ্ধা ও শহীদদের আত্মত্যাগে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি : দুলু
জুলাই যোদ্ধা ও শহীদদের আত্মত্যাগে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি : দুলু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চোটে ছিটকে গেলেন আর্সেনাল অধিনায়ক
চোটে ছিটকে গেলেন আর্সেনাল অধিনায়ক

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশ মহাসংকটের দিকে এগুচ্ছে: এম. এ. মতিন
দেশ মহাসংকটের দিকে এগুচ্ছে: এম. এ. মতিন

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধে হত্যা, চারজন গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধে হত্যা, চারজন গ্রেপ্তার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের লোভে মা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা, ঘাতক গ্রেপ্তার
স্বর্ণের লোভে মা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা, ঘাতক গ্রেপ্তার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাজিতপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
বাজিতপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইনসাফ প্রতিষ্ঠায় শ্রমিকদের ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকতে হবে: শফিকুর রহমান
ইনসাফ প্রতিষ্ঠায় শ্রমিকদের ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকতে হবে: শফিকুর রহমান

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে গৃহবধূর মৃত্যু, স্বামী আটক
চট্টগ্রামে গৃহবধূর মৃত্যু, স্বামী আটক

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিরোজপুরে বিএনপির সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির উদ্বোধন
পিরোজপুরে বিএনপির সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির উদ্বোধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ-লিফলেট বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ-লিফলেট বিতরণ

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইউরোপে ফিরছেন নেইমার?
আবারও ইউরোপে ফিরছেন নেইমার?

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজের নিবন্ধন : কিছু ব্যাংক খোলা থাকবে শনিবার
হজের নিবন্ধন : কিছু ব্যাংক খোলা থাকবে শনিবার

৫৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সংসদ ভবন এলাকায় ‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগান
সংসদ ভবন এলাকায় ‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগান

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে
দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে কাজ করতে হবে : আমীর খসরু
ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে কাজ করতে হবে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হত্যার অভিযোগে দুই নারী আটক
হত্যার অভিযোগে দুই নারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন তারকার খোঁজে বসুন্ধরা কিংস একাডেমি
নতুন তারকার খোঁজে বসুন্ধরা কিংস একাডেমি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন বানচালের কোনো ষড়যন্ত্র সফল হবে না: সেলিমুজ্জামান
নির্বাচন বানচালের কোনো ষড়যন্ত্র সফল হবে না: সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে পাঁচ হাজার মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে পাঁচ হাজার মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়নের মাধ্যমে গণতন্ত্রের ভিত শক্তিশালী হবে : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের মাধ্যমে গণতন্ত্রের ভিত শক্তিশালী হবে : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করিমগঞ্জে ছেলের হাতে বাবা খুনের অভিযোগ
করিমগঞ্জে ছেলের হাতে বাবা খুনের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া রাষ্ট্র সংস্কার সম্ভব নয়’
‘নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া রাষ্ট্র সংস্কার সম্ভব নয়’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা
আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

কৃষকের হাত শক্তিশালী করবে বিএনপি
কৃষকের হাত শক্তিশালী করবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা