শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ মার্চ, ২০১৮ আপডেট:

খরস্রোতা নদীর বুকে ধু-ধু বালুচর

বদলে যাচ্ছে উত্তরবঙ্গ ৩
মাহমুদ আজহার, উত্তরবঙ্গ থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
খরস্রোতা নদীর বুকে ধু-ধু বালুচর

পঞ্চগড়ে এক সময়ের খরস্রোতা নদী করতোয়া। এখন শুধুই ধু-ধু বালুচর। নদীতে পানি নেই বললেই চলে। বড় অংশ জুড়েই চলছে নানা চাষাবাদ। এ জেলার ওপর দিয়ে বয়ে গেছে ছোট বড় ৩৩টি নদী। সবগুলোরই প্রায় একই দশা। উৎসমুখে ভারত বাঁধ ও স্লুইস গেট নির্মাণ করায় এসব নদ-নদী মরে গেছে। এসব নদীর বুকে জেগে উঠেছে বালুচর।  পর্যাপ্ত পানির প্রবাহ না থাকায় নদীর বুকে স্থানীয় কৃষকেরা নানা আবাদ করেছেন। বিরূপ প্রভাব পড়েছে পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের ওপর। প্রজনন ক্ষমতা হারিয়ে ফেলছে মাছ। পুরো রংপুর বিভাগের ৮টি জেলায় অন্তত ১০০ নদ-নদী রয়েছে। নদীগুলো খনন না করায় বর্ষা মৌসুমে পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। সৃষ্টি হচ্ছে ভয়াবহ বন্যা। আবার দখল-দূষণেও নদীগুলোর বেহাল দশা। যেন দেখার কেউ নেই। নাব্য হারিয়ে প্রমত্তা তিস্তার ভরা যৌবন আর নেই। বর্ষায় ফুলে ফেঁপে উঠলেও তিস্তা এখন সরু খালে পরিণত হয়েছে। তিস্তা ব্যারাজের ভাটিতে নদীর দেড়শ কিলোমিটার এলাকা এখন মরা গাঙে পরিণত হয়েছে। যৌবনহারা তিস্তার বুকে জেগে উঠেছে বড় বড় চর। যতদূর চোখ যায়, শুধু ধু-ধু বালুচর। তিস্তার বুক চিরে এখন নৌকার পরিবর্তে নানান রকমের যানবাহন চলাচল করছে। চরে বিভিন্ন ধরনের ফসলের আবাদ হচ্ছে। শুকনো বালুর ওপর দাঁড়িয়ে আছে সদ্য নির্মিত দ্বিতীয় তিস্তা সড়ক সেতু। যেটি এখনো উদ্বোধনই করা হয়নি। পানি উন্নয়ন বোর্ড উত্তরাঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী আজিজ মোহাম্মদ চৌধুরী এ অঞ্চলের নদ-নদীগুলোর করুণ দশার কথা স্বীকার করে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমাদের যদি বাঁচতে হয় আর দেশকে বাঁচাতে হয়, তাহলে সবার আগে বাঁচাতে হবে নদীকে। নদ-নদীর স্বাভাবিক পানি প্রবাহ না থাকলে দেশ বাঁচবে না। ইতিমধ্যে এ অঞ্চলে মরু প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।’

জানা যায়, অকার্যকর হয়ে পড়েছে দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারাজ।  নিয়মিত ড্রেজিং ও সংস্কার না করার কারণেই নদীগুলো শীর্ণদশা থেকে ধীরে ধীরে মরা নদীতে পরিণত হচ্ছে বলে পানি বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন। নদীগুলো মরে যাওয়ার কারণে সেচভিত্তিক কৃষিব্যবস্থা বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে। শুকনো নদীগুলো চলে যাচ্ছে অবৈধ দখলে। সেখানে গড়ে উঠছে বাড়ি-ঘর, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। রংপুর বিভাগের ওপর দিয়ে প্রবাহিত উল্লেখযোগ্য নদীগুলোর মধ্যে রয়েছে, ব্রহ্মপুত্র. যমুনা, তিস্তা, বুড়ি তিস্তা, বুল্লাই, টেপা, ধুম, ইছামতি, বুড়িঘরা, আখিরা, যমুনেশ্বরী, চাড়ার কাটা, দেওনাই, ঘাঘট, করতোয়া, ছাইজান, কুমলাই, চিকন, খরখড়িয়া, দুধকমল, ধরলা, ফুলকুমর, সানিয়াজান, মানাস, জিঞ্জিরা, বাঙালী, আত্রাই, কাটাখালি, ইছামতি, পুনর্ভবা, ডাহুক, যমুনেশ্বরী। ভারত থেকে আসা পঞ্চগড় জেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত করতোয়া, মহানন্দা, চাওয়াই, করুম, তালমা, পাম, ডাহুক, গোবরা, বেরং, ছোট যমুনা, ছেতনাই, পেটকি, ঘোড়ামারা, মরাতিস্তা, সুঁই নদী, তীরনই, রণচন্ডি, টাঙ্গন, পাথরাজ, ভেরসা, আত্রাই, পাংগা, পাথরাজ, শাও, নাগর নদী প্রভৃতি। কার্যত, উজানে এসব নদীতে ভারতীয় অংশে বাঁধ বা স্লুইস গেট নির্মাণের ফলে নদীগুলো জীর্ণ হয়ে পড়েছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, তিস্তার বুক জুড়ে জেগে ওঠা বিস্তীর্ণ চর দখল করে তামাক ভুট্টাসহ বিভিন্ন ফসল চাষাবাদের উৎসব চলছে। ব্রহ্মপুত্র ও যমুনার বুকেও অসংখ্য ছোট বড় চর জেগে ওঠায় প্রচুর ছোট ছোট শাখা নদীর সৃষ্টি হয়েছে। ফলে নৌ যোগাযোগ ব্যবস্থা যেমন অচল হয়ে পড়েছে, তেমনি নদী তীরবর্তী ফসলি জমি সেচ সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। শুধু কৃষি অর্থনীতিই নয়, ভূপ্রকৃতির পরিবেশ আজ হমকির সম্মুখীন। ভূগর্ভের পানির স্তর নিচে নেমে গেছে। গাছপালা বিবর্ণ হয়ে যাচ্ছে। প্রকৃতি হয়ে উঠছে রুক্ষ। তবে ভয়াবহ সংবাদ হচ্ছে ভরাট হয়ে যাওয়ার কারণে প্রমত্তা তিস্তা নদী ধীরে ধীরে শীর্ণ খালে পরিণত হয়েছে। তিস্তার বিরূপ প্রভাব পড়েছে আত্রাই, করতোয়া ও পুনর্ভবার ওপর। তিস্তার শাখা নদী বাঙালী, ঘাঘট, বুড়ি তিস্তা ও পীরগাছার ডোরাকুড়া এখন শুকিয়ে গেছে। ড্রেজিং না করার কারণে ব্রহ্মপুত্র ও যমুনা নাব্য সংকটের মুখে পড়েছে। ব্যাহত হচ্ছে নৌচলাচল। বন্ধ হয়ে গেছে ছোট-বড় ৭৫টি খেয়াঘাট। ইতিমধ্যে রংপুরের মানচিত্র থেকে হারিয়ে গেছে বুল্লাই, টেপা, ধুম ও ইছামতি নদী। রংপুর পাউবোর পানি বিজ্ঞান শাখার (হাইড্রোলজি বিভাগ) ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উপ-সহকারী প্রকৌশলী আমিনুর রশীদ বলেন, ‘দেশের নদ নদীগুলোতে প্রতি বছর প্রায় সাড়ে ৩ কোটি টন (৫৫২ লাখ ঘনমিটার) পলি-বালি জমে। নদ নদীগুলোকে ব্যবহার উপযোগী রাখতে হলে প্রতি বছর ৫১৮ ঘনমিটার পলি-বালি ড্রেজিং করা দরকার। করা হয় মাত্র ৯০ লাখ ঘনমিটারের মতো। কিন্তু গত ৪৭ বছরে এ অঞ্চলের কোনো নদ-নদীতে ড্রেজিং করা হয়নি।’ তিস্তার এ মরণদশার ফলে তিস্তা সংযুক্ত ঘাঘট নদ, বুড়ি তিস্তা, আলই কুমারী, বুড়াইল, খোকসা ঘাঘট, আখিরা নদীর অস্তিত্বও হুমকির মুখে পড়েছে। ইতিমধ্যে রংপুরের মানচিত্র থেকে হারিয়ে গেছে বুল্লাই, টেপা, ধুম ও ইছামতি নদী।  তিস্তার এই মরণদশার কারণ সম্পর্কে পানি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তিস্তা ব্যারাজের উজানে ভারত গজল ডোবায় বাঁধ দিয়ে একতরফাভাবে পানি প্রত্যাহার করে নেওয়ায় তিস্তায় পানিপ্রবাহ প্রায় শূন্যের কোটায় নেমে এসেছে। এ ছাড়া নিয়মিত ড্রেজিং না করার কারণে তিস্তায় পানি ধরে রাখা যাচ্ছে না। ফলে শুষ্ক মৌসুমের অনেক আগেই তিস্তা পানিশূন্য হয়ে পড়ছে। পানি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অবিলম্বে তিস্তা চুক্তি সম্পাদন করা না হলে তিস্তা পুরোপুরি মরে যাবে। হারিয়ে যাবে জীববৈচিত্র্য। ভয়াবহ মরু প্রক্রিয়ার কবলে পড়বে রংপুর অঞ্চল।

পানি উন্নয়ন বোর্ড ও পানি বিশেষজ্ঞদের মতে, তিস্তাকে উত্তরের জীবনরেখা বলা হয়। বছরজুড়ে তিস্তায় অথৈ পানি থাকত। ১৯৭৭ সালে বাংলাদেশের তিস্তা ব্যারাজের উজানে ভারত গজলডোবা ব্যারাজ নির্মাণ করে তিস্তার গতিকে থামিয়ে দেয়। এ নদীর মূল স্রোতধারাকে ব্যারাজের বিভিন্ন ক্যানেলের মাধ্যমে ঘুরিয়ে তারা তাদের উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় বিভিন্ন সেচ প্রকল্পে নিয়ে যায়। ২০১৩ সালে ভারত আরও একটি ক্যানেলের মাধ্যমে পানি প্রত্যাহার শুরু করে। এরপর গজলডোবা ব্যারাজ থেকে শুষ্ক মৌসুমে যে পরিমাণ পানি ভাটিতে বাংলাদেশকে দেওয়া হয়, তা প্রায় ৭০ কিলোমিটার অতিক্রম করে তিস্তা ব্যারাজে এসে যখন পৌঁছে তখন নদীর স্রোতধারা ক্ষীণ হয়ে সরু ফিতার আকার ধারণ করে। তিস্তা ব্যারাজ কর্তৃপক্ষ এই পানিই আবার ব্যারাজের গেট বন্ধ করে ঘুরিয়ে দেয় তাদের মূল সেচ খালের জল সংরক্ষণস্থলে। তারপর ব্যারাজের গেট খুলে মাঝে মাঝে যে পানি দেওয়া হয় তা দিয়ে নদীর বুক ভেজে না। ৮৫০ মিটার প্রস্থ তিস্তায় এখন ৪০ মিটার সরু খাল দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। এই ৪০ মিটারের মধ্যে কোথাও হাঁটু আবার কোথাও কোমড় পানি। দিনাজপুর জেলার মানচিত্র থেকে হারিয়ে যাচ্ছে ইছামতি, গর্ভেশ্বর, পুনর্ভবা, আত্রাই, ঢেপা, ছোট যমুনাসহ প্রায় ১৮টি নদ-নদী। জেলার বিভিন্ন উপজেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া এক সময়ের খরস্রোতা এই নদীগুলোর অস্তিত্ব এখন বিলীন হতে চলেছে। এসব নদীর বুক চিরে এখন আবাদ হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের ফসল। গড়ে উঠেছে, বাড়ি-ঘর, দোকান-পাট, হাট-বাজার, ক্লাব-সমিতিসহ বিভিন্ন স্থাপনা। সেই সঙ্গে মানচিত্র হতে হারিয়ে যেতে বসেছে নদীর নামও। শুধু তাই নয়, জেলার ভূগর্ভস্থ পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় খরা মৌসুমে খাবার পানি বা জমিতে সেচ দেওয়ার জন্য ১৫ থেকে ২০ ফুট মাটির নিচে পাম্প স্থাপন করে পানি সংগ্রহ করতে হচ্ছে। হারিয়ে যাওয়া নদীগুলোর অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার ব্যাপারে কারও কোনো আগ্রহ না থাকলেও নদী দখলকে কেন্দ্র করে প্রতিনিয়ত ঘটছে নানা অঘটন। বর্ষাকালে নদীতে স্রোত থাকলেও খরা মৌসুমে রূপ নেয় ফসলের বিস্তীর্ণ মাঠে।

এই বিভাগের আরও খবর
চীন সফর শেষে ফিরে যা বললেন জামায়াত আমির
চীন সফর শেষে ফিরে যা বললেন জামায়াত আমির
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্যের বড় নিলাম
চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্যের বড় নিলাম
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
সর্বশেষ খবর
উন্নয়নশীল হলে রপ্তানিতে চাপ বাড়বে, প্রস্তুত নয় সিমেন্টশিল্প
উন্নয়নশীল হলে রপ্তানিতে চাপ বাড়বে, প্রস্তুত নয় সিমেন্টশিল্প

এই মাত্র | অর্থনীতি

নতুন চুক্তিতে ইন্দোনেশীয় পণ্যে শুল্কহার কমালেন ট্রাম্প
নতুন চুক্তিতে ইন্দোনেশীয় পণ্যে শুল্কহার কমালেন ট্রাম্প

১১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন
গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইলেকট্রনিক পণ্যের রপ্তানি বাড়াতে নীতির ধারাবাহিকতা জরুরি
ইলেকট্রনিক পণ্যের রপ্তানি বাড়াতে নীতির ধারাবাহিকতা জরুরি

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দেখা মিলছে না ‘রাণী মাছের’
দেখা মিলছে না ‘রাণী মাছের’

১৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

অলিখিত ফাইনালে আজ কে হাসবে শেষ হাসি?
অলিখিত ফাইনালে আজ কে হাসবে শেষ হাসি?

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭০০ কোটি বছরের ধূমকেতু! চমকে উঠেছেন গবেষকরা
৭০০ কোটি বছরের ধূমকেতু! চমকে উঠেছেন গবেষকরা

৪২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সূত্রাপুরে দগ্ধ আরও একজনের মৃত্যু
সূত্রাপুরে দগ্ধ আরও একজনের মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

লজ্জার হারের পর কিংবদন্তিদের নিয়ে জরুরি সভা উইন্ডিজের
লজ্জার হারের পর কিংবদন্তিদের নিয়ে জরুরি সভা উইন্ডিজের

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৫ সালে দ্বিতীয় ব্যাচের মোনাশ শিক্ষার্থীদের জন্য ইউসিবিডি’র ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত
২০২৫ সালে দ্বিতীয় ব্যাচের মোনাশ শিক্ষার্থীদের জন্য ইউসিবিডি’র ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

পোষা প্রাণীর মনের খবর বলবে এআই
পোষা প্রাণীর মনের খবর বলবে এআই

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার
সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জলাভূমি হারাচ্ছে বিশ্ব, আর্থিক ক্ষতি ছাড়াবে ৩৯ ট্রিলিয়ন ডলার
জলাভূমি হারাচ্ছে বিশ্ব, আর্থিক ক্ষতি ছাড়াবে ৩৯ ট্রিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে গ্রুপ চ্যাটে হবে ভিন্ন অভিজ্ঞতা
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে গ্রুপ চ্যাটে হবে ভিন্ন অভিজ্ঞতা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঠাকুরগাঁওয়ে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
ঠাকুরগাঁওয়ে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢামেক হাসপাতালে কেন্দ্রীয় কারাগারের কয়েদির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে কেন্দ্রীয় কারাগারের কয়েদির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পিঠের ব্যথা এড়াতে হাঁটার সহজ নিয়ম বলছে বিজ্ঞান
পিঠের ব্যথা এড়াতে হাঁটার সহজ নিয়ম বলছে বিজ্ঞান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার
সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ৬ উইকেট নিয়ে কিংবদন্তিদের পাশে ভনের ছেলে
ফের ৬ উইকেট নিয়ে কিংবদন্তিদের পাশে ভনের ছেলে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশ-জাতির কল্যাণে চাই আমানতদার নেতৃত্ব
দেশ-জাতির কল্যাণে চাই আমানতদার নেতৃত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মঙ্গলে দীর্ঘতম পথ পেরিয়ে রেকর্ড গড়ল রোভার
মঙ্গলে দীর্ঘতম পথ পেরিয়ে রেকর্ড গড়ল রোভার

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রপ্তানিতে ঋণ খরচ কমাতে সুদহারে প্রণোদনা দরকার
রপ্তানিতে ঋণ খরচ কমাতে সুদহারে প্রণোদনা দরকার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুল্ক অনিশ্চয়তায় আতঙ্কে ১০ লাখ পোশাক শ্রমিক
শুল্ক অনিশ্চয়তায় আতঙ্কে ১০ লাখ পোশাক শ্রমিক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি
স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেবলজয়ী কোচ এখন রোনালদোদের গুরু
ট্রেবলজয়ী কোচ এখন রোনালদোদের গুরু

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধার্থ–কিয়ারার ঘরে এলো কন্যাসন্তান
সিদ্ধার্থ–কিয়ারার ঘরে এলো কন্যাসন্তান

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর
নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর
নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব
সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’
‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার
বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি
স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একযোগে ইসির ৫১ কর্মকর্তাকে বদলি
একযোগে ইসির ৫১ কর্মকর্তাকে বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি
কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি

নগর জীবন

ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব
ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব

শোবিজ

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়
বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা
রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা

শোবিজ

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?
ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’
আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’

শোবিজ

কারিনার রূপরহস্য
কারিনার রূপরহস্য

শোবিজ

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা
বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা

শোবিজ

আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের
আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর
শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা