শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ জানুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

ছাগল পালন বাড়ছে সারা দেশে

বগুড়া ও ঝিনাইদহে বিশেষ জাতের কদর বেশি
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
ছাগল পালন বাড়ছে সারা দেশে

দেশে ছাগল পালনের হার বেড়ে চলেছে। বাড়তি আয়ের পথ হিসেবে শহর থেকে প্রত্যন্ত অঞ্চল পর্যন্ত মানুষের মধ্যে এ ক্ষেত্রে এক ধরনের সাড়া পড়েছে। জানা গেছে, বগুড়া ও ঝিনাইদহে বিশেষ জাতের ছাগলের কদরও তৈরি হয়েছে। এ বিষয়ে বগুড়া থেকে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক আবদুর রহমান টুলু ও ঝিনাইদহ প্রতিনিধি শেখ রুহুল আমিন অনুসন্ধানমূলক প্রতিবেদন পাঠিয়েছেন। বগুড়া : আলো দেখছেন আলোর পথের পরিশ্রমীরা। ভালো আয় ও বেকারত্ব দূর করতে গ্রামীণ ও শহুরে যুবক-যুবতীরা ছাগল লালন-পালন করছেন। ছাগল পালন করে তারা নিজেদের ভাগ্য উন্নয়নে এগিয়ে চলেছেন। বগুড়া জেলায় প্রায় ৫ হাজার যুবক-যুবতী ছাগলের খামার করে পরিবারের আয় বাড়িয়ে সংসারে সচ্ছলতা এনেছেন। বগুড়া জেলা প্রাণিসম্পদ অফিসসূত্রে জানা গেছে, বগুড়ার ১২টি উপজেলায় কমবেশি ছাগল লালন-পালনের খামার গড়ে উঠেছে। জেলায় ব্যবসায়িকভাবে ৫ সহস্রাধিক খামার রয়েছে। জেলার ১০০-এর বেশি হাটে প্রতি সপ্তাহে ছাগল কেনাবেচা হয়। ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় ব্যাপারীরা এগুলো নিয়ে যান। বগুড়ায় দেশি জাত ‘ব্ল্যাক বেঙ্গল গোট’ বেশি লালন-পালন হয়। এর সঙ্গে আছে ‘যমুনা পাড়ি’ বা ‘রামছাগল’। ব্ল্যাক বেঙ্গল গোটের দুধ, মাংস ও চামড়া খুব ভালো বলে পরিচিত। ফলে বাজারে এই ছাগলের চামড়ার চাহিদাই রয়েছে। এর দুধও পুষ্টিমানে ভরপুর।

বগুড়া সদরের এরুলিয়া এলাকার দি আরেফা মৎস্য খামার ও ছাগল পালন কেন্দ্রের পরিচালক রাজা মিয়া জানান, তিনি বাণিজ্যিকভাবে ছাগলের খামার গড়েছেন। তার খামারে ৬০টি ছাগল রয়েছে। তিনি খাসি, পাঁঠা ও ছাগীগুলো ওজন অনুযায়ী দাম করে বিক্রি করেন। খামারের ছাগল বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই কোরবানির হাটে বিক্রি হয়। ছাগলগুলোকে তিনি সকালে ভুসি, দুপুরে নেপিয়ার কাঁচা ঘাস, বিকালে আবারও ছোলা-ভুসি বা মটর-ভুসি দেন। পাঁঠার ওজন বাড়াতে ভাত ও ভাতের ফেনও দেওয়া হয়। রাজা মিয়া আরও বলেন, মাছের খামারের জন্য পুকুরের চারপাশ দিয়ে তিনি ছাগলের জন্য নেপিয়ার ঘাস চাষ করেন। সারা বছর এ ঘাস দিয়ে ছাগলের খামারের সিংহভাগ খাবারের জোগান দেন। একটি পরিপূর্ণ ছাগল পালন বাবদ তার খরচ হয় ৫-৬ হাজার টাকা। এ ছাগল তিনি বিক্রি করেন ১০-১২ হাজার টাকায়।

বগুড়ার ধুনট উপজেলার পারধুনট এলাকার বিধবা মর্জিনা বেগম জানান, তার আয়ের আর কোনো পথ নেই। তাই ছাগল পালন করে সংসার চালান। সময় পেলে কৃষিকাজও করেন। মাংস ব্যবসায়ীদের কাছে এক বছর থেকে ১৪ মাস বয়সী ছাগল বিক্রি করেন।

ধুনট উপজেলার আরকাটিয়া গুচ্ছগ্রামের দিনমজুর মাসুদ রানার স্ত্রী পাপিয়া খাতুন (২৫) জানান, স্বামী যা রোজগার করেন তা দিয়ে সংসার ভালো করে চলত না। কয়েক বছর আগে তিনি ধুনট উপজেলা পল্লী উন্নয়ন বোর্ড অফিস থেকে স্বল্প সুদে ২০ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে ছাগল পালন শুরু করেন। গত বছর ঋণ পরিশোধ করার পরও তার খামারে ৪টি ছাগল রয়েছে। তিনি বলেন, এ বছর যদি বেশি টাকা ঋণ পাওয়া যায় তাহলে ছাগলের খামারটি বড় করবেন এবং গরু লালন-পালন করবেন।

বগুড়া সদরের বানদিঘি পূর্বপাড়ার ছাগলের খামারি আলহাজ আবদুুল হান্নান জানান, তিনি প্রথমে শখের বসে ছাগলের খামার গড়েন। প্রথম দিকে কোরবানির হাটে বড় বড় ছাগল বিক্রি করেন। গত কোরবানির হাটে দুটি খাসি বিক্রি করেছেন ৫২ হাজার টাকায়। আগামী কোরবানির হাটেও বেশ কিছু ছাগল বিক্রি করবেন। তিনি জানান, একটি পরিপূর্ণ ছাগল হতে ১৪ মাস লাগে। এ ১৪ মাস ঠিকমতো লালন-পালন করলে খাসির ওজন দাঁড়াবে ১৬ থেকে ১৭ কেজি। বিক্রি হবে ১২ থেকে ১৪ হাজার টাকায়। তিনি বলেন, ছাগল পালনে কোনো লোকসান নেই। রান্নার কাজের সবজির ছালবাকল, নষ্ট হয়ে যাওয়া ভাত, লতাপাতা, ভুসি খাইয়েও ছাগল পালন করা যায়। ব্ল্যাক বেঙ্গল জাতের ছাগল বেশি পালন হয়। এ জাতের তেমন কোনো রোগবালাই নেই। এ ছাগলগুলোর চামড়া ও দুধের পুষ্টিমান ভালো।

বগুড়া সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. সেলিম হোসেন শেখ জানান, বগুড়ায় প্রধানত দুটি জাতের ছাগল লালন-পালন করা হয়- ব্ল্যাক বেঙ্গল জাতের ও রামছাগল বা যমুনা পাড় জাতের। এ দুটি জাতের মধ্যে সব দিক দিয়ে ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের চাহিদা বেশি। জেলায় মাংসের জন্য ছাগল আসে গ্রামীণ জনপদ থেকে। জেলায় ১০০-এর মতো হাট বসে বিভিন্ন এলাকায়। এসব হাটে প্রচুর ছাগলের আমদানি হচ্ছে। এ ছাগল দিয়ে জেলার চাহিদা পূরণ হওয়ার পর ঢাকা, সিলেট, চট্টগ্রাম, নারায়ণগঞ্জের চাহিদা পূরণ করা হয়। জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম তালুকদার জানান, ছাগল লালন-পালন করে জেলায় অনেক বেকার যুবক-যুবতী সংসারে সচ্ছলতা এনেছেন। জেলায় ৫ সহস্রাধিক ছাগলের খামার রয়েছে।

ঝিনাইদহ : ঝিনাইদহ জেলায় ব্ল্যাক বেঙ্গল জাতের ছাগলের সংখ্যা দিন দিন বেড়ে চলেছে। গ্রামগঞ্জে অনেক জায়গায় বাণিজ্যিক ভিত্তিতে এ জাতের ছাগল পালন করা হচ্ছে। বেশি বংশ বৃদ্ধির ফলে জেলার মাংসের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বাইরের জেলাগুলোর মাংসের জোগানও দেওয়া হচ্ছে।

জানা গেছে, ব্ল্যাক বেঙ্গল জাতের ছাগলের মান উন্নয়ন ও প্রজননের জন্য ১৯৯৬ সালে সদর উপজেলার গোপিনাথপুর গ্রামে ৫ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠা করা হয় সরকারি ছাগল উন্নয়ন উপকেন্দ্র। এরপরই জেলায় শুরু হয় বাণিজ্যিকভাবে ছাগল পালন। প্রজনন ঘটানোর এই কেন্দ্রে প্রতিদিন জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে ছাগল নিয়ে আসা হয়। এ অঞ্চলে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে এ জাতের ছাগল বেশ ভূমিকা রাখছে। তা ছাড়া ছাগলের জাতগুলো গ্রামগঞ্জের অলিগলিতে ছড়িয়ে পড়েছে। ফলে গরিব ও খেটে খাওয়া মানুষ অল্প পুঁজি দিয়ে ছাগল কিনে অর্থনৈতিকভাবে সচ্ছলতা আনছে।

ঝিনাইদহ সদর উপজেলার শৈলমারী বাজারে সবিতা রানী এ জাতের ছাগল পালন করে এরই মধ্যে স্বাবলম্বী হয়েছেন। সদরের হলিধানী ইউনিয়নের রামচন্দ্রপুর, কোলা, কাশিপুর, নাটাবেড়ে, কাতলামারী গ্রামের প্রায় প্রতি বাড়িতে এ জাতের ছাগল পালন করা হচ্ছে। জেলা সদর, হরিণাকু ু, মহেশপুর, কোটচাঁদপুর, কালীগঞ্জের বিভিন্ন গ্রামে গরিব ও খেটে খাওয়া মানুষ অর্থনৈতিক মুক্তির পথ হিসেবে এ জাতের ছাগল পালন করছেন।

ঝিনাইদহ সরকারি ছাগল উন্নয়ন উপকেন্দ্রের প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান জানান, বর্তমানে নানা সংকট থাকলেও সরকারি এ উপকেন্দ্রটির মাধ্যমে এ অঞ্চলে ব্ল্যাক বেঙ্গল জাতের ছাগলের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি ও সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। জাত বৃদ্ধির জন্য স্বল্পমূল্যে নিয়ে প্রতি বছরের মতো এবারও কেন্দ্রটি থেকে ২২টি প্রজনন বৃদ্ধির ছাগল (পাঁঠা), ৩১টি ছাগী ও ৩০টি ছোটবড় ছাগল গরিব মানুষের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে।

জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. হাফিজুর রহমান জানান, ছয়টি উপজেলায় ৩ শতাধিক খামারে ব্ল্যাক বেঙ্গল জাতের ছাগল পালনের সঙ্গে জড়িত আছে লক্ষাধিক পরিবার। এ অঞ্চলে আগের তুলনায় ব্ল্যাক বেঙ্গল জাতের ছাগল বৃদ্ধি পেয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
সর্বশেষ খবর
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা