শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

ইংরেজি অদক্ষতায় সংকুচিত হচ্ছে কর্মক্ষেত্র

বাড়ছে কম ইংরেজি জানা শিক্ষিত বেকার। বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানে চাকরি, ফ্রিল্যান্সিং কর্মসংস্থানে দরকার ইংরেজি দক্ষতা
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
ইংরেজি অদক্ষতায় সংকুচিত হচ্ছে কর্মক্ষেত্র

ইংরেজির গুরুত্ব মুখে বললেও সরকারি পর্যায়ে নেই ইংরেজি মাধ্যম শিক্ষা চালুর কোনো উদ্যোগ। হাতেগোনা কিছু বেসরকারি ইংরেজি মাধ্যম স্কুল মানসম্মত ইংরেজি শিক্ষা দিলেও সে সুযোগ পাচ্ছে দেশের ১ শতাংশেরও কম শিক্ষার্থী। কিন্তু হচ্ছে না কাক্সিক্ষত ইংরেজি শিক্ষা। ফলে বৃহৎ পরিসরে ইংরেজিতে দক্ষ জনশক্তি গড়ে না ওঠায় সংকুচিত হচ্ছে কর্মক্ষেত্র। বাড়ছে কম ইংরেজি জানা শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা। বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানে চাকরি, ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে কর্মসংস্থান কোনো ক্ষেত্রেই আসছে না কাক্সিক্ষত সাফল্য। আন্তর্জাতিক অঙ্গনের কর্মক্ষেত্রে নিজেদের নিয়োগ করতে না পারায় চাপ বাড়ছে দেশের সংকুচিত চাকরির বাজারে। অন্যদিকে লাগামহীন টিউশন ফি নিয়ে অভিভাবকদের পকেট কেটে নিচ্ছে বেসরকারি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলগুলো। উচ্চ টিউশন ফির কারণে স্বল্প আয়ের অভিভাবকরা তাদের সন্তানদের ইচ্ছা থাকলেও ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে ভর্তি করাতে পারেন না।

ইংরেজি অদক্ষতার করুণ চিত্র ফুটে ওঠে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি পরিক্ষায়। ২০১৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষায় ৪০ হাজার ৫৬৫ পরীক্ষার্থীর মধ্যে মাত্র দুজন ইংরেজি বিভাগে ভর্তির যোগ্যতা অর্জন করে। ২০১৬ সালে গ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় ৯০ ভাগ পরীক্ষার্থী ফেল করে ইংরেজিতে। শিক্ষাবিদরা বলছেন, আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় ১৭ বছরের শিক্ষাজীবন শেষেও ইংরেজিতে দক্ষতা অর্জিত হচ্ছে না। বছরে ৫ লাখ তরুণ-তরুণী উচ্চশিক্ষা শেষ করলেও ইংরেজি দক্ষতার অভাবে কর্মক্ষেত্রে প্রতিকূলতার মুখোমুখি হচ্ছে। ৪৭ ভাগ স্নাতক চাকরি পাচ্ছে না। ইংরেজি দক্ষতা থাকলে কর্মক্ষেত্র দেশের বাইরেও বিস্তৃত হতো। সরকারি স্কুলগুলোয় ইংরেজি মাধ্যম চালু করতে পারলে দেশের বৃহৎ জনগোষ্ঠী ইংরেজি শিক্ষার আওতায় আসত। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, বাংলাদেশের প্রাকপ্রাথমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত শিক্ষার্থী আছে প্রায় চার কোটি। দেশে নিবন্ধিত ১৪৬টি বেসরকারি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে পড়ছে মাত্র ৭৯ হাজার শিক্ষার্থী যা মোট শিক্ষার্থীর দশমিক ২০ শতাংশ। বাংলাদেশ ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল অ্যাসোসিয়েশনের হিসাবে সারা দেশে এ ধরনের স্কুলের সংখ্যা প্রায় সাড়ে তিনশ। শিক্ষার্থী তিন লাখের মতো। সবগুলো বিবেচনায় ধরলেও ইংরেজি মাধ্যমে (বিদেশি ও বাংলাদেশি কারিকুলাম) পড়া শিক্ষার্থীর হার দশমিক ৭৫ শতাংশ। উচ্চ বেতন দিয়েও ১ শতাংশের কম শিক্ষার্থী ইংরেজি মাধ্যমে পড়ার সুযোগ পাচ্ছে। অথচ, সারা দেশে মোট ১ কোটি ৭৩ লাখ প্রাথমিক শিক্ষার্থীর ১ কোটি ৩০ লাখই (৭৫ ভাগ) পড়ছে সরকারি স্কুলে। সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা হোসেন জিল্লুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ইংরেজি শুধু একটি ভাষা নয়, এটাকে এখন একটি টেকনোলজি হিসেবে দেখা হয়। আন্তর্জাতিক যোগাযোগে এটা স্বীকৃত মাধ্যম। কিন্তু আমাদের নীতিনির্ধারকরা ইংরেজিকে বিজাতীয় ভাষা বলে এক ধরনের দেশপ্রেমের সংজ্ঞা তৈরি করেছেন। যেন ইংরেজিকে গুরুত্ব দিলে বাংলাকে ছোট করা হবে। এটা দৃষ্টিভঙ্গির কারচুপি। বাংলাকে আমরা নিজ দায়িত্বেই প্রাধান্য দেব। দৃষ্টিভঙ্গির এই কারচুপির কারণে সাধারণ জনগণ বঞ্চিত হচ্ছে। এলিট শ্রেণি এবং নীতিনির্ধারকরা ঠিকই নিজেদের সন্তানদের সম্পূর্ণভাবে ইংরেজিতে দক্ষ করে গড়ে তুলছে। বঞ্চিত হচ্ছে সাধারণ মানুষ। দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। সরকারি স্কুলগুলোয় ক্রমান্বয়ে বাংলার পাশাপাশি ইংরেজি ভার্সন চালু করতে পারলে গরিব ঘরের মেধাবী শিক্ষার্থীরা পড়তে পারত। তবে এক্ষেত্রে শুধু ঘোষণা দিলেই হবে না। অনেক নতুন শিক্ষক লাগবে। তাদেরকে দক্ষ করতে হবে। এটার জন্য পরিকল্পনা করে যা যা করণীয় সব করতে হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম বলেন, ইংরেজি দক্ষতার অভাবে আমরা আন্তর্জাতিক দেন-দরবারে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি। সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ইংরেজি ভার্সন চালু করতে পারলে ভালো হতো। তবে বর্তমান বেতন কাঠামো দিয়ে ভালো শিক্ষক পাওয়া যাবে না। আর দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ছাড়া এটা করতে গেলে হিতে বিপরীত হবে। প্রকল্প হবে, টাকা খরচ হবে, লাভ হবে না। প্রশিক্ষণের নামে অনেকে দেশে দেশে ঘুরবেন। প্রশিক্ষণ থেকে ফিরে এসে অন্য মন্ত্রণালয়ে বদলি হয়ে যাবেন। বরাদ্দের ১ শতাংশও শিক্ষায় ব্যয় হবে না। এ জন্য সামগ্রিক শিক্ষা খাত নিয়ে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করতে হবে। অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত প্রাইমারি, দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত মাধ্যমিক ও পরে উচ্চশিক্ষা- এভাবে পরিকল্পনা করতে হবে। অকার্যকর একটা পদ্ধতি কলেজ শিক্ষা। এটা তুলে দেওয়া উচিত। উচ্চশিক্ষার একটা কৌশলপত্র আমি সম্পাদনা করে জমা দিয়েছি। এখন প্রাইমারি, মাধ্যমিকের কৌশলপত্র তৈরি করে সমন্বিতভাবে এগোতে পারলে দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন সম্ভব। তবে এখানে শিক্ষাবিদরা শিক্ষা খাত চালায় না। এখানেই সমস্যা। যে কারণে ২০১০ সালে হওয়া শিক্ষানীতি ৯ বছর ধরে হিমাগারে পড়ে আছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কুকুর দিয়ে তল্লাশি ৮ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার কারবারি
কুকুর দিয়ে তল্লাশি ৮ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার কারবারি
শাসন করায় খুন শিক্ষক
শাসন করায় খুন শিক্ষক
আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা
আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা
সচিবালয়ের সামনে সতর্ক অবস্থানে ছিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সচিবালয়ের সামনে সতর্ক অবস্থানে ছিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
মা-মেয়ের অস্বাভাবিক মৃত্যু কুমিল্লায়
মা-মেয়ের অস্বাভাবিক মৃত্যু কুমিল্লায়
অটোরিকশা চালককে গুলি করে হত্যা
অটোরিকশা চালককে গুলি করে হত্যা
স্বীকৃতি চেয়ে ইসিতে চিঠি জাপার আনিসুল হাওলাদার কমিটির
স্বীকৃতি চেয়ে ইসিতে চিঠি জাপার আনিসুল হাওলাদার কমিটির
মামলায় অভিযোগ গঠনের আদেশ ২১ আগস্ট
মামলায় অভিযোগ গঠনের আদেশ ২১ আগস্ট
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
জুলাই ঘোষণাপত্রের আলোকেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই ঘোষণাপত্রের আলোকেই নির্বাচন দিতে হবে
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
সর্বশেষ খবর
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২০ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২০ ফিলিস্তিনি নিহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ ইউরোপজুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহ, দাবানলে তিনজনের মৃত্যু
দক্ষিণ ইউরোপজুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহ, দাবানলে তিনজনের মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ড ছেড়ে স্কটল্যান্ডের হয়ে খেলবেন টম ব্রুস
নিউজিল্যান্ড ছেড়ে স্কটল্যান্ডের হয়ে খেলবেন টম ব্রুস

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ায় টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ কলে আংশিক নিষেধাজ্ঞা
রাশিয়ায় টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ কলে আংশিক নিষেধাজ্ঞা

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি আয়োজকের অনুষ্ঠানে বাদশা, সতর্ক করল এফডব্লিউআইসিই
পাকিস্তানি আয়োজকের অনুষ্ঠানে বাদশা, সতর্ক করল এফডব্লিউআইসিই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইসিসির শাস্তি পেলেন প্রোটিয়া অলরাউন্ডার করবিন বশ
আইসিসির শাস্তি পেলেন প্রোটিয়া অলরাউন্ডার করবিন বশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
গোপালগঞ্জে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০০ বছরেও প্রথম স্তরে উঠতে পারবে না ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ক্লাইভ লয়েড
১০০ বছরেও প্রথম স্তরে উঠতে পারবে না ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ক্লাইভ লয়েড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজে মৌসুম কাটিয়েও শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ
বাজে মৌসুম কাটিয়েও শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লক্ষ্মীপুরে ১২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের নতুন কমিটি
লক্ষ্মীপুরে ১২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের নতুন কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে নিয়ে শোয়েব আখতারের তীব্র সমালোচনা
পাকিস্তানকে নিয়ে শোয়েব আখতারের তীব্র সমালোচনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৬ বছর বয়সেও থামছেন না ইমরান তাহির
৪৬ বছর বয়সেও থামছেন না ইমরান তাহির

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে আবারও ওয়ান ইলেভেন সৃষ্টি হবে : খোকন
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে আবারও ওয়ান ইলেভেন সৃষ্টি হবে : খোকন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলানো উচিত নয়: হরভজন সিং
পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলানো উচিত নয়: হরভজন সিং

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালি উপকূলে নৌকাডুবিতে ২০ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ১৭
ইতালি উপকূলে নৌকাডুবিতে ২০ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ১৭

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে অবৈধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে অবৈধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ
ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শের-ই-বাংলা মেডিকেলের ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতির আল্টিমেটাম
শের-ই-বাংলা মেডিকেলের ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতির আল্টিমেটাম

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্য হান্ড্রেডে রশিদ খানের লজ্জার রেকর্ড
দ্য হান্ড্রেডে রশিদ খানের লজ্জার রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিজয়নগরে মাদকসেবীর ৬ মাসের কারাদণ্ড
বিজয়নগরে মাদকসেবীর ৬ মাসের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোটেলে নাস্তার পর টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে গুলি, নারীসহ আহত ২
হোটেলে নাস্তার পর টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে গুলি, নারীসহ আহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের ৪১ ওয়ার্ডে হবে ৪১ খেলার মাঠ : চসিক মেয়র
চট্টগ্রামের ৪১ ওয়ার্ডে হবে ৪১ খেলার মাঠ : চসিক মেয়র

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?
ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভরা মৌসুমেও সাগরে মিলছে না আশানুরূপ ইলিশ
ভরা মৌসুমেও সাগরে মিলছে না আশানুরূপ ইলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুমিল্লায় মা-মেয়ের লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় মা-মেয়ের লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
নোয়াখালীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ
বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী
মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান
ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?
২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব
এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ
নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার
বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক
ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড
গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড
কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু
কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম
৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে
২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু
নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন

সম্পাদকীয়

লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া
লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হঠাৎ বাজারে আগুন
হঠাৎ বাজারে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি
পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ
লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা
কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

দেশগ্রাম

দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার
দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা

নগর জীবন

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু অজ্ঞাত নারীর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু অজ্ঞাত নারীর

দেশগ্রাম

১ হাজার ৩২২ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস
১ হাজার ৩২২ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস

দেশগ্রাম

বিচার বিভাগের পৃথক সচিবালয় প্রশ্নে রায় ২ সেপ্টেম্বর
বিচার বিভাগের পৃথক সচিবালয় প্রশ্নে রায় ২ সেপ্টেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলাম ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়
ইসলাম ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়

সম্পাদকীয়

তামাকজনিত রোগে বছরে প্রাণ হারাচ্ছেন ১ লাখ ৬১ হাজার মানুষ
তামাকজনিত রোগে বছরে প্রাণ হারাচ্ছেন ১ লাখ ৬১ হাজার মানুষ

নগর জীবন

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

পেছনের পৃষ্ঠা

হিমাগারে অস্ত্রের মুখে ডাকাতি, সিআইডির অভিযানে দুজন গ্রেপ্তার
হিমাগারে অস্ত্রের মুখে ডাকাতি, সিআইডির অভিযানে দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

একপেশে নীতির কারণেই সংকট ওষুধশিল্পে
একপেশে নীতির কারণেই সংকট ওষুধশিল্পে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

নগর জীবন

দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

নগর জীবন

মানবাধিকার পরিস্থিতি স্থিতিশীল, আছে উদ্বেগও
মানবাধিকার পরিস্থিতি স্থিতিশীল, আছে উদ্বেগও

প্রথম পৃষ্ঠা