শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

ইংরেজি অদক্ষতায় সংকুচিত হচ্ছে কর্মক্ষেত্র

বাড়ছে কম ইংরেজি জানা শিক্ষিত বেকার। বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানে চাকরি, ফ্রিল্যান্সিং কর্মসংস্থানে দরকার ইংরেজি দক্ষতা
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
ইংরেজি অদক্ষতায় সংকুচিত হচ্ছে কর্মক্ষেত্র

ইংরেজির গুরুত্ব মুখে বললেও সরকারি পর্যায়ে নেই ইংরেজি মাধ্যম শিক্ষা চালুর কোনো উদ্যোগ। হাতেগোনা কিছু বেসরকারি ইংরেজি মাধ্যম স্কুল মানসম্মত ইংরেজি শিক্ষা দিলেও সে সুযোগ পাচ্ছে দেশের ১ শতাংশেরও কম শিক্ষার্থী। কিন্তু হচ্ছে না কাক্সিক্ষত ইংরেজি শিক্ষা। ফলে বৃহৎ পরিসরে ইংরেজিতে দক্ষ জনশক্তি গড়ে না ওঠায় সংকুচিত হচ্ছে কর্মক্ষেত্র। বাড়ছে কম ইংরেজি জানা শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা। বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানে চাকরি, ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে কর্মসংস্থান কোনো ক্ষেত্রেই আসছে না কাক্সিক্ষত সাফল্য। আন্তর্জাতিক অঙ্গনের কর্মক্ষেত্রে নিজেদের নিয়োগ করতে না পারায় চাপ বাড়ছে দেশের সংকুচিত চাকরির বাজারে। অন্যদিকে লাগামহীন টিউশন ফি নিয়ে অভিভাবকদের পকেট কেটে নিচ্ছে বেসরকারি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলগুলো। উচ্চ টিউশন ফির কারণে স্বল্প আয়ের অভিভাবকরা তাদের সন্তানদের ইচ্ছা থাকলেও ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে ভর্তি করাতে পারেন না।

ইংরেজি অদক্ষতার করুণ চিত্র ফুটে ওঠে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি পরিক্ষায়। ২০১৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষায় ৪০ হাজার ৫৬৫ পরীক্ষার্থীর মধ্যে মাত্র দুজন ইংরেজি বিভাগে ভর্তির যোগ্যতা অর্জন করে। ২০১৬ সালে গ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় ৯০ ভাগ পরীক্ষার্থী ফেল করে ইংরেজিতে। শিক্ষাবিদরা বলছেন, আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় ১৭ বছরের শিক্ষাজীবন শেষেও ইংরেজিতে দক্ষতা অর্জিত হচ্ছে না। বছরে ৫ লাখ তরুণ-তরুণী উচ্চশিক্ষা শেষ করলেও ইংরেজি দক্ষতার অভাবে কর্মক্ষেত্রে প্রতিকূলতার মুখোমুখি হচ্ছে। ৪৭ ভাগ স্নাতক চাকরি পাচ্ছে না। ইংরেজি দক্ষতা থাকলে কর্মক্ষেত্র দেশের বাইরেও বিস্তৃত হতো। সরকারি স্কুলগুলোয় ইংরেজি মাধ্যম চালু করতে পারলে দেশের বৃহৎ জনগোষ্ঠী ইংরেজি শিক্ষার আওতায় আসত। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, বাংলাদেশের প্রাকপ্রাথমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত শিক্ষার্থী আছে প্রায় চার কোটি। দেশে নিবন্ধিত ১৪৬টি বেসরকারি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে পড়ছে মাত্র ৭৯ হাজার শিক্ষার্থী যা মোট শিক্ষার্থীর দশমিক ২০ শতাংশ। বাংলাদেশ ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল অ্যাসোসিয়েশনের হিসাবে সারা দেশে এ ধরনের স্কুলের সংখ্যা প্রায় সাড়ে তিনশ। শিক্ষার্থী তিন লাখের মতো। সবগুলো বিবেচনায় ধরলেও ইংরেজি মাধ্যমে (বিদেশি ও বাংলাদেশি কারিকুলাম) পড়া শিক্ষার্থীর হার দশমিক ৭৫ শতাংশ। উচ্চ বেতন দিয়েও ১ শতাংশের কম শিক্ষার্থী ইংরেজি মাধ্যমে পড়ার সুযোগ পাচ্ছে। অথচ, সারা দেশে মোট ১ কোটি ৭৩ লাখ প্রাথমিক শিক্ষার্থীর ১ কোটি ৩০ লাখই (৭৫ ভাগ) পড়ছে সরকারি স্কুলে। সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা হোসেন জিল্লুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ইংরেজি শুধু একটি ভাষা নয়, এটাকে এখন একটি টেকনোলজি হিসেবে দেখা হয়। আন্তর্জাতিক যোগাযোগে এটা স্বীকৃত মাধ্যম। কিন্তু আমাদের নীতিনির্ধারকরা ইংরেজিকে বিজাতীয় ভাষা বলে এক ধরনের দেশপ্রেমের সংজ্ঞা তৈরি করেছেন। যেন ইংরেজিকে গুরুত্ব দিলে বাংলাকে ছোট করা হবে। এটা দৃষ্টিভঙ্গির কারচুপি। বাংলাকে আমরা নিজ দায়িত্বেই প্রাধান্য দেব। দৃষ্টিভঙ্গির এই কারচুপির কারণে সাধারণ জনগণ বঞ্চিত হচ্ছে। এলিট শ্রেণি এবং নীতিনির্ধারকরা ঠিকই নিজেদের সন্তানদের সম্পূর্ণভাবে ইংরেজিতে দক্ষ করে গড়ে তুলছে। বঞ্চিত হচ্ছে সাধারণ মানুষ। দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। সরকারি স্কুলগুলোয় ক্রমান্বয়ে বাংলার পাশাপাশি ইংরেজি ভার্সন চালু করতে পারলে গরিব ঘরের মেধাবী শিক্ষার্থীরা পড়তে পারত। তবে এক্ষেত্রে শুধু ঘোষণা দিলেই হবে না। অনেক নতুন শিক্ষক লাগবে। তাদেরকে দক্ষ করতে হবে। এটার জন্য পরিকল্পনা করে যা যা করণীয় সব করতে হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম বলেন, ইংরেজি দক্ষতার অভাবে আমরা আন্তর্জাতিক দেন-দরবারে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি। সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ইংরেজি ভার্সন চালু করতে পারলে ভালো হতো। তবে বর্তমান বেতন কাঠামো দিয়ে ভালো শিক্ষক পাওয়া যাবে না। আর দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ছাড়া এটা করতে গেলে হিতে বিপরীত হবে। প্রকল্প হবে, টাকা খরচ হবে, লাভ হবে না। প্রশিক্ষণের নামে অনেকে দেশে দেশে ঘুরবেন। প্রশিক্ষণ থেকে ফিরে এসে অন্য মন্ত্রণালয়ে বদলি হয়ে যাবেন। বরাদ্দের ১ শতাংশও শিক্ষায় ব্যয় হবে না। এ জন্য সামগ্রিক শিক্ষা খাত নিয়ে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করতে হবে। অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত প্রাইমারি, দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত মাধ্যমিক ও পরে উচ্চশিক্ষা- এভাবে পরিকল্পনা করতে হবে। অকার্যকর একটা পদ্ধতি কলেজ শিক্ষা। এটা তুলে দেওয়া উচিত। উচ্চশিক্ষার একটা কৌশলপত্র আমি সম্পাদনা করে জমা দিয়েছি। এখন প্রাইমারি, মাধ্যমিকের কৌশলপত্র তৈরি করে সমন্বিতভাবে এগোতে পারলে দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন সম্ভব। তবে এখানে শিক্ষাবিদরা শিক্ষা খাত চালায় না। এখানেই সমস্যা। যে কারণে ২০১০ সালে হওয়া শিক্ষানীতি ৯ বছর ধরে হিমাগারে পড়ে আছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ইউনেস্কো সাধারণ সম্মেলনের সভাপতি নির্বাচিত বাংলাদেশ
ইউনেস্কো সাধারণ সম্মেলনের সভাপতি নির্বাচিত বাংলাদেশ
দোকানের দেয়াল কেটে ১২৫ ভরি সোনা চুরি
দোকানের দেয়াল কেটে ১২৫ ভরি সোনা চুরি
সোনার ভরির দাম ছাড়িয়েছে দুই লাখ টাকা
সোনার ভরির দাম ছাড়িয়েছে দুই লাখ টাকা
ভারতে ত্রাণ দিতে গিয়ে আক্রান্ত বিজেপি নেতারা
ভারতে ত্রাণ দিতে গিয়ে আক্রান্ত বিজেপি নেতারা
থামছেই না ইলিশ শিকার
থামছেই না ইলিশ শিকার
দেশজুড়ে বৃষ্টি থাকবে আরও তিন দিন
দেশজুড়ে বৃষ্টি থাকবে আরও তিন দিন
সংবাদের সত্যতা যাচাইয়ে দেশে প্রথম এআই ‘খোঁজ’
সংবাদের সত্যতা যাচাইয়ে দেশে প্রথম এআই ‘খোঁজ’
নিষিদ্ধের পরও সচিবালয়ে পলিথিন
নিষিদ্ধের পরও সচিবালয়ে পলিথিন
১ কোটি ৩০ লাখ টাকাসহ নিখোঁজ ব্যাংক কর্মকর্তা
১ কোটি ৩০ লাখ টাকাসহ নিখোঁজ ব্যাংক কর্মকর্তা
ইসির তালিকা থেকে নিচ্ছে না, ফের শাপলা দাবি এনসিপির
ইসির তালিকা থেকে নিচ্ছে না, ফের শাপলা দাবি এনসিপির
আবরার ফাহাদ স্মরণে নানান আয়োজন
আবরার ফাহাদ স্মরণে নানান আয়োজন
পুলিশ-চাঁদাবাজ সংঘর্ষ, আহত ৫
পুলিশ-চাঁদাবাজ সংঘর্ষ, আহত ৫
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলি উগ্রপন্থী মন্ত্রীর নেতৃত্বে আল-আকসায় ১৩০০ বসতি স্থাপনকারী
ইসরায়েলি উগ্রপন্থী মন্ত্রীর নেতৃত্বে আল-আকসায় ১৩০০ বসতি স্থাপনকারী

২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রীয় উন্নয়নে বড় বাধা দুর্নীতি : এঙ্গারম্যান
রাষ্ট্রীয় উন্নয়নে বড় বাধা দুর্নীতি : এঙ্গারম্যান

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেলবোর্নে আইইউটির মিলনমেলা অনুষ্ঠিত
মেলবোর্নে আইইউটির মিলনমেলা অনুষ্ঠিত

৫ মিনিট আগে | পরবাস

গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার
গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনগণ নির্বাচনমুখী হলে কেউ আটকাতে পারবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জনগণ নির্বাচনমুখী হলে কেউ আটকাতে পারবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক মন্ত্রী বীর বাহাদুরের ১৩ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ
সাবেক মন্ত্রী বীর বাহাদুরের ১৩ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

শহীদ জিয়া মেডিকেল ডে উদযাপন কমিটি গঠন
শহীদ জিয়া মেডিকেল ডে উদযাপন কমিটি গঠন

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আফগান যুবাদের বিপক্ষে সিরিজ বগুড়া ও রাজশাহীতে
আফগান যুবাদের বিপক্ষে সিরিজ বগুড়া ও রাজশাহীতে

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাবনায় আবাসিক হোটেলে মিলল যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ
পাবনায় আবাসিক হোটেলে মিলল যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের যাত্রা পথে নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে : প্রিন্স
গণতন্ত্রের যাত্রা পথে নির্বাচন দরজায় কড়া নাড়ছে : প্রিন্স

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

জুবিন কাণ্ডে নতুন মোড়, গ্রেফতার তারই পুলিশ কর্মকর্তা চাচাতো ভাই
জুবিন কাণ্ডে নতুন মোড়, গ্রেফতার তারই পুলিশ কর্মকর্তা চাচাতো ভাই

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

মহিষের দই জিআই পণ্য হিসেবে বিশেষ পরিচিতি পেয়েছে: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
মহিষের দই জিআই পণ্য হিসেবে বিশেষ পরিচিতি পেয়েছে: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে অনিশ্চিত প্যাট কামিন্স
অ্যাশেজে অনিশ্চিত প্যাট কামিন্স

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সহকারী কর কমিশনার আমিনুলকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠালো এনবিআর
সহকারী কর কমিশনার আমিনুলকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠালো এনবিআর

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও ২ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ
দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও ২ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জব্দকৃত কসমেটিকসে আড়াই হাজার গুণ বেশি ক্ষতিকর হাইড্রোকুইনোন
জব্দকৃত কসমেটিকসে আড়াই হাজার গুণ বেশি ক্ষতিকর হাইড্রোকুইনোন

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পরীক্ষা করা হবে বাস চালক ও শ্রমিকদের চোখ
পরীক্ষা করা হবে বাস চালক ও শ্রমিকদের চোখ

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাবেক মন্ত্রী বীর বাহাদুরের ১৩ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ
সাবেক মন্ত্রী বীর বাহাদুরের ১৩ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুভেচ্ছা সফরে যুক্তরাষ্ট্র নৌবাহিনী জাহাজের বাংলাদেশে আগমন
শুভেচ্ছা সফরে যুক্তরাষ্ট্র নৌবাহিনী জাহাজের বাংলাদেশে আগমন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?
রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় সাপের কামড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু
গাইবান্ধায় সাপের কামড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ দফা দাবিতে নাসিকের নগর ভবন ঘেরাও করে স্মারকলিপি প্রদান
পাঁচ দফা দাবিতে নাসিকের নগর ভবন ঘেরাও করে স্মারকলিপি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে সুপারমার্কেটে ভালুকের আক্রমণ, আহত ২
জাপানে সুপারমার্কেটে ভালুকের আক্রমণ, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইকুয়েডর প্রেসিডেন্টের গাড়িতে হামলা
ইকুয়েডর প্রেসিডেন্টের গাড়িতে হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডেতে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, সাইফের অভিষেক
ওয়ানডেতে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, সাইফের অভিষেক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চানখাঁরপুল হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দেবেন আসিফ মাহমুদ
চানখাঁরপুল হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দেবেন আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
দিনাজপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সক্ষমতা বাড়াতে নতুন ২০ গাড়ি পেলো ডিএমপি
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সক্ষমতা বাড়াতে নতুন ২০ গাড়ি পেলো ডিএমপি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার
কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস
যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন
স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০
মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা
নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর
বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ
ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার রূপার দামেও ইতিহাস
এবার রূপার দামেও ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের
গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান
চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের
বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি
মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা
বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল
রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?
কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি
কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা
হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি
রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী
রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলপির জোড়া গোলে সিরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ
আলপির জোড়া গোলে সিরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু
সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হংকং ম্যাচ খেলতে ঢাকায় শামিত সোম
হংকং ম্যাচ খেলতে ঢাকায় শামিত সোম

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী
হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে
উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ওরা এখনো কারাগারে
ওরা এখনো কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?
কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট
আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহাজভাঙা শিল্পে কালো মেঘ
জাহাজভাঙা শিল্পে কালো মেঘ

নগর জীবন

অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের
অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!

সম্পাদকীয়

নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন
নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে
ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে

নগর জীবন

তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে
তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে

নগর জীবন

বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে
বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে

নগর জীবন

শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন
শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন

খবর

দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের
দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের

নগর জীবন

বিএনপি ক্ষমতায় এলে শিক্ষকদের জাতীয়করণে হবে উচ্চ কমিশন
বিএনপি ক্ষমতায় এলে শিক্ষকদের জাতীয়করণে হবে উচ্চ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা

সম্পাদকীয়

‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’

সম্পাদকীয়

হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ
হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

সম্পাদকীয়

তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী
তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী

রকমারি লাইফ স্টাইল

পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট
পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট

পূর্ব-পশ্চিম