শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০২ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

বিয়ের সর্বনাশা ফাঁদ

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
বিয়ের সর্বনাশা ফাঁদ

শিল্পপতির সুন্দরী কন্যা। আমেরিকান সিটিজেন। বয়স ৩৫। লম্বা ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি। বিধবা। মা সচিব। ঢাকায় গাড়ির শোরুম ও দামি বিপণিবিতানে দোকান রয়েছে। গ্রামের বাড়ি খুলনা। ছুটিতে এখন ঢাকায় অবস্থান করছেন। তার জন্য ধার্মিক-নামাজি পাত্র চাই। পত্রিকায় এমন একটি বিজ্ঞাপনের দিকে চোখ আটকে যায় আকরামের। তার ভাগ্নের জন্য খারাপ হবে না। ভাবছেন তিনি। বিদেশে থাকতে থাকতেই বিয়ের বয়স পেরিয়ে গিয়েছিল। দেশে ফিরে যাও বিয়ে করল তাও টেকেনি। ভাগ্নে আর বিয়ে করবে না বলেও মনস্থির করে বিদেশে চলে যায়। আবারও দেশে ফিরেছে। পরিবারের সবাই তাকে নিয়ে চিন্তিত। তার টাকা-পয়সা কী হবে। ভবিষ্যতেও বা চলবে কীভাবে। যে কারণে বিয়ের জন্য চাপ দেওয়া হয়েছে। এখন সে রাজি। সেই ভাগ্নে সুলতানের জন্য মেয়ের খোঁজ করতে গিয়ে পত্রিকার বিজ্ঞাপন দেখছিলেন আকরাম। পেয়েও গেলেন তিনি। বিজ্ঞাপনে পাত্রীর আত্মীয় পরিচয়ে দেওয়া ফোন নম্বরে কল করেন আকরাম। কিন্তু কলে সাড়া পান না। কয়েক দিন চেষ্টার পর আকরাম ফোনে পান একজনকে। কথা বলতে বলতে বিয়ে সংক্রান্ত আলোচনায় চলে আসেন তারা। আকরামের কথা বলে ভালো লেগেছে। নম্বরটি সুলতানকে দেন। সুলতান ফোন করেন। পাত্রীর চাচা পরিচয়ে একজন ফোন ধরেন। তাদের মধ্যেও কথা হয়। পাত্রীর নাম হীরা। সুলতানের সঙ্গে কথা বলেন ইংরেজি-বাংলার মিশ্রণে। গল্প করেন নিউইয়র্ক, নিউজার্সিসহ আমেরিকার বিভিন্ন শহরের। তাকে বিয়ে করতে সুলতানের আগ্রহের কমতি নেই। বিশ্বের প্রভাবশালী, ধনী রাষ্ট্রের নাগরিকত্ব ও পাত্রীকে পেতে আপ্রাণ চেষ্টা করতে থাকেন সুলতান। ইতিমধ্যে ছবিও দেখেছেন ইনবক্সে। সুন্দরী পাত্রী। সুলতান সিদ্ধান্ত নিলেন তাকেই বিয়ে করবেন তিনি। হীরা আগেভাগেই জানিয়ে দেয় তাকে, যদি পছন্দ হয় বিয়ের তারিখ ঠিক করতে হবে। আর তাহলে দুজনে মিলে বিয়ের মার্কেটিং করবে। পছন্দ করে তারা সব কিনবে। সুলতান তাতে রাজি।

তাদের মধ্যে কথাবার্তা চলতে থাকে। এক সময় দেখা-সাক্ষাতের প্রয়োজন পড়ে। ঢাকার একটি রেস্টুরেন্টেই তাদের দেখার সব আয়োজন করা হয়। যথা সময়ে সবাই সেখানে হাজির। মেয়েকে দেখে পছন্দ হয় সুলতানের। সুলতান তাকে একান্তে কথা বলতে চায়। আত্মীয়স্বজনদের এক টেবিলে রেখে আরেক টেবিলে গিয়ে দুজনে কথা বলেন। তারা দুজনকে পছন্দ করেছে। বিয়ের তারিখ ঠিক করা হলো। এখন বিয়ের মার্কেটিংয়ের কথাবার্তা চলছে। হীরা তাকে জানায়, বিয়েতে সে ১০ লাখ টাকা খরচ করবে। সুলতানকে ৫ লাখ করলেই চলবে বলে হীরা তাকে জানায়। পাশাপাশি জিজ্ঞেস করে, কত টাকা সে এনেছে মার্কেটিংয়ের জন্য। সুলতান জানায়, আমি দুই লাখ সঙ্গে এনেছি। শুনে মন খারাপ করে হীরা। বলে, তুমি ৫ লাখ কেন আনোনি। এখনই তাহলে মার্কেটিং করতাম। সুলতান বলে, ঠিক আছে। সেটা কাল হবে। অসুবিধা নেই। হীরা তখন তার চাচাকে কাছে ডাকে। অন্য টেবিল থেকে তার চাচা এসে হীরাদের টেবিলে এসে বসে। হীরা চাচাকে বলে, সে সুলতানকেই বিয়ে করব। ও এখন ২ লাখ টাকা এনেছে। সেটা তোমার কাছে রাখ। বাকি ৩ লাখ কাল নিয়ে এলে একসঙ্গে মার্কেটিং করা যাবে। হীরার এমন কথায় সুলতান কিছুই বলতে পারছিল না। সুলতান তার ব্যাগ থেকে টাকা বের করে তাদের কাছে তুলে দেয়। রেস্টুরেন্টে বিল মিটিয়ে তারা চলে যায়। পর দিন একই রেস্টুরেন্টে আসার কথা থাকলেও হীরা বা কেউ আর আসেনি। তাদের দেওয়া ঠিকানায় গিয়েও কাউকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। সুলতান বুঝতে পারে তারা প্রতারণার শিকার হয়েছেন। একটি জাতীয় দৈনিকে শাহানাকে আমেরিকান সিটিজেন পাত্রী সাজিয়ে বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়। বিজ্ঞাপনে দেওয়া ফোন নম্বরে কল দিলে পাত্রীর মামা পরিচয়ে মাহবুব নামে এক ব্যক্তি কথা বলে। আস্থা অর্জন করতে ব্যস্ততা দেখায় মাহবুব। জানায়, সে বরিশালে আছে পারিবারিক কাজে। এ বিষয়ে পরে কথা বলবে। পরবর্তীতে ফোনে যোগাযোগ হলে মাহবুব ওই পাত্রকে দেখা করতে বলে। মিরপুর-১০ নম্বরের ডায়াবেটিক হাসপাতালের রিসিপশনে দেখা হয় পাত্রীর স্বজন পরিচয় দেওয়া মাহবুব ও রাজুর সঙ্গে। এ সময় পাত্রের পাসপোর্ট আছে কি-না জানতে চায় তারা। পাসপোর্ট নেই জানার পর হতাশা প্রকাশ করে। তাৎক্ষণিকভাবে নিজেরাই মোবাইল ফোনের ক্যামেরা দিয়ে ছবি তুলে নেয়। দ্রুত পাসপোর্ট করার জন্য ৫ হাজার টাকা নেয় তারা। শুরুটা এভাবেই। পর দিন জানানো হয় শুভ সংবাদ। মোবাইল ফোনে ধারণ করা ছবি দেখেই পাত্রকে পছন্দ করেছে পাত্রী শাহানা। এবার শাহানার কল। শুরু হয় আলাপচারিতা। অল্পতেই পাত্রকে প্রেমে মজাতে চেষ্টার কমতি নেই শাহানার। ফোনে আলাপ শুধু শাহানার সঙ্গে নয়। কথা হয় পাত্রীর মা পরিচয়ে ফরিদা বেগমের সঙ্গেও। বিয়ে করেই দেশ থেকে পাত্রকে নিয়ে যাবে শাহানা। বিয়ের পর এভাবে দূরে থাকা যাবে না মোটেও। তাই দ্রুত বিয়ের প্রস্তুতি নিতে বলা হয় পাত্রকে। এমনকি প্রথম দেখাতেই যেন তাকে আংটি পরানো হয় এরকম ইচ্ছার কথা প্রকাশ করে শাহানা। শাহানার মা পরিচয়ে ফরিদা জানায়, ধুমধাম করে মেয়ের বিয়ে দেওয়ার ইচ্ছা ছিল তার। কিন্তু সময় কম। তাই সেভাবে না হলে বিয়েতে খরচের কোনো কমতি হবে না। বাকিটা শাহানা নিজেই পাত্রকে বলে, বিয়েতে আমি ১০ লাখ টাকা খরচ করব। আপনি ৫ লাখ টাকা খরচ করবেন। এত টাকার অঙ্ক শুনে দুশ্চিন্তায় পড়ে যান মধ্যবিত্ত পরিবারের ওই পাত্র। তিনি জানান, ২ লাখ টাকা খরচ করতে পারবেন। পাত্রী শাহানা তা মেনে নেয়। কিন্তু ওই দুই লাখ টাকাও ম্যানেজ করা কঠিন হয়ে যায় পাত্রের কাছে। তাই বেশ কিছু দিন যোগাযোগ বন্ধ করে দেন তিনি। কিন্তু অবাক করে দিয়ে পাত্রীর স্বজন পরিচয়দানকারীরাই যোগাযোগ করে। পাত্রকে দেখা করতে বলে। আমেরিকান সিটিজেন পাত্রীর স্বজনদের এরকম আগ্রহ দেখে সন্দেহ সৃষ্টি হয় ওই পাত্রের। এর আগেও এ রকম প্রতারণার সংবাদ পড়েছেন পত্রিকায়। তাই বিষয়টি র‌্যাবকে জানান। র‌্যাব-১ এর পরামর্শে মিরপুর-৬ এর চার নম্বর সড়কের ২/এ নম্বর বাড়ির সামনে দেখা করতে যান ওই পাত্র। আশপাশে অবস্থান নেন র‌্যাব সদস্যরা। ওই সময়ে গ্রেফতার করা হয় প্রতারক চক্রের চার সদস্যকে। র‌্যাব কর্মকর্তারা বলেন, চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে এভাবে প্রতারণা করে আসছে। অনেক ক্ষেত্রে পাত্রকে পূর্ব থেকে নির্দিষ্ট করা ফ্ল্যাটে বা বাসায় নিয়ে প্রলোভনে ফেলে দেয়। পাত্রী পরিচয়দানকারী ওই তরুণী ঘনিষ্ঠ হতে চেষ্টা করে। একপর্যায়ে কৌশলে কথিত পাত্রীর সঙ্গে একান্ত কিছু মুহূর্তের ছবি এবং ভিডিও ধারণ করে চক্রের সদস্যরা। তারপর এসব ছবি, ভিডিও ফুটেজ দিয়ে ব্ল্যাকমেইলিং করে লাখ লাখ টাকা আদায় করা হয়। এ চক্রে আরও ১০-১২ জন জড়িত রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ভুয়া কাজি খুলনার ফুলতলা থানার বুড়িয়ার গ্রামের শেখ হাফিজুর রহমান। গ্রেফতারকৃতদের ফ্ল্যাট থেকে নোটারি পাবলিকের সব ধরনের সিল, জাল ফরম, ভুয়া কাবিননামা জব্দ করা হয়েছে। র‌্যাব কর্মকর্তারা বলেন, বিজ্ঞাপন দেখেই এ ধরনের কারও সঙ্গে বিয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া ঠিক নয়। বিজ্ঞাপন দেখলেও তাদের সম্পর্কে ভালোভাবে খোঁজখবর নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। অন্যথায় এমন প্রতারণার জালে পড়ে সর্বস্বান্ত হতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
সর্বশেষ খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

৫৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন