শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

সাভারে গড়ে উঠছে আরেক ঘিঞ্জি শহর

নাজমুল হুদা, সাভার
প্রিন্ট ভার্সন
সাভারে গড়ে উঠছে আরেক ঘিঞ্জি শহর

ছোট ছোট বাড়িঘর, কৃষিজমি, উন্মুক্ত স্থান, জলাশয়, নানা প্রজাতির গাছ- এই ছিল একসময়ের সাভার। এখন বহুতল ভবনের সঙ্গে বেড়েছে ঘিঞ্জি বাড়ি, সরু রাস্তা, কল-কারখানা। বেড়েছে মানুষের বসতি। নগর গবেষকরা বলছেন, নব্বইয়ের দশক থেকে সাভারের চিত্র বদলাতে শুরু করে। একের পর এক গড়ে ওঠে ছোট-বড় কল-কারখানা। কারখানাগুলোতে কাজ করতে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসতে থাকে মানুষ। তাদের বসবাসসহ নানা চাহিদাকে কেন্দ্র করে সাভারে বাড়তে থাকে ভবনের সংখ্যা। এতে সাভারের অর্থনীতিতেও পরিবর্তন এসেছে। নগরবিদদের মতে, রাজধানী শহরের পাশে আরেকটি শহর গড়ে উঠছে খুবই অপরিকল্পিতভাবে। একসময়ের উন্মুক্ত সাভারে এখন খেলার মাঠের অভাব। দ্রুত কমছে কৃষিজমি ও জলাশয়। পৌর এলাকায় নেই পানি নিষ্কাশনের পর্যাপ্ত নালা। নেই পয়ঃবর্জ্য শোধনের ব্যবস্থা। পৌরসভা থেকে পানি সরবরাহ করা হয় না। গৃহস্থালি বর্জ্য ব্যবস্থাপনাতেও আছে বিশৃঙ্খলা।

ঢাকার গাবতলী পার হলেই শুরু হয় সাভার এলাকা। সেখান থেকে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক ধরে মাত্র ১৪ কিলোমিটার গেলেই সাভার বাসস্ট্যান্ড। বাস থেকে নামতেই চোখে পড়ল ফুটপাথবিহীন রাস্তার এক পাশ ধরে টিফিনের বাটি হাতে হেঁটে যাচ্ছেন সারিবদ্ধ নারী-পুরুষ। রাস্তার পাশের দোকানিরা নিজ নিজ কাজে ব্যস্ত। ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা ব্যাটারিচালিত অটোরিকশারচালকরা অপেক্ষা করছেন যাত্রীর জন্য। বাস থেকে আসছে নবীনগর, ধামরাই যাওয়ার হাঁকডাক। বাসস্ট্যান্ডের একটি দোকানে কথা হয় পৌর এলাকার বাসিন্দা মোহাম্মদ খলিলুর রহমানের সঙ্গে। বয়স তার ৭০ ছুঁই ছুঁই। আগে কৃষিকাজ করতেন, এখন ব্যবসা করেন। তিনি বলেন, ‘সাভার আর আগের মতো নেই। বেশির ভাগ বাড়িঘর দোতলা। একসময় মানুষ কম ছিল। এখন বাইরের মানুষই বেশি। বেশির ভাগই কারখানায় কাজ করে। স্থানীয় লোকজনও ব্যবসায় যুক্ত হচ্ছে। খেতে কাজ করার জন্যও মানুষ পাওয়া যায় না।’ বাসস্ট্যান্ডের কিছু দূরে পৌর এলাকার ব্যাংক টাউন, ব্যাংক কলোনি, দক্ষিণ দরিয়াপুর ও থানা রোড। এসব এলাকা ঘুরে দেখা গেল, ভবনগুলো ছয় তলা থেকে ১০ তলা পর্যন্ত উঁচু। ভবনগুলো উঁচু হলেও থানা রোড ছাড়া অন্য এলাকার রাস্তাগুলো সরু। ভবনগুলো প্রায় লাগোয়া। পৌর এলাকার কোথাও কোনো পার্ক নেই। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাঠ ছাড়া খেলাধুলার জন্য কোনো মাঠও চোখে পড়েনি। পৌর এলাকার বাইরে ইসলামনগর, আশুলিয়া, জিরাব, কাউন্দিয়া, বিরুলিয়া, আমিনবাজার, হেমায়েতপুর ঘুরেও অপরিকল্পিত নগরায়ণের ছাপ দেখা গেছে। বদলে যাওয়া সাভার সম্পর্কে জানতে রাজউক, সাভার উপজেলা, সাভার পৌরসভা ও সাভারে দুটি ইউনিয়নের একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনের এই প্রতিবেদকের কথা হয়। তাদের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকা জেলার সাভার উপজেলার আয়তন ২৮০ বর্গ কিলোমিটার। এর মধ্যে আছে দুটি থানা, একটি পৌরসভা ও ১২টি ইউনিয়ন। এ উপজেলার প্রায় পুরো অংশই রাজউকের আওতায়। সাভার নিয়ে ২০০৬ সালে একটি জরিপ করেছিল রাজউক। ওই জরিপ অনুযায়ী ২০০৬ সালে সাভারে মোট অবকাঠামো ছিল ১ লাখ ৪৯ হাজার ১০টি। ওই সময় মূল ঢাকা শহরে (সিটি করপোরেশন এলাকা) অবকাঠামো ছিল ১ লাখ ৮০ হাজার ২৩২টি। আর ২০১৬ সালের জরিপে দেখা গেছে, সাভারে মোট অবকাঠামো হয়েছে ৩ লাখ ১ হাজার ৬৫৩টি আর মূল ঢাকা শহরে ৩ লাখ ২২ হাজার ৩৬৩টি।

ভবন নির্মাণের অনুমোদনে বিশৃঙ্খলা : কাগজে-কলমে সাভার এলাকা রাজউকের অন্তর্ভুক্ত হলেও এখানে সংস্থাটির তেমন নিয়ন্ত্রণ নেই। ভবন নির্মাণে কেউ অনুমোদন নেওয়ার প্রয়োজন মনে করলে নেন, না হলে নেন না। এসব কাজে নেই শৃঙ্খলা ও নজরদারি। জানা গেছে, পৌর এলাকায় ভবন তৈরির অনুমোদন দেয় পৌরসভা। আর পৌর এলাকার বাইরের ভবন তৈরির অনুমোদন দেয় উপজেলা পরিষদ ও সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ। তাই সাভারে এখন অনুমোদিত ও অনুমোদনহীন ভবনের সংখ্যা কত, কোন শ্রেণির ভবন কতটি আছে, এর সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য কারও কাছে নেই। ১৪ দশমিক শূন্য ৮ বর্গ কিলোমিটার আয়তন নিয়ে সাভার পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৯২ সালে। প্রতিষ্ঠার ১১ বছর পর ২০০৩ ও ২০০৪ অর্থবছর থেকে পৌর এলাকায় ভবন নির্মাণের অনুমোদন দেওয়া শুরু করে সাভার পৌরসভা। ২০১৯ সালের এপ্রিল পর্যন্ত ৫ হাজার ২৪৬টি ভবনের অনুমোদন দিয়েছে এ সংস্থা, যার মধ্যে বহুতল তৈরি পোশাকের কারখানাও রয়েছে।

সাভার পৌরসভা সূত্র জানায়, ভবনের অনুমোদন দিলেও নির্মাণের সময় কোনো তদারকি থাকে না পৌরসভার। সাভারের অন্যান্য এলাকায় ভবন নির্মাণ সম্পর্কে সাভারের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শামীমা আরা নিপা জানান, আগে উপজেলা পরিষদ থেকে অনুমোদন দেওয়া হতো। ২০১৩ সালে রানা প্লাজা ভবন ধসের পর সেটি বন্ধ আছে। এখন রাজউক থেকেই অনুমোদন নিতে হয়। তবে অনুমোদন ছাড়া ভবন নির্মাণের বিষয়টি স্বীকার করে তিনি বলেন, কয়েক দিন আগে সাভার ওয়াপদা রোডে একটি ছয়তলা ভবন হেলে পড়ে। এই ভবন নির্মাণের কোনো অনুমোদন ছিল না। ছয় মাস আগে হেমায়েতপুরে পাঁচতলা একটি ভবন হেলে পড়ে। ২০০৩ সালে নির্মাণ করা ওই ভবনের কোনো অনুমোদন ছিল না।  ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ভবন নির্মাণের অনুমোদন দেওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। সাভারের কাউন্দিয়া ইউনিয়নের বেশির ভাগ ভবনই পাকা। দুই-তিনতলা থেকে ছয়তলা পর্যন্ত ভবনও আছে। এই ইউনিয়নের সচিব মোজাম্মেল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এসব ভবনের অনুমোদন তারাই দিয়েছেন। গত দুই-আড়াই বছরে এ এলাকায় রাজউকের কাউকে তিনি আসতে দেখেননি। এ ব্যাপারে জানতে রাজউক চেয়ারম্যান সুলতান আহমেদকে একাধিকবার ফোন করেও পাওয়া যায়নি। সংস্থাটির তথ্য কর্মকর্তা শাহ আলম চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সাভারের পুরো এলাকাই রাজউকের অন্তর্ভুক্ত। তাই কোনো ভবন নির্মাণ করতে হলে রাজউকের অনুমোদন নিতে হবে। পৌরসভার অনুমোদন দেওয়া পুরোপুরি অবৈধ, ইউনিয়ন তো আরও পারে না। তিনি বলেন, অবৈধভাবে ভবন নির্মাণের অনুমোদন না দিতে সাভার পৌরসভাকে একাধিকবার বলা হয়েছে। পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তিও দেওয়া হয়েছে। এটি চলতে থাকলে সাভারের অবস্থা পুরান ঢাকার চেয়ে খারাপ হবে এবং শহর অচল হয়ে যাবে বলে তার আশঙ্কা।

বছরে কমছে ৮৫৪ একর কৃষিজমি : সাভার পৌরসভার পাশের এলাকা ইসলামপুর গ্রাম। তবে একে গ্রাম বলা হয়তো ঠিক হবে না। এখানে এত বহুতল ভবন হয়েছে যে গুনতে গেলে মাথা ধরে যায়। এ এলাকার বাসিন্দা ইমদাদুল হক বলেন, ১০-১২ বছর আগেও এখানে তেমন বাড়িঘর ছিল না। বেশির ভাগ জমিতে ধান চাষ হতো। এখন এখানে ৮-১০ তলা পর্যন্ত ভবন হয়েছে। ফলে কৃষিজমি কমে গেছে।

ভরাট হচ্ছে জলাশয় : সাভার পৌর এলাকার বাসিন্দা মো. শাহেদ বলেন, সাভার নিউমার্কেটের পেছনের এলাকাটি শাহীবাগ। ১০-১৫ বছর আগেও এ এলাকা ছিল ডোবার মতো। এখন সেখানে আবাসিক এলাকা গড়ে উঠেছে। নির্মাণ করা হয়েছে শতাধিক বহুতল ভবন। ভরাটের এ হার তুলনামূলকভাবে বেশি সাভারের তুরাগ নদের অংশ ও আশুলিয়া এলাকায়। রাজউকের এক জরিপ বলছে, ২০১৬ ও ২০১৭ সালে তুরাগের আশপাশে ৬০০ একরের বেশি জায়গা ভরাট করা হয়েছে। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের এক গবেষণা অনুযায়ী, ২০?১০ সালে সাভার এলাকায় ২০ হাজার ৬৩৮ একর জলাশয় চিহ্নিত করা হয়েছিল। চলতি বছরের শুরুতে দেখা গেছে, চিহ্নিত জলাশয়ের মধ্যে ৩ হাজার ৬৫ একর ভরাট হয়ে গেছে। সাভারের আশুলিয়া, কাউন্দিয়া ও বিরুলিয়া এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, নিম্নাঞ্চলগুলোতে এখন পানি। কিন্তু পানির মাঝখানে ছোট ছোট টিলার মতো এলাকা। এগুলো ভরাট করা হয়েছে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের অধ্যাপক আদিল মুহাম্মদ খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সাভারে রাজউকের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। নগরায়ণের ক্ষেত্রে ভূমি ব্যবহারের পরিকল্পনা মানা হয় না। আবাসিক এলাকায় শিল্প-কারখানা হচ্ছে, চোখের সামনে নিম্নাঞ্চল ভরাট হচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে সাভারের অবস্থা একসময় ঢাকা শহরের চেয়েও খারাপ হবে। তিনি বলেন, সাভার এলাকার নগরায়ণ নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব রাজউকের না পৌরসভার, তা ঠিক করতে হবে। পরিকল্পনামাফিক নগরায়ণ করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
ভোটে ধর্মের ব্যবহার বন্ধসহ সাত দাবি হিন্দু মহাজোটের
ভোটে ধর্মের ব্যবহার বন্ধসহ সাত দাবি হিন্দু মহাজোটের
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নাফ নদ থেকে ছয় রোহিঙ্গা জেলেকে ধরে নিল আরাকান আর্মি
নাফ নদ থেকে ছয় রোহিঙ্গা জেলেকে ধরে নিল আরাকান আর্মি
বিহারে নির্বাচন চ্যালেঞ্জে মোদির দল
বিহারে নির্বাচন চ্যালেঞ্জে মোদির দল
রাজশাহীতে ১২ টন রং মেশানো মুগডাল জব্দ
রাজশাহীতে ১২ টন রং মেশানো মুগডাল জব্দ
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
তিন মেলায় মুখর আইসিসিবি
তিন মেলায় মুখর আইসিসিবি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
সর্বশেষ খবর
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৬ মিনিট আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৫৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!
হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি
জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন
বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা