শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

সাভারে গড়ে উঠছে আরেক ঘিঞ্জি শহর

নাজমুল হুদা, সাভার
প্রিন্ট ভার্সন
সাভারে গড়ে উঠছে আরেক ঘিঞ্জি শহর

ছোট ছোট বাড়িঘর, কৃষিজমি, উন্মুক্ত স্থান, জলাশয়, নানা প্রজাতির গাছ- এই ছিল একসময়ের সাভার। এখন বহুতল ভবনের সঙ্গে বেড়েছে ঘিঞ্জি বাড়ি, সরু রাস্তা, কল-কারখানা। বেড়েছে মানুষের বসতি। নগর গবেষকরা বলছেন, নব্বইয়ের দশক থেকে সাভারের চিত্র বদলাতে শুরু করে। একের পর এক গড়ে ওঠে ছোট-বড় কল-কারখানা। কারখানাগুলোতে কাজ করতে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসতে থাকে মানুষ। তাদের বসবাসসহ নানা চাহিদাকে কেন্দ্র করে সাভারে বাড়তে থাকে ভবনের সংখ্যা। এতে সাভারের অর্থনীতিতেও পরিবর্তন এসেছে। নগরবিদদের মতে, রাজধানী শহরের পাশে আরেকটি শহর গড়ে উঠছে খুবই অপরিকল্পিতভাবে। একসময়ের উন্মুক্ত সাভারে এখন খেলার মাঠের অভাব। দ্রুত কমছে কৃষিজমি ও জলাশয়। পৌর এলাকায় নেই পানি নিষ্কাশনের পর্যাপ্ত নালা। নেই পয়ঃবর্জ্য শোধনের ব্যবস্থা। পৌরসভা থেকে পানি সরবরাহ করা হয় না। গৃহস্থালি বর্জ্য ব্যবস্থাপনাতেও আছে বিশৃঙ্খলা।

ঢাকার গাবতলী পার হলেই শুরু হয় সাভার এলাকা। সেখান থেকে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক ধরে মাত্র ১৪ কিলোমিটার গেলেই সাভার বাসস্ট্যান্ড। বাস থেকে নামতেই চোখে পড়ল ফুটপাথবিহীন রাস্তার এক পাশ ধরে টিফিনের বাটি হাতে হেঁটে যাচ্ছেন সারিবদ্ধ নারী-পুরুষ। রাস্তার পাশের দোকানিরা নিজ নিজ কাজে ব্যস্ত। ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা ব্যাটারিচালিত অটোরিকশারচালকরা অপেক্ষা করছেন যাত্রীর জন্য। বাস থেকে আসছে নবীনগর, ধামরাই যাওয়ার হাঁকডাক। বাসস্ট্যান্ডের একটি দোকানে কথা হয় পৌর এলাকার বাসিন্দা মোহাম্মদ খলিলুর রহমানের সঙ্গে। বয়স তার ৭০ ছুঁই ছুঁই। আগে কৃষিকাজ করতেন, এখন ব্যবসা করেন। তিনি বলেন, ‘সাভার আর আগের মতো নেই। বেশির ভাগ বাড়িঘর দোতলা। একসময় মানুষ কম ছিল। এখন বাইরের মানুষই বেশি। বেশির ভাগই কারখানায় কাজ করে। স্থানীয় লোকজনও ব্যবসায় যুক্ত হচ্ছে। খেতে কাজ করার জন্যও মানুষ পাওয়া যায় না।’ বাসস্ট্যান্ডের কিছু দূরে পৌর এলাকার ব্যাংক টাউন, ব্যাংক কলোনি, দক্ষিণ দরিয়াপুর ও থানা রোড। এসব এলাকা ঘুরে দেখা গেল, ভবনগুলো ছয় তলা থেকে ১০ তলা পর্যন্ত উঁচু। ভবনগুলো উঁচু হলেও থানা রোড ছাড়া অন্য এলাকার রাস্তাগুলো সরু। ভবনগুলো প্রায় লাগোয়া। পৌর এলাকার কোথাও কোনো পার্ক নেই। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাঠ ছাড়া খেলাধুলার জন্য কোনো মাঠও চোখে পড়েনি। পৌর এলাকার বাইরে ইসলামনগর, আশুলিয়া, জিরাব, কাউন্দিয়া, বিরুলিয়া, আমিনবাজার, হেমায়েতপুর ঘুরেও অপরিকল্পিত নগরায়ণের ছাপ দেখা গেছে। বদলে যাওয়া সাভার সম্পর্কে জানতে রাজউক, সাভার উপজেলা, সাভার পৌরসভা ও সাভারে দুটি ইউনিয়নের একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনের এই প্রতিবেদকের কথা হয়। তাদের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকা জেলার সাভার উপজেলার আয়তন ২৮০ বর্গ কিলোমিটার। এর মধ্যে আছে দুটি থানা, একটি পৌরসভা ও ১২টি ইউনিয়ন। এ উপজেলার প্রায় পুরো অংশই রাজউকের আওতায়। সাভার নিয়ে ২০০৬ সালে একটি জরিপ করেছিল রাজউক। ওই জরিপ অনুযায়ী ২০০৬ সালে সাভারে মোট অবকাঠামো ছিল ১ লাখ ৪৯ হাজার ১০টি। ওই সময় মূল ঢাকা শহরে (সিটি করপোরেশন এলাকা) অবকাঠামো ছিল ১ লাখ ৮০ হাজার ২৩২টি। আর ২০১৬ সালের জরিপে দেখা গেছে, সাভারে মোট অবকাঠামো হয়েছে ৩ লাখ ১ হাজার ৬৫৩টি আর মূল ঢাকা শহরে ৩ লাখ ২২ হাজার ৩৬৩টি।

ভবন নির্মাণের অনুমোদনে বিশৃঙ্খলা : কাগজে-কলমে সাভার এলাকা রাজউকের অন্তর্ভুক্ত হলেও এখানে সংস্থাটির তেমন নিয়ন্ত্রণ নেই। ভবন নির্মাণে কেউ অনুমোদন নেওয়ার প্রয়োজন মনে করলে নেন, না হলে নেন না। এসব কাজে নেই শৃঙ্খলা ও নজরদারি। জানা গেছে, পৌর এলাকায় ভবন তৈরির অনুমোদন দেয় পৌরসভা। আর পৌর এলাকার বাইরের ভবন তৈরির অনুমোদন দেয় উপজেলা পরিষদ ও সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ। তাই সাভারে এখন অনুমোদিত ও অনুমোদনহীন ভবনের সংখ্যা কত, কোন শ্রেণির ভবন কতটি আছে, এর সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য কারও কাছে নেই। ১৪ দশমিক শূন্য ৮ বর্গ কিলোমিটার আয়তন নিয়ে সাভার পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৯২ সালে। প্রতিষ্ঠার ১১ বছর পর ২০০৩ ও ২০০৪ অর্থবছর থেকে পৌর এলাকায় ভবন নির্মাণের অনুমোদন দেওয়া শুরু করে সাভার পৌরসভা। ২০১৯ সালের এপ্রিল পর্যন্ত ৫ হাজার ২৪৬টি ভবনের অনুমোদন দিয়েছে এ সংস্থা, যার মধ্যে বহুতল তৈরি পোশাকের কারখানাও রয়েছে।

সাভার পৌরসভা সূত্র জানায়, ভবনের অনুমোদন দিলেও নির্মাণের সময় কোনো তদারকি থাকে না পৌরসভার। সাভারের অন্যান্য এলাকায় ভবন নির্মাণ সম্পর্কে সাভারের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শামীমা আরা নিপা জানান, আগে উপজেলা পরিষদ থেকে অনুমোদন দেওয়া হতো। ২০১৩ সালে রানা প্লাজা ভবন ধসের পর সেটি বন্ধ আছে। এখন রাজউক থেকেই অনুমোদন নিতে হয়। তবে অনুমোদন ছাড়া ভবন নির্মাণের বিষয়টি স্বীকার করে তিনি বলেন, কয়েক দিন আগে সাভার ওয়াপদা রোডে একটি ছয়তলা ভবন হেলে পড়ে। এই ভবন নির্মাণের কোনো অনুমোদন ছিল না। ছয় মাস আগে হেমায়েতপুরে পাঁচতলা একটি ভবন হেলে পড়ে। ২০০৩ সালে নির্মাণ করা ওই ভবনের কোনো অনুমোদন ছিল না।  ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ভবন নির্মাণের অনুমোদন দেওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। সাভারের কাউন্দিয়া ইউনিয়নের বেশির ভাগ ভবনই পাকা। দুই-তিনতলা থেকে ছয়তলা পর্যন্ত ভবনও আছে। এই ইউনিয়নের সচিব মোজাম্মেল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এসব ভবনের অনুমোদন তারাই দিয়েছেন। গত দুই-আড়াই বছরে এ এলাকায় রাজউকের কাউকে তিনি আসতে দেখেননি। এ ব্যাপারে জানতে রাজউক চেয়ারম্যান সুলতান আহমেদকে একাধিকবার ফোন করেও পাওয়া যায়নি। সংস্থাটির তথ্য কর্মকর্তা শাহ আলম চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সাভারের পুরো এলাকাই রাজউকের অন্তর্ভুক্ত। তাই কোনো ভবন নির্মাণ করতে হলে রাজউকের অনুমোদন নিতে হবে। পৌরসভার অনুমোদন দেওয়া পুরোপুরি অবৈধ, ইউনিয়ন তো আরও পারে না। তিনি বলেন, অবৈধভাবে ভবন নির্মাণের অনুমোদন না দিতে সাভার পৌরসভাকে একাধিকবার বলা হয়েছে। পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তিও দেওয়া হয়েছে। এটি চলতে থাকলে সাভারের অবস্থা পুরান ঢাকার চেয়ে খারাপ হবে এবং শহর অচল হয়ে যাবে বলে তার আশঙ্কা।

বছরে কমছে ৮৫৪ একর কৃষিজমি : সাভার পৌরসভার পাশের এলাকা ইসলামপুর গ্রাম। তবে একে গ্রাম বলা হয়তো ঠিক হবে না। এখানে এত বহুতল ভবন হয়েছে যে গুনতে গেলে মাথা ধরে যায়। এ এলাকার বাসিন্দা ইমদাদুল হক বলেন, ১০-১২ বছর আগেও এখানে তেমন বাড়িঘর ছিল না। বেশির ভাগ জমিতে ধান চাষ হতো। এখন এখানে ৮-১০ তলা পর্যন্ত ভবন হয়েছে। ফলে কৃষিজমি কমে গেছে।

ভরাট হচ্ছে জলাশয় : সাভার পৌর এলাকার বাসিন্দা মো. শাহেদ বলেন, সাভার নিউমার্কেটের পেছনের এলাকাটি শাহীবাগ। ১০-১৫ বছর আগেও এ এলাকা ছিল ডোবার মতো। এখন সেখানে আবাসিক এলাকা গড়ে উঠেছে। নির্মাণ করা হয়েছে শতাধিক বহুতল ভবন। ভরাটের এ হার তুলনামূলকভাবে বেশি সাভারের তুরাগ নদের অংশ ও আশুলিয়া এলাকায়। রাজউকের এক জরিপ বলছে, ২০১৬ ও ২০১৭ সালে তুরাগের আশপাশে ৬০০ একরের বেশি জায়গা ভরাট করা হয়েছে। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের এক গবেষণা অনুযায়ী, ২০?১০ সালে সাভার এলাকায় ২০ হাজার ৬৩৮ একর জলাশয় চিহ্নিত করা হয়েছিল। চলতি বছরের শুরুতে দেখা গেছে, চিহ্নিত জলাশয়ের মধ্যে ৩ হাজার ৬৫ একর ভরাট হয়ে গেছে। সাভারের আশুলিয়া, কাউন্দিয়া ও বিরুলিয়া এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, নিম্নাঞ্চলগুলোতে এখন পানি। কিন্তু পানির মাঝখানে ছোট ছোট টিলার মতো এলাকা। এগুলো ভরাট করা হয়েছে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের অধ্যাপক আদিল মুহাম্মদ খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সাভারে রাজউকের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। নগরায়ণের ক্ষেত্রে ভূমি ব্যবহারের পরিকল্পনা মানা হয় না। আবাসিক এলাকায় শিল্প-কারখানা হচ্ছে, চোখের সামনে নিম্নাঞ্চল ভরাট হচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে সাভারের অবস্থা একসময় ঢাকা শহরের চেয়েও খারাপ হবে। তিনি বলেন, সাভার এলাকার নগরায়ণ নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব রাজউকের না পৌরসভার, তা ঠিক করতে হবে। পরিকল্পনামাফিক নগরায়ণ করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
দরজা ভেঙে উদ্ধার একই পরিবারের তিনজনের লাশ
দরজা ভেঙে উদ্ধার একই পরিবারের তিনজনের লাশ
যুক্তরাষ্ট্রের পেটেন্ট পেল বাংলাদেশের কভিড টিকা বঙ্গভ্যাক্স
যুক্তরাষ্ট্রের পেটেন্ট পেল বাংলাদেশের কভিড টিকা বঙ্গভ্যাক্স
সরকারি গাড়িতে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ ধরলেন উপদেষ্টা
সরকারি গাড়িতে মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ ধরলেন উপদেষ্টা
৮ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে : দুদক
৮ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে : দুদক
বাংলাদেশিদের জন্য চীনা ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ায় নতুন নিয়ম
বাংলাদেশিদের জন্য চীনা ভিসা আবেদন প্রক্রিয়ায় নতুন নিয়ম
আত্মহত্যা ঋণের দায়ে, লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা
আত্মহত্যা ঋণের দায়ে, লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা
যমুনা ও সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি
যমুনা ও সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি
হাতল চাপা ছাড়াই যে কারণে ওপরে উঠছে নলকূপের পানি
হাতল চাপা ছাড়াই যে কারণে ওপরে উঠছে নলকূপের পানি
স্পিডবোট ডুবিতে নিখোঁজ চারজনের লাশ উদ্ধার
স্পিডবোট ডুবিতে নিখোঁজ চারজনের লাশ উদ্ধার
অন্তর্বর্তী সরকারকে উৎখাতের ষড়যন্ত্র
অন্তর্বর্তী সরকারকে উৎখাতের ষড়যন্ত্র
ফুলেল শ্রদ্ধায় চিরনিদ্রায় শায়িত ফরিদা পারভীন
ফুলেল শ্রদ্ধায় চিরনিদ্রায় শায়িত ফরিদা পারভীন
রাজধানীতে ভাইকে গুলি বোনকে ছুরিকাঘাত
রাজধানীতে ভাইকে গুলি বোনকে ছুরিকাঘাত
সর্বশেষ খবর
টুঙ্গীপাড়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, থামাতে গিয়ে ওসিসহ ৪ পুলিশ আহত
টুঙ্গীপাড়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষ, থামাতে গিয়ে ওসিসহ ৪ পুলিশ আহত

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

১৮ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে কারাতে প্রতিযোগিতা, অংশ নেবে ৮ দেশ
১৮ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে কারাতে প্রতিযোগিতা, অংশ নেবে ৮ দেশ

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের আশ্বাস, বাণিজ্য ঘাটতি কমলে শুল্ক আরো কমবে
যুক্তরাষ্ট্রের আশ্বাস, বাণিজ্য ঘাটতি কমলে শুল্ক আরো কমবে

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জনশক্তি রপ্তানির নামে ১১৫৯ কোটি টাকা ‘আত্মসাৎ-পাচার’
জনশক্তি রপ্তানির নামে ১১৫৯ কোটি টাকা ‘আত্মসাৎ-পাচার’

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত হলো আনোয়ার ইস্পাত ডিলারস মিট ২০২৫
কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত হলো আনোয়ার ইস্পাত ডিলারস মিট ২০২৫

৩৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নাইজেরিয়ায় বিয়ের বাস নদীতে পড়ে নারী-শিশুসহ নিহত ১৯
নাইজেরিয়ায় বিয়ের বাস নদীতে পড়ে নারী-শিশুসহ নিহত ১৯

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

না খেলার চেয়ে তো খেলা ভালো: আকরাম খান
না খেলার চেয়ে তো খেলা ভালো: আকরাম খান

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়
অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার
ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে
গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন
বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়
সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ
বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার
ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার
কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা
বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি
আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়
ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা
টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’
বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন
রাশিয়ার অন্যতম বৃহৎ তেল শোধানাগারে হামলা চালাল ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

নগর জীবন

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন