শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

সাভারে গড়ে উঠছে আরেক ঘিঞ্জি শহর

নাজমুল হুদা, সাভার
প্রিন্ট ভার্সন
সাভারে গড়ে উঠছে আরেক ঘিঞ্জি শহর

ছোট ছোট বাড়িঘর, কৃষিজমি, উন্মুক্ত স্থান, জলাশয়, নানা প্রজাতির গাছ- এই ছিল একসময়ের সাভার। এখন বহুতল ভবনের সঙ্গে বেড়েছে ঘিঞ্জি বাড়ি, সরু রাস্তা, কল-কারখানা। বেড়েছে মানুষের বসতি। নগর গবেষকরা বলছেন, নব্বইয়ের দশক থেকে সাভারের চিত্র বদলাতে শুরু করে। একের পর এক গড়ে ওঠে ছোট-বড় কল-কারখানা। কারখানাগুলোতে কাজ করতে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসতে থাকে মানুষ। তাদের বসবাসসহ নানা চাহিদাকে কেন্দ্র করে সাভারে বাড়তে থাকে ভবনের সংখ্যা। এতে সাভারের অর্থনীতিতেও পরিবর্তন এসেছে। নগরবিদদের মতে, রাজধানী শহরের পাশে আরেকটি শহর গড়ে উঠছে খুবই অপরিকল্পিতভাবে। একসময়ের উন্মুক্ত সাভারে এখন খেলার মাঠের অভাব। দ্রুত কমছে কৃষিজমি ও জলাশয়। পৌর এলাকায় নেই পানি নিষ্কাশনের পর্যাপ্ত নালা। নেই পয়ঃবর্জ্য শোধনের ব্যবস্থা। পৌরসভা থেকে পানি সরবরাহ করা হয় না। গৃহস্থালি বর্জ্য ব্যবস্থাপনাতেও আছে বিশৃঙ্খলা।

ঢাকার গাবতলী পার হলেই শুরু হয় সাভার এলাকা। সেখান থেকে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক ধরে মাত্র ১৪ কিলোমিটার গেলেই সাভার বাসস্ট্যান্ড। বাস থেকে নামতেই চোখে পড়ল ফুটপাথবিহীন রাস্তার এক পাশ ধরে টিফিনের বাটি হাতে হেঁটে যাচ্ছেন সারিবদ্ধ নারী-পুরুষ। রাস্তার পাশের দোকানিরা নিজ নিজ কাজে ব্যস্ত। ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা ব্যাটারিচালিত অটোরিকশারচালকরা অপেক্ষা করছেন যাত্রীর জন্য। বাস থেকে আসছে নবীনগর, ধামরাই যাওয়ার হাঁকডাক। বাসস্ট্যান্ডের একটি দোকানে কথা হয় পৌর এলাকার বাসিন্দা মোহাম্মদ খলিলুর রহমানের সঙ্গে। বয়স তার ৭০ ছুঁই ছুঁই। আগে কৃষিকাজ করতেন, এখন ব্যবসা করেন। তিনি বলেন, ‘সাভার আর আগের মতো নেই। বেশির ভাগ বাড়িঘর দোতলা। একসময় মানুষ কম ছিল। এখন বাইরের মানুষই বেশি। বেশির ভাগই কারখানায় কাজ করে। স্থানীয় লোকজনও ব্যবসায় যুক্ত হচ্ছে। খেতে কাজ করার জন্যও মানুষ পাওয়া যায় না।’ বাসস্ট্যান্ডের কিছু দূরে পৌর এলাকার ব্যাংক টাউন, ব্যাংক কলোনি, দক্ষিণ দরিয়াপুর ও থানা রোড। এসব এলাকা ঘুরে দেখা গেল, ভবনগুলো ছয় তলা থেকে ১০ তলা পর্যন্ত উঁচু। ভবনগুলো উঁচু হলেও থানা রোড ছাড়া অন্য এলাকার রাস্তাগুলো সরু। ভবনগুলো প্রায় লাগোয়া। পৌর এলাকার কোথাও কোনো পার্ক নেই। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাঠ ছাড়া খেলাধুলার জন্য কোনো মাঠও চোখে পড়েনি। পৌর এলাকার বাইরে ইসলামনগর, আশুলিয়া, জিরাব, কাউন্দিয়া, বিরুলিয়া, আমিনবাজার, হেমায়েতপুর ঘুরেও অপরিকল্পিত নগরায়ণের ছাপ দেখা গেছে। বদলে যাওয়া সাভার সম্পর্কে জানতে রাজউক, সাভার উপজেলা, সাভার পৌরসভা ও সাভারে দুটি ইউনিয়নের একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনের এই প্রতিবেদকের কথা হয়। তাদের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকা জেলার সাভার উপজেলার আয়তন ২৮০ বর্গ কিলোমিটার। এর মধ্যে আছে দুটি থানা, একটি পৌরসভা ও ১২টি ইউনিয়ন। এ উপজেলার প্রায় পুরো অংশই রাজউকের আওতায়। সাভার নিয়ে ২০০৬ সালে একটি জরিপ করেছিল রাজউক। ওই জরিপ অনুযায়ী ২০০৬ সালে সাভারে মোট অবকাঠামো ছিল ১ লাখ ৪৯ হাজার ১০টি। ওই সময় মূল ঢাকা শহরে (সিটি করপোরেশন এলাকা) অবকাঠামো ছিল ১ লাখ ৮০ হাজার ২৩২টি। আর ২০১৬ সালের জরিপে দেখা গেছে, সাভারে মোট অবকাঠামো হয়েছে ৩ লাখ ১ হাজার ৬৫৩টি আর মূল ঢাকা শহরে ৩ লাখ ২২ হাজার ৩৬৩টি।

ভবন নির্মাণের অনুমোদনে বিশৃঙ্খলা : কাগজে-কলমে সাভার এলাকা রাজউকের অন্তর্ভুক্ত হলেও এখানে সংস্থাটির তেমন নিয়ন্ত্রণ নেই। ভবন নির্মাণে কেউ অনুমোদন নেওয়ার প্রয়োজন মনে করলে নেন, না হলে নেন না। এসব কাজে নেই শৃঙ্খলা ও নজরদারি। জানা গেছে, পৌর এলাকায় ভবন তৈরির অনুমোদন দেয় পৌরসভা। আর পৌর এলাকার বাইরের ভবন তৈরির অনুমোদন দেয় উপজেলা পরিষদ ও সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ। তাই সাভারে এখন অনুমোদিত ও অনুমোদনহীন ভবনের সংখ্যা কত, কোন শ্রেণির ভবন কতটি আছে, এর সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য কারও কাছে নেই। ১৪ দশমিক শূন্য ৮ বর্গ কিলোমিটার আয়তন নিয়ে সাভার পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৯২ সালে। প্রতিষ্ঠার ১১ বছর পর ২০০৩ ও ২০০৪ অর্থবছর থেকে পৌর এলাকায় ভবন নির্মাণের অনুমোদন দেওয়া শুরু করে সাভার পৌরসভা। ২০১৯ সালের এপ্রিল পর্যন্ত ৫ হাজার ২৪৬টি ভবনের অনুমোদন দিয়েছে এ সংস্থা, যার মধ্যে বহুতল তৈরি পোশাকের কারখানাও রয়েছে।

সাভার পৌরসভা সূত্র জানায়, ভবনের অনুমোদন দিলেও নির্মাণের সময় কোনো তদারকি থাকে না পৌরসভার। সাভারের অন্যান্য এলাকায় ভবন নির্মাণ সম্পর্কে সাভারের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শামীমা আরা নিপা জানান, আগে উপজেলা পরিষদ থেকে অনুমোদন দেওয়া হতো। ২০১৩ সালে রানা প্লাজা ভবন ধসের পর সেটি বন্ধ আছে। এখন রাজউক থেকেই অনুমোদন নিতে হয়। তবে অনুমোদন ছাড়া ভবন নির্মাণের বিষয়টি স্বীকার করে তিনি বলেন, কয়েক দিন আগে সাভার ওয়াপদা রোডে একটি ছয়তলা ভবন হেলে পড়ে। এই ভবন নির্মাণের কোনো অনুমোদন ছিল না। ছয় মাস আগে হেমায়েতপুরে পাঁচতলা একটি ভবন হেলে পড়ে। ২০০৩ সালে নির্মাণ করা ওই ভবনের কোনো অনুমোদন ছিল না।  ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ভবন নির্মাণের অনুমোদন দেওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। সাভারের কাউন্দিয়া ইউনিয়নের বেশির ভাগ ভবনই পাকা। দুই-তিনতলা থেকে ছয়তলা পর্যন্ত ভবনও আছে। এই ইউনিয়নের সচিব মোজাম্মেল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এসব ভবনের অনুমোদন তারাই দিয়েছেন। গত দুই-আড়াই বছরে এ এলাকায় রাজউকের কাউকে তিনি আসতে দেখেননি। এ ব্যাপারে জানতে রাজউক চেয়ারম্যান সুলতান আহমেদকে একাধিকবার ফোন করেও পাওয়া যায়নি। সংস্থাটির তথ্য কর্মকর্তা শাহ আলম চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সাভারের পুরো এলাকাই রাজউকের অন্তর্ভুক্ত। তাই কোনো ভবন নির্মাণ করতে হলে রাজউকের অনুমোদন নিতে হবে। পৌরসভার অনুমোদন দেওয়া পুরোপুরি অবৈধ, ইউনিয়ন তো আরও পারে না। তিনি বলেন, অবৈধভাবে ভবন নির্মাণের অনুমোদন না দিতে সাভার পৌরসভাকে একাধিকবার বলা হয়েছে। পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তিও দেওয়া হয়েছে। এটি চলতে থাকলে সাভারের অবস্থা পুরান ঢাকার চেয়ে খারাপ হবে এবং শহর অচল হয়ে যাবে বলে তার আশঙ্কা।

বছরে কমছে ৮৫৪ একর কৃষিজমি : সাভার পৌরসভার পাশের এলাকা ইসলামপুর গ্রাম। তবে একে গ্রাম বলা হয়তো ঠিক হবে না। এখানে এত বহুতল ভবন হয়েছে যে গুনতে গেলে মাথা ধরে যায়। এ এলাকার বাসিন্দা ইমদাদুল হক বলেন, ১০-১২ বছর আগেও এখানে তেমন বাড়িঘর ছিল না। বেশির ভাগ জমিতে ধান চাষ হতো। এখন এখানে ৮-১০ তলা পর্যন্ত ভবন হয়েছে। ফলে কৃষিজমি কমে গেছে।

ভরাট হচ্ছে জলাশয় : সাভার পৌর এলাকার বাসিন্দা মো. শাহেদ বলেন, সাভার নিউমার্কেটের পেছনের এলাকাটি শাহীবাগ। ১০-১৫ বছর আগেও এ এলাকা ছিল ডোবার মতো। এখন সেখানে আবাসিক এলাকা গড়ে উঠেছে। নির্মাণ করা হয়েছে শতাধিক বহুতল ভবন। ভরাটের এ হার তুলনামূলকভাবে বেশি সাভারের তুরাগ নদের অংশ ও আশুলিয়া এলাকায়। রাজউকের এক জরিপ বলছে, ২০১৬ ও ২০১৭ সালে তুরাগের আশপাশে ৬০০ একরের বেশি জায়গা ভরাট করা হয়েছে। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের এক গবেষণা অনুযায়ী, ২০?১০ সালে সাভার এলাকায় ২০ হাজার ৬৩৮ একর জলাশয় চিহ্নিত করা হয়েছিল। চলতি বছরের শুরুতে দেখা গেছে, চিহ্নিত জলাশয়ের মধ্যে ৩ হাজার ৬৫ একর ভরাট হয়ে গেছে। সাভারের আশুলিয়া, কাউন্দিয়া ও বিরুলিয়া এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, নিম্নাঞ্চলগুলোতে এখন পানি। কিন্তু পানির মাঝখানে ছোট ছোট টিলার মতো এলাকা। এগুলো ভরাট করা হয়েছে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের অধ্যাপক আদিল মুহাম্মদ খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সাভারে রাজউকের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। নগরায়ণের ক্ষেত্রে ভূমি ব্যবহারের পরিকল্পনা মানা হয় না। আবাসিক এলাকায় শিল্প-কারখানা হচ্ছে, চোখের সামনে নিম্নাঞ্চল ভরাট হচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে সাভারের অবস্থা একসময় ঢাকা শহরের চেয়েও খারাপ হবে। তিনি বলেন, সাভার এলাকার নগরায়ণ নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব রাজউকের না পৌরসভার, তা ঠিক করতে হবে। পরিকল্পনামাফিক নগরায়ণ করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
সর্বশেষ খবর
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল
ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক
ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার
আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে

১৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা
বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা
ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা
ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা