শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

সাভারে গড়ে উঠছে আরেক ঘিঞ্জি শহর

নাজমুল হুদা, সাভার
প্রিন্ট ভার্সন
সাভারে গড়ে উঠছে আরেক ঘিঞ্জি শহর

ছোট ছোট বাড়িঘর, কৃষিজমি, উন্মুক্ত স্থান, জলাশয়, নানা প্রজাতির গাছ- এই ছিল একসময়ের সাভার। এখন বহুতল ভবনের সঙ্গে বেড়েছে ঘিঞ্জি বাড়ি, সরু রাস্তা, কল-কারখানা। বেড়েছে মানুষের বসতি। নগর গবেষকরা বলছেন, নব্বইয়ের দশক থেকে সাভারের চিত্র বদলাতে শুরু করে। একের পর এক গড়ে ওঠে ছোট-বড় কল-কারখানা। কারখানাগুলোতে কাজ করতে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসতে থাকে মানুষ। তাদের বসবাসসহ নানা চাহিদাকে কেন্দ্র করে সাভারে বাড়তে থাকে ভবনের সংখ্যা। এতে সাভারের অর্থনীতিতেও পরিবর্তন এসেছে। নগরবিদদের মতে, রাজধানী শহরের পাশে আরেকটি শহর গড়ে উঠছে খুবই অপরিকল্পিতভাবে। একসময়ের উন্মুক্ত সাভারে এখন খেলার মাঠের অভাব। দ্রুত কমছে কৃষিজমি ও জলাশয়। পৌর এলাকায় নেই পানি নিষ্কাশনের পর্যাপ্ত নালা। নেই পয়ঃবর্জ্য শোধনের ব্যবস্থা। পৌরসভা থেকে পানি সরবরাহ করা হয় না। গৃহস্থালি বর্জ্য ব্যবস্থাপনাতেও আছে বিশৃঙ্খলা।

ঢাকার গাবতলী পার হলেই শুরু হয় সাভার এলাকা। সেখান থেকে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক ধরে মাত্র ১৪ কিলোমিটার গেলেই সাভার বাসস্ট্যান্ড। বাস থেকে নামতেই চোখে পড়ল ফুটপাথবিহীন রাস্তার এক পাশ ধরে টিফিনের বাটি হাতে হেঁটে যাচ্ছেন সারিবদ্ধ নারী-পুরুষ। রাস্তার পাশের দোকানিরা নিজ নিজ কাজে ব্যস্ত। ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা ব্যাটারিচালিত অটোরিকশারচালকরা অপেক্ষা করছেন যাত্রীর জন্য। বাস থেকে আসছে নবীনগর, ধামরাই যাওয়ার হাঁকডাক। বাসস্ট্যান্ডের একটি দোকানে কথা হয় পৌর এলাকার বাসিন্দা মোহাম্মদ খলিলুর রহমানের সঙ্গে। বয়স তার ৭০ ছুঁই ছুঁই। আগে কৃষিকাজ করতেন, এখন ব্যবসা করেন। তিনি বলেন, ‘সাভার আর আগের মতো নেই। বেশির ভাগ বাড়িঘর দোতলা। একসময় মানুষ কম ছিল। এখন বাইরের মানুষই বেশি। বেশির ভাগই কারখানায় কাজ করে। স্থানীয় লোকজনও ব্যবসায় যুক্ত হচ্ছে। খেতে কাজ করার জন্যও মানুষ পাওয়া যায় না।’ বাসস্ট্যান্ডের কিছু দূরে পৌর এলাকার ব্যাংক টাউন, ব্যাংক কলোনি, দক্ষিণ দরিয়াপুর ও থানা রোড। এসব এলাকা ঘুরে দেখা গেল, ভবনগুলো ছয় তলা থেকে ১০ তলা পর্যন্ত উঁচু। ভবনগুলো উঁচু হলেও থানা রোড ছাড়া অন্য এলাকার রাস্তাগুলো সরু। ভবনগুলো প্রায় লাগোয়া। পৌর এলাকার কোথাও কোনো পার্ক নেই। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাঠ ছাড়া খেলাধুলার জন্য কোনো মাঠও চোখে পড়েনি। পৌর এলাকার বাইরে ইসলামনগর, আশুলিয়া, জিরাব, কাউন্দিয়া, বিরুলিয়া, আমিনবাজার, হেমায়েতপুর ঘুরেও অপরিকল্পিত নগরায়ণের ছাপ দেখা গেছে। বদলে যাওয়া সাভার সম্পর্কে জানতে রাজউক, সাভার উপজেলা, সাভার পৌরসভা ও সাভারে দুটি ইউনিয়নের একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনের এই প্রতিবেদকের কথা হয়। তাদের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকা জেলার সাভার উপজেলার আয়তন ২৮০ বর্গ কিলোমিটার। এর মধ্যে আছে দুটি থানা, একটি পৌরসভা ও ১২টি ইউনিয়ন। এ উপজেলার প্রায় পুরো অংশই রাজউকের আওতায়। সাভার নিয়ে ২০০৬ সালে একটি জরিপ করেছিল রাজউক। ওই জরিপ অনুযায়ী ২০০৬ সালে সাভারে মোট অবকাঠামো ছিল ১ লাখ ৪৯ হাজার ১০টি। ওই সময় মূল ঢাকা শহরে (সিটি করপোরেশন এলাকা) অবকাঠামো ছিল ১ লাখ ৮০ হাজার ২৩২টি। আর ২০১৬ সালের জরিপে দেখা গেছে, সাভারে মোট অবকাঠামো হয়েছে ৩ লাখ ১ হাজার ৬৫৩টি আর মূল ঢাকা শহরে ৩ লাখ ২২ হাজার ৩৬৩টি।

ভবন নির্মাণের অনুমোদনে বিশৃঙ্খলা : কাগজে-কলমে সাভার এলাকা রাজউকের অন্তর্ভুক্ত হলেও এখানে সংস্থাটির তেমন নিয়ন্ত্রণ নেই। ভবন নির্মাণে কেউ অনুমোদন নেওয়ার প্রয়োজন মনে করলে নেন, না হলে নেন না। এসব কাজে নেই শৃঙ্খলা ও নজরদারি। জানা গেছে, পৌর এলাকায় ভবন তৈরির অনুমোদন দেয় পৌরসভা। আর পৌর এলাকার বাইরের ভবন তৈরির অনুমোদন দেয় উপজেলা পরিষদ ও সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ। তাই সাভারে এখন অনুমোদিত ও অনুমোদনহীন ভবনের সংখ্যা কত, কোন শ্রেণির ভবন কতটি আছে, এর সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য কারও কাছে নেই। ১৪ দশমিক শূন্য ৮ বর্গ কিলোমিটার আয়তন নিয়ে সাভার পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৯২ সালে। প্রতিষ্ঠার ১১ বছর পর ২০০৩ ও ২০০৪ অর্থবছর থেকে পৌর এলাকায় ভবন নির্মাণের অনুমোদন দেওয়া শুরু করে সাভার পৌরসভা। ২০১৯ সালের এপ্রিল পর্যন্ত ৫ হাজার ২৪৬টি ভবনের অনুমোদন দিয়েছে এ সংস্থা, যার মধ্যে বহুতল তৈরি পোশাকের কারখানাও রয়েছে।

সাভার পৌরসভা সূত্র জানায়, ভবনের অনুমোদন দিলেও নির্মাণের সময় কোনো তদারকি থাকে না পৌরসভার। সাভারের অন্যান্য এলাকায় ভবন নির্মাণ সম্পর্কে সাভারের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শামীমা আরা নিপা জানান, আগে উপজেলা পরিষদ থেকে অনুমোদন দেওয়া হতো। ২০১৩ সালে রানা প্লাজা ভবন ধসের পর সেটি বন্ধ আছে। এখন রাজউক থেকেই অনুমোদন নিতে হয়। তবে অনুমোদন ছাড়া ভবন নির্মাণের বিষয়টি স্বীকার করে তিনি বলেন, কয়েক দিন আগে সাভার ওয়াপদা রোডে একটি ছয়তলা ভবন হেলে পড়ে। এই ভবন নির্মাণের কোনো অনুমোদন ছিল না। ছয় মাস আগে হেমায়েতপুরে পাঁচতলা একটি ভবন হেলে পড়ে। ২০০৩ সালে নির্মাণ করা ওই ভবনের কোনো অনুমোদন ছিল না।  ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ভবন নির্মাণের অনুমোদন দেওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। সাভারের কাউন্দিয়া ইউনিয়নের বেশির ভাগ ভবনই পাকা। দুই-তিনতলা থেকে ছয়তলা পর্যন্ত ভবনও আছে। এই ইউনিয়নের সচিব মোজাম্মেল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এসব ভবনের অনুমোদন তারাই দিয়েছেন। গত দুই-আড়াই বছরে এ এলাকায় রাজউকের কাউকে তিনি আসতে দেখেননি। এ ব্যাপারে জানতে রাজউক চেয়ারম্যান সুলতান আহমেদকে একাধিকবার ফোন করেও পাওয়া যায়নি। সংস্থাটির তথ্য কর্মকর্তা শাহ আলম চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সাভারের পুরো এলাকাই রাজউকের অন্তর্ভুক্ত। তাই কোনো ভবন নির্মাণ করতে হলে রাজউকের অনুমোদন নিতে হবে। পৌরসভার অনুমোদন দেওয়া পুরোপুরি অবৈধ, ইউনিয়ন তো আরও পারে না। তিনি বলেন, অবৈধভাবে ভবন নির্মাণের অনুমোদন না দিতে সাভার পৌরসভাকে একাধিকবার বলা হয়েছে। পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তিও দেওয়া হয়েছে। এটি চলতে থাকলে সাভারের অবস্থা পুরান ঢাকার চেয়ে খারাপ হবে এবং শহর অচল হয়ে যাবে বলে তার আশঙ্কা।

বছরে কমছে ৮৫৪ একর কৃষিজমি : সাভার পৌরসভার পাশের এলাকা ইসলামপুর গ্রাম। তবে একে গ্রাম বলা হয়তো ঠিক হবে না। এখানে এত বহুতল ভবন হয়েছে যে গুনতে গেলে মাথা ধরে যায়। এ এলাকার বাসিন্দা ইমদাদুল হক বলেন, ১০-১২ বছর আগেও এখানে তেমন বাড়িঘর ছিল না। বেশির ভাগ জমিতে ধান চাষ হতো। এখন এখানে ৮-১০ তলা পর্যন্ত ভবন হয়েছে। ফলে কৃষিজমি কমে গেছে।

ভরাট হচ্ছে জলাশয় : সাভার পৌর এলাকার বাসিন্দা মো. শাহেদ বলেন, সাভার নিউমার্কেটের পেছনের এলাকাটি শাহীবাগ। ১০-১৫ বছর আগেও এ এলাকা ছিল ডোবার মতো। এখন সেখানে আবাসিক এলাকা গড়ে উঠেছে। নির্মাণ করা হয়েছে শতাধিক বহুতল ভবন। ভরাটের এ হার তুলনামূলকভাবে বেশি সাভারের তুরাগ নদের অংশ ও আশুলিয়া এলাকায়। রাজউকের এক জরিপ বলছে, ২০১৬ ও ২০১৭ সালে তুরাগের আশপাশে ৬০০ একরের বেশি জায়গা ভরাট করা হয়েছে। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের এক গবেষণা অনুযায়ী, ২০?১০ সালে সাভার এলাকায় ২০ হাজার ৬৩৮ একর জলাশয় চিহ্নিত করা হয়েছিল। চলতি বছরের শুরুতে দেখা গেছে, চিহ্নিত জলাশয়ের মধ্যে ৩ হাজার ৬৫ একর ভরাট হয়ে গেছে। সাভারের আশুলিয়া, কাউন্দিয়া ও বিরুলিয়া এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, নিম্নাঞ্চলগুলোতে এখন পানি। কিন্তু পানির মাঝখানে ছোট ছোট টিলার মতো এলাকা। এগুলো ভরাট করা হয়েছে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের অধ্যাপক আদিল মুহাম্মদ খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সাভারে রাজউকের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। নগরায়ণের ক্ষেত্রে ভূমি ব্যবহারের পরিকল্পনা মানা হয় না। আবাসিক এলাকায় শিল্প-কারখানা হচ্ছে, চোখের সামনে নিম্নাঞ্চল ভরাট হচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে সাভারের অবস্থা একসময় ঢাকা শহরের চেয়েও খারাপ হবে। তিনি বলেন, সাভার এলাকার নগরায়ণ নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব রাজউকের না পৌরসভার, তা ঠিক করতে হবে। পরিকল্পনামাফিক নগরায়ণ করতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সর্বশেষ খবর
ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে বিএনপির দিনব্যাপী কর্মসূচি
ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে বিএনপির দিনব্যাপী কর্মসূচি

২২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক
এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক

১২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?
গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস
ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান
উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ
নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই
বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই

৩২ মিনিট আগে | পর্যটন

আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান
আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে উন্নত জাতের ভুট্টার গবেষণার প্রদর্শনী মাঠ উদ্বোধন
দিনাজপুরে উন্নত জাতের ভুট্টার গবেষণার প্রদর্শনী মাঠ উদ্বোধন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূরুঙ্গামারীতে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা
ভূরুঙ্গামারীতে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলে রহস্যময় শিলা, ব্যাখা খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা
মঙ্গলে রহস্যময় শিলা, ব্যাখা খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা

৩৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পরবর্তী জলবায়ু সম্মেলন হবে তুরস্কে
পরবর্তী জলবায়ু সম্মেলন হবে তুরস্কে

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে বাঁশঝাড় থেকে শটগান উদ্ধার
সিলেটে বাঁশঝাড় থেকে শটগান উদ্ধার

৪৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে বিনামূল্যে ২ হাজার কেজি ব্রি-১০৮ ধানবীজ বিতরণ
গোপালগঞ্জে বিনামূল্যে ২ হাজার কেজি ব্রি-১০৮ ধানবীজ বিতরণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আগামী জাতীয় নির্বাচনে উলামায়ে কেরামের পরস্পরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কাম্য নয়’
‘আগামী জাতীয় নির্বাচনে উলামায়ে কেরামের পরস্পরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কাম্য নয়’

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ
ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব
নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা