শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

ঢাকা-সিলেট চার লেন কাজ শুরু জুলাইয়ে

আগামী একনেকেই অনুমোদন পেতে পারে চূড়ান্ত নকশা ও ডিপিপির খসড়া
নিজামুল হক বিপুল
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকা-সিলেট চার লেন কাজ শুরু জুলাইয়ে

নানা জটিলতা কাটিয়ে অবশেষে আলোর মুখ দেখতে যাচ্ছে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক চার লেন প্রকল্প। আগামী একনেক সভায় প্রকল্পটি অনুমোদনের জন্য উপস্থাপিত হতে পারে। অনুমোদন পেলে এ প্রকল্প নিয়ে দীর্ঘদিনের অনিশ্চয়তাও কেটে যাবে। ইতিমধ্যে প্রকল্পের পূর্ণাঙ্গ নকশা চূড়ান্তের কাজ শেষ হয়েছে। প্রায় ১৭ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে প্রকল্পটিতে অর্থায়ন করবে এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এডিবি)। অর্থায়ন থাকবে সরকারেরও। সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন আগামী জুলাইয়ে এ প্রকল্পের দৃশ্যমান কাজ শুরু হবে। সড়ক পরিবহন মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করা নিয়ে দীর্ঘ জটিলতার অবসান ঘটেছে। পরিকল্পনা বিভাগ থেকে প্রকল্পের বেশ কিছু বিষয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য জানতে চাওয়া হয়েছিল। তা চূড়ান্ত করে ইতিমধ্যে ডিপিপির চূড়ান্ত খসড়া পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখন তা অনুমোদনের জন্য একনেকে উঠবে। মন্ত্রণালয়সূত্র জানান, ঢাকা-সিলেট মহাসড়ককে চার লেনে উন্নীত করতে মূল কাজে অর্থাৎ সড়ক, সেতু, কালভার্ট, ওভারপাস, আন্ডারপাস, ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণকাজে ব্যয় হবে ১৬ হাজার ৯১৮ কোটি টাকা। তিন বছর মেয়াদি এ প্রকল্পে অর্থায়ন করছে এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এডিবি)। এ প্রকল্পের জন্য ৯৮৭ একর জমি অধিগ্রহণ করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে জমি অধিগ্রহণের জন্য সরকার আলাদা করে ১ হাজার ৩০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে। জমি অধিগ্রহণের কাজ শুরুও হয়েছে। জানা গেছে, সড়ক ও জনপথ বিভাগ ইতিমধ্যে প্রকল্পের জমি অধিগ্রহণের জন্য সাতটি জোনের মধ্যে পাঁচটির প্রস্তাব তৈরি করেছে। ঢাকা-সিলেট মহাসড়কটি সাত জেলার ওপর দিয়ে নির্মাণ হবে। এ কারণে প্রতিটি জেলাকে একটি জোন ধরে সাতটি প্রস্তাব তৈরি করে জমি অধিগ্রহণের কাজ শুরু হয়েছে। জমি অধিগ্রহণের অর্থায়নের পুরোটাই ব্যয় হবে সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে। সড়ক বিভাগ জানায়, ঢাকা-সিলেট মহাসড়ককে চার লেনে উন্নীত করার কাজ শুরু হওয়ার কথা ছিল গত বছরের জানুয়ারিতে। কিন্তু নানা জটিলতায় ডিপিপি চূড়ান্ত করতে লম্বা সময় লেগে যায়। সড়ক ও জনপথ অধিদফতর ডিপিপি তৈরি করে তা একনেকের অনুমোদনের জন্য পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর পর সেখান থেকে দফায় দফায় প্রকল্পের     বিভিন্ন বিষয়ে আরও যাচাই-বাছাইয়ের জন্য ফেরত পাঠায়। অবশেষে সবকিছু ঠিক করে ডিপিপির খসড়া চূড়ান্ত করে একনেকের অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয়েছে। সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদফতর সূত্র জানিয়েছেন, প্রকল্পের ডিপিপি ও নকশা আপডেটের কাজ শেষ করে এডিবির কাছে পাঠানো হলে তারা খসড়া ডিপিপির বিষয়ে চূড়ান্ত মতামত দিয়েছে। আশা করা হচ্ছে, আগামী একনেক বৈঠকে ডিপিপিটি উত্থাপন করা হবে।

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ২১০ কিলোমিটার চার লেন প্রকল্পে থাকবে মহাসড়কের দুই পাশে দুটি সার্ভিস লেন। নির্মাণ হবে ছয়টি রেল ওভারপাস। এ ছাড়া বেশ কিছু আন্ডারপাস থাকবে। মহাসড়কের দুই পাশে দেওয়া হবে বেষ্টনী। যাতে সাধারণ মানুষ, গবাদি পশু সড়কে উঠতে না পারে। একই সঙ্গে নির্দিষ্ট স্থান ছাড়া সার্ভিস লেনের কোনো যানবাহন যেন মূল সড়কে উঠতে না পারে। ইউটার্ন থাকবে নির্দিষ্ট দূরত্বে। বিশেষ করে বাজার ও আরবান এলাকায় যেখানে জনবসতি আছে সেসব স্থান চিহ্নিত করে নির্মাণ করা হবে ইউটার্ন। এ প্রথমবারের মতো দেশের কোনো মহাসড়ক নির্মাণে ব্যবহার করা হবে পলিমার মটিফাইড বিটুমিন। যার ফলে সড়ক হবে টেকসই ও দীর্ঘস্থায়ী। প্রকল্পটি একনেকে অনুমোদন পাওয়ার পর প্রকল্পের দরপত্র আহ্বান করা হবে। মোট ১৩টি প্যাকেজে প্রকল্পের পূর্তকাজ সম্পন্ন হবে। আগামী জুলাইয়ে প্রকল্পের দৃশ্যমান কাজ শুরু হবে বলে আশা করছেন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। প্রসঙ্গত, ঢাকা-সিলেট মহাসড়ককে চার লেনে উন্নীত করতে ২০১৩-১৪ সালে এডিবি প্রথম সমীক্ষা করে। এরপর এ মহাসড়কের কাজ কারা করবে এ নিয়ে নানা জটিলতা তৈরি হলে এডিবি আর বেশি দূর এগোতে পারেনি। শুরুতে এডিবির সঙ্গেই কথা হচ্ছিল সরকারের। কিন্তু মধ্যে চীনের অর্থায়নে জিটুজি ভিত্তিতে এ মহাসড়ককে চার লেনে উন্নীত করার জন্য ২০১৭ সালের অক্টোবরে চায়না হারবার ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি করে সরকার। কথা ছিল ২০১৮ সালের প্রথম দিকেই প্রকল্পের কাজ শুরু হবে। কিন্তু চায়না হারবার ইঞ্জিনিয়ারিং এ প্রকল্পের জন্য যে ব্যয় প্রস্তাব করেছিল তা সওজ অধিদফতরের প্রাক্কলনের চেয়ে প্রায় ৪২ শতাংশ বেশি। তাই তাদের প্রস্তাবটি মন্ত্রণালয় গ্রহণ করেনি। এ নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে রশি টানাটানি শুরু হলে প্রকল্পটি ঝুলে যায়। একপর্যায়ে সরকার নিজস্ব অর্থায়নে এ প্রকল্পের কাজ করার সিদ্ধান্ত নেয়। এ জন্য ডিপিপি তৈরি করে পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হলেও সেখান থেকে আরও কিছু সংশোধনী চেয়ে ফেরত পাঠানো হয়। সড়ক বিভাগ তা সুবিন্যস্ত করে ডিপিপি পরিকল্পনা কমিশনে পাঠায়। কিন্তু প্রস্তাবটি পরিকল্পনা কমিশনে যাওয়ার পর তৎকালীন পরিকল্পনামন্ত্রী প্রকল্পটি অনেক ব্যয়বহুল উল্লেখ করে এর জন্য বাইরের কোনো অর্থায়ন পাওয়া যায় কি না দেখতে নির্দেশ দেন। এর পরপরই প্রকল্পটি পুরোপুরি ঝুলে যায়। অথচ কথা ছিল সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে একাদশ জাতীয় নির্বাচনের আগেই প্রকল্পটির কাজ শুরু হবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এ সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে সরকার। এরপর এ প্রকল্পে অর্থায়নের বিষয়ে আবারও আগ্রহ দেখায় এডিবি।

এই বিভাগের আরও খবর
ইবিতে ৩০ শিক্ষক কর্মকর্তা বরখাস্ত
ইবিতে ৩০ শিক্ষক কর্মকর্তা বরখাস্ত
রাজধানীতে জুলাই যোদ্ধার রহস্যজনক মৃত্যু
রাজধানীতে জুলাই যোদ্ধার রহস্যজনক মৃত্যু
এনসিপির সভায় ফ্যাসিস্ট আখ্যা দিয়ে মারধর
এনসিপির সভায় ফ্যাসিস্ট আখ্যা দিয়ে মারধর
কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে নেই বাংলাদেশ
কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে নেই বাংলাদেশ
অক্টোবরে ধর্ষণের শিকার ৯৩ নারী খুন ১০৫
অক্টোবরে ধর্ষণের শিকার ৯৩ নারী খুন ১০৫
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এক নামে থাকা অতিরিক্ত সিম বন্ধ শুরু
এক নামে থাকা অতিরিক্ত সিম বন্ধ শুরু
চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার
চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে খুন
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে খুন
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
সর্বশেষ খবর
রূপগঞ্জে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আনন্দ শোভাযাত্রা
রূপগঞ্জে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আনন্দ শোভাযাত্রা

এই মাত্র | নগর জীবন

জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা
জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রং মেশানো ডাল আমদানি ও বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা
রং মেশানো ডাল আমদানি ও বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে রনি হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
গাজীপুরে রনি হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এক গ্রামে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু ‘চীনা জামাই’
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এক গ্রামে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু ‘চীনা জামাই’

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটের শ্রমিক নেতাদের গ্রেফতারের প্রতিবাদে বরিশালে বিক্ষোভ
সিলেটের শ্রমিক নেতাদের গ্রেফতারের প্রতিবাদে বরিশালে বিক্ষোভ

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল বৃদ্ধার
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল বৃদ্ধার

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৯৫০-এর দশকের আকাশে দেখা আলোর ঝলক নিয়ে রহস্য
১৯৫০-এর দশকের আকাশে দেখা আলোর ঝলক নিয়ে রহস্য

১২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দিনাজপুরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
দিনাজপুরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওয়ে খাল থেকে মরদেহ উদ্ধার
খিলগাঁওয়ে খাল থেকে মরদেহ উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সচিবালয়ে ইবতেদায়ি শিক্ষকদের প্রতিনিধি দল
সচিবালয়ে ইবতেদায়ি শিক্ষকদের প্রতিনিধি দল

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোমবার বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
সোমবার বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে নাইন মার্ডার মামলার আসামি চেয়ারম্যান মঞ্জু গ্রেফতার
হবিগঞ্জে নাইন মার্ডার মামলার আসামি চেয়ারম্যান মঞ্জু গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সাংবাদিকদের চুপ করালে সবার কণ্ঠ থেমে যায়: জাতিসংঘ মহাসচিব
সাংবাদিকদের চুপ করালে সবার কণ্ঠ থেমে যায়: জাতিসংঘ মহাসচিব

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
জাবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা

৩৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিয়ের দিন ঠিক করতে গিয়ে নিহত সেই রুপলালের মেয়ের বিয়ে
বিয়ের দিন ঠিক করতে গিয়ে নিহত সেই রুপলালের মেয়ের বিয়ে

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত মাস পর উৎপাদনে সিইউএফএল
সাত মাস পর উৎপাদনে সিইউএফএল

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদ ইস্যুতে জাতির সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে : গয়েশ্বর
জুলাই সনদ ইস্যুতে জাতির সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে : গয়েশ্বর

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

খাগড়াছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
খাগড়াছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃষ্টি আর বাতাসে নুয়ে পড়েছে ধানক্ষেত, দুশ্চিন্তায় কৃষকরা
বৃষ্টি আর বাতাসে নুয়ে পড়েছে ধানক্ষেত, দুশ্চিন্তায় কৃষকরা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ককটেল তৈরির সময় বিস্ফোরণ, আহত ১
বগুড়ায় ককটেল তৈরির সময় বিস্ফোরণ, আহত ১

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার মধ্যে ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

নৃত্য নিকেতনের সুবর্ণজয়ন্তীতে পানির ফিল্টার উপহার দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
নৃত্য নিকেতনের সুবর্ণজয়ন্তীতে পানির ফিল্টার উপহার দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সিরাজগঞ্জে ৮ হাজারেরও বেশি কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ
সিরাজগঞ্জে ৮ হাজারেরও বেশি কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে খামারির মৃত্যু
বজ্রপাতে খামারির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনজিও কর্মীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বিএনপি নেতা বহিষ্কার
এনজিও কর্মীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বিএনপি নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!
পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব
হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা
১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি
বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা