শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ মে, ২০২১ আপডেট:

ব্ল্যাকমেল অতঃপর খুনোখুনি

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
ব্ল্যাকমেল অতঃপর খুনোখুনি

ফাঁদ পেতে অন্ধকারে মিশে আছে ওরা। সংখ্যায় পাঁচজন। আশপাশে আর অন্য কোনো মানুষের দেখা নেই। পাঁচজনের একজন হলো ওহাব। প্রতিশোধের আগুনে পুড়ছে। সে যেন আর অপেক্ষা করতে পারছে না। বারবার উঠে যাচ্ছে। উঁকিঝুঁকি দিয়ে সামনে দেখছে। ফিরে এসে আবারও বসছে। সঙ্গী-সাথীদের জিজ্ঞাসা করছে, ‘কিরে আইবো তো! কী মনে হয়। রাইত কি পার হইবো নাকি?’ ধৈর্য হারিয়ে ফেলছে ওহাব। হঠাৎ দূরে একটা সিগারেটের আগুন দেখা যাচ্ছে। তাদের দিকেই কেউ আসছে। ওই এলাকায় গভীর রাতে তো সাধারণের চলাফেরা করার কথা না। ভাবছে ওহাব। সিগারেটে জোরে জোরে টান দেওয়া দূর থেকে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে। ওহাব বলছে, ‘ঠিকই আছে। সুমন আইতাছে। জোরে জোরে সিগারেট টানার অভ্যাস ওরই আছে।’ যাকে ফাঁদ হিসেবে রাখা হয়েছে সেই রাজিয়াও প্রস্তুত। রাজিয়া হলো ওহাবের স্ত্রী। ‘ওই সুমন আইছে’ -ওহাবের এমন কথা শুনেই তার বন্ধুরা নিজেদের একটু আড়াল করে নেয়। তাদের পাশ কাটিয়ে সুমন এগোতে থাকে। গুন গুন করে গানও গাচ্ছিল সুমন। ওর পিছু নেয় ওহাবসহ চারজন। সুমন কিছুই টের পায়নি। সে এখন ওহাবের স্ত্রী রাজিয়ার ঘরের দরজায়। সেখানে দাঁড়ানো মাত্রই রাজিয়া দরজা খুলে সুমনের সামনে এসে দাঁড়ায়। দুজন মুখোমুখি। সুমন তাকে দেখে ভীষণ খুশি। বেশ কদিন পর তার প্রেমিকার সঙ্গে দেখা। খুশিতে সুমন সেখানেই তাকে জড়িয়ে ধরতে দুহাত বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু অন্য সময়ের মতো রাজিয়া তার আহ্‌বানে সাড়া দেয় না। কারণ সুমনের ঠিক পেছনেই নীরবে এসে দাঁড়িয়েছে ওহাব। তার দুই পাশে চার কিলার। পাঁচজনে সুমনকে পাঁজাকোলা করে তুলে নেয়। ওহাবের স্ত্রী রাজিয়া কোনো ধরনের কথাবার্তা ছাড়াই নিজ ঘরে ঢুকে যায়। এরপর নৃশংস খুন ও গুম।

রাজধানীর কদমতলী এলাকার ঘটনা এটি। পরকীয়া প্রেমে জড়িয়ে জীবন দিতে হয়েছে সুমন নামের এই যুবককে। তার প্রেমিকাই ভয়ঙ্কর ফাঁদ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এক দিনের ফাঁদেই ধরা পড়ে সুমন এবং পরবর্তীতে নৃশংস খুনের শিকার হন। শুধু তাই নয়, বেওয়ারিশ হিসেবেই তার লাশ দাফনের সব প্রক্রিয়াই শেষ হয়েছিল। কিন্তু একজন হিজড়া এই খুনের ঘটনাটি দেখে ফেলায় অন্তত তার পরিচয়টি খুঁজে পায় পুলিশ। এ ঘটনায় ওহাব ও তার স্ত্রী রাজিয়া গ্রেফতার হয়। তারা এখন কারাগারে।

প্রযুক্তি আমাদের অনেক দিয়েছে আবার কেড়েও নিয়েছে কিছু কিছু। রাজিয়া ও ওহাবের দাম্পত্যে তৃতীয় পুরুষ হয়ে দেখা দিয়েছিল যুবক সুমন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত প্রাণ দিতে হয়েছে তাকে। কারণ ইন্টারনেটে রাজিয়ার সঙ্গে সুমনের অন্তরঙ্গ মুহূর্তের কিছু ভিডিও দেখে নিজেকে ধরে রাখতে পারেননি ওহাব। শেষ পর্যন্ত তার হাতে খুন হতে হয় সুমনকে। নিজের জবানীতেই চাঞ্চল্যকর এ হত্যাকান্ডের কথা স্বীকার করে ওহাব, জানিয়েছেন কীভাবে খুন করা হয় সুমনকে। পুলিশের জেরার মুখে ওহাব বলেছে, ‘আমার স্ত্রীর সঙ্গে সুমন শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তোলে। আমি যখন শুনি আর ইন্টারনেটে দেখি, তখন আমার সন্তান নিয়ে আত্মহত্যার পরিকল্পনা করি। কিন্তু আমার এক বড় ভাই আমাকে জানায়, আত্মহত্যা না, প্রতিশোধ নে। আমি প্রতিশোধ নিতে সুমনের গলা কেটে খুন করি। তার আগে রাজিয়াকে ফাঁদ হিসেবে রাখি। জানি রাজিয়ার কথা শুনেই ছুটে আসবে সুমন।’ ২০১৭ সালের অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে কদমতলীর ওয়াসার পুকুরপাড় এলাকার একটি ম্যানহোল থেকে অজ্ঞাত এক লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। কিন্তু তার নাম-পরিচয় কিছুই জানা সম্ভব হয় না। কদমতলী পুলিশ জানায়, প্রথম যেদিন সুমনের গলা কাটা লাশ উদ্ধার করা হয়, সেদিন আশপাশের কেউই তাকে শনাক্ত করতে পারেননি। নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে ফিঙ্গারপ্রিন্ট ম্যাচিং, ডিএনএ প্রোফাইলিং, সব থানায় নিহতের ছবি পাঠিয়েও যখন তার পরিচয় পাওয়া যাচ্ছিল না, তখন এক হিজড়ার তথ্যে মেলে আশার আলো। ঘটনার পাঁচ দিন পর জানা যায়, খুন হওয়া ব্যক্তি যাত্রাবাড়ীর একজন ব্যবসায়ী। তার নাম সুমন। লাশ শনাক্ত হওয়ার পরও প্রশ্ন থেকে যায়- কী কারণে সুমন খুন হলো? কে তাকে খুন করল? ক্লুবিহীন এই হত্যা মামলার তদন্তে একপর্যায়ে আটক করা হয় ওহাবের শ্যালকসহ কয়েকজনকে। তাদের তথ্যে মুন্সীগঞ্জ থেকে গ্রেফতার করা হয় ওহাবের স্ত্রী রাজিয়াকে। জিজ্ঞাসাবাদে রাজিয়া জানায়, ওহাব বরিশাল থেকে লঞ্চ কুয়াকাটা-১ এ ঢাকায় আসছে। ওদিকে চতুর ওহাব রাজিয়ার বর্ণিত লঞ্চে না এসে ভোরে ঢাকায় পৌঁছে অন্য একটি লঞ্চে। তবে পুলিশ বাহিনী প্রস্তুতই ছিল। লঞ্চ থেকে নামতেই গ্রেফতার করা হয় ওহাবকে। অন্য একটি মামলায় দীর্ঘদিন ধরে জেলে ছিল ওহাব। জেলখানায় পরিচয় হয় সুমনের সঙ্গে। তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব তৈরি হয়। কিছুদিন পর জামিনে বের হয় সুমন। সে সময় ওহাব তার স্ত্রী রাজিয়ার ফোন নম্বর সুমনকে দিয়ে হাজিরার দিন যেন কোর্টে আসে- সেই খবর দিতে বলে। জেল থেকে বেরিয়ে সুমন যোগাযোগ করে রাজিয়ার সঙ্গে। একপর্যায়ে পরকীয়ার সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে সুমন ও রাজিয়া। রাজিয়ার সঙ্গে অন্তরঙ্গ মুহূর্ত কাটানোর সময় সেসব মুহূর্তের ভিডিও রাজিয়ার অজান্তেই ধারণ করে রাখে সুমন। এক সময় ওহাব জেল থেকে বের হয়। কিন্তু সুমন-রাজিয়ার সম্পর্ক থামে না। একপর্যায়ে রাজিয়ার সঙ্গে সুমনের সম্পর্কের টানাপড়েন চলে। সেই সময়ে দুজনের গোপন ভিডিও সুমন ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেন। এর কিছুই জানতেন না ওহাব। ওহাব তার মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ঘাঁটাঘাঁটি করে পর্নোভিডিও দেখতে দেখতে ঘটনাক্রমে তার স্ত্রী রাজিয়া ও সুমনের অন্তরঙ্গ ভিডিও দেখতে পান। পরদিন বিষয়টি সুনিশ্চিত হয়ে ঘটনার বিস্তারিত জানতে রাজিয়াকে চাপ দেন ওহাব। রাজিয়া স্বামীর কাছে পরকীয়া সম্পর্কের কথা স্বীকার করে। এরপর একপর্যায়ে ওহাব সিদ্ধান্ত নেয়, তাদের একমাত্র কন্যা সন্তানটিকে মেরে ফেলবে, তারপর নিজেও আত্মঘাতী হবে। বিষয়টি তার এক কথিত বড়ভাইকে জানায় ওহাব। সব শুনে সেই কিলার বড়ভাই বলেন, ‘আত্মহত্যা না করে প্রতিশোধ নে।’ এরপর অনেক খোঁজাখুঁজির পর হত্যার চার দিন আগে ওহাব সন্ধান পায় সুমনের। সুমনকে সে জানায় তার স্ত্রী রাজিয়াকে ছেড়ে দিয়েছে। ওদিকে ওহাব ফাঁদ হিসেবে তার স্ত্রী রাজিয়াকে ব্যবহার করে। রাজিয়াকে শিখিয়ে দেয়, সে যেন সুমনকে ফোন করে নিয়ে আসে। কথা মতো রাজিয়া সুমনকে ফোনে তার কাছে আসতে বলে। সুমন তো আগেই জানত যে, ওহাব তাকে ছেড়ে দিয়েছে। এই সুযোগ কাজে লাগাতেই সুমন রাজিয়ার কাছে যাওয়ার পরিকল্পনা আঁটে। সুমন আসবে- এমন সংবাদ পেয়ে ওহাব বড় ভাইয়ের দেওয়া লোকজনসহ চাকু ও ব্লেড নিয়ে প্রস্তুতি নেয়। ২৪ অক্টোবর সন্ধ্যায় তারা পাঁচজন অপেক্ষা করতে থাকেন ওয়াসার গেটে। এক সময় সুমন এসে দাঁড়ান গেটে, রাজিয়াও এসে দাঁড়ান। এরপর সুমনকে সেখান থেকে তুলে নিয়ে যায় ঘাতকরা। অন্যদিকে রাজিয়া চলে যায় বাসার ভিতরে। পরবর্তী সময়ে ওহাবসহ ঘাতক পাঁচজন জেরা শুরু করে সুমনকে। প্রথমে ব্লেড দিয়ে সুমনের গোপনাঙ্গ কেটে ফেলার সিদ্ধান্ত নেয় ওহাব, যেন আর কারও সর্বনাশ না করতে পারে সে। কিন্তু বাদ সাধে বাকিরা, সবাই মামলা খাওয়ার ভয়ে তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্তে সুমনকে নৃশংসভাবে জবাই করে লাশ স্লুইস গেটের ভিতর ফেলে দিয়ে পালিয়ে যায় সবাই। পরে স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে সুমনের লাশ উদ্ধার করা হয় ম্যানহোল থেকে। তবে এসব দৃশ্য দেখে ফেলে একজন হিজড়া। তার দেওয়া তথ্যেই মেলে খুনিদের সন্ধান।

এই বিভাগের আরও খবর
বান্দরবানের থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ
বান্দরবানের থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
ভোরের কুয়াশা চাদর
ভোরের কুয়াশা চাদর
সড়ক অবরোধ করে অপসোনিন শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে অপসোনিন শ্রমিকদের বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো আরও ৬১ হাজার টন গম
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো আরও ৬১ হাজার টন গম
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
সিলেটে ঘরে মিলল মেডিকেল শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে ঘরে মিলল মেডিকেল শিক্ষার্থীর লাশ
ভারতে ফের বিস্ফোরণ ৯ পুলিশ নিহত
ভারতে ফের বিস্ফোরণ ৯ পুলিশ নিহত
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
সর্বশেষ খবর
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

২৩ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৫৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য প্লট বরাদ্দের ব্যবস্থা করা হচ্ছে
ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য প্লট বরাদ্দের ব্যবস্থা করা হচ্ছে

নগর জীবন

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ী আকাশ হত্যায় গ্রেপ্তার ৩
ব্যবসায়ী আকাশ হত্যায় গ্রেপ্তার ৩

নগর জীবন