শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ মে, ২০২১ আপডেট:

ব্ল্যাকমেল অতঃপর খুনোখুনি

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
ব্ল্যাকমেল অতঃপর খুনোখুনি

ফাঁদ পেতে অন্ধকারে মিশে আছে ওরা। সংখ্যায় পাঁচজন। আশপাশে আর অন্য কোনো মানুষের দেখা নেই। পাঁচজনের একজন হলো ওহাব। প্রতিশোধের আগুনে পুড়ছে। সে যেন আর অপেক্ষা করতে পারছে না। বারবার উঠে যাচ্ছে। উঁকিঝুঁকি দিয়ে সামনে দেখছে। ফিরে এসে আবারও বসছে। সঙ্গী-সাথীদের জিজ্ঞাসা করছে, ‘কিরে আইবো তো! কী মনে হয়। রাইত কি পার হইবো নাকি?’ ধৈর্য হারিয়ে ফেলছে ওহাব। হঠাৎ দূরে একটা সিগারেটের আগুন দেখা যাচ্ছে। তাদের দিকেই কেউ আসছে। ওই এলাকায় গভীর রাতে তো সাধারণের চলাফেরা করার কথা না। ভাবছে ওহাব। সিগারেটে জোরে জোরে টান দেওয়া দূর থেকে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে। ওহাব বলছে, ‘ঠিকই আছে। সুমন আইতাছে। জোরে জোরে সিগারেট টানার অভ্যাস ওরই আছে।’ যাকে ফাঁদ হিসেবে রাখা হয়েছে সেই রাজিয়াও প্রস্তুত। রাজিয়া হলো ওহাবের স্ত্রী। ‘ওই সুমন আইছে’ -ওহাবের এমন কথা শুনেই তার বন্ধুরা নিজেদের একটু আড়াল করে নেয়। তাদের পাশ কাটিয়ে সুমন এগোতে থাকে। গুন গুন করে গানও গাচ্ছিল সুমন। ওর পিছু নেয় ওহাবসহ চারজন। সুমন কিছুই টের পায়নি। সে এখন ওহাবের স্ত্রী রাজিয়ার ঘরের দরজায়। সেখানে দাঁড়ানো মাত্রই রাজিয়া দরজা খুলে সুমনের সামনে এসে দাঁড়ায়। দুজন মুখোমুখি। সুমন তাকে দেখে ভীষণ খুশি। বেশ কদিন পর তার প্রেমিকার সঙ্গে দেখা। খুশিতে সুমন সেখানেই তাকে জড়িয়ে ধরতে দুহাত বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু অন্য সময়ের মতো রাজিয়া তার আহ্‌বানে সাড়া দেয় না। কারণ সুমনের ঠিক পেছনেই নীরবে এসে দাঁড়িয়েছে ওহাব। তার দুই পাশে চার কিলার। পাঁচজনে সুমনকে পাঁজাকোলা করে তুলে নেয়। ওহাবের স্ত্রী রাজিয়া কোনো ধরনের কথাবার্তা ছাড়াই নিজ ঘরে ঢুকে যায়। এরপর নৃশংস খুন ও গুম।

রাজধানীর কদমতলী এলাকার ঘটনা এটি। পরকীয়া প্রেমে জড়িয়ে জীবন দিতে হয়েছে সুমন নামের এই যুবককে। তার প্রেমিকাই ভয়ঙ্কর ফাঁদ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এক দিনের ফাঁদেই ধরা পড়ে সুমন এবং পরবর্তীতে নৃশংস খুনের শিকার হন। শুধু তাই নয়, বেওয়ারিশ হিসেবেই তার লাশ দাফনের সব প্রক্রিয়াই শেষ হয়েছিল। কিন্তু একজন হিজড়া এই খুনের ঘটনাটি দেখে ফেলায় অন্তত তার পরিচয়টি খুঁজে পায় পুলিশ। এ ঘটনায় ওহাব ও তার স্ত্রী রাজিয়া গ্রেফতার হয়। তারা এখন কারাগারে।

প্রযুক্তি আমাদের অনেক দিয়েছে আবার কেড়েও নিয়েছে কিছু কিছু। রাজিয়া ও ওহাবের দাম্পত্যে তৃতীয় পুরুষ হয়ে দেখা দিয়েছিল যুবক সুমন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত প্রাণ দিতে হয়েছে তাকে। কারণ ইন্টারনেটে রাজিয়ার সঙ্গে সুমনের অন্তরঙ্গ মুহূর্তের কিছু ভিডিও দেখে নিজেকে ধরে রাখতে পারেননি ওহাব। শেষ পর্যন্ত তার হাতে খুন হতে হয় সুমনকে। নিজের জবানীতেই চাঞ্চল্যকর এ হত্যাকান্ডের কথা স্বীকার করে ওহাব, জানিয়েছেন কীভাবে খুন করা হয় সুমনকে। পুলিশের জেরার মুখে ওহাব বলেছে, ‘আমার স্ত্রীর সঙ্গে সুমন শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তোলে। আমি যখন শুনি আর ইন্টারনেটে দেখি, তখন আমার সন্তান নিয়ে আত্মহত্যার পরিকল্পনা করি। কিন্তু আমার এক বড় ভাই আমাকে জানায়, আত্মহত্যা না, প্রতিশোধ নে। আমি প্রতিশোধ নিতে সুমনের গলা কেটে খুন করি। তার আগে রাজিয়াকে ফাঁদ হিসেবে রাখি। জানি রাজিয়ার কথা শুনেই ছুটে আসবে সুমন।’ ২০১৭ সালের অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে কদমতলীর ওয়াসার পুকুরপাড় এলাকার একটি ম্যানহোল থেকে অজ্ঞাত এক লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। কিন্তু তার নাম-পরিচয় কিছুই জানা সম্ভব হয় না। কদমতলী পুলিশ জানায়, প্রথম যেদিন সুমনের গলা কাটা লাশ উদ্ধার করা হয়, সেদিন আশপাশের কেউই তাকে শনাক্ত করতে পারেননি। নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে ফিঙ্গারপ্রিন্ট ম্যাচিং, ডিএনএ প্রোফাইলিং, সব থানায় নিহতের ছবি পাঠিয়েও যখন তার পরিচয় পাওয়া যাচ্ছিল না, তখন এক হিজড়ার তথ্যে মেলে আশার আলো। ঘটনার পাঁচ দিন পর জানা যায়, খুন হওয়া ব্যক্তি যাত্রাবাড়ীর একজন ব্যবসায়ী। তার নাম সুমন। লাশ শনাক্ত হওয়ার পরও প্রশ্ন থেকে যায়- কী কারণে সুমন খুন হলো? কে তাকে খুন করল? ক্লুবিহীন এই হত্যা মামলার তদন্তে একপর্যায়ে আটক করা হয় ওহাবের শ্যালকসহ কয়েকজনকে। তাদের তথ্যে মুন্সীগঞ্জ থেকে গ্রেফতার করা হয় ওহাবের স্ত্রী রাজিয়াকে। জিজ্ঞাসাবাদে রাজিয়া জানায়, ওহাব বরিশাল থেকে লঞ্চ কুয়াকাটা-১ এ ঢাকায় আসছে। ওদিকে চতুর ওহাব রাজিয়ার বর্ণিত লঞ্চে না এসে ভোরে ঢাকায় পৌঁছে অন্য একটি লঞ্চে। তবে পুলিশ বাহিনী প্রস্তুতই ছিল। লঞ্চ থেকে নামতেই গ্রেফতার করা হয় ওহাবকে। অন্য একটি মামলায় দীর্ঘদিন ধরে জেলে ছিল ওহাব। জেলখানায় পরিচয় হয় সুমনের সঙ্গে। তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব তৈরি হয়। কিছুদিন পর জামিনে বের হয় সুমন। সে সময় ওহাব তার স্ত্রী রাজিয়ার ফোন নম্বর সুমনকে দিয়ে হাজিরার দিন যেন কোর্টে আসে- সেই খবর দিতে বলে। জেল থেকে বেরিয়ে সুমন যোগাযোগ করে রাজিয়ার সঙ্গে। একপর্যায়ে পরকীয়ার সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে সুমন ও রাজিয়া। রাজিয়ার সঙ্গে অন্তরঙ্গ মুহূর্ত কাটানোর সময় সেসব মুহূর্তের ভিডিও রাজিয়ার অজান্তেই ধারণ করে রাখে সুমন। এক সময় ওহাব জেল থেকে বের হয়। কিন্তু সুমন-রাজিয়ার সম্পর্ক থামে না। একপর্যায়ে রাজিয়ার সঙ্গে সুমনের সম্পর্কের টানাপড়েন চলে। সেই সময়ে দুজনের গোপন ভিডিও সুমন ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেন। এর কিছুই জানতেন না ওহাব। ওহাব তার মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ঘাঁটাঘাঁটি করে পর্নোভিডিও দেখতে দেখতে ঘটনাক্রমে তার স্ত্রী রাজিয়া ও সুমনের অন্তরঙ্গ ভিডিও দেখতে পান। পরদিন বিষয়টি সুনিশ্চিত হয়ে ঘটনার বিস্তারিত জানতে রাজিয়াকে চাপ দেন ওহাব। রাজিয়া স্বামীর কাছে পরকীয়া সম্পর্কের কথা স্বীকার করে। এরপর একপর্যায়ে ওহাব সিদ্ধান্ত নেয়, তাদের একমাত্র কন্যা সন্তানটিকে মেরে ফেলবে, তারপর নিজেও আত্মঘাতী হবে। বিষয়টি তার এক কথিত বড়ভাইকে জানায় ওহাব। সব শুনে সেই কিলার বড়ভাই বলেন, ‘আত্মহত্যা না করে প্রতিশোধ নে।’ এরপর অনেক খোঁজাখুঁজির পর হত্যার চার দিন আগে ওহাব সন্ধান পায় সুমনের। সুমনকে সে জানায় তার স্ত্রী রাজিয়াকে ছেড়ে দিয়েছে। ওদিকে ওহাব ফাঁদ হিসেবে তার স্ত্রী রাজিয়াকে ব্যবহার করে। রাজিয়াকে শিখিয়ে দেয়, সে যেন সুমনকে ফোন করে নিয়ে আসে। কথা মতো রাজিয়া সুমনকে ফোনে তার কাছে আসতে বলে। সুমন তো আগেই জানত যে, ওহাব তাকে ছেড়ে দিয়েছে। এই সুযোগ কাজে লাগাতেই সুমন রাজিয়ার কাছে যাওয়ার পরিকল্পনা আঁটে। সুমন আসবে- এমন সংবাদ পেয়ে ওহাব বড় ভাইয়ের দেওয়া লোকজনসহ চাকু ও ব্লেড নিয়ে প্রস্তুতি নেয়। ২৪ অক্টোবর সন্ধ্যায় তারা পাঁচজন অপেক্ষা করতে থাকেন ওয়াসার গেটে। এক সময় সুমন এসে দাঁড়ান গেটে, রাজিয়াও এসে দাঁড়ান। এরপর সুমনকে সেখান থেকে তুলে নিয়ে যায় ঘাতকরা। অন্যদিকে রাজিয়া চলে যায় বাসার ভিতরে। পরবর্তী সময়ে ওহাবসহ ঘাতক পাঁচজন জেরা শুরু করে সুমনকে। প্রথমে ব্লেড দিয়ে সুমনের গোপনাঙ্গ কেটে ফেলার সিদ্ধান্ত নেয় ওহাব, যেন আর কারও সর্বনাশ না করতে পারে সে। কিন্তু বাদ সাধে বাকিরা, সবাই মামলা খাওয়ার ভয়ে তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্তে সুমনকে নৃশংসভাবে জবাই করে লাশ স্লুইস গেটের ভিতর ফেলে দিয়ে পালিয়ে যায় সবাই। পরে স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে সুমনের লাশ উদ্ধার করা হয় ম্যানহোল থেকে। তবে এসব দৃশ্য দেখে ফেলে একজন হিজড়া। তার দেওয়া তথ্যেই মেলে খুনিদের সন্ধান।

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
সর্বশেষ খবর
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা