শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ মে, ২০২১ আপডেট:

ব্ল্যাকমেল অতঃপর খুনোখুনি

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
ব্ল্যাকমেল অতঃপর খুনোখুনি

ফাঁদ পেতে অন্ধকারে মিশে আছে ওরা। সংখ্যায় পাঁচজন। আশপাশে আর অন্য কোনো মানুষের দেখা নেই। পাঁচজনের একজন হলো ওহাব। প্রতিশোধের আগুনে পুড়ছে। সে যেন আর অপেক্ষা করতে পারছে না। বারবার উঠে যাচ্ছে। উঁকিঝুঁকি দিয়ে সামনে দেখছে। ফিরে এসে আবারও বসছে। সঙ্গী-সাথীদের জিজ্ঞাসা করছে, ‘কিরে আইবো তো! কী মনে হয়। রাইত কি পার হইবো নাকি?’ ধৈর্য হারিয়ে ফেলছে ওহাব। হঠাৎ দূরে একটা সিগারেটের আগুন দেখা যাচ্ছে। তাদের দিকেই কেউ আসছে। ওই এলাকায় গভীর রাতে তো সাধারণের চলাফেরা করার কথা না। ভাবছে ওহাব। সিগারেটে জোরে জোরে টান দেওয়া দূর থেকে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে। ওহাব বলছে, ‘ঠিকই আছে। সুমন আইতাছে। জোরে জোরে সিগারেট টানার অভ্যাস ওরই আছে।’ যাকে ফাঁদ হিসেবে রাখা হয়েছে সেই রাজিয়াও প্রস্তুত। রাজিয়া হলো ওহাবের স্ত্রী। ‘ওই সুমন আইছে’ -ওহাবের এমন কথা শুনেই তার বন্ধুরা নিজেদের একটু আড়াল করে নেয়। তাদের পাশ কাটিয়ে সুমন এগোতে থাকে। গুন গুন করে গানও গাচ্ছিল সুমন। ওর পিছু নেয় ওহাবসহ চারজন। সুমন কিছুই টের পায়নি। সে এখন ওহাবের স্ত্রী রাজিয়ার ঘরের দরজায়। সেখানে দাঁড়ানো মাত্রই রাজিয়া দরজা খুলে সুমনের সামনে এসে দাঁড়ায়। দুজন মুখোমুখি। সুমন তাকে দেখে ভীষণ খুশি। বেশ কদিন পর তার প্রেমিকার সঙ্গে দেখা। খুশিতে সুমন সেখানেই তাকে জড়িয়ে ধরতে দুহাত বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু অন্য সময়ের মতো রাজিয়া তার আহ্‌বানে সাড়া দেয় না। কারণ সুমনের ঠিক পেছনেই নীরবে এসে দাঁড়িয়েছে ওহাব। তার দুই পাশে চার কিলার। পাঁচজনে সুমনকে পাঁজাকোলা করে তুলে নেয়। ওহাবের স্ত্রী রাজিয়া কোনো ধরনের কথাবার্তা ছাড়াই নিজ ঘরে ঢুকে যায়। এরপর নৃশংস খুন ও গুম।

রাজধানীর কদমতলী এলাকার ঘটনা এটি। পরকীয়া প্রেমে জড়িয়ে জীবন দিতে হয়েছে সুমন নামের এই যুবককে। তার প্রেমিকাই ভয়ঙ্কর ফাঁদ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এক দিনের ফাঁদেই ধরা পড়ে সুমন এবং পরবর্তীতে নৃশংস খুনের শিকার হন। শুধু তাই নয়, বেওয়ারিশ হিসেবেই তার লাশ দাফনের সব প্রক্রিয়াই শেষ হয়েছিল। কিন্তু একজন হিজড়া এই খুনের ঘটনাটি দেখে ফেলায় অন্তত তার পরিচয়টি খুঁজে পায় পুলিশ। এ ঘটনায় ওহাব ও তার স্ত্রী রাজিয়া গ্রেফতার হয়। তারা এখন কারাগারে।

প্রযুক্তি আমাদের অনেক দিয়েছে আবার কেড়েও নিয়েছে কিছু কিছু। রাজিয়া ও ওহাবের দাম্পত্যে তৃতীয় পুরুষ হয়ে দেখা দিয়েছিল যুবক সুমন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত প্রাণ দিতে হয়েছে তাকে। কারণ ইন্টারনেটে রাজিয়ার সঙ্গে সুমনের অন্তরঙ্গ মুহূর্তের কিছু ভিডিও দেখে নিজেকে ধরে রাখতে পারেননি ওহাব। শেষ পর্যন্ত তার হাতে খুন হতে হয় সুমনকে। নিজের জবানীতেই চাঞ্চল্যকর এ হত্যাকান্ডের কথা স্বীকার করে ওহাব, জানিয়েছেন কীভাবে খুন করা হয় সুমনকে। পুলিশের জেরার মুখে ওহাব বলেছে, ‘আমার স্ত্রীর সঙ্গে সুমন শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তোলে। আমি যখন শুনি আর ইন্টারনেটে দেখি, তখন আমার সন্তান নিয়ে আত্মহত্যার পরিকল্পনা করি। কিন্তু আমার এক বড় ভাই আমাকে জানায়, আত্মহত্যা না, প্রতিশোধ নে। আমি প্রতিশোধ নিতে সুমনের গলা কেটে খুন করি। তার আগে রাজিয়াকে ফাঁদ হিসেবে রাখি। জানি রাজিয়ার কথা শুনেই ছুটে আসবে সুমন।’ ২০১৭ সালের অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে কদমতলীর ওয়াসার পুকুরপাড় এলাকার একটি ম্যানহোল থেকে অজ্ঞাত এক লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। কিন্তু তার নাম-পরিচয় কিছুই জানা সম্ভব হয় না। কদমতলী পুলিশ জানায়, প্রথম যেদিন সুমনের গলা কাটা লাশ উদ্ধার করা হয়, সেদিন আশপাশের কেউই তাকে শনাক্ত করতে পারেননি। নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে ফিঙ্গারপ্রিন্ট ম্যাচিং, ডিএনএ প্রোফাইলিং, সব থানায় নিহতের ছবি পাঠিয়েও যখন তার পরিচয় পাওয়া যাচ্ছিল না, তখন এক হিজড়ার তথ্যে মেলে আশার আলো। ঘটনার পাঁচ দিন পর জানা যায়, খুন হওয়া ব্যক্তি যাত্রাবাড়ীর একজন ব্যবসায়ী। তার নাম সুমন। লাশ শনাক্ত হওয়ার পরও প্রশ্ন থেকে যায়- কী কারণে সুমন খুন হলো? কে তাকে খুন করল? ক্লুবিহীন এই হত্যা মামলার তদন্তে একপর্যায়ে আটক করা হয় ওহাবের শ্যালকসহ কয়েকজনকে। তাদের তথ্যে মুন্সীগঞ্জ থেকে গ্রেফতার করা হয় ওহাবের স্ত্রী রাজিয়াকে। জিজ্ঞাসাবাদে রাজিয়া জানায়, ওহাব বরিশাল থেকে লঞ্চ কুয়াকাটা-১ এ ঢাকায় আসছে। ওদিকে চতুর ওহাব রাজিয়ার বর্ণিত লঞ্চে না এসে ভোরে ঢাকায় পৌঁছে অন্য একটি লঞ্চে। তবে পুলিশ বাহিনী প্রস্তুতই ছিল। লঞ্চ থেকে নামতেই গ্রেফতার করা হয় ওহাবকে। অন্য একটি মামলায় দীর্ঘদিন ধরে জেলে ছিল ওহাব। জেলখানায় পরিচয় হয় সুমনের সঙ্গে। তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব তৈরি হয়। কিছুদিন পর জামিনে বের হয় সুমন। সে সময় ওহাব তার স্ত্রী রাজিয়ার ফোন নম্বর সুমনকে দিয়ে হাজিরার দিন যেন কোর্টে আসে- সেই খবর দিতে বলে। জেল থেকে বেরিয়ে সুমন যোগাযোগ করে রাজিয়ার সঙ্গে। একপর্যায়ে পরকীয়ার সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে সুমন ও রাজিয়া। রাজিয়ার সঙ্গে অন্তরঙ্গ মুহূর্ত কাটানোর সময় সেসব মুহূর্তের ভিডিও রাজিয়ার অজান্তেই ধারণ করে রাখে সুমন। এক সময় ওহাব জেল থেকে বের হয়। কিন্তু সুমন-রাজিয়ার সম্পর্ক থামে না। একপর্যায়ে রাজিয়ার সঙ্গে সুমনের সম্পর্কের টানাপড়েন চলে। সেই সময়ে দুজনের গোপন ভিডিও সুমন ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেন। এর কিছুই জানতেন না ওহাব। ওহাব তার মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ঘাঁটাঘাঁটি করে পর্নোভিডিও দেখতে দেখতে ঘটনাক্রমে তার স্ত্রী রাজিয়া ও সুমনের অন্তরঙ্গ ভিডিও দেখতে পান। পরদিন বিষয়টি সুনিশ্চিত হয়ে ঘটনার বিস্তারিত জানতে রাজিয়াকে চাপ দেন ওহাব। রাজিয়া স্বামীর কাছে পরকীয়া সম্পর্কের কথা স্বীকার করে। এরপর একপর্যায়ে ওহাব সিদ্ধান্ত নেয়, তাদের একমাত্র কন্যা সন্তানটিকে মেরে ফেলবে, তারপর নিজেও আত্মঘাতী হবে। বিষয়টি তার এক কথিত বড়ভাইকে জানায় ওহাব। সব শুনে সেই কিলার বড়ভাই বলেন, ‘আত্মহত্যা না করে প্রতিশোধ নে।’ এরপর অনেক খোঁজাখুঁজির পর হত্যার চার দিন আগে ওহাব সন্ধান পায় সুমনের। সুমনকে সে জানায় তার স্ত্রী রাজিয়াকে ছেড়ে দিয়েছে। ওদিকে ওহাব ফাঁদ হিসেবে তার স্ত্রী রাজিয়াকে ব্যবহার করে। রাজিয়াকে শিখিয়ে দেয়, সে যেন সুমনকে ফোন করে নিয়ে আসে। কথা মতো রাজিয়া সুমনকে ফোনে তার কাছে আসতে বলে। সুমন তো আগেই জানত যে, ওহাব তাকে ছেড়ে দিয়েছে। এই সুযোগ কাজে লাগাতেই সুমন রাজিয়ার কাছে যাওয়ার পরিকল্পনা আঁটে। সুমন আসবে- এমন সংবাদ পেয়ে ওহাব বড় ভাইয়ের দেওয়া লোকজনসহ চাকু ও ব্লেড নিয়ে প্রস্তুতি নেয়। ২৪ অক্টোবর সন্ধ্যায় তারা পাঁচজন অপেক্ষা করতে থাকেন ওয়াসার গেটে। এক সময় সুমন এসে দাঁড়ান গেটে, রাজিয়াও এসে দাঁড়ান। এরপর সুমনকে সেখান থেকে তুলে নিয়ে যায় ঘাতকরা। অন্যদিকে রাজিয়া চলে যায় বাসার ভিতরে। পরবর্তী সময়ে ওহাবসহ ঘাতক পাঁচজন জেরা শুরু করে সুমনকে। প্রথমে ব্লেড দিয়ে সুমনের গোপনাঙ্গ কেটে ফেলার সিদ্ধান্ত নেয় ওহাব, যেন আর কারও সর্বনাশ না করতে পারে সে। কিন্তু বাদ সাধে বাকিরা, সবাই মামলা খাওয়ার ভয়ে তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্তে সুমনকে নৃশংসভাবে জবাই করে লাশ স্লুইস গেটের ভিতর ফেলে দিয়ে পালিয়ে যায় সবাই। পরে স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে সুমনের লাশ উদ্ধার করা হয় ম্যানহোল থেকে। তবে এসব দৃশ্য দেখে ফেলে একজন হিজড়া। তার দেওয়া তথ্যেই মেলে খুনিদের সন্ধান।

এই বিভাগের আরও খবর
নোয়াখালী বিভাগ দাবিতে বিক্ষোভ
নোয়াখালী বিভাগ দাবিতে বিক্ষোভ
মুম্বাইয়ে পরিচালকের জিম্মিদশা থেকে ১৭ শিশু উদ্ধার, নিহত ১
মুম্বাইয়ে পরিচালকের জিম্মিদশা থেকে ১৭ শিশু উদ্ধার, নিহত ১
রাতে পুলিশের অভিযান, সকালে মিলল লাশ
রাতে পুলিশের অভিযান, সকালে মিলল লাশ
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৫০৬ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৫০৬ জন হাসপাতালে ভর্তি
হাত-পা বেঁধে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা
হাত-পা বেঁধে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আটক ১
গাজীপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আটক ১
পর্যটকের জন্য খুলে দেওয়া হচ্ছে সেন্ট মার্টিন
পর্যটকের জন্য খুলে দেওয়া হচ্ছে সেন্ট মার্টিন
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
সর্বশেষ খবর
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা
চোর সন্দেহে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একটি দল সুকৌশলে নির্বাচন পেছানোর পাঁয়তারা করছে : দুলু
একটি দল সুকৌশলে নির্বাচন পেছানোর পাঁয়তারা করছে : দুলু

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য আটক
কুড়িগ্রামে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য আটক

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ৩৯ দফা দাবিতে সাংবাদিক ইউনিয়নের বিক্ষোভ
গাজীপুরে ৩৯ দফা দাবিতে সাংবাদিক ইউনিয়নের বিক্ষোভ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা থেকে মিনহাজ মান্নানকে অব্যাহতি
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা থেকে মিনহাজ মান্নানকে অব্যাহতি

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে পুরুষের দৃষ্টিভঙ্গি গুরুত্বপূর্ণ: চসিক মেয়র
স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে পুরুষের দৃষ্টিভঙ্গি গুরুত্বপূর্ণ: চসিক মেয়র

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোর প্রেসক্লাবের সভাপতি শহীদুল, সম্পাদক কামরুল
নাটোর প্রেসক্লাবের সভাপতি শহীদুল, সম্পাদক কামরুল

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বর্ণাঢ্য আয়োজনে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন
কুড়িগ্রামে বর্ণাঢ্য আয়োজনে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় খোকন হত্যায় ২৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ায় খোকন হত্যায় ২৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ জনগণের নয়, উপদেষ্টাদের ভবিষ্যৎ সুবিধার জন্য: হাফিজ
জুলাই সনদ জনগণের নয়, উপদেষ্টাদের ভবিষ্যৎ সুবিধার জন্য: হাফিজ

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা
১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বাদুড়ের দেহ কেন জ্বলে ওঠে, রহস্য অজানা বিজ্ঞানীদেরও
বাদুড়ের দেহ কেন জ্বলে ওঠে, রহস্য অজানা বিজ্ঞানীদেরও

৪৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৩
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৩

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
গাইবান্ধায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে গাছচাপা পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
বাগেরহাটে গাছচাপা পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় আসলে নারীর ক্ষমতায়ন হবে: আনিসুল হক
বিএনপি ক্ষমতায় আসলে নারীর ক্ষমতায়ন হবে: আনিসুল হক

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে অবসরপ্রাপ্ত ইমামকে রাজকীয় বিদায়
খাগড়াছড়িতে অবসরপ্রাপ্ত ইমামকে রাজকীয় বিদায়

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ায় ভূমিধস, প্রাণ হারাল ১৩ জন
কেনিয়ায় ভূমিধস, প্রাণ হারাল ১৩ জন

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত
বরিশালে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের ভূরুঙ্গামারী থানা পরিদর্শন
কুড়িগ্রামে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের ভূরুঙ্গামারী থানা পরিদর্শন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চা বাগানের পাশে অজ্ঞাত নারীর রক্তাক্ত দেহ
চা বাগানের পাশে অজ্ঞাত নারীর রক্তাক্ত দেহ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্যারোলে মুক্তি পেয়ে স্ত্রীর জানাজায় যুবলীগ নেতা
প্যারোলে মুক্তি পেয়ে স্ত্রীর জানাজায় যুবলীগ নেতা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!
পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় আলু নিয়ে বিপাকে কৃষক
বগুড়ায় আলু নিয়ে বিপাকে কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন শ্রেয়াস আইয়ার
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন শ্রেয়াস আইয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জে ৯৪ কেজি ওজনের কষ্টি পাথরের মূর্তিসহ তিন পাচারকারী গ্রেপ্তার
সিরাজগঞ্জে ৯৪ কেজি ওজনের কষ্টি পাথরের মূর্তিসহ তিন পাচারকারী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন
ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল
ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে নিয়ামতপুরে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা