শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ জুন, ২০২১ আপডেট:

ক্রাইম প্যাট্রল ভিডিও গেমে সর্বনাশ

অপরাধীরা প্যারানোয়েড সাইকোসিস ও ডিলুইশনাল ডিজঅর্ডারে আক্রান্ত, করছে কপিক্যাট ক্রাইম
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
ক্রাইম প্যাট্রল ভিডিও গেমে সর্বনাশ

ভারতীয় অপরাধবিষয়ক সিরিয়াল ‘ক্রাইম প্যাট্রল’ এবং অনলাইন গেম ‘পাবজি’, ‘ফ্রি-ফায়ার’ দেখে ভয়ংকর অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে বিভিন্ন বয়সের নারী-পুরুষ ও শিশু-কিশোর। অপরাধবিষয়ক এসব ভিনদেশি সিরিয়াল দিনের পর দিন দেখে ঠান্ডা মাথায় কাছের মানুষকে খুন করার মতো রোমহর্ষক ছক আঁটছে কেউ। আবার বিভিন্ন সহিংস অনলাইন ভিডিও গেমের আসক্তি থেকে শিশু-কিশোররা একদিকে যেমন সহিংস হয়ে উঠছে অন্যদিকে অভিমানের বশে অনেকেই করছে আত্মহত্যা। আশঙ্কার বিষয় হচ্ছে- অ্যাকশনধর্মী ভারতীয় সিনেমা, সিরিয়াল ও ভিডিও গেমের প্রভাবে মনের অজান্তেই তারা ভয়ংকর অপরাধী হয়ে উঠছে। বিশেষজ্ঞরা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সব মানুষ এ ধরনের অপরাধ করে না। যাদের ত্রুটিপূর্ণ ব্যক্তিত্ব তারাই করে। অথবা যারা ‘প্যারানোয়েড সাইকোসিস’, ‘ডিলুইশনাল ডিজঅর্ডার’-এ আক্রান্ত তারা সিরিয়াল দেখে মানুষকে হত্যাকান্ডের মতো ছক তৈরি করে। এক্ষেত্রে অপরাধীরা যে অপরাধ করছে তা ‘কপিক্যাট ক্রাইম’। অর্থাৎ অপরাধী আগের কোনো অপরাধ কর্মকান্ড দেখে একইভাবে সেই অপরাধ পুনরায় ঘটায়। শুধু ভারতীয় সিরিয়াল ক্রাইম প্যাট্রল দেখেই দেশে গত কয়েক বছরে বেশ কিছু চাঞ্চল্যকর হত্যাকান্ড সংঘটিত হয়েছে। আবার ভারতীয় সিনেমা দেখে ফিল্মিস্টাইলে ব্যাংক ডাকাতির ঘটনাও ঘটেছে। কিশোররা অনলাইন গেম, মুঠোফোন ও ভিডিও গেমে আসক্ত হয়ে বিভিন্ন অপরাধে জড়াচ্ছে। এর আগে ২০১৮ সালে প্রাণঘাতী ব্লু-হোয়েল খেলে কয়েকজন শিশু-কিশোর আত্মহত্যা করায় সে সময় ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সাইবার ইউনিট এ খেলায় নিষেধাজ্ঞা জারি করে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, বাংলাদেশে সিরিয়াল দেখে অপরাধ করা খুব পুরনো না হলেও যুক্তরাষ্ট্রে সিরিয়াল দেখে মানুষের অপরাধ করার ঘটনা অনেক আগে থেকেই ঘটে আসছে। যারা সিরিয়াল দেখে হত্যাকান্ডের মতো ঘটনা ঘটায় তারা মনের ক্ষোভ মেটাতেই এ ধরনের কাজ করে। এক্ষেত্রে অপরাধী নিজের ভিতর জমে থাকা ক্ষোভ, হত্যাকান্ডের মাধ্যমে ‘চ্যানেলাইজড’ করে। এ ধরনের সিরিয়ালগুলো হত্যাকারীদের হোমোসাইডাল প্লটের খোরাক জোগায়। জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক গোলাম রাব্বানী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যেহেতু এ ধরনের সিরিয়ালের মাধ্যমে কোনো বিনোদন হচ্ছে না এ জন্য এসব প্রচারে চ্যানেল বা সংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানের আরও সতর্ক হতে হবে। যারা অপরাধ কর্মকান্ডে উদ্ধুদ্ধ হয় তাদের জন্য এগুলো চিন্তার খোরাক জোগায়। এ ধরনের সিরিয়ালগুলো পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া উচিত। অভিভাবকদের নিজ সন্তানের দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। তারা এসব সিরিয়াল বা ক্ষতিকর গেমে আকৃষ্ট কি না দেখতে হবে। যদি হয়, তখন মনোচিকিৎসকের কাছে নিয়ে যেতে হবে। আবার যখন কোনো মানুষের মধ্যে বিষণœতা বোধ তৈরি হয় তখন তার মধ্যে সিরিয়াল সুইসাইড করার মানসিকতা কাজ করে। তবে কোনো মানসিক রোগী যদি তার চিকিৎসকের কাছে এ ধরনের অপরাধ সে ভবিষ্যতে ঘটাতে পারে এমন আশঙ্কা ব্যক্ত করে, তাহলে সেই চিকিৎসককে অবশ্যই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে দ্রুত বিষয়টি জানাতে হবে। কিন্তু দেশের মানুষ এই সিরিয়ালগুলোর নেতিবাচক বিষয় নিয়ে সচেতন না হওয়ায় তা টিভিতে প্রচার করা হচ্ছে। আর এ কারণে ঘটছে একের পর এক দুর্ঘটনা।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারপারসন খন্দকার ফারজানা রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে, টিভির বিভিন্ন সিরিয়াল এই অপরাধ কর্মকান্ড ঘটানোর জন্য অপরাধীকে অনুপ্রাণিত করে। যেহেতু মানুষের ব্যক্তিগত জীবনে এখন মিডিয়ার প্রভাব অনেক বেশি, এখন মানুষ তাই বাস্তবজীবনের চেয়ে ভার্চুয়াল জীবনে অনেক বেশি নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে। একটি চলচ্চিত্র দেখে অনেকে সেই ঘোর থেকে বের হতে পারে না। আবার  শিশু-কিশোররা ভিডিও গেম খেলে অনেক বেশি সহিংস আচরণ করছে। এই হিসেবে ক্রাইম প্যাট্রল দেখে অপরাধীদের অনেকেই অপরাধে উৎসাহী হচ্ছে। আগে পরিবারের সদস্যরা একে অন্যের সঙ্গে গল্প করে সময় কাটালেও এখন মানুষ মোবাইল, টিভি কোনো না কোনো যন্ত্র নিয়ে ব্যস্ত। এতে মানুষ নিজের আলাদা পৃথিবী তৈরি করে নেয়। এখন পরিবার ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে বিশ্বাসপূর্ণ সম্পর্ক আর নেই। এতে মানুষের মায়া, মমতা ও ভালোবাসার মতো অনুভূতিগুলোর জায়গা ক্ষোভ, লালসার মতো নেতিবাচক অনুভূতিগুলো দখল করে নিচ্ছে। এতে ভার্চুয়াল মিডিয়ার নেতিবাচক অনুভূতিগুলো মানুষ ধারণ করে আপনজনকে ঠান্ডা মাথায় খুন করার পরিকল্পনা করছে।

গত বছর অক্টোবরে চট্টগ্রামের চান্দগাঁও এলাকার আলোচিত জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার ফারুক জানান, ভারতীয় টিভি সিরিয়াল ক্রাইম প্যাট্রল দেখে মা-ছেলেকে খুনের পরিকল্পনা করেন তিনি। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে ফারুক জানান, গুলনাহার নামের এক নারীকে তিনি বোন ডেকে নিয়মিত তার বাসায় যেতেন। কিন্তু ব্যবসা নিয়ে মতবিরোধ হওয়ায় ক্রাইম প্যাট্রল দেখে এই হত্যাকান্ডের পরিকল্পনা করেন।

গত বছর নভেম্বরে সাতক্ষীরার কলারোয়ায় রাহানূর নামের এক ব্যক্তি ক্রাইম প্যাট্রল দেখে নিজ ভাই, ভাবিসহ পুরো পরিবারকে হত্যা করেন। পুলিশের কাছে স্বীকারোক্তিতে রাহানূর জানান, কোমল পানীয়ের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে খাইয়ে ঘুম পাড়িয়ে চাপাতি দিয়ে তাদের হত্যা করেন।

সম্প্রতি পরিবারের সদস্যদের ওপর প্রচ- ক্ষোভ থেকে নিজের মা-বাবা ও বোনকে হত্যা করেন রাজধানীর কদমতলীর মেহজাবিন ইসলাম।  মেহজাবিন জানান, তিনি ছয় মাস আগে থেকে পরিবারের সবাইকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। একাধিক ব্যক্তিকে একা হত্যা করার কৌশল শিখতে ভারতের সিরিয়াল ‘ক্রাইম প্যাট্রল’ দেখা শুরু করেন তিনি। প্রথমে ঘুমের ওষুধ প্রয়োগ করে মেহজাবিন তার মা-বাবা, বোনসহ পাঁচজনকে অচেতন করেন। এরপর হাত-পা বেঁধে শ্বাসরোধে তিনজনকে খুন করে নিজেই ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে পুলিশকে জানান। দুই মাস আগেও তিনি একবার তরমুজের জুসের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে পরিবারের সদস্যদের হত্যার চেষ্টা করেন বলে পুলিশকে জানান।

বগুড়ার শিবগঞ্জে আখিরুল ইসলাম নামে অষ্টম শ্রেণির ছাত্র ‘ফ্রি-ফায়ার’ গেম খেলার জন্য তার কৃষক বাবাকে স্মার্টফোন কিনে দিতে বলে। আর তা না দেওয়ায় আখিরুল চলতি বছরের মে মাসে গলায় ফাঁস নিয়ে আত্মহত্যা করে। নিহতের ভাই রবিউল ইসলাম বলেন, তার ছোট ভাই মোবাইল ফোনে ফ্রি-ফায়ার গেমে আসক্ত হয়ে পড়ে। বন্ধুদের  দেখাদেখি আখিরুলও নিজের মোবাইলে এই গেম খেলতে মোবাইল কিনে দেওয়ার আবদার করে। তবে ফোন কিনে দেওয়ার আশ্বাস দিলেও ধৈর্য ধরতে পারেনি আখিরুল। অভিমানে আত্মহত্যা করে।

চলতি জুনেই ফ্রি-ফায়ার, পাবজি গেমকে কেন্দ্র করে সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার ঈশ্বরীপুর ইউনিয়নের পাঁচশত বিঘা গ্রামের স্কুলছাত্র আশিক রহমান আত্মহত্যা করে। আশিকের মা খাদিজা আক্তার বলেন, গেমের প্রতি তীব্র আসক্তির কারণে ছেলের অকালমৃত্যু হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল!
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল!
সেই মার্কিন নাগরিকের দুই দিনের রিমান্ড
সেই মার্কিন নাগরিকের দুই দিনের রিমান্ড
একাধিক জন্মসনদ এনআইডি সংশোধন নিয়ে বিপাকে ইসি
একাধিক জন্মসনদ এনআইডি সংশোধন নিয়ে বিপাকে ইসি
নিখোঁজের ৯ বছর পর হাসপাতালে মা-মেয়ের দেখা
নিখোঁজের ৯ বছর পর হাসপাতালে মা-মেয়ের দেখা
পাঁচ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে ফেরত পাঠাবে ভারত
পাঁচ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে ফেরত পাঠাবে ভারত
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
পুলিশ কর্মকর্তা স্বেচ্ছাসেবক দল নেতাসহ নিহত ৩
পুলিশ কর্মকর্তা স্বেচ্ছাসেবক দল নেতাসহ নিহত ৩
দরজা ভেঙে স্বামী স্ত্রী সন্তানের লাশ উদ্ধার
দরজা ভেঙে স্বামী স্ত্রী সন্তানের লাশ উদ্ধার
বেশি প্রাণহানি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায়
বেশি প্রাণহানি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায়
সূক্ষ্ম পরিকল্পনায় ফ্যাসিবাদ সৃষ্টি
সূক্ষ্ম পরিকল্পনায় ফ্যাসিবাদ সৃষ্টি
জাকসুতে ১৬ অনিয়ম নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি
জাকসুতে ১৬ অনিয়ম নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি
সর্বশেষ খবর
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৪৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

একটা গোষ্ঠী দেশে অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী দেশে অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থীর ভিড় জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থীর ভিড় জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

র‌্যাব হেফাজতে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু
র‌্যাব হেফাজতে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

সম্পাদকীয়

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন

নগর জীবন

বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব

সম্পাদকীয়

সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস
সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস

নগর জীবন

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ
জুলাই সনদ

সম্পাদকীয়

চার দিনেও খোঁজ মেলেনি ব্যাংক কর্মকর্তার
চার দিনেও খোঁজ মেলেনি ব্যাংক কর্মকর্তার

দেশগ্রাম

প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ
প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ

দেশগ্রাম

সৌজন্য সাক্ষাৎ
সৌজন্য সাক্ষাৎ

নগর জীবন

জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

সম্পাদকীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান
চমেক হাসপাতাল এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান

দেশগ্রাম

চুরির অভিযোগে ছয় যুবককে গণপিটুনি
চুরির অভিযোগে ছয় যুবককে গণপিটুনি

দেশগ্রাম