শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ জুন, ২০২১ আপডেট:

করোনা উপসর্গে মৃত্যু ৫-৭ গুণ

নতুন শনাক্ত ৬০৫৮ মৃত্যু ৮১
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
করোনা উপসর্গে মৃত্যু ৫-৭ গুণ

করোনাভাইরাস সংক্রমণে গতকাল পর্যন্ত সরকারি হিসাবে দেশে মোট মৃত্যু হয়েছে ১৩ হাজার ৮৬৮ জনের। তবে এ সময়ে করোনার উপসর্গ নিয়ে মৃত্যু হয়েছে আরও অনেক বেশি। প্রতিদিন বিভিন্ন হাসপাতালের করোনা ইউনিটে মৃত্যুর বড় অংশই উপসর্গ নিয়ে মৃত্যু।  কেউ সর্দি-কাশি-জ্বর-শ্বাসকষ্ট নিয়ে মারা যাচ্ছেন বাড়িতে। মৃত্যুর পর এসব মানুষের অধিকাংশের নমুনা পরীক্ষা হচ্ছে না। ফলে অজানা থেকে যাচ্ছে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ। উঠে আসছে না দেশে করোনায় মৃত্যুর প্রকৃত চিত্র। স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্যানুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ৩০ হাজার ৩৯১টি নমুনা পরীক্ষায় নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে ৬ হাজার ৫৮ জনের। শনাক্তের হার ১৯.৯৩ শতাংশ। এ ছাড়া ২৪ ঘণ্টায় করোনা সংক্রমণে ৮১ জনের মৃত্যু হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে প্রতিদিন করোনা সংক্রমণে মৃত্যুর তথ্য জানানো হলেও সেখানে থাকে না উপসর্গে মৃত্যু বা মৃত্যুর পর করোনা শনাক্ত হওয়া রোগীর তথ্য। তবে বিভিন্ন এলাকায় খোঁজ নিয়ে, সিভিল সার্জনদের সঙ্গে কথা বলে ও বাংলাদেশ প্রতিদিনের সংবাদকর্মীদের পাঠানো তথ্যে দেখা গেছে, প্রতিদিনই অসংখ্য মানুষের মৃত্যু হচ্ছে করোনার উপসর্গ নিয়ে। পরীক্ষা না হওয়ায় জানা যাচ্ছে না তাদের কতজনের করোনা সংক্রমণ ছিল। দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, করোনা উপসর্গ নিয়ে ভর্তি রোগীর নমুনা সংগ্রহের আগেই মৃত্যু হলে পরে আর তার নমুনা পরীক্ষা হচ্ছে না। হিসাবের খাতায় লেখা হচ্ছে উপসর্গে মৃত্যু। অনেক জায়গায় আবার উপসর্গে মৃত্যুর হিসাবও রাখা হচ্ছে না। করোনা পরীক্ষা ছাড়াই মৃত্যু সনদে উল্লেখ করা হচ্ছে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ বা কিডনি বিকলে মৃত্যুর মতো বিষয়। বাগেরহাট জেলার করোনার হটস্পট মোংলার বাসিন্দা মাসুম রাসেল বলেন, গত বছর লকডাউনের সময় কোনো বাড়িতে কেউ করোনার উপসর্গ নিয়ে মারা গেলে আশপাশের লোকজন প্রশাসনকে জানাতেন। এরপর মৃতের নমুনা সংগ্রহ করে স্বাস্থ্যবিধি মেনে দাফন করা হতো। পরবর্তীতে রিপোর্ট পজিটিভ আসলে সেটা জানানো হতো। বর্তমানে উপসর্গ নিয়ে কেউ বাড়িতে মারা গেলে স্বজনরা স্বাভাবিক নিয়মেই মৃতদেহ সৎকার করছেন। মৃতের নমুনা পরীক্ষা হচ্ছে না। কোনো হিসাবের খাতায়ই তাদের নাম উঠছে না। বর্তমানে করোনা সংক্রমণের হটস্পট রংপুরে উপসর্গে মৃত্যুর পরিসংখ্যান জানতে সিভিল সার্জন ডা. হিরম্ব কুমার রায়কে ফোন করলে তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, উপসর্গে মৃত্যুর কোনো পরিসংখ্যান করা হয় না। অনেকে জ্বর, সর্দি, কাশিসহ করোনার বিভিন্ন উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। এসব উপসর্গের পাশাপাশি অন্য রোগও থাকে। নমুনা পরীক্ষার আগে তাদের মৃত্যু হলে পরে আর নমুনা পরীক্ষা হয় না। অন্য রোগে মৃত্যু হিসেবে ধরা হয়। রংপুর থেকে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক নজরুল মৃধা জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় এই বিভাগে অতীতের রেকর্ড ভেঙে ৮৪৩ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছে। মারা গেছেন সাতজন। তবে উপসর্গে মৃত্যুর কোনো হিসাব সিভিল সার্জন অফিস থেকে দেওয়া হয় না।

রাজশাহী থেকে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক কাজী শাহেদ জানান, ৩১ মে থেকে ২৩ জুন পর্যন্ত করোনা পজিটিভ ও উপসর্গ নিয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডে মারা গেছেন ২৬৩ জন। এর মধ্যে ১৩৩ জন করোনা পজিটিভ ছিলেন। উপর্সগ নিয়ে মারা গেছেন ১২৯ জন। উপসর্গ থাকলেও একজন করোনা নেগেটিভ হওয়ার পর মারা যান। গত ২৪ ঘণ্টায় এই হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ১৮ জন মারা যান, যার মধ্যে করোনা পজিটিভ ছিলেন ৮ জন, উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন ১০ জন। তবে উপসর্গ নিয়ে কেউ হাসপাতালে আসলে তাকে ছয় ঘণ্টা পর্যবেক্ষণে রাখা হয়। এর মধ্যে কেউ মারা গেলে তার আর নমুনা পরীক্ষা করা হয় না। রাজশাহী মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. নওশাদ আলী জানান, পরীক্ষার পর যারা পজিটিভ হন, মৃত্যুর তালিকায় তাদের পজিটিভ হিসেবেই উল্লেখ করা হয়। তবে উপসর্গ নিয়ে যারা মারা যাচ্ছেন, তাদের নমুনা পরীক্ষা করা হয় না। ফলে তারা নেগেটিভ না পজিটিভ ছিলেন, সেটি জানা যাচ্ছে না। উপসর্গ নিয়ে মৃত্যুর তালিকাতেই তাদের নাম থেকে যাচ্ছে।

সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গত বুধবার আটজনের মৃত্যু হয়। এর মধ্যে একজনের করোনা পজিটিভ ছিল, সাতজনই মারা যান উপসর্গ নিয়ে। সাতক্ষীরা সিভিল সার্জন অফিসের মেডিকেল অফিসার ডা. জয়ন্ত সরকারের বরাত দিয়ে আমাদের সাতক্ষীরা প্রতিনিধি মনিরুল ইসলাম মনি জানান, করোনার শুরু থেকে গতকাল পর্যন্ত জেলায় করোনা শনাক্ত রোগী মারা গেছেন ৬৫ জন। এ সময়ে উপসর্গ নিয়ে মৃত্যু হয়েছে ২৯৭ জনের। করোনার উপসর্গ নিয়ে যারা বাড়িতে মারা যাচ্ছেন, তাদের নমুনা পরীক্ষা হচ্ছে না। এগুলো উপসর্গে মৃত্যু হিসেবে ধরা হচ্ছে। কারও নাম সেই তালিকাতেও উঠছে না।

দিনাজপুর প্রতিনিধি মো. রিয়াজুল ইসলাম জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় ৩ জনসহ গত আট দিনে দিনাজপুর সদরে করোনায় ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে এই সময়ে উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন ১৯ জন। এ ছাড়া ২৩ জুন পর্যন্ত সাত দিনে জেলায় করোনায় ১১ জন ও উপসর্গ নিয়ে ২৬ জন মারা গেছেন। বর্তমানে দিনাজপুরের বিভিন্ন গ্রামের ঘরে ঘরে শুরু হয়েছে জ্বর, সর্দি। করোনার উপসর্গ নিয়ে প্রতিদিনই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসছেন অনেকে। উপজেলা হাসপাতালে জায়গা হচ্ছে না। গত ২৪ ঘণ্টায় দিনাজপুর সদরে ৫১৫ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৩১৩ জন করোনা পজিটিভ শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ৬০.৭৮ শতাংশ। খুলনা থেকে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক সামছুজ্জামান শাহীন জানান, গত এক মাসে (২৫ মে-২৪ জুন) করোনায় আক্রান্ত হয়ে খুলনা বিভাগে ২৫৪ জন মারা গেছেন। ১৩০ শয্যা খুলনা ডেডিকেটেড হাসপাতালে (মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল) গত ১০ দিনেই করোনায় ৫০ জন ও উপসর্গ নিয়ে ১৬ জন মারা গেছেন। তবে এই হাসপাতালে কেউ উপসর্গ নিয়ে মারা গেলে নমুনা পরীক্ষায় তার পজিটিভ আসলে তাকে করোনায় মৃত্যু হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয় বলে দাবি করেন খুমেক হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক (আরএমও) ডা. সুহাস রঞ্জন হালদার।

করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যু : গতকাল পর্যন্ত দেশে মোট করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে ৮ লাখ ৭২ হাজার ৯৩৫ জন। মারা গেছেন ১৩ হাজার ৮৬৮ জন। ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন ৮১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ছিলেন ৫৫ জন ও নারী ২৬ জন। সর্বোচ্চ ২৩ জনের মৃত্যু হয়েছে খুলনা বিভাগে। এ ছাড়া ২০ জন রাজশাহী, ১৩ জন ঢাকা, সাতজন চট্টগ্রাম, তিনজন বরিশাল, পাঁচজন সিলেট, সাতজন রংপুর ও তিনজন ময়মনসিংহ বিভাগে মারা গেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাথমিক যাচাইয়ে প্রার্থী ২৩১ জন
প্রাথমিক যাচাইয়ে প্রার্থী ২৩১ জন
চার দিনে নিবন্ধন ছাড়াল ১৫ হাজার
চার দিনে নিবন্ধন ছাড়াল ১৫ হাজার
এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন ১৪৮৪ জন
এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন ১৪৮৪ জন
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
প্রসূতির মৃত্যুতে চিকিৎসকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
প্রসূতির মৃত্যুতে চিকিৎসকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ভূমিকম্পে আতঙ্ক নয় জরুরি সচেতনতা
ভূমিকম্পে আতঙ্ক নয় জরুরি সচেতনতা
ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ঘোষিত সময়ে ক্লাস শুরু না হওয়ায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ঘোষিত সময়ে ক্লাস শুরু না হওয়ায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
৩০ দলের মতামতের ভিত্তিতে কাঠামোগত সংস্কার সূচনা সম্ভব
৩০ দলের মতামতের ভিত্তিতে কাঠামোগত সংস্কার সূচনা সম্ভব
অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি
অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি
এএসআইয়ের লাশ থানার শৌচাগারে
এএসআইয়ের লাশ থানার শৌচাগারে
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে