শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ জুন, ২০২১ আপডেট:

করোনা উপসর্গে মৃত্যু ৫-৭ গুণ

নতুন শনাক্ত ৬০৫৮ মৃত্যু ৮১
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
করোনা উপসর্গে মৃত্যু ৫-৭ গুণ

করোনাভাইরাস সংক্রমণে গতকাল পর্যন্ত সরকারি হিসাবে দেশে মোট মৃত্যু হয়েছে ১৩ হাজার ৮৬৮ জনের। তবে এ সময়ে করোনার উপসর্গ নিয়ে মৃত্যু হয়েছে আরও অনেক বেশি। প্রতিদিন বিভিন্ন হাসপাতালের করোনা ইউনিটে মৃত্যুর বড় অংশই উপসর্গ নিয়ে মৃত্যু।  কেউ সর্দি-কাশি-জ্বর-শ্বাসকষ্ট নিয়ে মারা যাচ্ছেন বাড়িতে। মৃত্যুর পর এসব মানুষের অধিকাংশের নমুনা পরীক্ষা হচ্ছে না। ফলে অজানা থেকে যাচ্ছে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ। উঠে আসছে না দেশে করোনায় মৃত্যুর প্রকৃত চিত্র। স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্যানুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ৩০ হাজার ৩৯১টি নমুনা পরীক্ষায় নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে ৬ হাজার ৫৮ জনের। শনাক্তের হার ১৯.৯৩ শতাংশ। এ ছাড়া ২৪ ঘণ্টায় করোনা সংক্রমণে ৮১ জনের মৃত্যু হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে প্রতিদিন করোনা সংক্রমণে মৃত্যুর তথ্য জানানো হলেও সেখানে থাকে না উপসর্গে মৃত্যু বা মৃত্যুর পর করোনা শনাক্ত হওয়া রোগীর তথ্য। তবে বিভিন্ন এলাকায় খোঁজ নিয়ে, সিভিল সার্জনদের সঙ্গে কথা বলে ও বাংলাদেশ প্রতিদিনের সংবাদকর্মীদের পাঠানো তথ্যে দেখা গেছে, প্রতিদিনই অসংখ্য মানুষের মৃত্যু হচ্ছে করোনার উপসর্গ নিয়ে। পরীক্ষা না হওয়ায় জানা যাচ্ছে না তাদের কতজনের করোনা সংক্রমণ ছিল। দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, করোনা উপসর্গ নিয়ে ভর্তি রোগীর নমুনা সংগ্রহের আগেই মৃত্যু হলে পরে আর তার নমুনা পরীক্ষা হচ্ছে না। হিসাবের খাতায় লেখা হচ্ছে উপসর্গে মৃত্যু। অনেক জায়গায় আবার উপসর্গে মৃত্যুর হিসাবও রাখা হচ্ছে না। করোনা পরীক্ষা ছাড়াই মৃত্যু সনদে উল্লেখ করা হচ্ছে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ বা কিডনি বিকলে মৃত্যুর মতো বিষয়। বাগেরহাট জেলার করোনার হটস্পট মোংলার বাসিন্দা মাসুম রাসেল বলেন, গত বছর লকডাউনের সময় কোনো বাড়িতে কেউ করোনার উপসর্গ নিয়ে মারা গেলে আশপাশের লোকজন প্রশাসনকে জানাতেন। এরপর মৃতের নমুনা সংগ্রহ করে স্বাস্থ্যবিধি মেনে দাফন করা হতো। পরবর্তীতে রিপোর্ট পজিটিভ আসলে সেটা জানানো হতো। বর্তমানে উপসর্গ নিয়ে কেউ বাড়িতে মারা গেলে স্বজনরা স্বাভাবিক নিয়মেই মৃতদেহ সৎকার করছেন। মৃতের নমুনা পরীক্ষা হচ্ছে না। কোনো হিসাবের খাতায়ই তাদের নাম উঠছে না। বর্তমানে করোনা সংক্রমণের হটস্পট রংপুরে উপসর্গে মৃত্যুর পরিসংখ্যান জানতে সিভিল সার্জন ডা. হিরম্ব কুমার রায়কে ফোন করলে তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, উপসর্গে মৃত্যুর কোনো পরিসংখ্যান করা হয় না। অনেকে জ্বর, সর্দি, কাশিসহ করোনার বিভিন্ন উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। এসব উপসর্গের পাশাপাশি অন্য রোগও থাকে। নমুনা পরীক্ষার আগে তাদের মৃত্যু হলে পরে আর নমুনা পরীক্ষা হয় না। অন্য রোগে মৃত্যু হিসেবে ধরা হয়। রংপুর থেকে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক নজরুল মৃধা জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় এই বিভাগে অতীতের রেকর্ড ভেঙে ৮৪৩ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছে। মারা গেছেন সাতজন। তবে উপসর্গে মৃত্যুর কোনো হিসাব সিভিল সার্জন অফিস থেকে দেওয়া হয় না।

রাজশাহী থেকে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক কাজী শাহেদ জানান, ৩১ মে থেকে ২৩ জুন পর্যন্ত করোনা পজিটিভ ও উপসর্গ নিয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডে মারা গেছেন ২৬৩ জন। এর মধ্যে ১৩৩ জন করোনা পজিটিভ ছিলেন। উপর্সগ নিয়ে মারা গেছেন ১২৯ জন। উপসর্গ থাকলেও একজন করোনা নেগেটিভ হওয়ার পর মারা যান। গত ২৪ ঘণ্টায় এই হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ১৮ জন মারা যান, যার মধ্যে করোনা পজিটিভ ছিলেন ৮ জন, উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন ১০ জন। তবে উপসর্গ নিয়ে কেউ হাসপাতালে আসলে তাকে ছয় ঘণ্টা পর্যবেক্ষণে রাখা হয়। এর মধ্যে কেউ মারা গেলে তার আর নমুনা পরীক্ষা করা হয় না। রাজশাহী মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. নওশাদ আলী জানান, পরীক্ষার পর যারা পজিটিভ হন, মৃত্যুর তালিকায় তাদের পজিটিভ হিসেবেই উল্লেখ করা হয়। তবে উপসর্গ নিয়ে যারা মারা যাচ্ছেন, তাদের নমুনা পরীক্ষা করা হয় না। ফলে তারা নেগেটিভ না পজিটিভ ছিলেন, সেটি জানা যাচ্ছে না। উপসর্গ নিয়ে মৃত্যুর তালিকাতেই তাদের নাম থেকে যাচ্ছে।

সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গত বুধবার আটজনের মৃত্যু হয়। এর মধ্যে একজনের করোনা পজিটিভ ছিল, সাতজনই মারা যান উপসর্গ নিয়ে। সাতক্ষীরা সিভিল সার্জন অফিসের মেডিকেল অফিসার ডা. জয়ন্ত সরকারের বরাত দিয়ে আমাদের সাতক্ষীরা প্রতিনিধি মনিরুল ইসলাম মনি জানান, করোনার শুরু থেকে গতকাল পর্যন্ত জেলায় করোনা শনাক্ত রোগী মারা গেছেন ৬৫ জন। এ সময়ে উপসর্গ নিয়ে মৃত্যু হয়েছে ২৯৭ জনের। করোনার উপসর্গ নিয়ে যারা বাড়িতে মারা যাচ্ছেন, তাদের নমুনা পরীক্ষা হচ্ছে না। এগুলো উপসর্গে মৃত্যু হিসেবে ধরা হচ্ছে। কারও নাম সেই তালিকাতেও উঠছে না।

দিনাজপুর প্রতিনিধি মো. রিয়াজুল ইসলাম জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় ৩ জনসহ গত আট দিনে দিনাজপুর সদরে করোনায় ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে এই সময়ে উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন ১৯ জন। এ ছাড়া ২৩ জুন পর্যন্ত সাত দিনে জেলায় করোনায় ১১ জন ও উপসর্গ নিয়ে ২৬ জন মারা গেছেন। বর্তমানে দিনাজপুরের বিভিন্ন গ্রামের ঘরে ঘরে শুরু হয়েছে জ্বর, সর্দি। করোনার উপসর্গ নিয়ে প্রতিদিনই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসছেন অনেকে। উপজেলা হাসপাতালে জায়গা হচ্ছে না। গত ২৪ ঘণ্টায় দিনাজপুর সদরে ৫১৫ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৩১৩ জন করোনা পজিটিভ শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ৬০.৭৮ শতাংশ। খুলনা থেকে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক সামছুজ্জামান শাহীন জানান, গত এক মাসে (২৫ মে-২৪ জুন) করোনায় আক্রান্ত হয়ে খুলনা বিভাগে ২৫৪ জন মারা গেছেন। ১৩০ শয্যা খুলনা ডেডিকেটেড হাসপাতালে (মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল) গত ১০ দিনেই করোনায় ৫০ জন ও উপসর্গ নিয়ে ১৬ জন মারা গেছেন। তবে এই হাসপাতালে কেউ উপসর্গ নিয়ে মারা গেলে নমুনা পরীক্ষায় তার পজিটিভ আসলে তাকে করোনায় মৃত্যু হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয় বলে দাবি করেন খুমেক হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক (আরএমও) ডা. সুহাস রঞ্জন হালদার।

করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যু : গতকাল পর্যন্ত দেশে মোট করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে ৮ লাখ ৭২ হাজার ৯৩৫ জন। মারা গেছেন ১৩ হাজার ৮৬৮ জন। ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন ৮১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ছিলেন ৫৫ জন ও নারী ২৬ জন। সর্বোচ্চ ২৩ জনের মৃত্যু হয়েছে খুলনা বিভাগে। এ ছাড়া ২০ জন রাজশাহী, ১৩ জন ঢাকা, সাতজন চট্টগ্রাম, তিনজন বরিশাল, পাঁচজন সিলেট, সাতজন রংপুর ও তিনজন ময়মনসিংহ বিভাগে মারা গেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
এপিএ পদ্ধতির পরিবর্তে চালু জিপিএমএস
এপিএ পদ্ধতির পরিবর্তে চালু জিপিএমএস
ওএসডি ৯ সচিব বাধ্যতামূলক অবসরে
ওএসডি ৯ সচিব বাধ্যতামূলক অবসরে
জুলাই-আগস্টে ব্যাপকমাত্রায় নিপীড়ন সঠিক নয়
জুলাই-আগস্টে ব্যাপকমাত্রায় নিপীড়ন সঠিক নয়
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
দুই অতিরিক্ত জজের বাড়িতে দুঃসাহসিক চুরি
দুই অতিরিক্ত জজের বাড়িতে দুঃসাহসিক চুরি
ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
ট্রাইব্যুনালে শেখ হাসিনার আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
নানান আয়োজনে দীপাবলি উদ্যাপিত
নানান আয়োজনে দীপাবলি উদ্যাপিত
সর্বশেষ খবর
সড়কে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, প্রাণ গেল হেলপারের
সড়কে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, প্রাণ গেল হেলপারের

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জেন-জি বিক্ষোভে মাদাগাস্কারে নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ
জেন-জি বিক্ষোভে মাদাগাস্কারে নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষ পিআর বুঝে না’
‘বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষ পিআর বুঝে না’

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ত্রিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক ও হেলাপার নিহত
ত্রিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক ও হেলাপার নিহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের প্রভাব কমাতে যুক্তরাষ্ট্র-অস্ট্রেলিয়া খনিজ চুক্তি সই
চীনের প্রভাব কমাতে যুক্তরাষ্ট্র-অস্ট্রেলিয়া খনিজ চুক্তি সই

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করবেন যেভাবে
শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করবেন যেভাবে

৪৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেঘনায় মা ইলিশ শিকারের দায়ে ১৯ জেলের দণ্ড
মেঘনায় মা ইলিশ শিকারের দায়ে ১৯ জেলের দণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুরির কাহিনীতে ‘অধ্যাপক‌' নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি
চুরির কাহিনীতে ‘অধ্যাপক‌' নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে যুবককে মারধর, হাসপাতালে মৃত্যু
ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে যুবককে মারধর, হাসপাতালে মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপিসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে ১৪তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক এমপিসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে ১৪তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকার আবহাওয়া দুপুর পর্যন্ত শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া দুপুর পর্যন্ত শুষ্ক থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে দিল্লি, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে দিল্লি, ঢাকার পরিস্থিতি কী?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহান বিজয় দিবসের সরকারি কর্মসূচি ঘোষণা
মহান বিজয় দিবসের সরকারি কর্মসূচি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কথাবার্তায় সংযম জরুরি
কথাবার্তায় সংযম জরুরি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ
ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গ্যালাক্সির রহস্যময় আলো, উৎস হতে পারে ‘ডার্ক ম্যাটার’
গ্যালাক্সির রহস্যময় আলো, উৎস হতে পারে ‘ডার্ক ম্যাটার’

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পুরুষদের মস্তিষ্ক নারীদের তুলনায় দ্রুত সঙ্কুচিত হয় : গবেষণা
পুরুষদের মস্তিষ্ক নারীদের তুলনায় দ্রুত সঙ্কুচিত হয় : গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড
চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দ্বিতীয়বারের মতো ‘মালাক্কা আন্তর্জাতিক হালাল ফেস্টিভালে’ বাংলাদেশের অংশগ্রহণ
দ্বিতীয়বারের মতো ‘মালাক্কা আন্তর্জাতিক হালাল ফেস্টিভালে’ বাংলাদেশের অংশগ্রহণ

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাহাড়ি জনপদে শিক্ষা বিস্তারে  স্কুলে শিক্ষা সামগ্রী দিল বিজিবি
পাহাড়ি জনপদে শিক্ষা বিস্তারে  স্কুলে শিক্ষা সামগ্রী দিল বিজিবি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

১৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিগারদের বাঁচা-মরার লড়াই আজ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা
‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এইচএসসিতে মাদারীপুর জেলার সেরা অর্পা
এইচএসসিতে মাদারীপুর জেলার সেরা অর্পা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪
ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আটক ২৪

দেশগ্রাম

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়