শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ জুন, ২০২১ আপডেট:

করোনা উপসর্গে মৃত্যু ৫-৭ গুণ

নতুন শনাক্ত ৬০৫৮ মৃত্যু ৮১
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
করোনা উপসর্গে মৃত্যু ৫-৭ গুণ

করোনাভাইরাস সংক্রমণে গতকাল পর্যন্ত সরকারি হিসাবে দেশে মোট মৃত্যু হয়েছে ১৩ হাজার ৮৬৮ জনের। তবে এ সময়ে করোনার উপসর্গ নিয়ে মৃত্যু হয়েছে আরও অনেক বেশি। প্রতিদিন বিভিন্ন হাসপাতালের করোনা ইউনিটে মৃত্যুর বড় অংশই উপসর্গ নিয়ে মৃত্যু।  কেউ সর্দি-কাশি-জ্বর-শ্বাসকষ্ট নিয়ে মারা যাচ্ছেন বাড়িতে। মৃত্যুর পর এসব মানুষের অধিকাংশের নমুনা পরীক্ষা হচ্ছে না। ফলে অজানা থেকে যাচ্ছে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ। উঠে আসছে না দেশে করোনায় মৃত্যুর প্রকৃত চিত্র। স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্যানুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ৩০ হাজার ৩৯১টি নমুনা পরীক্ষায় নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে ৬ হাজার ৫৮ জনের। শনাক্তের হার ১৯.৯৩ শতাংশ। এ ছাড়া ২৪ ঘণ্টায় করোনা সংক্রমণে ৮১ জনের মৃত্যু হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে প্রতিদিন করোনা সংক্রমণে মৃত্যুর তথ্য জানানো হলেও সেখানে থাকে না উপসর্গে মৃত্যু বা মৃত্যুর পর করোনা শনাক্ত হওয়া রোগীর তথ্য। তবে বিভিন্ন এলাকায় খোঁজ নিয়ে, সিভিল সার্জনদের সঙ্গে কথা বলে ও বাংলাদেশ প্রতিদিনের সংবাদকর্মীদের পাঠানো তথ্যে দেখা গেছে, প্রতিদিনই অসংখ্য মানুষের মৃত্যু হচ্ছে করোনার উপসর্গ নিয়ে। পরীক্ষা না হওয়ায় জানা যাচ্ছে না তাদের কতজনের করোনা সংক্রমণ ছিল। দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, করোনা উপসর্গ নিয়ে ভর্তি রোগীর নমুনা সংগ্রহের আগেই মৃত্যু হলে পরে আর তার নমুনা পরীক্ষা হচ্ছে না। হিসাবের খাতায় লেখা হচ্ছে উপসর্গে মৃত্যু। অনেক জায়গায় আবার উপসর্গে মৃত্যুর হিসাবও রাখা হচ্ছে না। করোনা পরীক্ষা ছাড়াই মৃত্যু সনদে উল্লেখ করা হচ্ছে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ বা কিডনি বিকলে মৃত্যুর মতো বিষয়। বাগেরহাট জেলার করোনার হটস্পট মোংলার বাসিন্দা মাসুম রাসেল বলেন, গত বছর লকডাউনের সময় কোনো বাড়িতে কেউ করোনার উপসর্গ নিয়ে মারা গেলে আশপাশের লোকজন প্রশাসনকে জানাতেন। এরপর মৃতের নমুনা সংগ্রহ করে স্বাস্থ্যবিধি মেনে দাফন করা হতো। পরবর্তীতে রিপোর্ট পজিটিভ আসলে সেটা জানানো হতো। বর্তমানে উপসর্গ নিয়ে কেউ বাড়িতে মারা গেলে স্বজনরা স্বাভাবিক নিয়মেই মৃতদেহ সৎকার করছেন। মৃতের নমুনা পরীক্ষা হচ্ছে না। কোনো হিসাবের খাতায়ই তাদের নাম উঠছে না। বর্তমানে করোনা সংক্রমণের হটস্পট রংপুরে উপসর্গে মৃত্যুর পরিসংখ্যান জানতে সিভিল সার্জন ডা. হিরম্ব কুমার রায়কে ফোন করলে তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, উপসর্গে মৃত্যুর কোনো পরিসংখ্যান করা হয় না। অনেকে জ্বর, সর্দি, কাশিসহ করোনার বিভিন্ন উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। এসব উপসর্গের পাশাপাশি অন্য রোগও থাকে। নমুনা পরীক্ষার আগে তাদের মৃত্যু হলে পরে আর নমুনা পরীক্ষা হয় না। অন্য রোগে মৃত্যু হিসেবে ধরা হয়। রংপুর থেকে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক নজরুল মৃধা জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় এই বিভাগে অতীতের রেকর্ড ভেঙে ৮৪৩ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছে। মারা গেছেন সাতজন। তবে উপসর্গে মৃত্যুর কোনো হিসাব সিভিল সার্জন অফিস থেকে দেওয়া হয় না।

রাজশাহী থেকে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক কাজী শাহেদ জানান, ৩১ মে থেকে ২৩ জুন পর্যন্ত করোনা পজিটিভ ও উপসর্গ নিয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডে মারা গেছেন ২৬৩ জন। এর মধ্যে ১৩৩ জন করোনা পজিটিভ ছিলেন। উপর্সগ নিয়ে মারা গেছেন ১২৯ জন। উপসর্গ থাকলেও একজন করোনা নেগেটিভ হওয়ার পর মারা যান। গত ২৪ ঘণ্টায় এই হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ১৮ জন মারা যান, যার মধ্যে করোনা পজিটিভ ছিলেন ৮ জন, উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন ১০ জন। তবে উপসর্গ নিয়ে কেউ হাসপাতালে আসলে তাকে ছয় ঘণ্টা পর্যবেক্ষণে রাখা হয়। এর মধ্যে কেউ মারা গেলে তার আর নমুনা পরীক্ষা করা হয় না। রাজশাহী মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. নওশাদ আলী জানান, পরীক্ষার পর যারা পজিটিভ হন, মৃত্যুর তালিকায় তাদের পজিটিভ হিসেবেই উল্লেখ করা হয়। তবে উপসর্গ নিয়ে যারা মারা যাচ্ছেন, তাদের নমুনা পরীক্ষা করা হয় না। ফলে তারা নেগেটিভ না পজিটিভ ছিলেন, সেটি জানা যাচ্ছে না। উপসর্গ নিয়ে মৃত্যুর তালিকাতেই তাদের নাম থেকে যাচ্ছে।

সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গত বুধবার আটজনের মৃত্যু হয়। এর মধ্যে একজনের করোনা পজিটিভ ছিল, সাতজনই মারা যান উপসর্গ নিয়ে। সাতক্ষীরা সিভিল সার্জন অফিসের মেডিকেল অফিসার ডা. জয়ন্ত সরকারের বরাত দিয়ে আমাদের সাতক্ষীরা প্রতিনিধি মনিরুল ইসলাম মনি জানান, করোনার শুরু থেকে গতকাল পর্যন্ত জেলায় করোনা শনাক্ত রোগী মারা গেছেন ৬৫ জন। এ সময়ে উপসর্গ নিয়ে মৃত্যু হয়েছে ২৯৭ জনের। করোনার উপসর্গ নিয়ে যারা বাড়িতে মারা যাচ্ছেন, তাদের নমুনা পরীক্ষা হচ্ছে না। এগুলো উপসর্গে মৃত্যু হিসেবে ধরা হচ্ছে। কারও নাম সেই তালিকাতেও উঠছে না।

দিনাজপুর প্রতিনিধি মো. রিয়াজুল ইসলাম জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় ৩ জনসহ গত আট দিনে দিনাজপুর সদরে করোনায় ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে এই সময়ে উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন ১৯ জন। এ ছাড়া ২৩ জুন পর্যন্ত সাত দিনে জেলায় করোনায় ১১ জন ও উপসর্গ নিয়ে ২৬ জন মারা গেছেন। বর্তমানে দিনাজপুরের বিভিন্ন গ্রামের ঘরে ঘরে শুরু হয়েছে জ্বর, সর্দি। করোনার উপসর্গ নিয়ে প্রতিদিনই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসছেন অনেকে। উপজেলা হাসপাতালে জায়গা হচ্ছে না। গত ২৪ ঘণ্টায় দিনাজপুর সদরে ৫১৫ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৩১৩ জন করোনা পজিটিভ শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ৬০.৭৮ শতাংশ। খুলনা থেকে আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক সামছুজ্জামান শাহীন জানান, গত এক মাসে (২৫ মে-২৪ জুন) করোনায় আক্রান্ত হয়ে খুলনা বিভাগে ২৫৪ জন মারা গেছেন। ১৩০ শয্যা খুলনা ডেডিকেটেড হাসপাতালে (মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল) গত ১০ দিনেই করোনায় ৫০ জন ও উপসর্গ নিয়ে ১৬ জন মারা গেছেন। তবে এই হাসপাতালে কেউ উপসর্গ নিয়ে মারা গেলে নমুনা পরীক্ষায় তার পজিটিভ আসলে তাকে করোনায় মৃত্যু হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয় বলে দাবি করেন খুমেক হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক (আরএমও) ডা. সুহাস রঞ্জন হালদার।

করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যু : গতকাল পর্যন্ত দেশে মোট করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে ৮ লাখ ৭২ হাজার ৯৩৫ জন। মারা গেছেন ১৩ হাজার ৮৬৮ জন। ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন ৮১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ছিলেন ৫৫ জন ও নারী ২৬ জন। সর্বোচ্চ ২৩ জনের মৃত্যু হয়েছে খুলনা বিভাগে। এ ছাড়া ২০ জন রাজশাহী, ১৩ জন ঢাকা, সাতজন চট্টগ্রাম, তিনজন বরিশাল, পাঁচজন সিলেট, সাতজন রংপুর ও তিনজন ময়মনসিংহ বিভাগে মারা গেছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
লিবিয়ায় মানব পাচার চক্রের ঘাঁটিতে অভিযান
লিবিয়ায় মানব পাচার চক্রের ঘাঁটিতে অভিযান
মাদক পাচারে অভিযুক্ত ১৬ হাজার বিদেশিকে ফেরত পাঠাচ্ছে ভারত
মাদক পাচারে অভিযুক্ত ১৬ হাজার বিদেশিকে ফেরত পাঠাচ্ছে ভারত
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন
অবরুদ্ধ গাজায় বর্বর গণহত্যায় ইসরায়েল
অবরুদ্ধ গাজায় বর্বর গণহত্যায় ইসরায়েল
বরিশালে রোগীর মৃত্যুতে ভাঙচুর হাসপাতাল
বরিশালে রোগীর মৃত্যুতে ভাঙচুর হাসপাতাল
এনবিআরে বড় রদবদল
এনবিআরে বড় রদবদল
জামায়াত আমিরের সঙ্গে চীনা রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে চীনা রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
২৭ সেপ্টেম্বর নির্বাচন কর্মকর্তা সম্মেলন
২৭ সেপ্টেম্বর নির্বাচন কর্মকর্তা সম্মেলন
ড. ইউনূসকে সরিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের পক্ষে নই
ড. ইউনূসকে সরিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের পক্ষে নই
নদীতে ভাসছিল শিক্ষিকার লাশ
নদীতে ভাসছিল শিক্ষিকার লাশ
ছেলেকে হত্যা, বাবা ও সৎমা গ্রেপ্তার
ছেলেকে হত্যা, বাবা ও সৎমা গ্রেপ্তার
সর্বশেষ খবর
তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর
চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

২০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম