শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

ঘরমুখো মানুষ স্বাস্থ্যবিধি উধাও

উত্তরবঙ্গের বাসে শিডিউল বিপর্যয়, যানজটে ভোগান্তি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ঘরমুখো মানুষ স্বাস্থ্যবিধি উধাও

লকডাউন শিথিল হলেও ঘরমুখো মানুষের অতিরিক্ত চাপ নেই বাস, লঞ্চ টার্মিনাল ও রেল স্টেশনে। অনেকটা স্বাভাবিক সময়ের মতোই চলছে লঞ্চ, ট্রেন ও বাস। ঢাকা টাঙ্গাইল-সিরাজগঞ্জ সড়কে যানজটের কারণে উত্তরবঙ্গের গাড়িগুলো সময়মতো যাতায়াত করতে পারছে না। এতে দূরপাল্লার অনেক রুটের শিডিউল ভেঙে পড়েছে। বাস মালিকরা বিকল্প বাস দিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছেন। এ ছাড়া গতকাল ফেরিঘাটগুলোতে ফেরি চলাচল ছিল স্বাভাবিক। রাজধানী ঢাকা থেকেও ঘরমুখী মানুষের স্রোত দেখা যায়নি। অনেকে বলছেন আজ থেকে যাত্রী বাড়বে। তাছাড়া ঈদের পর আবার ঢাকায় ফেরা নিয়ে শঙ্কা ও করোনার ভয়াবহ বিস্তারের কারণে ঘরমুখী যাত্রীর সংখ্যা কম বলে জানা গেছে।

লঞ্চ : রবিবার সকাল থেকে সদরঘাট টার্মিনালে ভিড় না থাকলেও দুপুরের পর থেকে ভিড় বাড়ে। তবে সেটা অস্বাভাবিক নয়। রাত ৯টায় যে লঞ্চ ছেড়ে যাওয়ার শিডিউল ছিল সন্ধ্যা ৬টার মধ্যেই সেগুলোর ডেক যাত্রীতে ভরে যায়। তবে সকালের দিকে যেসব লঞ্চ সেগুলো ছিল অনেকটা ফাঁকা। বিকালে কিছু ভিড় হলেও সেটাকে ঠিক ঈদের ভিড়ের মতো বলা যাবে না। ঢাকা নদীবন্দরের যুগ্ম পরিচালক জয়নাল আবেদীন বলেন, ‘আমরা যাত্রীদের মাস্ক ছাড়া  টার্মিনালে প্রবেশ করতে দিচ্ছি না। লঞ্চের ভিতরে যাত্রীদের মাস্ক পরা নিশ্চিত করতে মোবাইল কোর্ট কাজ করছে।’

ট্রেন : টিকিট ছাড়া স্টেশনের ভিতরে যাত্রী প্রবেশ করতে না দেওয়ায় কমলাপুর রেল স্টেশনের বাইরে ভিড় জমায় শত শত হাজার হাজার যাত্রী। তারা টিকিট না পেয়ে সেখানে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানায়। অনেকে বিমানবন্দর থেকে ট্রেনে ওঠার পরিকল্পনা করে কমলাপুর থেকে বিমানবন্দরের দিকে চলে যায়। এ ছাড়া কমিউটার ট্রেনের কাউন্টারে ব্যাপক ভিড়ের কারণে স্বাস্থ্যবিধি ভেঙে পড়ে। যাত্রীরা জানান, টিকিট বিক্রির ২৮টি কাউন্টারের মধ্যে ২৭টি বন্ধ। শুধু কমিউটার ট্রেনের একটি কাউন্টারে টিকিট দেওয়ার কারণে ভিড় বেশি ছিল।

কমালাপুর রেল স্টেশনের ম্যানেজার মাসুদ সরোয়ার বলেন, ‘আমরা টিকিট হাতে মাস্ক পরিহিত অবস্থায় যাত্রীদের প্রবেশ করিয়েছি। ফলে স্টেশনের ভিতরে স্বাস্থ্য বিধি বজায় ছিল। স্টেশনের বাইরে টিকিটের জন্য বিপুল পরিমাণ মানুষ ভিড় করে। কিন্তু আমরা টিকিট না দেখে কাউকে প্রবেশ করতে দেইনি। আমাদের প্রতিটি ট্রেন সময়মতো ছেড়ে গেছে এবং সময়মতো স্টেশনে পৌঁছেছে।’

বাস : ঈদের আগে এই সময় যাত্রীর চাপ আর বাস শ্রমিকদের হাঁকডাকে মুখরিত থাকে টার্মিনালগুলো। কিন্তু এবার চিত্র কিছুটা ভিন্ন। বাসে এখনো কাক্সিক্ষত মাত্রায় যাত্রী পাচ্ছে না দূরপাল্লা ও স্বল্পপাল্লার গাড়িগুলো। ৪০ আসনের গাড়িতে যাত্রী নিবে ২০ জন তাতেও বাসের আসন পূর্ণ হতে এক থেকে দেড় ঘণ্টা সময় লেগে যাচ্ছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন আজ থেকে বাসে যাত্রীর পরিমাণ বাড়বে। তবে ঈদের এক দিন পর থেকেই আবার লকডাউন শুরু হবে এই আশঙ্কায় ঘরমুখী মানুষের সংখ্যা অনেকটাই কম বলে মনে করছেন বাস মালিকরা।

সায়েদাবাদ টার্মিনাল বাস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম বলেন, ‘রবিবার বিকাল পর্যন্ত টার্মিনালে তেমন ভিড় ছিল না। সোমবার সকাল থেকে হয়তো যাত্রী বাড়বে। বিধিনিষেধ মেনে বাসগুলোতে অর্ধেক যাত্রী নিয়ে ছাড়ছে। তারপরও সব সিটে যাত্রী ভরতে এক দেড় ঘণ্টা সময় লেগে যাচ্ছে।’ গার্মেন্টসহ শিল্পকারখানা বেতন বোনাস দেওয়ায় আজ থেকে যাত্রীর সংখ্যা বাড়তে পারে বলে জানান তিনি। সায়েদাবাদের মতো একই চিত্র গাবতলী ও মহাখালী টার্মিনালেও। গাবতলী বাসস্ট্যান্ডে হানিফ পরিবহনের কাউন্টার ম্যানেজার হারুন রশিদ বলেন, যাত্রী পাওয়া যাচ্ছে না। হয়তো ফিরে আসার চিন্তা ও করোনার সংক্রামণ বাড়তে থাকায় অনেকে বাড়িতে যাচ্ছে না।’

উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন সড়কে তীব্র যানজটের গাড়িগুলো শিডিউল মেনে চলতে পারছে না। শনিবার রাতে যেসব যাত্রী নিয়ে বাস ছাড়ার কথা তারা গেছেন রবিবার সকালে।’

খালেক পরিবহনের রংপুরের যাত্রী রফিকুল জানান, সকাল ৯টায় গাড়ি ছাড়ার কথা। আগেই ফোন দিয়ে জানানো হয়েছে বাস আসতে পারেনি। বিকাল ৩টার পর তাকে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। অনেক মানুষ কাউন্টারে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে দেখা যায়।

চুয়াডাঙ্গার বেসরকারি চাকরিজীবী আনোয়ারুল হক বলেন, ‘ঈদের এক দিন পর থেকেই আবার লকডাউন। ঘরে ফেরা নিয়ে শঙ্কা। তাই এবার ঈদ ঢাকায় করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’ তার মতো একই বক্তব্য জানান আরও অনেকে।

দৌলতদিয়ায় স্বস্তি : রাজবাড়ী প্রতিনিধি জানান, ঢাকামুখী যাত্রী ও যানবাহনের চাপ না থাকায় দৌলতদিয়া ফেরিঘাট দিয়ে স্বস্তিতে ঘরে ফিরছে ঘরমুখো মানুষ। রবিবার বিকালে ফেরিঘাটের জিরো পয়েন্ট থেকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের ঢাকামুখী পশুবাহী গাড়ির কোনো সিরিয়াল ছিল না। দূরপাল্লার বাস সোজা ফেরিতে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যাচ্ছে। অনেক বাস ছিল যাত্রীশূন্য।

বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড়ে কচ্ছপগতি : সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, যানবাহনের বাড়তি চাপে বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম মহাসড়কের ২২ কিলোমিটার এলাকায় কচ্ছপ গতিতে চলছে গাড়ি। আবার মাঝে মধ্যে সৃষ্টি হচ্ছে যানজট। মাত্র ২২ কিলোমিটার পার হতে সময় লাগছে প্রায় ৫ ঘণ্টা। এতে চালক ও যাত্রীদের দুর্ভোগ নিয়েই ঘরে ফিরতে হচ্ছে। অন্যদিকে, পণ্য পরিবহনের গাড়িতে দাঁড়িয়ে ঘরে ফেরা মানুষগুলোকে প্রচ- গরমে নাভিশ্বাস অবস্থা দেখা যায়। বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোসাদ্দেক হোসেন জানান, বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড়ে মূলত অতিরিক্ত গাড়ির চাপ, রাস্তা সংস্কার ও নলকা সরু সেতু এ তিনটি কারণে মূলত যানজট দেখা দেয়।

টাঙ্গাইলে ২০ কিলোমিটারে যানজট : টাঙ্গাইল প্রতিনিধি জানান, অতিরিক্ত যানবাহন ও ঘরমুখো মানুষের চাপে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে ২০ কিলোমিটার এলাকায় উত্তরবঙ্গমুখী লেনে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। সিরাজগঞ্জের অংশে গাড়ির গতি ধীর হওযায় সেতুতে টোল আদায় মাঝে মাঝে বন্ধ করে দেওয়া হয়। এই কারণেই যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। তবে ঢাকাগামী লেনে স্বাভাবিক গতিতে যানবাহন চলাচল করছে। রবিবার ভোর রাত থেকে বঙ্গবন্ধু সেতু রাবনা বাইপাস পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে থেমে থেমে যানজট ছিল। এলেঙ্গা হাইওয়ে থানার ওসি ইয়াসির আরাফাত বলেন, গাড়ির চাপ বেশি থাকায় কিছুটা যানজট হচ্ছে।

পাটুরিয়ায় চাপ নেই : মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, যানবাহনের চাপ নেই পাটুরিয়া ঘাটে। যানবাহন ও যাত্রী পারাপারের জন্য ষোলোটি ফেরি চলাচল করছে এই নৌরুটে। ফেরি ও যাত্রী ছিল প্রায় স্বাভাবিক।

এই বিভাগের আরও খবর
রাবিতে আবারও কর্মবিরতি, ক্যাম্পাস বন্ধের আশঙ্কা
রাবিতে আবারও কর্মবিরতি, ক্যাম্পাস বন্ধের আশঙ্কা
এইচএসসি পরীক্ষা মে-জুনে, হবে পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসে
এইচএসসি পরীক্ষা মে-জুনে, হবে পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসে
বুড়িগঙ্গায় হাত-পা বাঁধা মা-ছেলেসহ চার লাশ
বুড়িগঙ্গায় হাত-পা বাঁধা মা-ছেলেসহ চার লাশ
অসচেতনতা
অসচেতনতা
থাপ্পড় দেওয়ায় শ্বাসরোধে হত্যা শ্বশুরকে
থাপ্পড় দেওয়ায় শ্বাসরোধে হত্যা শ্বশুরকে
পোষ্য কোটা ইস্যুতে ফের তিন দিনের কর্মবিরতি
পোষ্য কোটা ইস্যুতে ফের তিন দিনের কর্মবিরতি
ভারতে নিষিদ্ধ হলো অনলাইন গেম
ভারতে নিষিদ্ধ হলো অনলাইন গেম
তিনবিঘা করিডর বিএসএফের হয়রানির অভিযোগে বিক্ষোভ
তিনবিঘা করিডর বিএসএফের হয়রানির অভিযোগে বিক্ষোভ
বিমানবন্দর স্টেশনের কাছে ট্রেন লাইনচ্যুত
বিমানবন্দর স্টেশনের কাছে ট্রেন লাইনচ্যুত
ময়নাতদন্তে শরীরে আঘাতের চিহ্ন মেলেনি
ময়নাতদন্তে শরীরে আঘাতের চিহ্ন মেলেনি
ডেঙ্গুতে আরও চারজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও চারজনের মৃত্যু
খুলনায় যুবদল নেতাকে গলা কেটে হত্যা
খুলনায় যুবদল নেতাকে গলা কেটে হত্যা
সর্বশেষ খবর
স্বপ্নের নগরীতে ইতিহাসের কান্না
স্বপ্নের নগরীতে ইতিহাসের কান্না

৫০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মালয়েশিয়ার বিস্ময়কর পুত্রা মসজিদ
মালয়েশিয়ার বিস্ময়কর পুত্রা মসজিদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতে শিল্পপতি অনিল আম্বানির বিরুদ্ধে মামলা
ভারতে শিল্পপতি অনিল আম্বানির বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাপোলিতে অভিষেকেই ডি ব্রুইনের জাদুকরী গোল
নাপোলিতে অভিষেকেই ডি ব্রুইনের জাদুকরী গোল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ক্লাবে ফিরলেন ইংলিশ মিডফিল্ডার
শৈশবের ক্লাবে ফিরলেন ইংলিশ মিডফিল্ডার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিছিয়ে পড়েও বার্সেলোনার নাটকীয় জয়
পিছিয়ে পড়েও বার্সেলোনার নাটকীয় জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম ফুটবলার হিসেবে গোলের সেঞ্চুরিতে রোনালদোর ইতিহাস
প্রথম ফুটবলার হিসেবে গোলের সেঞ্চুরিতে রোনালদোর ইতিহাস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে আরেকটি লঘুচাপের শঙ্কা, ৩ নম্বর সতর্কতা
সাগরে আরেকটি লঘুচাপের শঙ্কা, ৩ নম্বর সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজা যুদ্ধ নিয়ে সরকারের অবস্থানের প্রতিবাদে ডাচ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ
গাজা যুদ্ধ নিয়ে সরকারের অবস্থানের প্রতিবাদে ডাচ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে আশ্রয় আবেদনের রেকর্ড
যুক্তরাজ্যে আশ্রয় আবেদনের রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরিচ্যুত হলেন মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা প্রধান
চাকরিচ্যুত হলেন মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা প্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিডসকে ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করলো আর্সেনাল
লিডসকে ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করলো আর্সেনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উগান্ডার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের চুক্তি: অর্থনৈতিক চাপ, শুল্ক ছাড় ও বিতর্কের নেপথ্য কাহিনি
উগান্ডার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের চুক্তি: অর্থনৈতিক চাপ, শুল্ক ছাড় ও বিতর্কের নেপথ্য কাহিনি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে আবারও টটেনহামের কাছে হারলো ম্যানসিটি
ঘরের মাঠে আবারও টটেনহামের কাছে হারলো ম্যানসিটি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হার্ডলসের দুই সেরা রোকসানা ও তানভীর
হার্ডলসের দুই সেরা রোকসানা ও তানভীর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপের আগে নতুন অ্যানালিস্ট নিয়োগ দিল বিসিবি
এশিয়া কাপের আগে নতুন অ্যানালিস্ট নিয়োগ দিল বিসিবি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইব্রেকারে হেরে আবারও রোনালদোর স্বপ্নভঙ্গ
টাইব্রেকারে হেরে আবারও রোনালদোর স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার
বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভ্রান্ত যাত্রী ককপিটে, তারপর যা ঘটল...
বিভ্রান্ত যাত্রী ককপিটে, তারপর যা ঘটল...

৮ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে
মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ
গাজীপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্তানের অটিজমের ঝুঁকি বাড়াতে পারে প্যারাসিটামল : গবেষণা
সন্তানের অটিজমের ঝুঁকি বাড়াতে পারে প্যারাসিটামল : গবেষণা

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হত্যা মামলায় কারাগারে জাবির সাবেক সহকারী প্রক্টর জনি
হত্যা মামলায় কারাগারে জাবির সাবেক সহকারী প্রক্টর জনি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ৫০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
কুমিল্লায় পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ৫০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী
প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী

২১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার
বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?
কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ
বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত
ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স
ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান
খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা
পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত
যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব
ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের
শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া
পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা
হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প
বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল
ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা
সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক
আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা
পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

যে মুক্তিযুদ্ধ আমাদের মানচিত্র দিয়েছে সেটাই স্বাধীনতা : টুকু
যে মুক্তিযুদ্ধ আমাদের মানচিত্র দিয়েছে সেটাই স্বাধীনতা : টুকু

খবর

শিক্ষা উপকরণ বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
শিক্ষা উপকরণ বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

দেশগ্রাম