শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

অবহেলার বৃত্তে মেইল ও লোকাল ট্রেন

পূর্বাঞ্চলে ১৩৩টি ইঞ্জিনের ৭৩টিই মেয়াদোত্তীর্ণ, আছে ৬০ বছরের পুরনো ইঞ্জিনও
শিমুল মাহমুদ, ঢাকা ও সাইদুল ইসলাম, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
অবহেলার বৃত্তে মেইল ও লোকাল ট্রেন

প্রায় অর্ধেক জনবল নিয়ে ধুঁকতে থাকা রেলওয়ের সামনে বিপুল সম্ভাবনার হাতছানি। কিন্তু তা কাজে লাগাতে পারছে না রেলওয়ে। মেয়াদোত্তীর্ণ ইঞ্জিনের মাধ্যমে রেলওয়ে আন্তনগর ট্রেনগুলো জোড়াতালি দিয়ে সচল রাখলেও মেইল ও লোকাল ট্রেন পরিচালনার ক্ষেত্রে চূড়ান্ত অবহেলা রয়েছে। আন্তনগরের তুলনায় দ্বিগুণের বেশি মেইল ও লোকাল ট্রেন যাত্রীর ৭০ শতাংশ পরিবহন করে। করোনা সংক্রমণের আগে সর্বশেষ ২০১৯ সালে রেলওয়ে প্রায় ৮ কোটি যাত্রী বহন করেছে। সাধারণ যাত্রীদের এ নির্ভরতাকে কাজে লাগাতে পারছে না রেলওয়ে। রেলওয়ের মনোযোগ কেবল আন্তনগর ও এক্সপ্রেস ট্রেনগুলোর প্রতি। লোকাল ও মেইল ট্রেনের প্রতি তাদের মনোযোগ নেই। যুগ যুগ ধরে লোকাল, মেইল ও কমিউটার ট্রেনের প্রতি রেল কর্তৃপক্ষের অবহেলার কারণে প্রতিষ্ঠানটি তার সম্ভাবনাকে ব্যবহার করতে পারছে না।

স্বাভাবিক সময়ে ১০৪টি আন্তনগর এবং ২৫৪টি মেইল, কমিউটার, লোকাল এই মোট ৩৫৮টি ট্রেনে যাত্রী পরিবহন করে রেলওয়ে। আসনবিহীন টিকিট বিক্রি হতো ১০ থেকে ২৫ শতাংশ। করোনাকালে চলা কোনো ট্রেনেই আসনবিহীন টিকিট বিক্রি হয়নি। এমনকি প্ল্যাটফরমে প্রবেশ টিকিট বিক্রিও পুরোপুরি বন্ধ রয়েছে। রেলওয়ে সূত্র জানান, করোনাভাইরাস প্রতিরোধে ট্রেন বন্ধ থাকায় এবং নির্ধারিত যাত্রী নিয়ে কিছু ট্রেন চলায় করোনাকালে ১৪ মাসে প্রায় ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হয়েছে রেলওয়ে। বিভিন্ন সময় ৫০ শতাংশ আসন নিয়ে ট্রেন চললেও অধিকাংশ ট্রেনেই ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ (৫০ শতাংশ আসন থেকে) সিট ফাঁকা ছিল।

এদিকে করোনার বিধিনিষেধ শিথিলের তিন সপ্তাহ পরও ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়নি। সর্বশেষ ১৭ আগস্ট রেলওয়ের অপারেশন বিভাগের সার্কুলার অনুযায়ী পূর্ব ও পশ্চিমাঞ্চলে ১২ জোড়া আন্তনগর ট্রেন চলাচল করছে। অন্যদিকে উভয় অঞ্চলে লোকাল, মেইল, কমিউটার ও ডেমু ট্রেন মিলিয়ে ২৪ জোড়ার কিছু বেশি ট্রেন চলাচল করছে। অনেক ট্রেন এখনো রেলওয়ের শিডিউলভুক্ত হয়নি। সংশ্লিষ্টরা জানান, যাত্রীদের ব্যাপক চাহিদার পরও লোকাল, এক্সপ্রেস ও মেইল ট্রেনের আধুনিকায়নে রেলওয়ের মনোযোগ নেই। এমনকি সাধারণ মানুষের সামর্থ্যরে মধ্যে থাকা ট্রেনগুলো একে একে বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। রেলওয়ে দীর্ঘদিন ধরে দ্বিতীয় শ্রেণির কোনো কোচ আমদানি করেনি। ফলে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের গরিব যাত্রীরা অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে আন্তনগর ট্রেনে যাতায়াত করতে বাধ্য হচ্ছেন। এদিকে গত ১০ বছরে দুই দফা বাড়ানো হয়েছে রেলের ভাড়া। রেলওয়ের অব্যাহত লোকসান কমিয়ে আনতে ২০১২ সালের অক্টোবরে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ৫ থেকে ১১০ শতাংশ পর্যন্ত ভাড়া বাড়ানো হয়। এর চার বছর পর ২০১৬ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি আরেক দফা ভাড়া বাড়ানো হয়। ২০২০ সালের জুলাই-আগস্টে করোনার মধ্যেই ২৫ থেকে ৮০ শতাংশ পর্যন্ত ভাড়া বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়। তবে সে উদ্যোগ কার্যকর হয়নি।

সারা দেশে রেল নেটওয়ার্ক বিস্তৃতির লক্ষ্যে হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে নতুন নতুন প্রকল্প বাস্তবায়ন, আধুনিক ইঞ্জিন ও কোচ আনা হলেও লোকাল, মেইল ও কমিউটার ট্রেনে নতুন কিছু সংযোজন হয়নি। অথচ প্রতি বছর ট্রেনে ভ্রমণকারী কোটি কোটি যাত্রীর ৭০ ভাগই বহন করে লোকাল, মেইল ও কমিউটার ট্রেন। এসব ট্রেনের চলাচল সীমিত করায় দুর্ভোগ বেড়েছে অল্প দূরত্বে চলাচলকারী কম আয়ের রেলযাত্রীদের। রেলওয়ের কর্মকর্তারা বলেন, রেলওয়েতে লোকাল ট্রেনের ইঞ্জিন-কোচের স্বল্পতা দীর্ঘদিনের। আমরা এসব মেরামত করছি।

এদিকে আন্তনগর, মেইল এক্সপ্রেস, কমিউটার, ডেমুসহ বিভিন্ন ট্রেনে যুক্ত রয়েছে নতুন পুরান কোচ ও ইঞ্জিন। রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের বিভিন্ন রুটে চলাচলরত বগি বা কোচের ঘাটতি কিছুটা কমলেও ইঞ্জিন সংকটের কারণে ট্রেন চলাচলে মারাত্মক অসুবিধার সৃষ্টি হচ্ছে। দীর্ঘদিনের পুরনো ইঞ্জিন দিয়ে ট্রেন চলাচলের কারণে প্রতিনিয়ত ট্রেনের যাত্রা বাতিল ও শিডিউল বিপর্যয়ের মতো ঘটনাও ঘটছে। সর্বশেষ আরও বেশ কিছু কোচ আমদানি করলেও ইঞ্জিন কেনায় রয়েছে নানা জটিলতা। ফলে ইঞ্জিন সংকটের মধ্যেও জোড়াতালি দিয়েই চলাচল করছে ট্রেন। পূর্বাঞ্চলের আন্তনগর ট্রেনের ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা-চট্টগ্রাম-সিলেট রুটে যাত্রীরা চলাচল করছেন নতুন কোচেই। তবে ইঞ্জিন সংকট রয়েই গেছে পূর্বাঞ্চল রেলওয়েতে। এসব সংকট কাটিয়ে উঠতে রেলওয়ে প্রশাসন কাজ করছে বলে জানান দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।

রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, পূর্বাঞ্চল রেলওয়েতে বর্তমানে ১৩৩টি ইঞ্জিন রয়েছে। এর মধ্যে মেয়াদোত্তীর্ণ ৭৩টি। এর মধ্যে চট্টগ্রাম বিভাগে ৮৮টি এবং ঢাকা বিভাগে ৪৫টি ইঞ্জিন বিভিন্ন ট্রেনে চলাচল করছে। প্রতিদিনই ১০০ ইঞ্জিন দিয়ে কোনোরকমে ট্রেন চলাচল করে আসছে। তার পরও প্রতিদিনই ৫-৭টি ইঞ্জিন সংকটে রয়েছে। ৩৩টি ইঞ্জিন ভারী মেরামতের জন্য পার্বতীপুরে নিয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। এরই মধ্যে বিদেশ থেকে ইডিসিএসের অর্থায়নে ১০টি এবং এডিবির অর্থায়নে ২০টি ইঞ্জিন এসেছে। আরও ১০টি ইঞ্জিন আসছে। এসব ইঞ্জিনের মধ্যে ৬০ থেকে ১০০ বছরের পুরনোও রয়েছে। অন্যদিকে পূর্বাঞ্চল রেলওয়েতে নতুন পুরান ৯৮০টি কোচ রয়েছে। এখানে ১৯৬টি ট্রেন চলাচলের মধ্যে ঢাকায় ১৩০টি এবং চট্টগ্রাম বিভাগে ৬৬টি ট্রেন চলাচল করছে। এখানে আন্তনগর, মেইল এক্সপ্রেস, কমিউটার, ডেমুসহ বিভিন্ন ট্রেন চলাচলে নতুন কোচ ও ইঞ্জিনগুলো যুক্ত রয়েছে। রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের যন্ত্র প্রকৌশলী (সিএমই) ইঞ্জিনিয়ার মো. বোরহান উদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রেলওয়ের গতি বাড়াতে দায়িত্বশীলরা কাজ করে যাচ্ছেন। এরই মধ্যে বিদেশ থেকে কোচ ও ইঞ্জিন আমদানি করা হয়েছে। আরও কিছু কোচ ও ইঞ্জিন আমদানির প্রক্রিয়াধীন আছে।’ তিনি বলেন, ‘বর্তমানে পূর্বাঞ্চলে ১৩৩টি ইঞ্জিন রয়েছে। এর মধ্যে ১০০ ইঞ্জিন ট্রেন চলাচলের সঙ্গে যুক্ত থাকলেও বাকি ৩৩টি ইঞ্জিন ভারী মেরামতের জন্য পার্বতীপুর ওয়ার্কশপে যাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। এসব সংকট কাটাতে দক্ষিণ কোরিয়া ও ইন্দোনেশিয়া থেকে আরও ১০টি ইঞ্জিন এবং ১৫০টি কোচ আমদানির প্রক্রিয়া চলছে।’ তবে দীর্ঘ বছরের পুরনো ও মেয়াদোত্তীর্ণ ইঞ্জিনও (লোকমোটিভ) রয়েছে বলে জানান তিনি।

রেলের সাবেক কয়েকজন কর্মকর্তা বলেন, পুরনো ইঞ্জিন দিয়ে যাত্রী ও পণ্যবাহী ট্রেনের গতি যথাযথভাবে বজায় রাখা যাচ্ছে না। পুুরনো ইঞ্জিন প্রতিনিয়ত মেরামত করে চালাতে হয়। একটি ইঞ্জিন প্রায় তিনটি কারখানায় মেরামত করে তারপর ট্রেনে সংযোজন করা হয়। পুরনো ইঞ্জিনের কারণে দুর্ঘটনার পাশাপাশি যাত্রাপথে রেলের ইঞ্জিন বিকল হয়ে যাওয়ার ঘটনাও বেড়ে চলেছে। তারা বলেন, দৈনিক চাহিদার তুলনায় ইঞ্জিন কম থাকা, লাইফটাইম শেষ হয়ে যাওয়া, মেরামতের জন্য মালামালের ঘাটতি, বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার অভাব এবং লোকবল সংকটের কারণে ইঞ্জিন বিকল হচ্ছে। তবে চাহিদা অনুযায়ী ইঞ্জিন থাকলে যাত্রা বিলম্ব রোধ করা সম্ভব হতো বলে জানান তারা। জানা গেছে, রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে (ঢাকা-চট্টগ্রাম) ১৯৬টি ট্রেন চলাচল করে। এখানে আন্তনগর, মেইল এক্সপ্রেস, কমিউটার, ডেমুসহ বিভিন্ন ট্রেন চলাচলে ইঞ্জিন আছে ১৩৩টি। এর মধ্যে প্রায় ৫০টি মেরামতের জন্য কারখানায় আসা-যাওয়ার মধ্যে থাকে। একই সঙ্গে ভারী মেরামতের জন্য পার্বতীপুরেও নেওয়ার অপেক্ষায় আছে বেশ কয়েকটি ইঞ্জিন। এসব ইঞ্জিনের মধ্যে ২০ বছর ইকোনমিক আয়ুষ্কাল শেষ হয়ে গেছে অনেক আগেই। আছে অর্ধশত বছরের পুরনো ইঞ্জিনও। রেলওয়ে ২০১৪ সালে ভারত থেকে ৪৬ ও কোরিয়া থেকে ২৫টি ইঞ্জিন কেনে। এর মধ্যে দক্ষিণ কোরিয়া থেকে পূর্বাঞ্চল রেলওয়ের চট্টগ্রাম বিভাগের জন্য আনা ২ হাজার ৯০০ সিরিজের (এমইআই-১৫) একটি ইঞ্জিন পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের লালমনিরহাট বিভাগকে দেওয়া হয়। এসব ইঞ্জিনের ইকোনমিক আয়ুষ্কাল ২০ বছর নির্ধারিত। কিন্তু আমেরিকা থেকে আনা ১১টির আয়ুষ্কাল শেষ হয়ে গেছে ৩৪ বছর আগেই। কানাডা থেকে প্রথম ধাপে আনা ৮টির আয়ুষ্কাল উত্তীর্ণ হয়েছে ৪৬ বছর আগে। অর্থাৎ এগুলো মেয়াদোত্তীর্ণ হয়েছে ২৬ বছর আগেই। দ্বিতীয় ধাপে কানাডা থেকে আনা ৯টির আয়ুষ্কাল উত্তীর্ণ হয়েছে ৩৭ বছর আগে। হাঙ্গেরি থেকে আনা ৩টির আয়ুষ্কাল উত্তীর্ণ হয়েছে ৩৪ বছর আগে। এসব ট্রেনের কোচ ও ইঞ্জিনের আয়ুষ্কাল শেষ হয়েছে আগেই। মেয়াদোত্তীর্ণ এসব ইঞ্জিন ও কোচ দিয়েই ট্রেনগুলো পরিচালনা করা হচ্ছে। এসব ট্রেন উনিশ-বিশ হলেই লাইনচ্যুতসহ চলন্ত অবস্থায় বিকল হয়ে পড়ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
লিবিয়া থেকে ফিরছেন আরও ৩ শতাধিক বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরছেন আরও ৩ শতাধিক বাংলাদেশি
ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের সেতুতে ফাটল
ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের সেতুতে ফাটল
মাইক ভাড়া করে গালাগাল
মাইক ভাড়া করে গালাগাল
জুলাই যোদ্ধার তালিকায় আ.লীগ নেতা ও খালেদা জিয়ার মামলার বাদী
জুলাই যোদ্ধার তালিকায় আ.লীগ নেতা ও খালেদা জিয়ার মামলার বাদী
আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি
ক্যানেল থেকে পান ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার
ক্যানেল থেকে পান ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার
মেমোরি কার্ডে খুলল খুনের রহস্য
মেমোরি কার্ডে খুলল খুনের রহস্য
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম
বায়ুদূষণে ঢাকাকে ছাড়িয়ে রাজশাহী
বায়ুদূষণে ঢাকাকে ছাড়িয়ে রাজশাহী
ডেঙ্গুজ্বরে হাসপাতালে ভর্তি ৯৫০ জন
ডেঙ্গুজ্বরে হাসপাতালে ভর্তি ৯৫০ জন
সোনার ভরি বেড়ে ২ লাখ ১৭ হাজার টাকা
সোনার ভরি বেড়ে ২ লাখ ১৭ হাজার টাকা
সর্বশেষ খবর
জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন
জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়
লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা
বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা

২৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত
ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ
সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ
শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?
ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর
রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা
রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা
চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার
মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন
মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন
রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা
কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১
বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের সব ইউনিটকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ
পুলিশের সব ইউনিটকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরের কৃষি জমিতে বালু ভরাট, সাড়ে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
গাজীপুরের কৃষি জমিতে বালু ভরাট, সাড়ে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে অনুষ্ঠিত হলো ডোঙ্গা বাইচ
ঝিনাইদহে অনুষ্ঠিত হলো ডোঙ্গা বাইচ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌ-পরিবহন উপদেষ্টা ও চীনের পরিবহন মন্ত্রীর মধ্যে বৈঠক
নৌ-পরিবহন উপদেষ্টা ও চীনের পরিবহন মন্ত্রীর মধ্যে বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইক ভাড়া করে গালাগাল
মাইক ভাড়া করে গালাগাল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিককে হত্যাচেষ্টায় কারাগারে
প্রেমিককে হত্যাচেষ্টায় কারাগারে

দেশগ্রাম

হোটেলে নাশতা খেয়ে ছয়জন অসুস্থ
হোটেলে নাশতা খেয়ে ছয়জন অসুস্থ

দেশগ্রাম

নেশার টাকার জন্য দাদাকে খুন
নেশার টাকার জন্য দাদাকে খুন

দেশগ্রাম

ভূমি অধিকার প্রতিষ্ঠার দাবি
ভূমি অধিকার প্রতিষ্ঠার দাবি

দেশগ্রাম

দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি শিশু
দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি শিশু

দেশগ্রাম

জুলাই যোদ্ধার তালিকায় আ.লীগ নেতা ও খালেদা জিয়ার মামলার বাদী
জুলাই যোদ্ধার তালিকায় আ.লীগ নেতা ও খালেদা জিয়ার মামলার বাদী

পেছনের পৃষ্ঠা

রূপপুর প্রকল্পের দোভাষীর লাশ উদ্ধার
রূপপুর প্রকল্পের দোভাষীর লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ
জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লিনিক সিলগালা, তদন্ত কমিটি গঠন
ক্লিনিক সিলগালা, তদন্ত কমিটি গঠন

দেশগ্রাম

ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে জনগণকে আপন করতে হবে
ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে জনগণকে আপন করতে হবে

নগর জীবন

ডেঙ্গুজ্বরে হাসপাতালে ভর্তি ৯৫০ জন
ডেঙ্গুজ্বরে হাসপাতালে ভর্তি ৯৫০ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

অকেজো পাম্প, সেচ নিয়ে দুশ্চিন্তায় কৃষক
অকেজো পাম্প, সেচ নিয়ে দুশ্চিন্তায় কৃষক

দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধার মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধার মৃত্যু

দেশগ্রাম

এনসিপি শাপলা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করবে
এনসিপি শাপলা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করবে

নগর জীবন

ষড়যন্ত্রকারীরা জয়যুক্ত হবে না, জয়যুক্ত হবে ঐক্যবদ্ধ জনগণ
ষড়যন্ত্রকারীরা জয়যুক্ত হবে না, জয়যুক্ত হবে ঐক্যবদ্ধ জনগণ

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার প্রতিবাদ
শিক্ষকদের ওপর হামলার প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

রাসপূজায় যেতে বন বিভাগের পাঁচটি রুট নির্ধারণ
রাসপূজায় যেতে বন বিভাগের পাঁচটি রুট নির্ধারণ

নগর জীবন

ক্যানেল থেকে পান ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার
ক্যানেল থেকে পান ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের আয়োজিত সেমিনার
বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের আয়োজিত সেমিনার

নগর জীবন

দুর্নীতি ও বৈষম্য বাড়ায় দুর্ভোগ সীমাহীন
দুর্নীতি ও বৈষম্য বাড়ায় দুর্ভোগ সীমাহীন

নগর জীবন

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই দশকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
দুই দশকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

নগর জীবন

প্রতিবাদ কর্মসূচি
প্রতিবাদ কর্মসূচি

নগর জীবন