শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

অবহেলার বৃত্তে মেইল ও লোকাল ট্রেন

পূর্বাঞ্চলে ১৩৩টি ইঞ্জিনের ৭৩টিই মেয়াদোত্তীর্ণ, আছে ৬০ বছরের পুরনো ইঞ্জিনও
শিমুল মাহমুদ, ঢাকা ও সাইদুল ইসলাম, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
অবহেলার বৃত্তে মেইল ও লোকাল ট্রেন

প্রায় অর্ধেক জনবল নিয়ে ধুঁকতে থাকা রেলওয়ের সামনে বিপুল সম্ভাবনার হাতছানি। কিন্তু তা কাজে লাগাতে পারছে না রেলওয়ে। মেয়াদোত্তীর্ণ ইঞ্জিনের মাধ্যমে রেলওয়ে আন্তনগর ট্রেনগুলো জোড়াতালি দিয়ে সচল রাখলেও মেইল ও লোকাল ট্রেন পরিচালনার ক্ষেত্রে চূড়ান্ত অবহেলা রয়েছে। আন্তনগরের তুলনায় দ্বিগুণের বেশি মেইল ও লোকাল ট্রেন যাত্রীর ৭০ শতাংশ পরিবহন করে। করোনা সংক্রমণের আগে সর্বশেষ ২০১৯ সালে রেলওয়ে প্রায় ৮ কোটি যাত্রী বহন করেছে। সাধারণ যাত্রীদের এ নির্ভরতাকে কাজে লাগাতে পারছে না রেলওয়ে। রেলওয়ের মনোযোগ কেবল আন্তনগর ও এক্সপ্রেস ট্রেনগুলোর প্রতি। লোকাল ও মেইল ট্রেনের প্রতি তাদের মনোযোগ নেই। যুগ যুগ ধরে লোকাল, মেইল ও কমিউটার ট্রেনের প্রতি রেল কর্তৃপক্ষের অবহেলার কারণে প্রতিষ্ঠানটি তার সম্ভাবনাকে ব্যবহার করতে পারছে না।

স্বাভাবিক সময়ে ১০৪টি আন্তনগর এবং ২৫৪টি মেইল, কমিউটার, লোকাল এই মোট ৩৫৮টি ট্রেনে যাত্রী পরিবহন করে রেলওয়ে। আসনবিহীন টিকিট বিক্রি হতো ১০ থেকে ২৫ শতাংশ। করোনাকালে চলা কোনো ট্রেনেই আসনবিহীন টিকিট বিক্রি হয়নি। এমনকি প্ল্যাটফরমে প্রবেশ টিকিট বিক্রিও পুরোপুরি বন্ধ রয়েছে। রেলওয়ে সূত্র জানান, করোনাভাইরাস প্রতিরোধে ট্রেন বন্ধ থাকায় এবং নির্ধারিত যাত্রী নিয়ে কিছু ট্রেন চলায় করোনাকালে ১৪ মাসে প্রায় ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হয়েছে রেলওয়ে। বিভিন্ন সময় ৫০ শতাংশ আসন নিয়ে ট্রেন চললেও অধিকাংশ ট্রেনেই ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ (৫০ শতাংশ আসন থেকে) সিট ফাঁকা ছিল।

এদিকে করোনার বিধিনিষেধ শিথিলের তিন সপ্তাহ পরও ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়নি। সর্বশেষ ১৭ আগস্ট রেলওয়ের অপারেশন বিভাগের সার্কুলার অনুযায়ী পূর্ব ও পশ্চিমাঞ্চলে ১২ জোড়া আন্তনগর ট্রেন চলাচল করছে। অন্যদিকে উভয় অঞ্চলে লোকাল, মেইল, কমিউটার ও ডেমু ট্রেন মিলিয়ে ২৪ জোড়ার কিছু বেশি ট্রেন চলাচল করছে। অনেক ট্রেন এখনো রেলওয়ের শিডিউলভুক্ত হয়নি। সংশ্লিষ্টরা জানান, যাত্রীদের ব্যাপক চাহিদার পরও লোকাল, এক্সপ্রেস ও মেইল ট্রেনের আধুনিকায়নে রেলওয়ের মনোযোগ নেই। এমনকি সাধারণ মানুষের সামর্থ্যরে মধ্যে থাকা ট্রেনগুলো একে একে বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। রেলওয়ে দীর্ঘদিন ধরে দ্বিতীয় শ্রেণির কোনো কোচ আমদানি করেনি। ফলে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের গরিব যাত্রীরা অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে আন্তনগর ট্রেনে যাতায়াত করতে বাধ্য হচ্ছেন। এদিকে গত ১০ বছরে দুই দফা বাড়ানো হয়েছে রেলের ভাড়া। রেলওয়ের অব্যাহত লোকসান কমিয়ে আনতে ২০১২ সালের অক্টোবরে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ৫ থেকে ১১০ শতাংশ পর্যন্ত ভাড়া বাড়ানো হয়। এর চার বছর পর ২০১৬ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি আরেক দফা ভাড়া বাড়ানো হয়। ২০২০ সালের জুলাই-আগস্টে করোনার মধ্যেই ২৫ থেকে ৮০ শতাংশ পর্যন্ত ভাড়া বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়। তবে সে উদ্যোগ কার্যকর হয়নি।

সারা দেশে রেল নেটওয়ার্ক বিস্তৃতির লক্ষ্যে হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে নতুন নতুন প্রকল্প বাস্তবায়ন, আধুনিক ইঞ্জিন ও কোচ আনা হলেও লোকাল, মেইল ও কমিউটার ট্রেনে নতুন কিছু সংযোজন হয়নি। অথচ প্রতি বছর ট্রেনে ভ্রমণকারী কোটি কোটি যাত্রীর ৭০ ভাগই বহন করে লোকাল, মেইল ও কমিউটার ট্রেন। এসব ট্রেনের চলাচল সীমিত করায় দুর্ভোগ বেড়েছে অল্প দূরত্বে চলাচলকারী কম আয়ের রেলযাত্রীদের। রেলওয়ের কর্মকর্তারা বলেন, রেলওয়েতে লোকাল ট্রেনের ইঞ্জিন-কোচের স্বল্পতা দীর্ঘদিনের। আমরা এসব মেরামত করছি।

এদিকে আন্তনগর, মেইল এক্সপ্রেস, কমিউটার, ডেমুসহ বিভিন্ন ট্রেনে যুক্ত রয়েছে নতুন পুরান কোচ ও ইঞ্জিন। রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের বিভিন্ন রুটে চলাচলরত বগি বা কোচের ঘাটতি কিছুটা কমলেও ইঞ্জিন সংকটের কারণে ট্রেন চলাচলে মারাত্মক অসুবিধার সৃষ্টি হচ্ছে। দীর্ঘদিনের পুরনো ইঞ্জিন দিয়ে ট্রেন চলাচলের কারণে প্রতিনিয়ত ট্রেনের যাত্রা বাতিল ও শিডিউল বিপর্যয়ের মতো ঘটনাও ঘটছে। সর্বশেষ আরও বেশ কিছু কোচ আমদানি করলেও ইঞ্জিন কেনায় রয়েছে নানা জটিলতা। ফলে ইঞ্জিন সংকটের মধ্যেও জোড়াতালি দিয়েই চলাচল করছে ট্রেন। পূর্বাঞ্চলের আন্তনগর ট্রেনের ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা-চট্টগ্রাম-সিলেট রুটে যাত্রীরা চলাচল করছেন নতুন কোচেই। তবে ইঞ্জিন সংকট রয়েই গেছে পূর্বাঞ্চল রেলওয়েতে। এসব সংকট কাটিয়ে উঠতে রেলওয়ে প্রশাসন কাজ করছে বলে জানান দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা।

রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, পূর্বাঞ্চল রেলওয়েতে বর্তমানে ১৩৩টি ইঞ্জিন রয়েছে। এর মধ্যে মেয়াদোত্তীর্ণ ৭৩টি। এর মধ্যে চট্টগ্রাম বিভাগে ৮৮টি এবং ঢাকা বিভাগে ৪৫টি ইঞ্জিন বিভিন্ন ট্রেনে চলাচল করছে। প্রতিদিনই ১০০ ইঞ্জিন দিয়ে কোনোরকমে ট্রেন চলাচল করে আসছে। তার পরও প্রতিদিনই ৫-৭টি ইঞ্জিন সংকটে রয়েছে। ৩৩টি ইঞ্জিন ভারী মেরামতের জন্য পার্বতীপুরে নিয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। এরই মধ্যে বিদেশ থেকে ইডিসিএসের অর্থায়নে ১০টি এবং এডিবির অর্থায়নে ২০টি ইঞ্জিন এসেছে। আরও ১০টি ইঞ্জিন আসছে। এসব ইঞ্জিনের মধ্যে ৬০ থেকে ১০০ বছরের পুরনোও রয়েছে। অন্যদিকে পূর্বাঞ্চল রেলওয়েতে নতুন পুরান ৯৮০টি কোচ রয়েছে। এখানে ১৯৬টি ট্রেন চলাচলের মধ্যে ঢাকায় ১৩০টি এবং চট্টগ্রাম বিভাগে ৬৬টি ট্রেন চলাচল করছে। এখানে আন্তনগর, মেইল এক্সপ্রেস, কমিউটার, ডেমুসহ বিভিন্ন ট্রেন চলাচলে নতুন কোচ ও ইঞ্জিনগুলো যুক্ত রয়েছে। রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের যন্ত্র প্রকৌশলী (সিএমই) ইঞ্জিনিয়ার মো. বোরহান উদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রেলওয়ের গতি বাড়াতে দায়িত্বশীলরা কাজ করে যাচ্ছেন। এরই মধ্যে বিদেশ থেকে কোচ ও ইঞ্জিন আমদানি করা হয়েছে। আরও কিছু কোচ ও ইঞ্জিন আমদানির প্রক্রিয়াধীন আছে।’ তিনি বলেন, ‘বর্তমানে পূর্বাঞ্চলে ১৩৩টি ইঞ্জিন রয়েছে। এর মধ্যে ১০০ ইঞ্জিন ট্রেন চলাচলের সঙ্গে যুক্ত থাকলেও বাকি ৩৩টি ইঞ্জিন ভারী মেরামতের জন্য পার্বতীপুর ওয়ার্কশপে যাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। এসব সংকট কাটাতে দক্ষিণ কোরিয়া ও ইন্দোনেশিয়া থেকে আরও ১০টি ইঞ্জিন এবং ১৫০টি কোচ আমদানির প্রক্রিয়া চলছে।’ তবে দীর্ঘ বছরের পুরনো ও মেয়াদোত্তীর্ণ ইঞ্জিনও (লোকমোটিভ) রয়েছে বলে জানান তিনি।

রেলের সাবেক কয়েকজন কর্মকর্তা বলেন, পুরনো ইঞ্জিন দিয়ে যাত্রী ও পণ্যবাহী ট্রেনের গতি যথাযথভাবে বজায় রাখা যাচ্ছে না। পুুরনো ইঞ্জিন প্রতিনিয়ত মেরামত করে চালাতে হয়। একটি ইঞ্জিন প্রায় তিনটি কারখানায় মেরামত করে তারপর ট্রেনে সংযোজন করা হয়। পুরনো ইঞ্জিনের কারণে দুর্ঘটনার পাশাপাশি যাত্রাপথে রেলের ইঞ্জিন বিকল হয়ে যাওয়ার ঘটনাও বেড়ে চলেছে। তারা বলেন, দৈনিক চাহিদার তুলনায় ইঞ্জিন কম থাকা, লাইফটাইম শেষ হয়ে যাওয়া, মেরামতের জন্য মালামালের ঘাটতি, বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার অভাব এবং লোকবল সংকটের কারণে ইঞ্জিন বিকল হচ্ছে। তবে চাহিদা অনুযায়ী ইঞ্জিন থাকলে যাত্রা বিলম্ব রোধ করা সম্ভব হতো বলে জানান তারা। জানা গেছে, রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে (ঢাকা-চট্টগ্রাম) ১৯৬টি ট্রেন চলাচল করে। এখানে আন্তনগর, মেইল এক্সপ্রেস, কমিউটার, ডেমুসহ বিভিন্ন ট্রেন চলাচলে ইঞ্জিন আছে ১৩৩টি। এর মধ্যে প্রায় ৫০টি মেরামতের জন্য কারখানায় আসা-যাওয়ার মধ্যে থাকে। একই সঙ্গে ভারী মেরামতের জন্য পার্বতীপুরেও নেওয়ার অপেক্ষায় আছে বেশ কয়েকটি ইঞ্জিন। এসব ইঞ্জিনের মধ্যে ২০ বছর ইকোনমিক আয়ুষ্কাল শেষ হয়ে গেছে অনেক আগেই। আছে অর্ধশত বছরের পুরনো ইঞ্জিনও। রেলওয়ে ২০১৪ সালে ভারত থেকে ৪৬ ও কোরিয়া থেকে ২৫টি ইঞ্জিন কেনে। এর মধ্যে দক্ষিণ কোরিয়া থেকে পূর্বাঞ্চল রেলওয়ের চট্টগ্রাম বিভাগের জন্য আনা ২ হাজার ৯০০ সিরিজের (এমইআই-১৫) একটি ইঞ্জিন পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের লালমনিরহাট বিভাগকে দেওয়া হয়। এসব ইঞ্জিনের ইকোনমিক আয়ুষ্কাল ২০ বছর নির্ধারিত। কিন্তু আমেরিকা থেকে আনা ১১টির আয়ুষ্কাল শেষ হয়ে গেছে ৩৪ বছর আগেই। কানাডা থেকে প্রথম ধাপে আনা ৮টির আয়ুষ্কাল উত্তীর্ণ হয়েছে ৪৬ বছর আগে। অর্থাৎ এগুলো মেয়াদোত্তীর্ণ হয়েছে ২৬ বছর আগেই। দ্বিতীয় ধাপে কানাডা থেকে আনা ৯টির আয়ুষ্কাল উত্তীর্ণ হয়েছে ৩৭ বছর আগে। হাঙ্গেরি থেকে আনা ৩টির আয়ুষ্কাল উত্তীর্ণ হয়েছে ৩৪ বছর আগে। এসব ট্রেনের কোচ ও ইঞ্জিনের আয়ুষ্কাল শেষ হয়েছে আগেই। মেয়াদোত্তীর্ণ এসব ইঞ্জিন ও কোচ দিয়েই ট্রেনগুলো পরিচালনা করা হচ্ছে। এসব ট্রেন উনিশ-বিশ হলেই লাইনচ্যুতসহ চলন্ত অবস্থায় বিকল হয়ে পড়ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
খুলনায় দুই শিশুসহ তিনজনকে হত্যা
খুলনায় দুই শিশুসহ তিনজনকে হত্যা
নতুন জিপিএ-৫ ৫৫৫ জন, ফেল থেকে পাস ১৪৭৯
নতুন জিপিএ-৫ ৫৫৫ জন, ফেল থেকে পাস ১৪৭৯
দশম গ্রেড বাস্তবায়ন আন্দোলনে আহত শিক্ষিকার মৃত্যু
দশম গ্রেড বাস্তবায়ন আন্দোলনে আহত শিক্ষিকার মৃত্যু
ঢাবিতে আদি নববর্ষ উৎসব
ঢাবিতে আদি নববর্ষ উৎসব
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
সর্বশেষ খবর
ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম শুরু
ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম শুরু

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে এনসিপি নেতার মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে এনসিপি নেতার মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

লুটের টাকায় ককটেল কিনে আওয়ামী লীগের নাশকতা : রিজভী
লুটের টাকায় ককটেল কিনে আওয়ামী লীগের নাশকতা : রিজভী

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাকসুর প্রার্থী হতে লাগবে ডোপ টেস্ট
শাকসুর প্রার্থী হতে লাগবে ডোপ টেস্ট

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এজলাসে পৌঁছেছেন প্রসিকিউশন টিম ও আসামিপক্ষের আইনজীবী
এজলাসে পৌঁছেছেন প্রসিকিউশন টিম ও আসামিপক্ষের আইনজীবী

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার প্রস্তুত: পরিবেশ উপদেষ্টা
পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার প্রস্তুত: পরিবেশ উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কৃত্রিম পা লাগিয়ে আপাতত সুস্থ সেই গৌরী
কৃত্রিম পা লাগিয়ে আপাতত সুস্থ সেই গৌরী

৩৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি আজ
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি আজ

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৫৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেহেরপুর–কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ
মেহেরপুর–কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল কঙ্গো
নাইজেরিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল কঙ্গো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ
শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সিইসি
সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বংশালে জুতার কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৪
বংশালে জুতার কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাটডাউন ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার ১৫
শাটডাউন ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার ১৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেঞ্চুরির পর ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল
সেঞ্চুরির পর ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে সড়কে থামিয়ে রাখা বাসে আগুন
নারায়ণগঞ্জে সড়কে থামিয়ে রাখা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলার সঙ্গে উত্তেজনা: ক্যারিবীয় অঞ্চলে বৃহত্তম মার্কিন বিমানবাহী রণতরী
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে উত্তেজনা: ক্যারিবীয় অঞ্চলে বৃহত্তম মার্কিন বিমানবাহী রণতরী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি
শিবচরে মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ
কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যানার-পোস্টার নিয়ে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় শহীদদের স্বজনরা
ব্যানার-পোস্টার নিয়ে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় শহীদদের স্বজনরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় মহাসড়কে কঠোর নজরদারি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল জোরদার
ভাঙ্গায় মহাসড়কে কঠোর নজরদারি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা