শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

পানিতে ডুবেছে ঘরবাড়ি স্কুল কলেজ রাস্তা

জোয়ারে তলিয়েছে নিম্নাঞ্চল

চাক্তাই-খাতুনগঞ্জ আগ্রাবাদ থইথই, কক্সবাজার সৈকতে ভাঙন, ভোলা বরগুনা পটুয়াখালীতে দুর্ভোগ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
জোয়ারে তলিয়েছে নিম্নাঞ্চল

জোয়ারের পানিতে তলিয়ে গেছে দেশের উপকূলীয় বিভিন্ন এলাকার নিম্নাঞ্চল। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ভোলা, বরগুনা, পটুয়াখালীসহ বিভিন্ন এলাকায় ডুবে গেছে অসংখ্য জনপদ। দুর্ভোগে পড়েছেন লাখ লাখ মানুষ। লঘুচাপ ও পূর্ণিমার কারণে জোয়ারের পানির উচ্চতা বেড়ে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে বিভিন্ন এলাকায়। 

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম জানান, কর্ণফুলী নদীর জোয়ারের পানিতে সৃষ্ট জলাবদ্ধতায় দুর্ভোগে পড়েছেন চট্টগ্রামের ব্যবসায়িক প্রাণকেন্দ্র চাক্তাই-খাতুনগঞ্জের ব্যবসায়ীসহ সাধারণ মানুষ। এই জোয়ারের পানি নগরীর আগ্রাবাদ সিডিএ আবাসিক এলাকায়ও উঠেছে। গতকাল দুপুরের দিকে জোয়ারের পানি সড়ক-বাসায় উঠে যাওয়ায় বিপাকে পড়েন নিচু এলাকার মানুষ।

আগ্রাবাদের ২০, ২১ ও ২৩ নম্বর সড়কে দুপুরের দিকে হঠাৎ জোয়ারের পানি ঢুকে। এতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এই জোয়ারের পানি কমপক্ষে তিন ঘণ্টা থাকে। বেশি নিচু এলাকায় আরও বেশি স্থায়ী থাকে পানি।

চাক্তাই-খাতুনগঞ্জ আড়তদার ও সাধারণ ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সভাপতি মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, জোয়ারের পানির কারণে দোকানের অনেক গুদামে পানি ঢুকে পড়ে। চাক্তাই, খাতুনগঞ্জ ও আসাদগঞ্জসহ বিভিন্ন দোকানের ভিতরে পানি ঢোকায় অনেক মালামাল নষ্ট হয়ে গেছে। তিনি বলেন, চাক্তাই খাল ও মহেশখালের জোয়ারের পানির কারণে খাতুনগঞ্জের চাক্তাই, আসাদগঞ্জসহ এলাকায় দোকানপাট, স্থানীয় ঘর বাড়িসহ প্রায় ৫ শতাধিক প্রতিষ্ঠান পানির নিচে ছিল টানা তিন ঘণ্টা। তবে দ্রুত এটার সমাধান না হলে প্রতিদিনই জোয়ারের পানিতে ঘর-বাড়ি এবং দোকানপাট পানির নিচেই থাকতে হবে বলে জানান তিনি।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ভোগ্যপণ্যের বড় পাইকারি বাজার খাতুনগঞ্জ, চাক্তাই, আসাদগঞ্জ ও বাকলিয়া, সোনালী রোড, আশরাফ আলী রোডসহ কয়েকটি নিচু এলাকায় জোয়ারের পানি উঠেছে। বেলা দেড়টার দিকে পানি উঠে প্রায় তিন ঘণ্টা স্থায়ী ছিল।

কক্সবাজার প্রতিনিধি জানান, উত্তাল সাগরের পানির জোয়ারে সাগর পাড়ে ব্যাপক ভাঙন হচ্ছে। স্রোতের টান আর ঢেউয়ের আঘাতে সমুদ্রসৈকতের বিভিন্ন পয়েন্টে ভাঙন দেখা দিচ্ছে। তবে অন্য পয়েন্টের তুলনায় ব্যস্ততম লাবণী পয়েন্টে বেশি ভাঙন চলছে। এ পয়েন্টে বেশ কিছু জিও ব্যাগ ছিঁড়ে গেছে। এমনকি ঢেউয়ের ধাক্কায় ওই এলাকার ট্যুরিস্ট পুলিশের হেল্প ডেস্ক ভেঙে গেছে। গতকাল সৈকতের লাবণী পয়েন্ট ছাড়াও কলাতলী পয়েন্ট, কবিতা চত্বর, ডায়াবেটিক পয়েন্টে জোয়ারের পানিতে তলিয়ে গেছে নির্মাণ বাঁধ।

কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) মো. আবু সুফিয়ান বলেন, জোয়ারের পানিতে যেসব পয়েন্টে ভাঙন সৃষ্টি হয়েছে, সেগুলোতে পানি উন্নয়ন বোর্ডের সঙ্গে সমন্বয় করে পুনরায় জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে। যেহেতু আগামীকাল পূর্ণিমার জোয়ার উপকূলের আরও কাছে আসতে পারে। তাই ভাঙন রোধে আমরা অতি দ্রুত বিভিন্ন ব্যবস্থা নিয়েছি।

বাগেরহাট প্রতিনিধি জানান, মোংলা সমুদ্রবন্দরসহ বঙ্গোপসাগর ও সুন্দরবন উপকূলজুড়ে ঝড়ো বাতাস ও বৃষ্টি হচ্ছে। সাগর পাড়ের বাগেরহাটে ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি হচ্ছে। সুন্দরবনে পূর্ণিমায় স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৩ থেকে ৫ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে তলিয়ে গেছে সুন্দরবনের অনেক এলাকা। সুন্দরবনের উঁচু এলাকা চাঁদপাই রেঞ্জের করমজল ট্যুরিজম ও বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্র ৩ ফুট পানিতে তলিয়ে গেছে। তবে, করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের বন্যপ্রাণী হরিণ, কুমির ও বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির কচ্ছপ বাটাগুর বাসকা নিরাপদ রয়েছে।  বৈরী আবহাওয়ায় সুন্দরবনের দুবলার চর, মেহেরআলীর চর, ভেদাখালীর অফিস খাল, কটকা, কচিখালী, হিরণ পয়েন্টের আশপাশের নদী-খালে জেলেসহ ৫ শতাধিক ফিশিং ট্রলার আশ্রয় নিয়েছে।

বাগেরহাটের পূর্ব সুন্দরবন বিভাগের চাঁদপাই রেঞ্জের করমজল পর্যটন ও বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আজাদ কবির জানান, গতকালের তুলনায় বৃহস্পতিবার  জোয়ারের পানি বেড়েছে সুন্দরবনে। তবে, বন্যপ্রাণীগুলো নিরাপদ রয়েছে।

ভোলা প্রতিনিধি জানান, ভোলার মেঘনা তেঁতুলিয়া নদীতে পানির চাপ বেড়েছে। গতকাল মেঘনায় জোয়ারের পানি বিপৎসীমার ৭৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। এতে বাঁধের বাইরে অন্তত ২০ গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়ছে। স্থানীয়রা জানান, গত তিন দিন ধরে সাগরে নিম্নচাপ এবং পূর্ণিমার কারণে মেঘনা নদীতে পানির চাপ অনেক বেড়েছে। বাঁধের বাইরে নদী তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলগুলো ভরা জোয়ারের সময় ৪ থেকে ৫ হাত পানিতে তলিয়ে যায়। চরাঞ্চলের বাড়িঘরে পানি প্রবেশ করেছে। এতে ভোলার রাজাপুর, ইলিশা, ধনিয়া, মদনপুর, মেদুয়াসহ অন্তত ২০টি গ্রামের ৩০ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়ছে।

বরগুনা প্রতিনিধি জানান, বরগুনার নদ-নদীর জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে বৃদ্ধি পেয়েছে। বেড়িবাঁধের বাহিরে অবস্থিত কাঁচা বসতঘর জোয়ারের পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় অনেক পরিবারে চুলা জ্বলেনি। রাতে জোয়ারে পানি বৃদ্ধির আশঙ্কায় অনেক পরিবারের সদস্যরা নির্ঘুম রাত কাটাচ্ছে। জোয়ারের পানির চাপে পাথরঘাটার কাকচিড়া বাজার রক্ষাবাঁধ, বেতাগী ও আমতলী শহর রক্ষাবাঁধ ঝুঁকিতে রয়েছে। ইতোমধ্যে এসব বাঁধের সিমেন্টের ব্লক ধসে গেছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী নূরুল ইসলাম বলেন, জোয়ারের পানির চাপে পাথরঘাটার টেংরা বেড়িবাঁধে নতুন করে কিছুটা ভেঙে গেছে।

পটুয়াখালী প্রতিনিধি জানান, পূর্ণিমার জোয়ার লঘুচাপের প্রভাবে উপকূলীয় এলাকা পানিতে থইথই করছে। গতকাল সকাল থেকে জেলায় থেমে থেমে বৃষ্টি আর দমকা হাওয়া বইছে। দুপুরের জোয়ারে নদ-নদীর পানি অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় ৩-৪ ফুট পানিতে তলিয়ে গেছে অর্ধশত চরসহ নিম্নাঞ্চল। জোয়ারের পানি ঢুকে পড়েছে পটুয়াখালী পৌর শহরে। তলিয়ে গেছে আমনের বীজতলা আর নিম্নাঞ্চলের বহু রাস্তাঘাট ঘর-বাড়ি, পুকুর ও মাছের ঘের। এতে ভোগান্তিতে পড়ে খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ।

গলাচিপা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি জানান, বঙ্গোপসাগরে লঘু চাপ ও পূর্ণিমার জোয়ারের প্রভাবে উপকূলীয় এলাকাসহ গলাচিপার অন্তত ২০ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এ ছাড়াও বেড়িবাঁধের অন্তত পাঁচটি পয়েন্ট দিয়ে পানি উপচে পড়ে ফসলের খেত ও বাড়ি-ঘর প্লাবিত হয়েছে। অন্তত ২ হাজার একর ধান খেত ডুবে গেছে।

ভাইয়ার হাওলা গ্রামের কৃষক আলম হাওলাদার বলেন, লঘুচাপ ও পূর্ণিমার জোয়ারে আমাগো এলাকায় আগের চেয়ে পানি বেশি বেড়ে গেছে। এত পানি আগে দেহি নাই। ওয়াবদা উপচে গ্রামে পানি ঢুকে যায়। আমরা এহন কী করমু বুঝতে পারছি না।

কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি জানান, পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় পায়রা বন্দরসহ গোটা উপকূলজুড়ে বইছে অস্বাভাবিক জোয়ার। সাগর ও বিভিন্ন নদ-নদীর পানি ৩ থেকে ৪ ফুট উচ্চতা বৃদ্ধি পেয়েছে। ভাঙনকবলিত বেড়িবাঁধ থেকে রামনাবাদ নদীর পানি প্রবেশ করে উপজেলার লালুয়া, চম্পাপুর, ধানখালী ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। দুই দফা  জোয়ারের পানিতে ভাসছে গ্রামীণ জনপদের বাড়ি-ঘর, স্কুল মাদরাসা, পুকুর, ঘেরসহ ফসলি খেত। এসব এলাকার অধিকাংশ পরিবারের দুপুরের রান্নাও হয়নি।

রাঙ্গাবালী (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি জানান, উপকূলীয় জেলা পটুয়াখালীতে সকাল থেকে মুষলধারে বৃষ্টির প্রভাবে  কুয়াকাটা সংলগ্ন বঙ্গোপসাগর বেশ উত্তাল রয়েছে। মাছ ধরার অধিকাংশ ট্রলার ঘাটে এসে নোঙর করেছে। গত তিন দিনে পায়রাবন্দর সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকারে গিয়ে এফবি আনোয়ার, এফবি সুজন ও এফবি নিশাত নামের তিনটি জেলে ট্রলার ডুবির ঘটনা ঘটেছে। এতে এখনো ৯ জেলে নিখোঁজ রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
সর্বশেষ খবর
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক