শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

ছিনতাই হওয়া দুই জঙ্গির হদিস নেই দুই মাসেও

সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
ছিনতাই হওয়া দুই জঙ্গির হদিস নেই দুই মাসেও

প্রায় দুই মাস পেরিয়ে গেছে, তবুও গ্রেফতার হয়নি ঢাকার নিম্ন আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া দুই জঙ্গি। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার শীর্ষ কর্তাব্যক্তিদের ভাষ্য অনুযায়ী, তারা নজরদারিতেই আছে। কিন্তু বাস্তবে এর কোনো প্রতিফলন নেই। একদিকে ছিনতাই হওয়া জঙ্গিরা গ্রেফতার না হওয়া, অন্যদিকে পার্বত্য চট্টগ্রামের গহিন অরণ্যে জঙ্গিদের সংগঠিত হওয়া নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছে রাষ্ট্রের সবগুলো সংস্থা।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পাহাড়ে সংগঠিত হওয়া জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়া জঙ্গিদের হাতে রয়েছে ভারী আগ্নেয়াস্ত্র। সম্প্রতি বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির একটি ক্যাম্প থেকে অভিযান চালিয়ে উদ্ধার করা হয়েছে তিনটি দেশি পিস্তল, ছয়টি একনলা বন্দুকসহ ১৫০ রাউন্ড গুলি।

ছিনতাই হওয়া দুই জঙ্গি গ্রেফতারের অগ্রগতি সম্পর্কে গতকাল সন্ধ্যায় জানতে চাওয়া হয় ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুকের কাছে। তিনি এ প্রতিবেদককে বলেন, আমাদের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। তবে এখনো বলার মতো কোনো অগ্রগতি নেই।

যদিও কয়েকদিন আগে তিনি বলেছিলেন, জঙ্গি ছিনতাইয়ের সঙ্গে জড়িত কয়েকজনকে শনাক্ত করা হয়েছে। পলাতক জঙ্গিদের নজরদারিতে রাখার পাশাপাশি জঙ্গি ছিনতাইয়ে যারা জড়িত, তাদের অনেককে শনাক্ত করা হয়েছে। আশা করছি অতি দ্রুতই তাদের গ্রেফতার করা সম্ভব হবে।

জানা গেছে, গত ৫৪ দিনে একাধিক বিশেষ অভিযান চালানোর পরও ছিনতাই হওয়া মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত দুই জঙ্গি আবু সিদ্দিক সোহেল ওরফে সাকিব ও মোজাম্মেল হোসেনের অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারেনি গোয়েন্দরা। তারা দেশেই আত্মগোপন করেছে, নাকি সীমান্ত দিয়ে অন্য দেশে পালিয়ে গেছে- সে বিষয়েও কোনো তথ্য নেই। পালিয়ে যাওয়া দুই জঙ্গি প্রকাশক ফয়সাল আরেফিন দীপন ও ব্লগার অভিজিত রায় হত্যা মামলার মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামি। তবে দুই জঙ্গিকে পালিয়ে যেতে সহায়তা করার অভিযোগে ওমর ফারুক নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয় কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্স ন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি)। তাকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়েছে বলে দাবি করেছেন সিটিটিসি কর্মকর্তারা। 

বহুল আলোচিত দুই জঙ্গি ছিনতাইয়ের ঘটনার তদন্তে সাবেক রেলমন্ত্রী  প্রয়াত সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের সাবেক এপিএস ওমর ফারুক তালুকদার ও তার স্ত্রী তানজিলার নাম আসায় তাদের গত ২০ ডিসেম্বর গ্রেফতার করে সিটিটিসি। ওমর ফারুক পালিয়ে যাওয়া জঙ্গি আবু সিদ্দিক সোহেলের বোন তানজিলার স্বামী। দুর্নীতির মামলায় ২০১২ সালে ওমর ফারুক যখন কারাগারে ছিলেন, তখন তিনি জঙ্গিবাদের দিকে ঝুঁকে পড়েন। কারাগারে আবু সিদ্দিকের সঙ্গে সখ্যতা গড়ে ওঠে। কারাগার থেকে বের হওয়ার পর ওমর ফারুক আবু সিদ্দিকের বোনকে বিয়ে করেন।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এ ঘটনার মাস্টারমাইন্ড বা প্রধান পরিকল্পনাকারী সেনাবাহিনী থেকে বহিষ্কৃত মেজর সৈয়দ জিয়াউল হক ওরফে মেজর জিয়া। নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলামের প্রতিটি অপারেশন বা কার্যক্রমই শুরা বোর্ড এবং জিয়ার কাছ থেকে অনুমোদন নিতে হয়। তবে আদালত এলাকা থেকে সরাসরি জঙ্গি ছিনিয়ে নেওয়ার মিশনে নেতৃত্ব দিয়েছেন আইমান নামে আনসার আল ইসলামের এক নেতা। তার আসল নাম মশিউর রহমান। গ্রামের বাড়ি সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে। তিনি ২০১৬ সালে সরকারি কর্মকমিশনের রংপুর অঞ্চলের সহকারী পরিচালক হিসেবে কর্মরত থাকা অবস্থায় জঙ্গিবাদে জড়িয়ে ঘর ছাড়েন। বর্তমানে তিনি আনসার আল ইসলামের আসকারি বা সামরিক শাখার প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

পাহাড়ে সংগঠিত হচ্ছে জামাতুল আনসার : জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়া তৎপরতা নিয়ে কাজ করছেন এমন কর্মকর্তারা বলছেন, গত ডিসেম্বরে পাহাড়ের জঙ্গি ক্যাম্প থেকে পালিয়ে আসা সাইফুল ইসলাম তুহিন ও নাঈম নামে দুই তরুণকে গ্রেফতারের পর অনেক চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া যায়। তাদের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে গোয়েন্দারা বলছেন, ক্যাম্পে জঙ্গিদের কাছে তিন থেকে চারটি একে-৪৭, চারটি একে-২২ রাইফেল, ১০টি পাইপগান, ৬০০ রাউন্ড বুলেট, ১ হাজার ৩০০টি কার্তুজ, ১৫টির মতো হাতে তৈরি গ্রেনেড রয়েছে। তারা পাহাড়ের বিভিন্ন বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনের কাছ থেকে আরও অস্ত্র সংগ্রহের চেষ্টা করছে।

সংশ্লিষ্টরা জানান, শুরুর দিকে ডা. আহমেদ নামে এক ব্যক্তির মাধ্যমে বিভিন্ন বিচ্ছিন্নতাবাদী ও সন্ত্রাসী সংগঠনের কাছ থেকে অস্ত্র সংগ্রহ করত জামাতুল আনসার। কয়েক মাস আগে জঙ্গি ক্যাম্পের আশ্রয়দাতা কুকিচিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) সঙ্গে স্থানীয় সন্ত্রাসী সংগঠন জেএসএসের গোলাগুলিতে ডা. আহমেদ মারা যান। এরপর তারা কবীর নামে এক ব্যক্তির মাধ্যমে অস্ত্র সংগ্রহের চেষ্টা করেন। সম্প্রতি বান্দরবন থেকে অস্ত্র ব্যবসায়ী কবীরকে গ্রেফতার করার পর জামাতুল আনসারের অস্ত্র সংগ্রহের বিষয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পায় সিটিটিসি। পরে জামাতুল আনসারের দুই সক্রিয় সদস্য ইয়াসিন ও আবদুর রহমানকেও গ্রেফতার করে তারা।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, জামাতুল আনসারের প্রধান উপদেষ্টা শামীন মাহফুজ একে-৪৭-সহ অত্যাধুনিক অস্ত্র সংগ্রহের ব্যবস্থা করেছেন। তিনি পাহাড়ি এলাকায় আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন আল-কায়েদার প্রয়াত নেতা ওসামা বিন লাদেনের মতো করে চলাফেরা করেন। একে-৪৭ অস্ত্রগুলো ভারতের মিজোরাম থেকে কুকিচিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের শীর্ষ নেতা নাথান বমের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হয়েছে। প্রায় ১০ লাখ টাকা দিয়ে তিনটি একে-৪৭ সংগ্রহ করেছে। একে-২২-গুলোও পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে সংগ্রহ করা। দেশীয় পাইপগান সংগ্রহ করা হয়েছে মহেশখালী থেকে। আর স্থানীয় সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোর কাছ থেকে ছোট অস্ত্রগুলো সংগ্রহ করা হয়েছে।

সূত্র আরও বলছে, জামাতুল আনসারের নিজস্ব বোমা তৈরির কারিগর রয়েছে। দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে বোমা তৈরির উপাদান সংগ্রহ করে কৌশলে তা পাহাড়ি জঙ্গি ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে বোমা তৈরির পাশাপাশি প্রশিক্ষণ ক্যাম্পে অংশ নেওয়া তরুণদেরও হাতে-কলমে বোমা তৈরির প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। সিটিটিসির প্রধান ও ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার উপদেষ্টা শামীন মাহফুজকে ধরতে পারলেই অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানা যাবে। এ জঙ্গি সংগঠন কিছু অস্ত্র সংগ্রহ করেছে বলে আমরা তথ্য পেয়েছি। প্রশিক্ষণের সময় ডামি অস্ত্র ব্যবহার করলেও মাঝে-মধ্যেই আসল অস্ত্র দিয়ে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে বলে আমরা জানতে পেরেছি।

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ দিবস পালনের নির্দেশ
বারে হামলা ভাঙচুর, থানায় মামলা
বারে হামলা ভাঙচুর, থানায় মামলা
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সতর্ক
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের সতর্ক
অসচেতনতা
অসচেতনতা
দুদকের মামলায় দুই নারী কর্মকর্তা জেলে
দুদকের মামলায় দুই নারী কর্মকর্তা জেলে
ওষুধ টেক্সটাইল খাতে যৌথ উদ্যোগে আগ্রহী পাকিস্তান
ওষুধ টেক্সটাইল খাতে যৌথ উদ্যোগে আগ্রহী পাকিস্তান
ভারতীয় হিসেবে জেল খাটলেন নওগাঁর আশা
ভারতীয় হিসেবে জেল খাটলেন নওগাঁর আশা
চার আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
চার আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
১১৬ অনুচ্ছেদ নিয়ে রুল শুনানি দুই সপ্তাহ মুলতবি
১১৬ অনুচ্ছেদ নিয়ে রুল শুনানি দুই সপ্তাহ মুলতবি
গ্রিসের ক্রিটে দাবানলের তাণ্ডব
গ্রিসের ক্রিটে দাবানলের তাণ্ডব
অস্থিতিশীলতার মধ্যেও বেড়েছে তৈরি পোশাক রপ্তানি
অস্থিতিশীলতার মধ্যেও বেড়েছে তৈরি পোশাক রপ্তানি
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
সর্বশেষ খবর
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত
ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’
ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’

৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান
মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান

১৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি

১৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড
এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও
ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত
বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর
সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি
তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি

৫০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা
অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত
এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ জেলায় ঝড়ের আভাস
৬ জেলায় ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩
মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম