শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৩

উত্তাপ বাড়ছে উপনির্বাচনে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে নৌকা ঠেকাতে বিরোধীরা মরিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বতন্ত্র প্রার্থীর নির্বাচনী প্রচারণার প্রধান আটক, শ্যালক নিখোঁজ
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
উত্তাপ বাড়ছে উপনির্বাচনে

বিএনপির ছেড়ে দেওয়া আসনগুলোতে উপনির্বাচনী তৎপরতা জমে উঠেছে। আসনগুলোর মধ্যে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ ও ৩ আসনে নৌকার বিজয় ঠেকাতে মরিয়া তৎপরতা চালাচ্ছেন বিরোধীরা। অবশ্য আওয়ামী লীগ চাঁপাইনবাবগঞ্জসহ অন্য চার আসন পুনরুদ্ধার করতে নিজেদের সব ভেদাভেদ ভুলে একাট্টা হয়ে মাঠে নেমেছে। এদিকে আলোচিত ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল ও আশুগঞ্জ) আসনের উপনির্বাচনেও আওয়ামী লীগ স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে বিএনপি থেকে বহিষ্কৃৃত উকিল আবদুস সাত্তারের পাশে দাঁড়িয়ে সব রকম সহায়তা দিয়ে চলেছে। এ ছাড়া গতকাল এ আসনের উপনির্বাচনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আবু আসিফ আহমেদের নির্বাচনী প্রচারণার প্রধান দায়িত্বে থাকা মুসা মিয়াকে (৮০) পুলিশ গ্রেফতার করেছে। তার শ্যালককেও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ করা হয়েছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ ও ৩ আসনের উপনির্বাচনে নৌকা ঠেকাতে বিদ্রোহী আওয়ামী লীগ প্রার্থীসহ বিরোধীরা মরিয়া হয়ে উঠেছে। এমনকি সংসদ থেকে পদত্যাগ করা বিএনপির দুই সাবেক সংসদ সদস্য আমিনুল ইসলাম ও হারুনুর রশীদ হারুন নৌকা বিরোধী প্রার্থীদের সমর্থনে মাঠে নেমে পড়েছেন। অন্যদিকে হারানো এই আসন পুনরুদ্ধারে একাট্টা হয়ে মাঠে নেমেছেন আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীসহ কেন্দ্রীয় নেতারা। নৌকার বিজয় সুনিশ্চিত করতে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ অঙ্গ সংগঠনের নেতারা ঘন ঘন চাঁপাইনবাবগঞ্জ সফরে আসছেন এবং প্রচার-প্রচারণায় অংশ নিচ্ছেন। তাদের লক্ষ্য বর্তমান সরকারের উন্নয়ন ফিরিস্তি তুলে ধরে আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের বিজয় সুনিশ্চিত করা।

আগামী ১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠেয় চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সাবেক সংসদ সদস্য মুহা. জিয়াউর রহমান (নৌকা), আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী খুরশিদ আলম বাচ্চু (মাথাল), জাতীয় পার্টির মোহাম্মদ আবদুর রাজ্জাক (লাঙ্গল), বিএনএফের নবিউল ইসলাম (টেলিভিশন) এবং জাকের পার্টির গোলাম মোস্তফা (গোলাপ ফুল)। অন্যদিকে  চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনের প্রার্থীরা হলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল ওদুদ (নৌকা), স্বতন্ত্র প্রার্থী গত পৌরসভা নির্বাচনে দলের বিদ্রোহী হয়ে বহিষ্কৃৃত সাবেক যুবলীগ নেতা সামিউল হক লিটন (আপেল) এবং বিএনএফের কামরুজ্জামান (টেলিভিশন)।

জানা গেছে, নির্বাচনী ডামাডোলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনে নৌকার বিজয় ঠেকাতে দলের ভিতরে ও বাইরে কতিপয় নেতা মরিয়া হয়ে উঠেছে। এরই ধারাবাহিকতায় বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য হারুনুর রশীদ হারুন স্বতন্ত্র প্রার্থী বহিষ্কৃত যুবলীগ নেতা সামিউল হক লিটনকে সমর্থন দিয়ে তার পক্ষে কাজ শুরু করায় বিএনপির একাংশের মধ্যে ক্ষোভ ও হতাশা বিরাজ করছে। এনিয়ে গত বুধবার বিকালে জেলা বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশে স্থানীয় সাবেক সংসদ সদস্য হারুনুর রশীদ হারুন ও আমিনুল ইসলামের বিরুদ্ধে এই নির্বাচনে দুই আওয়ামী লীগ বিদ্রোহীর পক্ষে কাজ করায় বিষোদগার করা হয়। এ ছাড়াও জামায়াতের কতিপয় নেতা গোপনে নৌকার বিরুদ্ধে কাজ করছেন। তাদের লক্ষ্য যে কোনো মূল্যে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর বিজয় ছিনিয়ে নেওয়া। এদিকে নির্বাচন নিয়ে বিএনপি-জামায়াতসহ দলের মধ্য থেকে কতিপয় ব্যক্তি ষড়যন্ত্র করছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল ওদুদ। তিনি নির্বাচনী বৈতরণী পার হতে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে উন্নয়ন ফিরিস্তি তুলে ধরে ভোটারদের মন জয় করার চেষ্টা করছেন। অন্যদিকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনে নৌকার প্রার্থী মুহা. জিয়াউর রহমানকে পরাজিত করতে আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী স্বতন্ত্র প্রার্থী খুরশিদ আলম বাচ্চু এবং রাজশাহী জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী সরকার। আর তাদের সঙ্গে গোপনে কাজ করছেন বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য আমিনুল ইসলাম।

তবে আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের বিজয়ী করতে সব নেতা-কর্মীকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার নির্দেশনা প্রদান করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি জানান, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় থাকা সরকারি দলীয় প্রভাবশালী প্রার্থীরা নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর পর ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল ও আশুগঞ্জ) আসনের উপনির্বাচনে ভোটের আমেজে ভাটা পড়েছে। এমনকি আলোচিত প্রার্থী সংসদ সদস্য এবং বিএনপি থেকে পদত্যাগী ও পরবর্তীতে বহিষ্কৃত উকিল আবদুস সাত্তার ভূইয়াও মাঠে নেই। ২/১ দিন গণসংযোগের পর ঢাকায় ফিরে গেছেন প্রায় ৮৪ বছর বয়স্ক এই প্রবীণ নেতা। অবশ্য তার ছেলে পিতার পক্ষে প্রচারণা চালাচ্ছেন নির্বাচনী এলাকায়। তবে উকিল আবদুস সাত্তারের প্রচার প্রচারণা করছেন আওয়ামী লীগ-বিএনপি ও জাতীয় পার্টির একাংশ। ১৯৭৯ সালে প্রথম স্বতন্ত্র প্রার্থী নির্বাচিত হন উকিল আবদুস সাত্তার। মহাজোট থেকে নির্বাচিত সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট জিয়াউল হক মৃধা এবং আওয়ামী লীগ দলীয় স্বতন্ত্র তিন প্রার্থী মঈন উদ্দিন মঈন, মাহবুবুল বারী চৌধুরী ও শাহজাহান আলম সাজু ভোটের মাঠ থেকে সরে দাঁড়ানোর পর উপনির্বাচনের লড়াইয়ের হিসাব পাল্টে যায়। প্রতিদ্বন্দ্বিতার মাঠে থাকা চার প্রার্থীর মধ্যে নানা বিবেচনায় উকিল সাত্তার শক্তিশালী প্রার্থী হয়ে ওঠেন। তার নির্বাচনী প্রচারণায় আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় ও জেলা পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা সরাসরি মাঠে কাজ করছেন। পাশাপাশি স্থানীয় বিএনপি সংসদ সদস্য ও দলত্যাগী নেতার বিপক্ষে পত্রিকায় বিবৃতি ও সংবাদ সম্মেলন করে প্রকাশ্যে অবস্থান নিলেও বাস্তবে দলটির অধিকাংশই নেতা-কর্মীরা সাত্তারের পক্ষেই নির্বাচন করছেন। বিএনপির কমিটি নিয়ে বিরোধের কারণে দলের একটি অংশ নির্বাচনের শুরু থেকেই তার হয়ে কাজ করছে। উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সরাইল সদর ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল জব্বার জানান, প্রথমে দলের পদবঞ্চিতরা মাঠে নামলেও এখন বিএনপির প্রায় সবাই উকিল সাত্তারের নির্বাচন করছেন। তবে উপজেলা বিএনপির সভাপতি আনিসুল ইসলাম ঠাকুর বলেন, আমার এমন খবর জানা নেই।

উল্লেখ্য, এই আসনের উপনির্বাচনে আবদুস সাত্তারসহ চারজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন। অন্য তিনজন হলেন আশুগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি (সদ্য বহিষ্কৃত) ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আবু আসিফ আহমেদ, জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব আবদুল হামিদ ভাসানী এবং জাকের পার্টির জহিরুল ইসলাম। তাদের মধ্যে আবু আসিফ আহমেদ ও জাতীয় পার্টির আবদুল হামিদ ভাসানী সরাইল ও আশুগঞ্জে প্রচারণা চালাচ্ছেন। সেটিও খুব বেশি চোখে পড়ার মতো নয়। আর জাকের পার্টির প্রার্থীকে এখনো মাঠে দেখা যায়নি।

তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা বলেন, আওয়ামী লীগের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে আবদুস সাত্তারকে বিজয়ী করার জন্য দলের নেতা-কর্মীদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ওই নির্দেশনার আলোকেই আওয়ামী লীগের তিন স্বতন্ত্র প্রার্থীর প্রার্থিতা প্রত্যাহার করানো হয়। যদিও জেলা আওয়ামী লীগ বলছে, যেহেতু ওই আসনে দলীয় প্রার্থী দেয়নি আওয়ামী লীগ। সে কারণে দলীয় বিভাজন রোধে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত স্বতন্ত্র প্রার্থীদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করা হয়েছে। তবে কোনো চাপ ছিল না।

জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আল মামুন সরকার বলেন, যেহেতু এ আসনে আওয়ামী লীগের কোনো প্রার্থী নেই এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী উকিল সাত্তার ভুইয়া একজন সৎ ও পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ এবং পাঁচ বারের এমপি হওয়ায় সব নেতা-কর্মী তাকে স্বাধীনভাবে সমর্থন করছেন। সুষ্ঠু ভোট গ্রহণে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা সহায়ক ভূমিকা পালন করবেন। বিএনপি ভোট বানচাল করলে তা প্রতিহত করা হবে। তিনি কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে ভোটারদের আহ্বান জানান।

এদিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের উপনির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আবু আসিফ আহমেদের নির্বাচনী প্রচারণার প্রধান দায়িত্বে থাকা মুসা মিয়াকে (৮০) গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গত বুধবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে আশুগঞ্জ পূর্ব বাজার বিওসি ঘাট এলাকার নিজ বাসা থেকে তাঁকে গ্রেফতার করে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। উল্লেখ্য, আবু আসিফ আহমেদ আশুগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান। আশুগঞ্জ থানার অফিসার আজাদ রহমান জানান, গত ১৩ জানুয়ারি উপজেলার দুর্গাপুর গ্রামে পুলিশের ওপর হামলার একটি মামলায় মুসা মিয়াকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ওই মামলার এহাজারে ২০০ থেকে ৩০০ জন অজ্ঞাতনামা আসামি রয়েছে। তদন্তে মুসা মিয়ার সংশ্লিষ্টতা পাওয়ায় ডিবি পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করে থানায় হস্তান্তর করেছে।

স্বতন্ত্র প্রার্থী আবু আসিফ আহমেদ বলেন, ‘সুষ্ঠু নির্বাচন হলে আমি বিজয়ী হব। পুরো এলাকায় দিন দিন আমার সমর্থন বাড়ছে। এ অবস্থায় গত রাতে আমার নির্বাচনের প্রধান প্রচারক মুসা মিয়াকে ডিবি পুলিশ ধরে নিয়ে গেছে। এ ছাড়া গত রাত থেকে আমার শ্যালক শাফায়াত সুমনকে (৩৮) খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। শাফায়াত সুমন আমার নির্বাচন পরিচালনার প্রধান সমন্বয়কারী।’ সুমনকেও ডিবি পুলিশ তুলে নিতে পারে বলে তার ধারণা।

তবে সুমন নিখোঁজ থাকার ব্যাপারে পুলিশ কিছুই জানে না বলে আশুগঞ্জ থানার অফিসার আজাদ রহমান জানান।

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা