শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

রাজধানীজুড়ে হিজড়াদের দাপট, টার্গেটে প্রবাসীরা

মাহবুব মমতাজী ও রাশেদ হোসাইন
প্রিন্ট ভার্সন
রাজধানীজুড়ে হিজড়াদের দাপট, টার্গেটে প্রবাসীরা

তিন বছর পর দেশে ফেরেন হাবিবুর রহমান। তিনি দুই দশক ধরে থাকেন সংযুক্ত আরব আমিরাতে। রবিবার দেশে আসার সময় পরিবারের সদস্যদের জন্য বিভিন্ন উপহার নিয়ে আসেন। স্বজনরাও হাবিবুর রহমানকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য বিমানবন্দরে এসেছিলেন। ভাড়া করা মাইক্রোবাসে গ্রামের বাড়ির উদ্দেশে রওনা হতে টার্মিনাল থেকে বেরিয়ে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের সামনে ইউটার্ন নিয়ে বনানীমুখী সড়কে গেলেই ওত পেতে থাকা হিজড়ারা তাদের জিম্মি করে ফেলে। তিন হিজড়ার দুজন গাড়ির জানালায় গিয়ে চাঁদা চায়। আর একজন সামনে নগ্ন হয়ে দাঁড়িয়ে গাড়ি থামিয়ে রাখে। ঘটনাটি যেখানে তার প্রায় ৫০ গজ দূরেই দাঁড়িয়ে সড়কে যানজট নিরসনে কাজ করছিলেন কয়েকজন পুলিশ সদস্য। তবু হিজড়াদের কবল থেকে রক্ষা করতে তারা কেউ এগিয়ে আসেননি। হাবিবুর রহমানের কাছে হিজড়ারা ১ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করে। পরিবারের সবার সামনে তাদের অশ্লীল কথাবার্তার মুখে এক প্রকার বাধ্য হয়ে ৩০০ টাকা দিয়ে তাদের বিদায় করেন তিনি।

জানা গেছে, বেপরোয়া হিজড়াদের উৎপাতে প্রবাসী ছাড়াও চরম হয়রানির শিকার হচ্ছেন নতুন সন্তান জন্ম দেওয়া বাবা-মা এবং বিয়ে অনুষ্ঠানের আয়োজকরা। ঢাকা-ময়মনসিংহ সড়কের আজমপুর, আবদুল্লাহপুর, টঙ্গী এবং হোটেল লা মেরিডিয়ানের উল্টো পাশের সড়ক, কুড়িল, কুর্মিটোলা হাসপাতালের উল্টো পাশ, কাকলি, চেয়ারম্যানবাড়ী, মহাখালী, মিরপুর-১০, টেকনিক্যাল মোড় বাসস্ট্যান্ড এলাকায় হিজড়াদের দিনদুপুরে চলে চাঁদাবাজি। এসবের পেছনে কারা- খুঁজতে গিয়ে যোগাযোগ করা হয় রাজধানীর মগবাজারের স্বপ্না হিজড়ার সঙ্গে। তিনি প্রতিবেদককে বলেন, আবদুল্লাহপুর এলাকায় চাঁদাবাজির নিয়ন্ত্রণ করে শান্তা হিজড়া, বিমানবন্দর এলাকায় শারিকা আর বনানী নিয়ন্ত্রণ করে নাখালপাড়ার ঝুমা হিজড়া। সর্দারনিরা প্রকৃত হিজড়া, কিন্তু অনুসারীরা নকল। জানা গেছে, এরা এখন বেশি বেপরোয়া। আর প্রশাসনও অজ্ঞাত কারণে এদের কিছু বলে না। হিজড়াদের মধ্যে কচি, হুররাম, রাখি ও তানিয়াদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, রাজধানীতে ৮-১০টি হিজড়া গ্রুপ চাঁদাবাজি করে। প্রতিটি গ্রুপই দিনে লাখখানেক টাকা চাঁদা ওঠায়। হিজড়া ঝুমা বলেন, ‘আমাদের চাঁদা ওঠে দিন এনে দিন খাওয়ার মতো। আমরা কিছু দোকান, বিয়েবাড়ি আর নতুন বাচ্চা হলে টাকা নিই। আর বিমানবন্দর এলাকার চাঁদাবাজির পুরোটাই করে শারিকার লোকজন।’ হাবিবুর রহমানের মতো কুড়িল বিশ্বরোডে হিজড়াদের কবলে পড়েন কুয়েতপ্রবাসী আনিসুর রহমানও। তিনি বলেন, ‘এক বছর ছয় মাস পর যখন মাতৃভূমিতে এলাম বিমানবন্দর থেকে বের হওয়ার পর বিশ্বরোডে একদল হিজড়া আমাদের গাড়ি লক্ষ করে সামনে দাঁড়ায়। তখন তাদের মধ্য থেকে একজন আমার কাছে এসে ২ হাজার টাকা দাবি করে। আমি গড়িমসি করায় তারা উচ্চৈঃস্বরে অশ্লীল বাক্য ছোড়ে এবং শারীরিকভাবে হেনস্তার চেষ্টা করে। এর আগে এসব বিষয়ে আমি শুনেছি, কখনো সম্মুখীন হইনি। পরিবারের সবার সামনে একপ্রকার লজ্জায় পড়ে ১ হাজার টাকা দিতে বাধ্য হয়েছি।’ ভুক্তভোগীরা বলছেন, হয়তো বিমানবন্দরে হিজড়াদের কোনো সোর্স কাজ করে। যে কারণে প্রবাসীরা ফিরলেই এরা সড়কে সতর্ক অবস্থান নেয়। এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে বিমানবন্দর আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক বলেন, ‘বিমানবন্দরে তাদের সোর্স থাকলে আমরাই আটক করতাম। হিজড়ারা এমন কিছু পয়েন্ট সিলেক্ট করে যেখানে গাড়ি স্লো হতে বাধ্য। সেসব জায়গায় তারা গাড়িতে যাত্রীদের কাছ থেকে অর্থ আদায় করে।’ ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা প্রতিনিয়ত হিজড়াদের চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছি। মামলা নিচ্ছি, গ্রেফতার করছি। বিমানবন্দর সড়কে প্রবাসীদের হয়রানি বন্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

এদিকে সরেজমিন দেখা গেছে, গাজীপুর, উত্তরা, মিরপুর-১০, টেকনিক্যাল বাস স্টপেজ, কাকলি, বনানী ফুটওভার ব্রিজ, বিজয় সরণি এলাকায় হিজড়াদের উৎপাত বেশি। বনানী চেয়ারম্যানবাড়ী এলাকায় ট্রাফিক সংকেতে যানবাহন থামার পর হিজড়ারা গাড়িতে উঠে জনে জনে টাকা দাবি করে। উত্তরা থেকে মতিঝিল পথে চলাচলকারী একটি বাসে দেখা গেছে, তারা প্রত্যেক যাত্রীর কাছে গিয়ে টাকা চাইতে থাকে। কেউ দিতে অপারগতা প্রকাশ করলেই ওরা শরীর থেকে জামা খুলে ফেলে। অশোভন আচরণ করে। আর প্রাইভেটকার যাত্রীদের নানা অঙ্গভঙ্গি করে গাড়ির গ্লাস খুলতে বলে। গাড়ির গ্লাস বন্ধ করে দিলে সামনে দলবেঁধে দাঁড়িয়ে যায়।

দেখা গেছে, গতকাল দুপুর ১২টায় পল্টন মোড় থেকে জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত যানজটে আটকে থাকা গাড়িগুলোয় এক এক করে উঠছে আর নামছে দুজন হিজড়া। প্রত্যেক যাত্রীর কাছ থেকে তারা চাঁদা আদায় করে। চাঁদা দিতে রাজি না হলে অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি করে। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সমাজকল্যাণ কর্মকর্তা মুজাহিদ আল সাফিদ বলেন, ‘বর্তমানে বিমানবন্দরের পাশে নির্মাণকাজ চলমান থাকায় দেখা যায় হিজড়ারা এ সুযোগে বিভিন্ন গাড়ি ধরে প্রবাসীদের হয়রানি করছে। আমরা এর আগেও হিজড়াদের উৎপাত বন্ধে ব্যবস্থা নিয়েছি। অনেকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, পুলিশের সামনেই হিজড়ারা যাত্রীদের সঙ্গে জঘন্য আচরণ করছে।’

ডিএমপির অভিযানে থামেনি উৎপাত : হিজড়াদের লাগামহীন চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করতে গত বছরের ২০ জুন মাসিক অপরাধ সভায় কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছিলেন ডিএমপির তৎকালীন কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম। এ নির্দেশনা পাওয়ার পরই কঠোর অবস্থান নেওয়া শুরু করে রাজধানীর সব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)। পুলিশ সদর দফতরের সামনে, শাহবাগ, বাংলামোটর, কারওয়ান বাজার এলাকায় উৎপাত কিছুটা কমলেও অন্যসব এলাকায় আগের মতোই আছে।

হিজড়ার বেশে মামলার আসামি : গত বছরের ২৯ জুলাই ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) অভিযানে হিজড়া বানানোর একটি চক্রের চারজন গ্রেফতার হয়। চক্রের হোতা হাদিউজ্জামান। একসময় খুলনার এক চিকিৎসকের সহকারী হিসেবে কাজ করতেন। এ চক্রের সঙ্গে হিজড়া পরিচয়ে থাকা কচি, মরিয়ম ও সীমা নামে কয়েকজনের নাম বেরিয়ে আসে। তাদের বিরুদ্ধে রাজধানীর তুরাগ, উত্তরা পশ্চিম, খিলক্ষেত, বাড্ডাসহ কয়েকটি থানায় একাধিক মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিবির তদন্তসংশ্লিষ্টরা। রাজধানীর মালিবাগে মাহি হাসান টাওয়ারের চতুর্থ তলায় স্ত্রীর নামে ‘লেজার বিউটি পারলার’ খুলে লিঙ্গ রূপান্তরের কারবার শুরু করেছিলেন হাদিউজ্জামান। ডিবি তার স্ত্রী সোনিয়া আক্তার, সহযোগী নুর ইসলাম ও জনি আহম্মদকে গ্রেফতার করে। এ সময় পারলারের বিশেষ একটি কক্ষে অভিযান চালিয়ে অপারেশনের বিভিন্ন সরঞ্জাম ও হরমোন পরিবর্তনের ওষুধ জব্দ করা হয়।

হিজড়া সেজে চাঁদাবাজি : গণপরিবহনে চাঁদাবাজির অভিযোগে গত বছরের ৩ সেপ্টেম্বর চার হিজড়াকে গ্রেফতার করে উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশ। তারা ছিলেন মৌসুমী (৩২), অনিকা (১৯), তুলি (২৪) ও দুলি (২৫)। পরে পুলিশের তদন্তে বেরিয়ে এসেছে এরা সবাই পুরুষ। ওই থানার তৎকালীন ওসি মোহাম্মদ মোহসীন জানিয়েছিলেন, গ্রেফতারের পর তৃতীয় লিঙ্গের চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদ ও তল্লাশি করা হয়। এরপর জানা গেছে, তারা মূলত তৃতীয় লিঙ্গের ব্যক্তি নয়। তারা সবাই পুরুষ। তৃতীয় লিঙ্গের ব্যক্তি সেজে দীর্ঘদিন ধরে রাজধানীর উত্তরার বিভিন্ন যানবাহন থেকে চাঁদাবাজি করত।

 

এই বিভাগের আরও খবর
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

৩৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

৫৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান
চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড
সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'
'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু
ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ