শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

গাজায় ব্যবহার নতুন মারণাস্ত্র

এক দিনেই ৭০০ নিহত, প্রতিবাদ করে তোপের মুখে জাতিসংঘ মহাসচিব
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
গাজায় ব্যবহার নতুন মারণাস্ত্র

অবরুদ্ধ গাজাবাসীর জন্য সবচেয়ে ভয়াবহ ছিল ২৪ অক্টোবরের রাত। এই রাতে ইসরায়েলি বিমান থেকে বৃষ্টির মতো বোমা বর্ষণ করে ৭ শতাধিক মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। এ সময় ব্যবহার করা হয়েছে নতুন ধরনের মারণাস্ত্র। এ নৃশংসতার বিরুদ্ধে কথা বলেছেন খোদ জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসও। এর ফলে তিনি এখন তোপের মুখে রয়েছেন। এরই মধ্যে ইসরায়েল তার পদত্যাগ দাবি করেছে। অন্যদিকে ইরান বলেছে, সব পশ্চিমা  দেশ এখন ইসরায়েলকে রক্ষায় মরিয়া। তারা যে কোনো মূল্যে বর্বর হানাদার শক্তিকে বাঁচাতে চাইছে। সূত্র : রয়টার্স, বিবিসি, আল জাজিরা, পার্স টুডে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ২৪ অক্টোবর রাতে ইসরায়েলি বিমান থেকে অবিরাম বোমা বর্ষণে ৭০৪ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে শিশুর সংখ্যাই ৩০৫। মন্ত্রণালয় জানায়, এই রাতটি ছিল ফিলিস্তিনের সাম্প্রতিক ইতিহাসের সবচেয়ে রক্তাক্ত ও ভয়াবহ দিন। গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৭ অক্টোবর ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাত শুরুর পর থেকে একরাতে এত মৃত্যু দেখেননি গাজার বাসিন্দারা। এর মধ্য দিয়ে গাজা উপত্যকায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৭৯১ জনে। নিহতদের মধ্যে ২ হাজার ৩৬০ জন শিশু। আর আহত হয়েছেন ১৬ হাজার ২৯৭ জন। অপরদিকে হামাসের হামলায় নিজেদের ১ হাজার ৪০০ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে ইসরায়েল। খবরে বলা হয়েছে, গাজায় হামলা চালানোর ক্ষেত্রে ইসরায়েল কোনো বাছবিচার করছে না। অবিরাম বোমাবর্ষণে নিমেষে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হচ্ছে গাজার সব ধরনের স্থাপনা, যার মধ্যে হাসপাতাল, গির্জা, মসজিদ ও স্কুলও আছে। গাজার পাশাপাশি অধিকৃত পশ্চিম তীরেও অভিযান চালাচ্ছে ইসরায়েল। এ ছাড়া, ইসরায়েল-লেবানন সীমান্তে হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধেও চলছে হামলা। অধিকৃত পশ্চিম তীরে মঙ্গলবার রাতভর অভিযান চালায় ইসরায়েল। এতে জেনিনে তিন ও কালকিয়ায় এক ফিলিস্তিনি। অন্যদিকে ২৪ অক্টোবর গাজার ৪০০ লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালানোর বিষয়টি ইসরায়েলও নিশ্চিত করেছে। গাজায় অবস্থানরত এক সংবাদকর্মী ইয়োমনা এলসায়েদ বলেন, ‘রাতের বোমা হামলায় হাজার হাজার পরিবার তাৎক্ষণিকভাবে বাস্তুচ্যুত হয়ে পড়েছে, চারদিকে কেবল ধ্বংস আর ধ্বংসের চিহ্ন। আকাশে শোনা গেছে ইসরায়েলের ড্রোন আর যুদ্ধবিমানের শব্দ। রাতের একটি হামলায় গাজার দক্ষিণাঞ্চলের খান ইউনিসে একটি চারতলা ভবন গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। এতে কমপক্ষে ৩২ জন নিহত এবং বেশ কয়েকজন আহত হয়। ওই হামলা থেকে বেঁচে যাওয়া  লোকজন এ তথ্য দিয়েছেন। এ ছাড়া গাজা শহরের বাহলোল পরিবারের একটি বাড়িতে হামলায় ১৯ জন নিহত হন। এ সময় ১২ জনেরও বেশি ধ্বংসাবশেষের নিচে চাপা পড়েন বলে জানান প্রত্যক্ষদর্শীরা। এদিকে বোমা হামলা চালানোর পাশাপাশি ইসরায়েল গাজার খাদ্য, পানি, ওষুধ ও জ্বালানি তেলের সরবরাহ পুরোপুরি বন্ধ করে দিয়েছে। চিকিৎসা সামগ্রী ও ওষুধের অভাবে ৪০টিরও  বেশি মেডিকেল সেন্টার তাদের কাজ বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়েছে।

এ হামলার ব্যাপারে গাজা শহরের আল শিফা হাসপাতালের মহাপরিচালক মোহাম্মদ আবু সালমিয়া গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় হামলায় ইসরায়েল ‘নতুন ধরনের মারণাস্ত্র’ ব্যবহার করছে। তিনি বলেন, ফিলিস্তিনি ভূখন্ডে ইসরায়েল এর আগে যত হামলা চালিয়েছে, সেগুলোতে আহত ব্যক্তিদের আঘাতের ধরনের সঙ্গে এবারের আঘাতের মিল নেই। ইসরায়েলের হামলায় আহত ব্যক্তিদের শরীরে এমন আঘাতের চিহ্ন আগে কখনো দেখা যায়নি।  সালমিয়া বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, গাজায় ইসরায়েল ‘নতুন মারণাস্ত্র’ ব্যবহার করার কারণে আঘাতের ধরনও বদলে গেছে। এদিকে জাতিসংঘ বলেছে, বর্তমানে গাজার এক-তৃতীয়াংশেরও বেশি হাসপাতাল এবং প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ স্বাস্থ্যসেবা ক্লিনিক হামলার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় অথবা জ্বালানির অভাবের কারণে বন্ধ হয়ে আছে। অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার ৩৫টি হাসপাতালের মধ্যে ১২টি এবং ৭২টি স্বাস্থ্যসেবা ক্লিনিকের মধ্যে ৪৬টি বন্ধ হয়ে গেছে। হামলায় হাজারো আহত ব্যক্তির সঙ্গে ইসরায়েলি অবরোধের মুখে হাসপাতালের জীবন রক্ষাকারী সুবিধাগুলোও ধ্বংস হয়েছে। ইসরায়েলি বোমা হামলায় এলাকাগুলো ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে এবং জীবনযাত্রা ভেঙে পড়েছে। অবরুদ্ধ ভূখন্ডে ইসরায়েলের বোমাবর্ষণে প্রায় ৪০ শতাংশ বিদ্যালয় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ অবস্থায় গত মঙ্গলবার জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের উচ্চপর্যায়ের অধিবেশনের উদ্বোধনীতে দেওয়া বক্তৃতায় জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস অবিলম্বে যুদ্ধ বিরতি দাবি করে ইসরায়েলি বর্বরতার তীব্র নিন্দা জানান। তিনি বলেন, গাজায় ইসরায়েল আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের লঙ্ঘন করছে। তিনি এই সংঘাত থেকে বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষিত রাখার আহ্বান জানিয়ে আরও বলেন, সংঘাত মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে দাবানলের গতিতে ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকি সৃষ্টি হয়েছে। তিনি বলেন, ‘হামাসের এই হামলা যে একেবারে বিনা কারণে হয়নি সেটা স্বীকার করে নেওয়াও এখন গুরুত্বপূর্ণ। ফিলিস্তিনি জনগণ ৫৬ বছর ধরে শ্বাসরুদ্ধকর দখলদারিত্বের শিকার হয়ে রয়েছে।’ খবরে বলা হয়েছে, এ রকম মন্তব্য করে ইসরায়েলি রোষের মুখে পড়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব। গুতেরেসের বক্তব্যকে ‘জঘন্য’ বলে মন্তব্য করেছেন জাতিসংঘে ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূত গিলাদ এরদান। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স এ এক পোস্টে তিনি লেখেন, তিনি ‘হামাসের হামলা বিনা কারণে হয়নি’ বলে বিবৃতি দিয়ে সন্ত্রাসবাদ ও হত্যাকান্ডের সঙ্গে এক ধরনের সমঝোতার প্রকাশ ঘটিয়েছেন। এটা সত্যিই খুব দুঃখজনক যে, হলোকাস্টের পরে যে সংস্থার জন্ম হয়েছে তার প্রধান এ ধরনের ভয়ংকর দৃষ্টিভঙ্গি ধারণ করছেন। ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বলেছেন, ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের জন্য গুতেরেসকে অবশ্যই পদত্যাগ করতে হবে। এ ছাড়া জাতিসংঘ মহাসচিবের বক্তব্যে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়ে গুতেরেসের সঙ্গে পূর্বনির্ধারিত বৈঠকও বাতিল করেছেন ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এলি কোহেন।

ইসরায়েলের হামলায় সিরিয়ার আট সেনা নিহত : ইসরায়েলের বিমান হামলায় সিরিয়ার অন্তত আটজন সেনা নিহত হয়েছেন। গতকাল সিরিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানায়, স্থানীয় সময় রাত ১টা ৪৫ মিনিটে ইসরায়েলি শত্রুরা অধিকৃত গোলান মালভূমি থেকে বিমান হামলা চালায়। হামলায় সাত সৈন্য আহত হয়েছেন এবং ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ব্রিটেনভিত্তিক পর্যবেক্ষক সংস্থা সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস জানিয়েছে, নিহত সৈন্যের সংখ্যা ১১ জন, যাদের মধ্যে চারজন কর্মকর্তাও রয়েছেন। হামলায় ‘অস্ত্র গুদাম ও সিরিয়ার একটি বিমান প্রতিরক্ষা রাডার ধ্বংস হয়েছে’ এবং এ সময় একটি পদাতিক ইউনিটকেও লক্ষ্য বস্তু করা হয়েছিল।

নেতানিয়াহুর ছেলে আমেরিকায় : ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার ওপর সামরিক আগ্রাসন চালানোর জন্য ইসরায়েল যে ৩ লাখ সেনা তলব করেছে, তার মধ্যে নেই প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর ছেলে ইয়াইর। এতে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মধ্যে ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে।

ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর সদস্যরা বলছেন, দেশকে ত্যাগ করে প্রধানমন্ত্রীর ছেলে আমেরিকার ফ্লোরিডায় অবস্থান করছেন। প্রধানমন্ত্রীর ছেলে যুদ্ধে যোগ না দিয়ে আমেরিকায় থেকে অলাভজনক স্বেচ্ছাসেবী কর্মকান্ড পরিচালনা দেশের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা।

ইসরায়েলকে রক্ষায় পশ্চিমারা মরিয়া : অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার নিরপরাধ মানুষের ওপর দখলদার ইসরায়েল সরকারের অপরাধযজ্ঞে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ‘নিশ্চিত সহযোগী’র ভূমিকা পালন করছে বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনি। তিনি গতকাল তেহরানে ইরানের লোরেস্তান প্রদেশের ‘শহীদ স্মরণ কংগ্রেস’ সদস্যদের এক সমাবেশে ভাষণ দিতে গিয়ে আরও বলেন, গাজায় ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে সংঘটিত অপরাধযজ্ঞ কোনো না কোনোভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রই পরিচালনা করছে। দখলদার ইসরায়েলকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করতেই আমেরিকাসহ পশ্চিমা দেশগুলোর শীর্ষ নেতারা একের পর এক তেল আবিব সফর করছে। তিনি বলেন, ‘মার্কিন প্রেসিডেন্ট, জার্মান চ্যান্সেলর, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ও ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের মতো জালিম ও কুচক্রী শাসকরা একের পর এক ইসরায়েল সফরে আসছেন। তাদের পড়িমড়ি করে এভাবে ছুটে আসার কারণ হচ্ছে, তারা প্রকৃতপক্ষে দিব্যদৃষ্টিতে দেখতে পাচ্ছে যে, ইসরায়েল ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। তারা ইসরায়েলকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করতে মরিয়া হয়ে তেল আবিব সফর করছেন।’ তিনি দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করে বলেন, ‘ইহুদিবাদী ইসরায়েল এখন পর্যন্ত ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের  কোনো ক্ষতি করতে পারেনি এবং ভবিষ্যতেও পারবে না।’

ইসরায়েল সফর বাতিল করলেন এরদোগান : তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান বলেছেন, ‘হামাস সন্ত্রাসী সংগঠন নয়, বরং তারা স্বাধীনতাকামী যোদ্ধা; যারা নিজেদের ভূমি রক্ষার জন্য লড়াই করছেন।’ একই সঙ্গে  আসন্ন ইসরায়েল সফরের পরিকল্পনা বাতিলের ঘোষণা দিয়েছেন এই তুর্কি নেতা। গতকাল আঙ্কারায় তুরস্কের ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল একে পার্টির নেতা-কর্মীদের এক সমাবেশে এ কথা জানিয়েছেন এরদোগান। গাজায় বেসামরিক নাগরিকদের ওপর ইসরায়েলের নির্বিচার হামলা ও হত্যাযজ্ঞের নিন্দাও জানিয়েছেন তিনি। এ ছাড়া হামাসকে ‘সন্ত্রাসী’ সংগঠন বলায় পশ্চিমাদের তীব্র সমালোচনা করেছেন। এরদোগান বলেন, ‘ইসরায়েল হামাসকে পশ্চিমাদের সঙ্গে তাল মিলিয়ে একটি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে দেখতে পারে। পশ্চিমারা ইসরায়েলের কাছে অনেক ঋণী। কিন্তু তুরস্ক ইসরায়েলের কাছে  কোনো কিছুর জন্যই ঋণী নয়। হামাস কোনো সন্ত্রাসী সংগঠন নয়। এটা মুজাহিদীনদের একটি সংগঠন, যারা নিজেদের ভূমিকে রক্ষা করছে।’

সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ‘বাঁকা মন্তব্য’ : সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল বিন ফারহান ফিলিস্তিনি ইস্যুতে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নীরবতাকে ‘অগ্রহণযোগ্য’ বলে নিন্দা করেছেন। তিনি বলেন, ফিলিস্তিনিদের প্রাণহানির বিষয়ে নিরাপত্তা পরিষদ দৃশ্যত ‘সন্তুষ্ট’। একই সঙ্গে তিনি অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বাহিনীর রক্তপাত বন্ধে ব্যবস্থা নিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান। গাজা যুদ্ধ নিয়ে গত মঙ্গলবার জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের উচ্চ পর্যায়ের এক বৈঠকে এ মন্তব্য করেন সৌদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি এ সময় স্পষ্ট করে বলেন, ‘ইহুদিবাদী ইসরায়েলের দখলদার সেনারা গাজার বাসিন্দাদের বিরুদ্ধে যে সম্মিলিত বর্বরতা চালিয়ে আসছে তার অবসান ঘটাতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের ব্যর্থতা এবং ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক উদ্বাস্তু করার প্রচেষ্টা কোনোভাবেই আমাদের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার কাছাকাছি নিয়ে যাবে না।’

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি নিরসনে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি নিরসনে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
ভুলে মায়ের পাসপোর্টে জেদ্দায় পাইলট, তুলকালাম
ভুলে মায়ের পাসপোর্টে জেদ্দায় পাইলট, তুলকালাম
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তা রংপুরে তোলপাড়
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তা রংপুরে তোলপাড়
পূজার ছুটি স্কুলে ৭, কলেজে ১০ ও মাদরাসায় ২ দিন
পূজার ছুটি স্কুলে ৭, কলেজে ১০ ও মাদরাসায় ২ দিন
মামলাজট কমাতে পারে গ্রাম আদালত
মামলাজট কমাতে পারে গ্রাম আদালত
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
সাজেকে গাড়ি খাদে পড়ে খুবি শিক্ষার্থী নিহত, আহত ১১
সাজেকে গাড়ি খাদে পড়ে খুবি শিক্ষার্থী নিহত, আহত ১১
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার গুদামে বিস্ফোরণ দগ্ধ ১০
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার গুদামে বিস্ফোরণ দগ্ধ ১০
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে চট্টগ্রামে মার্কিন সেনারা
যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে চট্টগ্রামে মার্কিন সেনারা
সর্বশেষ খবর
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন