শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২৩

পার্বত্য শান্তিচুক্তির ২৬ বছর আজ

সন্ত্রাস চাঁদাবাজিতে ম্লান পাহাড়ের উন্নয়ন

শিমুল মাহমুদ, পার্বত্যাঞ্চল থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
সন্ত্রাস চাঁদাবাজিতে ম্লান পাহাড়ের উন্নয়ন

বাংলাদেশের মোট ভূখণ্ডের ১০ ভাগ নিয়ে গঠিত তিন পার্বত্য জেলায় পাহাড়ি-বাঙালি মিলিয়ে মাত্র ১৮ লাখ মানুষের বসবাস। অথচ পাহাড়ের বিস্তীর্ণ ভূখণ্ডের সম্ভাবনা জাতীয় অর্থনীতিতে কোনো কাজেই লাগত না। যে পাহাড়ে ছিল না সড়ক নেটওয়ার্ক। বিদ্যুতের আলোবিহীন অন্ধকারে নিমজ্জিত ছিল অধিকাংশ জনপদ। ছিল না কোনো আধুনিক বিশ্ববিদ্যালয় ও হাসপাতাল পার্বত্য শান্তিচুক্তির পর সে পাহাড়ে এখন সড়ক, সেতু, কালভার্ট, বিশ্ববিদ্যালয় ও বিদ্যুতের আলোয় উদ্ভাসিত। পরিকল্পিত উন্নয়নে বদলে গেছে তিন পার্বত্য জেলার অবহেলিত জনপদ। পাহাড়ের মানুষ এখন ফল-ফসলের উচ্চমূল্য পাচ্ছে। এখন পাহাড়ের কলা, পেঁপে, কমলা, আম, কাঁঠাল, আনারসসহ নানা ফল-ফসল নিয়ে প্রতিদিন শত শত ট্রাক সমতলে নেমে আসে। কিন্তু সরকারের নিরবচ্ছিন্ন উন্নয়নের সাফল্য ম্লান হয়ে যাচ্ছে সশস্ত্র সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজিতে। ১৯৯৭ সালে সম্পাদিত পার্বত্য শান্তিচুক্তির ২৬ বছর পরও পাহাড়ে কাক্সিক্ষত শান্তি ফিরেনি। বন্ধ হয়নি রক্তপাত, খুন, গুম, চাঁদাবাজি, অস্ত্রবাজি। শুধু গোষ্ঠীগত স্বার্থে চুক্তি স্বাক্ষরকারী জনসংহতি সমিতি ভেঙে এখন চারটি সংগঠনে বিভক্ত হয়েছে। যে এলাকায় যাদের আধিপত্য সেই এলাকায় তারাই চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস করছে। ডিজিটাল প্রযুক্তির সুবাদে এখন মোবাইল ফোনে হুমকি আসে, আসে চাঁদার চাহিদা। চাঁদার পেমেন্টও হয়ে যায় মোবাইলে। পাহাড়ের নিরুপায় সাধারণ মানুষ সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর কাছে জিম্মি হয়ে আছে। এই প্রেক্ষাপট সামনে রেখে ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর পার্বত্যাঞ্চলে শান্তির বার্তা নিয়ে স্বাক্ষরিত পার্বত্য শান্তিচুক্তির ২৬ বছর পূর্তি হচ্ছে আজ। পাহাড়ে বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে আজ শান্তিচুক্তির বার্ষিকী পালিত হবে। সূত্র জানায়, তিন পার্বত্য জেলা রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়িতে সশস্ত্র সন্ত্রাস, প্রকাশ্যে চাঁদাবাজি এবং আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে নিয়মিত লাশ পড়ছে। রক্ত ঝরছে সাধারণ মানুষের। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তথ্যমতে, আধিপত্য বিস্তার, চাঁদাবাজির কারণে সশস্ত্র সন্ত্রাসী গ্রুপগুলোর হাতে গত সাড়ে ২৫ বছরে ১ হাজার ৩৫৫ জন খুন হয়েছেন। গুম হয়েছে প্রায় সোয়া ২ হাজার। বছরে তিন পার্বত্য জেলায় প্রায় হাজার কোটি টাকার চাঁদাবাজিতে লিপ্ত সশস্ত্র সন্ত্রাসী গ্রুপগুলো। সরকার বলছে, পার্বত্য শান্তিচুক্তির ৭২টি ধারার ৯৮টি উপধারার মধ্যে ৮৬টি উপধারা সম্পূর্ণ বাস্তবায়িত হয়েছে। চারটি আংশিক বাস্তবায়িত হয়েছে। আর আটটি বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া চলছে। অন্যদিকে জনসংহতি সমিতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ দুটি ধারাই তারা বাস্তবায়ন হয়নি। উল্লেখ্য, পার্বত্য চুক্তি তথা শান্তি চুক্তির অধিকাংশ ধারা সরকার বাস্তবায়ন করলেও পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর পক্ষে স্বাক্ষরকারী জেএসএস প্রধান সন্তু লারমার জন্য মাত্র দুটি ধারা অস্ত্র সমর্পণ ও আত্মসমর্পণ করার বিষয় ছিল-সেটাই তিনি বাস্তবায়ন করেননি। এখন সন্তু লারমা দাবি করেন, তাদের কোনো সশস্ত্র গ্রুপ নেই। অথচ জনসংহতি সমিতিসহ সশস্ত্র গ্রুপগুলো দেশি-বিদেশি উৎস থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র সংগ্রহ করেছে। পাহাড়কে অস্থিতিশীল করতে তাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। নিরাপত্তা বাহিনীর বিভিন্ন অভিযানে তাদের সশস্ত্র সদস্যরা ভারী অস্ত্রসহ ধরা পড়ার ঘটনা প্রায়ই গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়।

পার্বত্য শান্তিচুক্তির উদ্যোক্তা আওয়ামী লীগ সরকারের ধারাবাহিক তিন মেয়াদে শান্তিচুক্তির আলোকে পাহাড়ের ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। বদলে গেছে পাহাড়ের লাখ মানুষের জনজীবন। শান্তিচুক্তির আগে তিন পার্বত্য জেলায় প্রাইমারি স্কুল ছিল ১ হাজার ২৫২টি। চুক্তির পরে হয়েছে আরও ৮১২টি। হাইস্কুল ছিল ১৯৮টি। চুক্তির পরে স্কুল করা হয়েছে আরও ৪০৪টি। কলেজ ছিল ২৫টি। নতুন হয়েছে ২৬টি। তিন জেলায় কোনো বিশ্ববিদ্যালয় ছিল না। সেখানে তিনটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় হয়েছে। হাসপাতাল ছিল ৯১টি। চুক্তির পরে হয়েছে আরও ১২১টি। ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প ছিল ২ হাজার ২৬৬টি। চুক্তির পরে হয়েছে আরও ৫ হাজার ৩৩টি। যোগাযোগ নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা হয়েছে প্রত্যন্ত অঞ্চল পর্যন্ত। পাকা রাস্তা করা হয়েছে ১ হাজার ২১২ কিলোমিটার। কাঁচা রাস্তা নির্মিত হয়েছে ৭০০ কিলোমিটার। ৯ হাজার ৮৩৯ কালভার্ট নির্মিত হয়েছে। সীমান্ত সড়ক নির্মাণ করা হয়েছে ২০৫ কিলোমিটার। শিক্ষা ও সামাজিক উন্নয়নের ফলে পাহাড়ের মানুষ দেশের মূলধারার সঙ্গে সম্পৃক্ত হচ্ছে। তারা শিক্ষা, কর্মসংস্থানে এগিয়ে যাচ্ছে। কৃষিভিত্তিক আয়বর্ধক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত হচ্ছে পাহাড়ের বিপুলসংখ্যক মানুষ। এদিকে পার্বত্যবাসীর জীবনমান উন্নয়নে সরকারের নানা প্রচেষ্টা ম্লান হয়ে যাচ্ছে চার সন্ত্রাসী গ্রুপের সন্ত্রাস ও জবরদস্তিতে। স্থানীয় সূত্রগুলো জানায়, চারটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী গ্রুপের মধ্যে জনসংহতি সমিতি-জেএসএস (মূল) ও ইউপিডিএফ (মূল) এর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও গুম-খুনের অভিযোগ সবচেয়ে বেশি। সংস্কারপন্থি হিসেবে এই দুই সশস্ত্র গোষ্ঠীর দুটি উপ-দলও সন্ত্রাস-চাঁদাবাজিতে জড়িত। তাদের সঙ্গে একই তৎপরতায় যুক্ত হয়েছে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ)। ভুক্তভোগী বাঙালি ও পাহাড়িরা অভিযোগ করেন, হাঁস-মুরগি, গরু-ছাগল, গাছের ফল, ফসল, ছোট-বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, কৃষক-শ্রমিক-মৎস্যজীবী, সড়কে চলাচলকারী যানবাহন, চাকরিজীবী, স্থানীয় উচ্চবিত্ত, মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত পরিবার, দেশীয় ও বহুজাতিক কোম্পানি, জমি কেনাবেচা, এমনকি ডিম-কলা বিক্রি করতে গেলেও চাঁদা দিতে হয়। চাঁদা না দিলে অপহরণ, নির্যাতন, নিপীড়ন ও হত্যার ঘটনা ঘটছে। তিন পার্বত্য জেলায় জনসংখ্যায় পাহাড়ি-বাঙালি অনুপাত প্রায় সমান। সাধারণ পাহাড়ি-বাঙালিরা শান্তির পক্ষে। কিন্তু আধিপত্যের লড়াই, চাঁদাবাজি, সশস্ত্র সন্ত্রাসে বিপর্যস্ত তাদের জীবন। অভিযোগ রয়েছে, সশস্ত্র গ্রুপের শীর্ষ নেতারা চাঁদাবাজির টাকায় বিলাসবহুল জীবনযাপন করেন। বিদেশেও বাড়ি আছে কারও কারও।

উল্লেখ্য, পার্বত্য শান্তি চুক্তির আগে তিন পার্বত্য জেলা ছিল অত্যন্ত দুর্গম। চুক্তির পর গত ২৫ বছরে হাজার হাজার কোটি টাকার উন্নয়নে বদলে গেছে তিন পার্বত্য জেলা। পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড, তিন পার্বত্য জেলা পরিষদ, রাঙামাটি মেডিকেল কলেজ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সেনাক্যাম্প প্রত্যাহার, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর আলাদা কোটা, সরকারি চাকরি, পার্বত্য ভূমি নিষ্পত্তি কমিশন গঠিত হয়েছে। উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে বিদ্যুৎ সংযোগ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তথ্য ও প্রযুক্তি, যোগাযোগ উন্নয়ন, মসজিদ, মন্দির, বিহার, সমাজকল্যাণ, আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, স্বাস্থ্য, সুপেয় পানির ব্যবস্থা, পর্যটনসহ অসংখ্য খাতে ব্যাপক উন্নয়ন করা হয়েছে। সরকারের এসব উন্নয়নের সাফল্য ম্লান হয়ে যাচ্ছে সন্ত্রাসে, চাঁদাবাজিতে। স্থানীয়রা বলেছেন, পার্বত্য চুক্তির পর সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ফলে পার্বত্য তিন জেলায় আর্থ-সামাজিক খাতে এসেছে আমূল পরিবর্তন। যোগাযোগ নেটওয়ার্ক বিস্তৃত করায় তিন দিনের দূরত্বের পথ চলে এসেছে তিন ঘণ্টার ব্যবধানে। মানুষের জীবন অনেক সহজ ও স্বাচ্ছন্দ্যের হয়ে গেছে। পাহাড়ি এলাকায় পর্যটন শিল্পের বিকাশ ঘটেছে। খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান বলেন, শান্তিচুক্তি সম্পাদনের ফলে পার্বত্যাঞ্চলে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, অবকাঠামো খাতে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। পর্যটন শিল্পের বিকাশে স্থানীয় মানুষের জীবনে গতি সঞ্চার হয়েছে। খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার মুক্তা ধর বলেন, যোগাযোগব্যবস্থা অনেক ভালো হওয়ায় জেলার যে কোনো জায়গায় কোনো অপরাধ ঘটলে দ্রুততম সময়ে পৌঁছে যাওয়া যায়। এখন অপরাধ অনেক কমে গেছে। সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি আমাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি নিরসনে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি নিরসনে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
ভুলে মায়ের পাসপোর্টে জেদ্দায় পাইলট, তুলকালাম
ভুলে মায়ের পাসপোর্টে জেদ্দায় পাইলট, তুলকালাম
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তা রংপুরে তোলপাড়
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তা রংপুরে তোলপাড়
পূজার ছুটি স্কুলে ৭, কলেজে ১০ ও মাদরাসায় ২ দিন
পূজার ছুটি স্কুলে ৭, কলেজে ১০ ও মাদরাসায় ২ দিন
মামলাজট কমাতে পারে গ্রাম আদালত
মামলাজট কমাতে পারে গ্রাম আদালত
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
সাজেকে গাড়ি খাদে পড়ে খুবি শিক্ষার্থী নিহত, আহত ১১
সাজেকে গাড়ি খাদে পড়ে খুবি শিক্ষার্থী নিহত, আহত ১১
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার গুদামে বিস্ফোরণ দগ্ধ ১০
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার গুদামে বিস্ফোরণ দগ্ধ ১০
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে চট্টগ্রামে মার্কিন সেনারা
যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে চট্টগ্রামে মার্কিন সেনারা
সর্বশেষ খবর
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

২২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৪৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা