শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২৩

পার্বত্য শান্তিচুক্তির ২৬ বছর আজ

সন্ত্রাস চাঁদাবাজিতে ম্লান পাহাড়ের উন্নয়ন

শিমুল মাহমুদ, পার্বত্যাঞ্চল থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
সন্ত্রাস চাঁদাবাজিতে ম্লান পাহাড়ের উন্নয়ন

বাংলাদেশের মোট ভূখণ্ডের ১০ ভাগ নিয়ে গঠিত তিন পার্বত্য জেলায় পাহাড়ি-বাঙালি মিলিয়ে মাত্র ১৮ লাখ মানুষের বসবাস। অথচ পাহাড়ের বিস্তীর্ণ ভূখণ্ডের সম্ভাবনা জাতীয় অর্থনীতিতে কোনো কাজেই লাগত না। যে পাহাড়ে ছিল না সড়ক নেটওয়ার্ক। বিদ্যুতের আলোবিহীন অন্ধকারে নিমজ্জিত ছিল অধিকাংশ জনপদ। ছিল না কোনো আধুনিক বিশ্ববিদ্যালয় ও হাসপাতাল পার্বত্য শান্তিচুক্তির পর সে পাহাড়ে এখন সড়ক, সেতু, কালভার্ট, বিশ্ববিদ্যালয় ও বিদ্যুতের আলোয় উদ্ভাসিত। পরিকল্পিত উন্নয়নে বদলে গেছে তিন পার্বত্য জেলার অবহেলিত জনপদ। পাহাড়ের মানুষ এখন ফল-ফসলের উচ্চমূল্য পাচ্ছে। এখন পাহাড়ের কলা, পেঁপে, কমলা, আম, কাঁঠাল, আনারসসহ নানা ফল-ফসল নিয়ে প্রতিদিন শত শত ট্রাক সমতলে নেমে আসে। কিন্তু সরকারের নিরবচ্ছিন্ন উন্নয়নের সাফল্য ম্লান হয়ে যাচ্ছে সশস্ত্র সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজিতে। ১৯৯৭ সালে সম্পাদিত পার্বত্য শান্তিচুক্তির ২৬ বছর পরও পাহাড়ে কাক্সিক্ষত শান্তি ফিরেনি। বন্ধ হয়নি রক্তপাত, খুন, গুম, চাঁদাবাজি, অস্ত্রবাজি। শুধু গোষ্ঠীগত স্বার্থে চুক্তি স্বাক্ষরকারী জনসংহতি সমিতি ভেঙে এখন চারটি সংগঠনে বিভক্ত হয়েছে। যে এলাকায় যাদের আধিপত্য সেই এলাকায় তারাই চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস করছে। ডিজিটাল প্রযুক্তির সুবাদে এখন মোবাইল ফোনে হুমকি আসে, আসে চাঁদার চাহিদা। চাঁদার পেমেন্টও হয়ে যায় মোবাইলে। পাহাড়ের নিরুপায় সাধারণ মানুষ সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর কাছে জিম্মি হয়ে আছে। এই প্রেক্ষাপট সামনে রেখে ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর পার্বত্যাঞ্চলে শান্তির বার্তা নিয়ে স্বাক্ষরিত পার্বত্য শান্তিচুক্তির ২৬ বছর পূর্তি হচ্ছে আজ। পাহাড়ে বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে আজ শান্তিচুক্তির বার্ষিকী পালিত হবে। সূত্র জানায়, তিন পার্বত্য জেলা রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়িতে সশস্ত্র সন্ত্রাস, প্রকাশ্যে চাঁদাবাজি এবং আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে নিয়মিত লাশ পড়ছে। রক্ত ঝরছে সাধারণ মানুষের। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তথ্যমতে, আধিপত্য বিস্তার, চাঁদাবাজির কারণে সশস্ত্র সন্ত্রাসী গ্রুপগুলোর হাতে গত সাড়ে ২৫ বছরে ১ হাজার ৩৫৫ জন খুন হয়েছেন। গুম হয়েছে প্রায় সোয়া ২ হাজার। বছরে তিন পার্বত্য জেলায় প্রায় হাজার কোটি টাকার চাঁদাবাজিতে লিপ্ত সশস্ত্র সন্ত্রাসী গ্রুপগুলো। সরকার বলছে, পার্বত্য শান্তিচুক্তির ৭২টি ধারার ৯৮টি উপধারার মধ্যে ৮৬টি উপধারা সম্পূর্ণ বাস্তবায়িত হয়েছে। চারটি আংশিক বাস্তবায়িত হয়েছে। আর আটটি বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া চলছে। অন্যদিকে জনসংহতি সমিতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ দুটি ধারাই তারা বাস্তবায়ন হয়নি। উল্লেখ্য, পার্বত্য চুক্তি তথা শান্তি চুক্তির অধিকাংশ ধারা সরকার বাস্তবায়ন করলেও পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর পক্ষে স্বাক্ষরকারী জেএসএস প্রধান সন্তু লারমার জন্য মাত্র দুটি ধারা অস্ত্র সমর্পণ ও আত্মসমর্পণ করার বিষয় ছিল-সেটাই তিনি বাস্তবায়ন করেননি। এখন সন্তু লারমা দাবি করেন, তাদের কোনো সশস্ত্র গ্রুপ নেই। অথচ জনসংহতি সমিতিসহ সশস্ত্র গ্রুপগুলো দেশি-বিদেশি উৎস থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র সংগ্রহ করেছে। পাহাড়কে অস্থিতিশীল করতে তাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। নিরাপত্তা বাহিনীর বিভিন্ন অভিযানে তাদের সশস্ত্র সদস্যরা ভারী অস্ত্রসহ ধরা পড়ার ঘটনা প্রায়ই গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়।

পার্বত্য শান্তিচুক্তির উদ্যোক্তা আওয়ামী লীগ সরকারের ধারাবাহিক তিন মেয়াদে শান্তিচুক্তির আলোকে পাহাড়ের ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। বদলে গেছে পাহাড়ের লাখ মানুষের জনজীবন। শান্তিচুক্তির আগে তিন পার্বত্য জেলায় প্রাইমারি স্কুল ছিল ১ হাজার ২৫২টি। চুক্তির পরে হয়েছে আরও ৮১২টি। হাইস্কুল ছিল ১৯৮টি। চুক্তির পরে স্কুল করা হয়েছে আরও ৪০৪টি। কলেজ ছিল ২৫টি। নতুন হয়েছে ২৬টি। তিন জেলায় কোনো বিশ্ববিদ্যালয় ছিল না। সেখানে তিনটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় হয়েছে। হাসপাতাল ছিল ৯১টি। চুক্তির পরে হয়েছে আরও ১২১টি। ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প ছিল ২ হাজার ২৬৬টি। চুক্তির পরে হয়েছে আরও ৫ হাজার ৩৩টি। যোগাযোগ নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা হয়েছে প্রত্যন্ত অঞ্চল পর্যন্ত। পাকা রাস্তা করা হয়েছে ১ হাজার ২১২ কিলোমিটার। কাঁচা রাস্তা নির্মিত হয়েছে ৭০০ কিলোমিটার। ৯ হাজার ৮৩৯ কালভার্ট নির্মিত হয়েছে। সীমান্ত সড়ক নির্মাণ করা হয়েছে ২০৫ কিলোমিটার। শিক্ষা ও সামাজিক উন্নয়নের ফলে পাহাড়ের মানুষ দেশের মূলধারার সঙ্গে সম্পৃক্ত হচ্ছে। তারা শিক্ষা, কর্মসংস্থানে এগিয়ে যাচ্ছে। কৃষিভিত্তিক আয়বর্ধক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত হচ্ছে পাহাড়ের বিপুলসংখ্যক মানুষ। এদিকে পার্বত্যবাসীর জীবনমান উন্নয়নে সরকারের নানা প্রচেষ্টা ম্লান হয়ে যাচ্ছে চার সন্ত্রাসী গ্রুপের সন্ত্রাস ও জবরদস্তিতে। স্থানীয় সূত্রগুলো জানায়, চারটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী গ্রুপের মধ্যে জনসংহতি সমিতি-জেএসএস (মূল) ও ইউপিডিএফ (মূল) এর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও গুম-খুনের অভিযোগ সবচেয়ে বেশি। সংস্কারপন্থি হিসেবে এই দুই সশস্ত্র গোষ্ঠীর দুটি উপ-দলও সন্ত্রাস-চাঁদাবাজিতে জড়িত। তাদের সঙ্গে একই তৎপরতায় যুক্ত হয়েছে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ)। ভুক্তভোগী বাঙালি ও পাহাড়িরা অভিযোগ করেন, হাঁস-মুরগি, গরু-ছাগল, গাছের ফল, ফসল, ছোট-বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, কৃষক-শ্রমিক-মৎস্যজীবী, সড়কে চলাচলকারী যানবাহন, চাকরিজীবী, স্থানীয় উচ্চবিত্ত, মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত পরিবার, দেশীয় ও বহুজাতিক কোম্পানি, জমি কেনাবেচা, এমনকি ডিম-কলা বিক্রি করতে গেলেও চাঁদা দিতে হয়। চাঁদা না দিলে অপহরণ, নির্যাতন, নিপীড়ন ও হত্যার ঘটনা ঘটছে। তিন পার্বত্য জেলায় জনসংখ্যায় পাহাড়ি-বাঙালি অনুপাত প্রায় সমান। সাধারণ পাহাড়ি-বাঙালিরা শান্তির পক্ষে। কিন্তু আধিপত্যের লড়াই, চাঁদাবাজি, সশস্ত্র সন্ত্রাসে বিপর্যস্ত তাদের জীবন। অভিযোগ রয়েছে, সশস্ত্র গ্রুপের শীর্ষ নেতারা চাঁদাবাজির টাকায় বিলাসবহুল জীবনযাপন করেন। বিদেশেও বাড়ি আছে কারও কারও।

উল্লেখ্য, পার্বত্য শান্তি চুক্তির আগে তিন পার্বত্য জেলা ছিল অত্যন্ত দুর্গম। চুক্তির পর গত ২৫ বছরে হাজার হাজার কোটি টাকার উন্নয়নে বদলে গেছে তিন পার্বত্য জেলা। পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড, তিন পার্বত্য জেলা পরিষদ, রাঙামাটি মেডিকেল কলেজ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সেনাক্যাম্প প্রত্যাহার, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর আলাদা কোটা, সরকারি চাকরি, পার্বত্য ভূমি নিষ্পত্তি কমিশন গঠিত হয়েছে। উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে বিদ্যুৎ সংযোগ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে তথ্য ও প্রযুক্তি, যোগাযোগ উন্নয়ন, মসজিদ, মন্দির, বিহার, সমাজকল্যাণ, আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, স্বাস্থ্য, সুপেয় পানির ব্যবস্থা, পর্যটনসহ অসংখ্য খাতে ব্যাপক উন্নয়ন করা হয়েছে। সরকারের এসব উন্নয়নের সাফল্য ম্লান হয়ে যাচ্ছে সন্ত্রাসে, চাঁদাবাজিতে। স্থানীয়রা বলেছেন, পার্বত্য চুক্তির পর সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ফলে পার্বত্য তিন জেলায় আর্থ-সামাজিক খাতে এসেছে আমূল পরিবর্তন। যোগাযোগ নেটওয়ার্ক বিস্তৃত করায় তিন দিনের দূরত্বের পথ চলে এসেছে তিন ঘণ্টার ব্যবধানে। মানুষের জীবন অনেক সহজ ও স্বাচ্ছন্দ্যের হয়ে গেছে। পাহাড়ি এলাকায় পর্যটন শিল্পের বিকাশ ঘটেছে। খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান বলেন, শান্তিচুক্তি সম্পাদনের ফলে পার্বত্যাঞ্চলে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, অবকাঠামো খাতে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। পর্যটন শিল্পের বিকাশে স্থানীয় মানুষের জীবনে গতি সঞ্চার হয়েছে। খাগড়াছড়ির পুলিশ সুপার মুক্তা ধর বলেন, যোগাযোগব্যবস্থা অনেক ভালো হওয়ায় জেলার যে কোনো জায়গায় কোনো অপরাধ ঘটলে দ্রুততম সময়ে পৌঁছে যাওয়া যায়। এখন অপরাধ অনেক কমে গেছে। সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি আমাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাথমিক যাচাইয়ে প্রার্থী ২৩১ জন
প্রাথমিক যাচাইয়ে প্রার্থী ২৩১ জন
চার দিনে নিবন্ধন ছাড়াল ১৫ হাজার
চার দিনে নিবন্ধন ছাড়াল ১৫ হাজার
এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন ১৪৮৪ জন
এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন ১৪৮৪ জন
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
প্রসূতির মৃত্যুতে চিকিৎসকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
প্রসূতির মৃত্যুতে চিকিৎসকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ভূমিকম্পে আতঙ্ক নয় জরুরি সচেতনতা
ভূমিকম্পে আতঙ্ক নয় জরুরি সচেতনতা
ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ঘোষিত সময়ে ক্লাস শুরু না হওয়ায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ঘোষিত সময়ে ক্লাস শুরু না হওয়ায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
৩০ দলের মতামতের ভিত্তিতে কাঠামোগত সংস্কার সূচনা সম্ভব
৩০ দলের মতামতের ভিত্তিতে কাঠামোগত সংস্কার সূচনা সম্ভব
অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি
অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি
এএসআইয়ের লাশ থানার শৌচাগারে
এএসআইয়ের লাশ থানার শৌচাগারে
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে