শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

দিনে উচ্ছেদ রাতে ফের দখল

রোমান চৌধুরী সুমন, নারায়ণগঞ্জ
প্রিন্ট ভার্সন
দিনে উচ্ছেদ রাতে ফের দখল

চারটি নদী আর একটি নদে বেষ্টিত শিল্প নগরীখ্যাত নারায়ণগঞ্জ। শীতলক্ষ্যা, বুড়ীগঙ্গা, মেঘনা, ধলেশ্বরী, ও ব্রহ্মপুত্র নদ দীর্ঘ ২০ বছর ধরে দখলবাজির শিকার হয়ে আসছে। দুই পাড় বেপরোয়াভাবে দখল করে রেখেছে বিভিন্ন শিল্প ও ব্যক্তি প্রতিষ্ঠানসহ অগণিত দখলদার। আর এ দখলের বিরুদ্ধে প্রায় সময়ই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ চালাচ্ছে উচ্ছেদ অভিযান। কিন্তু দিনে উচ্ছেদ অভিযান শেষ হতেই রাতে দখল হয়ে যাচ্ছে জায়গাগুলো। আবার উচ্ছেদ হচ্ছে, আবার দখল হচ্ছে। এ ভাবেই চলছে ‘চোর-পুলিশ’ খেলা।

খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে দখলদাররা মেতে আছেন নদী দখলের অসুস্থ প্রতিযোগিতায়। এতে নারায়ণগঞ্জের স্রোতস্বিনী নদী ও নদীর মূল শাখা নদীগুলোর অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়েছে। বর্ষায় নদীতে জোয়ার ভাটার দেখা মিললেও শুকনো মৌসুমে নদীগুলো মরা নদীতে পরিণত হচ্ছে। জেলার বিভিন্ন নদী এলাকা ঘুরে দেখা যায় মূল নদী থেকে শুরু করে শাখা নদীও রক্ষা পায়নি দখলদারদের হাত থেকে।

শীতলক্ষ্যা : দিন দিন সংকুচিত হচ্ছে শীতলক্ষ্যা নদী। এক দিকে নদীর দুই তীর দখল, অন্য দিকে এলোমেলোভাবে নৌযান নোঙর করে রাখার ফলে সংকুচিত হয়ে পড়েছে নদী। এতে প্রতিনিয়ত বিঘ্ন ঘটছে নৌযান চলাচল, সেই সঙ্গে অনিরাপদ ও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ছে। শীতলক্ষ্যা নদীতে দখল এবং বিশৃঙ্খলভাবে জাহাজ নোঙরের কারণে এরই মধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে একটি চ্যানেল। এতে বাড়ছে দুর্ঘটনা। গত দুই বছরে বড় দুটি লঞ্চ দুর্ঘটনাসহ অর্ধডজন নৌ দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন ৪৫ জন যাত্রী। নৌপথ সরু হওয়ার কারণে দুর্ঘটনা বাড়লেও তা দেখার যেন কেউ নেই। অবৈধভাবে নদী দখল করে রাখায় বীর মুক্তিযোদ্ধা এ কে এম নাসিম ওসমান তৃতীয় শীতলক্ষ্যা সেতু সংলগ্ন নদী সরু হয়ে নালায় পরিণত হয়েছে। ফলে ব্রিজের সামনে যে কোনো সময় নৌদুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা। দুই বছর আগে এখানে কার্গো জাহাজের ধাক্কায় সাবিত আল হাসান নামে একটি যাত্রীবাহী লঞ্চ ডুবে প্রাণ হারান ৩৫ জন যাত্রী। ২০২১ সালের ৪ এপ্রিল তৃতীয় শীতলক্ষ্যা সেতুর সামনে কার্গো জাহাজের ধাক্কায় সাবিত আল হাসান নামে একটি লঞ্চ ডুবে ৩৪ জন নারী পুরুষের প্রাণহানি ঘটে। এ ছাড়া ২০২২ সালের ২১ মার্চ এমভি রূপসীর সঙ্গে একই রুটে চলাচলকারী অপর একটি লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে একটি লঞ্চ ডুবে ১১ জন যাত্রীর সলিল সমাধি ঘটে।

বুড়ীগঙ্গা দখল : নারায়ণগঞ্জ ফতুল্লা থেকে পোস্তখোলা পর্যন্ত বুড়িগঙ্গার পাড়ে সাধারণ মানুষ পায়ে হাঁটার জন্য নির্মিত পথ (ওয়াকওয়ে) ভেঙে দিয়ে অবৈধভাবে নদী দখল করে পরিচালিত হচ্ছে বালু ও পাথরের লোড-আনলোডের ব্যবসা। ফতুল্লার দাপা বালুরঘাট বুড়িগঙ্গা নদী থেকে বালু ও পাথর ওঠানোর জন্য ওয়াকওয়ের দেয়াল ভেঙে নদী ভরাট করে জেটি ও কাঠের সিঁড়ি নির্মাণ করে মালামাল আনা-নেওয়া করছে দখলদাররা। এতে বালু ও পাথরের নুড়ি পড়ে ভরাট হচ্ছে নদীর তলদেশ। মাঝেমধ্যে বিআইডব্লিউটিএ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করে ভেঙে ফেলা হলেও অভিযানের পরপরই ফের দখল করে চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে বালু ও পাথরের ব্যাবসা। এ ছাড়া নদীর দুই পাড়ে অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে বহু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও স্থাপনা। নদীর পাড়ে রয়েছে অনেক বালু ঘাট। সেখান থেকে প্রতিদিন শত শত ট্রাক বালু জেলার বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ হয়। বর্ষা মৌসুমে বালুর চাহিদা বেড়ে যায় কয়েক গুণ, আর এ অতিরিক্ত চাহিদা পূরণ করতেই নদীর জায়গা দখল করে করা হয় বালু মজুদ। ওই বালুতে ধীরে ধীরে নদী ভরাট হয়ে যাচ্ছে।

ধলেশ্বরী নদ : ফতুল্লায় বুড়িগঙ্গা নদীর শেষ প্রান্তে মুন্সীগঞ্জের সঙ্গে সংযোগ হয়েছে ধলেশ্বরী নদীটি। নদীর পাড়ে গড়ে উঠেছে অসংখ্য ইটভাটা, বালু ও চোরাই তেল ব্যবসায়ীদের প্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠানের নদী দখলে অনুমতিপত্র নেই। তারপরও প্রায় ১৫-২০ বছর ধরে ধলেশ্বর নদ দখল করে রেখেছে প্রতিষ্ঠানগুলো। দেখা যায়, নদীর পাড় দখল করে এসব প্রতিষ্ঠান আধা পাকা টিনশেড অফিস নির্মাণ করেছে। বক্তাবলী ফেরিঘাট এলাকায় বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের অফিস এখনো রয়েছে। এভাবে নদীটি দখল হলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।

ব্রহ্মপুত্র নদ : বন্দর উপজেলার লাঙ্গলবন্দে অবস্থিত হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের তীর্থস্থান ব্রহ্মপুত্র নদ। দখলদারদের কবলে পড়ে এ নদ সংকুচিত হয়ে যাচ্ছে। কলাগাছিয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় ব্রহ্মপুত্র নদ দখল করে ভবন নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও ভূমি কর্মকর্তাদের সঙ্গে পারস্পরিক যোগসাজশে শক্তিমান ব্যক্তিরা নদের ওপরই নির্মাণ করছে পাকা স্থাপনা। দুই তীর দখল করে নির্মাণ করা হচ্ছে কলকারখানাসহ নানা স্থাপনা। ফলে সংকুচিত হয়ে পড়েছে ব্রহ্মপুত্র। স্থানীয়রা বলছেন, দখল বন্ধ না হলে এ নদের অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়বে। এ নদটি নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ, আড়াইহাজার ও বন্দর উপজেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে গেছে আরও কয়েকটি জেলায়। এ নদকে ঘিরে এখনো অনেক জেলে পরিবারের জীবিকা নির্বাহ হয়। এ ছাড়া প্রতি বছর চৈত্র মাসে অষ্টমীতিথিতে ব্রহ্মপুত্র নদের লাঙ্গলবন্দে স্নান উৎসবও হয়। আগমন ঘটে দেশ-বিদেশের লাখ লাখ সনাতন ধর্মাবলম্বী পুণ্যার্থীর। কিন্তু কোনো নদী আইন না মেনে এই নদীর দুই পাড়ে গড়ে উঠেছে অসংখ্য ডকইয়ার্ড, কলকারখানা। ব্যক্তি প্রয়োজনে নদীর পাড় বালু দিয়ে ভরাট করে স্থানীয় প্রভাবশালী অনেকেই গড়ে তুলেছে অসংখ্য টং দোকান।

মেঘনা নদী দখল : সোনারগাঁয়ে মেঘনা নদী ও মেঘনা ঘাট এলাকায় দখলের প্রতিযোগিতায় নেমেছে স্থানীয় প্রভাবশালীরা। ইতোমধ্যে মেঘনার প্রায় ৫ কিলোমিটার এলাকা দখল করে নিয়েছে তারা। মেঘনা সেতু থেকে মাত্র ২০০ মিটার দূরে প্রায় আড়াই বিঘা খাস জমি দখল করে উঠেছে বিভিন্ন চক্রের বিরুদ্ধে। এ ছাড়া মেঘনা সেতু-সংলগ্ন নদীর দুই পাড়ে গড়ে উঠেছে স্থাপনা ও ভারী শিল্পপ্রতিষ্ঠান। রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় মেঘনা সেতুর দুই পাশের নিচের জায়গাগুলোতেও অবৈধ দখলে চলছে বালু ও পাথরের ব্যবসা। এদিকে খাস জায়গা ও নদী তীরের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের সরকারি উদ্যোগ অব্যাহত থাকলেও তা কাজে আসছে না। সকালে উচ্ছেদ হলে বিকালে হয় পুনর্বাসন। মেঘনাঘাট এলাকায় প্রায় ১০০ কোটি টাকার সরকারি জমি দখল করে নিয়েছে বিভিন্ন চক্র। বিভিন্ন সময় দখল উচ্ছেদ অভিযান দেখা যায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে। কিন্তু তা যেন শুধুই আইওয়াশ। দিনে উচ্ছেদ হলেও রাতেই হয় দখল। অভিযোগ রয়েছে, মোটা অঙ্কের উৎকোচ দিয়েই বছরের পর বছর এসব নদী দখল করে আছে অসাধু চক্র।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সর্বশেষ খবর
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

৩৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে