শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

সব অপরাধেই কিশোর গ্যাং

সারা দেশে পাঁচ শতাধিক, শীর্ষে ৮২, ঢাকায় ৫২
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
সব অপরাধেই কিশোর গ্যাং

গত মঙ্গলবার রাত পৌনে ৭টা। রাজধানীর পার্শ্ববর্তী গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের মুলাইদ এলাকা। ‘ইমারজেন্সি সাইরেন’ বাজিয়ে মহড়া দিচ্ছিল প্রায় ১৫টার মতো মোটরসাইকেলে। প্রতিটি  মোটরসাইকেলে ছিল দুই থেকে তিনজন করে কিশোর। তাদের হাতে ছিল রাম দা, হকিস্টিক, লাঠিসহ দেশি অস্ত্র। তবে হঠাৎ করেই ওই মহড়া থেকে কয়েক রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়। একটি গুলি গিয়ে লাগে সৌদি প্রবাসী মাহবুব আলমের ফ্ল্যাটে। গুলির আঘাতে ছিদ্র হয় জানালার কাচ। আরেকটি গুলি বিদ্ধ হয় একই এলাকার কলেজশিক্ষক শিমুল খন্দকার নামের এক ব্যক্তির ভাড়া বাসার জানালায়। শুধু তাই নয়, এ ঘটনার কেবল এক দিন আগেই এমন আরেকটি মহড়া থেকে গুলি ছোড়ার ঘটনা ঘটে। এরপর থেকে এলাকাজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। স্থানীয়রা বলছেন, মাঝে মাঝেই এরা এলাকায় মহড়া দিয়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে আসছিল অনেক দিন ধরে। তবে পুলিশ দেখেও না দেখার ভান করে আসছিল।

গতকাল শ্রীপুরের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ জামান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলছিলেন, নির্বাচনের সময় আমি এ থানায় এসেছি। তাই অনেক কিছুই আমার কাছে অজানা। বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ইতোমধ্যে ছয়জনকে অজ্ঞাত উল্লেখ করে মামলা হয়েছে।

গত ৯ জানুয়ারি রাজধানীর হাতিরঝিল থানাধীন মগবাজারের মধুবাগ এলাকায় খুন হয় কিশোর আশিক মিয়া (১৪)। ব্যাডমিন্টন খেলাকে কেন্দ্র করে আশিক খুন হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন নিহতের মা শাহনাজ বেগম। তিনি বলছেন, হত্যাকাণ্ডে এলাকার বখাটে মইনুদ্দিন, তানভীর, জাহাঙ্গীর, বেলাল, রাসেলসহ অন্তত ১১ জন জড়িত। এই কিশোর গ্যাংয়ের কারণে মধুবাগসহ আশপাশের এলাকায় অনেকেই অতিষ্ঠ। পুলিশ বলছে, যাদের নাম এসেছে তাদের প্রায় সবাই মাদকাসক্ত। এদের কয়েকজন আগেও বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার হয়েছিল। তবে বয়স কম হওয়ার কারণে তারা দ্রুতই জামিন পেয়ে বাইরে এসে আগের মতোই অপরাধ কান্ডে জড়িয়েছে।

এ তো গেল মাত্র দুটি ঘটনা। তবে হরহামেশাই রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় বেড়েছে গ্যাং কালচার। কিশোর অপরাধীরা ঘটিয়ে চলছে ছিনতাই, চাঁদাবাজি, ইভটিজিংসহ হত্যাকান্ডের মতো অপরাধ। এলাকায় আধিপত্য বিস্তার, সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্ব, প্রেম নিয়ে বিরোধ, মাদকদ্রব্যসহ নানা অপরাধে অনেক কিশোর-তরুণ নিজেদের মধ্যে বিবাদে জড়িয়ে পড়ছে। কিশোর গ্যাংয়ের আধিপত্য শুরুর দিকে কেবল ঢাকাকেন্দ্রিক থাকলেও এখন দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে পড়ায় রীতিমতো চ্যালেঞ্জে পড়েছে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অনেকগুলো প্রভাবক জড়িত থাকার কারণে ‘গ্যাং কালচার’-এর নিয়ন্ত্রণ আনতে রীতিমতো হাঁপিয়ে উঠছেন কর্তৃপক্ষ। অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় নানাভাবে এর সুযোগ নিচ্ছে কিশোর অপরাধীরা। তবে কোমলমতি এসব কিশোরকে ব্যবহার করে ফসল ঘরে তুলছে ‘গ্যাং’-এর পৃষ্টপোষকরা। একাধিক সংস্থার তালিকায় দেখা গেছে, সারা দেশে অন্তত ৫ শতাধিক কিশোর গ্যাং রয়েছে। প্রভাব-প্রতিপত্তির দিক থেকে এলিট ফোর্স র‌্যাবের তালিকায় রাখা হয়েছে ৮২টি। ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) তালিকা অনুযায়ী, রাজধানীতে ৫২টি কিশোর গ্যাং রয়েছে। ডিএমপির আটটি অপরাধ বিভাগের অধীন ৩৫ থানা এলাকায় এসব চক্রের সদস্য সংখ্যা প্রায় ৬৯২। ডিএমপির তালিকা অনুযায়ী, বর্তমানে উত্তরা এলাকায় ছয়টি চক্রে ৬৪ জনের মতো সদস্য রয়েছে। তাদের মধ্যে ‘ডিসকো বয়েজ’ ‘ইয়াংস্টার গ্রুপ’ ‘বিগবস’, ‘নাইন স্টার গ্রুপ’ ইত্যাদি নামে এসব অপরাধীচক্র রয়েছে। ডিএমপির মিরপুর পুলিশের তালিকা অনুসারে, মিরপুর এলাকার মধ্যে সবচেয়ে বেশি কিশোর গ্যাং সাতটি চক্র রয়েছে পল্লবী থানা এলাকায়। এর মধ্যে ‘আশিক গ্রুপ’ অন্যতম। এই চক্রে ২৫ জনের মতো সদস্য। মিরপুর এলাকায় রাজু গ্রুপ, রকি গ্রুপ, রোমান্টিক গ্রুপ, মুসা গ্রুপ ও সোহেল গ্রুপের তৎপরতা বেশি। একটি সংস্থার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৭ সালে উত্তরায় স্কুলছাত্র আদনান হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে কিশোর গ্যাং সংস্কৃতি প্রথমে আলোচনায় আসে। পরে উত্তরা, গাজীপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় স্কুলছাত্র শুভসহ বেশ কয়েকটি হত্যাকাণ্ড ঘটে। কিশোর গ্যাংয়ের অপসংস্কৃতি রোধে অসংখ্য আসামিকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। তবে কিশোর গ্যাং সবচেয়ে বেশি সক্রিয় ঢাকায়। পুলিশ ও র‌্যাবের কর্মকর্তারা বলছেন, এসব অপরাধীচক্রের নেতা বা সদস্যদের বড় অংশ পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন। বেশির ভাগ থাকে বস্তি এলাকায়। তবে সঙ্গদোষে অনেক স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীও এসব চক্রে জড়িয়ে পড়ে। ডিএমপির আটটি অপরাধ বিভাগের মধ্যে সবচেয়ে বেশি কিশোর গ্যাং মিরপুর বিভাগে। এই বিভাগে ১৩টি কিশোর অপরাধীচক্রের ১৭২ জন সক্রিয় বলে পুলিশের তালিকায় উল্লেখ রয়েছে। তেজগাঁও ও উত্তরায়ও কিশোর গ্যাং তৎপর। পুলিশ সদর দফতরের উপ-মহাপরিদর্শক আনোয়ার হোসেন বলেন, কিশোর গ্যাং সদস্যরা সব সময় আইনের সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করে। আইনের চোখে অপ্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ায় তারা দ্রুতই জামিনে বের হয়ে আসছে। শুধু পুলিশ চাইলেই এর নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়। এজন্য পরিবার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সামাজিকভাবে বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া দরকার। তবে আমরা বিষয়টি নিয়ে যথেষ্ট সিরিয়াস। অনুসন্ধানে জানা গেছে, বেশির ভাগ কিশোর গ্যাং গড়ে ওঠার পেছনে ক্ষমতাসীন দলের স্থানীয় নেতা-কর্মীদের মদদ রয়েছে। এলাকায় নিজেদের প্রভাব ধরে রাখতে তারা কিশোর গ্যাংয়ের পৃষ্টপোষকতা করছেন। তাদের কারণেই আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর সদস্যরাও অনেক সময় চুপসে যাচ্ছেন। গ্যাংয়ের সদস্যরা সড়কে উচ্চশব্দে গান বাজানো, বেপরোয়া গতিতে মোটরসাইকেল চালানো, পথচারী ও কিশোরী-তরুণীদের উত্ত্যক্ত করা এবং তুচ্ছ ঘটনায় সাধারণ মানুষের ওপর চড়াও হচ্ছে। এক বছরে ঢাকায় কিশোর অপরাধীদের হাতে অন্তত ২৫ জন খুন হয়েছেন। এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল?্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক এবং সমাজ ও অপরাধ বিশেষজ্ঞ ড. তৌহিদুল হক বলেন, কিশোর অপরাধ নিয়ন্ত্রণে আনতে হলে পারিবারিক ও সামাজিক উদ্যোগ দরকার। রাজনৈতিক নেতৃত্বকেও এগিয়ে আসতে হবে। এ ক্ষেত্রে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে আরও কঠোর ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হবে। তবে শুধু পুলিশি তৎপরতায় এদের নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, র‌্যাব কিশোর গ্যাং নিয়ে শুরু থেকেই কাজ করে আসছে। এখন আমরা গ্যাংগুলোর পৃষ্টপোষকদের শনাক্ত করার বিষয়ে গুরুত্ব দিচ্ছি। মদদদাতারা যত প্রভাবশালীই হোন না কেন, যথাযথ প্রমাণ সাপেক্ষে তাদের আইনের আওতায় নিয়ে আসার কাজে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। র‌্যাব সদর দফতর সূত্র বলছে, ২০২৩ সালে র‌্যাবের অভিযানে সারা দেশ থেকে কিশোর গ্যাংয়ের বিভিন্ন গ্রুপের ৩৪৯ সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়। এ ছাড়া ২০১৭ সাল থেকে বিভিন্ন অপরাধে কিশোর গ্যাংয়ের ১ হাজার ১২৬ সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তার মধ্যে ৪০ জনকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে র‌্যাব। এ ছাড়া ৩০ জনকে অর্থদণ্ড ও ১০ জনকে মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়।

সাম্প্রতিক যত ঘটনা : গত ২৯ জানুয়ারি নোয়াখালী সদর উপজেলার বাঁধেরহাট এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে কিশোর গ্যাংয়ের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে সৌরভ হোসেন ওরফে সাজ্জাদ (২০) নামে এক প্রবাসীকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ সময় পথচারী রাকিবসহ আরও পাঁচজন গুরুতর আহত হন।  গত বছর ২২ মে রাজধানীর দারুসসালাম থানার লালকুঠি এলাকার বসুপাড়ায় স্কুলছাত্র সিয়াম খানকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। তার আগে ১০ মে দনিয়া কলেজের সামনে ‘জুনিয়র-সিনিয়র’ দ্বন্দ্বে খুন হয় মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী তাজুন ইসলাম ওরফে মুশফিক। পুলিশ জানায়, দুটি হত্যাকাণ্ডের পেছনে এলাকাভিত্তিক কিশোর অপরাধী চক্র জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে।

গত বছরের ২৮ জানুয়ারি রাজধানীর আদাবর থেকে ‘বিডিএসকে গ্যাং’ গ্রুপের প্রধান হৃদয় ওরফে হিটার হৃদয়সহ আট সদস্য এবং পরদিন দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ, শ্যামপুর ও কদমতলী এলাকা থেকে কিশোর গ্যাং লিডার জালাল ওরফে পিচ্চি জালাল বাহিনীর ১৬ সদস্যকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। এ ছাড়া ৬ ফেব্রুয়ারি আদাবর, মোহাম্মদপুর ও হাজারীবাগ এলাকা থেকে ২০ সদস্য; ২২ মার্চ মোহাম্মদপুর, হাজারীবাগ, শেরেবাংলা নগর ও তেজগাঁও এলাকার কিশোর গ্যাংয়ের ৪৩ সদস্য; ২৮ এপ্রিল আশুলিয়ার নবারটেক এলাকা থেকে লিখন হত্যার আসামি কিশোর গ্যাং সদস্য অনিক ও জোবায়েরকে র‌্যাব গ্রেফতার করে। এ ছাড়া ২৬ মে দারুসসালাম, সাভার ও বরিশালের বাকেরগঞ্জের সিয়াম হত্যা মামলার প্রধান আসামি কিশোর গ্যাং লিডার পটেটো রুবেল ও তার সহযোগী রকি, ১৬ জুন ফেনীর রামপুর থেকে নুরু গ্যাংয়ের প্রধান মাহিদুল ইসলাম সুজনসহ তিনজন, ১৬ জুলাই বনানী থেকে পিচ্চি জয় গ্রুপের তিনজন, ৮ সেপ্টেম্বর মোহাম্মদপুর ও বাগেরহাট থেকে কবজি কাটা গ্রুপের আনোয়ার, সদস্য মো. রাফাত, তুষার, আহমেদসহ সাতজন, ২৮ নভেম্বর মোহাম্মদপুরের চাঁদ উদ্যান থেকে ২৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সড়ক অবরোধ ৪৮তম বিসিএসে নিয়োগপ্রত্যাশী চিকিৎসকদের
সড়ক অবরোধ ৪৮তম বিসিএসে নিয়োগপ্রত্যাশী চিকিৎসকদের
ফারইস্টের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুলের বিপুল সম্পদের খোঁজ
ফারইস্টের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুলের বিপুল সম্পদের খোঁজ
উপদেষ্টার বক্তব্যের ‘বিভ্রান্তি’ দূর করতে সরকারের বিবৃতি
উপদেষ্টার বক্তব্যের ‘বিভ্রান্তি’ দূর করতে সরকারের বিবৃতি
নিজেকে রাজনৈতিক কর্মী ভাবা যাবে না
নিজেকে রাজনৈতিক কর্মী ভাবা যাবে না
ধুলায় দুর্ভোগ
ধুলায় দুর্ভোগ
প্রার্থী মনোনয়ন নিয়ে জামায়াতের দুই পক্ষে হাতাহাতি উত্তেজনা
প্রার্থী মনোনয়ন নিয়ে জামায়াতের দুই পক্ষে হাতাহাতি উত্তেজনা
কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর সর্বস্ব লুট
কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর সর্বস্ব লুট
সামিরা হকসহ দুজনের বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
সামিরা হকসহ দুজনের বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
রাজধানীর সড়কে পড়ে ছিল রক্তাক্ত লাশ
রাজধানীর সড়কে পড়ে ছিল রক্তাক্ত লাশ
৩১ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
৩১ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
পাঁচ বছরে চাকরির বাজার এক-চতুর্থাংশ বদলে যাবে
পাঁচ বছরে চাকরির বাজার এক-চতুর্থাংশ বদলে যাবে
মাইলস্টোন শিক্ষার্থী ৩৬ সার্জারি শেষে বাসায় ফিরল
মাইলস্টোন শিক্ষার্থী ৩৬ সার্জারি শেষে বাসায় ফিরল
সর্বশেষ খবর
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১৪ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে হত্যা মামলায় দুই আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলায় দুই আসামি গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কক্সবাজারে ৪ লাখ ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজারে ৪ লাখ ইয়াবা উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চোটে লম্বা সময়ের জন্য মাঠের বাইরে ডি ব্রুইনে
চোটে লম্বা সময়ের জন্য মাঠের বাইরে ডি ব্রুইনে

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিপুল সংখ্যক জামিনের ব্যাখ্যা চাইলেন প্রধান বিচারপতি
বিপুল সংখ্যক জামিনের ব্যাখ্যা চাইলেন প্রধান বিচারপতি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্রেতা ও বন্ধকদাতাদের ৪ কোটি টাকার স্বর্ণ নিয়ে উধাও ব্যবসায়ী
ক্রেতা ও বন্ধকদাতাদের ৪ কোটি টাকার স্বর্ণ নিয়ে উধাও ব্যবসায়ী

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
নড়াইলে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে দীর্ঘদিন পড়ে থাকা ১৯ বিপজ্জনক কন্টেইনার ধ্বংস
চট্টগ্রাম বন্দরে দীর্ঘদিন পড়ে থাকা ১৯ বিপজ্জনক কন্টেইনার ধ্বংস

১৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের অভিযোগে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অবরুদ্ধ
অনিয়মের অভিযোগে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অবরুদ্ধ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘নারীবিদ্বেষী’ মন্তব্যে সালমানকে নিয়ে বিতর্ক
‘নারীবিদ্বেষী’ মন্তব্যে সালমানকে নিয়ে বিতর্ক

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

শিনজো আবে হত্যাকাণ্ড, দোষ স্বীকার করলেন অভিযুক্ত ইয়ামাগামি
শিনজো আবে হত্যাকাণ্ড, দোষ স্বীকার করলেন অভিযুক্ত ইয়ামাগামি

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানদের বিপক্ষে ইমনের ফাইফার
আফগানদের বিপক্ষে ইমনের ফাইফার

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় আইন-শৃঙ্খলা কমিটির বিশেষ সভা
নওগাঁয় আইন-শৃঙ্খলা কমিটির বিশেষ সভা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে প্রতি ভোটকেন্দ্রে থাকবেন ১৩ আনসার সদস্য : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনে প্রতি ভোটকেন্দ্রে থাকবেন ১৩ আনসার সদস্য : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছয়তলা ভবনের ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
রাজধানীতে ছয়তলা ভবনের ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবাবদিহিতা নিশ্চিতে গণমাধ্যমের সঙ্গে মতবিনিময় করলেন গোবিপ্রবি উপাচার্য
জবাবদিহিতা নিশ্চিতে গণমাধ্যমের সঙ্গে মতবিনিময় করলেন গোবিপ্রবি উপাচার্য

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

১ হাজার কর্মী ছাঁটাই করতে যাচ্ছে প্যারামাউন্ট স্কাইড্যান্স
১ হাজার কর্মী ছাঁটাই করতে যাচ্ছে প্যারামাউন্ট স্কাইড্যান্স

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে নসিমনের ধাক্কায় নারী নিহত
রাজবাড়ীতে নসিমনের ধাক্কায় নারী নিহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই প্রদীপ লালের ছেলে পেলেন গ্রাম পুলিশের চাকরি
সেই প্রদীপ লালের ছেলে পেলেন গ্রাম পুলিশের চাকরি

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে সারাহ কুকের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে সারাহ কুকের সাক্ষাৎ

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিরল খনিজে চীনা আধিপত্যের লাগাম কি টানতে পারবেন ট্রাম্প?
বিরল খনিজে চীনা আধিপত্যের লাগাম কি টানতে পারবেন ট্রাম্প?

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে মারা গেলেন তিনবারের বিশ্বজয়ী হাফেজ ত্বকী
ডেঙ্গুতে মারা গেলেন তিনবারের বিশ্বজয়ী হাফেজ ত্বকী

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

মাকে হত্যার দায়ে ছেলের মৃত্যুদণ্ড
মাকে হত্যার দায়ে ছেলের মৃত্যুদণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের আইনজীবীর হেনস্তার শিকার তিন সাংবাদিক, কারাগারে পাঠাতে চাইলেন বিচারক
জামায়াতের আইনজীবীর হেনস্তার শিকার তিন সাংবাদিক, কারাগারে পাঠাতে চাইলেন বিচারক

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাঁটুর চোটে আবারো ছিটকে গেলেন কার্ভাহাল, লাগবে অস্ত্রোপচার
হাঁটুর চোটে আবারো ছিটকে গেলেন কার্ভাহাল, লাগবে অস্ত্রোপচার

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় হাইব্রিড জাতের মরিচ চাষে ঝুঁকছেন কৃষকরা
বগুড়ায় হাইব্রিড জাতের মরিচ চাষে ঝুঁকছেন কৃষকরা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে কারখানা খুলে দেয়ার দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
শ্রীপুরে কারখানা খুলে দেয়ার দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন সুষ্ঠু করতে ইসিকে ১৮ দফা জামায়াতের
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে ইসিকে ১৮ দফা জামায়াতের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ আনন্দময় করতে বিমানবন্দরে যা করবেন
ভ্রমণ আনন্দময় করতে বিমানবন্দরে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি
পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান
বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী
বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল
৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা
জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম