শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

চেষ্টা করেও চালু করা যায়নি স্কুলবাস

এক ছাত্রের পেছনে চার গাড়ি, ৩০০ ফুট দখল করে গাড়ি রাখার স্থান অস্ট্রেলিয়ান স্কুলের রাজধানীর যানজটের এক-পঞ্চমাংশ দায় স্কুলগামী শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত গাড়ির ব্যবহার
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
চেষ্টা করেও চালু করা যায়নি স্কুলবাস

দেশের সবচেয়ে প্রশস্ত ও দৃষ্টিনন্দন সড়ক পূর্বাচলের শেখ হাসিনা সরণি। পরিকল্পনা অনুযায়ী ৩০০ ফুট চওড়া ১৪ লেনের এক্সপ্রেসওয়েটিতে কখনোই যানজট লাগার কথা না। তবে ব্যতিক্রম ঘটেছে সড়কটির পাশে অস্ট্রেলিয়ান ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের সামনের অংশে। নিজস্ব পার্কিং না থাকায় সড়কের একটি সার্ভিস রোডকে স্কুলের শিক্ষার্থীদের আনা-নেওয়া করা গাড়ি রাখার স্থানে পরিণত করা হয়েছে। ফলে সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত শত শত ব্যক্তিগত গাড়ির দখলে থাকছে পুরো সড়ক। তৈরি হচ্ছে তীব্র যানজট। ১২ কিলোমিটার এক্সপ্রেসওয়ে ৭-৮ মিনিটে পাড়ি দেওয়ার কথা থাকলেও স্কুলের সামনে আধা কিলোমিটার সার্ভিস রোড পার হতেই লেগে যাচ্ছে ৩০ মিনিট থেকে এক ঘণ্টা। সরেজমিনে দেখা গেছে, কুড়িল থেকে কাঞ্চন যাওয়ার পথে প্রথম ইন্টারসেকশনের আগেই অস্ট্রেলিয়ান ইন্টারন্যাশনাল স্কুল। ইন্টারসেকশন দিয়ে বিপরীতমুখী সড়কে যেতে ব্যবহার করতে হয় সার্ভিস রোড। আর এই সার্ভিস রোডটিতেই স্কুল চলাকালীন সময়ে ব্যক্তিগত গাড়ির পার্কিংয়ের কারণে তৈরি হয় যানজট। শুধু অস্ট্রেলিয়ান ইন্টারন্যাশনাল স্কুলই নয়, শিক্ষার্থীদের আনা-নেওয়া করা ব্যক্তিগত গাড়ির কারণে রাজধানীর সর্বত্র বিক্ষিপ্তভাবে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা আট শতাধিক স্কুলের সামনেই কম-বেশি যানজট তৈরি হচ্ছে। এই যানজটের প্রভাব পড়ছে পুরো শহরের সড়ক ব্যবস্থার ওপরে। ব্যয়বহুল ‘অভিজাত’ স্কুলগুলোর সামনে তৈরি হচ্ছে বেশি যানজট। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রাজধানীর যানজটের জন্য এক-পঞ্চমাংশ দায় স্কুলগামী যানবাহনের। অধিকাংশ ক্ষেত্রে একটি শিক্ষার্থীকে আনা-নেওয়ার জন্য একটি ব্যক্তিগত গাড়িকে চারবার সড়কে নামতে হচ্ছে। একবার স্কুলে পৌঁছে দিয়ে আবার ফিরে যাচ্ছে। ছুটির পর আবার নিতে আসছে এবং ফিরে যাচ্ছে। আর যারা ফিরে যাচ্ছে না, তারা মূল সড়কে পার্কিং করে রাখছে। ফলে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে লেন। অথচ একটি স্কুলবাসে অন্তত ৫০ শিক্ষার্থী চলাচল করতে পারে। একই পরিমাণ শিক্ষার্থীর জন্য ৫০টি প্রাইভেট কারের ১০০ থেকে ২০০টি ট্রিপ প্রয়োজন। অর্থাৎ ৫০টি প্রাইভেট কারের বিকল্প হতে পারে একটি স্কুলবাস। তবে স্কুলে জোনিং পদ্ধতি ও সুষ্ঠু পরিকল্পনা না থাকায় গত এক যুগে বিক্ষিপ্তভাবে বিভিন্ন সংস্থা স্কুলবাস চালু করার উদ্যোগ নিয়েও ব্যর্থ হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের অধ্যাপক হাদিউজ্জামান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গবেষণার তথ্যানুযায়ী ঢাকায় প্রতিদিন যানবাহনের প্রায় দুই থেকে আড়াই কোটি ট্রিপ হয়। এর মধ্যে প্রায় ১৭ ভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সংক্রান্ত ট্রিপ। কোচিং সেন্টারে যাতায়াত হিসাব করলে সেটা ২০ ভাগ হয়ে যাবে। বাস সার্ভিস চালু করলে এটা অনেক কমে যাবে। তবে এখানে বাস সার্ভিস চালু করলেও খুব একটা সুফল আসবে না। কারণ, এখানে স্কুলগুলোর মানের পার্থক্য আকাশ-পাতাল। ফলে সেরা স্কুলে পড়ানোর দৃষ্টিভঙ্গির কারণে মতিঝিলে বসবাসকারী একজন অভিভাবক উত্তরায় বাচ্চাকে ভর্তি করাচ্ছেন। ফলে এই ট্রিপগুলো মূল সড়কে চলে আসছে, যা পৃথিবীর কোথাও নেই। আবার বাসগুলো যখন বিভিন্ন স্থান থেকে ঘুরে ঘুরে শিক্ষার্থী ওঠা-নামা করবে, তখন শুরুতে যে শিক্ষার্থী বাসে চড়বে তাকে দুই-আড়াই ঘণ্টা বাসে থাকতে হবে। দীর্ঘ সময়ের কথা চিন্তা করে অভিভাবক তাকে বাসে দিতে চাইবে না। তাই জোনিং পদ্ধতি চালু করে যে শিশু যে এলাকার বাসিন্দা, তাকে সেখানকার স্কুলে ভর্তিতে অগ্রাধিকার দিতে হবে। তাহলে সে হেঁটে, রিকশায় বা স্কুলবাসে চলে আসতে পারবে। ওই ট্রিপগুলোও মূল সড়কে আসবে না। এ জন্য অবশ্যই সব স্কুলের শিক্ষার মান কাছাকাছি নিতে হবে। এই দায়িত্ব শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের। ঢাকায় কেন ৮-১০টি স্কুল সেরা হবে?

স্কুলবাস চালুর নানা উদ্যোগ : রাজধানীর যানজট নিরসন ও স্কুল শিক্ষার্থীদের পরিবহনের জন্য ২০০৯ সালে আন্তমন্ত্রণালয়ের এক বৈঠকে ঢাকা পরিবহন সমন্বয় বোর্ড (ডিটিসিবি) স্কুলবাস সার্ভিস চালুর সিদ্ধান্ত নেয়। সে সিদ্ধান্তের আলোকে ২০১১ সালের ১৫ জানুয়ারি প্রাথমিকভাবে ১৪টি বিআরটিসি বাস নিয়ে এ সার্ভিস চালু হয়। পরে ১০০টি বাস চালুর কথা থাকলেও ধীরে ধীরে কমতে কমতে ২০২০ সালে সার্ভিসটি পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। বিআরটিসি সূত্র জানায়, ২০১১ সালে চালু হওয়া ১৪ বাস কিনতে ঋণ নিতে হয় ৪ কোটি ৫৮ লাখ ৯৯ হাজার ৮৫৪ টাকা। কিন্তু শিক্ষার্থীদের কাছে টিকিট বিক্রির টাকায় বাস পরিচালনার খরচ ওঠেনি। প্রতিদিন বিআরটিসির খরচ হয়েছে ৩৫ হাজার ১৬৮ টাকা। গড়ে আয় হয়েছে ১২ হাজার টাকা। এ কারণেই বন্ধ হয়ে গেছে সার্ভিসটি। এদিকে ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেটে তৎকালীন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত স্কুলবাস আমদানিতে কর ছাড় দেওয়ার ঘোষণা দেন। সে ঘোষণাও কাজে আসেনি। কোনো স্কুল বা সংস্থা স্কুলবাস আমদানিতে আগ্রহ দেখায়নি। ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম উত্তর সিটির ব্যবস্থাপনায় গুলশানের কয়েকটি স্কুলের জন্য বাস সার্ভিস চালুর ঘোষণা দেন। গত বছরের মে মাস থেকে সার্ভিসটি চালুর কথা ছিল। একই সঙ্গে স্কুলের ৫০০ মিটারের মধ্যে অস্থায়ী দোকানপাট উচ্ছেদ এবং আশপাশে পার্কিং বন্ধের ঘোষণা দেন মেয়র। তবে বছর ঘুরলেও সে উদ্যোগ আলোর মুখ দেখেনি।

এ ব্যাপারে জানতে মেয়র আতিকুল ইসলামকে ফোনে না পেয়ে ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর খায়রুল আলমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তিনি বলেন, উদ্যোগটি এখনো আছে। বাস কেনার অনুমতি পাওয়া যায়নি। চেষ্টা চলছে। কবে নাগাদ চালু করা যাবে তা এখনই বলা যাচ্ছে না। এদিকে স্কুলের সামনে যানজট সৃষ্টির জন্য স্কুলগুলোর অনুমোদন প্রদানকারী কর্তৃপক্ষকে দায়ী করে বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ও পরিবহন বিশেষজ্ঞ ড. এম শামসুল হক বলেন, স্কুল হতে হবে মূল সড়ক থেকে দূরে পরিকল্পনামাফিক নিরিবিলি এলাকায়। এখানে মূল সড়কের পাশে, বাণিজ্যিক এলাকায়, অলিগলিতে স্কুলের অনুমোদন দিয়ে রাখা হয়েছে। ফলে স্কুলের সময়ে ওই সড়কে যানজট লাগবেই। এই বিষফোঁড়া দূর করা সহজ হবে না। তবে সব স্কুলের মান উন্নত করতে পারলে ও জোনিং পদ্ধতির মাধ্যমে এলাকাভিত্তিক স্কুলে শিক্ষার্থী ভর্তি নিশ্চিত করতে পারলে এই দুর্ভোগ কিছুটা কমবে। তখন স্কুলবাস চালুও ফলপ্রসূ হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
টর্চলাইট জ্বালিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ
টর্চলাইট জ্বালিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ
মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে হস্তান্তর ১৪ বাংলাদেশিকে
মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে হস্তান্তর ১৪ বাংলাদেশিকে
থালা হাতে মিছিল করবেন এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
থালা হাতে মিছিল করবেন এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
গাজীপুরে শ্রমিক বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ
গাজীপুরে শ্রমিক বিক্ষোভ, সড়ক অবরোধ
ডেঙ্গুতে চলতি বছরে ২৪৪ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে চলতি বছরে ২৪৪ জনের মৃত্যু
পুলিশের পাঁচ মামলায় আসামি ৯০০
পুলিশের পাঁচ মামলায় আসামি ৯০০
কান্দাহারে পাকিস্তানের হামলা, নিহত ৪০
কান্দাহারে পাকিস্তানের হামলা, নিহত ৪০
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভালো ফল করেও ভর্তি নিয়ে শঙ্কা
ভালো ফল করেও ভর্তি নিয়ে শঙ্কা
ভোগ্যপণ্য মানেই আমদানিনির্ভরতা
ভোগ্যপণ্য মানেই আমদানিনির্ভরতা
জুলাই যোদ্ধাদের মার খাওয়া লজ্জাজনক
জুলাই যোদ্ধাদের মার খাওয়া লজ্জাজনক
সর্বশেষ খবর
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল
ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন
এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫
অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা
কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!
মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ
গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ
আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ
টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়
কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
রাজধানীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে কিশোরীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
টঙ্গীতে কিশোরীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিকাণ্ডে নাশকতার প্রমাণ মিললে দৃঢ় পদক্ষেপ : অন্তর্বর্তী সরকার
অগ্নিকাণ্ডে নাশকতার প্রমাণ মিললে দৃঢ় পদক্ষেপ : অন্তর্বর্তী সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকের নানা বাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানা বাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা বাড়ছে রোগ-বালাই
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা বাড়ছে রোগ-বালাই

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা
ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা

পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তি পাওয়া ফিলিস্তিনির লাশ ঘিরে শোকার্ত স্বজনরা
মুক্তি পাওয়া ফিলিস্তিনির লাশ ঘিরে শোকার্ত স্বজনরা

পূর্ব-পশ্চিম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান

রকমারি