শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

চেষ্টা করেও চালু করা যায়নি স্কুলবাস

এক ছাত্রের পেছনে চার গাড়ি, ৩০০ ফুট দখল করে গাড়ি রাখার স্থান অস্ট্রেলিয়ান স্কুলের রাজধানীর যানজটের এক-পঞ্চমাংশ দায় স্কুলগামী শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত গাড়ির ব্যবহার
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
চেষ্টা করেও চালু করা যায়নি স্কুলবাস

দেশের সবচেয়ে প্রশস্ত ও দৃষ্টিনন্দন সড়ক পূর্বাচলের শেখ হাসিনা সরণি। পরিকল্পনা অনুযায়ী ৩০০ ফুট চওড়া ১৪ লেনের এক্সপ্রেসওয়েটিতে কখনোই যানজট লাগার কথা না। তবে ব্যতিক্রম ঘটেছে সড়কটির পাশে অস্ট্রেলিয়ান ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের সামনের অংশে। নিজস্ব পার্কিং না থাকায় সড়কের একটি সার্ভিস রোডকে স্কুলের শিক্ষার্থীদের আনা-নেওয়া করা গাড়ি রাখার স্থানে পরিণত করা হয়েছে। ফলে সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত শত শত ব্যক্তিগত গাড়ির দখলে থাকছে পুরো সড়ক। তৈরি হচ্ছে তীব্র যানজট। ১২ কিলোমিটার এক্সপ্রেসওয়ে ৭-৮ মিনিটে পাড়ি দেওয়ার কথা থাকলেও স্কুলের সামনে আধা কিলোমিটার সার্ভিস রোড পার হতেই লেগে যাচ্ছে ৩০ মিনিট থেকে এক ঘণ্টা। সরেজমিনে দেখা গেছে, কুড়িল থেকে কাঞ্চন যাওয়ার পথে প্রথম ইন্টারসেকশনের আগেই অস্ট্রেলিয়ান ইন্টারন্যাশনাল স্কুল। ইন্টারসেকশন দিয়ে বিপরীতমুখী সড়কে যেতে ব্যবহার করতে হয় সার্ভিস রোড। আর এই সার্ভিস রোডটিতেই স্কুল চলাকালীন সময়ে ব্যক্তিগত গাড়ির পার্কিংয়ের কারণে তৈরি হয় যানজট। শুধু অস্ট্রেলিয়ান ইন্টারন্যাশনাল স্কুলই নয়, শিক্ষার্থীদের আনা-নেওয়া করা ব্যক্তিগত গাড়ির কারণে রাজধানীর সর্বত্র বিক্ষিপ্তভাবে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা আট শতাধিক স্কুলের সামনেই কম-বেশি যানজট তৈরি হচ্ছে। এই যানজটের প্রভাব পড়ছে পুরো শহরের সড়ক ব্যবস্থার ওপরে। ব্যয়বহুল ‘অভিজাত’ স্কুলগুলোর সামনে তৈরি হচ্ছে বেশি যানজট। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রাজধানীর যানজটের জন্য এক-পঞ্চমাংশ দায় স্কুলগামী যানবাহনের। অধিকাংশ ক্ষেত্রে একটি শিক্ষার্থীকে আনা-নেওয়ার জন্য একটি ব্যক্তিগত গাড়িকে চারবার সড়কে নামতে হচ্ছে। একবার স্কুলে পৌঁছে দিয়ে আবার ফিরে যাচ্ছে। ছুটির পর আবার নিতে আসছে এবং ফিরে যাচ্ছে। আর যারা ফিরে যাচ্ছে না, তারা মূল সড়কে পার্কিং করে রাখছে। ফলে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে লেন। অথচ একটি স্কুলবাসে অন্তত ৫০ শিক্ষার্থী চলাচল করতে পারে। একই পরিমাণ শিক্ষার্থীর জন্য ৫০টি প্রাইভেট কারের ১০০ থেকে ২০০টি ট্রিপ প্রয়োজন। অর্থাৎ ৫০টি প্রাইভেট কারের বিকল্প হতে পারে একটি স্কুলবাস। তবে স্কুলে জোনিং পদ্ধতি ও সুষ্ঠু পরিকল্পনা না থাকায় গত এক যুগে বিক্ষিপ্তভাবে বিভিন্ন সংস্থা স্কুলবাস চালু করার উদ্যোগ নিয়েও ব্যর্থ হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের অধ্যাপক হাদিউজ্জামান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গবেষণার তথ্যানুযায়ী ঢাকায় প্রতিদিন যানবাহনের প্রায় দুই থেকে আড়াই কোটি ট্রিপ হয়। এর মধ্যে প্রায় ১৭ ভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সংক্রান্ত ট্রিপ। কোচিং সেন্টারে যাতায়াত হিসাব করলে সেটা ২০ ভাগ হয়ে যাবে। বাস সার্ভিস চালু করলে এটা অনেক কমে যাবে। তবে এখানে বাস সার্ভিস চালু করলেও খুব একটা সুফল আসবে না। কারণ, এখানে স্কুলগুলোর মানের পার্থক্য আকাশ-পাতাল। ফলে সেরা স্কুলে পড়ানোর দৃষ্টিভঙ্গির কারণে মতিঝিলে বসবাসকারী একজন অভিভাবক উত্তরায় বাচ্চাকে ভর্তি করাচ্ছেন। ফলে এই ট্রিপগুলো মূল সড়কে চলে আসছে, যা পৃথিবীর কোথাও নেই। আবার বাসগুলো যখন বিভিন্ন স্থান থেকে ঘুরে ঘুরে শিক্ষার্থী ওঠা-নামা করবে, তখন শুরুতে যে শিক্ষার্থী বাসে চড়বে তাকে দুই-আড়াই ঘণ্টা বাসে থাকতে হবে। দীর্ঘ সময়ের কথা চিন্তা করে অভিভাবক তাকে বাসে দিতে চাইবে না। তাই জোনিং পদ্ধতি চালু করে যে শিশু যে এলাকার বাসিন্দা, তাকে সেখানকার স্কুলে ভর্তিতে অগ্রাধিকার দিতে হবে। তাহলে সে হেঁটে, রিকশায় বা স্কুলবাসে চলে আসতে পারবে। ওই ট্রিপগুলোও মূল সড়কে আসবে না। এ জন্য অবশ্যই সব স্কুলের শিক্ষার মান কাছাকাছি নিতে হবে। এই দায়িত্ব শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের। ঢাকায় কেন ৮-১০টি স্কুল সেরা হবে?

স্কুলবাস চালুর নানা উদ্যোগ : রাজধানীর যানজট নিরসন ও স্কুল শিক্ষার্থীদের পরিবহনের জন্য ২০০৯ সালে আন্তমন্ত্রণালয়ের এক বৈঠকে ঢাকা পরিবহন সমন্বয় বোর্ড (ডিটিসিবি) স্কুলবাস সার্ভিস চালুর সিদ্ধান্ত নেয়। সে সিদ্ধান্তের আলোকে ২০১১ সালের ১৫ জানুয়ারি প্রাথমিকভাবে ১৪টি বিআরটিসি বাস নিয়ে এ সার্ভিস চালু হয়। পরে ১০০টি বাস চালুর কথা থাকলেও ধীরে ধীরে কমতে কমতে ২০২০ সালে সার্ভিসটি পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। বিআরটিসি সূত্র জানায়, ২০১১ সালে চালু হওয়া ১৪ বাস কিনতে ঋণ নিতে হয় ৪ কোটি ৫৮ লাখ ৯৯ হাজার ৮৫৪ টাকা। কিন্তু শিক্ষার্থীদের কাছে টিকিট বিক্রির টাকায় বাস পরিচালনার খরচ ওঠেনি। প্রতিদিন বিআরটিসির খরচ হয়েছে ৩৫ হাজার ১৬৮ টাকা। গড়ে আয় হয়েছে ১২ হাজার টাকা। এ কারণেই বন্ধ হয়ে গেছে সার্ভিসটি। এদিকে ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেটে তৎকালীন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত স্কুলবাস আমদানিতে কর ছাড় দেওয়ার ঘোষণা দেন। সে ঘোষণাও কাজে আসেনি। কোনো স্কুল বা সংস্থা স্কুলবাস আমদানিতে আগ্রহ দেখায়নি। ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম উত্তর সিটির ব্যবস্থাপনায় গুলশানের কয়েকটি স্কুলের জন্য বাস সার্ভিস চালুর ঘোষণা দেন। গত বছরের মে মাস থেকে সার্ভিসটি চালুর কথা ছিল। একই সঙ্গে স্কুলের ৫০০ মিটারের মধ্যে অস্থায়ী দোকানপাট উচ্ছেদ এবং আশপাশে পার্কিং বন্ধের ঘোষণা দেন মেয়র। তবে বছর ঘুরলেও সে উদ্যোগ আলোর মুখ দেখেনি।

এ ব্যাপারে জানতে মেয়র আতিকুল ইসলামকে ফোনে না পেয়ে ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর খায়রুল আলমের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তিনি বলেন, উদ্যোগটি এখনো আছে। বাস কেনার অনুমতি পাওয়া যায়নি। চেষ্টা চলছে। কবে নাগাদ চালু করা যাবে তা এখনই বলা যাচ্ছে না। এদিকে স্কুলের সামনে যানজট সৃষ্টির জন্য স্কুলগুলোর অনুমোদন প্রদানকারী কর্তৃপক্ষকে দায়ী করে বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ও পরিবহন বিশেষজ্ঞ ড. এম শামসুল হক বলেন, স্কুল হতে হবে মূল সড়ক থেকে দূরে পরিকল্পনামাফিক নিরিবিলি এলাকায়। এখানে মূল সড়কের পাশে, বাণিজ্যিক এলাকায়, অলিগলিতে স্কুলের অনুমোদন দিয়ে রাখা হয়েছে। ফলে স্কুলের সময়ে ওই সড়কে যানজট লাগবেই। এই বিষফোঁড়া দূর করা সহজ হবে না। তবে সব স্কুলের মান উন্নত করতে পারলে ও জোনিং পদ্ধতির মাধ্যমে এলাকাভিত্তিক স্কুলে শিক্ষার্থী ভর্তি নিশ্চিত করতে পারলে এই দুর্ভোগ কিছুটা কমবে। তখন স্কুলবাস চালুও ফলপ্রসূ হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
সংসদ নির্বাচনে এবার ভোটার পৌনে ১৩ কোটি
সংসদ নির্বাচনে এবার ভোটার পৌনে ১৩ কোটি
আইটি ব্যবসার আড়ালে সিসা নেটওয়ার্ক
আইটি ব্যবসার আড়ালে সিসা নেটওয়ার্ক
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ জন
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ জন
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে সংলাপ আজ
বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে সংলাপ আজ
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
১৬ বছরে ক্ষতি ২ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন টাকা
১৬ বছরে ক্ষতি ২ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন টাকা
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারের বৈঠক নিয়ে তুলকালাম
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারের বৈঠক নিয়ে তুলকালাম
শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতি দাবি চার ছাত্র সংসদের
শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতি দাবি চার ছাত্র সংসদের
সর্বশেষ খবর
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক