শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৪

আজ জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস

সড়ক এখনো অনিরাপদ

♦ যানবাহনের ফিটনেসে দুরবস্থা ♦ বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে পরীক্ষার সক্ষমতা নেই বিআরটিএর ♦ একমাত্র ডিজিটাল পরিদর্শন কেন্দ্রেও নষ্ট অনেক সেন্সর ♦ চোখের দেখায় মিনিটে ৩-৪ গাড়ির সনদ দেন পরিদর্শকরা ♦ কেস স্লিপ দিয়ে রাজধানীতে চলছে কয়েক লাখ মেয়াদোত্তীর্ণ গাড়ি ♦ ফিটনেসবিহীন গাড়ি দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ায় : বিশেষজ্ঞদের অভিমত
আরাফাত মুন্না ও হাসান ইমন
সড়ক এখনো অনিরাপদ

বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) নীতিমালা অনুযায়ী মোটরযানের ফিটনেস সনদ প্রদানে ইঞ্জিন, রং, বডির কন্ডিশন, ধোঁয়া, হেডলাইট ও বিভিন্ন ধরনের সিগন্যাল লাইটসহ ৬১টি বিষয় দেখার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। তবে বাস্তবে চিত্র ভিন্ন। শুধু বিআরটিএর ঢাকা মেট্রো সার্কেল-১ (মিরপুর) কার্যালয় ছাড়া দেশের কোথাও যথাযথ বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে যানবাহন পরীক্ষার সক্ষমতা নেই সংস্থাটির। সঠিক পদ্ধতিতে একটি গাড়ি পরীক্ষায় অন্তত ১৫ থেকে ২০ মিনিট লাগার কথা থাকলেও প্রতি মিনিটে তিন থেকে চারটি যানবাহনের পর্যবেক্ষণ সমাপ্ত করেন মোটরযান পরিদর্শকরা। অন্যদিকে রাজধানী ঢাকায় গণপরিবহন হিসেবে সেবা দেওয়া অধিকাংশ বাসই মেয়াদোত্তীর্ণ। ফিটনেস সনদ না থাকলেও ট্রাফিক পুলিশের কেইস স্লিপ (মামলার স্লিপ) দিয়ে অবাধে চলাচল করছে এসব বাস। বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধানে মোটরযানের ফিটনেস নিয়ে এমন দুরবস্থাই উঠে এসেছে।

পরিবহন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সড়ক নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে সড়কের নিরাপত্তা নিশ্চিতের দায়িত্ব বিআরটিএর। কিন্তু তারা উদাসীন ভূমিকা পালন করেন। যে প্রক্রিয়ায় ফিটনেস সনদ দেওয়া হয় এটি সঠিক পদ্ধতি নয়। বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে পরীক্ষা ছাড়া মোটরযানের ফিটনেস সনদ দেওয়ায় দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ছে। আজ ২২ অক্টোবর জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস। দেশে অষ্টমবারের মতো দিবসটি পালিত হচ্ছে। এবারের প্রতিপাদ্য ‘ছাত্র-জনতার অঙ্গীকার, নিরাপদ সড়ক হোক সবার’। দিবসটি উপলক্ষে বিআরটিএ রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আলোচনা সভার আয়োজন করেছে। প্রধান অতিথি থাকবেন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। বিশেষ অতিথি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন।

সরেজমিন বিআরটিএ : গত ১৭ অক্টোবর বিআরটিএর ঢাকা মেট্রো সার্কেল-৪ (পূর্বাচল) কার্যালয়ে গিয়ে দেখা গেছে, কার্যালয়টির সামনের সড়কে সারিবদ্ধভাবে রাখা আছে ফিটনেস সনদ নিতে আসা যানবাহন। সড়কের এক পাশ থেকে এসব গাড়ি দেখছেন মোটরযান পরিদর্শক নজরুল ইসলাম। তার সঙ্গে আরেকজন সহায়ক কর্মচারী আরএফআইডি স্ক্যানার দিয়ে যানবাহনের নম্বর যাচাই করছেন। তিনি যানবাহনের সঙ্গে থাকা কাগজপত্রে চোখ বুলিয়েই ছেড়ে দিচ্ছেন। ওই সময় গাড়ির বডি, ইঞ্জিন, হেডলাইট, ধোঁয়া বা অন্য কোনো বিষয় পর্যবেক্ষণ করতে দেখা যায়নি তাকে। এক মিনিটে তিনি চারটি যানবাহনের ফিটনেস পর্যবেক্ষণ শেষ করেন।

এ বিষয়ে তার কাছে জানতে চাইলে বলেন, ইঞ্জিন পরীক্ষা আমাদের পক্ষে সম্ভব নয়। সে পরিমাণ মেশিনারিজ নেই। শুধু বিআরটিএ মিরপুর সার্কেলে ডিজিটাল মেশিন রয়েছে। এ প্রসঙ্গে বিআরটিএর উপপরিচালক (ইঞ্জি-২) মো. ফারুক আহমেদ বলেন, বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখব। ফিটনেস পরীক্ষায় ৬১টি বিষয় যাচাই-বাছাই করতে হয়। তবে আমাদেরও কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। নিজস্ব ভবন নেই। এ ছাড়া জনবল সংকট ও ডিজিটাল মেশিনারিজের যথেষ্ট অভাব রয়েছে। এগুলো দূর করা গেলে বিআরটিএ আরও এগিয়ে যাবে।

সেন্সর নষ্ট একমাত্র ভিআইসিতে : দেশের একমাত্র ডিজিটাল মোটরযান পরিদর্শন কেন্দ্র রয়েছে বিআরটিএর মিরপুর কার্যালয়ে। তবে এখানে অনেক সেন্সর নষ্ট থাকার অভিযোগ পাওয়া গেছে। সংশ্লিষ্টরা জানান, গত বছর ১৮ অক্টোবর উদ্বোধন হয় বেহিকেল ইন্সপেকশন সেন্টার (ভিআইসি)। এই সেন্টারের বেশকিছু সেন্সর নষ্ট।

ঢাকার বাইরের চিত্র ভয়াবহ : ঢাকার চার বিআরটিএ কার্যালয়ে ফিটনেস সনদ প্রদানে অন্তত আরএফআইডি স্ক্যানার দিয়ে আরএফআইডি ট্যাগ স্ক্যান করে যানবাহনের উপস্থিতি নিশ্চিত করা হয়। তবে ঢাকার বাইরের চিত্র ভয়াবহ। গত ২১ আগস্ট ঢাকা মেট্রো-ট-১৪-৭৮৫৮ রেজিস্ট্রেশন নম্বরযুক্ত ট্রাকের ফিটনেস সনদ দেয় বিআরটিএর ব্রাহ্মণবাড়িয়া কার্যালয়। অনুসন্ধানে জানা গেছে, যেদিন ফিটনেস সনদ দেওয়া হয়, সেদিন ওই ট্রাক বিআরটিএর ব্রাহ্মণবাড়িয়া কার্যালয়ে উপস্থিত হয়নি। গাড়িটি গত ৭ জুলাই থেকে ২১ আগস্টের পর পর্যন্ত ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মিয়াবাজার হাইওয়ে থানায় আটক ছিল। গাড়িটি পরিদর্শন না করেই ওই ট্রাকের ফিটনেস সনদ দেওয়া হয়। বিআরটিএর সদর কার্যালয়ের তথ্য বলছে, ২১ আগস্ট ৬০টি মোটরযানের ফিটনেস সনদ দেওয়া হয়। ৩০টি প্রাইভেট গাড়ি আর ৩০টি বাণিজ্যিক যানবাহন। তবে ঢাকা মহানগরীতে রেজিস্ট্রেশন পাওয়া ৪০-এর অধিক গাড়ি বিআরটিএর এই সার্কেলে কীভাবে গেল সে প্রশ্ন বিআরটিএ সংশ্লিষ্টদের।

কেস স্লিপ দিয়ে চলে অবৈধ যানবাহন : গত ১৪ অক্টোবর নিরাপদ সড়কের দাবিতে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করে রাজধানীর বাড্ডা এলাকায়। ওইদিন সিটি সার্ভিস হিসেবে চলা অন্তত ২০টি বাস আটক করে শিক্ষার্থীরা। সেদিন ট্রাফিক পুলিশের সহায়তায় গাড়ির কাগজপত্র যাচাই করে তারা। অন্তত ১০টি বাস পাওয়া যায়, যেগুলোর ফিটনেস সনদ নেই। এসব বাসের অধিকাংশ চালক দেখান মামলার সনদ। তারা বলেন, ফিটনেস সনদ মামলায় জব্দ করা হয়েছে। এর মধ্যে পাঁচটি গাড়ির নম্বর বিআরটিএতে যাচাই করে জানা যায়, সেগুলোর ফিটনেস সনদ নেই। এ বিষয়ে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিআরটিএর এক কর্মকর্তা বলেন, মেয়াদোত্তীর্ণ গাড়ির ফিটনেস সনদ দেয় না বিআরটিএ। গাড়ির মালিকরা পুলিশের সঙ্গে মাসিক চুক্তি করে বাসগুলো রাস্তায় চালান। পুলিশ টাকার বিনিময়ে কেস স্লিপ দিয়ে দেয়। মাঝে মাঝে কেস স্লিপগুলো জব্দ করে পুনরায় কেস স্লিপ দেয়।

বিআরটিএ তথ্যমতে, ১৯ অক্টোবর ২০২৪ তারিখ পর্যন্ত ফিটনেসবিহীন মোটরযানের মোট যানবাহনের সংখ্যা ৪ লাখ ৪৪ হাজার ৬৯৩টি। এর মধ্যে বাসের সংখ্যা ২৪ হাজার ২৬টি, মিনিবাস ১১ হাজার ৭৮৮টি, ট্রাক ৬৬ হাজার ২৬টি, কার্গো ভ্যান ২ হাজার ২৩৪টি, কাভার্ডভ্যান ১০ হাজার ৯১২টি, হিউম্যান হলার ১৪ হাজার ৫৫০টি, পিকআপ ৮২ হাজার ৮০৫টি, স্পেশাল পারপাস ভেহিক্যাল ৬ হাজার ১১৮টি, ট্যাঙ্কার ২ হাজার ৩৬৮টি, প্রাইভেট কার ৭৬ হাজার ৫৮টি, জিপ ১৬ হাজার ১৫৩টি ও মাইক্রোবাস ৩২ হাজার ১৫৬টি।

যা বললেন পরিবহন বিশেষজ্ঞ : পরিবহন বিশেষজ্ঞ ও বুয়েটের অধ্যাপক ড. সামছুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গত সরকার টাকার বিনিময়ে চালক ও ফিটনেসবিহীন গাড়ি সড়কে যেভাবে নামিয়েছে এটা খুব ন্যক্কারজনক। এ অবৈধ চালকরা রাস্তায় অনেক দুর্ঘটনা ঘটিয়েছে। এগুলোর সঙ্গে যুক্ত ছিল বিআরটিএর একদল দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা। যানবাহনের যোগ্যতা যাচাইয়ে ৬১টি বিষয় যাচাই-বাছাই করতে হয়। বডি দেখে ছেড়ে দেওয়া বড় ধরনের অনিয়ম। তিনি আরও বলেন, বিআরটিএ যদি বলে জনবলের সংকট তাহলে এটার দায়িত্ব কেন নিল? ২০১১ সালে আউট সোর্সিংয়ে যাওয়ার কথা ছিল, ওই সময় বিআরটিএ দেয়নি। বিআরটিএ যোগ্যতার প্রমাণ দিতে চাইলে লাইসেন্স পরীক্ষা ও ফিটনেস পরীক্ষার স্থানে সিসি টিভি লাগাক। তিনি বলেন- বর্তমান পরিস্থিতে এসব সমস্যা সমাধান করা সম্ভব। কিন্তু উপদেষ্টার ওপর বেশি চাপ থাকায় তারা ঠিকমতো কাজ করতে পারছেন না। কিন্তু পরিবহনে শৃঙ্খলা আনতে এখনই উপযুক্ত সময়।

এই বিভাগের আরও খবর
আদেশ জালিয়াতি করে চলছিল  তিন পার্বত্য জেলার ৫১ ইটভাটা
আদেশ জালিয়াতি করে চলছিল তিন পার্বত্য জেলার ৫১ ইটভাটা
১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ
যশোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
নতুন মামলায় গ্রেপ্তার আনিসুল শাহজাহান ওমরসহ ৮
নতুন মামলায় গ্রেপ্তার আনিসুল শাহজাহান ওমরসহ ৮
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
১৯৬ কোটি টাকার পাম-সয়াবিন তেল কিনছে সরকার
১৯৬ কোটি টাকার পাম-সয়াবিন তেল কিনছে সরকার
অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তাদের ছয় দাবি
অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তাদের ছয় দাবি
দুদকের নতুন চেয়ারম্যান কমিশনারদের সম্পদের হিসাব প্রকাশের আহ্বান
দুদকের নতুন চেয়ারম্যান কমিশনারদের সম্পদের হিসাব প্রকাশের আহ্বান
পাটগ্রাম সীমান্ত থেকে বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেল বিএসএফ
পাটগ্রাম সীমান্ত থেকে বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেল বিএসএফ
সর্বশেষ খবর
চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা নামল ১০.২ ডিগ্রিতে
চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা নামল ১০.২ ডিগ্রিতে

এই মাত্র | জাতীয়

আজ দেশে ফিরছেন মির্জা ফখরুল
আজ দেশে ফিরছেন মির্জা ফখরুল

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ১৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ১৯ ফিলিস্তিনি নিহত

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার
জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বহিঃশক্তির হুমকিকে বিএনপি ভয় পায় না : সাইফুল ইসলাম
বহিঃশক্তির হুমকিকে বিএনপি ভয় পায় না : সাইফুল ইসলাম

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

শুক্রবার থেকে বসুন্ধরায় শুরু হচ্ছে অ্যাম্বাসি ফুটবল ফেস্ট
শুক্রবার থেকে বসুন্ধরায় শুরু হচ্ছে অ্যাম্বাসি ফুটবল ফেস্ট

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডর্টমুন্ডের মাঠে বার্সার রোমাঞ্চকর জয়
ডর্টমুন্ডের মাঠে বার্সার রোমাঞ্চকর জয়

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১০ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১০ জনের মৃত্যু

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলছাত্র অজয়ের সন্ধান মেলেনি ৯ দিনেও
স্কুলছাত্র অজয়ের সন্ধান মেলেনি ৯ দিনেও

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

৪ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভুয়া জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ভোটার হওয়ার চেষ্টা, আটক ৩
ভুয়া জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ভোটার হওয়ার চেষ্টা, আটক ৩

৪ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন
গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু
নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক
টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন
বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন

৮ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ
বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী
শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

১০ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

১২ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সর্বাধিক পঠিত
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

২৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

২৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?
এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

১৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'
প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা

নগর জীবন

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না
বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না

নগর জীবন