শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০০:১৭, বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪

আইএমএফের ঋণের দীর্ঘ মেয়াদি ফাঁদে বাংলাদেশ

দেশের অর্থনীতিতে সরকারের সিদ্ধান্ত গ্রহণের স্বাধীনতা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
আইএমএফের ঋণের দীর্ঘ মেয়াদি ফাঁদে বাংলাদেশ

আপাতদৃষ্টিতে আইএমএফের ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ সহায়তায় বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পতন কিছুটা ঠেকানো গেলেও এটা দীর্ঘমেয়াদি কোনো সুফল বয়ে আনবে না। কেননা এ ঋণের বাকি কিস্তির অর্থ পেতে সরকারকে অনেক কঠিন শর্ত পরিপালন করতে হচ্ছে।

আবার এ ঋণ বিদেশি অন্য ঋণের কিস্তি পরিশোধের ওপর চাপ আরও বাড়াবে। বরং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বাড়ানোর কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া গেলে এবং বিদেশের শ্রমবাজারে গুণগত পরিবর্তন আনতে পারলে রেমিট্যান্সপ্রবাহ আরও বাড়ানো যেত বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। তারা বলছেন, আইএমএফের দীর্ঘমেয়াদি ঋণের ফাঁদে আটকে যাচ্ছে বাংলাদেশ। শুধু এ ঋণই নয়, অতীতে আইএমএফ বাংলাদেশকে যত রকমের ঋণ সহায়তা দিয়েছে সব সময়ই এরকম কঠিন কঠিন সংস্কারমূলক শর্ত পরিপালন করিয়েছে। এসব শর্ত পরিপালন করতে গিয়ে কৃষি ও জ্বালানি পণ্যের দাম বাড়ানোয় মূল্যস্ফীতির চাপ আরও বেড়েছে। একই সঙ্গে এসব ঋণ প্রকল্প দেশের সামষ্টিক অর্থনীতিতে উপকারের চেয়ে অপকারই বেশি করেছে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।

সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সম্মাননীয় ফেলো এবং সরকার গঠিত অর্থনীতির শ্বেতপত্র প্রকাশ কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্র্য বলেন, বাংলাদেশ মূলত মধ্যম আয়ের দেশের ফাঁদে পড়ে গেছে। এখান থেকে উঠতে অনেক সময়ের প্রয়োজন হবে। আইএমএফের ঋণ পেতে বিগত সরকার সামষ্টিক অর্থনীতির অনেক সূচকের মান ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে দেখিয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হলো- আর্থিক খাতের সংস্কার, মাথাপিছু আয়, জিডিপির প্রবৃদ্ধি। একই সঙ্গে মানব উন্নয়ন সূচকেও রয়েছে লুকোচুরির খেলা। ফলে বাংলাদেশকে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অনেক এগিয়েছে দেখানো হলেও প্রকৃতপক্ষে এসব সূচকের সত্যতা নিয়ে নানা রকম প্রশ্ন রয়েছে।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের শর্ত মানতে গিয়ে বাজেটের স্পর্শকাতর তথ্যও জানাতে হচ্ছে সংস্থাটিকে। আর্থিক খাতের শৃঙ্খলা মানতে গিয়ে কমিয়ে আনতে হচ্ছে কৃষির মতো গুরুত্বপূর্ণ খাতের ভর্তুকি। মূল্যস্ফীতির চাপ অসহনীয় হলেও বিদ্যুৎ ও জ্বালানির খাতের ভর্তুকি শূন্যে নামিয়ে আনার চাপ দিচ্ছে আইএমএফ। যদিও ব্যাংক খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় এ খাতের সংস্কারের বিষয়ে ইতিবাচক চাপ রয়েছে আইএমএফের। শুধু তাই নয়, পাবলিক এক্সপেন্ডেচার (সরকারি খাতের ব্যয়) বিশেষত পরিচালন ব্যয় কমিয়ে আনার চাপও রয়েছে। এজন্য আগের সরকারের মতোই কৃচ্ছ্রসাধনের রাস্তায় হাঁটছে অন্তর্বর্তী সরকারও। অন্যথায় ঋণের কিস্তি আটকে দেওয়া হবে এমন হুঁশিয়ারিও দিয়েছে আইএমএফ। ইতোমধ্যে চতুর্থ কিস্তির অর্থ ছাড়ের সময়সীমা কিছুটা পেছানো হয়েছে। এ প্রসঙ্গে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মইনুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আইএমএফের শর্ত পরিপালন হলে কৃষি, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত আরও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। বরং আদানির সঙ্গে অনৈতিক চুক্তি বাতিল করতে হবে। এ সময় ভর্তুকি কমিয়ে দাম বাড়ানো হলে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়বে। এজন্য রেন্টাল-কুইক রেন্টাল থেকে বেরিয়ে এসে সৌরবিদ্যুতের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। এখানে একটা বিষয় খুবই পরিষ্কার যে, রেন্টাল, কুইক রেন্টালে মহাদুর্নীতি হয়েছে। ক্যাপাসিটি চার্জের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট করা হয়েছে। এসব দুর্নীতি নিয়ে আইএমএফ কিছু বলছে না। আরও ভর্তুকি কমিয়ে দাম বাড়ানোর চাপ দিয়ে যাচ্ছে। এতে মূল্যস্ফীতির চাপ কোনোভাবেই কমানো সম্ভব নয় বলে তিনি মনে করেন।

আইএমএফের দেওয়া শর্ত পূরণের ওপর নির্ভর করছে ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ কর্মসূচির চতুর্থ কিস্তি। বাংলাদেশকে এই ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে শর্ত দিয়েছিল আইএমএফ। সংস্থাটির দেওয়া শর্তের প্রায় সব পূরণের পথে থাকলেও রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা থেকে বেশ পিছিয়ে রয়েছে। তবে বেশির ভাগ শর্ত পূরণের অগ্রগতি দেখিয়ে এরই মধ্যে কিস্তি ছাড় করা হয়েছে। সংস্থাটির একটি প্রতিনিধিদল এ মুহূর্তে বাংলাদেশ সফর করছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, ঢাকা সফররত আইএমএফের প্রতিনিধিদলটি ৩ ডিসেম্বর অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে বৈঠক করেছে। সেখানে শর্তগুলো পরিপালনের বিষয়ে কড়া বার্তা দেওয়া হয়েছে। এই সফরে আইএমএফ প্রতিনিধিদলের বাংলাদেশ ব্যাংক, অর্থ মন্ত্রণালয়, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এবং বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করার কথা রয়েছে।

আইএমএফের শর্তগুলোর মধ্যে আছে নিট আন্তর্জাতিক রিজার্ভ, বাজেট ঘাটতি, আন্তর্জাতিক লেনদেনের ভারসাম্য, রিজার্ভ মানি, কর রাজস্ব, অগ্রাধিকার সামাজিক ব্যয় এবং সরকারের মূলধন বিনিয়োগ। এ বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, সরকার সব শর্ত পূরণে অগ্রগতি দেখাতে পারলেও রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে নিয়মিত ব্যর্থ হয়েছে। এ ক্ষেত্রে আইএমএফের পরামর্শ বাস্তবায়নে যেতে হবে। অন্যথায় কিস্তি আটকে দেবে। এ মুহূর্তে সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এসব শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে অনেক অজনপ্রিয় সিদ্ধান্ত নিতে হবে। যার নেতিবাচক প্রভাব পড়বে সাধারণ জনগণের কাঁধে। বিশ্লেষকরা মনে করেন, আইএমএফের ঋণ পেতে যে কোনো দেশকেই সাধারণত কঠিন শর্ত মানতে হয়। বাংলাদেশকে দেওয়া ঋণ প্রকল্পটিও এর ব্যতিক্রম নয়। এতে সরকারকে কৃচ্ছ্রসাধনের পদক্ষেপ নিতে হচ্ছে। জ্বালানি, বিদ্যুৎ এবং কৃষি খাতের মতো গুরুত্বপূর্ণ খাতে প্রয়োজনীয় জিনিসের ওপর ভর্তুকি কমানোর পাশাপাশি ট্যাক্স বাড়াতে হচ্ছে। এ পদক্ষেপগুলো আর্থিক খাতের ভারসাম্য আনার জন্য করা হলেও বাস্তবতা বিবেচনায় দেশের নিম্ন ও মধ্যম আয়ের মানুষের ওপর চাপ সৃষ্টি করছে। এখানে আরও গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো- বাজেট বাস্তবায়ন, সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা ধরে রাখাও কঠিন হয়ে পড়েছে। কেননা সরকারের নীতি প্রণয়নের মতো জায়গায় ঢুকে পড়েছে আইএমএফ। ঋণ পেতে হলে তাদের দেখানো পথেই হাঁটতে হবে। তাদের মতো পলিসি নিতে হবে। যার ফলস্বরূপ বিদ্যুৎ খাতে মহাদুর্নীতি হয়েছে বলে মনে করেন ড. মইনুল ইসলাম। সামাজিক সুরক্ষা খাতেও ভর্তুকি কমাতে হচ্ছে। যার কারণে নিম্ন শ্রেণির মানুষের ক্রয়ক্ষমতা আগের তুলনায় কমে যাচ্ছে। এতে মূল্যস্ফীতির অভিঘাতে সাড়ে ১৮ কোটি মানুষের জীবন অসহনীয় হয়ে উঠেছে। এমন পরিস্থিতি চলতে থাকলে দেশে সামাজিক অস্থিরতা আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। অন্যদিকে বাংলাদেশ এমনিতেই বিদেশি ঋণ পরিশোধের অতিরিক্ত চাপ নিয়ে চলছে। ২০২৪ সালের পর এই চাপ আরও বাড়বে। এরপর এর সঙ্গে যুক্ত হবে আইএমএফের চলমান ঋণ প্রকল্পগুলোর কিস্তি পরিশোধও, যা সামষ্টিক অর্থনীতিকে আরও বিপর্যস্ত করবে। তবে আইএমএফের দেখানো আর্থিক খাতের সংস্কারমূলক কার্যক্রমগুলো দেশের রাজস্ব আয় বাড়াতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। কিন্তু সেগুলো ঠিকঠাক বাস্তবায়ন করতে না পারলে রাজস্ব আয় বৃদ্ধিতে ব্যর্থ হবে, এতে দেশ ঋণের ফাঁদে পড়ার ঝুঁকিতে পড়বে, যা আরও ঋণ গ্রহণে বাধ্য করবে এবং পরনির্ভরশীলতার এক চক্র তৈরি করবে। পৃথিবীর অনেক দেশ এমন চক্রের মধ্যে ঢুকে পড়েছে, যা মধ্যম আয়ের ফাঁদ নামেও পরিচিত।

এই বিভাগের আরও খবর
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
ভোরের কুয়াশা চাদর
ভোরের কুয়াশা চাদর
সড়ক অবরোধ করে অপসোনিন শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে অপসোনিন শ্রমিকদের বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো আরও ৬১ হাজার টন গম
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো আরও ৬১ হাজার টন গম
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
সিলেটে ঘরে মিলল মেডিকেল শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে ঘরে মিলল মেডিকেল শিক্ষার্থীর লাশ
ভারতে ফের বিস্ফোরণ ৯ পুলিশ নিহত
ভারতে ফের বিস্ফোরণ ৯ পুলিশ নিহত
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
সর্বশেষ খবর
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা