শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০০:১৭, বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪

আইএমএফের ঋণের দীর্ঘ মেয়াদি ফাঁদে বাংলাদেশ

দেশের অর্থনীতিতে সরকারের সিদ্ধান্ত গ্রহণের স্বাধীনতা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
আইএমএফের ঋণের দীর্ঘ মেয়াদি ফাঁদে বাংলাদেশ

আপাতদৃষ্টিতে আইএমএফের ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ সহায়তায় বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পতন কিছুটা ঠেকানো গেলেও এটা দীর্ঘমেয়াদি কোনো সুফল বয়ে আনবে না। কেননা এ ঋণের বাকি কিস্তির অর্থ পেতে সরকারকে অনেক কঠিন শর্ত পরিপালন করতে হচ্ছে।

আবার এ ঋণ বিদেশি অন্য ঋণের কিস্তি পরিশোধের ওপর চাপ আরও বাড়াবে। বরং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বাড়ানোর কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া গেলে এবং বিদেশের শ্রমবাজারে গুণগত পরিবর্তন আনতে পারলে রেমিট্যান্সপ্রবাহ আরও বাড়ানো যেত বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। তারা বলছেন, আইএমএফের দীর্ঘমেয়াদি ঋণের ফাঁদে আটকে যাচ্ছে বাংলাদেশ। শুধু এ ঋণই নয়, অতীতে আইএমএফ বাংলাদেশকে যত রকমের ঋণ সহায়তা দিয়েছে সব সময়ই এরকম কঠিন কঠিন সংস্কারমূলক শর্ত পরিপালন করিয়েছে। এসব শর্ত পরিপালন করতে গিয়ে কৃষি ও জ্বালানি পণ্যের দাম বাড়ানোয় মূল্যস্ফীতির চাপ আরও বেড়েছে। একই সঙ্গে এসব ঋণ প্রকল্প দেশের সামষ্টিক অর্থনীতিতে উপকারের চেয়ে অপকারই বেশি করেছে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।

সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সম্মাননীয় ফেলো এবং সরকার গঠিত অর্থনীতির শ্বেতপত্র প্রকাশ কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্র্য বলেন, বাংলাদেশ মূলত মধ্যম আয়ের দেশের ফাঁদে পড়ে গেছে। এখান থেকে উঠতে অনেক সময়ের প্রয়োজন হবে। আইএমএফের ঋণ পেতে বিগত সরকার সামষ্টিক অর্থনীতির অনেক সূচকের মান ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে দেখিয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হলো- আর্থিক খাতের সংস্কার, মাথাপিছু আয়, জিডিপির প্রবৃদ্ধি। একই সঙ্গে মানব উন্নয়ন সূচকেও রয়েছে লুকোচুরির খেলা। ফলে বাংলাদেশকে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অনেক এগিয়েছে দেখানো হলেও প্রকৃতপক্ষে এসব সূচকের সত্যতা নিয়ে নানা রকম প্রশ্ন রয়েছে।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের শর্ত মানতে গিয়ে বাজেটের স্পর্শকাতর তথ্যও জানাতে হচ্ছে সংস্থাটিকে। আর্থিক খাতের শৃঙ্খলা মানতে গিয়ে কমিয়ে আনতে হচ্ছে কৃষির মতো গুরুত্বপূর্ণ খাতের ভর্তুকি। মূল্যস্ফীতির চাপ অসহনীয় হলেও বিদ্যুৎ ও জ্বালানির খাতের ভর্তুকি শূন্যে নামিয়ে আনার চাপ দিচ্ছে আইএমএফ। যদিও ব্যাংক খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় এ খাতের সংস্কারের বিষয়ে ইতিবাচক চাপ রয়েছে আইএমএফের। শুধু তাই নয়, পাবলিক এক্সপেন্ডেচার (সরকারি খাতের ব্যয়) বিশেষত পরিচালন ব্যয় কমিয়ে আনার চাপও রয়েছে। এজন্য আগের সরকারের মতোই কৃচ্ছ্রসাধনের রাস্তায় হাঁটছে অন্তর্বর্তী সরকারও। অন্যথায় ঋণের কিস্তি আটকে দেওয়া হবে এমন হুঁশিয়ারিও দিয়েছে আইএমএফ। ইতোমধ্যে চতুর্থ কিস্তির অর্থ ছাড়ের সময়সীমা কিছুটা পেছানো হয়েছে। এ প্রসঙ্গে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মইনুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আইএমএফের শর্ত পরিপালন হলে কৃষি, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত আরও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। বরং আদানির সঙ্গে অনৈতিক চুক্তি বাতিল করতে হবে। এ সময় ভর্তুকি কমিয়ে দাম বাড়ানো হলে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়বে। এজন্য রেন্টাল-কুইক রেন্টাল থেকে বেরিয়ে এসে সৌরবিদ্যুতের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। এখানে একটা বিষয় খুবই পরিষ্কার যে, রেন্টাল, কুইক রেন্টালে মহাদুর্নীতি হয়েছে। ক্যাপাসিটি চার্জের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট করা হয়েছে। এসব দুর্নীতি নিয়ে আইএমএফ কিছু বলছে না। আরও ভর্তুকি কমিয়ে দাম বাড়ানোর চাপ দিয়ে যাচ্ছে। এতে মূল্যস্ফীতির চাপ কোনোভাবেই কমানো সম্ভব নয় বলে তিনি মনে করেন।

আইএমএফের দেওয়া শর্ত পূরণের ওপর নির্ভর করছে ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ কর্মসূচির চতুর্থ কিস্তি। বাংলাদেশকে এই ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে শর্ত দিয়েছিল আইএমএফ। সংস্থাটির দেওয়া শর্তের প্রায় সব পূরণের পথে থাকলেও রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা থেকে বেশ পিছিয়ে রয়েছে। তবে বেশির ভাগ শর্ত পূরণের অগ্রগতি দেখিয়ে এরই মধ্যে কিস্তি ছাড় করা হয়েছে। সংস্থাটির একটি প্রতিনিধিদল এ মুহূর্তে বাংলাদেশ সফর করছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, ঢাকা সফররত আইএমএফের প্রতিনিধিদলটি ৩ ডিসেম্বর অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে বৈঠক করেছে। সেখানে শর্তগুলো পরিপালনের বিষয়ে কড়া বার্তা দেওয়া হয়েছে। এই সফরে আইএমএফ প্রতিনিধিদলের বাংলাদেশ ব্যাংক, অর্থ মন্ত্রণালয়, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এবং বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করার কথা রয়েছে।

আইএমএফের শর্তগুলোর মধ্যে আছে নিট আন্তর্জাতিক রিজার্ভ, বাজেট ঘাটতি, আন্তর্জাতিক লেনদেনের ভারসাম্য, রিজার্ভ মানি, কর রাজস্ব, অগ্রাধিকার সামাজিক ব্যয় এবং সরকারের মূলধন বিনিয়োগ। এ বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, সরকার সব শর্ত পূরণে অগ্রগতি দেখাতে পারলেও রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে নিয়মিত ব্যর্থ হয়েছে। এ ক্ষেত্রে আইএমএফের পরামর্শ বাস্তবায়নে যেতে হবে। অন্যথায় কিস্তি আটকে দেবে। এ মুহূর্তে সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এসব শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে অনেক অজনপ্রিয় সিদ্ধান্ত নিতে হবে। যার নেতিবাচক প্রভাব পড়বে সাধারণ জনগণের কাঁধে। বিশ্লেষকরা মনে করেন, আইএমএফের ঋণ পেতে যে কোনো দেশকেই সাধারণত কঠিন শর্ত মানতে হয়। বাংলাদেশকে দেওয়া ঋণ প্রকল্পটিও এর ব্যতিক্রম নয়। এতে সরকারকে কৃচ্ছ্রসাধনের পদক্ষেপ নিতে হচ্ছে। জ্বালানি, বিদ্যুৎ এবং কৃষি খাতের মতো গুরুত্বপূর্ণ খাতে প্রয়োজনীয় জিনিসের ওপর ভর্তুকি কমানোর পাশাপাশি ট্যাক্স বাড়াতে হচ্ছে। এ পদক্ষেপগুলো আর্থিক খাতের ভারসাম্য আনার জন্য করা হলেও বাস্তবতা বিবেচনায় দেশের নিম্ন ও মধ্যম আয়ের মানুষের ওপর চাপ সৃষ্টি করছে। এখানে আরও গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো- বাজেট বাস্তবায়ন, সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা ধরে রাখাও কঠিন হয়ে পড়েছে। কেননা সরকারের নীতি প্রণয়নের মতো জায়গায় ঢুকে পড়েছে আইএমএফ। ঋণ পেতে হলে তাদের দেখানো পথেই হাঁটতে হবে। তাদের মতো পলিসি নিতে হবে। যার ফলস্বরূপ বিদ্যুৎ খাতে মহাদুর্নীতি হয়েছে বলে মনে করেন ড. মইনুল ইসলাম। সামাজিক সুরক্ষা খাতেও ভর্তুকি কমাতে হচ্ছে। যার কারণে নিম্ন শ্রেণির মানুষের ক্রয়ক্ষমতা আগের তুলনায় কমে যাচ্ছে। এতে মূল্যস্ফীতির অভিঘাতে সাড়ে ১৮ কোটি মানুষের জীবন অসহনীয় হয়ে উঠেছে। এমন পরিস্থিতি চলতে থাকলে দেশে সামাজিক অস্থিরতা আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। অন্যদিকে বাংলাদেশ এমনিতেই বিদেশি ঋণ পরিশোধের অতিরিক্ত চাপ নিয়ে চলছে। ২০২৪ সালের পর এই চাপ আরও বাড়বে। এরপর এর সঙ্গে যুক্ত হবে আইএমএফের চলমান ঋণ প্রকল্পগুলোর কিস্তি পরিশোধও, যা সামষ্টিক অর্থনীতিকে আরও বিপর্যস্ত করবে। তবে আইএমএফের দেখানো আর্থিক খাতের সংস্কারমূলক কার্যক্রমগুলো দেশের রাজস্ব আয় বাড়াতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। কিন্তু সেগুলো ঠিকঠাক বাস্তবায়ন করতে না পারলে রাজস্ব আয় বৃদ্ধিতে ব্যর্থ হবে, এতে দেশ ঋণের ফাঁদে পড়ার ঝুঁকিতে পড়বে, যা আরও ঋণ গ্রহণে বাধ্য করবে এবং পরনির্ভরশীলতার এক চক্র তৈরি করবে। পৃথিবীর অনেক দেশ এমন চক্রের মধ্যে ঢুকে পড়েছে, যা মধ্যম আয়ের ফাঁদ নামেও পরিচিত।

এই বিভাগের আরও খবর
বিভিন্ন দূতাবাসে মিনিস্টার ফার্স্ট সেক্রেটারি হলেন ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে মিনিস্টার ফার্স্ট সেক্রেটারি হলেন ১৭ কর্মকর্তা
নিয়ম নেই, তবুও হলের দোকানে জরিমানা ডাকসু নেতাদের
নিয়ম নেই, তবুও হলের দোকানে জরিমানা ডাকসু নেতাদের
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল!
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল!
সেই মার্কিন নাগরিকের দুই দিনের রিমান্ড
সেই মার্কিন নাগরিকের দুই দিনের রিমান্ড
একাধিক জন্মসনদ এনআইডি সংশোধন নিয়ে বিপাকে ইসি
একাধিক জন্মসনদ এনআইডি সংশোধন নিয়ে বিপাকে ইসি
নিখোঁজের ৯ বছর পর হাসপাতালে মা-মেয়ের দেখা
নিখোঁজের ৯ বছর পর হাসপাতালে মা-মেয়ের দেখা
পাঁচ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে ফেরত পাঠাবে ভারত
পাঁচ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে ফেরত পাঠাবে ভারত
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
পুলিশ কর্মকর্তা ও স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নিহত
পুলিশ কর্মকর্তা ও স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নিহত
দরজা ভেঙে স্বামী স্ত্রী সন্তানের লাশ উদ্ধার
দরজা ভেঙে স্বামী স্ত্রী সন্তানের লাশ উদ্ধার
বেশি প্রাণহানি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায়
বেশি প্রাণহানি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায়
সূক্ষ্ম পরিকল্পনায় ফ্যাসিবাদ সৃষ্টি
সূক্ষ্ম পরিকল্পনায় ফ্যাসিবাদ সৃষ্টি
সর্বশেষ খবর
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের ‘স্পষ্ট অবস্থান’ জানতে চান জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট
কারাগারগুলোতে চলছে মাসব্যাপী মাদকবিরোধী অভিযান-ডোপ টেস্ট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু
চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম
সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা
লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক
সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম