শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০০:১৭, বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪

আইএমএফের ঋণের দীর্ঘ মেয়াদি ফাঁদে বাংলাদেশ

দেশের অর্থনীতিতে সরকারের সিদ্ধান্ত গ্রহণের স্বাধীনতা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
আইএমএফের ঋণের দীর্ঘ মেয়াদি ফাঁদে বাংলাদেশ

আপাতদৃষ্টিতে আইএমএফের ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ সহায়তায় বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পতন কিছুটা ঠেকানো গেলেও এটা দীর্ঘমেয়াদি কোনো সুফল বয়ে আনবে না। কেননা এ ঋণের বাকি কিস্তির অর্থ পেতে সরকারকে অনেক কঠিন শর্ত পরিপালন করতে হচ্ছে।

আবার এ ঋণ বিদেশি অন্য ঋণের কিস্তি পরিশোধের ওপর চাপ আরও বাড়াবে। বরং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বাড়ানোর কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া গেলে এবং বিদেশের শ্রমবাজারে গুণগত পরিবর্তন আনতে পারলে রেমিট্যান্সপ্রবাহ আরও বাড়ানো যেত বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। তারা বলছেন, আইএমএফের দীর্ঘমেয়াদি ঋণের ফাঁদে আটকে যাচ্ছে বাংলাদেশ। শুধু এ ঋণই নয়, অতীতে আইএমএফ বাংলাদেশকে যত রকমের ঋণ সহায়তা দিয়েছে সব সময়ই এরকম কঠিন কঠিন সংস্কারমূলক শর্ত পরিপালন করিয়েছে। এসব শর্ত পরিপালন করতে গিয়ে কৃষি ও জ্বালানি পণ্যের দাম বাড়ানোয় মূল্যস্ফীতির চাপ আরও বেড়েছে। একই সঙ্গে এসব ঋণ প্রকল্প দেশের সামষ্টিক অর্থনীতিতে উপকারের চেয়ে অপকারই বেশি করেছে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।

সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সম্মাননীয় ফেলো এবং সরকার গঠিত অর্থনীতির শ্বেতপত্র প্রকাশ কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্র্য বলেন, বাংলাদেশ মূলত মধ্যম আয়ের দেশের ফাঁদে পড়ে গেছে। এখান থেকে উঠতে অনেক সময়ের প্রয়োজন হবে। আইএমএফের ঋণ পেতে বিগত সরকার সামষ্টিক অর্থনীতির অনেক সূচকের মান ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে দেখিয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হলো- আর্থিক খাতের সংস্কার, মাথাপিছু আয়, জিডিপির প্রবৃদ্ধি। একই সঙ্গে মানব উন্নয়ন সূচকেও রয়েছে লুকোচুরির খেলা। ফলে বাংলাদেশকে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অনেক এগিয়েছে দেখানো হলেও প্রকৃতপক্ষে এসব সূচকের সত্যতা নিয়ে নানা রকম প্রশ্ন রয়েছে।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের শর্ত মানতে গিয়ে বাজেটের স্পর্শকাতর তথ্যও জানাতে হচ্ছে সংস্থাটিকে। আর্থিক খাতের শৃঙ্খলা মানতে গিয়ে কমিয়ে আনতে হচ্ছে কৃষির মতো গুরুত্বপূর্ণ খাতের ভর্তুকি। মূল্যস্ফীতির চাপ অসহনীয় হলেও বিদ্যুৎ ও জ্বালানির খাতের ভর্তুকি শূন্যে নামিয়ে আনার চাপ দিচ্ছে আইএমএফ। যদিও ব্যাংক খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় এ খাতের সংস্কারের বিষয়ে ইতিবাচক চাপ রয়েছে আইএমএফের। শুধু তাই নয়, পাবলিক এক্সপেন্ডেচার (সরকারি খাতের ব্যয়) বিশেষত পরিচালন ব্যয় কমিয়ে আনার চাপও রয়েছে। এজন্য আগের সরকারের মতোই কৃচ্ছ্রসাধনের রাস্তায় হাঁটছে অন্তর্বর্তী সরকারও। অন্যথায় ঋণের কিস্তি আটকে দেওয়া হবে এমন হুঁশিয়ারিও দিয়েছে আইএমএফ। ইতোমধ্যে চতুর্থ কিস্তির অর্থ ছাড়ের সময়সীমা কিছুটা পেছানো হয়েছে। এ প্রসঙ্গে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মইনুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আইএমএফের শর্ত পরিপালন হলে কৃষি, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত আরও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। বরং আদানির সঙ্গে অনৈতিক চুক্তি বাতিল করতে হবে। এ সময় ভর্তুকি কমিয়ে দাম বাড়ানো হলে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়বে। এজন্য রেন্টাল-কুইক রেন্টাল থেকে বেরিয়ে এসে সৌরবিদ্যুতের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। এখানে একটা বিষয় খুবই পরিষ্কার যে, রেন্টাল, কুইক রেন্টালে মহাদুর্নীতি হয়েছে। ক্যাপাসিটি চার্জের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট করা হয়েছে। এসব দুর্নীতি নিয়ে আইএমএফ কিছু বলছে না। আরও ভর্তুকি কমিয়ে দাম বাড়ানোর চাপ দিয়ে যাচ্ছে। এতে মূল্যস্ফীতির চাপ কোনোভাবেই কমানো সম্ভব নয় বলে তিনি মনে করেন।

আইএমএফের দেওয়া শর্ত পূরণের ওপর নির্ভর করছে ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ কর্মসূচির চতুর্থ কিস্তি। বাংলাদেশকে এই ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে শর্ত দিয়েছিল আইএমএফ। সংস্থাটির দেওয়া শর্তের প্রায় সব পূরণের পথে থাকলেও রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা থেকে বেশ পিছিয়ে রয়েছে। তবে বেশির ভাগ শর্ত পূরণের অগ্রগতি দেখিয়ে এরই মধ্যে কিস্তি ছাড় করা হয়েছে। সংস্থাটির একটি প্রতিনিধিদল এ মুহূর্তে বাংলাদেশ সফর করছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, ঢাকা সফররত আইএমএফের প্রতিনিধিদলটি ৩ ডিসেম্বর অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে বৈঠক করেছে। সেখানে শর্তগুলো পরিপালনের বিষয়ে কড়া বার্তা দেওয়া হয়েছে। এই সফরে আইএমএফ প্রতিনিধিদলের বাংলাদেশ ব্যাংক, অর্থ মন্ত্রণালয়, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এবং বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করার কথা রয়েছে।

আইএমএফের শর্তগুলোর মধ্যে আছে নিট আন্তর্জাতিক রিজার্ভ, বাজেট ঘাটতি, আন্তর্জাতিক লেনদেনের ভারসাম্য, রিজার্ভ মানি, কর রাজস্ব, অগ্রাধিকার সামাজিক ব্যয় এবং সরকারের মূলধন বিনিয়োগ। এ বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, সরকার সব শর্ত পূরণে অগ্রগতি দেখাতে পারলেও রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে নিয়মিত ব্যর্থ হয়েছে। এ ক্ষেত্রে আইএমএফের পরামর্শ বাস্তবায়নে যেতে হবে। অন্যথায় কিস্তি আটকে দেবে। এ মুহূর্তে সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এসব শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে অনেক অজনপ্রিয় সিদ্ধান্ত নিতে হবে। যার নেতিবাচক প্রভাব পড়বে সাধারণ জনগণের কাঁধে। বিশ্লেষকরা মনে করেন, আইএমএফের ঋণ পেতে যে কোনো দেশকেই সাধারণত কঠিন শর্ত মানতে হয়। বাংলাদেশকে দেওয়া ঋণ প্রকল্পটিও এর ব্যতিক্রম নয়। এতে সরকারকে কৃচ্ছ্রসাধনের পদক্ষেপ নিতে হচ্ছে। জ্বালানি, বিদ্যুৎ এবং কৃষি খাতের মতো গুরুত্বপূর্ণ খাতে প্রয়োজনীয় জিনিসের ওপর ভর্তুকি কমানোর পাশাপাশি ট্যাক্স বাড়াতে হচ্ছে। এ পদক্ষেপগুলো আর্থিক খাতের ভারসাম্য আনার জন্য করা হলেও বাস্তবতা বিবেচনায় দেশের নিম্ন ও মধ্যম আয়ের মানুষের ওপর চাপ সৃষ্টি করছে। এখানে আরও গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো- বাজেট বাস্তবায়ন, সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা ধরে রাখাও কঠিন হয়ে পড়েছে। কেননা সরকারের নীতি প্রণয়নের মতো জায়গায় ঢুকে পড়েছে আইএমএফ। ঋণ পেতে হলে তাদের দেখানো পথেই হাঁটতে হবে। তাদের মতো পলিসি নিতে হবে। যার ফলস্বরূপ বিদ্যুৎ খাতে মহাদুর্নীতি হয়েছে বলে মনে করেন ড. মইনুল ইসলাম। সামাজিক সুরক্ষা খাতেও ভর্তুকি কমাতে হচ্ছে। যার কারণে নিম্ন শ্রেণির মানুষের ক্রয়ক্ষমতা আগের তুলনায় কমে যাচ্ছে। এতে মূল্যস্ফীতির অভিঘাতে সাড়ে ১৮ কোটি মানুষের জীবন অসহনীয় হয়ে উঠেছে। এমন পরিস্থিতি চলতে থাকলে দেশে সামাজিক অস্থিরতা আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। অন্যদিকে বাংলাদেশ এমনিতেই বিদেশি ঋণ পরিশোধের অতিরিক্ত চাপ নিয়ে চলছে। ২০২৪ সালের পর এই চাপ আরও বাড়বে। এরপর এর সঙ্গে যুক্ত হবে আইএমএফের চলমান ঋণ প্রকল্পগুলোর কিস্তি পরিশোধও, যা সামষ্টিক অর্থনীতিকে আরও বিপর্যস্ত করবে। তবে আইএমএফের দেখানো আর্থিক খাতের সংস্কারমূলক কার্যক্রমগুলো দেশের রাজস্ব আয় বাড়াতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। কিন্তু সেগুলো ঠিকঠাক বাস্তবায়ন করতে না পারলে রাজস্ব আয় বৃদ্ধিতে ব্যর্থ হবে, এতে দেশ ঋণের ফাঁদে পড়ার ঝুঁকিতে পড়বে, যা আরও ঋণ গ্রহণে বাধ্য করবে এবং পরনির্ভরশীলতার এক চক্র তৈরি করবে। পৃথিবীর অনেক দেশ এমন চক্রের মধ্যে ঢুকে পড়েছে, যা মধ্যম আয়ের ফাঁদ নামেও পরিচিত।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
তিন দফা দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
তিন দফা দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

এই মাত্র | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৩১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

যদি তুমি
যদি তুমি

সাহিত্য

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

আমাদের চাওয়ায় ভুল ছিল
আমাদের চাওয়ায় ভুল ছিল

সাহিত্য

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

লেনদেন
লেনদেন

সাহিত্য

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা

সাহিত্য

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা