শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০০:১৭, বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪

আইএমএফের ঋণের দীর্ঘ মেয়াদি ফাঁদে বাংলাদেশ

দেশের অর্থনীতিতে সরকারের সিদ্ধান্ত গ্রহণের স্বাধীনতা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে
মানিক মুনতাসির
আইএমএফের ঋণের দীর্ঘ মেয়াদি ফাঁদে বাংলাদেশ

আপাতদৃষ্টিতে আইএমএফের ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ সহায়তায় বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পতন কিছুটা ঠেকানো গেলেও এটা দীর্ঘমেয়াদি কোনো সুফল বয়ে আনবে না। কেননা এ ঋণের বাকি কিস্তির অর্থ পেতে সরকারকে অনেক কঠিন শর্ত পরিপালন করতে হচ্ছে।

আবার এ ঋণ বিদেশি অন্য ঋণের কিস্তি পরিশোধের ওপর চাপ আরও বাড়াবে। বরং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বাড়ানোর কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া গেলে এবং বিদেশের শ্রমবাজারে গুণগত পরিবর্তন আনতে পারলে রেমিট্যান্সপ্রবাহ আরও বাড়ানো যেত বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। তারা বলছেন, আইএমএফের দীর্ঘমেয়াদি ঋণের ফাঁদে আটকে যাচ্ছে বাংলাদেশ। শুধু এ ঋণই নয়, অতীতে আইএমএফ বাংলাদেশকে যত রকমের ঋণ সহায়তা দিয়েছে সব সময়ই এরকম কঠিন কঠিন সংস্কারমূলক শর্ত পরিপালন করিয়েছে। এসব শর্ত পরিপালন করতে গিয়ে কৃষি ও জ্বালানি পণ্যের দাম বাড়ানোয় মূল্যস্ফীতির চাপ আরও বেড়েছে। একই সঙ্গে এসব ঋণ প্রকল্প দেশের সামষ্টিক অর্থনীতিতে উপকারের চেয়ে অপকারই বেশি করেছে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।

সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সম্মাননীয় ফেলো এবং সরকার গঠিত অর্থনীতির শ্বেতপত্র প্রকাশ কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্র্য বলেন, বাংলাদেশ মূলত মধ্যম আয়ের দেশের ফাঁদে পড়ে গেছে। এখান থেকে উঠতে অনেক সময়ের প্রয়োজন হবে। আইএমএফের ঋণ পেতে বিগত সরকার সামষ্টিক অর্থনীতির অনেক সূচকের মান ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে দেখিয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হলো- আর্থিক খাতের সংস্কার, মাথাপিছু আয়, জিডিপির প্রবৃদ্ধি। একই সঙ্গে মানব উন্নয়ন সূচকেও রয়েছে লুকোচুরির খেলা। ফলে বাংলাদেশকে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে অনেক এগিয়েছে দেখানো হলেও প্রকৃতপক্ষে এসব সূচকের সত্যতা নিয়ে নানা রকম প্রশ্ন রয়েছে।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের শর্ত মানতে গিয়ে বাজেটের স্পর্শকাতর তথ্যও জানাতে হচ্ছে সংস্থাটিকে। আর্থিক খাতের শৃঙ্খলা মানতে গিয়ে কমিয়ে আনতে হচ্ছে কৃষির মতো গুরুত্বপূর্ণ খাতের ভর্তুকি। মূল্যস্ফীতির চাপ অসহনীয় হলেও বিদ্যুৎ ও জ্বালানির খাতের ভর্তুকি শূন্যে নামিয়ে আনার চাপ দিচ্ছে আইএমএফ। যদিও ব্যাংক খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় এ খাতের সংস্কারের বিষয়ে ইতিবাচক চাপ রয়েছে আইএমএফের। শুধু তাই নয়, পাবলিক এক্সপেন্ডেচার (সরকারি খাতের ব্যয়) বিশেষত পরিচালন ব্যয় কমিয়ে আনার চাপও রয়েছে। এজন্য আগের সরকারের মতোই কৃচ্ছ্রসাধনের রাস্তায় হাঁটছে অন্তর্বর্তী সরকারও। অন্যথায় ঋণের কিস্তি আটকে দেওয়া হবে এমন হুঁশিয়ারিও দিয়েছে আইএমএফ। ইতোমধ্যে চতুর্থ কিস্তির অর্থ ছাড়ের সময়সীমা কিছুটা পেছানো হয়েছে। এ প্রসঙ্গে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মইনুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আইএমএফের শর্ত পরিপালন হলে কৃষি, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত আরও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। বরং আদানির সঙ্গে অনৈতিক চুক্তি বাতিল করতে হবে। এ সময় ভর্তুকি কমিয়ে দাম বাড়ানো হলে মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়বে। এজন্য রেন্টাল-কুইক রেন্টাল থেকে বেরিয়ে এসে সৌরবিদ্যুতের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। এখানে একটা বিষয় খুবই পরিষ্কার যে, রেন্টাল, কুইক রেন্টালে মহাদুর্নীতি হয়েছে। ক্যাপাসিটি চার্জের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা লোপাট করা হয়েছে। এসব দুর্নীতি নিয়ে আইএমএফ কিছু বলছে না। আরও ভর্তুকি কমিয়ে দাম বাড়ানোর চাপ দিয়ে যাচ্ছে। এতে মূল্যস্ফীতির চাপ কোনোভাবেই কমানো সম্ভব নয় বলে তিনি মনে করেন।

আইএমএফের দেওয়া শর্ত পূরণের ওপর নির্ভর করছে ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ কর্মসূচির চতুর্থ কিস্তি। বাংলাদেশকে এই ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে শর্ত দিয়েছিল আইএমএফ। সংস্থাটির দেওয়া শর্তের প্রায় সব পূরণের পথে থাকলেও রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা থেকে বেশ পিছিয়ে রয়েছে। তবে বেশির ভাগ শর্ত পূরণের অগ্রগতি দেখিয়ে এরই মধ্যে কিস্তি ছাড় করা হয়েছে। সংস্থাটির একটি প্রতিনিধিদল এ মুহূর্তে বাংলাদেশ সফর করছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, ঢাকা সফররত আইএমএফের প্রতিনিধিদলটি ৩ ডিসেম্বর অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে বৈঠক করেছে। সেখানে শর্তগুলো পরিপালনের বিষয়ে কড়া বার্তা দেওয়া হয়েছে। এই সফরে আইএমএফ প্রতিনিধিদলের বাংলাদেশ ব্যাংক, অর্থ মন্ত্রণালয়, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এবং বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করার কথা রয়েছে।

আইএমএফের শর্তগুলোর মধ্যে আছে নিট আন্তর্জাতিক রিজার্ভ, বাজেট ঘাটতি, আন্তর্জাতিক লেনদেনের ভারসাম্য, রিজার্ভ মানি, কর রাজস্ব, অগ্রাধিকার সামাজিক ব্যয় এবং সরকারের মূলধন বিনিয়োগ। এ বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, সরকার সব শর্ত পূরণে অগ্রগতি দেখাতে পারলেও রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে নিয়মিত ব্যর্থ হয়েছে। এ ক্ষেত্রে আইএমএফের পরামর্শ বাস্তবায়নে যেতে হবে। অন্যথায় কিস্তি আটকে দেবে। এ মুহূর্তে সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এসব শর্ত মানতে গিয়ে সরকারকে অনেক অজনপ্রিয় সিদ্ধান্ত নিতে হবে। যার নেতিবাচক প্রভাব পড়বে সাধারণ জনগণের কাঁধে। বিশ্লেষকরা মনে করেন, আইএমএফের ঋণ পেতে যে কোনো দেশকেই সাধারণত কঠিন শর্ত মানতে হয়। বাংলাদেশকে দেওয়া ঋণ প্রকল্পটিও এর ব্যতিক্রম নয়। এতে সরকারকে কৃচ্ছ্রসাধনের পদক্ষেপ নিতে হচ্ছে। জ্বালানি, বিদ্যুৎ এবং কৃষি খাতের মতো গুরুত্বপূর্ণ খাতে প্রয়োজনীয় জিনিসের ওপর ভর্তুকি কমানোর পাশাপাশি ট্যাক্স বাড়াতে হচ্ছে। এ পদক্ষেপগুলো আর্থিক খাতের ভারসাম্য আনার জন্য করা হলেও বাস্তবতা বিবেচনায় দেশের নিম্ন ও মধ্যম আয়ের মানুষের ওপর চাপ সৃষ্টি করছে। এখানে আরও গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো- বাজেট বাস্তবায়ন, সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা ধরে রাখাও কঠিন হয়ে পড়েছে। কেননা সরকারের নীতি প্রণয়নের মতো জায়গায় ঢুকে পড়েছে আইএমএফ। ঋণ পেতে হলে তাদের দেখানো পথেই হাঁটতে হবে। তাদের মতো পলিসি নিতে হবে। যার ফলস্বরূপ বিদ্যুৎ খাতে মহাদুর্নীতি হয়েছে বলে মনে করেন ড. মইনুল ইসলাম। সামাজিক সুরক্ষা খাতেও ভর্তুকি কমাতে হচ্ছে। যার কারণে নিম্ন শ্রেণির মানুষের ক্রয়ক্ষমতা আগের তুলনায় কমে যাচ্ছে। এতে মূল্যস্ফীতির অভিঘাতে সাড়ে ১৮ কোটি মানুষের জীবন অসহনীয় হয়ে উঠেছে। এমন পরিস্থিতি চলতে থাকলে দেশে সামাজিক অস্থিরতা আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। অন্যদিকে বাংলাদেশ এমনিতেই বিদেশি ঋণ পরিশোধের অতিরিক্ত চাপ নিয়ে চলছে। ২০২৪ সালের পর এই চাপ আরও বাড়বে। এরপর এর সঙ্গে যুক্ত হবে আইএমএফের চলমান ঋণ প্রকল্পগুলোর কিস্তি পরিশোধও, যা সামষ্টিক অর্থনীতিকে আরও বিপর্যস্ত করবে। তবে আইএমএফের দেখানো আর্থিক খাতের সংস্কারমূলক কার্যক্রমগুলো দেশের রাজস্ব আয় বাড়াতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। কিন্তু সেগুলো ঠিকঠাক বাস্তবায়ন করতে না পারলে রাজস্ব আয় বৃদ্ধিতে ব্যর্থ হবে, এতে দেশ ঋণের ফাঁদে পড়ার ঝুঁকিতে পড়বে, যা আরও ঋণ গ্রহণে বাধ্য করবে এবং পরনির্ভরশীলতার এক চক্র তৈরি করবে। পৃথিবীর অনেক দেশ এমন চক্রের মধ্যে ঢুকে পড়েছে, যা মধ্যম আয়ের ফাঁদ নামেও পরিচিত।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজদের চেহারা পরিবর্তন হয়েছে চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি
চাঁদাবাজদের চেহারা পরিবর্তন হয়েছে চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি
এক ব্যক্তি একাধিক  রিকশার মালিক হতে পারবেন না
এক ব্যক্তি একাধিক রিকশার মালিক হতে পারবেন না
সেন্টমার্টিনে রাতযাপন উন্মুক্ত রাখার দাবি
সেন্টমার্টিনে রাতযাপন উন্মুক্ত রাখার দাবি
১২ কিলোমিটার ধাওয়া করে দুই ডাকাত গ্রেপ্তার
১২ কিলোমিটার ধাওয়া করে দুই ডাকাত গ্রেপ্তার
বিনামূল্যের বই খোলাবাজারে
বিনামূল্যের বই খোলাবাজারে
ইবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সমন্বয়কদের হাতাহাতি
ইবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সমন্বয়কদের হাতাহাতি
সাতছড়ি উদ্যানে দেখা মিলল বিলুপ্ত প্রজাতির ভালুক
সাতছড়ি উদ্যানে দেখা মিলল বিলুপ্ত প্রজাতির ভালুক
লিবিয়ায় নির্যাতনে মৃত্যু বাংলাদেশি যুবকের
লিবিয়ায় নির্যাতনে মৃত্যু বাংলাদেশি যুবকের
মহাসড়কের পাশে মিলল দুই লাশ
মহাসড়কের পাশে মিলল দুই লাশ
গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের পদমর্যাদা নিয়ে রিভিউ শুনানি ১৩ ফেব্রুয়ারি
গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের পদমর্যাদা নিয়ে রিভিউ শুনানি ১৩ ফেব্রুয়ারি
বিচার বিভাগের সহযোগিতায় ঠেকানো গেছে ফ্যাসিবাদ
বিচার বিভাগের সহযোগিতায় ঠেকানো গেছে ফ্যাসিবাদ
বাংলা একাডেমি পুরস্কার পাচ্ছেন ১০  কবি ও লেখক
বাংলা একাডেমি পুরস্কার পাচ্ছেন ১০ কবি ও লেখক
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় নারীদের আগাম সন্তান জন্মদানের হিড়িক
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় নারীদের আগাম সন্তান জন্মদানের হিড়িক

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আমরা বৈষম্যহীন বাংলাদেশ চাই : জামায়াত আমির
আমরা বৈষম্যহীন বাংলাদেশ চাই : জামায়াত আমির

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ছেলের হাতে বাবা খুন, ১০ মাস পর রহস্য উদঘাটন
ছেলের হাতে বাবা খুন, ১০ মাস পর রহস্য উদঘাটন

৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

জবিতে বুলিং-র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে উপাচার্যের জিরো টলারেন্স ঘোষণা
জবিতে বুলিং-র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে উপাচার্যের জিরো টলারেন্স ঘোষণা

৫ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির চারুকলা ও আইবিএ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
ঢাবির চারুকলা ও আইবিএ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৫ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেষ ওভারে ছক্কায় খুলনার জয়
শেষ ওভারে ছক্কায় খুলনার জয়

৫ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী রবিবার গুলশান-২ এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ
আগামী রবিবার গুলশান-২ এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ

৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ইথিওপিয়ায় বাস উল্টে নিহত ২৫
ইথিওপিয়ায় বাস উল্টে নিহত ২৫

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ন্যানোটেকনোলজি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ন্যানোটেকনোলজি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবির সাবেক শিক্ষার্থীদের থেকে শিক্ষক নিয়োগের দাবি
জবির সাবেক শিক্ষার্থীদের থেকে শিক্ষক নিয়োগের দাবি

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নিরপেক্ষ সরকারের নামে আরেকটি ১/১১ চাচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
বিএনপি নিরপেক্ষ সরকারের নামে আরেকটি ১/১১ চাচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গণফোরাম থেকে মহিউদ্দিন আবদুল কাদিরের পদত্যাগ
গণফোরাম থেকে মহিউদ্দিন আবদুল কাদিরের পদত্যাগ

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভুয়া তথ্য প্রতিরোধে মেটাকে পদক্ষেপ নিতে বললেন ড. ইউনূস
ফেসবুকে ভুয়া তথ্য প্রতিরোধে মেটাকে পদক্ষেপ নিতে বললেন ড. ইউনূস

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় সাংবাদিকের বাড়িতে দুর্ধর্ষ চুরি
বগুড়ায় সাংবাদিকের বাড়িতে দুর্ধর্ষ চুরি

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের জন্য যেন আবারো রাজপথে নামতে না হয়: শামা ওবায়েদ
নির্বাচনের জন্য যেন আবারো রাজপথে নামতে না হয়: শামা ওবায়েদ

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে শীতার্ত মানুষদের মাঝে কম্বল বিতরণ
সোনারগাঁয়ে শীতার্ত মানুষদের মাঝে কম্বল বিতরণ

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত
জয়পুরহাটে ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পরীক্ষা না দিয়েও ছাত্রলীগ নেত্রী উত্তীর্ণ, অভিযুক্ত শিক্ষককে অব্যাহতি
পরীক্ষা না দিয়েও ছাত্রলীগ নেত্রী উত্তীর্ণ, অভিযুক্ত শিক্ষককে অব্যাহতি

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেক্সিকো সীমান্তে সেনা মোতায়েনের নির্দেশ ট্রাম্পের
মেক্সিকো সীমান্তে সেনা মোতায়েনের নির্দেশ ট্রাম্পের

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলমান সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে 
গাজীপুরে বিএনপির জনসমাবেশ
চলমান সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে  গাজীপুরে বিএনপির জনসমাবেশ

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারের সঙ্গে সমঝোতা আলোচনা বাতিল করলেন ইমরান খান
সরকারের সঙ্গে সমঝোতা আলোচনা বাতিল করলেন ইমরান খান

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবীন্দ্র সৃষ্টিতে মুগ্ধতা ছড়ালো শিল্পীরা
রবীন্দ্র সৃষ্টিতে মুগ্ধতা ছড়ালো শিল্পীরা

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে সুশাসন কায়েম করবে : হামিদ আযাদ
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে সুশাসন কায়েম করবে : হামিদ আযাদ

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে স্কুল ছাত্র হত্যায় মামলা
বরিশালে স্কুল ছাত্র হত্যায় মামলা

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে গোবিপ্রবি প্রশাসন
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে গোবিপ্রবি প্রশাসন

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণ নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না: শাহজাহান চৌধুরী
জনগণ নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না: শাহজাহান চৌধুরী

৭ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউজিসির প্রতিনিধি দলের ডুয়েট পরিদর্শন
ইউজিসির প্রতিনিধি দলের ডুয়েট পরিদর্শন

৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে কোকোর মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া ও কম্বল বিতরণ
সোনারগাঁয়ে কোকোর মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া ও কম্বল বিতরণ

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হাতির আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্তরা পেল ২৬ লাখ টাকা
হাতির আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্তরা পেল ২৬ লাখ টাকা

৮ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
‘সরকার নিরপেক্ষ থাকতে না পারলে নিরপেক্ষ সরকারের প্রয়োজন হবে’
‘সরকার নিরপেক্ষ থাকতে না পারলে নিরপেক্ষ সরকারের প্রয়োজন হবে’

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্কের নতুন প্রেমিকা কে এই শিভন জিলিস?
ইলন মাস্কের নতুন প্রেমিকা কে এই শিভন জিলিস?

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ বৈষম্যমূলক: সুপ্রিম কোর্ট বার সভাপতি
বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ বৈষম্যমূলক: সুপ্রিম কোর্ট বার সভাপতি

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কোন কোন পণ্য ও সেবায় কত ভ্যাট কমলো
কোন কোন পণ্য ও সেবায় কত ভ্যাট কমলো

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠকে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠকে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়াকে যুদ্ধ বন্ধ করতে হবে, আমি থাকলে এটা শুরুই হতো না: ট্রাম্প
রাশিয়াকে যুদ্ধ বন্ধ করতে হবে, আমি থাকলে এটা শুরুই হতো না: ট্রাম্প

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধ হচ্ছে একের পর এক কারাখানা, অনিশ্চয়তায় কয়েক হাজার শ্রমিক
বন্ধ হচ্ছে একের পর এক কারাখানা, অনিশ্চয়তায় কয়েক হাজার শ্রমিক

২০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

‘কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট’ হিসেবে অভিষিক্ত হলেন সেনাবাহিনী প্রধান
‘কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট’ হিসেবে অভিষিক্ত হলেন সেনাবাহিনী প্রধান

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৬ বছর পর বিডিআরের ১৬৮ সদস্য কারামুক্ত
১৬ বছর পর বিডিআরের ১৬৮ সদস্য কারামুক্ত

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শীতলতম মাসে শীত কম কেন, কী বলছেন আবহাওয়াবিদরা
শীতলতম মাসে শীত কম কেন, কী বলছেন আবহাওয়াবিদরা

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পরীক্ষা না দিয়েও পাস নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেত্রী, তদন্ত কমিটি গঠন
পরীক্ষা না দিয়েও পাস নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেত্রী, তদন্ত কমিটি গঠন

১২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্ত্রীকে হত্যার পর প্রেসার কুকারে রান্না!
স্ত্রীকে হত্যার পর প্রেসার কুকারে রান্না!

১১ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় জীবনে ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের তাৎপর্য অপরিসীম : তারেক রহমান
জাতীয় জীবনে ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের তাৎপর্য অপরিসীম : তারেক রহমান

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হস্তক্ষেপ চেয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে এরিক এরশাদের চিঠি
হস্তক্ষেপ চেয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে এরিক এরশাদের চিঠি

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শামীম ওসমান ও তার ভাই-ছেলে-ভাতিজার বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
শামীম ওসমান ও তার ভাই-ছেলে-ভাতিজার বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

১৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পানামা খাল দখল করতে গিয়ে যে বিপদে পড়তে পারেন ট্রাম্প
পানামা খাল দখল করতে গিয়ে যে বিপদে পড়তে পারেন ট্রাম্প

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও বোমা হামলার হুমকিতে বিমানবন্দরে তল্লাশি, মেলেনি কিছুই
আবারও বোমা হামলার হুমকিতে বিমানবন্দরে তল্লাশি, মেলেনি কিছুই

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রে বিপুল বিনিয়োগ করছে সৌদি
ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রে বিপুল বিনিয়োগ করছে সৌদি

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা আজহারের রিভিউ শুনানি পেছাল
জামায়াত নেতা আজহারের রিভিউ শুনানি পেছাল

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মানহানির অভিযোগে সাইবার আইনে মামলা করলেন সারজিস আলম
মানহানির অভিযোগে সাইবার আইনে মামলা করলেন সারজিস আলম

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

কারখানা খোলার দাবিতে আগুন ভাঙচুর অবরোধ
কারখানা খোলার দাবিতে আগুন ভাঙচুর অবরোধ

২০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

মার্কিন সাহায্য স্থগিতে শঙ্কা
মার্কিন সাহায্য স্থগিতে শঙ্কা

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউ শুনানি ১৩ ফেব্রুয়ারি
রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউ শুনানি ১৩ ফেব্রুয়ারি

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যা : জাতিসংঘের তদন্ত প্রতিবেদন ফেব্রুয়ারিতে
জুলাই গণহত্যা : জাতিসংঘের তদন্ত প্রতিবেদন ফেব্রুয়ারিতে

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বেক্সিমকোর বন্ধ কারখানা নিয়ে বিক্ষোভে উত্তাল শিল্পাঞ্চল
বেক্সিমকোর বন্ধ কারখানা নিয়ে বিক্ষোভে উত্তাল শিল্পাঞ্চল

১৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

মেক্সিকো সীমান্তে সেনা ও হেলিকপ্টার পাঠাচ্ছেন ট্রাম্প
মেক্সিকো সীমান্তে সেনা ও হেলিকপ্টার পাঠাচ্ছেন ট্রাম্প

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনতে ক্রিস্টিন লাগার্ডের সহায়তা চান ড. ইউনূস
পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনতে ক্রিস্টিন লাগার্ডের সহায়তা চান ড. ইউনূস

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির মধ্যে নতুন রাজনৈতিক দল ঘোষণা: আখতার হোসেন
ফেব্রুয়ারির মধ্যে নতুন রাজনৈতিক দল ঘোষণা: আখতার হোসেন

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামের আলোকে চলবে আগামীর বাংলাদেশ : মামুনুল হক
ইসলামের আলোকে চলবে আগামীর বাংলাদেশ : মামুনুল হক

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সব সমস্যার সমাধান সম্ভব, প্রথম সাক্ষাৎকারে ডোনাল্ড ট্রাম্প
সব সমস্যার সমাধান সম্ভব, প্রথম সাক্ষাৎকারে ডোনাল্ড ট্রাম্প

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নৌকা ডুবিয়ে লাপাত্তা তারা
নৌকা ডুবিয়ে লাপাত্তা তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্বুডার নাগরিক জিয়া, ব্যাংকে ১২০ কোটির লেনদেন
বার্বুডার নাগরিক জিয়া, ব্যাংকে ১২০ কোটির লেনদেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে কারখানা বাড়ছে বেকার
বন্ধ হচ্ছে কারখানা বাড়ছে বেকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এখনো রহস্যে ঘেরা শাবনূর
এখনো রহস্যে ঘেরা শাবনূর

শোবিজ

খুনি নিজেই খুন!
খুনি নিজেই খুন!

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে বাড়ি তৈরি বন্ধ দেড় বছর
সিলেটে বাড়ি তৈরি বন্ধ দেড় বছর

নগর জীবন

তিন দেশি কোচে শীর্ষ তিন
তিন দেশি কোচে শীর্ষ তিন

মাঠে ময়দানে

ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে ভোট নিয়ে আবারও ভারত যুক্তরাষ্ট্র আলাপ
বাংলাদেশে ভোট নিয়ে আবারও ভারত যুক্তরাষ্ট্র আলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরকে থামাল রাজশাহী
রংপুরকে থামাল রাজশাহী

মাঠে ময়দানে

হঠাৎ উত্তপ্ত রাজনীতি
হঠাৎ উত্তপ্ত রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল ফিলিপাইন
ভূমিকম্পে কাঁপল ফিলিপাইন

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে সমুদ্রবন্দর নির্মাণে আগ্রহ ডিপি ওয়ার্ল্ডের
বাংলাদেশে সমুদ্রবন্দর নির্মাণে আগ্রহ ডিপি ওয়ার্ল্ডের

প্রথম পৃষ্ঠা

অধ্যাদেশ সংশোধন করুন
অধ্যাদেশ সংশোধন করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাওয়া দিনে মেহজাবীন
বদলে যাওয়া দিনে মেহজাবীন

শোবিজ

ট্রাম্পের ফিরে আসা ও আমাদের আশা-নিরাশা
ট্রাম্পের ফিরে আসা ও আমাদের আশা-নিরাশা

সম্পাদকীয়

মুগ্ধতা ছড়ালেন মিম
মুগ্ধতা ছড়ালেন মিম

শোবিজ

ইসলামের বিরুদ্ধে ‘প্রথম আলো’ গোষ্ঠীর অপতৎপরতা
ইসলামের বিরুদ্ধে ‘প্রথম আলো’ গোষ্ঠীর অপতৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জিতলেই বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জিতলেই বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চুরি হওয়া স্বর্ণ উদ্ধারে ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম
চুরি হওয়া স্বর্ণ উদ্ধারে ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম

নগর জীবন

১৪ এপ্রিলকে ‘বাংলা নববর্ষ’র দিন ঘোষণা
১৪ এপ্রিলকে ‘বাংলা নববর্ষ’র দিন ঘোষণা

নগর জীবন

ভোরের কাগজ খুলে দেওয়ার দাবিতে অবস্থান সাংবাদিকদের
ভোরের কাগজ খুলে দেওয়ার দাবিতে অবস্থান সাংবাদিকদের

নগর জীবন

ম্যানসিটির হারের দিনে রিয়ালের জয়
ম্যানসিটির হারের দিনে রিয়ালের জয়

মাঠে ময়দানে

জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে

নগর জীবন

গ্রেপ্তার দাবি আদিবাসী স্বীকৃতি চাওয়াদের
গ্রেপ্তার দাবি আদিবাসী স্বীকৃতি চাওয়াদের

নগর জীবন

পেশাদার লিগে তিনবারের চ্যাম্পিয়ন শেখ জামাল
পেশাদার লিগে তিনবারের চ্যাম্পিয়ন শেখ জামাল

মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় কারাগারে সাবেক এমপি মিজান
দুদকের মামলায় কারাগারে সাবেক এমপি মিজান

নগর জীবন

সাবেক পার্বত্য প্রতিমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা
সাবেক পার্বত্য প্রতিমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

ঢাকায় এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
ঢাকায় এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে