শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০০:১৭, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

বন্যপ্রাণী পাচারে ভয়ংকর চক্র

ক্রাইম করিডর বাংলাদেশ

► কুমির হাতি হনুমান গন্ধগোকুল কাছিম বনরুই বানর মায়াহরিণ পোষা প্রাণী প্রতিবেশীসহ বিভিন্ন দেশে পাচার হচ্ছে ► বিক্রি হচ্ছে থাইল্যান্ড সিঙ্গাপুর চীন মালয়েশিয়া ভিয়েতনাম লাওস ও মিয়ানমারে
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
ক্রাইম করিডর বাংলাদেশ

বাংলাদেশ এ মুহূর্তে বন্যপ্রাণী পাচারের ‘ক্রাইম করিডর’-এ পরিণত হয়েছে। দেশে বন্যপ্রাণী বেচাকেনার নেটওয়ার্ক এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি সক্রিয়। বন্যপ্রাণী পাচারের ক্ষেত্রে যেমন শক্তিশালী সিন্ডিকেট আছে আবার ব্যক্তি উদ্যোগেও অনেকে এই অপরাধ করছেন। বিশ্বে মাদক ও মানব পাচারের পরই তৃতীয় আন্তর্জাতিক অপরাধ হচ্ছে বন্যপ্রাণীর পাচার বা অবৈধ ব্যবসা।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধানে জানা গেছে, বাংলাদেশ থেকে কুমির, হাতি, হনুমান, গন্ধগোকুল, কাছিম, বনরুই, বানর, মায়াহরিণসহ বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণী প্রতিবেশী দেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাচার হচ্ছে। এদিকে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত মোট ১ হাজার ৫২৭টি বন্যপ্রাণী উদ্ধার করে বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট। এই প্রাণীগুলো পাচারের উদ্দেশে এবং অবৈধভাবে বিক্রির জন্য পাচারকারীরা ধরেছিল। এসব প্রাণীর মধ্যে আছে শিয়াল, বনবিড়াল, বিভিন্ন প্রজাতির সাপ, কাঠবিড়ালি, তক্ষক, মেছোবিড়াল ও কুমির।

‘ইলিগ্যাল ওয়াইল্ডলাইফ ট্রেড ইন বাংলাদেশ অ্যান্ড ইন্ডিয়া : এ স্টাডি অব কমপ্যারেটিভ ল’ শীর্ষক এক গবেষণায় জানা যায়, পাচারকারী চক্র বিশ্বের বিভিন্ন দেশে চাহিদার ভিত্তিতে কর ফাঁকি দিতে বাঘ ও সিংহের মতো প্রাণী বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে ভারতে পাচার করে। এরপর এগুলো ভারত ছাড়াও সেখান থেকে থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, চীন, সিঙ্গাপুরসহ বিভিন্ন দেশে পাচার করা হয়। এক্ষেত্রে বাংলাদেশকে একটি ‘ক্রাইম করিডর’ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। আর বাংলাদেশকে করিডর হিসেবে ব্যবহার করে পাচারকারীরা বিলিয়ন ডলারের ব্যবসা করে।

ওই গবেষণায় বলা হয়, সীমান্ত দিয়ে অন্য দেশে হাতি ও বাঘ পাচারের বিষয়টি পাচারকারী চক্রের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকে। আর এসব ঘটনার সঙ্গে দেশের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর মানুষের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এ ছাড়া বেশ কিছু বন্যপ্রাণীর শরীরের বিভিন্ন অংশ ঐতিহ্যবাহী ওষুধের উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এর মধ্যে প্রাণীর চর্বি, পিত্তের নির্যাস, মাংস, হাড় ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। আবার দেশে যারা কবিরাজ হিসেবে কাজ করছেন তারাও অনেক সময় বন্যপ্রাণীর শরীরের অংশ তাদের ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করছেন। সম্প্রতি ওষুধের কাজে তক্ষক শিকার করার ঘটনাটি এরই মধ্যে সামনে এসেছে।

জানা গেছে, দেশে ২০২০ থেকে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত বন্যপ্রাণী অপরাধ ইউনিট মোট ১ হাজার ৭২৬টি অপারেশন চালায়। এতে ১৬ হাজারের ওপর বন্যপ্রাণী এবং ২৬৪টি প্রাণীর ট্রফি (বন্যপ্রাণীর চামড়া) উদ্ধার করা হয়। এ সময় ৩৩টি মামলা দায়ের করা হয়।

দ্য কনভেনশন অন ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড ইন এনডেনজারড স্পিসেস অব ওয়াইল্ড ফোয়ানা অ্যান্ড ফ্লোরা (সিআইটিইএস) এর ওয়েবসাইটে পাওয়া তথ্যে দেখা যায়, বিশ্ববাজার থেকে বেশ কিছু বিপন্ন পাখি আমদানি করে তা পোষা পাখি হিসেবে বাংলাদেশে বিক্রি করা হচ্ছে। এর মধ্যে আছে দ্য গ্রেট গ্রিন ম্যাকাও, ব্লু থ্রোটেড ম্যাকাও, হাইব্রিড ম্যাকাও, মিলিটারি ম্যাকাও, রেড ক্রাউন প্যারাকেট, গোল্ডেন প্যারাকেট। সিআইটিইএস-এর পর্যবেক্ষণ বলছে, বাংলাদেশে এমন অনেক পাখি বিদেশ থেকে আসছে যেগুলো বাণিজ্যিক ব্যবহারের জন্য নিষিদ্ধ। বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের দায়িত্বপ্রাপ্তরা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, যারা পাখি বিদেশ থেকে আনছেন তা দেখতে একই প্রজাতির হওয়ায় অন্য প্রজাতির পাখিও আনছেন। সহজে শনাক্ত না হওয়ায় এই ব্যবসায়ীরা সংশ্লিষ্টদের বিভ্রান্ত করে বিপন্ন এসব পাখি দেশে নিয়ে আসছেন। ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘এক্সপ্লোরিং মার্কেট বেইজড ওয়াইল্ড ট্রেড ডায়নামিকস ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক জরিপ প্রতিবেদনে বলা হয় যে, এশিয়ান দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ থেকে থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, চীন, মালয়েশিয়া, ভিয়েতনাম, লাওস ও মিয়ানমারে বন্যপ্রাণী বিক্রি হচ্ছে। দেশের মধ্যে পাহাড়ি এলাকা, জেলা শহরের নিকটবর্তী বন এলাকা এবং রাজধানী ঢাকার বাজারে দেশীয় প্রজাতি ছাড়াও দেশের বাইরের বন্যপ্রাণী বিক্রি হয়। প্রতিবেদনটি বলছে, বন্যপ্রাণীর মূল বেচাকেনার এক-তৃতীয়াংশ চট্টগ্রামেই হয়। এর কিছু দেশের বাইরে এবং কিছু ঢাকায় বিক্রির জন্য পাঠানো হয়। সাধারণত রয়েল বেঙ্গল টাইগার, কুমির, চিতাবাঘের মতো প্রাণী বাইপোড্রাক্ট হিসেবে বিক্রি হয়। জরিপে অংশগ্রহণকারী ২০ জন ব্যবসায়ী জানান, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে ধরা পড়ার ভয়ে এ ধরনের প্রাণীগুলো জীবন্ত অবস্থায় বাজার বা বাড়িতে রাখা বিপজ্জনক। স্থানীয় অনেকে এসব প্রাণীর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করার জন্য বিক্রি করেন।

সংশ্লিষ্টরা জানান, বন্যপ্রাণী বেচাকেনা ও পাচারের সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে এমন সন্দেহজনক মানুষ যেসব জেলায় আছে তার তালিকা তৈরি করে বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট তা ইন্টারপোলকে জানিয়ে দেওয়া হয়। সেই তালিকা ইন্টারপোল, বাংলাদেশ পুলিশকে পৌঁছে দেয়। এর মধ্যে পুলিশ বা বন বিভাগের কাছে কোনো ব্যক্তিকে সন্দেহ হলে তার মোবাইল ফোন ট্রাক করে তাকে চিহ্নিত করা হয়। দেশে যারা এই অপরাধের সঙ্গে জড়িত তার বেশির ভাগই ‘সাপোর্টিং বিজনেস’ হিসেবে এটি করেন।

বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিটের পরিচালক মো. ছানাউল্যা পাটওয়ারী গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেশে বন্যপ্রাণী পাচারের সিন্ডিকেট আছে আবার ব্যক্তিগতভাবেও অনেকে এ কাজে জড়িত। তবে সিন্ডিকেটের সঙ্গে যারা জড়িত তারা বিমানবন্দর দিয়ে এই কাজ করেন না। তারা স্থলসীমান্ত এবং উপকূলীয় সীমানা দিয়ে পাশের দেশ এবং চীনে বন্যপ্রাণী পাচার করেন। পাচারের আইটেমগুলোর মধ্যে আছে বনরুই, লজ্জাবতী বানর, পোড়ামুখ হনুমান, উল্লুক জাতীয় প্রাণী। গত এক দেড় বছরে ঢাকা শাহজালাল (রহ.) বিমানবন্দরে বেশ কিছু বন্যপ্রাণী ধরা পড়ে।

এই বিভাগের আরও খবর
সোনার দাম ভরিতে কমল ১০৩৯ টাকা
সোনার দাম ভরিতে কমল ১০৩৯ টাকা
হাতি প্রতীকে নিবন্ধন  পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি
হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি
সুইমিংপুলে রাবি ছাত্রীর মৃত্যু, ভিসির বাসভবন ঘেরাও
সুইমিংপুলে রাবি ছাত্রীর মৃত্যু, ভিসির বাসভবন ঘেরাও
১২ দিন পর আরও এক লাশ উদ্ধার
১২ দিন পর আরও এক লাশ উদ্ধার
প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েটদের পদযাত্রায় বাধা দেয় পুলিশ
প্রতিবন্ধী গ্র্যাজুয়েটদের পদযাত্রায় বাধা দেয় পুলিশ
এনা পরিবহনের সাড়ে ১২ লাখ টাকা ছিনতাই
এনা পরিবহনের সাড়ে ১২ লাখ টাকা ছিনতাই
মসজিদে রাজনৈতিক বক্তব্য দিতে নিষেধ করায় বিএনপি নেতা লাঞ্ছিত
মসজিদে রাজনৈতিক বক্তব্য দিতে নিষেধ করায় বিএনপি নেতা লাঞ্ছিত
থামল হাতুড়ি শাবল, রক্ষা পেল ‘মিনিস্টার বাড়ি’
থামল হাতুড়ি শাবল, রক্ষা পেল ‘মিনিস্টার বাড়ি’
ঘুষ হিসেবে পাকা কলা নেওয়ায় কর্মচারীকে বদলি
ঘুষ হিসেবে পাকা কলা নেওয়ায় কর্মচারীকে বদলি
কারখানার গ্যাস মিটার রুমে বিস্ফোরণে দগ্ধ ৬
কারখানার গ্যাস মিটার রুমে বিস্ফোরণে দগ্ধ ৬
চট্টগ্রামে গুলিতে হত্যার ঘটনায় মামলা হয়নি
চট্টগ্রামে গুলিতে হত্যার ঘটনায় মামলা হয়নি
নির্বাচনের আগে গ্রাহকপ্রতি সিম কমানো হবে
নির্বাচনের আগে গ্রাহকপ্রতি সিম কমানো হবে
সর্বশেষ খবর
আরও অর্ধশত অবৈধ ভারতীয়কে ফেরত পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র
আরও অর্ধশত অবৈধ ভারতীয়কে ফেরত পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র

৪২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের প্রস্তুতির অগ্রগতি ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ: ইসি সচিব
নির্বাচনের প্রস্তুতির অগ্রগতি ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ: ইসি সচিব

৫৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পিরোজপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
পিরোজপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে নেই কামিন্স, নেতৃত্ব দেবেন স্মিথ
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে নেই কামিন্স, নেতৃত্ব দেবেন স্মিথ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এক লাখ দক্ষকর্মী নিয়োগ, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
এক লাখ দক্ষকর্মী নিয়োগ, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

এশিয়ান গেমসের স্বর্ণজয়ী খেলোয়াড়ের মরদেহ উদ্ধার
এশিয়ান গেমসের স্বর্ণজয়ী খেলোয়াড়ের মরদেহ উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যারিবীয় সিরিজ দিয়ে টি-২০ বিশ্বকাপের প্রস্তুতি শুরু করছে টাইগাররা
ক্যারিবীয় সিরিজ দিয়ে টি-২০ বিশ্বকাপের প্রস্তুতি শুরু করছে টাইগাররা

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৮৩
ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৮৩

২৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

জুলাই বিপ্লবের ভুয়া মামলা থেকে ৩৭২ জনের অব্যাহতি
জুলাই বিপ্লবের ভুয়া মামলা থেকে ৩৭২ জনের অব্যাহতি

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বোয়ালমারীতে বিতর্ক প্রতিযোগিতা সম্পন্ন
বোয়ালমারীতে বিতর্ক প্রতিযোগিতা সম্পন্ন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমআরআই পরীক্ষা করিয়েছেন ট্রাম্প
এমআরআই পরীক্ষা করিয়েছেন ট্রাম্প

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিতে নোয়াখালীতে বিএনপির উঠান বৈঠক
নারীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিতে নোয়াখালীতে বিএনপির উঠান বৈঠক

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হেঁটে ১৫০ কিমি পরিভ্রমণে গোবিপ্রবির দুই শিক্ষার্থীসহ চারজন
হেঁটে ১৫০ কিমি পরিভ্রমণে গোবিপ্রবির দুই শিক্ষার্থীসহ চারজন

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এনসিএল চলাকালে স্ট্রোকে বরিশালের ফিজিওর মৃত্যু
এনসিএল চলাকালে স্ট্রোকে বরিশালের ফিজিওর মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাজ্যে গবেষক ভিসার খরচ আন্তর্জাতিক গড়ের তুলনায় ২২ গুণ বেশি
যুক্তরাজ্যে গবেষক ভিসার খরচ আন্তর্জাতিক গড়ের তুলনায় ২২ গুণ বেশি

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
নওগাঁয় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০ বছর পর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে জকসু সংবিধি পাস
২০ বছর পর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে জকসু সংবিধি পাস

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যুর ঘটনায় মামলা
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যুর ঘটনায় মামলা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় কৃষক মাঠ দিবস
গাইবান্ধায় কৃষক মাঠ দিবস

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষ উন্নয়নের প্রতীক : কাদের গনি চৌধুরী
ধানের শীষ উন্নয়নের প্রতীক : কাদের গনি চৌধুরী

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

নিজের সিনেমা বেশিবার দেখি না: কোয়েল
নিজের সিনেমা বেশিবার দেখি না: কোয়েল

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

দুই বছর পর আবারও জাতীয় দলে তানভীর
দুই বছর পর আবারও জাতীয় দলে তানভীর

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রেসেনজা ইন্টারন্যাশনাল প্রেসের ঢাকা ব্যুরো অফিস উদ্বোধন
প্রেসেনজা ইন্টারন্যাশনাল প্রেসের ঢাকা ব্যুরো অফিস উদ্বোধন

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় সড়কে বিশৃঙ্খলা বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ
কুমিল্লায় সড়কে বিশৃঙ্খলা বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
মাদারীপুরে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে মুখ্য ভূমিকা রাখতে হবে যুবদলকে: খায়ের ভূঁইয়া
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে মুখ্য ভূমিকা রাখতে হবে যুবদলকে: খায়ের ভূঁইয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১১ দালাল গ্রেফতার
কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১১ দালাল গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবিতে শুভসংঘের আয়োজনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাবিষয়ক আলোচনা
ইবিতে শুভসংঘের আয়োজনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাবিষয়ক আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ
বগুড়ায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিশুদের জন্য ফিডিং কার্যক্রম নভেম্বরে শুরু
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিশুদের জন্য ফিডিং কার্যক্রম নভেম্বরে শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওপেনিংয়ে আগুন, চার দিনেই ঠান্ডা ‘থামা’
ওপেনিংয়ে আগুন, চার দিনেই ঠান্ডা ‘থামা’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘টার্মিনালের মালিকানা বিদেশীদের কাছে দেওয়ার পরিকল্পনা নেই’
‘টার্মিনালের মালিকানা বিদেশীদের কাছে দেওয়ার পরিকল্পনা নেই’

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাধু বেশে শয়তান
সাধু বেশে শয়তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’
‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি
হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ
৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ

নগর জীবন

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল
বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল

দেশগ্রাম

দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার
দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার

শনিবারের সকাল