শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০২:২০, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

১৭ ভিডিওতে নৃশংসতার চিত্র

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
১৭ ভিডিওতে নৃশংসতার চিত্র

জুলাই-আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের ঘটনায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার তদন্ত কর্মকর্তার সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়েছে। গতকাল দুই সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ প্রসিকিউশনের ৫৪তম সাক্ষী হিসেবে নিজের জবানবন্দি দেওয়া শুরু করেন ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার উপপরিচালক ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আলমগীর। জবানবন্দির শুরুতেই ১৭টি ভিডিও প্রদর্শন করেন তিনি। এসব ভিডিওতে জুলাই-আগস্টের ওই সময়ে পুলিশের চালানো নানা নৃশংসতার চিত্র উঠে এসেছে। তদন্ত চলাকালে বিভিন্ন হাসপাতাল ও আহত ব্যক্তির কাছ থেকে সংগ্রহ করা ৮৪টি বুলেট ও পিলেট জব্দ করার তথ্যও তদন্ত কর্মকর্তা দিয়েছেন প্রথম দিনের জবানবন্দিতে। তার জবানবন্দির ভিডিও প্রদর্শন অংশ চিফ প্রসিকিউটর কার্যালয়ের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজের পাশাপাশি বিটিভিতে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়েছে। তার অসমাপ্ত সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য আজ পুনরায় দিন ধার্য রেখেছেন ট্রাইব্যুনাল।

শেখ হাসিনা ছাড়াও এ মামলার অন্য দুই আসামি হলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ও পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। এর মধ্যে চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন দোষ স্বীকার করে এ মামলায় রাজসাক্ষী হয়ে জবানবন্দি দিয়েছেন। গতকালও তাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। এ সময় প্রসিকিউশনের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন প্রসিকিউটর মো. মিজানুল ইসলাম, গাজী এম এইচ তামীম, বি এম সুলতান মাহমুদ, আবদুস সাত্তার পালোয়ান প্রমুখ। পলাতক দুই আসামির পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন ট্রাইব্যুনালে উপস্থিত ছিলেন।

এদিকে এ মামলার তদন্ত কর্মকর্তার কাছে প্রয়াত লেখক, চিন্তাবিদ ও গবেষক বদরুদ্দীন উমরের দেওয়া জবানবন্দি সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ করেছেন ট্রাইব্যুনাল। প্রসিকিউশনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন। গতকাল সাক্ষ্য গ্রহণ শুরুর আগে প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামীম ট্রাইব্যুনালের উদ্দেশে বলেন, কোনো সাক্ষী তদন্ত কর্মকর্তার কাছে জবানবন্দি দেওয়ার পর যদি মারা যান, তার সেই জবানবন্দি সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণের সুযোগ ট্রাইব্যুনাল আইনে রয়েছে। পরে ট্রাইব্যুনাল আদেশ দেন।

অন্যদিকে জুলাই অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনুর পক্ষে দাঁড়াবেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জেড আই খান পান্না। গতকাল ট্রাইব্যুনালে হাজির হয়ে তিনি এ তথ্য জানান। যাওয়ার পথে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এই জ্যেষ্ঠ আইনজীবী বলেন, হত্যাযজ্ঞে (জুলাইয়ের) কেউ যদি অপরাধী হয়, অবশ্যই পানিশমেন্ট হওয়া উচিত। যে কোনো হত্যায়, একটাও যদি হয়, সেটায় যে অপরাধী, তার পানিশমেন্ট হবে। কিন্তু প্রমাণ করতে হবে। গায়ের জোরে নয়। সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমার তো কোনো গ্যারান্টি নাই যে, এখান থেকে আমি সেইফলি বাসায় যেতে পারব। বাসায় ঘুমাইতে পারব এই গ্যারান্টিটা নাই। রাষ্ট্র তো সঠিকভাবে না, বেঠিকভাবে চলতেসে। উল্টাভাবে চলতেসে।

ট্রাইব্যুনালে প্রদর্শিত ১৭ ভিডিওতে যা দেখা গেল : প্রথম ভিডিওতে জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের ওপর সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের তৈরি করা প্রামাণ্যচিত্র দেখানো হয়। এই প্রামাণ্যচিত্রে অভ্যুত্থানের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আন্দোলনকারীদের ওপর পুলিশের গুলি, নির্যাতন, নিহত আন্দোলনকারীদের পরিবারের সদস্যদের সাক্ষাৎকার প্রদর্শন করা হয়েছে।

ট্রাইব্যুনালে প্রদর্শিত দ্বিতীয় ভিডিওটি ছিল গত বছর ১৪ জুলাই গণভবনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সংবাদ সম্মেলনের। ওই ভিডিওতে আন্দোলনকারীদের রাজাকার আখ্যায়িত করা হয়েছে বলে দাবি করে প্রসিকিউশন। এ সময় প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামীম বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যের পরই শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। তৃতীয় ভিডিওটি ১৪ জুলাই রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিলের। প্রদর্শিত চতুর্থ ভিডিওটি প্রথম আলোর একটি ভিডিও প্রতিবেদন। গত বছর ১৫ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার ঘটনার ওপর প্রতিবেদনটি করা হয়েছে। পঞ্চম ভিডিওটি রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থী আবু সাঈদকে পুলিশের গুলি করার দৃশ্যের। এই ভিডিওতে আবু সাঈদের গায়ে গুলি লাগার পর কয়েকজন আন্দোলনকারী তাকে তুলে নিয়ে যাওয়ার দৃশ্য দেখা যায়। ষষ্ঠ ভিডিওতে র‌্যাবের হেলিকপ্টার থেকে গুলি, সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ার শেল নিক্ষেপের দৃশ্য দেখানো হয়েছে বলে দাবি করে প্রসিকিউশন। এ সময় আসামিপক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী মো. আমির হোসেন বিরোধিতা করে বলেন, ভিডিওতে গুলি করতে দেখা যাচ্ছে, এমন কিছুই দৃশ্যমান নয়। এ পর্যায়ে ভিডিওটি পুনরায় চালু করে হেলিকপ্টার থেকে গুলি করার দৃশ্য দেখানো হয়।

ট্রাইব্যুনালে প্রদর্শন করা সপ্তম ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রাবাড়ী থানার সামনে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানকে পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা একটি ভিডিও দেখাচ্ছেন, যেখানে একজন পুলিশ কর্মকর্তা বলছেন, ‘একটা গুলি করি, একজন মরে, একজনই যায়, অন্যরা যায় না স্যার’। প্রদর্শিত অষ্টম ভিডিওটি যাত্রাবাড়ী এলাকায় একটি শিশুকে পুলিশের নির্যাতন ও অন্য এক আন্দোলনকারীকে গুলি করার দৃশ্যের। প্রদর্শিত নবম ভিডিওটি যাত্রাবাড়ী এলাকায় পুলিশের গুলিতে মুখমণ্ডল বিকৃত হয়ে যাওয়া খোকন চন্দ্র বর্মণের। ভিডিওতে দেখা যায়, মুখমণ্ডল বিকৃত রক্তাক্ত খোকন যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছেন ও অন্যদের সাহায্য চাইছেন। এই ভিডিও দেখিয়ে প্রসিকিউটর তামীম বলেন, এই খোকন চন্দ্র বর্মণ এই মামলায় প্রসিকিউশনের এক নম্বর সাক্ষী হিসেবে ট্রাইব্যুনালে জবানবন্দি দিয়েছেন।

ট্রাইব্যুনালে প্রদর্শিত দশম ভিডিওতে সাভারে পুলিশের এপিসি থেকে গুলিবিদ্ধ শিক্ষার্থী ইয়ামিনকে ফেলে দেওয়ার দৃশ্য দেখানো হয়।

প্রদর্শিত ১১তম ভিডিওতে আশুলিয়া থানার সামনে পুলিশের পিকআপ ভ্যানে ৬ জন আন্দোলনকারীর লাশ পোড়ানোর দৃশ্যের। এ ভিডিও দেখিয়ে প্রসিকিউটর তামীম ট্রাইব্যুনালের উদ্দেশে বলেন, এই ৬ জনের মধ্যে একজন গুলিবিদ্ধ অবস্থায় জীবিত ছিল, তাকে জীবিত অবস্থায় পোড়ানো হয়েছে। এমনভাবে আগুন লাগানো হয়েছে, যেন বোঝা যায় আন্দোলনকারীরাই এই আগুন দিয়েছে। তিনি বলেন, এখানে যেসব পুলিশ সদস্য ছিলেন, তারা এতটাই নৃশংস ও বর্বর ছিলেন, এই মানুষ পোড়ানের আগুনে কাঠ দিয়েছেন জ¦ালানি হিসেবে। আরেকজন হাতে থাকা সিগারেট ছুড়ে দেন আগুনের দিকে।

ট্রাইব্যুনালে প্রদর্শিত ১২তম ভিডিওতে রাজধানীর চানখাঁরপুলে আন্দোলনকারীদের ওপর পুলিশের গুলি চালানোর দৃশ্য দেখানো হয়। এই ভিডিওতে দেখা যায়, ডিএমপির পুলিশ ও এপিবিএনের কয়েকজন সদস্য হাঁটু গেড়ে বসে-শুয়ে, যুদ্ধরত স্টাইলে চাইনিজ রাইফেল ও শটগান দিয়ে আন্দোলনকারীদের লক্ষ্য করে গুলি করছে। এ ভিডিও দেখিয়ে প্রসিকিউটর তামীম বলেন, গত বছর ৫ আগস্টের দৃশ্য এটি। সেদিন এখানে ৬ জন আন্দোলনকারী পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছেন।

প্রদর্শিত ১৩তম ভিডিওতে রাজধানীর রামপুরায় একটি নির্মাণাধীন ভবনের কার্নিশে ঝুলে থাকা এক ব্যক্তিকে লক্ষ্য করে পুলিশের দুই সদস্যকে গুলি করতে দেখা যায়। এই ভিডিও দেখিয়ে প্রসিকিউটর তামীম বলেন, এখানে যাকে গুলি করা হয়েছে, তার নাম আমির হোসেন। ৮টি গুলি লাগার পরও তিনি জীবিত আছেন। রামপুরার সংশ্লিষ্ট মামলায় প্রসিকিউশনের সাক্ষী হিসেবে জবানবন্দি দেবেন। ট্রাইব্যুনালে প্রদর্শিত ১৪তম ভিডিওতে রাজধানীর ফার্মগেট এলাকায় পুলিশের গুলির দৃশ্য দেখানো হয়। প্রসিকিউশন জানায়, এখানে পুলিশের গুলিতে গোলাম নাফিস নামে একজন আন্দোলনকারী নিহত হয়েছেন।

প্রদর্শিত ১৫তম ভিডিওতে আগুনে পোড়া একটি ভবন পরিদর্শনে গিয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেওয়া বক্তব্য দেখানো হয়। ১৬তম ভিডিওতে জাতীয় শুদ্ধাচার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনার বক্তব্য নিয়ে এটিএন নিউজের একটি প্রতিবেদন দেখানো হয়।

গতকাল প্রদর্শিত শেষ অর্থাৎ ১৭তম ভিডিওটি একটি বিদেশি সংস্থার বিশ্লেষণধর্মী প্রামাণ্যচিত্র। ১৪ মিনিটের বেশি এই ভিডিওতে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকার গত বছর ৫ আগস্ট দিনব্যাপী সংঘটিত নানা ঘটনার দৃশ্য দেখানো হয়। এই ভিডিওতে নির্বিচারে আন্দোলনকারীদের ওপর পুলিশকে গুলি করতে দেখা যায়। ভিডিওর একটি অংশে যাত্রাবাড়ী এলাকার একটি গলিতে গুলিবিদ্ধ ও রক্তাক্ত অবস্থায় বেশ কিছু মানুষকে পড়ে থাকতে দেখা যায়। এই ভিডিওর বিষয়ে প্রসিকিউটর তামীম বলেন, চার শতাধিক ভিডিও বিশ্লেষণ করে সময়ের ধারাবাহিকতা অনুযায়ী ফরেনসিক বিশ্লেষণধর্মী এই প্রামাণ্যচিত্রটি তৈরি করেছে ওই বিদেশি সংস্থাটি। ভিডিও প্রদর্শন শেষে বিরতিতে যান ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে সরাসরি সম্প্রচারও সমাপ্ত করা হয়।

দিলেন জব্দ করা ৮৪ বুলেট-পিলেটের তথ্য : বিরতির পর নিজের পরিচয় তুলে ধরে জবানবন্দি শুরু করে তদন্ত কর্মকর্তা মো. আলমগীর বলেন, গত বছরের ২৯ অক্টোবর থেকে আমি এই মামলার তদন্তভার গ্রহণ করি। এরপর পূর্ববর্তী তদন্ত কর্মকর্তার সম্পাদিত ও প্রস্তুতকৃত সিডি পর্যালোচনা করি। তদন্তকালে তদন্ত সংস্থায় সংরক্ষিত বিভন্ন তথ্য-উপাত্ত, পত্রিকার রিপোর্ট এবং ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করি। আসামি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানকে গ্রেপ্তারের জন্য ট্রাইব্যুনালে আবেদন করি। তিনি বলেন, তদন্তভার গ্রহণের পর থেকেই ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট মাসে প্রকাশিত ও প্রচারিত বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পোস্ট, ইলেকট্র্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার খবরসহ বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করে, তা সংগ্রহ করি। ঘটনা চলাকালীন ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমনে আদেশ-নির্দেশ ও উসকানিমূলক বিবৃতি লেখা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত পোস্ট ও মন্তব্য সংগ্রহ করেছি।

জবানবন্দিতে তদন্ত কর্মকর্তা বিভিন্ন হাসপাতাল ও একজন আহত ব্যক্তির কাছ থেকে ৮৪টি বুলেট ও পিলেট জব্দ করার বর্ণনা দেন। ইনুর পক্ষে লড়বেন জেড আই খান পান্না : জুলাই অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনুর পক্ষে দাঁড়াবেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জেড আই খান পান্না। এর জন্য গতকাল তিনি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ গিয়েছিলেন। এদিন এই ট্রাইব্যুনালে মামলাটির ‘আনুষ্ঠানিক অভিযোগ’ দাখিলের দিন ধার্য ছিল। কর্যতালিকা অনুসারে বিষয়টি শুনানিতে উঠলে প্রসিকিউটর গাজী মোনাওয়ার হুসাইন তামীম ট্রাইব্যুনালকে জানান, গত ২৫ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এ ইনুর বিরুদ্ধে মামলার ‘আনুষ্ঠানিক অভিযোগ’ দাখিল করা হয়েছে। আগামীকাল (আজ) এ মামলার বিষয়ে শুনানির দিন ধার্য আছে। তখন ট্রাইব্যুনাল মামলাটি কার্যতালিকা থেকে বাদ দেন।

এই বিভাগের আরও খবর
কুয়াকাটার সৈকতে আবার ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটার সৈকতে আবার ভেসে এলো মৃত ডলফিন
বাবার নির্যাতনের শিকার শিশুকে তালা ভেঙে উদ্ধার
বাবার নির্যাতনের শিকার শিশুকে তালা ভেঙে উদ্ধার
সিলেটে কিশোরের কাছে মিলল ইয়াবার চালান
সিলেটে কিশোরের কাছে মিলল ইয়াবার চালান
মাদরাসার সাহায্য তুলতে গিয়ে গণপিটুনির শিকার
মাদরাসার সাহায্য তুলতে গিয়ে গণপিটুনির শিকার
রোহিঙ্গাদের পেছনে আর অর্থ খরচ করতে চাই না
রোহিঙ্গাদের পেছনে আর অর্থ খরচ করতে চাই না
বাম জোট ও প্রগতিশীল শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে ১২ দলীয় জোটের বৈঠক
বাম জোট ও প্রগতিশীল শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে ১২ দলীয় জোটের বৈঠক
ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ
ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ
চতুর্থ দিনের মতো দূরপাল্লার বাস বন্ধ
চতুর্থ দিনের মতো দূরপাল্লার বাস বন্ধ
মার্কিন নাগরিক এনায়েত ফের রিমান্ডে
মার্কিন নাগরিক এনায়েত ফের রিমান্ডে
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে ইইউর সহযোগিতা চাইল জামায়াত
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে ইইউর সহযোগিতা চাইল জামায়াত
অমর একুশে বইমেলা স্থগিত
অমর একুশে বইমেলা স্থগিত
হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার
হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার
সর্বশেষ খবর
ক্রিকেটকেই অসম্মান করেছে ভারত: পাক অধিনায়ক
ক্রিকেটকেই অসম্মান করেছে ভারত: পাক অধিনায়ক

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপ জিতে ৩ লাখ ডলার পেল ভারত, পাকিস্তানের ভাগ্যে কত?
এশিয়া কাপ জিতে ৩ লাখ ডলার পেল ভারত, পাকিস্তানের ভাগ্যে কত?

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার
সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে সীমান্তবর্তী পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় বিজিবি সদস্যরা
ঠাকুরগাঁওয়ে সীমান্তবর্তী পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় বিজিবি সদস্যরা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার
জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত
এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ আর নেই
সাবেক শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ আর নেই

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীর দুর্গম চরাঞ্চলে দুই দল গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ১০
নরসিংদীর দুর্গম চরাঞ্চলে দুই দল গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ১০

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির
মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের ‌মৃত্যু্
ভাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের ‌মৃত্যু্

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উন্মুক্ত নকল : পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, কেন্দ্রের যুগ্ম-পরিচালক বরখাস্ত
উন্মুক্ত নকল : পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, কেন্দ্রের যুগ্ম-পরিচালক বরখাস্ত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঐতিহ্যবাহী ওয়ার্ডস অন দ্য স্ট্রিটে বাঙালি কবি প্রশংসিত
ঐতিহ্যবাহী ওয়ার্ডস অন দ্য স্ট্রিটে বাঙালি কবি প্রশংসিত

৪৮ মিনিট আগে | পরবাস

উত্তরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী কলেজছাত্র নিহত
উত্তরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী কলেজছাত্র নিহত

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক শামিমা পারভীন রত্না গ্রেফতার
সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক শামিমা পারভীন রত্না গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামাজিক ও আচরণগত পরিবর্তন বিষয়ে পাঠ্যক্রম প্রণয়নের উদ্যোগ
সামাজিক ও আচরণগত পরিবর্তন বিষয়ে পাঠ্যক্রম প্রণয়নের উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বলিউডে শুরুর দিনে অদ্ভুত অভিজ্ঞতার কথা জানালেন সাইফ
বলিউডে শুরুর দিনে অদ্ভুত অভিজ্ঞতার কথা জানালেন সাইফ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিশু অধিকার সপ্তাহ শুরু আজ
শিশু অধিকার সপ্তাহ শুরু আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে প্রবাসীদের আহ্বান
বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে প্রবাসীদের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে বাবার পর না ফেরার দেশে শিশুসন্তান
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে বাবার পর না ফেরার দেশে শিশুসন্তান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত
পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গা জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গা জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
৫ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাম্বো চরিত্রে ফিরতে না পেরে হতাশ স্ট্যালোন
র‍্যাম্বো চরিত্রে ফিরতে না পেরে হতাশ স্ট্যালোন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাঈদ হত্যা : ৩০ আসামির বিরুদ্ধে অষ্টম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আবু সাঈদ হত্যা : ৩০ আসামির বিরুদ্ধে অষ্টম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাসের মান আজ কেমন?
ঢাকার বাতাসের মান আজ কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের ওপর জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালকে স্বাগত জানালো ইসরায়েল
ইরানের ওপর জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালকে স্বাগত জানালো ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুনে ব্যাটিংয়ে ৪৬ বলে সেঞ্চুরি ৩৯ বছর বয়সী টেইলরের
খুনে ব্যাটিংয়ে ৪৬ বলে সেঞ্চুরি ৩৯ বছর বয়সী টেইলরের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে আখাউড়া উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান গ্রেফতার
শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে আখাউড়া উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা
পাকিস্তানের জাহাজে ইসরায়েলের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’
‘আমলারা এখন পরবর্তী সরকারের অপেক্ষায়, যেকোনো সময় নেমে যেতে পারি’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য
ব্যস্ততার কারণে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি ভেন্ডর প্রশাসনকে জানায়নি: উপাচার্য

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ
হজের তিন প্যাকেজ ঘোষণা, কমছে খরচ

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতু উন্মুক্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক
প্রাথমিকে বছরে ছুটি কমিয়ে ৬০ দিন হচ্ছে : মহাপরিচালক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত
আবারও নাস্তানাবুদ পাকিস্তান, চ্যাম্পিয়ন ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘুষ গ্রহণের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড
ঘুষ গ্রহণের দায়ে চীনের সাবেক মন্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্লভ খনিজ পদার্থ নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধান
দুর্লভ খনিজ পদার্থ নিয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র
যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবিলায় এবার ভেনেজুয়েলা ‘জনতার হাতে’ তুলে দিল অস্ত্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির
পুতিন ইউরোপের আরেকটি দেশে আক্রমণ করবেন, দাবি জেলেনস্কির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া
কোমলমতি বাচ্চা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত জামায়াত-শিবির লেবাস ধরে থাকে: পাপিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না
খাগড়াছড়িতে তিন পাহাড়ি নিহতের ঘটনায় কাউকে ছাড় দেয়া হবে না

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে নই, ভারতের বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে: কর্নেল অলি
ভারতের বিরুদ্ধে নই, ভারতের বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে: কর্নেল অলি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার
ইতালির ভুয়া নুলস্তা দেখিয়ে কোটি টাকার প্রতারণা, ঢাকায় নারী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড
নিজ কন্যাকে ধর্ষণের দায়ে বাবার আমৃত্যু কারাদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামজাকে নিয়ে ২৮ সদস্যের বাংলাদেশ প্রাথমিক দল ঘোষণা
হামজাকে নিয়ে ২৮ সদস্যের বাংলাদেশ প্রাথমিক দল ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য
শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিল সান মারিনো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
সেই মার্কিন নাগরিক এনায়েতের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে
গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি
খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর হলে সকাল-বিকেল এমপি বেচাকেনা হবে : রাশেদ খান
পিআর হলে সকাল-বিকেল এমপি বেচাকেনা হবে : রাশেদ খান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা
এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইইউপন্থী ও রাশিয়াপন্থী দ্বন্দ্বে বিভক্ত ভোট দিচ্ছেন মলদোভানরা
ইইউপন্থী ও রাশিয়াপন্থী দ্বন্দ্বে বিভক্ত ভোট দিচ্ছেন মলদোভানরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের
এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ঢাকায় প্রথম সরকারি গ্রিন বিল্ডিং হবে পরিবেশ অধিদপ্তরের নতুন ভবন’
‘ঢাকায় প্রথম সরকারি গ্রিন বিল্ডিং হবে পরিবেশ অধিদপ্তরের নতুন ভবন’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডাকসু নেতাদের সাক্ষাৎ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির
মিত্রদের জন্য ৫০ আসন বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন
অরণ্যে আওয়ামী লীগ, রাস্তায় গর্ভপাতের উন্নয়ন

সম্পাদকীয়

হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার
হাজী সেলিমের বাড়ি থেকে বিলাসবহুল ছয় গাড়ি উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

খাগড়াছড়িতে নিহত ৩
খাগড়াছড়িতে নিহত ৩

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ
ইলিশের আকার অনুযায়ী দাম নির্ধারণের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ
এবার সরকারি ব্যাংক একীভূত করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা
মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির হেভিওয়েট নেতারা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ৮ নেতা তৎপর, অন্য দলের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক বিলিয়নের ফাঁদে পাঁচ বিলিয়নের স্বপ্ন
এক বিলিয়নের ফাঁদে পাঁচ বিলিয়নের স্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনা জাদু মণি লে...
সোনা জাদু মণি লে...

শোবিজ

উত্তরের ২৫ উপজেলায় পানিসংকট
উত্তরের ২৫ উপজেলায় পানিসংকট

নগর জীবন

উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি
উপদেষ্টা পদ নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাট হাতে সেরা অভিষেক শর্মা
ব্যাট হাতে সেরা অভিষেক শর্মা

মাঠে ময়দানে

প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি
প্লাস-মাইনাসের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে নেপালের ইতিহাস
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে নেপালের ইতিহাস

মাঠে ময়দানে

গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব
গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, আমরা এখন খেলব

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী
নেপালে প্রকাশ্যে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল
ড. ইউনূসের প্রশংসায় ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির
ভোটে থাকতে শর্ত এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে
ফ্যাসিস্ট সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে

নগর জীবন

নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি
নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানো নিয়ে যা বললেন ভিসি

প্রথম পৃষ্ঠা

কী বললেন তামান্না
কী বললেন তামান্না

শোবিজ

সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা
সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বান্ধব নিয়ে মৌ খান
বান্ধব নিয়ে মৌ খান

শোবিজ

আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার
আফগানিস্তান সিরিজে ফিরলেন সৌম্য সরকার

মাঠে ময়দানে

সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে
সংকটে চলচ্চিত্র, বেকারত্ব বাড়ছে

শোবিজ

গাজায় নিহত ৬৬ হাজার ছাড়াল
গাজায় নিহত ৬৬ হাজার ছাড়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেবী দুর্গার তত্ত্ব
দেবী দুর্গার তত্ত্ব

সম্পাদকীয়