শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৬, সোমবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৫

মা-বাবার যে আচরণ ‍শিশুকে মন খুলে কথা বলতে সাহায্য করে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মা-বাবার যে আচরণ ‍শিশুকে মন খুলে কথা বলতে সাহায্য করে

প্রযুক্তির এই যুগে মানুষের জীবন আরও বেশি যান্ত্রিক হয়ে উঠছে।  সবসময় প্রতিযোগিতায় ব্যস্ত থাকে মানুষ। ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে শিশুদের স্কুলজীবনও এই প্রতিযোগিতায় লিপ্ত। পড়াশুনার চেয়ে শিশুদের সময় এখন বেশি কাটে প্রযুক্তির সঙ্গে। ভিডিও গেমস থেকে শুরু নানা ধরনের কার্টুন দেখে সময় কাটে তাদের। এতে শিশুরা দিন দিন অন্তর্মুখী হয়ে যাচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ ও কার্যকলাপ থেকে ক্রমেই বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে তারা।  তাই মা-বাবার উচিত সন্তানের সঙ্গে তথ্যবহুল কথোপকথন করা। বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাদের সঙ্গে আলোচনা করা, যা শিশুদের মন খুলে কথা বলতে সাহায্য করবে। তবে মা-বাবার যোগাযোগের ধরন পাল্টাতে হবে। প্রতিদিন স্কুল থেকে ফেরার পর ‘তোমার দিনটি কেমন গেল?- এমন জাতীয় গতানুগতিক প্রশ্ন থেকে বিরত থাকতে হবে। কারণ, শিশুরা এ জাতীয় প্রশ্ন একেবারেই পছন্দ করে না।

চলুন জেনে নেওয়া যাক কীভাবে শিশুর সঙ্গে যোগাযোগ আরও ঘনিষ্ঠ করা যায়, যা তাদের বহির্মুখী হতে সাহায্য করবে।

প্রথমে জানতে হবে বাচ্চারা কেন কথা বলতে পছন্দ করে না?

স্কুলজীবন শিশুদের কাছে একঘেয়েমি হয়ে থাকে। পড়াশুনাসহ বিভিন্ন কারণে তাদের মাঝে এক ধরনের বিরক্তি চলে আসে। এমতাবস্থায় ‘আজ দিনটি কেমন কাটল? এমন প্রশ্নের উত্তরের জন্য ব্যস্ত দিনের বিভিন্ন তথ্য সংশ্লেষণ করার জন্য যথেষ্ট প্রচেষ্টা এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রয়োজন হয়। যদি শিশু মনে করে যে, তার উত্তরে বাবা-মায়ের রাগ, উদ্বেগ বা বিভ্রান্তি হতে পারে, তবে সে উত্তর দিতে দ্বিধাগ্রস্ত হতে পারে।

স্কুলের পরপরই শিশুরা ক্ষুধার্ত এবং ক্লান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও বেশি। স্কুল থেকে ফিরে তারা কথা বলার আগে কিছু খাবার খেতে পছন্দ করে। যদি আপনি মনোবিজ্ঞানী আব্রাহাম মাসলোর ‘প্রয়োজনের শ্রেণিবিন্যাস’ সম্পর্কে তার বিখ্যাত তত্ত্বের কথা মনে করেন, তাহলে ক্ষুধার মতো বেঁচে থাকার চাহিদাগুলো যোগাযোগ এবং সংযোগের আগে আদর্শভাবে পূরণ করা দরকার।

শিশুদের মনের তত্ত্ব (অন্য ব্যক্তির মনে কী ঘটছে তা কল্পনা করার ক্ষমতা) এখনও সম্পূর্ণরূপে বিকশিত হয়নি। তাই তারা বুঝতে পারে না কেন তাদের বাবা-মা স্কুল সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করছেন বা তারা কী জানতে চান।

শিশুর সঙ্গে কথা বলার জন্য কীভাবে প্রস্তুতি নেবেন?

সন্তানকে তথ্যবহুল কথোপকথনে উৎসাহিত করার জন্য কয়েকটি বিষয়ে মনোযোগী হতে হবে।

১. আগে উদ্দেশ্য জানুন: প্রথমে নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন আপনি শিশুর কাছে কী তথ্য জানতে চান, নাকি কেবলই সন্তানের সঙ্গে কথা বলতে চান। এ জন্য তার সঙ্গে সংযোগের একটি ভাল মুহূর্ত হতে পারে স্কুলের গেট। সেখানে আপনি তাকে বলতে পারেন- আপনি তাকে দেখে খুব খুশি।

এখানে ‘আজ তুমি কী কী শিখলে?’ এ ধরনের প্রশ্নের পরিবর্তে তাকে বলতে পারেন, আজ কি তোমার বানান চেক করেছো?

২. যথোপযুক্ত সময় নির্ধারণ: স্কুলের ঠিক পরেই সন্তানকে কিছু জিজ্ঞাসা না করাই ভাল।  বরং এর পরিবর্তে কিছুটা সময় অপেক্ষা করুন। পরে একটি উপযুক্ত সময়ে তার কাছে আপনি যা জানতে চান, তা জিজ্ঞাসা করতে পারেন। এ জন্য একটি উপযুক্ত সময় হতে পারে শিশুটি যখন তার পছন্দের খেলা খেলবে, কিংবা নাস্তা খাওয়ার যখন সে একটু শান্ত হয় অথবা যখন রাতের খাবার খায় তখন। এমনকি পরের দিন সকালে স্কুলে যাওয়ার পথেও তাকে আপনার সেই প্রশ্নটি জিজ্ঞাসা করতে পারেন।

প্রতিদিন ডিনারের সময় তার সঙ্গে এমনভাবে কথোপকথন করুন, যা তাকে আপনার বিভিন্ন জিজ্ঞাসার উত্তর প্রস্তুত করতে সাহায্য করবে। মানুষ রাতের খাবারের টেবিলে দিনের কঠিন বা বিরক্তিকর ও আনন্দদায়ক কিছু, যা তার সঙ্গে সারা দিন ঘটেছে তা অন্যদের সঙ্গে শেয়ার করতে পছন্দ করে।

৩. অবকাশ দেওয়া: মুখোমুখি কথোপকথন শিশুর জন্য চাপ তৈরি করতে পারে। এটি তার কাছে জেরা করার মতো লাগতে পারে। এ কারণেই মনোবিজ্ঞানীরা থেরাপি চেয়ারগুলো সামান্য কোণাকোণি করে স্থাপন করেন, যাতে একটি শান্ত, স্বাচ্ছন্দ্যময় পরিবেশ তৈরি হয়। এতে কঠিন বিষয়গুলোও প্রকাশ করা সহজ হয়।

তাই মুখোমুখি কথা বলা এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন। বরং বিভিন্ন কাজের সময় তাকে পাশে রাখুন। যেমন- হাঁটা বা গাড়ি চালানো, কারুশিল্প করা, বিভিন্ন খেলাধুলা কিংবা রান্না করা ইত্যাদি। অথবা আপনি প্রথমে আপনার সম্পর্কে কথা বলে কথোপকথনের একটি সুযোগ তৈরি করতে পারেন।

কথোপনের উপযুক্ত সময় 

কথোপকথনের সময় সন্তানের জন্য একটি স্বস্তিদায়ক ও নিরাপদ পরিবেশ তৈরি করতে হবে। এজন্য কয়েকটি বিষয় বিবেচনায় রাখতে হবে।

১. মনোযোগ দিয়ে শুনুন: যদি আপনার সন্তান কোনও কিছু বলতে শুরু করে, তাহলে আপনি তার প্রতি পূর্ণ মনোযোগ দিন। তাকে উৎসাহ দিন কথা বলতে। এ সময় অবশ্যই ফোন দূরে রাখবেন। সে যেন বুঝতে পারে আপনি তার কথা মনোযোগ দিয়ে শুনছেন। আপনার এই আচরণ তাকে এমন অনুভূতি দিতে সাহায্য করবে যে, আপনি তার কথা মনোযোগ দিয়ে শুনছেন এবং বোঝার চেষ্টা করছেন। 

যদি আপনার সন্তান গুরুত্বপূর্ণ কিছু বলতে শুরু করে। আর সে যদি বুঝতে পারে যে, আপনি তাকে সমর্থন করছেন না বা তার প্রতি মনোযোগ দিচ্ছেন না, তাহলে পরবর্তীতে সে আপনার সঙ্গে খোলামেলা কথা বলতে আগ্রহী হবে না। 

২. সহানুভূতিশীল এবং কৌতূহলী হোন: সন্তান যখন কথা বলে তখন তাদের বিভিন্ন সমস্যা খুঁজে বের করে সেগুলোর ‘সমাধান’ বা ‘শিক্ষা’ দেওয়ার চেষ্টা করবেন না। সেই সঙ্গে তাদের কৌতুহলী প্রশ্নে ভয় পাবেন না। এ সময় নীরব দর্শকের ভূমিকায় থাকবেন না। বরং তাকে উৎসাহ দিন কথোপকথন এগিয়ে নিতে। এভাবে শিশুকে তার নিজস্ব অভিজ্ঞতা এবং প্রতিক্রিয়াগুলোর মালিক হতে দিন।

৩. অন্তর্নিহিত শক্তি উদযাপন করুন: যখন আপনার সন্তান কথা বলছে, তখন আপনার সন্তান যা ভাগ করে নিয়েছে তার অন্তর্নিহিত শক্তি এবং মূল্যবোধগুলো শুনুন ও বোঝার চেষ্টা করুন। একজন অভিভাবক যখন সন্তানের শক্তি বা দক্ষতার ক্ষেত্র তুলে ধরে তখন শিশু নিজেকে আরও বেশি বলিষ্ঠ ও আত্মবিশ্বাসী মনে করে।

৪. ফলোআপ: যদি আপনার সন্তান সমসাময়িক বিষয়গুলো সম্পর্কে কথা বলে, তাহলে তাকে পুনরায় জিজ্ঞাসা করুন। যেমন বলতে পারেন, গত সপ্তাহে তুমি বলেছিলে স্কুলে বড়দের সঙ্গে ক্রিকেট খেলতে গিয়ে একটু নার্ভাস ছিলে, এখন কেমন লাগছে?। তখন সে বুঝবে যে আপনি তার প্রতি মনোযোগী। তথ্যসূত্র: দ্য স্ট্রেইটস টাইমস

বিডি প্রতিদিন/একেএ
 

এই বিভাগের আরও খবর
নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা
গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন
গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
পেয়ারার পুষ্টিগুণ
পেয়ারার পুষ্টিগুণ
তেজপাতার স্বাস্থ্যগুণ
তেজপাতার স্বাস্থ্যগুণ
তীব্র গরমে ত্বক ভালো রাখবেন যেভাবে
তীব্র গরমে ত্বক ভালো রাখবেন যেভাবে
ছেলেদের রূপচর্চায় যত ভ্রান্ত ধারণা
ছেলেদের রূপচর্চায় যত ভ্রান্ত ধারণা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
গ্রীষ্মে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখবে যেসব ফল
গ্রীষ্মে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখবে যেসব ফল
গরমে এসি ছাড়াও যেভাবে ঘর থাকবে ঠাণ্ডা
গরমে এসি ছাড়াও যেভাবে ঘর থাকবে ঠাণ্ডা
গরমে ফুটি ফলের যত উপকার
গরমে ফুটি ফলের যত উপকার
গরমে চুলের জন্য দরকার বাড়তি যত্ন
গরমে চুলের জন্য দরকার বাড়তি যত্ন
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

৭ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে