শ্রেণিকক্ষে পাঠদান শুরু হলে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম পরীক্ষামূলকভাবে শুরু হবে। ২০২৩ সাল থেকে শুরু হয়ে পর্যায়ক্রমে ২০২৫ সালের মধ্যে পুরো কার্যক্রম চালু করা হবে বলে মন্ত্রী জানান।
বুধবার দুপুরে চাঁদপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে ফরিদ্গঞ্জ, কচুয়া ও হাইমচরের নব-নির্বাচিত ৩১ জন চেয়ারম্যানের শপথ গ্রহণ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। এর আগে তিনি শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগদান করেন।
মন্ত্রী আরও বলেন, নতুন শিক্ষা কারিকুলামে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার উপর ভিত্তি করে আমাদের শিক্ষার্থীরা যেন বিজ্ঞানমনস্ক হয়, তারা যেন প্রযুক্তিবান্ধব হয়, প্রযুক্তি ব্যবহারে অভ্যস্ত হয়, যেন দক্ষ ও যোগ্য হয়ে উঠতে পারে। যে দক্ষতাগুলো মানুষের জীবনে প্রতিটি কাজে প্রয়োজন হয়ে পড়ে সেগুলো শিখে তারা যেন মূল্যবোধ নিয়ে বড় হয়। সেই গুণগত শিক্ষা এই কারিকুলামে নিশ্চিত করার চেষ্টা করা হবে।
সদ্য এইচএসসি পরীক্ষায় কৃতকার্য শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে মন্ত্রী বলেন, যত সংখ্যক শিক্ষার্থী এইচএসসিতে উত্তীর্ণ হয়েছে তার চেয়ে অধিক সংখ্যক আসন আমাদের রয়েছে। তাই শিক্ষার্থীদের ভর্তি হতে কোন অসুবিধা হবে না।
এসময় উপস্থিত ছিলেন চাঁদপুর জেলা প্রশাসক অঞ্জনা খান মজলিশ, পুলিশ সুপার মো. মিলন মাহমুদ, সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম নাজিম দেওয়ান, পৌর মেয়র মো. জিল্লুর রহমান জুয়েলসহ জেলা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
বিডি প্রতিদিন/এএম