শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:১৫, বুধবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ২০:২২, বুধবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২৫

সব ক্ষেত্রে পিআর পদ্ধতির নির্বাচন দাবি ইসলামী আন্দোলনের

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সব ক্ষেত্রে পিআর পদ্ধতির নির্বাচন দাবি ইসলামী আন্দোলনের

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, আমরা সব ক্ষেত্রে পিআর পদ্ধতির নির্বাচন চাই। তিনশ’ কিংবা চারশ’ আসন যাই হোক সব জায়গায় পিআর পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে। 

তিনি বলেন, পিআর পদ্ধতির নির্বাচন না হলে কোনও অবস্থাতেই পেশীশক্তি ও কালো টাকার ব্যবহার বন্ধ করা যাবে না। পিআর পদ্ধতি হলে কোনও ব্যক্তিকে নয়, প্রতীকে ভোট হবে। যে প্রতীক যত ভোট পাবে, সে অনুযায়ী তাদের প্রতীক সংসদে আসন পাবে। এমন পদ্ধতির নির্বাচন বাংলাদেশের মানুষ প্রত্যাশা করে। 

বুধবার সকালে রাজধানীর পুরানা পল্টনের হোটেল পুষ্পদামে ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন বাংলাদেশ-এর নবনির্বাচিত কেন্দ্রীয় কমিটির শপথ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ খলিলুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি জেনারেল কে এম বিল্লাল হোসেনের পরিচালনায় এতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন- ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান। 

এতে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সহ-প্রচার ও দাওয়াহ বিষয়ক সম্পাদক শহিদুল ইসলাম কবির, ইসলামী শ্রমিক আন্দোলনের সিনিয়র সহ-সভাপতি মাওলানা ছিদ্দিকুর রহমান ও সহ-সভাপতি মুফতী মোস্তফা কামাল।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেন, সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবে ৫০৫টি আসনের প্রস্তাব করা হয়েছে। যার মধ্যে ১০৫ আসন আনুপাতিক হারে উচ্চকক্ষ, ৩০০ আসন নিম্নকক্ষ ও ১০০ আসন নারীদের জন্য সংরক্ষিত বলা হয়েছে। 

তিনি বলেন, আমরা কোটাবিরোধী আন্দোলন করেছিলাম কোনও সংরক্ষিত থাকবে না। তাই মহিলাদের জন্য সংসদে কোনও সংরক্ষিত আসন চাই না। মহিলাদের জন্য আমরা সাধারণ নির্বাচন চাই। মহিলাদের সমান অধিকারের কথা বলে তাদের জন্য সংরক্ষিত আসন রাখা মানে তাদেরকে অপমান করা।

মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেন, মহিলাদেরকে অযোগ্য মনে করে এটা করা হয়। মহিলাদেরকে অযোগ্য মনে করবেন না। তাদেরকে লড়তে দিন, সংরক্ষিত আসন আমরা চাই না। মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত আসন করার অর্থ তাদেরকে দুর্বল করা। কোনও মহিলা লড়াই করতে পারবে না- এমন প্রস্তাব আমরা করলে প্রশ্ন করা যেত আমি মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত আসন চাই না। আমি চাই সকলে সরাসরি ভোটে লড়াই করবে।

তিনি বলেন, তড়িঘড়ি করে নির্বাচন প্রসঙ্গে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমীর বলেন, সংস্কারের পূর্বে কোনও নির্বাচন দেওয়া হলে সে নির্বাচন ব্যর্থ হবে। ছাত্র-জনতা ও আমরা জীবনের মায়া ত্যাগ করে রাস্তায় ঝাপিয়ে পড়েছিলাম। আমাদের রক্ত ও ত্যাগের উপরে ফ্যাসিস্ট বাংলাদেশ থেকে হটতে বাধ্য হলেও এখন আবার নব্য ফ্যাসিস্ট বাংলাদেশকে দখল করেছে। এক চাঁদাবাজ তাড়িয়ে আরেক চাঁদাবাজকে বসানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে।

মুফতি ফয়জুল করীম বলেন, লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচন দিলে সে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে। মানুষ আবারও ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত হবে। 

তিনি বলেন, আমরা অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন চাই। যে নির্বাচনে সকল ভোটাররা তার ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে। সকল ভোটাররা নির্বিঘ্নে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে। যেখানে পেশীশক্তি থাকবে না। কালো টাকার ছড়াছড়ি থাকবে না। ভোটাররা যাতে তাদের আদর্শ, নীতিবান মনের মত প্রার্থীকে ভোট দিতে পারে এমন পরিবেশ চাই।

তিনি আরও বলেন, বিগত সরকার সকল প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করে ফেলেছে। এগুলোকে সচল করার মতো কার্যকরী সংস্থা চাই। 

বিচার বিভাগের স্বাধীনতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ফ্যাসিস্ট আমলে বিচার বিভাগে কেউ কেউ খালাস তো দূরের কথা জামিনও পায়নি। এখন এমন কি হলো? ফ্যাসিস্ট যাবার সাথে সাথে বড় বড় মামলা নিষ্পত্তি হয়ে গেল। সবকিছু শেষ হয়ে গেছে। তার অর্থ হচ্ছে বিচার বিভাগে স্বাধীনতা নাই। কোনও কোনও দলের নিয়ন্ত্রণে বা তাদের ইঙ্গিত চলছে। এজন্য আমরা বিচার বিভাগের স্বাধীনতা চাই। 

মুফতি ফয়জুল করীম বলেন, একটি ভালো রাষ্ট্রের বড় প্রমাণ হলো বিচার বিভাগের স্বাধীনতা। স্বাধীন বিচার বিভাগ হলে বিচারকরা আইন অনুযায়ী বিচার করবে। কোনও সরকারের প্রেসারে তারা বিচার করবে না। কারও ইঙ্গিতে তারা বিচার করবে না। আমি চাই এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগের কারও বিচার হলে সেখানে যাতে কোনও চাপ প্রয়োগ করা না হয়। আবার যদি আইনের মাধ্যমে আমাকেও আটকে দেওয়া হয় সেখানে যাতে প্রেসার ক্রিয়েট করা না হয়। বিচারকরা রায় লিখতে গিয়ে মনের মধ্যে চাকরি থাকা বা না থাকা নিয়ে যাতে ভীতি সৃষ্টি না করে, পদোন্নতি নিয়ে যেন টেনশন না থাকে। বিচারকদের মনে চাকরি থাকা না থাকা ও পদোন্নতি হওয়া না হওয়া টেনশন থাকলে তাদের দ্বারা ন্যায়বিচার সম্ভব হবে না।

তিনি বলেন, কমপক্ষে এক জায়গায় নিরপেক্ষ থাকা উচিত তা হলো বিচার বিভাগের পূর্ণ স্বাধীনতা। আমরা কামনা করি কারও ইঙ্গিতে বিচার হবে না, বরং বিবেক বুদ্ধির মাধ্যমে ইনসাফের সাথে বিচার হতে হবে। বিচারকদের আদেল ও ন্যায় বিচারক হতে হবে। বিচারকরা মানিক মার্কা বিদ্বেষ ও ঘৃণায় ভরপুর থাকলে তার পক্ষে ন্যায় বিচার করা সম্ভব হবে না। আমি বিচারকদের নিরপেক্ষতা চাই। আদেল ও ইনসাফগার বিচারক হোক- এটা চাই। 

তিনি আরও বলেন, বিচারক ও বিচারালয়ের স্বাধীনতা চাই। দেশের বিচারালয় স্বাধীন না থাকলে, সে দেশে কোনও মানুষ বসবাস করতে পারে না।

বিডি প্রতিদিন/একেএ
 

এই বিভাগের আরও খবর
হাসনাত আবদুল্লাহর ওপর হামলা ‘কাপুরুষোচিত’: জামায়াত আমির
হাসনাত আবদুল্লাহর ওপর হামলা ‘কাপুরুষোচিত’: জামায়াত আমির
ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় শিবির সভাপতির নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় শিবির সভাপতির নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
ভারত পানিকে যুদ্ধাস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেছে : মির্জা আব্বাস
ভারত পানিকে যুদ্ধাস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেছে : মির্জা আব্বাস
‘বিএনপি সংবাদপত্রের স্বাধীনতার জন্য সবচেয়ে বেশি কাজ করেছে’
‘বিএনপি সংবাদপত্রের স্বাধীনতার জন্য সবচেয়ে বেশি কাজ করেছে’
বাংলাদেশে কত তাড়াতাড়ি নির্বাচন, জানতে চেয়েছে রাশিয়া : আমীর খসরু
বাংলাদেশে কত তাড়াতাড়ি নির্বাচন, জানতে চেয়েছে রাশিয়া : আমীর খসরু
অনতিবিলম্বে জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করুন : ফারুক
অনতিবিলম্বে জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করুন : ফারুক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
সাংবাদিকদের সুরক্ষা নিশ্চিতে আসুন ঐক্যবদ্ধ হই : তারেক রহমান
সাংবাদিকদের সুরক্ষা নিশ্চিতে আসুন ঐক্যবদ্ধ হই : তারেক রহমান
ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত
ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত
সর্বশেষ খবর
ম্যাক্সওয়েলের চোটে আইপিএলে সুযোগ বিধ্বংসী ওয়েনের
ম্যাক্সওয়েলের চোটে আইপিএলে সুযোগ বিধ্বংসী ওয়েনের

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়া শ্রমবাজার উন্মুক্তের দাবিতে বায়রার মানববন্ধন
মালয়েশিয়া শ্রমবাজার উন্মুক্তের দাবিতে বায়রার মানববন্ধন

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সামাজিক নিঃসঙ্গতায় এআই হতে পারে সহচর, বিকল্প নয়: জাকারবার্গ
সামাজিক নিঃসঙ্গতায় এআই হতে পারে সহচর, বিকল্প নয়: জাকারবার্গ

১৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কাশ্মীর নিয়ে ভারত-পাকিস্তান বিরোধ নিরসনে সহায়তার প্রস্তাব রাশিয়ার
কাশ্মীর নিয়ে ভারত-পাকিস্তান বিরোধ নিরসনে সহায়তার প্রস্তাব রাশিয়ার

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতি নিয়ে আজ বৈঠকে বসছে নিরাপত্তা পরিষদ
ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতি নিয়ে আজ বৈঠকে বসছে নিরাপত্তা পরিষদ

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ক্ষুধায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৫ বছরের কম বয়সী সাড়ে ৩ হাজার শিশু
গাজায় ক্ষুধায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৫ বছরের কম বয়সী সাড়ে ৩ হাজার শিশু

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের যেসব সুপারিশ
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের যেসব সুপারিশ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ শুরু করেছে ভারত!
কাশ্মীরে জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ শুরু করেছে ভারত!

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের কর্মবিরতি পালন
ঠাকুরগাঁওয়ে বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের কর্মবিরতি পালন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে গবেষণায় দক্ষতা বৃদ্ধিতে দুই দিনব্যাপী কর্মশালা
গোবিপ্রবিতে গবেষণায় দক্ষতা বৃদ্ধিতে দুই দিনব্যাপী কর্মশালা

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের জানাজা সম্পন্ন
সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের জানাজা সম্পন্ন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

যশোরে ইউপি চেয়ারম্যানসহ আওয়ামী লীগের সাত নেতাকর্মী গ্রেফতার
যশোরে ইউপি চেয়ারম্যানসহ আওয়ামী লীগের সাত নেতাকর্মী গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের কর্মবিরতি
মানিকগঞ্জে বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের কর্মবিরতি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারের দেওয়া ক্ষতিপূরণের টাকা দিয়ে হত্যায় অভিযুক্তকে খুন!
সরকারের দেওয়া ক্ষতিপূরণের টাকা দিয়ে হত্যায় অভিযুক্তকে খুন!

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে পর্যটকবাহী চার নৌকা ডুবে নয়জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ১
চীনে পর্যটকবাহী চার নৌকা ডুবে নয়জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ১

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অভিযান আরও বিস্তৃত করার অনুমোদন দিল ইসরায়েল
গাজায় অভিযান আরও বিস্তৃত করার অনুমোদন দিল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট
কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে মনোনয়ন পেল ‘মাস্তুল’
স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে মনোনয়ন পেল ‘মাস্তুল’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের ঐতিহাসিক আলকাট্রাজ কারাগার পুনরায় চালুর নির্দেশ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের ঐতিহাসিক আলকাট্রাজ কারাগার পুনরায় চালুর নির্দেশ ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাঙামাটিতে তরুণদের ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ সম্পন্ন
রাঙামাটিতে তরুণদের ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যা : কক্সবাজারের সাবেক এমপি জাফর রিমান্ডে
যুবদল নেতা হত্যা : কক্সবাজারের সাবেক এমপি জাফর রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে চোখের চিকিৎসাব্যবস্থা আন্তর্জাতিক মানের
বাংলাদেশে চোখের চিকিৎসাব্যবস্থা আন্তর্জাতিক মানের

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বনশ্রীতে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
বনশ্রীতে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সোনার খনিতে অপহৃত ১৩ নিরাপত্তাকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
পেরুর সোনার খনিতে অপহৃত ১৩ নিরাপত্তাকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪
হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার ঘণ্টা বিলম্বে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিল বনলতা এক্সপ্রেস
চার ঘণ্টা বিলম্বে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিল বনলতা এক্সপ্রেস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ বিয়ে, নিঃসঙ্গ মৃত্যু, কাজহীন ১৮ বছর: বলিউড ভিলেনের করুণ পরিণতি
৫ বিয়ে, নিঃসঙ্গ মৃত্যু, কাজহীন ১৮ বছর: বলিউড ভিলেনের করুণ পরিণতি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ
এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন
ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে
পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত
বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা
১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ
পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন
বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!
ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা
গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র
১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান
হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের দাম কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম
শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান
মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!
হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ
হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি
মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট
টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী ইসরাতকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী ইসরাতকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি
এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা
নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট
সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরবানির ঈদের জন্য পশু আমদানি করা হবে না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
কোরবানির ঈদের জন্য পশু আমদানি করা হবে না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!

সম্পাদকীয়

ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি
ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস
ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস

পেছনের পৃষ্ঠা

রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান
রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব
মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে
৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে

নগর জীবন

আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’
আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা
অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর
কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন
রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন

শোবিজ

‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!
‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!

মাঠে ময়দানে

হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক
খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক

নগর জীবন

হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া
হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...
যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...

শোবিজ

ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা
ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা

নগর জীবন

সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর
সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর

শোবিজ

হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ
হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ

মাঠে ময়দানে

আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি
আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক
চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা
নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই
বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাকাভিত্তিক মঞ্চ কেন প্রয়োজন
এলাকাভিত্তিক মঞ্চ কেন প্রয়োজন

শোবিজ

গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর
গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর

শোবিজ

কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান
কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল
বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল

মাঠে ময়দানে

জয়ে ফিরল মেসির মায়ামি
জয়ে ফিরল মেসির মায়ামি

মাঠে ময়দানে