শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

একুশ আমাদের ভাষা ও সংস্কৃতির লড়াই

আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
একুশ আমাদের ভাষা ও সংস্কৃতির লড়াই

ঢাকায় একুশের শহীদ মিনারে যাই না অনেকদিন হয়ে গেল। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর সম্ভবত ১৯৭৩ সালে শেষবারের মতো গিয়েছিলাম। তারপর দেশ ছেড়ে প্রবাসী হয়েছি। আর যাওয়া হয়নি। মাঝখানে খালেদা জিয়ার সরকারের আমলে একবার এবং হাসিনা সরকারের আমলে আরেকবার ফেব্রুয়ারি মাসে ঢাকায় গিয়েছিলাম। বাংলা একাডেমিসহ নানা প্রতিষ্ঠানের একুশের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছি। কিন্তু মধ্য রাতের ওই গণবন্যার ঢেউয়ে মিশে শহীদ মিনারে গিয়ে আর দাঁড়াইনি। টেলিভিশনে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, বিরোধীদলীয় নেতা থেকে শুরু করে আরও শয়ে শয়ে মানুষের পুষ্পস্তবক অর্পণের দৃশ্য দেখেছি। ঠিক একুশের গানটি নয়, তার যান্ত্রিক সুরমূর্ছনা বারবার বাজতে শুনেছি।

আমি একুশের সরকারি আনুষ্ঠানিকতার সঙ্গে নিজেকে মেলাতে পারি না। কথাবিহীন শুধু যান্ত্রিক সুরে যেন ভাষার গানটিও আর খুঁজে পাই না। তবু বছর বছর একুশে উদ্যাপন করি। এ বছরও একুশকে নিয়ে লিখছি। প্রতি বছর টেলিভিশনের সাক্ষাৎকার গ্রহণকারীরা আমার কাছে এসে ভিড় করেন। বলেন, একুশের গানটি কীভাবে লিখলেন? গানটি লেখার সময় আপনার মনের কী অভিব্যক্তি ছিল তা একটু খুলে বলুন।

তাঁদের বলি, গত ৬৬ বছরে এ কথা হাজারবার বলেছি, আর কত বলব! এই গান লেখা নিয়ে বাংলা একাডেমি ‘একটি গানের জš§কথা’ নামে একটি ছোট পুস্তিকাও বের করেছে। একই কথা কতবার বলব আর লিখব? তার চেয়ে আপনারা কেন আমার কাছে জানতে চান না, পঞ্চাশের দশকের সেই ঝোড়ো হাওয়ার দিনগুলোতে একুশে আর বর্তমানের একুশের মধ্যে কী পার্থক্য আমি দেখছি? ৬৭ বছর আগে যে লক্ষ্য সামনে নিয়ে কয়েকজন দামাল তরুণ ঢাকার রাজপথে বুকের রক্ত ঢেলেছিলেন, তাঁদের লক্ষ্য কি অর্জিত হয়েছে? বাংলা ভাষা কি বিশ্বের সেরা ভাষাগুলোর অন্যতম হয়েছে? সাহিত্যের ভাষা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিজ্ঞান ও নবপ্রযুক্তির ভাষা হওয়ার মতো উন্নতির ধাপে পৌঁছেছে? প্রকৃত অর্থেই বাংলাদেশের রাষ্ট্রভাষা হয়েছে? যদি এই প্রশ্নগুলোর একটির উত্তরও হ্যাঁ হতে না পারে, তাহলে তার কারণ কী তা কি আপনারা আমার বা অন্য কারও কাছে কোনো দিন জানতে চেয়েছেন? ৬০ বছর ধরে কেবল গান লেখার ইতিহাস শুনে কী হবে?

তবু ইতিহাস বলি। বলতে হয় কারণ, আমাদের নবপ্রজম্ম তাদের গৌরবের ইতিহাস জানতে চায়। তাদের গৌরবের বড় ইতিহাস দুটি- একটি ভাষা আন্দোলনের এবং অন্যটি স্বাধীনতা যুদ্ধের। এই দুটি ইতিহাস পরস্পর সম্পৃক্ত। আমরা বলি, ভাষা আন্দোলন থেকে স্বাধীনতাযুদ্ধের সূচনা। এই স্বাধীনতাযুদ্ধের ইতিহাসকে বিকৃত করার চেষ্টা হয়েছে। ভাষা আন্দোলনের ইতিহাসকে ততটা বিকৃত করা সম্ভব হয়নি। মাঝখানে গোলাম আযমের মতো একাত্তরের এক ঘৃণ্য যুদ্ধাপরাধী নিজেকে ভাষাসংগ্রামী বলে দাবি করে এই সংগ্রাম ও তার সংগ্রামীদের অমর্যাদা ঘটানোর চেষ্টা করেছিলেন। তা সফল হয়নি।

মাঝে মধ্যে মনে হয়, আমাদের ভাষাসংগ্রামের ইতিহাসটি ঘুমিয়ে রয়েছে। তার সুপ্তি ভাঙানো না গেলে আমাদের সামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক মুক্তিসংগ্রামের সঠিক ইতিহাসটি মুক্তি পাবে না। আর তা মুক্তি না পেলে আমাদের সার্বিক জাতীয় পরিচয়টি চিহ্নিত ও প্রতিষ্ঠিত হবে না। বায়ান্নর ভাষাসংগ্রামের ইতিহাস কেউ কেউ লিখেছেন। তাতে আংশিক সত্য রয়েছে। পুরো সত্য বেরিয়ে আসেনি। এই পুরো সত্য জানার জন্য দলনিরপেক্ষ সত্যান্বেষী গবেষক ও ইতিহাসবিদ প্রয়োজন। তাঁরা কোথায়?

৬৬ বছর আগে যখন একুশে উদ্যাপন ছিল নিষিদ্ধ, তখন একুশের ভোরে ফাল্গুনের শিশিরস্নাত ঘাসে পা ফেলে ঢাকার রাজপথে প্রভাতফেরিতে যোগদান, সবার সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়ে ভাষার গান গেয়ে আজিমপুর কবরস্থানে গিয়ে শহীদদের কবরে ফুল ছিটানোর মধ্যে যে সমাহিত ভাবগাম্ভীর্য, বুকে শোকাগ্নির সঙ্গে শপথের সমন্বয়, শহীদদের সঙ্গে একাত্মতা ও আত্মীয়তাবোধ ছিল, বর্তমানের মহাসমারোহে আনুষ্ঠানিকতাপূর্ণ একুশের মধ্যরাতের অনুষ্ঠানেও সেই প্রণোদনা আমি অন্তত আর খুঁজে পাই না। একুশের শহীদ মিনারে তাই মাঝে মধ্যেই যাই। কিন্তু ওই মধ্যরাতের অনুষ্ঠানে আর নয়। কয়েক বছর আগে, হাসিনা সরকারের আমলেই, আমি যখন এক ফেব্রুয়ারি মাসে ঢাকায়, তখন একুশের মধ্য রাতের এই অনুষ্ঠান টেলিভিশনে দেখতে দেখতে আমার একটি উপমা হঠাৎ মনে জেগেছিল। মনে হচ্ছিল, একুশে যেন রূপকথার রাক্ষসপুরীর বন্দিনী এক রাজকুমারী। রাক্ষসরা সোনার কাঠি আর রুপার কাঠির পরশ বুলিয়ে রাজকন্যাকে ঘুম পাড়িয়ে রেখেছে। তাদের প্রয়োজন হলে তাকে জাগায়। এই রাজকন্যার সন্ধানে নেমেছেন এক নিরস্ত্র রাজকুমার। রাজকন্যাকে রাক্ষসপুরী থেকে উদ্ধার তাঁর ব্রত। তিনি সাত সমুদ্র তেরো নদী, নানা বাধাবিঘ্ন অতিক্রম করে রাক্ষসপুরীতে এসেছেন। লুকিয়ে আছেন রাক্ষসদের ভয়ে। অচেতন রাজকন্যা তাঁরই জন্য অপেক্ষমাণ। রাজকুমারও অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন, কখন রাক্ষস বধ করে রাজকন্যাকে উদ্ধার করতে সক্ষম হবেন।

আমাদের ভাষা আন্দোলনের দিনটি, অর্থাৎ একুশেও       যেন এখন আনুষ্ঠানিকতার রাক্ষসপুরীতে বন্দী ও  ঘুমন্ত। তাকে জাগিয়ে তোলার কেউ নেই। আর সে না জাগলে গতিহারা বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতিরও যেন গতি ফিরে পাওয়ার সুযোগ নেই। এককালে সংস্কৃত ভাষা যেমন পণ্ডিতকুলের নস্যাধারে বা নস্যির কৌটায় বন্দী হয়ে গিয়েছিল, বাংলা ভাষাও তেমনি এখন ভাষাপণ্ডিতদের বার্ষিক শাস্ত্র্যায়ণমন্ত্রের কৌটায় বন্দী।

ভাষার এই বন্দিত্ব ঘোচাতে পারে নবপ্রজম্মের তারুণ্য। পণ্ডিতদের পাণ্ডিত্য নয়, ভাষাকে বেগবান করতে পারে তারুণ্যের সাহসিকতা। একুশকে আনুষ্ঠানিকতার রাক্ষসপুরী থেকে উদ্ধার করতে পারে একটি নতুন ভাষা আন্দোলন। অবিভক্ত বাংলায় যেমন বাংলাকে বাবুভাষার খপ্পর থেকে জনভাষায় রূপান্তরের আন্দোলন হয়েছিল, আন্দোলন হয়েছিল বাবুসাহিত্যকে গণসাহিত্যে রূপান্তরের, তেমনি বাংলাদেশে এখন বাংলা ভাষাকে শাসক এলিট শ্রেণির তথাকথিত গবেষণার পাষাণঘেরা প্রকোষ্ঠ থেকে মুক্ত করে আবার জনজীবনে ব্যবহারিক ভাষায় পরিণত করার একটি সাহসী আন্দোলন দরকার। এই আন্দোলনের পুরোভাগে ভাষাপণ্ডিত নয়, সাহসী ও তরুণ ভাষাসৈনিক প্রয়োজন।

বাংলা ভাষার যখন কোনো রাষ্ট্রীয় পাহারা ছিল না, সরকারি আনুকূল্য ছিল না, তখন বাংলা ভাষার যে সংগ্রামী ও সাহসী চেহারা ছিল, আজ তা নেই। এখন বাংলা ভাষা একটি রাষ্ট্রের ভাষা, তার সরকারি পাহারা রয়েছে, দেশের অভিজাত এলিট শ্রেণি তাকে জাতিচ্যুত করে রাখেনি; তারপরও তার বিপদের সীমা নেই। ইংরেজি ও হিন্দির দাঁতখিচুনিতে বাংলা ভাষা এখন বিব্রত। ইংরেজির কলোনিয়াল দাপট ও হিন্দি ভাষার নব্য কলোনিয়াল অনুপ্রবেশে বাংলা ভাষা এখন নিজগৃহে পরবাসী। এর চেয়ে অন্য দেশের মতো বিদেশি ভাষা হিসেবে বাংলাদেশে ইংরেজি ও হিন্দি ভাষা ভালোভাবে শিক্ষাদান করা উচিত। ইংরেজি শিক্ষা বাতিল করা তো একেবারেই উচিত নয়। কারণ ইংরেজি এখনো আমাদের জন্য বাইরের জগতের সঙ্গে সম্পর্ক ও সংযোগের একমাত্র জানালা।

কিন্তু বিদেশি ভাষার ওপর নির্ভরতা চিরকালের জন্য হলে বিপদের কথা। ইংরেজি ভাষা এককালে ফরাসি ভাষানির্ভর ছিল। অভিজাত শ্রেণি সেই নির্ভরতা কাটাতে চায়নি। অনভিজাত শ্রেণি যুদ্ধ করে সেই নির্ভরতা কাটিয়েছে। আমাদের অভিজাত শ্রেণি তো উর্দু ও ফারসির মোহ বহুকাল কাটাতে পারেনি; ইংরেজির মোহ কাটানো তো দূরের কথা। পণ্ডিতকুলের একটা অংশও বাংলা ভাষাকে মৌখিক সমর্থন দিয়ে দূরে থেকেছেন। ভাষার জন্য সংগ্রামে নামেননি।

সংগ্রাম করেছেন রাস্তার মানুষ, সাধারণ তরুণরা- বরকত, সালাম, রফিক, জব্বার; তাঁরা কেউ আমাদের অভিজাত শ্রেণি বা পণ্ডিতকুলের কেউ ছিলেন না। ভাষার জন্য তাঁরা অকাতরে প্রাণ দান করেছেন। আজ তাদের অসমাপ্ত আন্দোলন স্থবির, মুখ থুবড়ে পড়েছে। তাকে সাহসের সঙ্গে সামনে এগিয়ে নিতে পারে সচেতন তরুণরাই। স্বাধীনতা আন্দোলনের এত ইতিহাস-বিকৃতির পরও যদি শাহবাগে তরুণ প্রজম্মের মঞ্চে জয় বাংলা স্লোগান নতুন জীবন পেতে পারে, একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচারদণ্ডের দাবিতে নবপ্রজম্ম আন্দোলনে উত্তাল হয়ে উঠতে পারে, তাহলে বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন কেন ৬৫ বা ৬৭ বছর পর এ যুগের তরুণদের নেতৃত্বে আবার আনুষ্ঠানিকতা থেকে আন্দোলনে রূপ নিতে পারবে না? আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধ যেমন অসমাপ্ত, তেমনি ভাষাসংগ্রামও অসমাপ্ত। দুটি যুদ্ধকেই সমাপ্তির পথে টেনে নেওয়া প্রয়োজন এবং তা পারে সচেতন তরুণসমাজ। এজন্য প্রণোদনা প্রয়োজন। এই প্রণোদনা আসতে পারে স্বতঃস্ফূর্তভাবে শাহবাগ মঞ্চের প্রণোদনার মতো। সে জন্য আমাদের প্রগতিশীল সংস্কৃতিসেবী সমাজ কি অনির্দিষ্টকাল অপেক্ষা করবে, না সেই স্বতঃস্ফূর্ত প্রণোদনার দিনটি এগিয়ে আনার জন্য নিজেরাও সক্রিয় হবে?

বায়ান্নর প্রণোদনা সৃষ্টির পেছনেও তখনকার অভিজাত ও প্রতিষ্ঠিত বুদ্ধিজীবীরা নন, ছিলেন তখনকার সচেতন তরুণ প্রগতিশীল বুদ্ধিজীবী ও সংস্কৃতিকর্মীরা। মাহবুবুল আলম চৌধুরীর চট্টগ্রাম থেকে প্রকাশিত সীমান্ত, সিলেট থেকে প্রকাশিত পীর হাবিবুর রহমানের নিশান, মাহমুদ আলীর সাপ্তাহিক নও বেলাল, ঢাকার অগত্যা সেই পঞ্চাশের দশকের সূচনাতেই আমাদের ভাষা ও সংস্কৃতির লড়াইয়ের একটা ভিত তৈরি করেছিল। সেই ভিত্তি থেকেই ভাষা আন্দোলনের সূচনা এবং বায়ান্নতে যার বিস্ফোরণ। গোড়া থেকেই এ আন্দোলন ছিল ধর্মান্ধতা ও সাম্প্রদায়িকতার দূষণবর্জিত।

ভাষা আন্দোলন সম্পর্কে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটি চমৎকার কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, ‘ভাষা আন্দোলনে নেমেই আমরা ভালোভাবে বুঝতে পারি, আমাদের ভাষা যেমন ধর্ম ও সাম্প্রদায়িকতার গণ্ডিতে বন্দী নয়; বরং হিন্দু-মুসলমান, বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সবার ভাষা; তেমনি আমাদের দেশটিও কোনো ধর্ম সম্প্রদায়ের বা বর্ণ সম্প্রদায়ের একার দেশ নয়; এটা সব ধর্মের, সব বর্ণের মানুষের মিলিত দেশ। এই উপলব্ধি থেকে বাংলাদেশের, বিশেষ করে বাঙালি মুসলমানের রাজনীতির ধারাও বদলে যায়।’

বাংলাদেশে এই অসাম্প্রদায়িক ও গণতান্ত্রিক রাজনীতির ধারাকে যত বাধাগ্রস্ত করার ও পশ্চাৎমুখী করার অপচেষ্টা হচ্ছে, তা আমাদের লোকায়ত ভাষা ও সংস্কৃতির গায়েও কালি ছিটাচ্ছে। তাই সর্বজনীন ও বিশ্বজনীন বিকাশকে অবরোধ করে রাখছে। এই অবরোধ ও দিবস পালনের প্রথাগত আনুষ্ঠানিকতা থেকে ভাষা-বিকাশের গতিময়তা মুক্ত করতে হবে এবং আনুষ্ঠানিকতা থেকে আবার তাকে আন্দোলনে রূপান্তর করতে হবে।

এই কাজটা বলা যত সহজ, করা তত সহজ নয়। কাজটা করতে পারে একটি আত্মসংশোধিত তরুণ সমাজ, যার অভাব আজ বড় বেশি। আমাদের বুদ্ধিজীবীদের একটা বড় অংশ আজ যেমন বুদ্ধিভ্রষ্ট, তেমনি তরুণ সমাজেরও একটা বড় অংশ চরিত্রভ্রষ্ট। দেশের ভ্রষ্ট রাজনীতিও এ ব্যাপারে তাদের মদদ জোগাচ্ছে। এক্ষেত্রে আমাদের একমাত্র ভরসা একটি ক্ষুদ্র অথচ অপাপবিদ্ধ প্রগতিমুখী সংস্কৃতি সমাজ, যারা রাজনৈতিক বিভাজনে বিভক্ত হয়নি। তারা যদি দেশ ও জাতির এই দুঃসময়ে পঞ্চাশের তরুণ ও দুঃসাহসী সংস্কৃতি সমাজের মতো সচেতন ও সক্রিয় হয়, যে আন্দোলন গতিমুখ হারিয়েছে, তাতে সামান্য গতিও সৃষ্টি করতে পারে, তাহলে বর্তমানের স্থবিরতা ও জড়ত্ব অনেকটা কাটবে এবং ভাষা ও সংস্কৃতির একটি নতুন আন্দোলনও জম্ম নিতে পারে, যে আন্দোলন দেশের রাজনৈতিক আন্দোলনগুলোরও অধঃপতন ঠেকাবে এবং বর্তমানের চরম অবক্ষয় থেকে তরুণ প্রজম্মকে বাঁচাবে। হয়তো একুশ আবার তখন নতুন শক্তিতে জেগে উঠবে।

 

লেখক : ভাষাসংগ্রামী ও সাংবাদিক ।

এই বিভাগের আরও খবর
জল-জ্যোস্না
জল-জ্যোস্না
আমার একুশ অমর একুশ
আমার একুশ অমর একুশ
বায়ান্ন থেকে জুলাই গণ অভ্যুত্থান
বায়ান্ন থেকে জুলাই গণ অভ্যুত্থান
বুদ্ধিজীবী সমাজ ও আমাদের আন্দোলন-সংগ্রাম
বুদ্ধিজীবী সমাজ ও আমাদের আন্দোলন-সংগ্রাম
ভাষার জন্য রক্ত দেওয়ার অহংকার
ভাষার জন্য রক্ত দেওয়ার অহংকার
একুশ মানেই অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ
একুশ মানেই অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ
ভাষা আন্দোলনের রাজনৈতিক অর্থনীতি
ভাষা আন্দোলনের রাজনৈতিক অর্থনীতি
ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব
ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব
সর্বশেষ খবর
স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

এই মাত্র | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

১১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন
হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা