শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

একুশ আমাদের ভাষা ও সংস্কৃতির লড়াই

আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
একুশ আমাদের ভাষা ও সংস্কৃতির লড়াই

ঢাকায় একুশের শহীদ মিনারে যাই না অনেকদিন হয়ে গেল। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর সম্ভবত ১৯৭৩ সালে শেষবারের মতো গিয়েছিলাম। তারপর দেশ ছেড়ে প্রবাসী হয়েছি। আর যাওয়া হয়নি। মাঝখানে খালেদা জিয়ার সরকারের আমলে একবার এবং হাসিনা সরকারের আমলে আরেকবার ফেব্রুয়ারি মাসে ঢাকায় গিয়েছিলাম। বাংলা একাডেমিসহ নানা প্রতিষ্ঠানের একুশের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছি। কিন্তু মধ্য রাতের ওই গণবন্যার ঢেউয়ে মিশে শহীদ মিনারে গিয়ে আর দাঁড়াইনি। টেলিভিশনে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, বিরোধীদলীয় নেতা থেকে শুরু করে আরও শয়ে শয়ে মানুষের পুষ্পস্তবক অর্পণের দৃশ্য দেখেছি। ঠিক একুশের গানটি নয়, তার যান্ত্রিক সুরমূর্ছনা বারবার বাজতে শুনেছি।

আমি একুশের সরকারি আনুষ্ঠানিকতার সঙ্গে নিজেকে মেলাতে পারি না। কথাবিহীন শুধু যান্ত্রিক সুরে যেন ভাষার গানটিও আর খুঁজে পাই না। তবু বছর বছর একুশে উদ্যাপন করি। এ বছরও একুশকে নিয়ে লিখছি। প্রতি বছর টেলিভিশনের সাক্ষাৎকার গ্রহণকারীরা আমার কাছে এসে ভিড় করেন। বলেন, একুশের গানটি কীভাবে লিখলেন? গানটি লেখার সময় আপনার মনের কী অভিব্যক্তি ছিল তা একটু খুলে বলুন।

তাঁদের বলি, গত ৬৬ বছরে এ কথা হাজারবার বলেছি, আর কত বলব! এই গান লেখা নিয়ে বাংলা একাডেমি ‘একটি গানের জš§কথা’ নামে একটি ছোট পুস্তিকাও বের করেছে। একই কথা কতবার বলব আর লিখব? তার চেয়ে আপনারা কেন আমার কাছে জানতে চান না, পঞ্চাশের দশকের সেই ঝোড়ো হাওয়ার দিনগুলোতে একুশে আর বর্তমানের একুশের মধ্যে কী পার্থক্য আমি দেখছি? ৬৭ বছর আগে যে লক্ষ্য সামনে নিয়ে কয়েকজন দামাল তরুণ ঢাকার রাজপথে বুকের রক্ত ঢেলেছিলেন, তাঁদের লক্ষ্য কি অর্জিত হয়েছে? বাংলা ভাষা কি বিশ্বের সেরা ভাষাগুলোর অন্যতম হয়েছে? সাহিত্যের ভাষা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিজ্ঞান ও নবপ্রযুক্তির ভাষা হওয়ার মতো উন্নতির ধাপে পৌঁছেছে? প্রকৃত অর্থেই বাংলাদেশের রাষ্ট্রভাষা হয়েছে? যদি এই প্রশ্নগুলোর একটির উত্তরও হ্যাঁ হতে না পারে, তাহলে তার কারণ কী তা কি আপনারা আমার বা অন্য কারও কাছে কোনো দিন জানতে চেয়েছেন? ৬০ বছর ধরে কেবল গান লেখার ইতিহাস শুনে কী হবে?

তবু ইতিহাস বলি। বলতে হয় কারণ, আমাদের নবপ্রজম্ম তাদের গৌরবের ইতিহাস জানতে চায়। তাদের গৌরবের বড় ইতিহাস দুটি- একটি ভাষা আন্দোলনের এবং অন্যটি স্বাধীনতা যুদ্ধের। এই দুটি ইতিহাস পরস্পর সম্পৃক্ত। আমরা বলি, ভাষা আন্দোলন থেকে স্বাধীনতাযুদ্ধের সূচনা। এই স্বাধীনতাযুদ্ধের ইতিহাসকে বিকৃত করার চেষ্টা হয়েছে। ভাষা আন্দোলনের ইতিহাসকে ততটা বিকৃত করা সম্ভব হয়নি। মাঝখানে গোলাম আযমের মতো একাত্তরের এক ঘৃণ্য যুদ্ধাপরাধী নিজেকে ভাষাসংগ্রামী বলে দাবি করে এই সংগ্রাম ও তার সংগ্রামীদের অমর্যাদা ঘটানোর চেষ্টা করেছিলেন। তা সফল হয়নি।

মাঝে মধ্যে মনে হয়, আমাদের ভাষাসংগ্রামের ইতিহাসটি ঘুমিয়ে রয়েছে। তার সুপ্তি ভাঙানো না গেলে আমাদের সামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক মুক্তিসংগ্রামের সঠিক ইতিহাসটি মুক্তি পাবে না। আর তা মুক্তি না পেলে আমাদের সার্বিক জাতীয় পরিচয়টি চিহ্নিত ও প্রতিষ্ঠিত হবে না। বায়ান্নর ভাষাসংগ্রামের ইতিহাস কেউ কেউ লিখেছেন। তাতে আংশিক সত্য রয়েছে। পুরো সত্য বেরিয়ে আসেনি। এই পুরো সত্য জানার জন্য দলনিরপেক্ষ সত্যান্বেষী গবেষক ও ইতিহাসবিদ প্রয়োজন। তাঁরা কোথায়?

৬৬ বছর আগে যখন একুশে উদ্যাপন ছিল নিষিদ্ধ, তখন একুশের ভোরে ফাল্গুনের শিশিরস্নাত ঘাসে পা ফেলে ঢাকার রাজপথে প্রভাতফেরিতে যোগদান, সবার সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়ে ভাষার গান গেয়ে আজিমপুর কবরস্থানে গিয়ে শহীদদের কবরে ফুল ছিটানোর মধ্যে যে সমাহিত ভাবগাম্ভীর্য, বুকে শোকাগ্নির সঙ্গে শপথের সমন্বয়, শহীদদের সঙ্গে একাত্মতা ও আত্মীয়তাবোধ ছিল, বর্তমানের মহাসমারোহে আনুষ্ঠানিকতাপূর্ণ একুশের মধ্যরাতের অনুষ্ঠানেও সেই প্রণোদনা আমি অন্তত আর খুঁজে পাই না। একুশের শহীদ মিনারে তাই মাঝে মধ্যেই যাই। কিন্তু ওই মধ্যরাতের অনুষ্ঠানে আর নয়। কয়েক বছর আগে, হাসিনা সরকারের আমলেই, আমি যখন এক ফেব্রুয়ারি মাসে ঢাকায়, তখন একুশের মধ্য রাতের এই অনুষ্ঠান টেলিভিশনে দেখতে দেখতে আমার একটি উপমা হঠাৎ মনে জেগেছিল। মনে হচ্ছিল, একুশে যেন রূপকথার রাক্ষসপুরীর বন্দিনী এক রাজকুমারী। রাক্ষসরা সোনার কাঠি আর রুপার কাঠির পরশ বুলিয়ে রাজকন্যাকে ঘুম পাড়িয়ে রেখেছে। তাদের প্রয়োজন হলে তাকে জাগায়। এই রাজকন্যার সন্ধানে নেমেছেন এক নিরস্ত্র রাজকুমার। রাজকন্যাকে রাক্ষসপুরী থেকে উদ্ধার তাঁর ব্রত। তিনি সাত সমুদ্র তেরো নদী, নানা বাধাবিঘ্ন অতিক্রম করে রাক্ষসপুরীতে এসেছেন। লুকিয়ে আছেন রাক্ষসদের ভয়ে। অচেতন রাজকন্যা তাঁরই জন্য অপেক্ষমাণ। রাজকুমারও অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন, কখন রাক্ষস বধ করে রাজকন্যাকে উদ্ধার করতে সক্ষম হবেন।

আমাদের ভাষা আন্দোলনের দিনটি, অর্থাৎ একুশেও       যেন এখন আনুষ্ঠানিকতার রাক্ষসপুরীতে বন্দী ও  ঘুমন্ত। তাকে জাগিয়ে তোলার কেউ নেই। আর সে না জাগলে গতিহারা বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতিরও যেন গতি ফিরে পাওয়ার সুযোগ নেই। এককালে সংস্কৃত ভাষা যেমন পণ্ডিতকুলের নস্যাধারে বা নস্যির কৌটায় বন্দী হয়ে গিয়েছিল, বাংলা ভাষাও তেমনি এখন ভাষাপণ্ডিতদের বার্ষিক শাস্ত্র্যায়ণমন্ত্রের কৌটায় বন্দী।

ভাষার এই বন্দিত্ব ঘোচাতে পারে নবপ্রজম্মের তারুণ্য। পণ্ডিতদের পাণ্ডিত্য নয়, ভাষাকে বেগবান করতে পারে তারুণ্যের সাহসিকতা। একুশকে আনুষ্ঠানিকতার রাক্ষসপুরী থেকে উদ্ধার করতে পারে একটি নতুন ভাষা আন্দোলন। অবিভক্ত বাংলায় যেমন বাংলাকে বাবুভাষার খপ্পর থেকে জনভাষায় রূপান্তরের আন্দোলন হয়েছিল, আন্দোলন হয়েছিল বাবুসাহিত্যকে গণসাহিত্যে রূপান্তরের, তেমনি বাংলাদেশে এখন বাংলা ভাষাকে শাসক এলিট শ্রেণির তথাকথিত গবেষণার পাষাণঘেরা প্রকোষ্ঠ থেকে মুক্ত করে আবার জনজীবনে ব্যবহারিক ভাষায় পরিণত করার একটি সাহসী আন্দোলন দরকার। এই আন্দোলনের পুরোভাগে ভাষাপণ্ডিত নয়, সাহসী ও তরুণ ভাষাসৈনিক প্রয়োজন।

বাংলা ভাষার যখন কোনো রাষ্ট্রীয় পাহারা ছিল না, সরকারি আনুকূল্য ছিল না, তখন বাংলা ভাষার যে সংগ্রামী ও সাহসী চেহারা ছিল, আজ তা নেই। এখন বাংলা ভাষা একটি রাষ্ট্রের ভাষা, তার সরকারি পাহারা রয়েছে, দেশের অভিজাত এলিট শ্রেণি তাকে জাতিচ্যুত করে রাখেনি; তারপরও তার বিপদের সীমা নেই। ইংরেজি ও হিন্দির দাঁতখিচুনিতে বাংলা ভাষা এখন বিব্রত। ইংরেজির কলোনিয়াল দাপট ও হিন্দি ভাষার নব্য কলোনিয়াল অনুপ্রবেশে বাংলা ভাষা এখন নিজগৃহে পরবাসী। এর চেয়ে অন্য দেশের মতো বিদেশি ভাষা হিসেবে বাংলাদেশে ইংরেজি ও হিন্দি ভাষা ভালোভাবে শিক্ষাদান করা উচিত। ইংরেজি শিক্ষা বাতিল করা তো একেবারেই উচিত নয়। কারণ ইংরেজি এখনো আমাদের জন্য বাইরের জগতের সঙ্গে সম্পর্ক ও সংযোগের একমাত্র জানালা।

কিন্তু বিদেশি ভাষার ওপর নির্ভরতা চিরকালের জন্য হলে বিপদের কথা। ইংরেজি ভাষা এককালে ফরাসি ভাষানির্ভর ছিল। অভিজাত শ্রেণি সেই নির্ভরতা কাটাতে চায়নি। অনভিজাত শ্রেণি যুদ্ধ করে সেই নির্ভরতা কাটিয়েছে। আমাদের অভিজাত শ্রেণি তো উর্দু ও ফারসির মোহ বহুকাল কাটাতে পারেনি; ইংরেজির মোহ কাটানো তো দূরের কথা। পণ্ডিতকুলের একটা অংশও বাংলা ভাষাকে মৌখিক সমর্থন দিয়ে দূরে থেকেছেন। ভাষার জন্য সংগ্রামে নামেননি।

সংগ্রাম করেছেন রাস্তার মানুষ, সাধারণ তরুণরা- বরকত, সালাম, রফিক, জব্বার; তাঁরা কেউ আমাদের অভিজাত শ্রেণি বা পণ্ডিতকুলের কেউ ছিলেন না। ভাষার জন্য তাঁরা অকাতরে প্রাণ দান করেছেন। আজ তাদের অসমাপ্ত আন্দোলন স্থবির, মুখ থুবড়ে পড়েছে। তাকে সাহসের সঙ্গে সামনে এগিয়ে নিতে পারে সচেতন তরুণরাই। স্বাধীনতা আন্দোলনের এত ইতিহাস-বিকৃতির পরও যদি শাহবাগে তরুণ প্রজম্মের মঞ্চে জয় বাংলা স্লোগান নতুন জীবন পেতে পারে, একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচারদণ্ডের দাবিতে নবপ্রজম্ম আন্দোলনে উত্তাল হয়ে উঠতে পারে, তাহলে বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন কেন ৬৫ বা ৬৭ বছর পর এ যুগের তরুণদের নেতৃত্বে আবার আনুষ্ঠানিকতা থেকে আন্দোলনে রূপ নিতে পারবে না? আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধ যেমন অসমাপ্ত, তেমনি ভাষাসংগ্রামও অসমাপ্ত। দুটি যুদ্ধকেই সমাপ্তির পথে টেনে নেওয়া প্রয়োজন এবং তা পারে সচেতন তরুণসমাজ। এজন্য প্রণোদনা প্রয়োজন। এই প্রণোদনা আসতে পারে স্বতঃস্ফূর্তভাবে শাহবাগ মঞ্চের প্রণোদনার মতো। সে জন্য আমাদের প্রগতিশীল সংস্কৃতিসেবী সমাজ কি অনির্দিষ্টকাল অপেক্ষা করবে, না সেই স্বতঃস্ফূর্ত প্রণোদনার দিনটি এগিয়ে আনার জন্য নিজেরাও সক্রিয় হবে?

বায়ান্নর প্রণোদনা সৃষ্টির পেছনেও তখনকার অভিজাত ও প্রতিষ্ঠিত বুদ্ধিজীবীরা নন, ছিলেন তখনকার সচেতন তরুণ প্রগতিশীল বুদ্ধিজীবী ও সংস্কৃতিকর্মীরা। মাহবুবুল আলম চৌধুরীর চট্টগ্রাম থেকে প্রকাশিত সীমান্ত, সিলেট থেকে প্রকাশিত পীর হাবিবুর রহমানের নিশান, মাহমুদ আলীর সাপ্তাহিক নও বেলাল, ঢাকার অগত্যা সেই পঞ্চাশের দশকের সূচনাতেই আমাদের ভাষা ও সংস্কৃতির লড়াইয়ের একটা ভিত তৈরি করেছিল। সেই ভিত্তি থেকেই ভাষা আন্দোলনের সূচনা এবং বায়ান্নতে যার বিস্ফোরণ। গোড়া থেকেই এ আন্দোলন ছিল ধর্মান্ধতা ও সাম্প্রদায়িকতার দূষণবর্জিত।

ভাষা আন্দোলন সম্পর্কে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটি চমৎকার কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, ‘ভাষা আন্দোলনে নেমেই আমরা ভালোভাবে বুঝতে পারি, আমাদের ভাষা যেমন ধর্ম ও সাম্প্রদায়িকতার গণ্ডিতে বন্দী নয়; বরং হিন্দু-মুসলমান, বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সবার ভাষা; তেমনি আমাদের দেশটিও কোনো ধর্ম সম্প্রদায়ের বা বর্ণ সম্প্রদায়ের একার দেশ নয়; এটা সব ধর্মের, সব বর্ণের মানুষের মিলিত দেশ। এই উপলব্ধি থেকে বাংলাদেশের, বিশেষ করে বাঙালি মুসলমানের রাজনীতির ধারাও বদলে যায়।’

বাংলাদেশে এই অসাম্প্রদায়িক ও গণতান্ত্রিক রাজনীতির ধারাকে যত বাধাগ্রস্ত করার ও পশ্চাৎমুখী করার অপচেষ্টা হচ্ছে, তা আমাদের লোকায়ত ভাষা ও সংস্কৃতির গায়েও কালি ছিটাচ্ছে। তাই সর্বজনীন ও বিশ্বজনীন বিকাশকে অবরোধ করে রাখছে। এই অবরোধ ও দিবস পালনের প্রথাগত আনুষ্ঠানিকতা থেকে ভাষা-বিকাশের গতিময়তা মুক্ত করতে হবে এবং আনুষ্ঠানিকতা থেকে আবার তাকে আন্দোলনে রূপান্তর করতে হবে।

এই কাজটা বলা যত সহজ, করা তত সহজ নয়। কাজটা করতে পারে একটি আত্মসংশোধিত তরুণ সমাজ, যার অভাব আজ বড় বেশি। আমাদের বুদ্ধিজীবীদের একটা বড় অংশ আজ যেমন বুদ্ধিভ্রষ্ট, তেমনি তরুণ সমাজেরও একটা বড় অংশ চরিত্রভ্রষ্ট। দেশের ভ্রষ্ট রাজনীতিও এ ব্যাপারে তাদের মদদ জোগাচ্ছে। এক্ষেত্রে আমাদের একমাত্র ভরসা একটি ক্ষুদ্র অথচ অপাপবিদ্ধ প্রগতিমুখী সংস্কৃতি সমাজ, যারা রাজনৈতিক বিভাজনে বিভক্ত হয়নি। তারা যদি দেশ ও জাতির এই দুঃসময়ে পঞ্চাশের তরুণ ও দুঃসাহসী সংস্কৃতি সমাজের মতো সচেতন ও সক্রিয় হয়, যে আন্দোলন গতিমুখ হারিয়েছে, তাতে সামান্য গতিও সৃষ্টি করতে পারে, তাহলে বর্তমানের স্থবিরতা ও জড়ত্ব অনেকটা কাটবে এবং ভাষা ও সংস্কৃতির একটি নতুন আন্দোলনও জম্ম নিতে পারে, যে আন্দোলন দেশের রাজনৈতিক আন্দোলনগুলোরও অধঃপতন ঠেকাবে এবং বর্তমানের চরম অবক্ষয় থেকে তরুণ প্রজম্মকে বাঁচাবে। হয়তো একুশ আবার তখন নতুন শক্তিতে জেগে উঠবে।

 

লেখক : ভাষাসংগ্রামী ও সাংবাদিক ।

এই বিভাগের আরও খবর
জল-জ্যোস্না
জল-জ্যোস্না
আমার একুশ অমর একুশ
আমার একুশ অমর একুশ
বায়ান্ন থেকে জুলাই গণ অভ্যুত্থান
বায়ান্ন থেকে জুলাই গণ অভ্যুত্থান
বুদ্ধিজীবী সমাজ ও আমাদের আন্দোলন-সংগ্রাম
বুদ্ধিজীবী সমাজ ও আমাদের আন্দোলন-সংগ্রাম
ভাষার জন্য রক্ত দেওয়ার অহংকার
ভাষার জন্য রক্ত দেওয়ার অহংকার
একুশ মানেই অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ
একুশ মানেই অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ
ভাষা আন্দোলনের রাজনৈতিক অর্থনীতি
ভাষা আন্দোলনের রাজনৈতিক অর্থনীতি
ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব
ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব
সর্বশেষ খবর
ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা