শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

একুশ আমাদের ভাষা ও সংস্কৃতির লড়াই

আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
একুশ আমাদের ভাষা ও সংস্কৃতির লড়াই

ঢাকায় একুশের শহীদ মিনারে যাই না অনেকদিন হয়ে গেল। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর সম্ভবত ১৯৭৩ সালে শেষবারের মতো গিয়েছিলাম। তারপর দেশ ছেড়ে প্রবাসী হয়েছি। আর যাওয়া হয়নি। মাঝখানে খালেদা জিয়ার সরকারের আমলে একবার এবং হাসিনা সরকারের আমলে আরেকবার ফেব্রুয়ারি মাসে ঢাকায় গিয়েছিলাম। বাংলা একাডেমিসহ নানা প্রতিষ্ঠানের একুশের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছি। কিন্তু মধ্য রাতের ওই গণবন্যার ঢেউয়ে মিশে শহীদ মিনারে গিয়ে আর দাঁড়াইনি। টেলিভিশনে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, বিরোধীদলীয় নেতা থেকে শুরু করে আরও শয়ে শয়ে মানুষের পুষ্পস্তবক অর্পণের দৃশ্য দেখেছি। ঠিক একুশের গানটি নয়, তার যান্ত্রিক সুরমূর্ছনা বারবার বাজতে শুনেছি।

আমি একুশের সরকারি আনুষ্ঠানিকতার সঙ্গে নিজেকে মেলাতে পারি না। কথাবিহীন শুধু যান্ত্রিক সুরে যেন ভাষার গানটিও আর খুঁজে পাই না। তবু বছর বছর একুশে উদ্যাপন করি। এ বছরও একুশকে নিয়ে লিখছি। প্রতি বছর টেলিভিশনের সাক্ষাৎকার গ্রহণকারীরা আমার কাছে এসে ভিড় করেন। বলেন, একুশের গানটি কীভাবে লিখলেন? গানটি লেখার সময় আপনার মনের কী অভিব্যক্তি ছিল তা একটু খুলে বলুন।

তাঁদের বলি, গত ৬৬ বছরে এ কথা হাজারবার বলেছি, আর কত বলব! এই গান লেখা নিয়ে বাংলা একাডেমি ‘একটি গানের জš§কথা’ নামে একটি ছোট পুস্তিকাও বের করেছে। একই কথা কতবার বলব আর লিখব? তার চেয়ে আপনারা কেন আমার কাছে জানতে চান না, পঞ্চাশের দশকের সেই ঝোড়ো হাওয়ার দিনগুলোতে একুশে আর বর্তমানের একুশের মধ্যে কী পার্থক্য আমি দেখছি? ৬৭ বছর আগে যে লক্ষ্য সামনে নিয়ে কয়েকজন দামাল তরুণ ঢাকার রাজপথে বুকের রক্ত ঢেলেছিলেন, তাঁদের লক্ষ্য কি অর্জিত হয়েছে? বাংলা ভাষা কি বিশ্বের সেরা ভাষাগুলোর অন্যতম হয়েছে? সাহিত্যের ভাষা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিজ্ঞান ও নবপ্রযুক্তির ভাষা হওয়ার মতো উন্নতির ধাপে পৌঁছেছে? প্রকৃত অর্থেই বাংলাদেশের রাষ্ট্রভাষা হয়েছে? যদি এই প্রশ্নগুলোর একটির উত্তরও হ্যাঁ হতে না পারে, তাহলে তার কারণ কী তা কি আপনারা আমার বা অন্য কারও কাছে কোনো দিন জানতে চেয়েছেন? ৬০ বছর ধরে কেবল গান লেখার ইতিহাস শুনে কী হবে?

তবু ইতিহাস বলি। বলতে হয় কারণ, আমাদের নবপ্রজম্ম তাদের গৌরবের ইতিহাস জানতে চায়। তাদের গৌরবের বড় ইতিহাস দুটি- একটি ভাষা আন্দোলনের এবং অন্যটি স্বাধীনতা যুদ্ধের। এই দুটি ইতিহাস পরস্পর সম্পৃক্ত। আমরা বলি, ভাষা আন্দোলন থেকে স্বাধীনতাযুদ্ধের সূচনা। এই স্বাধীনতাযুদ্ধের ইতিহাসকে বিকৃত করার চেষ্টা হয়েছে। ভাষা আন্দোলনের ইতিহাসকে ততটা বিকৃত করা সম্ভব হয়নি। মাঝখানে গোলাম আযমের মতো একাত্তরের এক ঘৃণ্য যুদ্ধাপরাধী নিজেকে ভাষাসংগ্রামী বলে দাবি করে এই সংগ্রাম ও তার সংগ্রামীদের অমর্যাদা ঘটানোর চেষ্টা করেছিলেন। তা সফল হয়নি।

মাঝে মধ্যে মনে হয়, আমাদের ভাষাসংগ্রামের ইতিহাসটি ঘুমিয়ে রয়েছে। তার সুপ্তি ভাঙানো না গেলে আমাদের সামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক মুক্তিসংগ্রামের সঠিক ইতিহাসটি মুক্তি পাবে না। আর তা মুক্তি না পেলে আমাদের সার্বিক জাতীয় পরিচয়টি চিহ্নিত ও প্রতিষ্ঠিত হবে না। বায়ান্নর ভাষাসংগ্রামের ইতিহাস কেউ কেউ লিখেছেন। তাতে আংশিক সত্য রয়েছে। পুরো সত্য বেরিয়ে আসেনি। এই পুরো সত্য জানার জন্য দলনিরপেক্ষ সত্যান্বেষী গবেষক ও ইতিহাসবিদ প্রয়োজন। তাঁরা কোথায়?

৬৬ বছর আগে যখন একুশে উদ্যাপন ছিল নিষিদ্ধ, তখন একুশের ভোরে ফাল্গুনের শিশিরস্নাত ঘাসে পা ফেলে ঢাকার রাজপথে প্রভাতফেরিতে যোগদান, সবার সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়ে ভাষার গান গেয়ে আজিমপুর কবরস্থানে গিয়ে শহীদদের কবরে ফুল ছিটানোর মধ্যে যে সমাহিত ভাবগাম্ভীর্য, বুকে শোকাগ্নির সঙ্গে শপথের সমন্বয়, শহীদদের সঙ্গে একাত্মতা ও আত্মীয়তাবোধ ছিল, বর্তমানের মহাসমারোহে আনুষ্ঠানিকতাপূর্ণ একুশের মধ্যরাতের অনুষ্ঠানেও সেই প্রণোদনা আমি অন্তত আর খুঁজে পাই না। একুশের শহীদ মিনারে তাই মাঝে মধ্যেই যাই। কিন্তু ওই মধ্যরাতের অনুষ্ঠানে আর নয়। কয়েক বছর আগে, হাসিনা সরকারের আমলেই, আমি যখন এক ফেব্রুয়ারি মাসে ঢাকায়, তখন একুশের মধ্য রাতের এই অনুষ্ঠান টেলিভিশনে দেখতে দেখতে আমার একটি উপমা হঠাৎ মনে জেগেছিল। মনে হচ্ছিল, একুশে যেন রূপকথার রাক্ষসপুরীর বন্দিনী এক রাজকুমারী। রাক্ষসরা সোনার কাঠি আর রুপার কাঠির পরশ বুলিয়ে রাজকন্যাকে ঘুম পাড়িয়ে রেখেছে। তাদের প্রয়োজন হলে তাকে জাগায়। এই রাজকন্যার সন্ধানে নেমেছেন এক নিরস্ত্র রাজকুমার। রাজকন্যাকে রাক্ষসপুরী থেকে উদ্ধার তাঁর ব্রত। তিনি সাত সমুদ্র তেরো নদী, নানা বাধাবিঘ্ন অতিক্রম করে রাক্ষসপুরীতে এসেছেন। লুকিয়ে আছেন রাক্ষসদের ভয়ে। অচেতন রাজকন্যা তাঁরই জন্য অপেক্ষমাণ। রাজকুমারও অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন, কখন রাক্ষস বধ করে রাজকন্যাকে উদ্ধার করতে সক্ষম হবেন।

আমাদের ভাষা আন্দোলনের দিনটি, অর্থাৎ একুশেও       যেন এখন আনুষ্ঠানিকতার রাক্ষসপুরীতে বন্দী ও  ঘুমন্ত। তাকে জাগিয়ে তোলার কেউ নেই। আর সে না জাগলে গতিহারা বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতিরও যেন গতি ফিরে পাওয়ার সুযোগ নেই। এককালে সংস্কৃত ভাষা যেমন পণ্ডিতকুলের নস্যাধারে বা নস্যির কৌটায় বন্দী হয়ে গিয়েছিল, বাংলা ভাষাও তেমনি এখন ভাষাপণ্ডিতদের বার্ষিক শাস্ত্র্যায়ণমন্ত্রের কৌটায় বন্দী।

ভাষার এই বন্দিত্ব ঘোচাতে পারে নবপ্রজম্মের তারুণ্য। পণ্ডিতদের পাণ্ডিত্য নয়, ভাষাকে বেগবান করতে পারে তারুণ্যের সাহসিকতা। একুশকে আনুষ্ঠানিকতার রাক্ষসপুরী থেকে উদ্ধার করতে পারে একটি নতুন ভাষা আন্দোলন। অবিভক্ত বাংলায় যেমন বাংলাকে বাবুভাষার খপ্পর থেকে জনভাষায় রূপান্তরের আন্দোলন হয়েছিল, আন্দোলন হয়েছিল বাবুসাহিত্যকে গণসাহিত্যে রূপান্তরের, তেমনি বাংলাদেশে এখন বাংলা ভাষাকে শাসক এলিট শ্রেণির তথাকথিত গবেষণার পাষাণঘেরা প্রকোষ্ঠ থেকে মুক্ত করে আবার জনজীবনে ব্যবহারিক ভাষায় পরিণত করার একটি সাহসী আন্দোলন দরকার। এই আন্দোলনের পুরোভাগে ভাষাপণ্ডিত নয়, সাহসী ও তরুণ ভাষাসৈনিক প্রয়োজন।

বাংলা ভাষার যখন কোনো রাষ্ট্রীয় পাহারা ছিল না, সরকারি আনুকূল্য ছিল না, তখন বাংলা ভাষার যে সংগ্রামী ও সাহসী চেহারা ছিল, আজ তা নেই। এখন বাংলা ভাষা একটি রাষ্ট্রের ভাষা, তার সরকারি পাহারা রয়েছে, দেশের অভিজাত এলিট শ্রেণি তাকে জাতিচ্যুত করে রাখেনি; তারপরও তার বিপদের সীমা নেই। ইংরেজি ও হিন্দির দাঁতখিচুনিতে বাংলা ভাষা এখন বিব্রত। ইংরেজির কলোনিয়াল দাপট ও হিন্দি ভাষার নব্য কলোনিয়াল অনুপ্রবেশে বাংলা ভাষা এখন নিজগৃহে পরবাসী। এর চেয়ে অন্য দেশের মতো বিদেশি ভাষা হিসেবে বাংলাদেশে ইংরেজি ও হিন্দি ভাষা ভালোভাবে শিক্ষাদান করা উচিত। ইংরেজি শিক্ষা বাতিল করা তো একেবারেই উচিত নয়। কারণ ইংরেজি এখনো আমাদের জন্য বাইরের জগতের সঙ্গে সম্পর্ক ও সংযোগের একমাত্র জানালা।

কিন্তু বিদেশি ভাষার ওপর নির্ভরতা চিরকালের জন্য হলে বিপদের কথা। ইংরেজি ভাষা এককালে ফরাসি ভাষানির্ভর ছিল। অভিজাত শ্রেণি সেই নির্ভরতা কাটাতে চায়নি। অনভিজাত শ্রেণি যুদ্ধ করে সেই নির্ভরতা কাটিয়েছে। আমাদের অভিজাত শ্রেণি তো উর্দু ও ফারসির মোহ বহুকাল কাটাতে পারেনি; ইংরেজির মোহ কাটানো তো দূরের কথা। পণ্ডিতকুলের একটা অংশও বাংলা ভাষাকে মৌখিক সমর্থন দিয়ে দূরে থেকেছেন। ভাষার জন্য সংগ্রামে নামেননি।

সংগ্রাম করেছেন রাস্তার মানুষ, সাধারণ তরুণরা- বরকত, সালাম, রফিক, জব্বার; তাঁরা কেউ আমাদের অভিজাত শ্রেণি বা পণ্ডিতকুলের কেউ ছিলেন না। ভাষার জন্য তাঁরা অকাতরে প্রাণ দান করেছেন। আজ তাদের অসমাপ্ত আন্দোলন স্থবির, মুখ থুবড়ে পড়েছে। তাকে সাহসের সঙ্গে সামনে এগিয়ে নিতে পারে সচেতন তরুণরাই। স্বাধীনতা আন্দোলনের এত ইতিহাস-বিকৃতির পরও যদি শাহবাগে তরুণ প্রজম্মের মঞ্চে জয় বাংলা স্লোগান নতুন জীবন পেতে পারে, একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচারদণ্ডের দাবিতে নবপ্রজম্ম আন্দোলনে উত্তাল হয়ে উঠতে পারে, তাহলে বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন কেন ৬৫ বা ৬৭ বছর পর এ যুগের তরুণদের নেতৃত্বে আবার আনুষ্ঠানিকতা থেকে আন্দোলনে রূপ নিতে পারবে না? আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধ যেমন অসমাপ্ত, তেমনি ভাষাসংগ্রামও অসমাপ্ত। দুটি যুদ্ধকেই সমাপ্তির পথে টেনে নেওয়া প্রয়োজন এবং তা পারে সচেতন তরুণসমাজ। এজন্য প্রণোদনা প্রয়োজন। এই প্রণোদনা আসতে পারে স্বতঃস্ফূর্তভাবে শাহবাগ মঞ্চের প্রণোদনার মতো। সে জন্য আমাদের প্রগতিশীল সংস্কৃতিসেবী সমাজ কি অনির্দিষ্টকাল অপেক্ষা করবে, না সেই স্বতঃস্ফূর্ত প্রণোদনার দিনটি এগিয়ে আনার জন্য নিজেরাও সক্রিয় হবে?

বায়ান্নর প্রণোদনা সৃষ্টির পেছনেও তখনকার অভিজাত ও প্রতিষ্ঠিত বুদ্ধিজীবীরা নন, ছিলেন তখনকার সচেতন তরুণ প্রগতিশীল বুদ্ধিজীবী ও সংস্কৃতিকর্মীরা। মাহবুবুল আলম চৌধুরীর চট্টগ্রাম থেকে প্রকাশিত সীমান্ত, সিলেট থেকে প্রকাশিত পীর হাবিবুর রহমানের নিশান, মাহমুদ আলীর সাপ্তাহিক নও বেলাল, ঢাকার অগত্যা সেই পঞ্চাশের দশকের সূচনাতেই আমাদের ভাষা ও সংস্কৃতির লড়াইয়ের একটা ভিত তৈরি করেছিল। সেই ভিত্তি থেকেই ভাষা আন্দোলনের সূচনা এবং বায়ান্নতে যার বিস্ফোরণ। গোড়া থেকেই এ আন্দোলন ছিল ধর্মান্ধতা ও সাম্প্রদায়িকতার দূষণবর্জিত।

ভাষা আন্দোলন সম্পর্কে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটি চমৎকার কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, ‘ভাষা আন্দোলনে নেমেই আমরা ভালোভাবে বুঝতে পারি, আমাদের ভাষা যেমন ধর্ম ও সাম্প্রদায়িকতার গণ্ডিতে বন্দী নয়; বরং হিন্দু-মুসলমান, বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সবার ভাষা; তেমনি আমাদের দেশটিও কোনো ধর্ম সম্প্রদায়ের বা বর্ণ সম্প্রদায়ের একার দেশ নয়; এটা সব ধর্মের, সব বর্ণের মানুষের মিলিত দেশ। এই উপলব্ধি থেকে বাংলাদেশের, বিশেষ করে বাঙালি মুসলমানের রাজনীতির ধারাও বদলে যায়।’

বাংলাদেশে এই অসাম্প্রদায়িক ও গণতান্ত্রিক রাজনীতির ধারাকে যত বাধাগ্রস্ত করার ও পশ্চাৎমুখী করার অপচেষ্টা হচ্ছে, তা আমাদের লোকায়ত ভাষা ও সংস্কৃতির গায়েও কালি ছিটাচ্ছে। তাই সর্বজনীন ও বিশ্বজনীন বিকাশকে অবরোধ করে রাখছে। এই অবরোধ ও দিবস পালনের প্রথাগত আনুষ্ঠানিকতা থেকে ভাষা-বিকাশের গতিময়তা মুক্ত করতে হবে এবং আনুষ্ঠানিকতা থেকে আবার তাকে আন্দোলনে রূপান্তর করতে হবে।

এই কাজটা বলা যত সহজ, করা তত সহজ নয়। কাজটা করতে পারে একটি আত্মসংশোধিত তরুণ সমাজ, যার অভাব আজ বড় বেশি। আমাদের বুদ্ধিজীবীদের একটা বড় অংশ আজ যেমন বুদ্ধিভ্রষ্ট, তেমনি তরুণ সমাজেরও একটা বড় অংশ চরিত্রভ্রষ্ট। দেশের ভ্রষ্ট রাজনীতিও এ ব্যাপারে তাদের মদদ জোগাচ্ছে। এক্ষেত্রে আমাদের একমাত্র ভরসা একটি ক্ষুদ্র অথচ অপাপবিদ্ধ প্রগতিমুখী সংস্কৃতি সমাজ, যারা রাজনৈতিক বিভাজনে বিভক্ত হয়নি। তারা যদি দেশ ও জাতির এই দুঃসময়ে পঞ্চাশের তরুণ ও দুঃসাহসী সংস্কৃতি সমাজের মতো সচেতন ও সক্রিয় হয়, যে আন্দোলন গতিমুখ হারিয়েছে, তাতে সামান্য গতিও সৃষ্টি করতে পারে, তাহলে বর্তমানের স্থবিরতা ও জড়ত্ব অনেকটা কাটবে এবং ভাষা ও সংস্কৃতির একটি নতুন আন্দোলনও জম্ম নিতে পারে, যে আন্দোলন দেশের রাজনৈতিক আন্দোলনগুলোরও অধঃপতন ঠেকাবে এবং বর্তমানের চরম অবক্ষয় থেকে তরুণ প্রজম্মকে বাঁচাবে। হয়তো একুশ আবার তখন নতুন শক্তিতে জেগে উঠবে।

 

লেখক : ভাষাসংগ্রামী ও সাংবাদিক ।

এই বিভাগের আরও খবর
জল-জ্যোস্না
জল-জ্যোস্না
আমার একুশ অমর একুশ
আমার একুশ অমর একুশ
বায়ান্ন থেকে জুলাই গণ অভ্যুত্থান
বায়ান্ন থেকে জুলাই গণ অভ্যুত্থান
বুদ্ধিজীবী সমাজ ও আমাদের আন্দোলন-সংগ্রাম
বুদ্ধিজীবী সমাজ ও আমাদের আন্দোলন-সংগ্রাম
ভাষার জন্য রক্ত দেওয়ার অহংকার
ভাষার জন্য রক্ত দেওয়ার অহংকার
একুশ মানেই অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ
একুশ মানেই অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ
ভাষা আন্দোলনের রাজনৈতিক অর্থনীতি
ভাষা আন্দোলনের রাজনৈতিক অর্থনীতি
ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব
ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব
সর্বশেষ খবর
১১ বছর পলাতক, অতঃপর র‌্যাবের ফাঁদে ডাকাত সর্দার
১১ বছর পলাতক, অতঃপর র‌্যাবের ফাঁদে ডাকাত সর্দার

১ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ইসলামিক স্টাডিজ ফোরামের বিভাগীয় সম্মেলন
কুমিল্লায় ইসলামিক স্টাডিজ ফোরামের বিভাগীয় সম্মেলন

৫২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বন্দরের স্থাপনা ইজারা থেকে না সরলে কঠোর আন্দোলন হুঁশিয়ারি
বন্দরের স্থাপনা ইজারা থেকে না সরলে কঠোর আন্দোলন হুঁশিয়ারি

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যের কাছাকাছি এসে এই ধূমকেতুর উজ্জ্বলতা বেড়েছে কয়েকগুণ
সূর্যের কাছাকাছি এসে এই ধূমকেতুর উজ্জ্বলতা বেড়েছে কয়েকগুণ

১১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে রেস্তোরাঁয় আগুন
গাজীপুরে রেস্তোরাঁয় আগুন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাকেরকে নিয়ে মুখ খুললেন ফাহিম, জানালেন ব্যর্থতার কারণ
জাকেরকে নিয়ে মুখ খুললেন ফাহিম, জানালেন ব্যর্থতার কারণ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টানা ডেস্কে কাজ করলে হাতব্যথা? জেনে নিন সহজ সমাধান
টানা ডেস্কে কাজ করলে হাতব্যথা? জেনে নিন সহজ সমাধান

২৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আগামী নির্বাচনের বড় শক্তি তরুণ সমাজ : ইসরাফিল খসরু
আগামী নির্বাচনের বড় শক্তি তরুণ সমাজ : ইসরাফিল খসরু

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইসলামী আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার, মুক্তির দাবিতে থানার সামনে বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ইসলামী আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার, মুক্তির দাবিতে থানার সামনে বিক্ষোভ

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুনের ঘটনায় ছেলে আটক
সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুনের ঘটনায় ছেলে আটক

৪৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জমি নিয়ে বিরোধে হামলা, স্বামী-স্ত্রী আহত
বগুড়ায় জমি নিয়ে বিরোধে হামলা, স্বামী-স্ত্রী আহত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরের পর এবার ফ্রান্সে সোনার কারখানায় দুঃসাহসিক চুরি
ল্যুভরের পর এবার ফ্রান্সে সোনার কারখানায় দুঃসাহসিক চুরি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বৃদ্ধ গ্রেপ্তার
শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বৃদ্ধ গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তই থাকছেন টেস্ট অধিনায়ক
শান্তই থাকছেন টেস্ট অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফাই আধুনিক বাংলাদেশ বিনির্মাণের রূপরেখা’
‘তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফাই আধুনিক বাংলাদেশ বিনির্মাণের রূপরেখা’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ৬ ঘণ্টায় ৩২ মিলিমিটার বৃষ্টি
রাজধানীতে ৬ ঘণ্টায় ৩২ মিলিমিটার বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় সাংবাদিকদের মানববন্ধন
বগুড়ায় সাংবাদিকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে ভারতে গ্রেফতার ৪৫ বাংলাদেশি
অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে ভারতে গ্রেফতার ৪৫ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধানের শীষের প্রার্থীদের বিজয়ী করতে নির্বাচনী প্রচারণায় ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে’
‘ধানের শীষের প্রার্থীদের বিজয়ী করতে নির্বাচনী প্রচারণায় ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে সোনারগাঁয়ে নারীদের উঠান বৈঠক
বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে সোনারগাঁয়ে নারীদের উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গাঁজাসহ গ্রেফতার ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গাঁজাসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব
হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের
এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাবিতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে নবীনবরণ অনুষ্ঠিত
জাবিতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে নবীনবরণ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন
ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল
ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি
গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা