শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৫, বুধবার, ১৩ মে, ২০১৫

ছিটমহলের আতংক সাদাকাগজের দলিল

সরকার হায়দার, পঞ্চগড়:
অনলাইন ভার্সন
ছিটমহলের আতংক সাদাকাগজের দলিল

স্থল সীমান্ত চুক্তি পাশ হওয়ার পর ভারতের রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষরের অপেক্ষায় ছিটমহল বিনিময়। বিনিময় সম্পন্ন হলে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ১১১ ছিটমহলের ১৭হাজার ১ শ ৫৮ একর জমির বন্টন নিয়ে এরই মধ্যে ছিটমহলগুলোতে আতংক তৈরী হয়েছে। অনেকেই শুরু করেছেন দলিল পত্র সংগ্রহ। নিরাপত্তার অভাবে যারা তৎকালীন বাংলাদেশে আত্মীয় স্বজনের বাড়িতে দলিলপত্র গচ্ছিত রেখেছিলেন তারা সেসব ফেরত নিচ্ছেন।

জানা গেছে ১৯০৫ সালের সি এস রেকর্ডের ভিত্তিতে এইসব ভূমির মালিকানা লাভ করে ছিটমহলবাসীরা। ১৯৪৭ সালে রেডক্লিভের সীমান্ত নকশায় যে ভূখন্ডগুলি বাদ পড়ে যায় সেগুলো ছিটমহল হিসেবে আখ্যায়িত হয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতার আগে যাতায়াতে বাধা না থাকায় ভারতীয় ছিটমহলবাসীরা ভারতে এবং বাংলাদেশী ছিটমহলবাসীরা বাংলাদেশের ভূমি অফিসে জমি বিক্রী বা ক্রয়ের দলিল করতেন।
বঙ্গবন্ধু হত্যার পর ভারতের সীমান্তরক্ষীবাহীনী ছিটমহল বাসীদের ভারতে প্রবেশে বাঁধা দেয়। পরে একই ভাবে বাংলাদেশ সীমান্ত রক্ষীবাহীনীও ছিটমহল বাসীদের বাংলাদেশে প্রবেশে বাধা আরোপ করে। ফলে বন্ধ হয়ে যায় জমি রেজেষ্ট্রি কার্যক্রম। ১৯৭৪ সালে ভারতের হলদিবাড়ি থানার বিমল রায় এনক্লেভ কমিটি করেন। এই কমিটি প্রদত্ত সনদের মাধ্যমে কিছু কিছু ছিটমহল বাসিন্দারা ভারত ও বাংলাাদেশের ভূমি অফিসে জমি রেজষ্ট্রি করতেন। ১৯৮৮ সালের পর যাতায়াত সম্পুর্ণ বন্ধ হয়ে গেলে ছিটমহলের স্থানীয় শান্তিকমিটির ছিল ছাপ্পরে সাদা কাগজে জমি কেনা বেচার বন্দোবস্ত শুরুন হয়। তখন থেকে ক্রেতা, বিক্রেতা এবং দুজন স্বাক্ষীর স্বাক্ষরের মাধ্যমে সাদা কাগজে দলিল করে জমি বিক্রী এবং ক্রয়ের কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছিল।

শান্তি কমিটি জমি রেজিষ্ট্রি বাবদ নির্দিষ্ট ফি গ্রহন করতো যা ছিটমহলের রাস্তঘাট, মসজিদ, মন্দির নির্মান এবং অন্যান্য উন্নয়নমুলক কাজে ব্যবহার করা হতো। আতংক দেখা দিয়েছে এইসব সাদা কাগজের দলিলপত্র নিয়েই। এ দিকে ছিটমহলবাসীরা সাদাকাগজের দলিলে অনেক জমিই বিক্রী করেছেন বাংলাদেশীদের কাছে। যারা বাংলাদেশে থেকে সেসময় সাদাকাগজের দলিল দিয়ে জমি কিনেছেন তারাও আতংকে আছেন। অনেকেই আশংকা করছেন সাদা কাগজের দলিলকে অস্বীকার করা হলে ক্রেতারা বিপদে পরবেন। এদিকে ছিটমহলগুলোতে অনেক ভূমিহীন রয়েছেন।

১১১ ছিটমহলের মধ্যে পঞ্চগড়ের ছিটমহল গুলোতে ভূমিহীনের সংখ্যা সবচেয়ে বেশী। এসব ভূমিহীন মানুষেরা ছিটমহলেরই প্রভাবশালীদের জমিতে বসবাস করে আসছে। অনেকেই বলছেন জমি রক্ষার্থেই এদেরকে থাকতে দেয়া হয়েছে। ছিটমহল বিনিময় হলে এরা যাবে কোথায় এমন প্রশ্ন দেখা দিয়েছে এখন। প্রশ্ন দেখা দিয়েছে ভূমি বন্টন কিভাবে হবে?

সরেজমিনে দেখা গেছে স্থল সীমান্ত চুক্তি পাশের খবর শুনে পঞ্চগড়ের গারাতী ছিট মহলের মোহাম্মদ জমিরউদ্দিন (১০০) সাদা কাগজের এইসব দলিল হাতে নিয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরছেন। তিনি জানান, 'মুই টিপ সই দিছু। যতখান জমি দখল করিছে অতখান মুই বেঁচুনি।' বলিনাথ খান (৬০) জানান, 'সাদা কাগজে শান্তি কমিটির চেয়ারম্যানের ছিল সই আর দুইজন স্বাক্ষীর মাধ্যমে জমি কেনা বেঁচা হয়েছে। অবৈধ দখলও হয়েছে। তাই জমি বন্টন নিয়ে সমস্যা দেখা দিতে পারে। তিন ভাগের দুই ভাগ জমিই কিনেছেন বাংলাদেশীরা।'

কাজলদিঘী ছিটমহলের ভূমিহীন শহীদুল ইসলাম খোকা পরিবার নিয়ে শান্তি কমিটির চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলামের জমিতে দীর্ঘকাল বসবাস করে আসছেন। এখন তিনি অনিশ্চয়তায় ভূগছেন। তিনি জানান, 'ছুয়া পুয়া নিয়ে কোথায় যামো। হামাক যাতে সরকার জমি দেয়।'

এদিকে বিভিন্ন ছিটমহলের চেয়ারম্যানরা জানিয়েছেন ছিটমহলগুলোর অভ্যন্তরে অনেক খাস জমি থাকলেও তা দখল করে আছেন প্রভাবসালীরা। ভারত বাংলাদেশ ছিটমহল বিনিময় সমন্বয় কমিটির জরিপ অনুযায়ী বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ১১১ টি ছিটমহলে প্রায় ১৬শ একর খাস জমি রয়েছে। কাজলদিঘী এলাকার ৫টি ছিটমহলেই প্রায় ৩ শত একর খাস জমি রয়েছে। অনেক বাংলাদেশীও এসব খাস জমি দখল করে আছে।

পঞ্চগড় নীলফারী ছিটমহল বিনিময় কমিটির সভাপতি গারাতী ছিট মহলের চেয়ারম্যান বলেন মফিজার রহমান বলেন, 'শান্তিকমিটির পরিচালনায় যেভাবে বেঁচাবিক্রী হয়েছে সেভাবেই বন্টন দখল থাকবে। খাস জমি গুলো ভূমিহীনদের মাঝে বন্টন করা যেতে পারে।

'ভারত বাংলাদেশ ছিটমহল বিনিময় সমন্নয় ছাত্র আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক ছিটমহল গবেষক এ এস এম ইউনুস বলেন' ১৯০৫ সালের সি এস জরিপে যেভাবে নাগরীকরা ভূমির মালিকানা লাভ করেছেন ঠিক একই ভাবে বর্তমান প্রেক্ষাপটে ছিটমহলের নাগরিদের যার যে পরিমান জমি দখলে রয়েছে তা অতিদ্রুত তার নামে রেকর্ডের ব্যবস্থা করা উচিত। পাশাপাশি সরকারকে বিভিন্ন ছিট মহলে থাকা খাস জমিগুলো ভ্থমিহীনদের মাঝে বন্টন করার উদ্যোগ নিতে হবে।

বিডি-প্রতিদিন/ ১৩ মে ১৫/ সালাহ উদ্দীন  



 

এই বিভাগের আরও খবর
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
পর্যটনের লক্ষ্য শুধু অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নয়, আনন্দেরও উপলক্ষ : বশিরউদ্দীন
পর্যটনের লক্ষ্য শুধু অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নয়, আনন্দেরও উপলক্ষ : বশিরউদ্দীন
নখদন্তহীন জাতীয় মানবাধিকার কমিশন দেখতে চাই না : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
নখদন্তহীন জাতীয় মানবাধিকার কমিশন দেখতে চাই না : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
এই কমিশন শক্ত মেরুদণ্ড নিয়েই কাজ করছে : ইসি আনোয়ারুল
এই কমিশন শক্ত মেরুদণ্ড নিয়েই কাজ করছে : ইসি আনোয়ারুল
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
ভালো নির্বাচন করা ছাড়া দ্বিতীয় কোনো বিকল্প নেই : ইসি মাছউদ
ভালো নির্বাচন করা ছাড়া দ্বিতীয় কোনো বিকল্প নেই : ইসি মাছউদ
বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক
বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক
নির্বাচনে কোনো দল বা ব্যক্তির পক্ষে কাজ করা যাবে না: সিইসি
নির্বাচনে কোনো দল বা ব্যক্তির পক্ষে কাজ করা যাবে না: সিইসি
গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়
গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়
জুলাই আন্দোলনের এক নম্বর কারণ 'পচা নির্বাচন' : ইসি সানাউল্লাহ
জুলাই আন্দোলনের এক নম্বর কারণ 'পচা নির্বাচন' : ইসি সানাউল্লাহ
টেকসই পর্যটনের জন্য প্রকৃতি রক্ষা অপরিহার্য : পরিবেশ উপদেষ্টা
টেকসই পর্যটনের জন্য প্রকৃতি রক্ষা অপরিহার্য : পরিবেশ উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
‘যারা মুক্তিযুদ্ধকে অস্বীকার করে, তাদের রাজনীতি করার অধিকার নেই’
‘যারা মুক্তিযুদ্ধকে অস্বীকার করে, তাদের রাজনীতি করার অধিকার নেই’

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে, বিভ্রান্ত না হয়ে ঐক্য গড়ে তুলুন : দুলু
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে, বিভ্রান্ত না হয়ে ঐক্য গড়ে তুলুন : দুলু

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি বাতিলের দাবিতে গাইবান্ধায় বিএনপির একাংশের গণমিছিল
মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি বাতিলের দাবিতে গাইবান্ধায় বিএনপির একাংশের গণমিছিল

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দুর্গাপূজায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশের সর্বাত্মক প্রস্তুতি রয়েছে’
‘দুর্গাপূজায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশের সর্বাত্মক প্রস্তুতি রয়েছে’

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল কৃষকের
মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল কৃষকের

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে বিশ্ব পর্যটন দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে বিশ্ব পর্যটন দিবস পালিত

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় দিনব্যাপী স্কাউটস ওরিয়েন্টেশন কোর্স
বগুড়ায় দিনব্যাপী স্কাউটস ওরিয়েন্টেশন কোর্স

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ‘স্কিল অ্যান্ড ইনোভেশন’ প্রতিযোগিতা
গাইবান্ধায় ‘স্কিল অ্যান্ড ইনোভেশন’ প্রতিযোগিতা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পর্যটনের লক্ষ্য শুধু অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নয়, আনন্দেরও উপলক্ষ : বশিরউদ্দীন
পর্যটনের লক্ষ্য শুধু অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নয়, আনন্দেরও উপলক্ষ : বশিরউদ্দীন

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ট্রলির ধাক্কায় কিশোরী নিহত
গাইবান্ধায় ট্রলির ধাক্কায় কিশোরী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে ‘শারদ উৎসব’ উদযাপন
শ্রীমঙ্গলে ‘শারদ উৎসব’ উদযাপন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং
পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং

৪৫ মিনিট আগে | পর্যটন

ফটিকছড়িতে লিগ্যাল এইড উদ্বুদ্ধকরণ সভা অনুষ্ঠিত
ফটিকছড়িতে লিগ্যাল এইড উদ্বুদ্ধকরণ সভা অনুষ্ঠিত

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে মনোনয়ন নিলেন তামিম
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে মনোনয়ন নিলেন তামিম

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় মহিলা পরিষদের উদ্যোগে সিডও দিবস পালিত
নেত্রকোনায় মহিলা পরিষদের উদ্যোগে সিডও দিবস পালিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৩৫ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক পাচারকারী আটক
বগুড়ায় ৩৫ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক পাচারকারী আটক

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢালাওভাবে ব্যবসায়ীদের ব্যাংক হিসাব জব্দ রাখা ঠিক নয় : ফাহমিদা খাতুন
ঢালাওভাবে ব্যবসায়ীদের ব্যাংক হিসাব জব্দ রাখা ঠিক নয় : ফাহমিদা খাতুন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেরপুরে ৮০ পূজামণ্ডপে বিএনপি নেত্রীর আর্থিক সহায়তা
শেরপুরে ৮০ পূজামণ্ডপে বিএনপি নেত্রীর আর্থিক সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুর পৌরসভায় বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় যুক্ত হলো ৩৯ ভ্যান
দিনাজপুর পৌরসভায় বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় যুক্ত হলো ৩৯ ভ্যান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাছ ধরার ফাঁদে ধরা পড়লো অজগর
মাছ ধরার ফাঁদে ধরা পড়লো অজগর

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিবির পরিচালক পদে লড়তে নির্বাচকের দায়িত্ব ছাড়লেন রাজ্জাক
বিসিবির পরিচালক পদে লড়তে নির্বাচকের দায়িত্ব ছাড়লেন রাজ্জাক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদারীপুরে ৯ বস্তা গাঁজা উদ্ধার, দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
মাদারীপুরে ৯ বস্তা গাঁজা উদ্ধার, দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর সাফারী পার্কে অবৈধ অনুপ্রবেশ, আটক ১১
গাজীপুর সাফারী পার্কে অবৈধ অনুপ্রবেশ, আটক ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের আমানত তারেক রহমানের কাছে নিরাপদ : ড. রশিদ আহমেদ
দেশের আমানত তারেক রহমানের কাছে নিরাপদ : ড. রশিদ আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখদন্তহীন জাতীয় মানবাধিকার কমিশন দেখতে চাই না : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
নখদন্তহীন জাতীয় মানবাধিকার কমিশন দেখতে চাই না : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় সন্তান বিক্রি করতে চাওয়া দম্পতির পাশে ব্র্যাক
নেত্রকোনায় সন্তান বিক্রি করতে চাওয়া দম্পতির পাশে ব্র্যাক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করবেন না, ইসলামকে বিক্রি করবেন না’
‘ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করবেন না, ইসলামকে বিক্রি করবেন না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান
নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পত্তির ভাগাভাগি নিয়ে বাবার মরদেহ দাফনে সন্তানদের বাধা
সম্পত্তির ভাগাভাগি নিয়ে বাবার মরদেহ দাফনে সন্তানদের বাধা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট
জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'
'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ
আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...
পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু
প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?
পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা
গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি
সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা
কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!
ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের
ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে
ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বোচ্চ রান সাইফের
সর্বোচ্চ রান সাইফের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের
শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার
আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?
বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ
ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ
ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা
পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী
যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প
১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’
‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ওভারের রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে শ্রীলঙ্কাকে হারাল ভারত
সুপার ওভারের রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে শ্রীলঙ্কাকে হারাল ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপ থেকে তো বিদায়, এখন টাইগারদের সামনে কী?
এশিয়া কাপ থেকে তো বিদায়, এখন টাইগারদের সামনে কী?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কলকাতার বাজারে ‘ফ্লপ শো’ পদ্মার ইলিশ
কলকাতার বাজারে ‘ফ্লপ শো’ পদ্মার ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেগা প্রকল্পে মেগা ধস
মেগা প্রকল্পে মেগা ধস

প্রথম পৃষ্ঠা

চার মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির জামায়াতের এক প্রার্থী
চার মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির জামায়াতের এক প্রার্থী

নগর জীবন

বিড়ম্বনায় বাংলাদেশি পর্যটক
বিড়ম্বনায় বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত প্রাণী সংরক্ষণে ট্যাক্সিডার্মি
মৃত প্রাণী সংরক্ষণে ট্যাক্সিডার্মি

শনিবারের সকাল

জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক
জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থীর দৌড়ে প্রবাসীসহ সাত নেতা
বিএনপির প্রার্থীর দৌড়ে প্রবাসীসহ সাত নেতা

নগর জীবন

শ্রদ্ধার বিয়ে পাকা
শ্রদ্ধার বিয়ে পাকা

শোবিজ

বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে নিঃস্ব হচ্ছে পরিবার
সড়কে নিঃস্ব হচ্ছে পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার রাজধানীর ২৫৯ মণ্ডপে হবে দুর্গাপূজা
এবার রাজধানীর ২৫৯ মণ্ডপে হবে দুর্গাপূজা

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম-কক্সবাজারের দূরত্ব কমবে ৩৫ কিমি
চট্টগ্রাম-কক্সবাজারের দূরত্ব কমবে ৩৫ কিমি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুলগাজী বিএনপির সদস্য হলেন বেগম খালেদা জিয়া
ফুলগাজী বিএনপির সদস্য হলেন বেগম খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে চ্যাম্পিয়ন জামাল
ভারতে চ্যাম্পিয়ন জামাল

মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহু মঞ্চে উঠতেই খালি অধিবেশনকক্ষ
নেতানিয়াহু মঞ্চে উঠতেই খালি অধিবেশনকক্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের প্রতিপক্ষ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
ভারতের প্রতিপক্ষ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

২০ বছর পর সুইমিং ফেডারেশনের বার্ষিক সভা
২০ বছর পর সুইমিং ফেডারেশনের বার্ষিক সভা

মাঠে ময়দানে

আইসিসিবিতে গ্র্যান্ড সুফি নাইট
আইসিসিবিতে গ্র্যান্ড সুফি নাইট

পেছনের পৃষ্ঠা

কাউন্সিলরশিপ ফিরে পেল ১৫ ক্লাব
কাউন্সিলরশিপ ফিরে পেল ১৫ ক্লাব

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্রে তারকা শিল্পীর অভাব কেন?
চলচ্চিত্রে তারকা শিল্পীর অভাব কেন?

শোবিজ

৪১ বছরে এই প্রথম ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল
৪১ বছরে এই প্রথম ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার!
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার!

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুর ব্যালট ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে এটা চাপা দেবেন কীভাবে
ডাকসুর ব্যালট ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে এটা চাপা দেবেন কীভাবে

নগর জীবন

দুর্গোৎসবে হিন্দু সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জামায়াত আমিরের
দুর্গোৎসবে হিন্দু সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জামায়াত আমিরের

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভিড়
ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভিড়

নগর জীবন

এশিয়া কাপ ক্রিকেটে আমিরাত চারবার খেলেছে
এশিয়া কাপ ক্রিকেটে আমিরাত চারবার খেলেছে

মাঠে ময়দানে