শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২০, শনিবার, ০১ আগস্ট, ২০১৫

পঞ্চগড়ের নতুন ভূখণ্ডে উড়ল লাল-সবুজ পতাকা

পঞ্চগড় প্রতিনিধি:
অনলাইন ভার্সন
পঞ্চগড়ের নতুন ভূখণ্ডে উড়ল লাল-সবুজ পতাকা

বাংলাদেশের মূল ভূ-খণ্ডের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পর সদ্য বিলু্প্ত ১১১টি ছিটমহলে উড়ল বহু আকাঙ্খিত মুক্তির পতাকা। শনিবার সূর্যোদয়ের পরপরই এসব ছিটমহলে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উড়ানো হয়। পঞ্চগড় জেলা সদরের গাড়াতি ছিটমহলের ফোরকানিয়া মাদ্রাসা মাঠে শনিবার সকাল ৬টায় আনুষ্ঠানিকভাবে লাল-সবুজের পতাকা উত্তোলন করেন ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. শামছুল আজম, পুলিশ সুপার (এসপি) মো. গিয়াসুদ্দীন আহমদ, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) লায়লা মুনতাজেরি দীনা ও বাংলাদেশ-ভারত ছিটমহল বিনিময় কমিটির পঞ্চগড়-নীলফামারী জেলা সভাপতি মো. মফিজার রহমানসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

পতাকা উত্তোলনের সময় বেজে ওঠে বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত। বিলুপ্ত হওয়া গাড়াতি ছিটমহলের বাসিন্দাদের কণ্ঠে ধ্বনিত হয় 'আমার সোনার বাংলা-আমি তোমায় ভালবাসি'।

পতাকা উত্তোলন শেষে ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. শামছুল আজম উপস্থিত জনতার উদ্দেশে বলেন, 'এখন থেকে আপনারা বাংলাদেশের নাগরিক। আজকের এই মুহূর্তটা অত্যন্ত স্বরণীয়। আপনাদের আমি সাদর অভিবাদন জানাই।'

দীর্ঘ ৬৮ বছর নিজভূমে পরাধীনতার শৃঙ্খলে বন্দী থাকার পর অনেক আন্দোলন-সংগ্রাম করতে হয়েছে বাংলাদেশ-ভারতের ১৬২টি ছিটমহলের প্রায় ৫০ হাজার মানুষকে। ১৯৭৪ সালের মুজিব-ইন্দ্রিরা স্থল সীমান্ত চুক্তি এবং ২০১১ সালের স্বাক্ষরিত প্রটোকল অনুযায়ী শেষ পর্যন্ত শুক্রবার (৩১ জুলাই) রাত ১২টা ১ মিনিটে বিনিময় হয় ছিটমহলগুলো। এর ফলে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে থাকা ভারতের ১১১টি বাংলাদেশের মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে একীভূত হয়। একইভাবে ভারতের অভ্যন্তরে থাকা বাংলাদেশের ৫১টি ছিটমহলও একীভূত হয় ভারতের সঙ্গে। এর মাধ্যমে ৬৮ বছরের অধিকার বঞ্চনার অবসান ঘটলো ছিটমহলের বাসিন্দাদের।

বক্তৃতায় জেলা প্রশাসক বলেন, 'আপনাদের ভূমি ও নাগরিক অধিকার ছিল না। জমি রেজিস্ট্রেশন করতে পারতেন না। এখন থেকে আপনাদের সব অধিকার প্রতিষ্ঠিত হল। আর এখানকার (ছিটমহল) যার কাছে যেভাবে জমি দখলে আছে বা ভোগ করছেন সেভাবেই থাকবে। আপাতত এখন যে যত রকম শক্তিশালী কাগজপত্রই নিয়ে আসুক জমির বেদখল নিতে পারবে না। এটা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। আপনাদের জন্য ইতিমধ্যে ২শ’ কোটি টাকা বরাদ্ধ হয়েছে। আরও বরাদ্ধ হবে। রাস্তা-ঘাট, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হবে। বাংলাদেশের অন্যান্য নাগরিকের মতই আপনারা স্বাধীনতা ও অধিকার ভোগ করবেন। এখন থেকে আর ছিটমহল বলতে কিছু নেই। সবাই একসঙ্গে ভেদাভেদ ভুলে থাকতে হবে।'

বৃটিশ সরকারের কাছ থেকে ১৯৪৭ সালে ভারত ও পাকিস্তান নামক দু'টি স্বাধীন রাষ্ট্রের জম্ম হয়। ১৯৪৭ সালে রেডক্লিফ মানচিত্র বিভাজন থেকেই উদ্ভব হয় এ ছিটমহলের। এক দেশের ভূখণ্ড রয়ে যায় অন্যদেশে।

২০১১ সালের জনগণনা অনুযায়ী বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ভারতের ছিটমহলে বসবাসকারী লোকের সংখ্যা ৩৭ হাজার। আর ভারতের অভ্যন্তরে বাংলাদেশের ছিটমহলে ১৪ হাজার লোকের বসবাস। মোট ২৪,২৬৮ একর জমির মধ্যে বাংলাদেশ পেয়েছে ১৭,১৫৮ একর, আর ভারত পেয়েছে ৭,১১০ একর। বাংলাদেশের অভ্যন্তরে অবস্থিত ১১১টি ছিটমহলের অধিবাসীদের বেশিরভাগই মুসলিম। ভূখণ্ড ভারতের হলেও সবকিছু কেনাবেচা হতো বাংলাদেশি টাকায়। কুচবিহারে কোচ রাজাদের রাজ্যের কিছু অংশ রাজ্যের বাইরে বিভিন্ন থানা পঞ্চাগড় সদর, বোদা, দেবীগঞ্জ পাটগ্রাম, হাতিবান্ধা, লালমনিরহাট, ডিমলা ফুলবাড়ী ও ভূরুঙ্গামারিতে অবস্থিত ছিল। ভারত ভাগের পর ওই আটটি থানা পূর্বপাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত হয়, আর কুচবিহার যুক্ত হয় পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে।

১৯৭৪ সালের মুজিব-ইন্দ্রিরা স্থল সীমন্ত চুক্তির আলোকে ২০১১ সালে উভয় সরকারের মধ্যে প্রটোকল স্বাক্ষরিত হয়। চলতি বছরের ৭ মে ভারতের লোকসভায় বহুল আলোচিত স্থল সীমান্ত চুক্তি বিল পাস হয়। ৬ জুন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের সময় উভয় দেশের পররাষ্ট্র সচিব ছিটমহল বিনিময় হস্তান্তর করেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে শুক্রবার রাত ১২টা ১ মিনিটে উভয় দেশের ছিটমহলগুলো নিজ নিজ দেশের মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে মিশে গেছে। বিলপ্তি ঘটে ছিটমহল শব্দটির।

 

বিডি-প্রতিদিন/০১ আগস্ট ২০১৫/ এস আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে আরও ৭ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত
দেশে আরও ৭ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত
জুলাই সনদ নিয়ে ১৭ জুন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বসছে কমিশন
জুলাই সনদ নিয়ে ১৭ জুন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বসছে কমিশন
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪৫২
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪৫২
নদীবন্দরগুলোতে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত
নদীবন্দরগুলোতে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশে ফিরেছেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি
দেশে ফিরেছেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি
পরিবেশবান্ধব পর্যটন উন্নয়নে সিলেটে মহাপরিকল্পনা : সৈয়দা রিজওয়ানা
পরিবেশবান্ধব পর্যটন উন্নয়নে সিলেটে মহাপরিকল্পনা : সৈয়দা রিজওয়ানা
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে সিভিল প্রসিডিউর কোড সংশোধন হচ্ছে : আসিফ নজরুল
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে সিভিল প্রসিডিউর কোড সংশোধন হচ্ছে : আসিফ নজরুল
‘ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য কফিনে শেষ পেরেক’
‘ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য কফিনে শেষ পেরেক’
তাপমাত্রা কমার আভাস দিল আবহাওয়া অফিস
তাপমাত্রা কমার আভাস দিল আবহাওয়া অফিস
ঈদের ১০ দিনের ছুটি শেষে কাল খুলছে অফিস-আদালত
ঈদের ১০ দিনের ছুটি শেষে কাল খুলছে অফিস-আদালত
এপিবিএন পাবে ভারি অস্ত্র, পুলিশের কাছে থাকবে না মারণাস্ত্র : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
এপিবিএন পাবে ভারি অস্ত্র, পুলিশের কাছে থাকবে না মারণাস্ত্র : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনের পরেও সব দলের সঙ্গে কাজ করার প্রত্যয় বিএনপির
নির্বাচনের পরেও সব দলের সঙ্গে কাজ করার প্রত্যয় বিএনপির
সর্বশেষ খবর
লালমনিরহাট সীমান্তে পুশইন ৩, শূন্যরেখায় ৯
লালমনিরহাট সীমান্তে পুশইন ৩, শূন্যরেখায় ৯

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

টানা দ্বিতীয়বার টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক রুট
টানা দ্বিতীয়বার টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক রুট

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ৪ পলাতক আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৪ পলাতক আসামি গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাতিরঝিল এলাকা পরিদর্শন রাজউক চেয়ারম্যানের
হাতিরঝিল এলাকা পরিদর্শন রাজউক চেয়ারম্যানের

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আগুনের ঝুঁকি, ১১ লাখ পাওয়ার ব্যাংক ফেরত নিচ্ছে অ্যাংকার
আগুনের ঝুঁকি, ১১ লাখ পাওয়ার ব্যাংক ফেরত নিচ্ছে অ্যাংকার

১৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দেশে আরও ৭ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত
দেশে আরও ৭ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকামুখী মহাসড়কে ভোগান্তি, যমুনা সেতুর দুই পাড়ে দীর্ঘ যানজট
ঢাকামুখী মহাসড়কে ভোগান্তি, যমুনা সেতুর দুই পাড়ে দীর্ঘ যানজট

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে কিশোর গ্যাংয়ের ৫ সদস্য গ্রেফতার
চাঁদপুরে কিশোর গ্যাংয়ের ৫ সদস্য গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে ১৭ কি.মি ধীরগতির যানজট
ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে ১৭ কি.মি ধীরগতির যানজট

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিএনজিতে বাসের ধাক্কা, যুবক নিহত
সিএনজিতে বাসের ধাক্কা, যুবক নিহত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নতুন সেনাপ্রধান আমির হাতেমি
ইরানের নতুন সেনাপ্রধান আমির হাতেমি

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ বছর পর ঘুচল ‘চোকার্স’ তকমা
২৭ বছর পর ঘুচল ‘চোকার্স’ তকমা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় গণহত্যা ও ইরানে হামলার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন
গাজায় গণহত্যা ও ইরানে হামলার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস গড়ে টেস্ট চ‍্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতলো দক্ষিণ আফ্রিকা
ইতিহাস গড়ে টেস্ট চ‍্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতলো দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের ছুটিতেও সচল ছিলো বগুড়া পরিবার পরিকল্পনা বিভাগ
ঈদের ছুটিতেও সচল ছিলো বগুড়া পরিবার পরিকল্পনা বিভাগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান খান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লক্ষ্মীপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তিচ্ছুদের নিয়ে ক্যাম্পেইন
লক্ষ্মীপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তিচ্ছুদের নিয়ে ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে এসেছে বিশ্বের বিখ্যাত হেভি লিফট ভ্যাসেল
মোংলা বন্দরে এসেছে বিশ্বের বিখ্যাত হেভি লিফট ভ্যাসেল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের তিন পরমাণু বিজ্ঞানী, তিন আইআরজিসি সদস্য নিহত
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের তিন পরমাণু বিজ্ঞানী, তিন আইআরজিসি সদস্য নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসিরনগরে ১ দোকানে চুরি
নাসিরনগরে ১ দোকানে চুরি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে খেলাফত মজলিসের ঈদ পুনর্মিলনী
লক্ষ্মীপুরে খেলাফত মজলিসের ঈদ পুনর্মিলনী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত মানুষের জন্য স্বস্তির বার্তা : জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট
নির্বাচন নিয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত মানুষের জন্য স্বস্তির বার্তা : জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সব বিমানবন্দরের ফ্লাইট স্থগিত করল ইরান
সব বিমানবন্দরের ফ্লাইট স্থগিত করল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি খাতের কর্মদক্ষতা বাড়াতে ২৫০ মিলিয়ন ডলার দেবে বিশ্বব্যাংক
সরকারি খাতের কর্মদক্ষতা বাড়াতে ২৫০ মিলিয়ন ডলার দেবে বিশ্বব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৫ পরিবহনকে জরিমানা
গোপালগঞ্জে ৫ পরিবহনকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি জনগণকে ছেড়ে পালিয়ে যায়নি: মীর নাছির
বিএনপি জনগণকে ছেড়ে পালিয়ে যায়নি: মীর নাছির

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটিতে মাদকবিরোধী অভিযানে একজনের কারাদণ্ড
রাঙামাটিতে মাদকবিরোধী অভিযানে একজনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় দরিদ্রদের জন্য ফ্রি চিকিৎসা
কুলাউড়ায় দরিদ্রদের জন্য ফ্রি চিকিৎসা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেল সেতুতে ধাক্কা দিয়ে নদীতে তলিয়ে গেল বাল্কহেড
রেল সেতুতে ধাক্কা দিয়ে নদীতে তলিয়ে গেল বাল্কহেড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন
নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা
মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?
ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত
ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল
ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা
ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত
ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব
দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের
আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’
‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি
ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস
ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান
আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’
‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা
ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা
মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত
একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন
আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা
ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন
বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!
টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!

মাঠে ময়দানে

সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব
সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব

শোবিজ

এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা
পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন
নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন

মাঠে ময়দানে

হনুমানের সঙ্গে সখ্য
হনুমানের সঙ্গে সখ্য

শনিবারের সকাল

ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়
ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়

শোবিজ

দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া
দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ
ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা
সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা

শোবিজ

যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও
যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির
সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির

পেছনের পৃষ্ঠা

নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ
নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ

মাঠে ময়দানে

কাজলের অপছন্দ
কাজলের অপছন্দ

শোবিজ

বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

বিশ্বকে অস্থির করেছে ইসরায়েল
বিশ্বকে অস্থির করেছে ইসরায়েল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির
স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ
চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ

শোবিজ

করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫
করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের
ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের

মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান
চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬
খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬

পেছনের পৃষ্ঠা