শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৪, শুক্রবার, ১৩ নভেম্বর, ২০১৫ আপডেট:

যেভাবে নূর হোসেনের উত্থান

এম এ শাহীন, সিদ্ধিরগঞ্জ:
অনলাইন ভার্সন
যেভাবে নূর হোসেনের উত্থান

সিদ্ধিরগঞ্জের শিমরাইল টেশপাড়া এলাকার হাজী বদর উদ্দিনের ৬ ছেলের মধ্যে নূর হোসেন তৃতীয়। ৮০ দশকে সিদ্ধিরগঞ্জের ইকবাল গ্রুপের ট্রাকের হেলপার, পরে চালক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন নূর হোসেন। দীর্ঘদিন দেশের বিভিন্ন জেলায় ট্রাক চালাতে গিয়ে ট্রাক শ্রমিকদের সঙ্গে তার সম্পর্ক গড়ে ওঠে। '৮৭ সালের দিকে বাংলাদেশ আন্তঃজেলা ট্রাক চালক শ্রমিক ইউনিয়ন শিমরাইল শাখার কার্যক্রম শুরু করেন দাইমুদ্দিন নামে এক ট্রাক চালক। পরবর্তীতে দাইমুদ্দিনকে সরিয়ে শিমরাইল ট্রাক চালক শ্রমিক ইউনিয়নের দায়িত্ব নেয় নূর হোসেন। ওই সময় তিনি জাতীয় পার্টির রাজনীতি শুরু করেন। পরবর্তীতে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলে ফেলেন দল। ক্ষমতাকে কেন্দ্র করে সন্ত্রাসকে নিজের পুঁজি ধরে বাড়তে থাকে নূর হোসেনের অপরাধের সাম্রাজ্য। ১৯৯২ সালে গিয়াসউদ্দিনের আশির্বাদে সিদ্ধিরগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে শহীদুল ইসলাম কন্ট্রাক্টরের (প্যানেল মেয়র নিহত নজরুল ইসলামের শ্বশুর) সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে নূর হোসেন বিজয়ী হন।  এরপর থেকে তাকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।

ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান থাকাবস্থায় ১৯৯৯ সালে ভুয়া প্রকল্প তৈরী করে সোনালী ব্যাংকের নারায়ণগঞ্জ কর্পোরেট শাখা থেকে ১১ টি চেকের মাধ্যমে ১৭ লাখ ৬৫ হাজার টাকা উত্তোলণ করায় তার বিরুদ্ধে একটি মামলা করে দুদক। ১৯৯৮ সালের বন্যায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক পানিতে ডুবে গেলে কাঁচপুর থেকে পূর্বাঞ্চলে লঞ্চ চালিয়ে ও লঞ্চে চাঁদাবাজী করে আয় করেন বিপুল পরিমাণ টাকা। এর আগে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে গাড়ি প্রতি ২০ টাকা করে চাঁদা আদায় করতেন নূর হোসেন। এছাড়াও ওই সময় বিভিন্ন গার্মেন্ট ও শিল্প প্রতিষ্ঠান থেকে চাঁদা আদায় শুরু করেন। নজরুল ইসলামসহ ৭ জনকে অপহরণ ও খুনের প্রায় চারমাস আগেও নজরুল এবং তার সহযোগীদের সিদ্ধিরগঞ্জ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের এবং আদমজী ইপিজেডের ব্যবসা ছিনিয়ে নেয় নূর হোসেন ও যুবলীগ নেতা মতিউর রহমান মতি।

মাত্র চার মাসে এ দুই প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা থেকে মতিউর রহমান মতির সাথে ভাগ-বাটোয়ারা করে আয় করেন দেড় থেকে দু'কোটি টাকা। নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ৪নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর বিজয়ী হন বিপুল পরিমাণ টাকা খরচ করে। নূর হোসেনের নিজের কথা, প্রতিদিন সাড়ে তিনশ লোক তার অধীনে কাজ করছে। এই সাড়ে তিনশ লোকের প্রতিজনের দৈনিক পারিশ্রমিক পাঁচশ টাকা। তাদের খাওয়া বাবদ কার্যালয়ের পাশে রয়েছে একটি হোটেল। যেখানে প্রতিমাসে কয়েক লাখ টাকার খাবার পরিবেশন করা হয় তার অনুগতদের।

সিদ্ধিরগঞ্জে আসার কিছু দিনের মধ্যে ২০ লাখ টাকা চাঁদা চেয়ে না পাওয়ায় শিমরাইল মোড়ের এ রহমান সুপার মার্কেটের সামনের জায়গা দখল করে নূর হোসেন বাহিনী। ২০০৯ সালের ১৯ আগষ্ট নারায়ণগঞ্জ সওজের টেন্ডার বক্সে নির্দিষ্ট সময়ের পর টেন্ডার ফেলতে আসায় তার ভাতিজা শাহজালাল বাদলকে বাধা দেয় নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি শফিকুল ইসলাম। কাউন্সিলর নির্বাচিত হওয়ার পর তার ভাতিজা শাহ জালাল বাদল ও তার ক্যডার বাহিনী বিচারালয় বসিয়ে এলাকায় নিজের মত করে বিচার শুরু করে। কাঁচপুরের পাথর ও বালু ব্যবসায়ী স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা শহীদুল্লাহর উপর হামলা চালিয়ে বালু মহল দখল করে ভাই জজ মিয়া। শীতলক্ষ্যার তীর দখল করে অবৈধভাবে বালুর ব্যবসা শুরু করে তার ভাই জজ মিয়া ও ভাতিজা শাহজালাল বাদল। ২০০৯ সালের ৯ জুলাই কাঁচপুরের শীতলক্ষ্যার তীরে বিআইডব্লিউটিএ-এর কর্মকর্তারা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করতে এলে নূর হোসেন ও তার বাহিনী বিআইডব্লিউ কর্মকর্তাদের ধাওয়া করে।

নূর হোসেনের সবচেয়ে বেশি আয়ের উৎস্যস্থল ছিল পরিবহনখাত। নির্বাচিত আন্তঃজেলা ট্টাক চালক ইউনিয়ন শিমরাইল শাখার শ্রমিক কমিটির সভাপতির পদ ছিনিয়ে নিয়ে সভাপতি বনে যান তিনি। কয়েক ধাপে প্রতিমাসে পরিবহন থেকে তার আয় দাঁড়ায় কয়েক কোটি টাকা। হাইওয়ে রোডের উভয় পার্শ্বে প্রায় সাড়ে ৩শ' হকার অস্থায়ী ভিত্তিতে পসরা সাজিয়ে বসে। আর এসব হকারের কাছ থেকে মাসোয়ারা আদায় করত নূর বাহিনী। ফুটপাতে দোকান বরাদ্দ দিতে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে দেড় থেকে দু'লাখ টাকা অগ্রীম গ্রহণ করত তার বাহিনী। হকার প্রতি দৈনিক ২০ টাকা হারে মাসে ২ লাখ ১০ হাজার টাকা আয় হত।

কাঁচপুর ব্রিজের নিচে অপরিকল্পিতভাবে বালু ও পাথর ব্যবসা শুরু করেছিলেন নূর হোসেনের ছোট ভাই জজ মিয়া ওরফে ছোট মিয়া। এ স্থান থেকে মাসে তার আয় হত অর্ধ কোটি টাকা। সিদ্ধিরগঞ্জে থাকা ১৭ টি চুনা কারখানার প্রতিমণ চুন থেকে ৩০ টাকা হারে চাঁদা নিতেন নূর হোসেন। এ খাত থেকে প্রতিমাসে তার আয় দাঁড়ায় সাড়ে ১০ লাখ থেকে ১২ লাখ টাকা। ভান্ডারী মৎস্য খামার নামে বিভিন্ন জমিতে পানি আটকিয়ে ও অবৈধভাবে  পুকুর দখল করে মাছ চাষ করে মাসে আয় হত ২ লাখ টাকা। শিমরাইলে অবস্থিত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে চাঁদার মাধ্যমে মাসে আয় হত ৪ থেকে ৫ লাখ টাকা।

তার ভাই নূর সালাম ওরফে বোবা ডাকাত ভূমি জালিয়াতি করে নিরীহদের জমি দখল শুরু করে। ওয়ারিশী অংশ পাওয়ার নাম করে ভূমি জালিয়াতি করতো নূর সালাম। চাঁদাবাজি, জমিদখল থেকে শুরু করে মাদক ব্যবসায় নিজের জাল বিস্তৃত করেন নূর হোসেন। সিদ্ধিরগঞ্জের শিমরাইল আন্তঃজেলা ট্রাক টার্মিনালকে মাদক পরিবহনের নিরাপদ 'ট্রানজিট পয়েন্ট' হিসেবে নূর হোসেন ব্যবহার করতেন বলে জানিয়েছেন পরিবহন শ্রমিকরা। প্রতিদিন ৫-৭ ট্টাক মাদক এখানে হাতবদল হত। হাতবদল হওয়া মাদকের ধরণ ও দাম অনুপাতে ৫০ হাজার থেকে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত চাঁদা নিত নূর হোসেন।

সংশ্লিষ্টরা জানান,  ট্রাক টার্মিনালে, কাউন্সিলরের অফিসের পেছনে ও ডেমরা আদমজী ইপিজেড রোডে ফজলুর রহমান পেট্রোল পাম্পের পেছনে ফেনসিডিল, ইয়াবা, হেরোইন, গাঁজা, মদ, বিয়ারসহ সব ধরনের মাদক প্রকাশ্যেই বিক্রি করতেন নূর হোসেন ও তার লোকজন। কাউন্সিলর অফিসের পিছনে টোকেন দিয়ে প্রকাশ্যেই বিক্রি করা হত ফেনসিডিল। শিমরাইলের ট্রাক স্টান্ডে ছিল তার কার্যালয়। এ ট্রাক স্টান্ডের পাশে এবং নিরালয় সিএনজি পাম্পের পাশে একটি দোতলা ভবনে হাউজি ও জুয়ার ব্যবসা চালাতেন নূর হোসেন ও তার বাহিনী। একইস্থানে যাত্রার নামে অর্ধনগ্ন নৃত্য ও প্রকাশ্যে মাইকিং করে লটারি বিক্রি করত তার বাহিনী। শীতলক্ষ্যা নদীর সাইলোর পাশে তার সহযোগী রিপন বাহিনী ও রতন বাহিনী দ্বারা বিভিন্ন নৌযান থেকে চাঁদা তুলতেন নূর হোসেন। পরিবহন চাঁদাবাজী, নৌ-রুটে চাঁদাবাজী, যাত্রা, মাদকব্যবসা, ভূমি দস্যুতা, বিচারের নামে অর্থ আদায় ও টেন্ডারবাজিতে তার অন্যতম সহযোগী ছিলেন শাহজালাল বাদল ওরফে ভাতিজা বাদল, সাদেকুর রহমান, শাহাজান ওরফে কাইল্যা শাহাজাহান, সানাউল্যাহ সানা, আলী মোহাম্মদ, ফরহাদ দেওয়ান, রতন, উজ্জল, আরিফুল হক হাসান, জামাল, সালাহউদ্দিন, আনোয়ার হোসেন আনু, টিপু, আফাজ উদ্দিন, সামছুদ্দিন আহমেদ ভুইয়া, জাকির হোসেন, শিপন, বরিশাইল্যা মামুন, সেলিম, বিয়ার বাশার, রাসেল, জুয়েল, মোশারফ, নোয়াখাইল্যা কামাল, আমান ওরফে ভেজাল আমান, ড্রাইভার হাফিজসহ অন্যান্যরা।

২০১৩ সালের শেষের দিকে বন্দরের মদনপুর এলাকায় একটি হাউজিং কোম্পানির জমি দখলের জন্য অস্ত্রের মহড়া দেয় নূর হোসেন। পরে ওই হাউজিং প্রকল্পে বালু ভরাটের কাজও পায় সে। মহড়া ও বালু ভরাটবাবদ তার আয় হয় ৪ কোটি টাকা। মোটা অংকের বিনিময়ে অনেক অনৈতিক কাজে ভাড়ায় খাটত নূর হোসেন। টাকার বিনিময়ে উপজেলা নির্বাচনে গজারিয়ায় কিলার নিয়ে ভাড়া খাটতে যায় নূর হোসেন। উপজেলা নির্বাচনে খুন হওয়া শামছু চেয়ারম্যনের স্ত্রী ওই সময় সাংবাদিকদের বলেছিলেন, তার স্বামীর হত্যার পিছনে এক এমপি ও ভাড়াটিয়া ক্যাডার নূর হোসেন দায়ী। যা ওই সময় অধিকাংশ গণমাধ্যমে প্রকাশ হয়।

বিগত আওয়ামী লীগ আমলে শিমরাইল মোড়ে দৈনিক চাঁদাবাজী, সিদ্ধিরগঞ্জ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে টেন্ডারবাজী, পরিবহন সেক্টর থেকে মাসিক চাঁদা, আন্তঃজেলা ট্রাক টার্মিনাল থেকে চাঁদা, নারায়ণগঞ্জ সওজ বিভাগের শিমরাইল অফিসে টেন্ডারবাজীসহ নানা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাাধ্যমে কোটি কোটি টাকা আয় করেন নারায়ণগঞ্জের চাঞ্চল্যকর সাত খুন মামলার প্রধান আসামি নূর হোসেন। সিদ্ধিরগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের সব ঠিকাদার জিম্মি হয়ে পড়ে নূর হোসেন ও তার বাহিনীর কাছে। ১৯৯৭ সালের শেষের দিকে নূর হোসেন তার বাহিনী নিয়ে শিমরাইলের সওজ অফিসে হামলা করে নির্বাহী প্রকৌশলী সাহাবুদ্দিনের রুম দখল করা ছাড়াও বিগত আওয়ামী লীগ আমলে প্রকাশ্য দিবালোকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে গুলি করে ও বোমা ফাটিয়ে ক্যাডারবেষ্টিত হয়ে গিয়াস উদ্দিনের কাসসাফ মার্কেটের জায়গা দখল করে। ২০০১ সালের সংসদ নির্বাচনে বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর গিয়াসউদ্দিনের কারণে ভারত পালিয়ে যায় নূর হোসেন। ২০০৭ সালের ১২ এপ্রিল ইন্টারপোল দুর্ধর্ষ এ সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে রেডওয়ান্টে জারি করে।


গত বছরের ২৭ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জে প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলাম, আইনজীবী চন্দন সরকারসহ সাতজনকে অপহরণ করা হয়। তিন দিন পর শীতলক্ষ্যা নদীতে ছয়জনের এবং পরদিন আরেকজনের লাশ ভেসে ওঠে। চাঞ্চল্যকর এ ঘটনার পরপরই ভারতে পালিয়ে যান প্রধান আসামি নূর হোসেন। চলতি বছরের ৮ এপ্রিল সাত খুনের মামলায় র‌্যাব-১১-এর তৎকালীন অধিনায়ক লে. কর্নেল তারেক সাঈদ, মেজর আরিফ ও লে. কমান্ডার এম এম রানা এবং নূর হোসেনসহ ৩৫ জনকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করে নারায়ণঞ্জ গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। জানা গেছে, হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে নূর হোসেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গে পালিয়ে যান। নৃশংস ওই ঘটনার ৪৯ দিন পর সেখানে গ্রেফতার হন নূর হোসেন। তিন সহযোগীসহ পশ্চিমবঙ্গে নূর হোসেন আটক হলেও তার অন্যতম সহযোগী ওয়াহিদুজ্জামান সুমন জামিন পান। এ ছাড়া নূর হোসেনের বিরুদ্ধে ভারতে অবৈধভাবে প্রবেশের অভিযোগে ফরেনার্স অ্যাক্টে মামলা করে বিধান নগর পুলিশ। তাকে ফেরত পেতে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ভারতের কাছে আর্জি জানানো হয়। বাংলাদেশ সরকারের আর্জি মেনেই নূরকে ফেরত পাঠানোর ব্যাপারে তৎপর হয় ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে পশ্চিমবঙ্গের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে বিষয়টি জানানো হয়। সেই মতো ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩২১ ধারা অনুযায়ী নূর হোসেনের বিরুদ্ধে থাকা সব অভিযোগ তুলে নেওয়ার জন্য চলতি বছরের ২০ আগস্ট পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে আদালতে আবেদন জানানো হয়। নূরকে বাংলাদেশ সরকারের হাতে তুলে দেওয়ার প্রক্রিয়া সহজ করতে ১৬ অক্টোবর তার বিরুদ্ধে থাকা সব অভিযোগই প্রত্যাহার করে নেন পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলা দায়রা আদালত। একই সঙ্গে নূরকে বাংলাদেশের হাতে তুলে দিতে আদালত উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলা প্রশাসনকে দুই মাস সময়সীমা বেঁধে দেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে নূর হোসেনকে বাংলাদেশে ফেরত আনা হয়।

বিডি-প্রতিদিন/১৩ নভেম্বর ২০১৫/ এস আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা
যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
মানুষের আস্থা অর্জন করাই বিচার বিভাগের কাজ­ : প্রধান বিচারপতি
মানুষের আস্থা অর্জন করাই বিচার বিভাগের কাজ­ : প্রধান বিচারপতি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
সারা দেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৬৪৪
সারা দেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৬৪৪
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
৬ দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি মুক্তি
৬ দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি মুক্তি
৮ অভিযোগে ইনুর বিরুদ্ধে ফরমাল চার্জ দাখিল
৮ অভিযোগে ইনুর বিরুদ্ধে ফরমাল চার্জ দাখিল
সর্বশেষ খবর
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবির তিন হলের নতুন নামকরণ
শাবিপ্রবির তিন হলের নতুন নামকরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা
যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিঙ্গাপুরে মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন যে নারী
সিঙ্গাপুরে মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন যে নারী

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যাত্রাবাড়ীতে বাসে অজ্ঞান পার্টির কবলে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
যাত্রাবাড়ীতে বাসে অজ্ঞান পার্টির কবলে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান
ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু
পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু
হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু
যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন
টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি
বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা
গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ
আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য
চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু
বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা
হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়
এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান
অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস
মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত
রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে
৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে

দেশগ্রাম

শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার
শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার

খবর

লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার
লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার

নগর জীবন

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক

নগর জীবন

নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন
নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত
পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী
হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী

খবর

আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি
আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র
আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আসে এক রুটে যায় তিন রুটে
আসে এক রুটে যায় তিন রুটে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪
লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার
ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধনী ইঁদুরের কাণ্ড
ধনী ইঁদুরের কাণ্ড

ডাংগুলি

শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

দেশগ্রাম

পরীবন্ধু দাদি
পরীবন্ধু দাদি

ডাংগুলি

হাতির পিঠে চড়িয়ে বিদায় অধ্যক্ষকে
হাতির পিঠে চড়িয়ে বিদায় অধ্যক্ষকে

দেশগ্রাম

এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এস আলমের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আদেশ
এস আলমের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার কাজ বন্ধ, বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগ
সংস্কার কাজ বন্ধ, বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগ

দেশগ্রাম

হত্যার নির্দেশ উসকানিসহ আট অভিযোগ ইনুর বিরুদ্ধে
হত্যার নির্দেশ উসকানিসহ আট অভিযোগ ইনুর বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফি নাইট
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফি নাইট

নগর জীবন

বাংলাদেশ আই হসপিটাল ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
বাংলাদেশ আই হসপিটাল ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

নগর জীবন

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গাছের চারা বিতরণ
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গাছের চারা বিতরণ

দেশগ্রাম