শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৪, শুক্রবার, ১৩ নভেম্বর, ২০১৫ আপডেট:

যেভাবে নূর হোসেনের উত্থান

এম এ শাহীন, সিদ্ধিরগঞ্জ:
অনলাইন ভার্সন
যেভাবে নূর হোসেনের উত্থান

সিদ্ধিরগঞ্জের শিমরাইল টেশপাড়া এলাকার হাজী বদর উদ্দিনের ৬ ছেলের মধ্যে নূর হোসেন তৃতীয়। ৮০ দশকে সিদ্ধিরগঞ্জের ইকবাল গ্রুপের ট্রাকের হেলপার, পরে চালক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন নূর হোসেন। দীর্ঘদিন দেশের বিভিন্ন জেলায় ট্রাক চালাতে গিয়ে ট্রাক শ্রমিকদের সঙ্গে তার সম্পর্ক গড়ে ওঠে। '৮৭ সালের দিকে বাংলাদেশ আন্তঃজেলা ট্রাক চালক শ্রমিক ইউনিয়ন শিমরাইল শাখার কার্যক্রম শুরু করেন দাইমুদ্দিন নামে এক ট্রাক চালক। পরবর্তীতে দাইমুদ্দিনকে সরিয়ে শিমরাইল ট্রাক চালক শ্রমিক ইউনিয়নের দায়িত্ব নেয় নূর হোসেন। ওই সময় তিনি জাতীয় পার্টির রাজনীতি শুরু করেন। পরবর্তীতে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলে ফেলেন দল। ক্ষমতাকে কেন্দ্র করে সন্ত্রাসকে নিজের পুঁজি ধরে বাড়তে থাকে নূর হোসেনের অপরাধের সাম্রাজ্য। ১৯৯২ সালে গিয়াসউদ্দিনের আশির্বাদে সিদ্ধিরগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে শহীদুল ইসলাম কন্ট্রাক্টরের (প্যানেল মেয়র নিহত নজরুল ইসলামের শ্বশুর) সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে নূর হোসেন বিজয়ী হন।  এরপর থেকে তাকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।

ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান থাকাবস্থায় ১৯৯৯ সালে ভুয়া প্রকল্প তৈরী করে সোনালী ব্যাংকের নারায়ণগঞ্জ কর্পোরেট শাখা থেকে ১১ টি চেকের মাধ্যমে ১৭ লাখ ৬৫ হাজার টাকা উত্তোলণ করায় তার বিরুদ্ধে একটি মামলা করে দুদক। ১৯৯৮ সালের বন্যায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক পানিতে ডুবে গেলে কাঁচপুর থেকে পূর্বাঞ্চলে লঞ্চ চালিয়ে ও লঞ্চে চাঁদাবাজী করে আয় করেন বিপুল পরিমাণ টাকা। এর আগে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে গাড়ি প্রতি ২০ টাকা করে চাঁদা আদায় করতেন নূর হোসেন। এছাড়াও ওই সময় বিভিন্ন গার্মেন্ট ও শিল্প প্রতিষ্ঠান থেকে চাঁদা আদায় শুরু করেন। নজরুল ইসলামসহ ৭ জনকে অপহরণ ও খুনের প্রায় চারমাস আগেও নজরুল এবং তার সহযোগীদের সিদ্ধিরগঞ্জ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের এবং আদমজী ইপিজেডের ব্যবসা ছিনিয়ে নেয় নূর হোসেন ও যুবলীগ নেতা মতিউর রহমান মতি।

মাত্র চার মাসে এ দুই প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা থেকে মতিউর রহমান মতির সাথে ভাগ-বাটোয়ারা করে আয় করেন দেড় থেকে দু'কোটি টাকা। নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ৪নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর বিজয়ী হন বিপুল পরিমাণ টাকা খরচ করে। নূর হোসেনের নিজের কথা, প্রতিদিন সাড়ে তিনশ লোক তার অধীনে কাজ করছে। এই সাড়ে তিনশ লোকের প্রতিজনের দৈনিক পারিশ্রমিক পাঁচশ টাকা। তাদের খাওয়া বাবদ কার্যালয়ের পাশে রয়েছে একটি হোটেল। যেখানে প্রতিমাসে কয়েক লাখ টাকার খাবার পরিবেশন করা হয় তার অনুগতদের।

সিদ্ধিরগঞ্জে আসার কিছু দিনের মধ্যে ২০ লাখ টাকা চাঁদা চেয়ে না পাওয়ায় শিমরাইল মোড়ের এ রহমান সুপার মার্কেটের সামনের জায়গা দখল করে নূর হোসেন বাহিনী। ২০০৯ সালের ১৯ আগষ্ট নারায়ণগঞ্জ সওজের টেন্ডার বক্সে নির্দিষ্ট সময়ের পর টেন্ডার ফেলতে আসায় তার ভাতিজা শাহজালাল বাদলকে বাধা দেয় নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি শফিকুল ইসলাম। কাউন্সিলর নির্বাচিত হওয়ার পর তার ভাতিজা শাহ জালাল বাদল ও তার ক্যডার বাহিনী বিচারালয় বসিয়ে এলাকায় নিজের মত করে বিচার শুরু করে। কাঁচপুরের পাথর ও বালু ব্যবসায়ী স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা শহীদুল্লাহর উপর হামলা চালিয়ে বালু মহল দখল করে ভাই জজ মিয়া। শীতলক্ষ্যার তীর দখল করে অবৈধভাবে বালুর ব্যবসা শুরু করে তার ভাই জজ মিয়া ও ভাতিজা শাহজালাল বাদল। ২০০৯ সালের ৯ জুলাই কাঁচপুরের শীতলক্ষ্যার তীরে বিআইডব্লিউটিএ-এর কর্মকর্তারা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করতে এলে নূর হোসেন ও তার বাহিনী বিআইডব্লিউ কর্মকর্তাদের ধাওয়া করে।

নূর হোসেনের সবচেয়ে বেশি আয়ের উৎস্যস্থল ছিল পরিবহনখাত। নির্বাচিত আন্তঃজেলা ট্টাক চালক ইউনিয়ন শিমরাইল শাখার শ্রমিক কমিটির সভাপতির পদ ছিনিয়ে নিয়ে সভাপতি বনে যান তিনি। কয়েক ধাপে প্রতিমাসে পরিবহন থেকে তার আয় দাঁড়ায় কয়েক কোটি টাকা। হাইওয়ে রোডের উভয় পার্শ্বে প্রায় সাড়ে ৩শ' হকার অস্থায়ী ভিত্তিতে পসরা সাজিয়ে বসে। আর এসব হকারের কাছ থেকে মাসোয়ারা আদায় করত নূর বাহিনী। ফুটপাতে দোকান বরাদ্দ দিতে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে দেড় থেকে দু'লাখ টাকা অগ্রীম গ্রহণ করত তার বাহিনী। হকার প্রতি দৈনিক ২০ টাকা হারে মাসে ২ লাখ ১০ হাজার টাকা আয় হত।

কাঁচপুর ব্রিজের নিচে অপরিকল্পিতভাবে বালু ও পাথর ব্যবসা শুরু করেছিলেন নূর হোসেনের ছোট ভাই জজ মিয়া ওরফে ছোট মিয়া। এ স্থান থেকে মাসে তার আয় হত অর্ধ কোটি টাকা। সিদ্ধিরগঞ্জে থাকা ১৭ টি চুনা কারখানার প্রতিমণ চুন থেকে ৩০ টাকা হারে চাঁদা নিতেন নূর হোসেন। এ খাত থেকে প্রতিমাসে তার আয় দাঁড়ায় সাড়ে ১০ লাখ থেকে ১২ লাখ টাকা। ভান্ডারী মৎস্য খামার নামে বিভিন্ন জমিতে পানি আটকিয়ে ও অবৈধভাবে  পুকুর দখল করে মাছ চাষ করে মাসে আয় হত ২ লাখ টাকা। শিমরাইলে অবস্থিত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে চাঁদার মাধ্যমে মাসে আয় হত ৪ থেকে ৫ লাখ টাকা।

তার ভাই নূর সালাম ওরফে বোবা ডাকাত ভূমি জালিয়াতি করে নিরীহদের জমি দখল শুরু করে। ওয়ারিশী অংশ পাওয়ার নাম করে ভূমি জালিয়াতি করতো নূর সালাম। চাঁদাবাজি, জমিদখল থেকে শুরু করে মাদক ব্যবসায় নিজের জাল বিস্তৃত করেন নূর হোসেন। সিদ্ধিরগঞ্জের শিমরাইল আন্তঃজেলা ট্রাক টার্মিনালকে মাদক পরিবহনের নিরাপদ 'ট্রানজিট পয়েন্ট' হিসেবে নূর হোসেন ব্যবহার করতেন বলে জানিয়েছেন পরিবহন শ্রমিকরা। প্রতিদিন ৫-৭ ট্টাক মাদক এখানে হাতবদল হত। হাতবদল হওয়া মাদকের ধরণ ও দাম অনুপাতে ৫০ হাজার থেকে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত চাঁদা নিত নূর হোসেন।

সংশ্লিষ্টরা জানান,  ট্রাক টার্মিনালে, কাউন্সিলরের অফিসের পেছনে ও ডেমরা আদমজী ইপিজেড রোডে ফজলুর রহমান পেট্রোল পাম্পের পেছনে ফেনসিডিল, ইয়াবা, হেরোইন, গাঁজা, মদ, বিয়ারসহ সব ধরনের মাদক প্রকাশ্যেই বিক্রি করতেন নূর হোসেন ও তার লোকজন। কাউন্সিলর অফিসের পিছনে টোকেন দিয়ে প্রকাশ্যেই বিক্রি করা হত ফেনসিডিল। শিমরাইলের ট্রাক স্টান্ডে ছিল তার কার্যালয়। এ ট্রাক স্টান্ডের পাশে এবং নিরালয় সিএনজি পাম্পের পাশে একটি দোতলা ভবনে হাউজি ও জুয়ার ব্যবসা চালাতেন নূর হোসেন ও তার বাহিনী। একইস্থানে যাত্রার নামে অর্ধনগ্ন নৃত্য ও প্রকাশ্যে মাইকিং করে লটারি বিক্রি করত তার বাহিনী। শীতলক্ষ্যা নদীর সাইলোর পাশে তার সহযোগী রিপন বাহিনী ও রতন বাহিনী দ্বারা বিভিন্ন নৌযান থেকে চাঁদা তুলতেন নূর হোসেন। পরিবহন চাঁদাবাজী, নৌ-রুটে চাঁদাবাজী, যাত্রা, মাদকব্যবসা, ভূমি দস্যুতা, বিচারের নামে অর্থ আদায় ও টেন্ডারবাজিতে তার অন্যতম সহযোগী ছিলেন শাহজালাল বাদল ওরফে ভাতিজা বাদল, সাদেকুর রহমান, শাহাজান ওরফে কাইল্যা শাহাজাহান, সানাউল্যাহ সানা, আলী মোহাম্মদ, ফরহাদ দেওয়ান, রতন, উজ্জল, আরিফুল হক হাসান, জামাল, সালাহউদ্দিন, আনোয়ার হোসেন আনু, টিপু, আফাজ উদ্দিন, সামছুদ্দিন আহমেদ ভুইয়া, জাকির হোসেন, শিপন, বরিশাইল্যা মামুন, সেলিম, বিয়ার বাশার, রাসেল, জুয়েল, মোশারফ, নোয়াখাইল্যা কামাল, আমান ওরফে ভেজাল আমান, ড্রাইভার হাফিজসহ অন্যান্যরা।

২০১৩ সালের শেষের দিকে বন্দরের মদনপুর এলাকায় একটি হাউজিং কোম্পানির জমি দখলের জন্য অস্ত্রের মহড়া দেয় নূর হোসেন। পরে ওই হাউজিং প্রকল্পে বালু ভরাটের কাজও পায় সে। মহড়া ও বালু ভরাটবাবদ তার আয় হয় ৪ কোটি টাকা। মোটা অংকের বিনিময়ে অনেক অনৈতিক কাজে ভাড়ায় খাটত নূর হোসেন। টাকার বিনিময়ে উপজেলা নির্বাচনে গজারিয়ায় কিলার নিয়ে ভাড়া খাটতে যায় নূর হোসেন। উপজেলা নির্বাচনে খুন হওয়া শামছু চেয়ারম্যনের স্ত্রী ওই সময় সাংবাদিকদের বলেছিলেন, তার স্বামীর হত্যার পিছনে এক এমপি ও ভাড়াটিয়া ক্যাডার নূর হোসেন দায়ী। যা ওই সময় অধিকাংশ গণমাধ্যমে প্রকাশ হয়।

বিগত আওয়ামী লীগ আমলে শিমরাইল মোড়ে দৈনিক চাঁদাবাজী, সিদ্ধিরগঞ্জ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে টেন্ডারবাজী, পরিবহন সেক্টর থেকে মাসিক চাঁদা, আন্তঃজেলা ট্রাক টার্মিনাল থেকে চাঁদা, নারায়ণগঞ্জ সওজ বিভাগের শিমরাইল অফিসে টেন্ডারবাজীসহ নানা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাাধ্যমে কোটি কোটি টাকা আয় করেন নারায়ণগঞ্জের চাঞ্চল্যকর সাত খুন মামলার প্রধান আসামি নূর হোসেন। সিদ্ধিরগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের সব ঠিকাদার জিম্মি হয়ে পড়ে নূর হোসেন ও তার বাহিনীর কাছে। ১৯৯৭ সালের শেষের দিকে নূর হোসেন তার বাহিনী নিয়ে শিমরাইলের সওজ অফিসে হামলা করে নির্বাহী প্রকৌশলী সাহাবুদ্দিনের রুম দখল করা ছাড়াও বিগত আওয়ামী লীগ আমলে প্রকাশ্য দিবালোকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে গুলি করে ও বোমা ফাটিয়ে ক্যাডারবেষ্টিত হয়ে গিয়াস উদ্দিনের কাসসাফ মার্কেটের জায়গা দখল করে। ২০০১ সালের সংসদ নির্বাচনে বিএনপি ক্ষমতায় আসার পর গিয়াসউদ্দিনের কারণে ভারত পালিয়ে যায় নূর হোসেন। ২০০৭ সালের ১২ এপ্রিল ইন্টারপোল দুর্ধর্ষ এ সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে রেডওয়ান্টে জারি করে।


গত বছরের ২৭ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জে প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলাম, আইনজীবী চন্দন সরকারসহ সাতজনকে অপহরণ করা হয়। তিন দিন পর শীতলক্ষ্যা নদীতে ছয়জনের এবং পরদিন আরেকজনের লাশ ভেসে ওঠে। চাঞ্চল্যকর এ ঘটনার পরপরই ভারতে পালিয়ে যান প্রধান আসামি নূর হোসেন। চলতি বছরের ৮ এপ্রিল সাত খুনের মামলায় র‌্যাব-১১-এর তৎকালীন অধিনায়ক লে. কর্নেল তারেক সাঈদ, মেজর আরিফ ও লে. কমান্ডার এম এম রানা এবং নূর হোসেনসহ ৩৫ জনকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করে নারায়ণঞ্জ গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। জানা গেছে, হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে নূর হোসেন ভারতের পশ্চিমবঙ্গে পালিয়ে যান। নৃশংস ওই ঘটনার ৪৯ দিন পর সেখানে গ্রেফতার হন নূর হোসেন। তিন সহযোগীসহ পশ্চিমবঙ্গে নূর হোসেন আটক হলেও তার অন্যতম সহযোগী ওয়াহিদুজ্জামান সুমন জামিন পান। এ ছাড়া নূর হোসেনের বিরুদ্ধে ভারতে অবৈধভাবে প্রবেশের অভিযোগে ফরেনার্স অ্যাক্টে মামলা করে বিধান নগর পুলিশ। তাকে ফেরত পেতে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ভারতের কাছে আর্জি জানানো হয়। বাংলাদেশ সরকারের আর্জি মেনেই নূরকে ফেরত পাঠানোর ব্যাপারে তৎপর হয় ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে পশ্চিমবঙ্গের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে বিষয়টি জানানো হয়। সেই মতো ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩২১ ধারা অনুযায়ী নূর হোসেনের বিরুদ্ধে থাকা সব অভিযোগ তুলে নেওয়ার জন্য চলতি বছরের ২০ আগস্ট পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে আদালতে আবেদন জানানো হয়। নূরকে বাংলাদেশ সরকারের হাতে তুলে দেওয়ার প্রক্রিয়া সহজ করতে ১৬ অক্টোবর তার বিরুদ্ধে থাকা সব অভিযোগই প্রত্যাহার করে নেন পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলা দায়রা আদালত। একই সঙ্গে নূরকে বাংলাদেশের হাতে তুলে দিতে আদালত উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলা প্রশাসনকে দুই মাস সময়সীমা বেঁধে দেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে নূর হোসেনকে বাংলাদেশে ফেরত আনা হয়।

বিডি-প্রতিদিন/১৩ নভেম্বর ২০১৫/ এস আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
সর্বশেষ খবর
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬
ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা