শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:০৯, বৃহস্পতিবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৭

‘ভাসানচর’ রক্ষার দাবিতে সন্দ্বীপবাসী

সাইদুল ইসলাম, সন্দ্বীপ (চট্টগ্রাম) থেকে ফিরে:
অনলাইন ভার্সন
‘ভাসানচর’ রক্ষার দাবিতে সন্দ্বীপবাসী

‘মানবতার মা শেখ হাসিনা, ভাসানচর (ঠ্যাংগার চর) হাতিয়ার না’ “প্রয়োজনে রক্ত দেব, ভূমির অধিকার ছাড়বোনা” ‘ঠ্যাংগার চরের ঠিকানা দাদা-পিজার ঠিকানা’ ‘বাপদাদার ভিটে চর সন্দ্বীপবাসী রক্ষা কর’ বাস্তবায়ন হোক বিএস জরিপের, ঠ্যাংগারচর (ভাসানচর) সন্দ্বীপের’ রক্ত দেবো, ‘তবুও মাটি দেবো না’ দাদার ভিটা চর সন্দ্বীপবাসী রক্ষা কর’, ‘রক্ত দেব, মাটি দেব না’ এমন বিভিন্ন ধরণের স্লোগান সম্বলিত পোস্টার, ফেস্টুন, ব্যানার ইত্যাদি লেখা সন্দ্বীপের স্কুল, মাদ্রাসা, কলেজের শিক্ষার্থীরা, কৃষক, রাজনৈতিক নেতা, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ সর্বস্তরের সাধারণ মানুষ এ চর রক্ষায় বৃহত্তর মানববন্ধন কর্মসূচী পালন করে ‘জেগে ওঠা চর রক্ষা পরিষদ, সন্দ্বীপের উদ্যোগে।

বৃহস্পতিবার সন্দ্বীপের সারিকাইত ইউনিয়নের উপকূলীয় বেঁড়িবাঁধ এলাকায় হাজার হাজার মানুষের এ মানববন্ধনে অংশগ্রহণ করেছেন বয়োবৃদ্ধরাও। তবে ধীরে ধীরে ভাসানচর রক্ষায় বৃহত্তর আন্দোলনে যাচ্ছে এ দ্বীপবাসীরা। এর আগে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে দেশের বৃহত্তম মানববন্ধনের পর এবারও উপকূলীয় বেঁড়িবাধ এলাকায় বিশাল সমাবেশ, মানববন্ধন হয়েছে। এতে সন্দ্বীপের সর্বস্তরের জনগণ স্বতস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন বলে জানান সন্দ্বীপ জেগে উঠা ভূমি রক্ষা পরিষদের আহবায়ক আহ্বায়ক ও মাইটভাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান লায়ন মিজানুর রহমান।
তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ঠ্যাঙ্গারচর (ভাসানচর) সন্দ্বীপের পাশ্ববর্তী একটি জেগে ওঠা চর হলেও নোয়াখালীর দাবি করা হচ্ছে। বনবিভাগ-সহ সরকারি একাধিক সংস্থার জরিপে সন্দ্বীপের মাত্র কয়েক কিলোমিটারের মধ্যে জেগে ওঠা চরটি সন্দ্বীপের আদি ইউনিয়ন ন্যায়ামস্তীর অংশ। কিন্তু নানান কারণে সন্দ্বীপবাসীর দাবি না মেনে অন্য জেলার আওতাভুক্ত করা হচ্ছে। সন্দ্বীপের আপামর জনগণ অন্যায় এই দাবি কোন ভাবে মেনে নিচ্ছে না। তিনি বলেন, স›দ্বীপবাসির হ্নদয়ের রক্তকরণ চলছে। এ ভাসানচর রক্ষার জন্য রক্ত দিবো, কিন্তু চর দিবো না’ এতে কোন যড়যন্ত্রও আমাদের প্রতিহত করতে পারবে না। তবে দেশের প্রধানমন্ত্রী ও শান্তির দূত শেখ হাসিনার প্রতি সন্দ্বীপবাসীর চরের বিষয়ে জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
বয়োবৃদ্ধা লিয়াকত আলী কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, দীর্ঘ বছরের আগে বাপ-দাদারা উক্ত চরে বসবাস করতেন। সেই চরটি আজ অন্যায়ভাবে আমাদের কাজ থেকে ছিনিয়ে নেয়া হচ্ছে। কোথায় যাবো আমরা। আমাদের প্রাণের দাবি এ চরকে রক্ষা করবোই।
সারিকাইত ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও ভূমি রক্ষ পরিষদের সদস্য সচিব ফকরুল ইসলাম পনির বলেন, সন্দ্বীপের নিকটবর্তী একটি চর দীর্ঘদিন ধরে সন্দ্বীপের আওতাভুক্ত থাকার পরও হঠাৎ করেই হাতিয়া দ্বীপের অধীনে নিয়ে যাওয়ার চক্রান্ত চলছে। সন্দ্বীপের মানুষ অন্যায্য একটি দাবি  মেনে নেবে না। প্রয়োজনে ভাসানচরের মালিকানার দাবিতে সন্দ্বীপবাসী বৃহত্তর কর্মসূচি দেয়া হবে বলে জানান।
চেয়ারম্যান আবদুল আজিজ বলেন, সকল দলমত নির্বিশেষে এ দাবিতে সন্দ্বীপবাসী ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলন করছি। এটি শুধু সন্দ্বীপবাসীর দাবি নয়, এটি চট্টগ্রামবাসীরও দাবি।
স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সাধারণ মানুষ সূত্রে সরেজমিনে জানা যায়, বাংলাদেশের মূলভুখন্ড থেকে বিচ্ছিন্ন একটি প্রাচীন জনপদ সন্দ্বীপের মোট  মৌজা  ছিল ৬০টি। কিন্তু মেঘনার ভাঙ্গনে বর্তমানে ৩৮টি মৌজা অবশিষ্ট রয়েছে। সন্দ্বীপের ১৯টি ইউনিয়নের মধ্যে ন্যায়ামস্তি, ইজ্জতপুর, কাটগড়, বাটাজোড়া সহ ৪টি ইউনিয়ন সম্পূর্ণ নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যায়। এছাড়া সারিকাইত, মাইটভাঙ্গা, মুছাপুর, আজিমপুর, রহমতপুর, হরিশপুর, কালাপানিয়া ইউনিয়নের আংশিক অংশ নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়। এক সময় সন্দ্বীপের সবচেয়ে বড় ও প্রাচীণ মৌজা ন্যায়ামস্তি ১৯৫৩ সাল থেকে নদী ভাঙ্গনের শিকার কবলে পড়তে থাকে। সর্বশেষ ১৯৯১ সালের ঘূর্ণিঝড়ে মৌজাটি সম্পূর্ণরূপে বিলীন হয়ে যায়। আরো জানা যায়, ন্যায়ামস্তী ইউনিয়নের চারটি মৌজার মধ্যে সুলতানপুর, কমুলপুর, শরীফপুর ও পাঁচবাড়িয়া’র উলে­খযোগ্য অংশ গত এক দশক ধরে সন্দ্বীপের দক্ষিণ-পশ্চিম অংশে জেগে  ওঠে।  স্থানীয়রা এই চরকে ন্যায়ামস্তি চর, ঠেঙ্গার চর অথবা ভাষানচর নামে ডাকতে থাকে দীর্ঘদিন ধরে। ঠেঙ্গার চর বা ভাসান চরটি সন্দ্বীপের অতি নিকটতম হওয়ার পাশাপাশি ভূমি জরিপ, নদী জরিপ, নক্শা ও খতিয়ান অনুযায়ী সন্দ্বীপের বিলীন হওয়া ইউনিয়ন ন্যায়ামস্তি (চর ন্যায়ামস্তি) হিসেবে সন্দ্বীপের মানুষ দাবী করে আসছে।
উপকূলীয় বন বিভাগের তথ্য সূত্রে জানা গেছে, বর্তমান ভাসানচর সন্দ্বীপের সাবেক ন্যায়মস্তির অংশ হিসেবে সন্দ্বীপ রেঞ্জের আওতায় বনায়ন করা হয়। ২০১৪ সালের ৬ জুন ন্যায়ামস্তি সন্দ্বীপ মৌজায় জেগে উঠা চর ভূমির সাত হাজার (৭,০০০) একর জমি বনায়নের জন্য উপকূলীয় বন বিভাগের পক্ষে ৪ ও ৬ ধারার গেজেট প্রকাশ করা হয়। ওই গেজেট প্রকাশের তিন মাসের মধ্যে উক্ত জমির সীমানা বা স্বত্ত্ব ঘোষণার ব্যাপারে কোন পক্ষ হতে কোন দাবী দাখিল করেনি। রেঞ্জ কর্মকর্তারা  সন্দ্বীপের বিগত ১০ বছর ধরে ন্যায়ামস্তি চরে (ভাসানচর) বৃক্ষরোপন করে আসছে। সর্বশেষ ২০০৯ সাল  থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন দফায় এক হাজার ৫০ একর জমিতে ম্যানগ্রোভ বনায়ন করা হয়।
এছাড়া বিশাল এ মানববন্ধনে সংহতি প্রকাশ করেন কাজী আফাজ উদ্দিন হাই স্কুল, খেলাঘর, আবেদা ফয়েজ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, মাইটভাঙ্গা বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়, মুছাপুর বদিউজ্জামান উচ্চ বিদ্যালয়, লায়ন ফজলুল কাদের ফাউন্ডেশন, চৌকাতলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সন্দ্বীপ আবাহনী ক্রীড়াচক্র, সরকারী ওমেদা প্রাথমিক বিদ্যালয়, স›দ্বীপ কারামতিয়া সিনিয়র মাদ্রাসা, সারিকাইত উলুম মাদ্রাসা, সাউথ সন্দ্বীপ হাই স্কুল, দক্ষিণ সন্দ্বীপ নারী প্রগতি সংঘ, মাইটভাঙ্গা ইলেভেন স্টার ক্লাব, সারিকাইত মমতাজ উলুম মাদ্রাসা, সাউথ সন্দ্বীপ ডিগ্রি কলেজ,  সোনালী সন্দ্বীপ একতা সংঘ, ইচ্ছেশক্তি ক্লাব, ফয়েজুলুম মাদ্রাসা, সন্দ্বীপ ইসলাহুল মুসলেমিন ফাউন্ডেশন।  
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন ভূমি রক্ষা পরিষদের আহবায়ক আহ্বায়ক ও মাইটভাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান লায়ন মিজানুর রহমান, সারিকাইত ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও ভূমি রক্ষ পরিষদের সদস্য সচিব ফকরুল ইসলাম পনির, মগধরা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এস এম আনোয়ার, আজিমপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুল আজিজ, উপজেলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক আবুল হোসেন, সহ-সভাপতি কাজী ফসিউল আলম, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক  রেজাউল করিম বাবুল, যুবলীগের সভাপতি ছিদ্দিকুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মাকসুদুর রহমান, বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক নুরুল আনোয়ার হিরণ, খেলাঘর সভাপতি অনিক কর পাপ্পু, আবাহনী ক্রীড়াচক্রের সফিকুল আজম, ইউপি সদস্য কাজী  ফোরকান উদ্দিন, গোলাম কিবরিয়া, উপজেলা কৃষি লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু নাছের। অধ্যক্ষ মাওলানা নাছির আহমেদ, প্রফেসর সফিকুল মাওলা, মাওলানা  বোরহান উদ্দিন, মাওলানা ইয়াছিন, মাওলানা সামসুদ্দিন, মাস্টার  দুলাল মজুমদার, মাস্টার রতন মিত্র, মাস্টার বিকাশ সাহা।

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
গ্লোবাল প্লাস্টিকস চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান, দূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি বাংলাদেশের
গ্লোবাল প্লাস্টিকস চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান, দূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি বাংলাদেশের
টাকা ছেপে নয়, দেশ গড়তে লাগবে বিনিয়োগ
টাকা ছেপে নয়, দেশ গড়তে লাগবে বিনিয়োগ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সন্ধ্যার মধ্যে ৪ বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ৪ বিভাগে অতিভারি বৃষ্টির আভাস
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)
মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
কমছে মাতৃদুগ্ধ পান, বাড়ছে নবজাতকের মৃত্যুঝুঁকি
কমছে মাতৃদুগ্ধ পান, বাড়ছে নবজাতকের মৃত্যুঝুঁকি
রিমান্ড শেষে কারাগারে আনিসুল
রিমান্ড শেষে কারাগারে আনিসুল
নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন আবেদন যাচাইয়ে কমিটি
নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন আবেদন যাচাইয়ে কমিটি
সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৫৮
সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৫৮
সর্বশেষ খবর
১০ দিনেই এক লাখ করদাতার ই-রিটার্ন দাখিল
১০ দিনেই এক লাখ করদাতার ই-রিটার্ন দাখিল

এই মাত্র | অর্থনীতি

ভারী বৃষ্টিপাতে দিল্লিতে জলাবদ্ধতা-যানজট, রেড অ্যালার্ট জারি
ভারী বৃষ্টিপাতে দিল্লিতে জলাবদ্ধতা-যানজট, রেড অ্যালার্ট জারি

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার দুর্দান্ত গোলের পরও লিস্টারের বিদায়
হামজার দুর্দান্ত গোলের পরও লিস্টারের বিদায়

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুঁজিবাজার: সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভোলাহাট সীমান্ত দিয়ে ১৩ জনকে পুশইন
ভোলাহাট সীমান্ত দিয়ে ১৩ জনকে পুশইন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী
৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ‘আবর্জনার পাহাড়’, বর্জ্য সংগ্রাহকদের জন্য যেন ‘মরণফাঁদ’
দিল্লিতে ‘আবর্জনার পাহাড়’, বর্জ্য সংগ্রাহকদের জন্য যেন ‘মরণফাঁদ’

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় তারেক মাসুদ ও মিশুক মুনীরের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
কানাডায় তারেক মাসুদ ও মিশুক মুনীরের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৩৪ মিনিট আগে | পরবাস

৩৬ বিলিয়ন সূর্যের ভর বিশিষ্ট কৃষ্ণগহ্বরের সন্ধান
৩৬ বিলিয়ন সূর্যের ভর বিশিষ্ট কৃষ্ণগহ্বরের সন্ধান

৩৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

স্ক্যাল্পের সুস্থতায় করণীয়
স্ক্যাল্পের সুস্থতায় করণীয়

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গ্লোবাল প্লাস্টিকস চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান, দূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি বাংলাদেশের
গ্লোবাল প্লাস্টিকস চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান, দূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি বাংলাদেশের

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

শূন্যে এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়ে স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপন করাচিতে, নিহত ৩
শূন্যে এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়ে স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপন করাচিতে, নিহত ৩

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের এপিএস আটক
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের এপিএস আটক

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ডিজিটাল সার্বভৌমত্ব’ অর্জনে বিদেশি অ্যাপের ওপর নির্ভরতা কমাচ্ছে রাশিয়া
‘ডিজিটাল সার্বভৌমত্ব’ অর্জনে বিদেশি অ্যাপের ওপর নির্ভরতা কমাচ্ছে রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্ত দিয়ে ১৩ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্ত দিয়ে ১৩ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির
আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাকা ছেপে নয়, দেশ গড়তে লাগবে বিনিয়োগ
টাকা ছেপে নয়, দেশ গড়তে লাগবে বিনিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমাক্রি থেকে উদ্ধার, ডুলাহাজারায় নতুন অতিথি রাজধনেশ
রেমাক্রি থেকে উদ্ধার, ডুলাহাজারায় নতুন অতিথি রাজধনেশ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় অন্তত ১০০ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় অন্তত ১০০ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংল্যান্ডের বাজবলের সামনে বাধা হয়ে দাঁড়াতে চান বোল্যান্ড
ইংল্যান্ডের বাজবলের সামনে বাধা হয়ে দাঁড়াতে চান বোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শিল্পা ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ
এবার শিল্পা ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে
বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে ব্রিজ থেকে নদীতে ঝাঁপ, কলেজ ছাত্রী নিখোঁজ
শ্রীপুরে ব্রিজ থেকে নদীতে ঝাঁপ, কলেজ ছাত্রী নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাসের মানে ফের অবনতি
ঢাকার বাতাসের মানে ফের অবনতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চোটে দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজ শেষ ৩ অজি ক্রিকেটারের
চোটে দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজ শেষ ৩ অজি ক্রিকেটারের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ বাছাই পর্ব: লেভানদোভস্কিকে প্রয়োজন কোচ উরবানের
বিশ্বকাপ বাছাই পর্ব: লেভানদোভস্কিকে প্রয়োজন কোচ উরবানের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিনাধান-১৯: ফলন বেশি, রোগবালাই কম, ভাত সুস্বাদু
বিনাধান-১৯: ফলন বেশি, রোগবালাই কম, ভাত সুস্বাদু

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজধানীতে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ৫৯
রাজধানীতে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ৫৯

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব
এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান
ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?
ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে
২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক
ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু
কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু
নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড
কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'বিকৃত ও সুবিধাপ্রাপ্ত মহিলা', জয়ার ব্যবহারে রেগে আগুন কঙ্গনা
'বিকৃত ও সুবিধাপ্রাপ্ত মহিলা', জয়ার ব্যবহারে রেগে আগুন কঙ্গনা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব
সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনগণই নির্ধারণ করবে আগামী দিনে কারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে : নিপুণ রায়
জনগণই নির্ধারণ করবে আগামী দিনে কারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে : নিপুণ রায়

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হু হু করে বাড়ছে পদ্মা-গড়াই নদীর পানি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
হু হু করে বাড়ছে পদ্মা-গড়াই নদীর পানি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৮০ খেলাপি প্রতিষ্ঠান সুবিধা পেল বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ ছাড়ে
২৮০ খেলাপি প্রতিষ্ঠান সুবিধা পেল বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ ছাড়ে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে এবং জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’
‘গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে এবং জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ ক্ষেত্রে যৌন সহিংসতা, ইসরায়েল ও রাশিয়াকে সতর্ক করল জাতিসংঘ
যুদ্ধ ক্ষেত্রে যৌন সহিংসতা, ইসরায়েল ও রাশিয়াকে সতর্ক করল জাতিসংঘ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের গ্র্যাজুয়েট প্লাস ভিসা দেওয়ার সম্ভাবনা
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের গ্র্যাজুয়েট প্লাস ভিসা দেওয়ার সম্ভাবনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন

সম্পাদকীয়

পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি
পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি

পেছনের পৃষ্ঠা

লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া
লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাজারে আগুন
হঠাৎ বাজারে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ গেল কই?
ইলিশ গেল কই?

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ
লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা
প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা

নগর জীবন

আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা
আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা

পেছনের পৃষ্ঠা

কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে

নগর জীবন

গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম

পেছনের পৃষ্ঠা

কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা
কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

দেশগ্রাম

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

খবর

শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা

নগর জীবন

দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার
দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার

নগর জীবন